নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত বুড়ো কোনোকালে হব নাকো আমি, হাসি-তামাশারে যবে কব ছ্যাব্লামি। - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বিসিএস পরীক্ষা বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা। সর্বশেষ ৩৮তম বিসিএস পরীক্ষায় মাত্র ২ হাজার ২৪টি পদের বিপরীতে পরীক্ষা দিয়েছে ২ লাখ ৪৩ হাজার চাকরিপ্রার্থী। বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংখ্যক, প্রায় চার লাখ আবেদন পড়ে ওই বিসিএস পরীক্ষায় অংশ নেয়ার জন্য।
বাংলাদেশে চার লাখের বেশি উচ্চশিক্ষিত তরুণ তরুণী এখন বেকার। কাঙ্খিত কর্মসংস্থান হিসেবে এদের প্রায় সবাই চায় সরকারি চাকুরি। কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি নিয়ে সবাই চাকরির বাজারে তীব্র প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হচ্ছে।বিসিএস ক্যাডারদের চাকুরির সুযোগ সুবিধা,সামাজিক মর্যাদা এবং নিরাপত্তা এখন অনেক বেশি বলেই সেখানে মোটামুটি সবার প্রথম পছন্দ বিসিএস।
বাংলাদেশে সরকারী চাকুরি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে টাকা বা উচ্চপর্যায়ে মামা,চাচা, খালুর যোগ থাকা আবশ্যক বলে একটা খারাপ কথা চালু আছে। আমার মনে হয় বিসিএস পরীক্ষায় ভাল করলে তদবির ছাড়াও চাকরি হয়। বিষয়টাকে সত্য প্রমান করেছেন কিছু মেধাবী তরুণ। চাকুরি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যাদের মেধা ছাড়া অন্য কিছু ছিলনা।
তরুণ সমাজকে অনুপ্রাণিত করার সার্থে, একেবারে হত দরিদ্র অবস্থা থেকে উঠে আসা এরকম কিছু মেধাবী তরুন (ইচ্ছা আর চেষ্টা থাকলে মানুষের কাছে অসম্ভব বলে কিছু নেই বলে প্রমান করে যারা প্রত্যেকে এখন এ বিসিএস ক্যাডার)কে নিয়ে আমার আজকের এই পোস্ট।
আজ বলছি ট্রাকের হেল্পার থেকে বিসিএস ক্যাডার শফিকুল ইসলাম এর গল্প।
২০০৫ সাল। এসএসসি রেজাল্ট প্রকাশ হয়েছে। ছেলেটি তাঁর রেজাল্ট জানতে পারেনি। সেদিন ছেলেটি ট্রাকের হেলপার হিসেবে ট্রাকের সঙ্গে মালামাল পরিবহনে অনেক দূরে ছিল। পরদিন বাড়ি এসে ছেলেটি জানল কী বিস্ময় তাঁর জন্য অপেক্ষায় ছিল! সে পুরো কুড়িগ্রাম জেলায় মানবিক বিভাগ থেকে সেবার একমাত্র জিপিএ ফাইভ পেয়েছে। জিপিএ ফাইভ তখনও দেশে মুড়িমুড়কির মত সহজলভ্য হয়নি!
সংগীত শিল্পী কনক চাঁপা এই অদম্য মেধাবী ছেলেটির এমন চমকপ্রদ ফলাফলের সংবাদ শুনে তাকে সাত হাজার টাকা শুভেচ্ছা হিসেবে পাঠিয়েছিলেন। বিভিন্ন বৃত্তি পেয়ে উচ্চমাধ্যমিক শেষ করে সেই ছেলেটি ২০০৭-০৮ সেশনে ভর্তি হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সমাজবিজ্ঞান বিভাগে।
কুড়িগ্রাম জেলার দরিদ্র পরিবারের সন্তান হিসেবে যার নিয়তি ছিল বাবা আব্দুল খালেকের মত জলিল বিড়ির ফ্যাক্টরিতে কাজ করার। কিন্তু বিড়ির ধোঁয়ায় ঝাপসা আর নিয়ত ক্ষয়িষ্ণু জীবনের চেনা ঘানি সন্তানকে দিয়ে টানাতে চান নি বিড়ি শ্রমিক আব্দুল খালেক। চান নি ছেলেটিও তার এই পেশায় আসুক।
চেয়েছিলেন ছেলে তাঁর পড়াশোনা করে অফিসার হোক। স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিলেন। ‘গরীবের ঘোড়ারোগ’ দেখে আশেপাশের মানুষের অবহেলা আর তাচ্ছিল্যও তাকে সইতে হল। ক্লাস সিক্সে উঠার পর স্কুলের বেতন না দিতে পেরে ছেলেটির স্কুল ছাড়ার উপক্রম হল। এগিয়ে এলেন একজন মহানুভব শিক্ষক; মোজাফফর স্যার! তিনি নিজে ছেলেটির বেতন দিলেন। পরবর্তীতে স্কুলে বিনাবেতনে পড়াশোনা করার ব্যবস্থাও করে দেন।
