![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখি, ছবি তুলি আর সিনেমা বানাই ।
হঠাৎ কইরা বাজারে নয়া নির্বাচন পদ্ধতিতে ভোটের দাবি তোলা হচ্ছে। এই পদ্ধতির নাম, পিআর/PR (Proportional Representation)। কারা তুলছে এই দাবি?- যাদের জামানত হারানোর ভয় আছে কিন্তু নাম মাত্র পাওয়া ভোটে তারা সংসদে ঢুকে পড়তে চায়!
আসুন আমরা দেখি এই পিআর পদ্ধতিতে ভোট কেনো বাঙলাদেশে করা যাবে না।
গণতন্ত্রের অন্যতম ভিত্তি হলো সুষ্ঠু নির্বাচন ও কার্যকর প্রতিনিধিত্ব। আর সেই প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে যে ভোট পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়, তার প্রকৃতি রাষ্ট্রের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণে বড় ভূমিকা রাখে। সম্প্রতি কিছু মহলে বাঙলাদেশে Proportional Representation (PR) চালুর আলোচনা শোনা যাচ্ছে, যেখানে ভোটের আনুপাতিক ভিত্তিতে সংসদে আসন বণ্টনের দাবি তোলা হচ্ছে।
কিন্তু বাস্তবতা হলো, বাঙলাদেশের রাজনৈতিক কাঠামো, সামাজিক প্রেক্ষাপট ও উন্নয়ন যাত্রায় PR পদ্ধতি নয়, বরং FPTP (First Past The Post) পদ্ধতি-ই সবচেয়ে উপযোগী ও কার্যকর। চলুন বিষয়টি যুক্তির আলোকে বিশ্লেষণ করা যাক।
PR ও FPTP পদ্ধতি :
PR (Proportional Representation) পদ্ধতি বা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতিতে একটি দল যত শতাংশ ভোট পায়, সে অনুপাতে আসন পায়।
যেমন, যদি কোনো দল ৩০% ভোট পায়, তবে তারা মোট আসনের ৩০% পাবে।
এই পদ্ধতিতে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের ভিত্তিতে সংসদে আসন বণ্টন করা হয়, জনগণ ব্যক্তিকে নয়, দলকে ভোট দেয়। ফলে ছোট ছোট দলগুলিও সংসদে প্রবেশের সুযোগ পায়।
FPTP (First Past The Post) পদ্ধতি কী?
বর্তমানে বাঙলাদেশে প্রচলিত পদ্ধতিটি হলো FPTP। এখানে একেকটি নির্বাচনী এলাকায় একেকজন প্রার্থী নির্বাচিত হন। যে প্রার্থী সবচেয়ে বেশি ভোট পান, তিনিই জয়ী হন।
এটি সরাসরি ব্যক্তি প্রতিনিধিত্ব এবং এলাকা ভিত্তিক জনপ্রিয়তার উপর ভিত্তি করে চলে।
PR পদ্ধতির তুলনামূলক সমালোচনা: বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
১. স্থিতিশীল শাসনব্যবস্থার অন্তরায়।
- PR পদ্ধতির প্রধান সমস্যাগুলোর একটি হলো স্থায়ী সরকার গঠন কঠিন হয়ে পড়ে।
যেহেতু কেউ এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায় না, তাই তৈরি হয় দুর্বল জোট সরকার।
বাঙলাদেশের মতো রাজনৈতিকভাবে বিভক্ত দেশে এটি স্থায়ী অচলাবস্থার জন্ম দেবে, এবং প্রতিনিয়তই সরকার পরিবর্তন কিংবা দোদুল্যমান অবস্থায় থাকবে।
এতে করে দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা থমকে যাবে।
২. জনবিচ্ছিন্ন প্রতিনিধিত্ব তৈরি করে।
- PR পদ্ধতিতে ভোটাররা ব্যক্তিকে নয়, দলকে ভোট দেয়। এতে সংসদে এমন লোকজন ঢুকে পড়েন, যাদের এলাকার মানুষ চেনেও না। তারা দলের তালিকাভুক্ত বলে আসন পায়, কিন্তু তাদের কোনো দায়বদ্ধতা থাকে না জনগণের কাছে।
এর ফলে জনগণের সঙ্গে জনপ্রতিনিধির সম্পর্ক ছিন্ন হয়, যা গণতন্ত্রের জন্য ভয়াবহ।
