নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে যাব- তবু যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

হাবিব

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

হাবিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার মাদ্রাসা জীবন-০১

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫৬



২০০১ সালের ঘটনা। শিক্ষা জীবনের শুরুতেই দুই বছর পেছনে পরে গেলাম। সহপাঠি ভাইবোন যারা আমার সাথে প্রাইমারি শেষ করেছে তাদের দেখে খুব ইচ্ছা করতো বড় ক্লাসে পড়ার। সকল ইচ্ছাকে পেছনে ফেলে তবুও ক্লাসের পাঠে মনযোগ দেয়ার চেষ্টা করছি। কিন্তু লাভ কি তাতে? একে তো পরিবেশটা নতুন, তার উপরে আরবি বুঝিনা। প্রথম কয়েকদিন ক্লাসে বোরিং লাগলেও আস্তে আস্তে সবার সাথে একটা সখ্যতা গড়ে উঠলো। অবশ্য মেয়েদের সাথে কখনো কথা বলা হয়ে উঠেনি। মেয়েদের চাইতে বেশি লাজুক ছিলাম সে সময়। আমাদের ক্লাসে শেফালি নামে এক ছাত্রী ছিলো। বয়সের তুলনায় বেশ লম্বাটে। দেখে মনে হতো ক্লাস নাইনে পড়ে। বড় মনে হওয়ার আরেকটা কারন ছিলো অবশ্য। অন্য মেয়েরা সবাই সেলোয়ার-কামিজ পড়লেও শেফালি একাই আসতো বোরকা পড়ে। কিন্তু হিজাব পড়তো না। আমাদের মাদাসায় দশম শ্রেণির মেয়েরাও হিজাব পড়তো না। বড় মেয়েরা সবাই বোরকা পড়েই আসতো কিন্তু হিজাবের ব্যাপারে অতটা কড়াকড়ি ছিলো না। হিজাবের ব্যাপারে স্যারেরা কঠোর ছিলেন না ঠিকই তবে পাঞ্জাবি পরিধানের প্রতি শিক্ষকদের নজর একটু বেশিই ছিলো। যদিও যে যার ইচ্ছা মতো পাঞ্জাবি পড়তে পারতো। আমাদের ক্লাসে শেফালির সাথে একটা ছেলে খুব দুষ্টুমি করতো। শেফালিকে দেখলেই পাঞ্জাবির কলার ধরে একটা ঝাঁকি মারতো আর মুচকি একটা হাসি দিতো। ছেলেটার নাম ছিলো আরিফ। শেফালি তো আরিফকে দেখতেই পারতো না। শেফালি অবশ্য বেশি দিন ক্লাশ করার সুযোগ পায়নি। সবে মাত্র ক্লাস ফোরের ফাইনাল এক্সাম দিয়েছিলো। তখনই তার বিয়ের সানাই বেজে উঠেছিলো! এখন সে তিন সন্তানের মা!

আমাদের ক্লাসের আরবি শিক্ষক ছিলেন খুবই আন্তরিক। ক্লাসের বাইরে তার কাছে যেতে বলতেন। পড়া বুঝিয়ে দিতেন। সেই স্যারের কল্যানেই আরবিতে হয়ে উঠেছিলাম ক্লাসের সেরা। যে স্যার গনিত আর বিজ্ঞান পড়াতেন, সেই স্যারের ক্লাস করতে একদমই ভালো লাগতো না। তিনি খারাপ পড়াতেন বলে নয়। কারনটা হচ্ছে, তার মুখে ছিলো প্রচন্ড দূর্গন্ধ। ক্লাসে এসে যখন কথা বলতেন তখন ক্লাসরুম গন্ধে আলোকিত হয়ে যেতো। নাক দিয়ে নি:শ্বাস নেয়ার কোন উপায়ই ছিলো না। কইতেও পারতাম না আবার সইতেও কষ্ট হতো। এভাবে কি ক্লাসে মনযোগ দেয়া যায়?

