নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
পবিত্র হারাম শরীফ দখলের মূল পরিকল্পনাকারী জুহাইমান আল ওতাইবি
''আসসালামুয়ালাইকু ওয়ারাহমাতুল্লাহ, আসসালামুয়ালাইকু ওয়ারাহমাতুল্লাহ''।
কাবা শরিফের ঈমাম মুহাম্মাদ ইবনে সুবাইইল এর ইমামতিতে সবে ফজরের নামাজ শেষ হয়েছে। তারিখটা ২০শে নভেম্বর ১৯৭৯ সাল। ১৪শ হিজরির প্রথম দিন, ১লা মহররম। ক্বাবা শরিফের ভিতর নামাজের কাতারে ৫০ হাজার মুসল্লি। নামাজের সালাম ফিরানোর সাথে সাথে ক্বাবা শরিফের ভিতর শুরু হয় গোলাগুলি।
প্রায় সাড়ে তিনশ সশস্র সন্ত্রাশী দলের কয়েকজন ক্বাবার পাহারায় নিয়োজিত পুলিশদের হত্যা করে, ক্বাবা শরীফের প্রবেশদ্বার বন্ধ করে দিয়ে মুসল্লিদের দিকে অস্ত্র তাক করে দাঁড়িয়ে পড়ে। অন্য একটা দল ক্বাবা শরীফের ভু-গর্ভস্ত অংশ থেকে বেরিয়ে এসে আকাশে গুলি ছুড়তে থাকে। সামনের কাতার থেকে একজন বেশ আক্রমণাত্মক ভাবে উঠে এসে ক্বাবা শরীফের ঈমাম মুহাম্মাদ ইবনে সুবাইইল এর কাছ থেকে মাইক কেড়ে নেয়।
মাইক হাতে লোকটি সৌদীআরব সরকারের দুঃশাসনের এবং দুর্নীতির বিবরণ দিতে শুরু করে। মুসল্লিরা সব স্তম্ভিত। মাইক হাতে লোকটি হলো জুহাইমান আল ওতাইবি (Juhayman al-Oteibi ) যে এক সময় সৌদি ন্যাশনাল গার্ডে চাকরী করতো। সে এই পুরো আক্রমনের নেতা।
সৌদীআরব সরকারের দুঃশাসনের বিস্তারিত বলে আর পৃথিবী জুড়ে অন্যায় ও পাপ কর্মের বিবরণ দিয়ে জুহাইমান উপস্থিত ৫০,০০০ মুসল্লিকে বোঝাতে চাইছিল যে একটা পরিবর্তন আবশ্যিক। কিছুক্ষণ বক্তৃতা দেবার পর মুসল্লিদের হতবিহব্বল করে দিয়ে জুহাইমান বললো “একমাত্র ঈমাম মাহদীর কাছেই আছে পরিত্রাণের উপায় এবং তিনি আজকে আমাদের মাঝে উপস্থিত রয়েছেন”। এরপর সে বলা শুরু করলো রাসূল (সাঃ) ঈমাম মাহদীর আগমন সম্পর্কে কি কি বলে গিয়েছেন।
ঘটনার আকস্মিকতা কাটার আগেই সে উপস্থিত মানুষদের মধ্যে থেকে দ্বিতীয় একজন ব্যক্তিকে দাড়াতে বললো। সেই ব্যক্তি দাঁড়ালো এবং ধীর গতীতে রূকন এবং মাকামের মধ্যবর্তী স্থানে এসে অবস্থান গ্রহণ করলো। এই দ্বিতীয় ব্যক্তিটি ছিলো মুহাম্মাদ বিন আবদুল্লাহ আল-কহতানী (Mohammed Abdullah al-Qahtani ) (তথাকথিত ইমাম মাহাদি) । সে আসলেই কুরাইশ বংশের কহতন গোত্রের অধিবাসী ছিল।
পবিত্র হারাম শরীফের উপর ধোয়ার কুন্ডলী
প্রতি নামাজের পর জানাজা হয় ক্বাবা শরীফে। জানাজার জন্য সেদিন জুহাইমানের সহযোগীরা হারাম শরীফে প্রবেশ করিয়েছিল বেশ কয়েকটি কফিন যার কোনটিতেই লাশ ছিল না। কফিন ভর্তি ছিল আগ্নেয়াস্ত্র। তখন আবার কাবা শরীফের নির্মাণকাজ চলছিল। এর সুযোগ নিয়ে জুহাইমান কিছু পিকাপ ট্রাকে আরও কিছু আগ্নেয়াস্ত্র কাবার ভু-গর্ভস্ত অংশে আগের দিন চালান করে দিয়েছিল।