ছেলেটি অকপটে স্বীকার করেছে এক জোড়া প্যান্ট শার্ট দিয়ে পুরো স্কুল জীবন পার করতে হয়েছিল। স্কুলে একবার নিয়ম করা হলো পায়ে জুতো ছাড়া কেউ স্কুলে আসতে পারবে না। অনন্যোপায় ছেলেটি স্কুলে গেল উদোম পায়ে। বসল সবার পেছনে যাতে শিক্ষকের নজরে না পড়ে। শিক্ষক রণহুঙ্কারে ঘোষণা করলেন আজও যারা জুতো ছাড়া এসেছে তারা যেন ক্লাস থেকে বের হয়ে যায়। আর যারা পরদিন জুতো পরে আসতে পারবে না তাদের স্কুলে আসার দরকার নেই। পরদিন কেউ আর মিস করবে না এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে যে কজন আনেনি তারা রক্ষা পায়। কিন্তু পেছনে বসা ছেলেটি অঝোরধারায় কাঁদতে থাকে। জানে আজই তাঁর স্কুলে আসার শেষ দিন। কেননা, তাঁর জন্য একজোড়া জুতো কেনা আর মহাকাশে চন্দ্রাভিযানের স্বপ্ন একই।
না, ছেলেটিকে সে দফায় স্কুল ছাড়তে হয়নি। ছেলেটির অসহায় কান্না দেখে সেদিন ক্লাসের সবাই মিলে এক জোড়া জুতো কেনার টাকা জোগাড় করে দিয়েছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে ছেলেটি বঙ্গবন্ধু হলের আবাসিক ছাত্র হিসেবে হলে উঠে। সেখানে শুরু হয় আরেক নতুন জীবন। সহস্র প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে আরেক নতুন সংগ্রাম। অভাবিত অনেক অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হয় তাঁকে। অবশ্য, তাঁর কাছে তখন আর কিছুই অভাবনীয় নয়; অসহনীয় নয়।
নিজের পড়াশোনার খরচ চালাতে ছেলেটি ঢাকা শহরে লিফলেট বিলি করেছে, কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ করেছে। প্রতিদিন দু’মুঠো খেয়ে বেঁচে থাকাই যার কাছে ছিল এক বড় চ্যালেঞ্জ। সে সংগ্রামে পাশে দাঁড়িয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ আরও অনেকে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে ছেলেটি বিসিএসের ভাইভা দেবে। আবারও সেই স্কুলের জুতো কাহিনী। যেন অপমানের নিয়তি তাঁর পেছন ছাড়ে না। ভাইভার জন্য ফরমাল কোন ড্রেস নেই। এক জুড়ো জুতো, প্যান্ট ও শার্ট লাগবে। পরিচিত সামর্থ্যবান একজনের কাছে এই প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো কিনে দেয়ার জন্য ছেলেটি সাহায্য চেয়েছিল। সাহায্য দূরে থাক উল্টো তাকে চরম অপমান সইতে হয়েছিল সেদিন।
সেই ছেলেটি ৩৫তম বিসিএসের ভাইভা দিয়ে শিক্ষা ক্যাডারে যোগ দিয়েছে। অদম্য সংগ্রামী এক জীবনের অধিকারী এই ছেলেটির নাম মো. শফিকুল ইসলাম। কুড়িগ্রাম জেলা সদরের পলাশবাড়ির চকিদার পাড়ায় তাদের বাসা। পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে শফিকুল পরিবারের চতুর্থ সন্তান।এক সময়ের ট্রাকের হেলপার ছেলেটি এখন নিজ জেলার পাশের জেলা লালমনিরহাট সরকারি মজিদা খাতুন কলেজের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের লেকচারার।
তাঁর এই সংগ্রামের পথচলায় যারা সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছেন তাদের কৃতজ্ঞচিত্তে সে স্মরণ করেছে। সে তালিকায় আছেন পাশের বাড়ির মাহবুবুর রহমান লিটন চাচা, ডলার ভাই, ব্যাংকার মোজাহেদুল ইসলাম শামীম ভাই, মুক্তি আর্ট, বানিয়া পাড়ার লাবলু স্যার, কুড়িগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মোজাফফর স্যার, মান্নান স্যার, মমতাজ ম্যাডামসহ আরো অনেক শিক্ষক। আছেন সমাজবিজ্ঞান বিভাগের জামাল স্যার, সা’দ উদ্দীন স্যার প্রমুখ।
মো. শফিকুল ইসলাম জানান, মে মাসের দুই তারিখে চাকরিতে জয়েন করার আগে বাড়ি যাই। রাতে খাবার খেতে বসে দেখে ঘরের চালের ফুটো দিয়ে ভাতের থালায় জোছনার আলো ফিনকি দিয়ে নামে। চালের ফুটো দিয়ে আসা এ আলোকে এখন তিনি দেখছেন অনুপ্রেরণা হিসেবে।আসছে মাসের বেতনের টাকা দিয়ে ঘরের চাল ঠিক করবেন তিনি। আকাশ থেকে নামা আলোরধারা পুরো সমাজে ছড়িয়ে দিতে হবে বলে জানান শফিকুল ইসলাম।
সুত্রঃhttp://www.sylhettoday24.news/news/details/Feature/40990