দেখতে দেখতে প্রথম সাময়িক পরীক্ষা চলে এলো। পরীক্ষা দিলাম কিন্তু খুব একটা ভালো হলো না। ভালো না হলে কি হবে, ক্লাসে যার রোল নম্বর এক ছিলো রেজাল্ট প্রায়ই তার কাছাকাছি। শুধু গনিত আর বিজ্ঞান বাদে। গনিত আর বিজ্ঞানে সমস্যা রয়েই গেলো। সেই সমস্যা সমাধানে আমার ছোট চাচার ভূমিকা ছিলো সবচেয়ে বেশি।

ছোট চাচা সে বার মাদ্রাসা থেকে সবচাইতে ভালো রেজাল্ট করে। এ গ্রেড, ৪.২৫ ছিলো রেজাল্ট। সে বারই প্রথম গ্রেডিং পদ্ধতি চালু হয়। দাখিল পাশ করে কলেজে ভর্তি হয় ছোট চাচা। বাড়িতে যখন থাকতেন তখন আমার পড়াশুনার খবর নিতেন। গুণ আর ভাগ অংক চাচার কাছ থেকেই প্রথম শিখি। কিন্তু শিখতে গিয়ে নাকের পানি আর চোখের জল এক করে ফেলেছিলাম। চাচাকে দেখে খুবই ভয় পেতাম। অবশ্য আমাকে মারতো না। কিন্তু ধমকাতো খুব। আর আমি তো একটু ধমকেই ভয়ে কাতর!

২য় সাময়িক পরিক্ষা দিলাম। রেজাল্ট দেখে তো সবাই অবাক। ক্লাসে যার রোল নম্বর এক, সব বিষয়েই তার থেকে বেশি! রোল এক ছেলেটা তো পুরাই থ! অবশ্য তার থেকে খুব বেশি নাম্বারের ব্যবধান না। সব বিষয় মিলে ১০ কি ২০ হবে। বার্ষিক পরিক্ষায় ক্লাসের সবাইকে টপকে প্রথম হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করলাম দ্বিতীয় বারের মতো! কিন্তু মাথায় সেই আগের চিন্তা ঘুরপাক খেতে লাগলো। আবার কি "ফাস্ট বাবা" হতে হবে......?

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০২

বলেছেন: হাজির হুজুর

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৬

হাবিব বলেছেন: লাব্বাইক বলতে হয়.....

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: মাদরাসার শিক্ষা ব্যবস্থা আমার ভালো লাগে না।
যদিও মাদরাসার হলো ইহকাল ও পরকাল দুই জাহানের জন্য।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১১

হাবিব বলেছেন: অনেক মাদ্রাসার স্যারেরা একটু বেশিই দূর্বল, শিক্ষা ব্যবস্থাকে আমি দূর্বল বলবো না। আর মাদ্রাসা শিক্ষা দু'জাহানের জন্য হলেও অনেকে কোরআন শরীফ পর্যন্ত ঠিক মতো পড়তে পারে না। আলিয়া মাদ্রাসায় পড়ুয়া ৯০% ছাত্র নামাজও পড়ে না ঠিক মতো।

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৮

করুণাধারা বলেছেন: ভালো লেগেছে। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৯

হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ আপু...... সাথে থাকবেন।

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৮

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: পড়লাম। ক্লাস ফোরে থাকতে বিয়ে!!!

বয়স কত ছিল...??

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:২০

হাবিব বলেছেন: কত আর হবে....... ১৩ কি ১৪ সর্বোচ্চ!

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহারে শৈশবের যে কোন উপহাস আসলে অনেক সময় আমাদের অনেক সময় ভয়ের কারন হয়ে দাড়ায়।
আপনার অভিজ্ঞতা ভালো লাগছে, দারুণ ভাবে ঘুরে দাড়িয়েছেন; অভিনন্দন !!