তখন বিন লাদেন গ্রুপের দ্বারা মসজিদ সম্প্রসারণ করা হচ্ছিল। বিন লাদেন গ্রুপের একজন এই ঘটনা দেখে ফোন করে বাইরে জানিয়ে দেয়, ঠিক এরপরই সন্ত্রাসীরা কেটে দেয় টেলিফোন তার। কিন্তু বিশ্ব জেনে যায় কাবায় কিছু একটা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, এই সেই ধনী বিন লাদেন গ্রুপ, যার প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মাদ বিন লাদেন। তার পুত্রই ওসামা বিন লাদেন। তবে বিন লাদেন গ্রুপের সাথে আল-কায়েদার কোনো সম্পর্ক ছিল না, এবং এখনো সুনামের সাথে কাজ করে যাচ্ছে এই মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি।
সন্ত্রাসীরা মসজিদের উপরে ‘ডিফেন্সিভ পজিশনে’ চলে যায়। তারা, মিনারে মিনারে ‘স্নাইপার’ রাখে। আর বাকি সবাই আশ্রয় নেয় মাটির নিচে। বাইরের কেউ জানত না ভেতরে কজন জিম্মি। কেউ জানত না ভিতরে কী হচ্ছে, কেমন ক্ষয়ক্ষতি; এরা কারা, কী চায়, কী করবে।
প্রিন্স ফাহাদ তখন তিউনিসিয়াতে মিটিং এ ছিলেন, আর ন্যাশনাল গার্ডের প্রধান প্রিন্স আব্দুল্লাহ ছিলেন মরক্কোতে। তাই কিং খালিদ এই মিশনের দায়িত্ব দিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্রিন্স সুলতানের উপর, সাথে ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স নায়েফ।
একশ’ পুলিশ মসজিদ পুনরুদ্ধার করতে চেষ্টা করে, কিন্তু প্রচুর পুলিশ সন্ত্রাসীদের গুলিতে প্রাণ হারায়। ভিতরে জিম্মিকারিরা সংখ্যায় প্রচুর অনুমান করে পরে পুলিশের সাথে সৌদি আর্মি আর ন্যাশনাল গার্ড যোগদান করে। মিনারে সুবিধাজনক অবস্থানে থাকা সন্ত্রাসিদের সাথে পেরে উঠেনা যৌথ বাহিনী। প্রচুর সৈনিক স্নাইপারের গুলিতে নিহত হয়।
জরুরী মিটিং এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সৌদি সরকার মুসলিম রাষ্ট্র সমুহের ভিতর সবচেয়ে চৌকশ পাকিস্তানি আর্মি স্পেশাল ফোর্সের সাহায্য চায় । পাকিস্তান আর্মি এসে সম্মিলিত ভাবে নতুন করে চক কষে। রাতের মধ্যে পুরো মক্কা খালি করে ফেলা হয়! শূন্য হয়ে যায় মক্কা নগরী।
এই পর্যায়ে এসে সম্মিলিত বাহিনীকে ধর্মীয় বাধার সম্মুখীন হতে হয়। বাইরে যতটুকু খবর গেছে, তা থেকে ফতোয়া কমিটি দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছিল, এটি কি আসলেই ভবিষ্যৎবাণীর সাথে মিলে যাচ্ছে? নাকি বানোয়াট? অনেক কিছুই মিলছে, আবার মিলছেও না। তাছাড়া হারাম শরিফে রক্তপাতের আদেশ কি দেয়া উচিৎ হবে? ইত্যাদি। উল্লেখ্য,মানুষতো অনেক দূর সাধারণ অবস্থায় মক্কাতে গাছও উপড়ে ফেলা যায় না, গাছের প্রাণ নিধনও হারাম। ফতোয়া কমিটির প্রধান আবদুল্লাহ ইবনে বাজ- সংশয়ে পড়ে যান।
ক্বাবা শরীফের পুরো নিয়ন্ত্রণ তখন জুহাইমানের হাতে। সে ক্বাবা শরীফের সবকটি টেলিফোন লাইন কেটে দিলো। ক্বাবা শরীফের মিনারের উপর তার বাহিনীর লোক নিয়োজিত করলো যাতে কেউ সামনে আসলেই তাকে হত্যা করা যায়। তারপর মাইকে ( যার আওয়াজ মক্কার অনেক জায়গায় শোনা যেত ) সে দাবী জানালো রাজ পরিবারের ক্ষমতা তার কাছে হস্তান্তর করার জন্য।