http://www.jobstudy24.com/archives/8025
http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/projonmo/2017/05/08/193944.html
http://bn.mtnews24.com/exclusive/
(চলবে)
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পরিশ্রম আর মেধার কম্বিনেশন হচ্ছে সাফল্য।
প্রথম মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন ভাইয়ু।
২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১২
রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট। জাস্ট গ্রেট।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ রাজিব নূর ভাই।
৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
শফিউলের বেলায়, ভালো পড়ালেখা ও মানুষের সাহায্য কাজে লেগেছে, দরিদ্রদের জন্য উৎসাহের ব্যাপার; কিন্তু দু:খের বিষয়, এটা অনেকটা ব্যতিক্রম, ইহা সাধারণ উদাহরণ নয়, মানে এটা সব সময় ঘটবে না।
বিসিএস ক্যাডারদের মাঝে অনেকেই অনেক কষ্ট করে সেখানে পৌঁছেন, তারপর প্রাণপণ চেষ্টা করে, পুরো জাতিকে কষ্ট দেন। আমাদের বর্তমান নৈরাজ্যের জন্য ৬০% দায়ী ব্যুরোক্রেটরা
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন, ব্যতিক্রম কখনো উদাহরণ নয়। তবুও এসব ব্যতিক্রমি ঘটনা অনেককে উতসাহিত করে বটে।
পরের লাইন দুটির সাথেও সহমত।
৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮
প্যালাগোলাছ বলেছেন: অনুপ্রেরণা মূলক সুন্দর পোস্ট
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন প্যালাগোলাছ ।
৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ কবি
৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শিহরিত করা সত্য ঘটনা!!!
অভিনন্দন আর অভিবাদন বিজয়ীকে
আপনাকে অনেক অনেক ধণ্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা জানানোয়
++++
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠোত্তর মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ ভৃগু ভাই।
৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫১
চাঙ্কু বলেছেন: ঢাবি থেকে এই রকম অনেকেই ক্যাডার হইছে। আমার অন্তত দুইজন ক্লাসমেটের গল্প এই গল্পের অনেকটা কাছাকাছি। তবে চাঁদগাজী ভাইয়ের সাথে একমত। এইগুলা সাধারন ঘটনা হওয়ার কথা কিন্তু হচ্ছে ব্যতিক্রম কারন সমাজের ভয়াবহ অর্থনৈতিক ব্যবধান!
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কে জানে এরকম অনেক ক্যাডাররাই হয়তো একদিন ডঃ আতিউর এর মত দেশ সেরা হবে।
৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যারা সংগ্রাম করে তারা সাফল্য পাবেই। আমাদের মত বসে বসে বস হওয়ার স্বপ্ন দেখলে সাফল্য আসবে না...
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ঠিক বলেছেন, 'কষ্ট ছাড়া কেস্ট মিলেনা'।
৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হ্যাটস অফ টু মোঃ শফিকুল ইসলাম।
ধন্যবাদ ভাই গিয়াস উদ্দিন লিটন।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ জনাব আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম
১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
উনাকে অভিনন্দন; আপনাকেও ধন্যবাদ পোস্ট শেয়ার করার জন্য৷
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ জনাব কাওসার চৌধুরী
১১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬
আমি স্বপ্নদ্রষ্টা বলেছেন: এখন আমরা দেখতে চাই কয়জন গরিব মেধাবীকে উনি সফল হওয়ার জন্য চেষ্টা করেন । নাকি নিজের সুখ শান্তি খোজার জন্য নিজেকে ব্যস্ত রাখেন । নিজের উপর অর্পিত দায়িত্ব সততার সাথে পালন করেন কিনা ?