আশা করছি পরের পর্বে সফলতার গল্প ই পাচ্ছি।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৮

হাবিব বলেছেন: মনিরা আপু, পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু..... সাথেই থাকবেন।

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: কী গভীর দুঃখে মগ্ন সমস্ত আকাশ,সমস্ত পৃথিবী !

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৫২

হাবিব বলেছেন: আকাশ আর পৃথিবীর আবার কিসের দু:খ কিসের? দু:খে কি কেউ মগ্ন থাকে?

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৩৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: 'মাদ্রাসা জীবন' আমার না দেখা একটা জীবন, কিন্তু বরাবরই একটা কৌতুহল ছিল মাদ্রাসা নিয়ে। ছোটকালে রাস্তা-ঘাটে মাদ্রাসার ছাত্র দেখে ভাবতাম এতো ছোট বয়সেই এরা 'হুজুর' হয়ে গিয়েছে। :)

আশা করছি, মাদ্রাসা সম্পর্কে এবার একটা পরিপূর্ণ চিত্র পাবো।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪

হাবিব বলেছেন: কিছুটা পাবেন আমার লেখা থেকে........ তবে সব প্রতিষ্ঠানের এক চিত্র নয়।

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কেন জানি না, এই মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থাটা আমি মন থেকে মেনে নিতে পারি না।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৫

হাবিব বলেছেন: মেনে না নেয়ার পেছনে নিশ্চয় কোন কারন আছে.........!

৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৪৯

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আহারে জীবনে কোন পরীক্ষায় প্রথম হতে পারলাম না।
ভালো লাগলো আপনার ঘটনাটা।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬

হাবিব বলেছেন: প্রথম না হয়েও সফল হচ্ছে অনেকেই। আপনি হয়তো জীবনে সফল

১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:০৮

আরোগ্য বলেছেন: এদিকেও শেফালি!

আপনার টিন এজের ঘটনা কিন্তু বলতে হবে স্যার।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৭

হাবিব বলেছেন: শেফালি কিন্তু বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। বিয়ে হয়ে গেছে.........

টেন এজের ঘটনা......? এই রে...... আম ছালা দুই-ই যাবে নাকি এবার......? :)

১১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: - সালাম!

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮

হাবিব বলেছেন: আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক।

১২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৫৯

মুক্তা নীল বলেছেন:
শেফালী নাম এখানেও আছে , তবে আরিফের। ভালোই লাগছে। লিখেন মনখুলে, সাথে আছি । পরের পর্বের অপেক্ষায় +++

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৯

হাবিব বলেছেন: শেফালি নামের স্রষ্টা পদাতিক দাকে দেখছি না কোথাও। তিনি থাকলে অবশ্যই শেফালিকে নিয়ে কিছু বলতেন। আপনার আন্তরিক মন্তব্য মুগ্ধ করলো আমাকে।

১৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ভালো লাগলো। আলিয়া মাদ্রাসা সিস্টেমটা আমার কাছে অদ্ভুত লাগে। ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সহশিক্ষা চালু করার এমন অদ্ভুত, উদ্ভট সিদ্ধান্ত যাহার সে কেন এতোদিনেও নো-বেল পাইলো না , ভাবিতেছি !! B:-)

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫১

হাবিব বলেছেন: আলিয়া মাদরাসাকে আসলে ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বলা চলে না। বর্তমানে স্কুল কলেজের পাঠ্যপুস্তকের সাথে মাদরাসার পাঠ্যপুস্তকের মিল অতি সামান্য।

১৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২৫

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার কাছ থেকে আলিয়া মাদ্রাসার ব্যাপারে আরও অভিজ্ঞতা অর্জন করা যাবে। তবে আলিয়া মাদ্রাসার এই সহশিক্ষার ব্যাপারটা আমার কাছে কেমন যেন লাগে। মাদ্রাসাই যদি হবে তবে সহশিক্ষা কেন, তাও হিজাবের ব্যাপারেও কোন কড়াকড়ি নেই। মাদ্রাসার নাম দিয়ে এসব জগাখিচুড়ি সিস্টেমে শিক্ষাব্যবস্থা চালু রাখলে মাদ্রাসার বদনাম হওয়াটা ঠেকানো মুশকিল। হালের নুসরাতের ঘটনাও তো এমন মাদ্রাসায়ই সংঘটিত হয়েছে। আর এসবের কারণে ঢালাওভাবে সবরকম মাদ্রাসার বিরুদ্ধে এবং সবরকম মাদ্রাসায় পড়ালেখা করানোর ব্যাপারে প্রশ্ন উঠে যাচ্ছে। এখন কওমি মাদ্রাসা নিয়ে কেউ ধারাবাহিক লিখলে কওমি মাদ্রাসার ব্যাপারেও সবাই সুস্পষ্ট ধারণা পেতে পারত। আপনি পারলে কওমি মাদ্রাসা নিয়েও কিছু লেখার চেষ্টা করুন। সবাই জানি কোন মাদ্রাসার হাকিকত কী।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭

হাবিব বলেছেন: আলিয়া মাদরাসাকে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান বলাটা ঠিক না। অনেক প্রতিষ্ঠানের লোকজন এমন আচরন করে যার কারনে ইসলামের বদনাম হয়। আমরা যদি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দিয়ে ইসলামকে বিবেচনা করি তাহলে ঢালাওভাবে ইসলামকেই অবমাননা করা হবে। ৯৫% স্টুডেন্ট শুধু পাশ করার জন্য পড়ে, ইসলাম বুঝার জন্য মাদরাসায় পড়ুয়া ছাত্র হাতে গোনা........

১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩৩

ইনাম আহমদ বলেছেন: সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার কাছ থেকে আলিয়া মাদ্রাসার ব্যাপারে আরও অভিজ্ঞতা অর্জন করা যাবে। তবে আলিয়া মাদ্রাসার এই সহশিক্ষার ব্যাপারটা আমার কাছে কেমন যেন লাগে। মাদ্রাসাই যদি হবে তবে সহশিক্ষা কেন, তাও হিজাবের ব্যাপারেও কোন কড়াকড়ি নেই। মাদ্রাসার নাম দিয়ে এসব জগাখিচুড়ি সিস্টেমে শিক্ষাব্যবস্থা চালু রাখলে মাদ্রাসার বদনাম হওয়াটা ঠেকানো মুশকিল। হালের নুসরাতের ঘটনাও তো এমন মাদ্রাসায়ই সংঘটিত হয়েছে। আর এসবের কারণে ঢালাওভাবে সবরকম মাদ্রাসার বিরুদ্ধে এবং সবরকম মাদ্রাসায় পড়ালেখা করানোর ব্যাপারে প্রশ্ন উঠে যাচ্ছে। এখন কওমি মাদ্রাসা নিয়ে কেউ ধারাবাহিক লিখলে কওমি মাদ্রাসার ব্যাপারেও সবাই সুস্পষ্ট ধারণা পেতে পারত। আপনি পারলে কওমি মাদ্রাসা নিয়েও কিছু লেখার চেষ্টা করুন। সবাই জানি কোন মাদ্রাসার হাকিকত কী।
ক্বওমী মাদ্রাসায় এমন ঘটনার নজির আরও ভয়াবহ। এখানে মেয়েদের সাথে হচ্ছে, ক্বওমীরা তো পায়ু দিয়েই কাজ তামাম করে দেয়। সহশিক্ষা নিয়ে চুলকানী থাকাটা গ্রহণযোগ্য নয়।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮

হাবিব বলেছেন: আপনি যা বললেন আমি তা কখনো শুনিনি.........