সৌদীআরব সরকার এই প্রথম এইরকম ভয়াবহ সমস্যার সম্মুখীন হলো। ক্বাবা শরীফে কি ঘটছে তা তাদের কাছে ধোয়াটে। যখন বুঝলো যে সন্ত্রাসীরা ক্বাবা শরীফ দখল করে নিয়েছে, তখন তারা ঠিক করতে পারলো না তাদের কি করা উচিত কারণ ক্বাবা শরীফে সকল প্রকার যুদ্ধ, বিগ্রহ, হত্যা নিষিদ্ধ। সৌদীআরব সরকার আগেই ফতোয়া কমিটির প্রধান উলেমা আব্দুল আজিজ বিন বাজের কাছে ফতোয়া চায়। আব্দুল আজিজ অন্য উলেমাদের সাথে পরামর্শ করে ফতওয়া দিলেন যে এ পরিস্থিতিতে ক্বাবা শরীফ সন্ত্রাসীদের থেকে পুনরুদ্ধার করতে সৌদীআরব সরকার পাল্টাআক্রমন চালাতে পারবে । সৌদীআরব সরকার তৎক্ষণিক সেনাবাহিনী ও সৌদি ন্যাশনাল গার্ডের সৈন্য পাঠাল। কিন্তু মিনারে মিনারে ওৎ পেতে থাকা জুহাইমান বাহিনী গুলি করে সহজেই সৈন্যদের হত্যা করতে লাগল।
ক্বাবা শরীফের ভেতরে ৫০,০০০ মুসলমান হয়ে পড়ল অবরুদ্ধ। সংকটের মধ্য দিয়ে তিন দিন কেটে গেল। সৌদীআরব সরকার অসহায়, এই বিপর্যয় সামলানো তাদের জন্য কঠিন। কিন্তু এক সময়ে সবার জন্য খাবার সরবরাহ করতে না পেরে অন্যান্য মুসলমানদের জুহাইমান বাহিনী বাইরে যেতে অনুমতি দিলো। এই সুযোগে ক্বাবা শরীফের ঈমাম মুহাম্মাদ ইবনে সুবাইইল, যিনি জুহাইমান আর কথিত ঈমাম মাহদীর কথা ও আচরণে বুঝতে পেরেছিলেন যে পুরো ঘটনাটি উগ্র এবং বিপদগামী কোন গোষ্ঠির কাজ,তিনি মুক্তদের সাথে কৌশলে বেড়িয়ে গেলেন এবং সৌদীকর্তৃপক্ষকে ঘটনা সম্পর্কে অবহিত করলেন।
পবিত্র হারাম শরীফ ঢুকার চেষ্টা করছে যৌথ বাহিনী ।
সৌদীকর্তৃপক্ষ জুহাইমান ও কথিত ঈমাম মাহদীকে আত্মসমর্পণ করার আহবান জানালো। কিন্তু জুহাইমান অনমনীয়। সে মাইকে তাদের বিভিন্ন দাবি দাওয়া পেশ করতে লাগল। তার দাবী দাওয়ার মধ্যে ছিল নারীদের যে কোন রকমের শিক্ষা থেকে বিরত রাখা, সৌদীআরবের সব টেলিভীষণ বাজেয়াপ্ত করা ও সৌদীআরব থেকে সব অমুসলিম বিতাড়িত করা। সৌদীআরব সরকার দাবী মানতে অস্বীকৃতি জানায়। কেটে গেলো আরও কয়েকদিন।
এমতাবস্থায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয় অবরোধের মাধ্যমে সন্ত্রাসীদের ভাতে মারা হবে। কিন্তু বোঝা গেল, তারা প্রচুর খেজুর নিয়ে ঢুকেছে, আর জমজম কূপ থাকায় পানিরও সমস্যা নেই তাদের।
সুতরাং এই সিদ্ধান্ত বাতিল করে সৌদি সরকার ফ্রান্সের কাছে কমান্ডো সহযোগিতা চায়। ফ্রান্স সরকার সাথে সাথে তিন জন কমান্ডো পাঠায় যারা প্রত্যেকে ৩০০ সন্ত্রাসীকে প্রতিরোধে সক্ষম।
দেখা দেয় আরেক বিপত্তি। তিন জন কমান্ডো ছিল অমুসলিম। ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী কোন অমুসলিম হারাম শরিফে প্রবেশ করতে পারেনা। বিষয়টি জানানোর পর পেশাদারিত্বের স্বার্থে তিন জন কমান্ডো ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে সন্মত হন। পরে একটি সংক্ষিপ্ত ধর্মান্তরযজ্ঞে মাধ্যমে তারা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে অপারেশনে অংশ নেন।
ক্ষতিগ্রস্ত পবিত্র হারাম শরিফে অভ্যন্তড়ের দৃশ্য
তিন কমান্ডোর নেত্রিত্বে সৌদি সেনাবাহিনী ও পাকিস্তানি স্পেশাল ফোর্স কয়েকবার আন্ডারগ্রাউন্ড সুড়ঙ্গ দিয়ে মিশনের চেষ্টা করে। তারা কাউকে নিশানা করতে ব্যর্থ হয়। ক্বাবা ঘরের আন্ডার গ্রাউন্ড সম্পর্কে তাদের কোন ধারনা ছিল না।