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আশাকরি উনি গরিব, বঞ্চিতের দুঃখ বুঝবেন।
১২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২০
আশাবাদী অধম বলেছেন: আমার এক সময়ের রুমমেট এই শফিক ভাই।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: জেনে ভাল লাগলো , ধন্যবাদ আশাবাদী
১৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: শফিকুলের কথা জেনে ভাল লাগল।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল ভাই
১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তথ্য বহুল পোস্ট। প্রেরণা দায়ক পোস্ট ।শফিকুল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকলেন।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সেলিম ভাই।
১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯
প্রামানিক বলেছেন: এই রকম জীবন যুদ্ধে জয়ী হওয়ার জন্য অভিনন্দন। পোষ্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ লিটন ভাই।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।
১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: স্যলুট এই যুদ্ধ জয়ীকে, সত্যিই এখান থেকে আমরা অনুপ্রেরণা নিতে পারি।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন, ধন্যবাদ সাদা মনের মানুষ
১৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১
রাকু হাসান বলেছেন: অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে । এসব দেখে যদি আমাদের শেখার -সংগ্রামের মানসিকতা তৈরি হয় । উনার ব্যাপারে একটি ভিডিও দেখছিলাম । এখন আরও তথ্য জানলাম । এ বিষয় নিয়ে পোস্ট করার ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় ভাই! ++
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পাঠ, মন্তব্যের জন্য ইনেক ধন্যবাদ রাকু হাসান
১৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আমার নিকট মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামটাই অনুপ্রেরণার। চাকুরী সামান্য সফলতা! এতে অনুপ্রেরণার কিছুই নেই!
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সেটাও মন্দ বলেন নি ।
বাংলাদেশে চাকুরি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে নানা অব্যবস্থাপনায় বেকাররা হতাশ।
চেষ্টা আর সংকল্প থাকলে সকল অব্যবস্থাপনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েও যে সফল হওয়া যায়, পোস্টটি তার দৃস্টান্ত বিশেষ ।
ধন্যবাদ নিন ভ্রমরের ডানা।
১৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! বাস্বত জীবন দিয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প ভীষণ ভালো লাগলো। শফিকুলকে আমার সেলাম। আর হাজার হাজার শফিকুলের কাছে প্রেরণার বার্তা যাক।
শুভেচ্ছা আপনাকে।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ পদাতিক চৌধুরি
২০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: একটা অফটপিক প্রশ্ন করি। আসলে কাউকে খুঁজে পাচ্ছি না যে কোনো সদুত্তর পাবো।
যতদুর জানি আপনি বিএনপি করেন। খালেদা জিয়া এত জায়গা ইউনাইটেড হসপিটালে চিকিত্সা চায় কেন? এপোলো, স্কয়ারসহ আরো অনেক ভালো হাসপাতাল আছে। এমনকি সেনাবাহিনীর হাসপাতালটাও ভালো, যতদূর জানি। ইউনাইটেড কেন?
কিছু মনে করবেন না, এটা কোনো কটাক্ষ না। আসলে কোনো কিছুর পিছের কারনটা না জানলে আমার পেটের ভাত হজম হয় না, যদিও ভাত খাই না ১০ মাস হতে চললো।
আর পোস্ট সম্বন্ধে যেটা বলবো বড্ড অনুপ্রেরনাদায়ক। এসব পোস্ট স্টিকি হবার দাবী রাখে
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নির্বাচন এলে বিএনপিকে ভোট দেই। তাও গত কয়েক টার্ম কেন্দ্রে যাওয়ার আগেই শুনি ভোট শেষ !