১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:১৬

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ক্বওমী মাদ্রাসায় এমন ঘটনার নজির আরও ভয়াবহ। এখানে মেয়েদের সাথে হচ্ছে, ক্বওমীরা তো পায়ু দিয়েই কাজ তামাম করে দেয়। সহশিক্ষা নিয়ে চুলকানী থাকাটা গ্রহণযোগ্য নয়।

মনে হচ্ছে আপনি কওমি মাদ্রাসার ছাত্র ছিলেন এবং আপনারও এমন অভিজ্ঞতা হয়ে থাকতে পারে। তাহলে আপনিই কওমি মাদ্রাসার হাকিকত নিয়ে লিখুন। আর সহশিক্ষা নিয়ে আমার চুলকানি নেই। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সহশিক্ষা নিয়ে আমার কিছু বলার নেই কিন্তু মাদ্রাসা (মাদ্রাসা বলতে সাধারণ মানুষ ধর্মীয় শিক্ষালয়ই বুঝে থাকে) নাম দিয়ে প্রয়োজনীয় পর্দার ব্যবস্থা না করে নারী-পুরুষের সহশিক্ষার ব্যাপারে আমার আপত্তি আছে। প্রয়োজনীয় পর্দার ব্যবস্থা না করে নারী-পুরুষের সহশিক্ষাই যদি হবে তাহলে নাম মাদ্রাসা কেন, স্কুল বা কলেজ রাখলেই তো হয়। আর এসব মাদ্রাসায় যেসব ধর্মীয় শিক্ষা পাঠ্য থাকে তা স্কুল বা কলেজে বাধ্যতামূলক করে বা আলাদা বিভাগ খুলে ঐচ্ছিক করে দিয়ে মাদ্রাসা নাম উঠিয়ে দিলেই হয়, তাতে অন্তত সাধারণ মানুষ মাদ্রাসা নিয়ে বিভ্রান্ত হবে না।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১১

হাবিব বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন.................

১৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:২৮

ইনাম আহমদ বলেছেন: মনে হচ্ছে আপনি কওমি মাদ্রাসার ছাত্র ছিলেন এবং আপনারও এমন অভিজ্ঞতা হয়ে থাকতে পারে। তাহলে আপনিই কওমি মাদ্রাসার হাকিকত নিয়ে লিখুন। আর সহশিক্ষা নিয়ে আমার চুলকানি নেই। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সহশিক্ষা নিয়ে আমার কিছু বলার নেই কিন্তু মাদ্রাসা (মাদ্রাসা বলতে সাধারণ মানুষ ধর্মীয় শিক্ষালয়ই বুঝে থাকে) নাম দিয়ে প্রয়োজনীয় পর্দার ব্যবস্থা না করে নারী-পুরুষের সহশিক্ষার ব্যাপারে আমার আপত্তি আছে। প্রয়োজনীয় পর্দার ব্যবস্থা না করে নারী-পুরুষের সহশিক্ষাই যদি হবে তাহলে নাম মাদ্রাসা কেন, স্কুল বা কলেজ রাখলেই তো হয়। আর এসব মাদ্রাসায় যেসব ধর্মীয় শিক্ষা পাঠ্য থাকে তা স্কুল বা কলেজে বাধ্যতামূলক করে বা আলাদা বিভাগ খুলে ঐচ্ছিক করে দিয়ে মাদ্রাসা নাম উঠিয়ে দিলেই হয়, তাতে অন্তত সাধারণ মানুষ মাদ্রাসা নিয়ে বিভ্রান্ত হবে না।
ক্বওমী পাছামারাদের কূকীর্তি জানতে পেপার পড়লেই চলে, সেখানে ভর্তি হওয়া লাগেনা। দরিদ্র ভিখারী জনগোষ্ঠীর ছেলেপিলেরা খেতে পায়না, বাপমা জান্নাতের আশার ভর্তি করে হুজুরের কাছে। হাদীস-কোরআন বেচে খায় আর নিজেদের পাছা নিয়ে আনন্দ করে।
দুদিন পরপর ভিক্ষা করতে বের হওয়া ছাত্রগুলোকে দেখলে ছাত্র মনে হয়না, পথের ভিখারী মনে হয়। ক্বওমী মাদরাসাগুলোকে মাদরাসা নয়, বরং ভিক্ষুক প্রশিক্ষণকেন্দ্র নাম দেয়া হলে জনগণ বিভ্রান্ত হবেনা।
সহশিক্ষায় অনভ্যস্ত পশুগুলো মেয়েদের দেখলে জিহ্বা বের করবে এটাই বেশী স্বাভাবিক।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭

হাবিব বলেছেন: মানুষের কাছে হাত পাতার পক্ষে আমি নই। কিন্তু আপনার বক্তব্য বিদ্বেষপূর্ণ হনে হলো।

১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:১৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: গন্ধে আলোকিত হয়

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫

হাবিব বলেছেন: হা হা হা...........

১৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৯

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: @ ইনাম আহমদ! আপনি কওমি মাদ্রাসার ছাত্র না হয়েও যেভাবে আর যে ভাষায় কথাগুলো লিখলেন তাতে কওমি মাদ্রাসার ব্যাপারে পূর্ণ ধারণা পাওয়া গেল না। এতে এটাই প্রতীয়মান হল যে কওমি মাদ্রাসার ওপর আপনার ব্যক্তিগত বিদ্বেষ আছে। তাই আপনার কাছ থেকে এ ব্যাপারে জানার আশা না করাই ভালো। তারচেয়ে কওমি মাদ্রাসার কোন ছাত্রের কাছ থেকে অথবা কওমি মাদ্রাসাকে খুব কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করেছেন এমন মানুষের নিরপেক্ষ বক্তব্য আশা করছি।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৫

হাবিব বলেছেন: আপনার মতো আমিও বলতে চাই, এমন বক্তব্য শুধুমাত্র বিদ্বেষ থেকেই হতে পারে।

২০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


০.০৫ * ০.০৫ = কত? * মানে গুণন

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৩

হাবিব বলেছেন: ০.০০২৫

২১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫২

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: “০.০৫ * ০.০৫ = কত? * মানে গুণন”
হাহা.. এগুলো এখন অনলাইনে করা যায় (নাহিদের প্রশ্নফাঁস করা জেনারেশন এগুলো এখন অনলাইনে শর্টকাটে করে)।
যদিও লেখককে উদ্দেশ্য করে বলেনি। আপনার (চাঁদগাজীর) কমেন্ট দেখে প্রশ্নের উদ্দেশ্যে বলেছি।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৭

হাবিব বলেছেন: হা হা হা.....

২২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কত অজানারে . . . . ;)

হাবীব ভাইজান তবে হুজুরে আলা! লম্বা জুব্বা অলা :P
ভালা ভালা
সামুতে ফ্রি মিলাদ দেয়া যাবে খন :) =p~
(ফান)

হুম অনেক ভাল লাগলো আপনার আত্মজীবনী সিরিজ।
চলুক। লিখুন প্রাণ খুলে। মন্তব্যে বা তির্যকতার ভয় না রেখে।
বাস্তবতা, ভাল মন্দ বা সংশোধনে আপনার ভাবনা তাও থাকতে পারে স্বগোক্তিতে!

চলুক সিরিজ।

+++++

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:০২

হাবিব বলেছেন:




হা হা হা.......... হুজুরে আলা.......। মজা পাইলাম কথাটা শুনে। তবে লম্বা জুব্বা পড়ে দেখা হয়নি। ফ্রি মিলাদ দেয়া যেতে পারে। রাজি আছি আমি...... =p~

তির্যক মন্তব্যকে এড়িয়ে চলা ছাড়া কোন উপায় নেই। ক্যাচালে জড়ালেই সমস্যা বাড়বে। আপনার সুন্দর মন্তব্য খুব ভালো লাগলো। সাথে থাকবেন আশা করি। লাইক ও প্লাস প্রধানের জন্য আলাদা কৃতজ্ঞতা রেখে গেলুম।

২৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৯

করুণাধারা বলেছেন: আরেকবার ফিরলাম- এই কথা বলতে যে, এই চমৎকার পোস্টে অনেকে অপ্রাসঙ্গিক, বিদ্বেষমূলক মন্তব্য করে আপনাকে মূল আলোচনা থেকে ডাইভার্ট করতে চাচ্ছে। আপনি আপনার মত লিখে চলুন, ঠিক এরকম ফ্লো বজায় রেখে........