তখন ক্বাবা শরীফের নির্মাণকাজে নিয়োজিত ছিল বিন লাদেন কন্সট্রাকসন কোম্পানি। সৌদীকর্তৃপক্ষ তাদের কাছ থেকে জেনে নেয় ক্বাবা শরীফের ভেতরের বিবরণ। ক্বাবা শরীফের নীচে রয়েছে কয়েকশো ঘর, রয়েছে হাজারটা গলি। এসবের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ বিন লাদেন কন্সট্রাকসন কোম্পানির ইঞ্জিনিয়াররা সৌদীকর্তৃপক্ষকে জানায়। ততক্ষণে সৌদীসেনাবাহিনীকে সাহায্য করতে আসা ফরাসী বিশেষ কমান্ডো বাহিনীর সাথে যোগ দেয় পাকিস্তানের এক বিশেষ কমান্ডো দল। তিন দেশের বাহিনী মিলে পরিকল্পনা করে ক্বাবা শরীফ পুনরুদ্ধারের।
ক্ষতিগ্রস্ত পবিত্র হারাম শরিফে অভ্যন্তড়ের দৃশ্য
নয় দিনের মাথায় সন্ত্রাসীমুক্ত করার উদ্দেশ্যে সম্মিলিত বাহিনী তাদের ট্যাংক ও কামান বহর নিয়ে ক্বাবা শরীফের কাছে অবস্থান নেয়। সকাল গড়িয়ে দুপুর আসে। এক পর্যায়ে তারা শুরু করে গোলা ছোড়া। ফরাসী বিশেষ কমান্ডো বাহিনী সৌদীআরবের পদাতিক বাহিনীকে নিয়ে এগিয়ে যায় দ্রুত। জুহাইমানের বাহিনী অবস্থান নেয় কাবা শরীফের ফটকের কাছে ও ভু-গর্ভস্ত অংশে। হয় তুমুল যুদ্ধ।
ভূগর্ভস্থ অংশ থেকে সন্ত্রাসিদের বের করে আনতে ফরাসী বিশেষ কমান্ডো বাহিনী এরপর পানি দিয়ে ক্বাবা শরীফের পুরো মেঝে পরিপূর্ন করে দেয় এবং তার মধ্যে বৈদ্যুতিক তার ছেড়ে দিয়ে বিদ্যুততাড়িত করে দেয় জায়গাটা। এতে জুহাইমান বাহিনী কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে। হয়ে পড়ে কিছুটা ছন্নছাড়াও। এবার সেনাবাহিনী শুরু করে বেপরোয়া গুলি। হেলিকপ্টার থেকে পাকিস্তানি কমান্ডোরা মিনারে মিনারে নেমে গুলি চালাতে থাকে । এতে মৃত্য হয় কথিত ঈমাম মাহাদী মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল্লাহ সহ তার বেশ কিছু অনুসারীর।
যুদ্ধে নিহত কথিত এবং ভন্ড ইমাম মাহদী, মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল্লাহ
তখনো ভু-গর্ভের উঁচু অংশে লুকিয়ে আছে কিছু সন্ত্রাসী। এদের কব্জা করার জন্য ফরাসী বিশেষ বাহিনী, তাদের সাথে আনা বিষবাষ্প, ভু-গর্ভস্ত ঘর গুলোতে ছড়িয়ে দেয়। তারপরও কিছু সন্ত্রাসী রয়ে যায়। এবার সৌদীআরব সেনাবাহিনী উপর থেকে ভু-গর্ভস্ত অংশে গর্ত করে গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এতে ভেতরে থাকা সন্ত্রাসী অনেকে মারা যায়, বাকীরা বেড়িয়ে আসে। সেনাবাহিনী তখন ঘটনার মুল পরিকল্পনাকারী জুহাইমান ও তার সত্তর জন সহযোগীকে গ্রেফতার করে।
সেনাবাহিনীর হাতে বন্দী জুহাইমানের ৬৭ জন সহযোগী যাদেরকে পরবর্তীতে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয়
এই ঘটনায় ১২৭ জন সেনাবাহিনী এবং পুলিশ সদস্য মারা যায়, আহত হয় ৪৫১ জন। জুহাইমান বাহিনীর মারা যায় ২৬০ জন সন্ত্রাসী। ক্বাবা শরিফ সন্ত্রাসীদের দখলে থাকে দুই সপ্তাহ। এই পুরো সময় পবিত্র হারাম শরীফে কোন রকম তাওয়াফ হয় নি, হয় নি কোন নামাজ।