আমি তেমন খোজ খবর রাখিনা। তিনি ইউনাইটেড হসপিটালে চিকিত্সা নিতে চাচ্ছেন এটাও আপনার কাছে জানলাম।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন।
২১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: বাহ ভালো লাগ। ধন্যবাদ
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনিও ধন্যবাদ নিন জনাব।
২২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপ্নেও জানেন না? ইত্তেফাকে আজকেও আসছে। যাই হোউক সেলিম ভাইরে জিগাই তাইলে
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ধন্যবাদ উদাসী ভাই।
২৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আজ সকাল সকাল একটা অসাধারণ সাফল্যের কথা শুনে মনটা ভরে গেল। মোঃ শফিকুল ইসলাম এর নিষ্ঠা ও অধ্যবসায়কে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
আশাকরি, আপনি ওনার সম্পর্কে খবর রাখাটা অব্যাহত রাখবেন। অফিসার/লেকচারার হবার পর ওনার মন মানসিকতা বদলে যায় কিনা, সেটার সম্বন্ধে তথ্য আহরণ করে বছর দশেক পরে এই ব্লগে আবার একটি পোস্ট লিখবেন। এরকন কয়েকজনকে খুব কাছে থেকে দেখেছি, সেজন্যেই কথাটা বললাম। আশাবাদী অধম এর কাছেও এ অনুরোধটুকু রইলো।
আপনি খুঁজে খুঁজে এমন ধরণের প্রেরণাদায়ক গল্প আহরণ করে আমাদের শুনিয়ে যান, আমাদেরকে আশাবাদী করে তোলেন, আপনার এ নিরন্তর প্রয়াসকে সাধুবাদ জানাই। ভাল থাকুন সপরিবারে, শুভকামনা---
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এধরনের পোস্ট তৈরিতে আমার তেমন কৃতিত্ব নেই, সোর্সও নেই। সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে অনুপ্রেরনাদায়ক বিষয়গুলি আপনাদের সাথে শেয়ার করি। তাই মোঃ শফিকুল ইসলাম এর দশ বছর পরের অবস্থান জানা হয়তো আমার পক্ষে সম্ভব হবেনা।
এরকম কয়েকজনকে খুব কাছে থেকে দেখে আপনার অভিজ্ঞতা হয়তো ইতিবাচক নয়। এবং আমারও জানাশোনা দুই একজনকে দেখে আপনার জানাশোনা কয়েকজনের মত অভিজ্ঞতা আছে।
বছর দশেক পরে এই ব্লগে আবার একটি পোস্ট লিখবেন। এই বাক্যে আপনি আমার সামু ব্লগে ১০ বছর টিকে থাকার আশাবাদও ব্যাক্ত করেছেন। আশা করছি আমরা সকলে এই সময় পর্যন্ত সামুতে সক্রিয় থাকবো।
সুন্দর শুভকামনার জন্য অনেক ধন্যবাদ জানবেন জনাব খায়রুল আহসান।
২৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: বিশ্বকে জয় করে নিতে প্রয়োজন ব্যকুল ইচ্ছা, অদম্য আগ্রহ এবং ভয়কে জয় করে নেওয়ার মন-মানসিকতা ও সাহস।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অসাধারণ বলেছেন ফারিহা হোসেন প্রভা । ধন্যবাদ নিন।
২৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৪:৫৬
মলাসইলমুইনা বলেছেন: লিটন ভাই,
আমাদের লোকাল সুপার হিরোর গল্প শুনে ভালো লাগলো I এই অসাধারণ গল্পগুলোর অদম্য লেখকরা আছে বলেই এখনো ভরসা পাই সব কিছু এখনো নষ্টদের হাতে চলে যায়নি I একদিন আমাদেরও সুদিন আসবেই I এই ঘটনাগুলো শুনতে সত্যিই ভালো লাগে অনেক I অনেক ভালোলাগা লেখার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ I
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য, আপনাকেও ধন্যবাদ জনাব মলাসইলমুইনা ।
২৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯
মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: পরিশ্রমীরাই সাফল্যের শীর্ষে উঠে।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন মেহেদী হাসান হাসিব
২৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৫
জুন বলেছেন: শফিকুল ইসলামরা সত্যি অনুপ্রেরনা হয়ে উঠুক অনেকের মাঝে গিয়াস লিটন । উচ্চাশা সাথে কিছু মানুষের সহযোগীতার হাত ধরে এরা একদিন আকাশ ছুতে পারে । অনেক সফল হোক সাথে মানুষের উপকারে জীবন বিলিয়ে দিক সেই প্রার্থনাই থাকলো।
২৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৫
ওমেরা বলেছেন: চেষ্টাইসফলতা তবে এখন গরিব মানুষের জন্য কঠিন! এত কম্পিটিশন! মূকুলেই ঝরে পরে সাইফুলেরা।এর মাঝেও কেউ কেউ সফলতা পেয়ে যায়।
অনেক ধন্যবাদ প্রেরনা মূলক পোষ্টের জন্য।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মূকুলেই ঝরে পরে সাইফুলেরা। যথার্থ বলেছেন।
আপনিও ধন্যবাদ নিন ওমেরা।
২৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪
বিজন রয় বলেছেন: অসাধারণ।
কেমন আছেন?
ভুলে গেলেন নাকি?
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভালো আছি কবি।
শুভ কামনা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮
ভাইয়ু বলেছেন: এর মাধ্যমেই বোঝা যায়, শুধু ইচ্ছা থাকলেই উপায় হয়না; সাথে থাকতে হয় অদম্য পরিশ্রম...