৩. সংসদে মৌলবাদ ও সুবিধাবাদী রাজনীতির প্রবেশদ্বার খুলে যায়।
- PR পদ্ধতিতে মাত্র ১-২% ভোট পেলেই সংসদে আসন পাওয়া সম্ভব। ফলে সাম্প্রদায়িক, মৌলবাদী, চরমপন্থী কিংবা বিদেশি এজেন্ডাভিত্তিক দলগুলো সহজেই সংসদে প্রবেশ করতে পারে। বাঙলাদেশে PR চালু হলে সংসদ হবে আদর্শহীন দলগুলোর অভয়ারণ্য।
৪. জাতীয় ঐক্যের বদলে দলবাজি ও ভাঙন বাড়বে।
- যেখানে FPTP পদ্ধতিতে বড় দলগুলো জাতীয় ঐক্যের ভিত্তি তৈরি করে, সেখানে PR পদ্ধতিতে ২০-৩০টি ছোট ছোট দল সংসদে ঢুকে পড়ে। এতে একটি নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে গিয়ে বিভ্রান্তি, দেরি ও দ্বিধা তৈরি হয়।
বাঙলাদেশের মতো রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল দেশে এটা গণতন্ত্র নয়, বিশৃঙ্খলা জন্ম দেবে।
৫. স্থানীয় উন্নয়নে বাধা।
- FPTP পদ্ধতিতে একজন সংসদ সদস্য তার এলাকার মানুষকে নিয়ে চিন্তা করেন, কারণ তিনি জানেন তারা ভোট দিয়ে তাকে নির্বাচিত করেছেন। PR পদ্ধতিতে নির্বাচিতরা দলের প্রতি দায়বদ্ধ, জনগণের প্রতি নয়। এতে স্থানীয় উন্নয়ন, অভাব-অভিযোগের সমাধান, ও জনসংযোগ ভেঙে পড়ে।
৬. রাজনৈতিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ে
- PR পদ্ধতিতে বেশি বেশি ছোট দল তৈরি হওয়ার প্রবণতা থাকে। দল বানিয়ে ভোটে অংশ নেওয়া যেন একটি ব্যাবসায়িক কৌশলে পরিণত হয়। এতে রাজনীতি নেশা বা পেশা নয়, বাণিজ্যে পরিণত হয়। FPTP সেখানে দল গঠনের আগে জনভিত্তি গড়ে তোলার প্রয়োজন তৈরি করে।
FPTP-এর বাস্তব উপযোগিতা:
বাঙলাদেশের মতো দেশে, যেখানে
জনগণের রাজনৈতিক সচেতনতা ধীরে ধীরে বাড়ছে, উন্নয়ন নির্ভর স্থিতিশীল শাসন দরকার, দলীয় শৃঙ্খলা ও নেতৃত্ব নির্ধারণ জরুরি, সেখানে FPTP পদ্ধতি হলো সবচেয়ে কার্যকর ও বাস্তবভিত্তিক পথ। এটি সরাসরি জবাবদিহি নিশ্চিত করে। এলাকা ভিত্তিক জনপ্রতিনিধিত্ব গড়ে তোলে। স্থায়ী ও নির্ভরযোগ্য সরকার তৈরি করে। দলগুলোকে জনভিত্তি তৈরিতে উৎসাহিত করে।
Proportional Representation পদ্ধতি যতটা তাত্ত্বিকভাবে চমকপ্রদ, বাস্তবে বাঙলাদেশের জন্য ততটাই অকার্যকর, অস্থিরতামূলক এবং জনবিচ্ছিন্ন।
এ দেশের রাজনীতির জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত এবং ফলদায়ক ব্যবস্থা হলো First Past The Post (FPTP)।
তাই গণতন্ত্রের নাম করে বিভাজন নয়, দরকার জনগণের সরাসরি রায় ও জবাবদিহির ভিত্তিতে প্রতিনিধিত্ব।
গণতন্ত্রের চেতনায় মুজিববাদই হোক আমাদের একমাত্র রাজনৈতিক পথ।
২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:০৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শক্তিশালী বিরোধী দল পাওয়ার জন্য পিআর পদ্ধতি ভালো। একদল কর্তৃক সব দখলের ক্ষেত্রে এতে একটু অসুবিধা আছে।
৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পি আর পদ্ধতিতে ১% ভোটে তিন জন এমপি পাওয়া যাবে। চলমান পদ্ধতিতে ৩০% ভোটে একজন এমপিও না পাওয়ার সম্ভাবনা আছে, যদিও পিআর পদ্ধতিতে ৩০% ভোটে ৯০ জন এমপি পাওয়া যায়।
৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:১১
ওমর খাইয়াম বলেছেন:
এবার ভোটে কাহাদের জয়ী করা হবে, সেটা কাহারা নির্ধারণ করবে?
৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পিআর পদ্ধতিতে স্বৈরাচারের চাষ-বাস ভালো হয় না। যারা স্বৈরাচার চায় তারা পিআর পদ্ধতি চাইবে না।
৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পিআর পদ্ধতিতে মমতাজদের এমপি হওয়ার সুযোগ কম থাকবে এবং বিরোধী বাঘা বাঘা নেতা সংসদে আসবে।
৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:১৮
কামাল১৮ বলেছেন: সরকার যে নব্য রাজাকারের নতুন দল গঠন করেছে তাদের কয়েক জনকে সংসদে পাঠানোর জন্য ফন্দি ফিকির খুঁজছে।ইলেক শনে আওয়ামী অংশ গ্রহন করলে তাদের সবার জামানত বাজেয়াপ্ত হবে।আওয়ামী লীগের অংশ গ্রহন ছাড়া নির্বাচন বিশ্বের কাছে গ্রহনযোগ্য হবে না।এটা তারা বুঝতে পারছে।
৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একটা নতুন কিছু কর- এ হিসাবে পিআর পদ্ধতি ট্রাই করা যেতে পারে।
৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লোকাল মাস্তানকে ভোট না দিয়ে দল বা জোটকে ভোট দেওয়া ভালো। তারপর তারা তাদের ভদ্রলোকদেরকে এমপি বানাবে। তাতে এক আসনে এক দলের একাধীক প্রার্থী থাকার ঝামেলা থাকছে না। অনেক সমস্যার সঠিক সমাধান পিআর পদ্ধতি।
১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:২৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পিআর পদ্ধতিতে মমতাজদের এমপি হওয়ার সুযোগ কম থাকবে এবং বিরোধী বাঘা বাঘা নেতা সংসদে আসবে।
এই পদ্ধতি চালু করা হলে টাকা দিয়েও এমপি হওয়া সম্ভব। যেমন ধরেন- আপনার এমপি হতে মন চাইলে আপনি কোনিএকটি দলকে ৩/৪ কোটি টাকা দিলেই দলটি আপনাকে এমপি বানিয়ে দিবে।
বর্তমান পদ্ধতিতে জনগণের কাছে যেতে হবে। আর নতুন এই পদ্ধতিতে আপনাকে যেতে হবে হাওয়া ভবনে।
১১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:৩০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লোকাল মাস্তানকে ভোট না দিয়ে দল বা জোটকে ভোট দেওয়া ভালো। তারপর তারা তাদের ভদ্রলোকদেরকে এমপি বানাবে। তাতে এক আসনে এক দলের একাধীক প্রার্থী থাকার ঝামেলা থাকছে না। অনেক সমস্যার সঠিক সমাধান পিআর পদ্ধতি।
আরে না। বিষয়টা এতো সহজ নয়, আপনি যতটা সহজ ভাবছেন। রাজনৈতিক দলগুলো তখন এমপি বেচার দোকান দিবে। যাদের টাকা আছে তারা এমপি পদ কিনে নিয়ে আসবে। জনগণের হাতে কোন ক্ষমতাই থাকবে না।
জনগণের উপর এমপি চাপিয়ে দেয়া হবে।
১২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রাজনৈতিক দলগুলো তখন এমপি বেচার দোকান দিবে। যাদের টাকা আছে তারা এমপি পদ কিনে নিয়ে আসবে। কেনা এমপি দ্বারা ক্ষমতায় টিকে থাকা যাবে কি? কেনা এমপির ডাকে দলের লোক রাস্তায় নামবে কি? কেনা এমপিকে জাইঙ্গা পরে খালি গায়ে রাস্তায় হাঁটতে দেখা যাবে। তার দলের লোকেরাও তাকে লেংটা করতে বিরোধীদেরকে সাহায্য করবে। আর এভাবেই রাজনৈতিক দোখানদারী খতম হবে।
১৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বর্তমান পদ্ধতিতে জনগণের কাছে যেতে হবে। আর নতুন এই পদ্ধতিতে আপনাকে যেতে হবে হাওয়া ভবনে। পিআর পদ্ধতিতে হাওয়া ভবন অল্পদিনেই হাওয়া হবে। এমন হলে দলের লোক দলের পক্ষে রাস্তায় নামবে না তখন বিরোধীরা রাস্তায় নেমে তাড়া দিলে কেনা এমপি দ্বারা গঠিত সরকার ক্ষমতা ছেড়ে পালিয়ে যাবে।
১৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: নির্বাচনে যাওয়ার আগে এনসিপির বিচার করতে হবে।
থানায় অস্ত্র লুট, পুলিশ হত্যা, থানায় আগুন, মেট্রোরেল ভাঙচুর এবং লুটপাটের জন্য।
১৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:০২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ণুর@শেখ হাসিনা সাজা ঘোষনা হয়ে গেছে।
১৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: রানু যা চায় তা’ করবে কে?
১৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:১৪
আমি নই বলেছেন: ১। বাংলাদেশের মুল সমস্যাই ক্ষমতাসিনরা রাক্ষস হয়ে যাওয়া, এটা ঠেকানোর জন্যে পিআর পদ্ধতির কোনো বিকল্প নেই। ৩০-৩২% ভোট পেয়ে ২০০+ আসন নিয়ে যা তা করা সম্ভব হবেনা। জোটের কারনে সহজে রাক্ষস হয়ে উঠতে পারবেনা।
২। বাংলাদেশের এমপিরা এমনিতেই জনবিচ্ছিন্য, এদের বেশিরভাগই নির্বাচনের পরেই এলাকা ত্যাগ করে এবং খুব কম সময়ই এলাকায় যায়।
৩। কোনো দলের যদি ১-২% ভোট থাকে তারতো সংসদে যাওয়াই উচিৎ, ৮-৯ কোটি ভোটারের ১-২% কম নয়। সংসদে গিয়ে যদি তারা ভাল কিছু করতে পারে তাহলে ভোট বাড়বে আর না কমে যাবে।
৪। জাতীয় ঐক্য কখন ছিল ভাই? যারাই বিরোধী দলে থাকে তারা শুধু মাত্র বিরোধীতা করার জন্যই বিরোধীতা করতে দেখেছি, কোনো যৌক্তিক কারন ছারাই বিরোধীতা একটা কমন প্রাক্টিস এদের জন্য।
৫। স্থানীয় উন্নয়নের জন্য স্থানীয় সরকার ব্যাবস্থাকে আরো পাওয়ারফুল করলেইতো সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, এতে করে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরনও হচ্ছে। এমপিকে কেন টিআর-কাবিখা নিয়ে মাথা ঘামাতে হবে??
৬। আপনি হয়ত জানেন না বাংলাদেশে রাজনীতি অনেক আগেই ব্যাবস্যা হয়ে গেছে যে কারনে ইয়াবা বদির মত মানুষও আগের ব্যাবস্থায় এমপি হয়। তাই পিআর পদ্ধতিতে নতুন করে রাজনীতি ব্যাবস্যায় পরিনত হওয়ার কিছু নাই। আর দল বানিয়ে ভোটে অংশ নিলেই ভোট পাওয়া যায়? এত সহজ?
কোনো বাদই একমাত্র রাজনৈতিক পথ হওয়া উচিৎ নয়।
@মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেনঃ আপনি মনে হয় জানেন না অনেক আগে থেকেই রাজনৈতিক দল গুলো শুধুমাত্র এমপি বেচার দোকান নয়, ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার পর্যন্ত (নমিনেশন) বেচার দোকান হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে। পিআর পদ্ধতিতে অন্তত লোক লজ্জার ভয়ে হলেও দলগুলো ইয়াবা বদির মত লোকদের সংসদে আনবেনা।
রানুর যত বড় মুখ নয় তত বড় কথা বলে।
১৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৪৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
তারা এখন ভয়ে আর আতঙ্কে আছে।
১৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:২৫
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: সঠিক কথা ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পি আর পদ্ধতিতে একদলিয় শাসন হতে সেই দলের জনসমর্থন ৫০% এর বেশী থাকতে হবে। ৩০% জনসমর্থনে ৩০০ আসন দখলের সুযোগ থাকবে না।