খবর ছড়িয়ে যাবার পর ইরানের ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খোমেনি এটিকে ইহুদী-নাসারার চক্রান্ত বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, “সন্দেহ নেই, এটা সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকান ক্রিমিনাল আর আন্তর্জাতিক ইহুদিবাদিদের ষড়যন্ত্র।” ফলে সারা বিশ্বে মুসলিমদের মধ্যে আমেরিকাবিদ্বেষ গড়ে উঠতে থাকে। পাকিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস পুড়িয়ে দেয়া হয়। লিবিয়ার ত্রিপোলিতেও যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস ভেঙে পুড়িয়ে দেয় ক্ষুব্ধ মানুষ।
তথাকথিত ইমাম মাহদি সেই ঘটনাতে নিহত হয়। জুহাইমান আর তার ৬৭ অনুসারী গ্রেফতার হয়। গ্রেফতারের তিন দিন পর জুহাইমান এবং তার সকল সহযোগীর মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।
লিঙ্ক সমুহ-
এ্ক,
দুই,
তিন,
চার,
পাঁচ।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনিও ধন্যবাদ জানবেন শাহাদাৎ হোসাইন।
২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:০৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: অজানা কিছু জানলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নূর আলম হিরণ ।
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:২৭
আবু তালেব শেখ বলেছেন: তথ্যটা অজানা ছিল। কিন্তু যারা জিম্মি ছিল সাধারন মানুষ তাদের ব্যাপারে পরিস্কার কিছু বলেননি।
২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৩৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সন্ত্রাসীদের কাছে যে খাবার মজুদ ছিল তা দিয়ে তারা সকল জিম্মিকে খাওয়াতে গেলে অল্প দিনে খাবার শেষ হয়ে যাবে। তাই তারা পর্যায়ক্রমে সকল জিম্মিকে ছেড়ে দেয়ে নিজেদের দীর্ঘ দিনের খাদ্য নিশ্চিত করে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জনাব আবু তালেব শেখ ।
৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
" তিন জন কমান্ডো ছিল অমুসলিম। ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী কোন অমুসলিম হারাম শরিফে প্রবেশ করতে পারেনা। বিষয়টি জানানোর পর পেশাদারিত্বের স্বার্থে তিন জন কমান্ডো ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে সন্মত হন। পরে একটি সংক্ষিপ্ত ধর্মান্তরযজ্ঞে মাধ্যমে তারা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করে অপারেশনে অংশ নেন। "
-ভালো
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুত্র গুলি থেকে এমতই জেনেছি গাজী ভাই।
৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:২৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ,
ঘটনাটা জানতুম তবে এতো বিস্তারিত জানা ছিলোনা ।
জানানোর জন্যে ধন্যবাদ ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনিও ধন্যবাদ জানবেন আহমেদ জী এস ভাই।
৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩১