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:০৭

হাবিব বলেছেন:




আপ রে আপা...... আন্তরিক মন্তব্যে আমাকে মুগ্ধ করে গেলেন।
আপনার দিকনির্দেশনা অবশ্যই মনে থাকবে।
সুস্থ থাকুন সবসময়। আল্লাহ যেন আপনাকে দুধে-ভাতে রাখে

২৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:১৯

জুন বলেছেন: নতুন একটি অধ্যায় শুরু হলো আপনার জীবনে হাবিব স্যার । আপনার প্রাঞ্জল লেখনীতে আমার অচেনা জগত যেন চোখের সামনে ফুটে উঠছে । লিখতে থাকুন সাথে আছি ।
+

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:২৫

হাবিব বলেছেন: জুন আপু, আপনার হৃদয় খোলা মন্তব্য আমাকে দারুন ভাবে আনন্দ দিলো। আপনি সাথে থাকবেন জেনে আরো খুশি হলাম। পোস্টে প্লাস এবং লাইক প্রদানের জন্য এক্সট্রা ধন্যবাদ আপু............ ২য় পর্ব পড়ার আমন্ত্রণ রইলো।

২৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বেশ চমৎকার লাগলো। জীবন স্মৃতি মূলক এমন পোস্ট চলতেই থাকুক। আগামীতেও জীবন পথের বিভিন্ন বাঁকে বাঁকে দেখব ভালোলাগা-মন্দলাগা মুহূর্তগুলো। আপনার শৈশবের বিজ্ঞান ও গণিত শিক্ষকের প্রসঙ্গে আমার ক্লাস এইটের ইংরেজি শিক্ষকের কথাটি মনে। ভদ্রলোক প্রচন্ড পান খেতেন। মুখে ভর্তি পান নিয়ে, ইংরেজি টেক্সট বুক নিয়ে কি যে বলতেন তা আমরা কিছুই বুঝতে পারতাম না। মাঝে মাঝে কিছু পিক দু ঠোটের কার্নিশ দিয়ে বিদ্যুৎ বেগে সামনে ধরা বইয়ের উপরে চলে আসতো। যে কারণে ক্লাসে এসে উনি বই চাইলে প্রায়ই ক্ষেত্রে আমরা বই দিতে ইতস্ততঃ করতাম। এমনকি পরের দিকে স্যারকে শুধু বই নেওয়া দেওয়ার জন্য পিছনের বেঞ্চে বসতাম। ওই ক্লাসে ইংরেজিতে আমি জীবনের সর্বনিম্ন নম্বর পেয়েছিলাম।

অনেক অনেক ভালোলাগা ও শুভকামনা প্রিয় হাবিব ভাইয়ের গোটা পরিবারকে ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫১

হাবিব বলেছেন:




আপনার ঘটনাটিও বেশ মজার। কিন্তু নম্বর কম পেয়েছেন শুনে মন খারাপ হলো।
জীবনে তেমন কোন গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা নেই, খুবই সাদামাটা জীবন। তবুও লিখছি, লেখা শেখার জন্য।

প্রিয় দাদা, আপনার ও আপনার পরিবারের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।

২৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আবার মন্তব্যে এলাম মূলত মন্তব্যগুলি পাঠ করে। আমরা প্রত্যেকের একটা নিজস্ব আদর্শে ধ্যান ধারণায় প্রতিষ্ঠিত। শুধু ব্লগে নয় বাস্তব জীবনেও আমরা যে বুদ্ধিবৃত্তির অধিকারী সেখানে একে অপরের যুক্তিতে যে খুব একটা প্রভাবিত হবো না তা বলা বাহুল্য। ব্লগে বিভিন্ন পোষ্টের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন মানুষের সুন্দর অভিজ্ঞতার পরিচয় পাই। আজকের পোস্টটি যে কারণে আমার কাছে অত্যন্ত সদর্থক লেগেছে। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে 17 নম্বর মন্তব্যটি অত্যন্ত বিদ্বেষপূর্ণ বলে মনে হলো। (বিদ্বেষপূর্ণ কথাটি ব্যবহার করে আমি যদি ওনাকে মানসিক কষ্ট দিয়ে থাকি তাহলে আগাম ক্ষমাপ্রার্থী ) নিজস্ব মতামত প্রত্যেকেরই থাকতেই পারে উনি নিজে হয়তো কোথাও না কোথাও বঞ্চিত হয়ে এমন মনে হবে অধিকারী হয়েছেন। কিন্তু একটা পোস্টে কমেন্ট করতে গিয়ে এভাবে আঘাত করাতে রীতিমত আহত হলাম।

সহমর্মিতা সহনশীলতা আমাদের বৃদ্ধি পাক। আমরা একে অপরের প্রতি আরো শ্রদ্ধাবান হয়ে উঠি ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩০

হাবিব বলেছেন: আমার পোস্টের যারা আক্রমনাত্মক মন্তব্য করে তাাদেরকে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি। আপনার মতো আমিও আঘাত পেয়েছি । কিন্তু কি আর করার বলুন। আমাদেরকে আরো সহনশীল হতে হবে। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ দাদা।

২৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাবিব স্যার,




মাদ্রাসার শিক্ষাব্যবস্থা ও আদব কায়দা নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ জীবনের ছবি চাই।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩১

হাবিব বলেছেন: ভাইয়া, ব্যপারেও কিছু বলবো ইনশাআল্লাহ। সাথেই থাকবেন।

২৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
তখন মাদ্রাসার মেয়েরা হিজাব পরতো না

এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। বাংলার হাজার বছরের ইতিহাসে বোরখা থাকলেও হিজাব বলতে কিছু ছিলনা। পাকিস্তানেও ছিল না।
হিজাব একটা স্টাইল, ধার্মিকতার শোঅফ।
পড়তের পর পড়ত কাপড় পেচিয়ে মাথাকে বাধাকপি বানানো
এই স্টাইলিশ হিজাব লন্ডন জামাতিদের আরোপিত। ৯০ এর দশকের পর এদেশে আসা শুরু করে।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩৩

হাবিব বলেছেন: বাঁধাকপি স্টাইলের হিজাব আমারো অপছন্দ। স্টাইলিশ হিজাবকে আমি ফ্যাশন বলেই চিহ্নিত করবো।

২৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: বৈচিত্রপূর্ণ আপনার বাল্যজীবনের কাহিনী পড়তে ভাল লাগছে। বাকী পর্বগুলোও পড়বো।
আলিয়া মাদ্রাসায় পড়ুয়া ৯০% ছাত্র নামাজও পড়ে না ঠিক মতো (২ নং প্রতিমন্তব্য) - জেনে বিস্মিত হ'লাম!
সুন্দর এবং আন্তরিক মন্তব্যের জন্য করুণাধারা এবং পদাতিক চৌধুরি কে (২৩ ও ২৬ নং) ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
পোস্টে প্লাস + +

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭

হাবিব বলেছেন: প্রিয় খায়রুল আহসান ভাই, আপনার পদার্পণ সবসময়ই আনন্দদায়ক। আপনি খুব খুটিয়ে খুটিয়ে পড়েন, যা আমার খুবই ভালো লাগে। আর হ্যাঁ, ২ নং মন্তব্যে আমি কিন্তু ঠিকই বলেছি। আসলেই তাই।

করুণাধারা আর পদাতিক চৌধুরী ব্লগে মন্তব্যকারীদের মধ্যে সেরা। আপনার মূল্যায়ন আমার প্রেরণার উৎস। ভালো থাকবেন ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.