নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সম্প্রতি একজন নারী সাংবাদিক অবমাননা নিয়ে কথাবার্তা চলছে। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বাইরে রেখে আলোচনা করলে ব্যাপারটা দাঁড়ায় এমন যে, একজন লোক আরেকজন সাংবাদিককে প্রকাশ্যে চরিত্রহীন বলেছেন। এবারে আন্দোলনের বিষয়বস্তু হচ্ছে 'নারী সাংবাদিক অবমাননা'। প্রশ্ন উঠতে পারে এখানে কাকে অবমানন করা হলো। একজন সাংবাদিককে নাকি একজন নারীকে।
নারীবাদের আসল লক্ষ্য হলো নারীকে পুরুষের সমমর্যাদায় তুলে আনা। অর্থাৎ বর্তমান অবস্থার উন্নতি করা। কিন্তু আসলে কী করা হচ্ছে? যেকোনো পেশাজীবীর পদবীর আগে যদি আমি নারী লাগিয়ে দিই তাহলে ত সে নারীই রয়ে গেলো। কই পুরুষ সাংবাদিক বলে কিছুর অস্তিত্ব ত পাওয়া যায় না। আন্দোলনের শিরোনাম যদি এমন হয় তাহলে ত সে নারীই রয়ে গেলো; আর সাংবাদিক হয়ে উঠা হলো না।
একজন নারী সাংবাদিককে অবমাননা করা হয়েছে এইকথা না বলে বলুন, প্রকাশ্যে সাংবাদিক অবমাননা করা হয়েছে। এই কথা বলতে পারার আগে পর্যন্ত উন্নতি হবেনা; না নারীদের, না বর্তমান ফেমিনিস্টদের।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫৫
গৌতম গোস্বামী বলেছেন: কোন অধিকারগুলো বুঝে পাবার চেষ্টা করছেন? যে অধিকার পুরুষেরা পাচ্ছে কিন্তু নারীরা পাচ্ছেনা সেগুলাই ত।
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০০
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের সমাজ আজও নারী পুরুষ আলাদা করে।
মানুষ ভাবে না।
আরে ভাই সবার আগে তো মানুষ।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: একেতো নারী তার উপরে সাংবাদিক।
আলোচনায় তাজিম দিয়ে বলতে গেলে নারী সাংবাদিক
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:২৪
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: সাংবাদিক বললে পাবলিকের নজর কাড়বে না। কারণ সাংবাদিক অবমাননা নতুন কিছু নয়। কিন্তু নারী সাংবাদিক!
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি ভুল বুঝেছেন, নারীরা নিজদেরকে পুরুষের সম-পর্যায়ে আনার কথা বলছেন না, নারীরা নিজেদের অধিকার বুঝে পাবার চেষ্টা করছেন।