সনেট কবি বলেছেন: বিষয়টা খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপনের জন্য গিয়াস ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার মন্তব্যে আনন্দিত, ধন্যবাদ সনেট কবি।
৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৩
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: ফ্রান্সের কমান্ডোদের কাহিনী পড়ে মনে হল মুতা বিবাহের কাহিনী।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:০৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেকটা সে রকম। ঐ অবস্থায় হয়তো এর বিকল্প ছিল না।
একটা সুত্রে উল্যেখ ছিল, ফ্রান্সের কমান্ডোরা ক্বাবা শরীফে ঢুকেনি । পাকিস্তানী কমান্ডোরা ক্বাবায় ঢুকেছিল ।
৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:০৩
উদাস মাঝি বলেছেন: এতকিছু ঘটেছিল,আমি কিছুই জানতাম নাহ ধুর!!
গুরুত্বপূর্ণ এই ঘটনা জানানোর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ লিটন ভাই ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠে আনন্দিত, আপনিও ধন্যবাদ নিন উদাস মাঝি।
৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ২:১৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আগে অল্প জানতাম, এখন বেশী জানলাম। ধন্যবাদ...
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জানলেন জেনে ভাল লাগছে , ধন্যবাদ বিচার মানি তালগাছ আমার ।
১০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:০৪
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ঐ ৩জন কমান্ডো কি পরবর্তিতে মুসলিমই রয় নাকি আবার ধর্মান্তরিত হয়?
থার্ড লাইকার এবং প্রিয়তে দ্বিতীয়...............রেটিং কত আপ্নে কৈয়া দেন
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এ বিষয়ে সুত্রে কিছু উল্যেখ পাইনি, পাঠ, মন্তব্য,লাইক, প্রিয়তের জন্য ধন্যবাদ কি করি ভাই।
রেটিংটা আপনিই কইয়া দেন ?
১১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৯:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ১৪০০ হিজরীর শুরুতেই ঘটনাটা! বেশ ইঙ্গিত বহ, নয় কি?
এটাকি প্রচলিত দখলদার সউদ পরিবারের প্রতি পরিচালিত কোন সশস্ত্র অভূস্থান চেষ্টা ছিল?
ইতিহাস তো বিজয়ীদের দ্বারা লেখা হয় আর তারা স্বভাবতই নিজেদের হিরো বানিয়েই ইতিহাস লেখে।
ভাবনার বিষয়। যদিও দাভীগুলোর মাঝৈ আলকায়েদা টাইপ বোধের গন্ধ আছে তারপরও ভাবা যেতেই পারে।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এটাকি প্রচলিত দখলদার সউদ পরিবারের প্রতি পরিচালিত কোন সশস্ত্র অভূস্থান চেষ্টা ছিল? অনেকটা সেরকম ভৃগু ভাই।
১২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩
সোহানী বলেছেন: কিছুইতো দেখি জানি না.........
যাহোক দেরীতে হলেও জানলাম..........
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সোহানী।
১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: একেবারেই ধারনা ছিল না , জানলাম আজকে
ধন্যবাদ !
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মনিরা'পু।
১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:০৮
বারিধারা বলেছেন: তার মানে হল, ইবরাহীম (আ) কর্তৃক কাবা পুনঃনির্মাণের পর দুই সপ্তাহ সময় এমন গিয়েছে যে কাবা ঘরে তাওয়াফ হয়নি। কেবল তা-ই নয়, কাবা চত্বরে রক্তপাতও হয়েছে।
আমি এ ঘটনাকে ইসরাইলের ষড়যন্ত্র বলেই মনে করি। আইএসের মতই অসম্ভবকে সামনে নিয়ে তাদের অভিযান। সেই সাথে পরিকল্পিতভাবে মুসলিম বিশ্বের সাথে আমেরিকার একটা প্যাচ লাগিয়ে দিল এই ঘটনা।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার সুচিন্তিত মন্তব্য ভাল লাগলো । অনেক ধন্যবাদ বারিধারা।
১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
কানিজ ফাতেমা বলেছেন: বিষয়টা জানা ছিল তবে এতটা ডিটেলে জানা ছিলনা । চমৎকার একটি পোষ্ট পড়লাম ।
শুভ কামনা রইল ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:২৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কানিজ ফাতেমা।
১৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: খুবই চমৎকার তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট। অনেক কিছু জানতে পারলাম।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:১৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী ।
১৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:১৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: ব্যাপারটা সম্পর্কে আগেই জানতাম। আজ বিস্তারিত পড়ে ভাল লাগল।
ধন্যবাদ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ কাছের মানুষ ,
১৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭
শাহীবুল বারী বলেছেন: ফ্রান্স সরকার সাথে সাথে তিন জন কমান্ডো পাঠায় যারা প্রত্যেকে ৩০০ সন্ত্রাসীকে প্রতিরোধে সক্ষম। তারা কি রোবট ছিল ? ঘটনা সত্য তবে,অতিরন্জন করা হয়েছে,,,,,,, পোষ্ট পড়ে মনে হয় মহাভারত পড়ছি ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বিষয়টা হয়তো এমন- এরা প্রত্যেকে ৩০০ জন সন্ত্রাসীকে প্রতিরোধ করতে পারে এরকম বাহিনীর নেতৃত্ব দিতে সক্ষম।
ধন্যবাদ শাহীবুল বারী।
১৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই।
২০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম সুপ্রিয় লেখক । আপনার সন্তানের সাফল্য খুব ভাল লেগেছে। আপনার প্রতিটি লেখাই ভালো, তথ্য বহুল ।অনেক সময় বিনোদনের খোরাক জোগায়। ভাল লাগে আপনার লেখা পড়তে ।
কথিত ঈমাম মাহাদী মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল্লাহ ! ভন্ড হলে তো মরবেই ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার লিখা আপনার ভাল লাগে জেনে পুলকিত। অনেক ধন্যবাদ জানবেন কবি।
২১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
আপনার লেখা পরেই পরিস্থিতি অনুমান করতে পাচ্ছি । কি ভয়ংকর !
ঘটনাটি জানা ছিল না । আপনার শেয়ারে জানতে পারলাম । অনেক ধন্যবাদ ।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠ মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ কথন।
২২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৭
দয়িতা সরকার বলেছেন: ভাইয়া কেমন আছেন ? আমি আপনার নিয়মিত পাঠক। মোবাইল তাই মোনতাববো করতে পারিনা। সরি. কারনটা আজ না। এটা জানা ছিল না।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জেনে ভাল লাগলো , অনেক ধন্যবাদ সালু সরকার ।
২৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:০০
সামিয়া বলেছেন: দারুন !! দুর্দান্ত লেখনি!! অসাধারন ।।+++++++++
প্রিয়তে নিলাম।।
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৪০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠ, মন্তব্য, প্লাস, প্রিয়তে!!!
৪ বার ধন্যবাদ ইতি সামিয়া।
২৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:৫১
বিষাদ সময় বলেছেন: ঘটনাটি সম্পর্কে কোন এক সময় মনে হয় সামান্য শুনেছিলাম। নতুন করে বিস্তারিত জানলাম। বিষয়টি চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ।
শিরনামে সামান্য টাইপো আছে ঠিক করে নিলে মনে হয় ভালো হয়।
"গ্রুফ কতৃক" < "গ্রুপ কর্তৃক"
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শব্দটি বদলে দিয়েছি, পাঠ, মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
আহা রুবন বলেছেন: খুব ভাল লাগল অজানা ইতিহাস জেনে। আপনার লেখাটিও অনেক যত্ন করে লেখা। এখান থেকে আমরা শিক্ষা নিতে পারি আল্লাহকে ডাকলে পরকালে তার পুরষ্কার দেবে,ন কিন্তু দুনিয়ার বিপদের সমাধান করতে হবে মানুষকেই।
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দুনিয়ার বিপদের সমাধান করতে হবে মানুষকেই। খুব সুন্দর বলেছেন রুবন।
২৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৮
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: ভাই কি বলব এক কথায় অসাধারণ! অসাধারণ!। বিষয়টি অনেক ভাল করে জানলাম। শেয়ারের জন্য কৃতজ্ঞ
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৫০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানবেন আবু মুছা আল আজাদ
২৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১০:৪২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উপস্থিতি জানান দেয়ায় ধন্যবাদ ছবি।
২৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ সকাল ১১:১৫
বিষাদ সময় বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
কিন্তু "কতৃক"<"কর্তৃক" টাইপোটা যে থেকেই গেল।
না আমি ভুল করছি
ভাল থাকুন সব সময়।
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১২:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: হয়তো বানান টা ভুল, তবে অনেক যায়গায় এভাবে লিখতে দেখেছি।
সংশোধন করতে চেয়েছি। অভ্র দিয়ে লিখা যায়না , তাই আপনার লিখা থেকে কপি পেস্ট করে
আবার সংশোধন করা হল।
২৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:১৬
ফয়েজ উল্লাহ রবি (পারিজাত) বলেছেন:
খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে লিখেছেন।
২২ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ কবি
ফয়েজ উল্লাহ রবি।
৩০| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:২৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট। এতকিছু আগে জানা ছিলনা। অনেক পরিশ্রম করেছেন।
পোস্টে ভাল লাগা + +
২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্য পেয়ে বেশ ভাল লাগছে, অনেক শুভ কামনা রইল খায়রুল আহসান ভাই।
৩১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
গালিব বিন ওবায়েদ বলেছেন: MASAL ART SOMPORKE KISO JANEN
২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জানিনা।
৩২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৫৩
প্রামানিক বলেছেন: ঘটনা বিস্তারিত জেনে ভালো লাগল। ধন্যবাদ
২৫ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
৩৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩
উম্মে সায়মা বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম লিটনভাই। পরে পড়ব।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ উম্মে সায়মা।
৩৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:০৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রিয়তে থাকুন ভাই। পোষ্টের জন্য কৃতজ্ঞতা।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন ।
৩৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১
নীলপরি বলেছেন: অনেক অজানা কিছু জানতে পারলাম । ধন্যবাদ ।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনিও ধন্যবাদ জানবেন নীলপরি।
৩৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯
জেন রসি বলেছেন: হালকা জানতাম।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জেন ভাই
৩৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্তম্ভিত হলাম। এই ঘটনার কথা জানতাম না কেনো!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমিও বেশিদিন আগে জানিনি।
৩৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: না, আগে জানতাম না।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ ফয়সাল রকি
৩৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০২
কালীদাস বলেছেন: খুবই হালকা পাতলা জানতাম, আপনার পোস্টে ডিটেইলড জানলাম। কিছু জায়গায় অতিরন্জিত লাগলেও লেখাটা ইনফরমেটিভ, স্পেসিফিকালি কিছু প্রশ্নের উত্তর জানার জন্য মন খচখচ করছিল কিন্তু পরে উত্তর পোস্টেই পেয়েছি। অনেক ধন্যবাদ পোস্টের জন্য
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কালীদাস ভাই, এ ধরনের পোস্টে আসলে আমার কোন কৃতিত্ব নাই, এখান সেখান থেকে তথ্য নিয়ে পোস্ট তৈরি করি, তবে চেস্টা করি সর্বসেশ তথ্য সহ সংযুক্ত করতে।
অতিরঞ্জন্টা আমারও নজরে পড়েছে, সম্ভবত আমার উতস অনুবাদ করতে গিয়ে না বুঝার কারনে এমনটি করেছে। সেটা আমি শুধরে দেব। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আগে জানতাম না। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।