নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে যাব- তবু যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

হাবিব

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

হাবিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার মাদ্রাসা জীবন-০৪

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬



আমার মাদ্রাসা জীবন-০৩

ষষ্ঠ থেকে সপ্তম শ্রেণিতে উঠলাম। ক্লাসের মধ্যে প্রথম হওয়া কেউ ঠেকাতে পারলো না। শুধু নিজের ক্লাশ নয়, পুরো প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত মেধা তালিকাতেও প্রথম হওয়ার সুবাদে সবার নজরে আসলাম খুব সহজে। ক্লাসের একমাত্র প্রতিদ্বন্দী আবু সাঈদ নামের ছেলেটির সাথে আমার সখ্যতা ঘরে উঠে কিছুদিনের মধ্যেই। অনেক কাজে ওকে অনুসরণ করতাম। এই যেমন স্টাপলার ছাড়া খাতায় পিন কিভাবে মারতে হয়, পাঞ্জাবী ইস্ত্রী না করেও কিভাবে নতুনের মতো রাখা যায়, বই সেলাই করা ইত্যাদি। ক্লাস সেভেনে পড়লেও ঐ বয়সে একা একা কোথাও যাওয়া হয়ে উঠেনি। ওর সাথেই প্রথম বাড়ি থেকে প্রায় ৩০ কি.মি দূরে উপজেলা সদরে গিয়েছিলাম বই কিনতে। এতো এতো সংখ্যতা যার সাথে সে হঠাৎ করেই ক্লাসে অনুপস্থিত। দুই দিন যায় তিন দিন যায় তার কোন খবর নেই। ও আসলে ওর নানা বাড়ি থেকে ক্লাস করতো। ওর নানা বাড়িতে খোঁজ নিয়ে জানতে পারি ওদের বাড়িতে চলে গেছে। ঐখানে নাকি কোন প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছে। খুবই খারাপ লেগেছিলো ওর জন্য। একবার তো বলে যেতে পারতো। এখনকার মতো মোবাইল ফোনের যুগ থাকলে হয়তো জানাতো। আসলে ওর নানা মারা যাবার পর ওর মামা-মামীরা আর রাখতে চাননি বলেই হঠাৎ করে চলে যাওয়া। ওর নানাসহ ঐ বাড়িতে তিনজন একসাথে মারা গিয়েছিলো ডায়রিয়াতে।

ক্লাস সেভেনে তখন ২০ জন ছাত্র আর ১২ জন ছাত্রী। ক্লাসের মধ্যে নতুন গণিতের স্যারের কাছে প্রাইভেট পড়ার প্রতি ক্লাসের প্রায় সবারই আগ্রহ। কিন্তু আমাদের পরিবারের অবস্থাতো আমি জানি। প্রতি মাসে ৩০০ করে টাকা দেয়া কোন ভাবেই সম্ভব নয়। আমি সেটা চাইতেও পারবো না। আমি জানি, বাড়িতে যদি বলি প্রাইভেটের জন্য টাকা লাগবে তাহলে বিনা বাক্য ব্যয়ে আমার মা-বাবা দিয়ে দিবেন। আমার মুখ থেকে কোন কথা বের হয়েছে আর আমার মা-বাবা পূরণ করেনি এমনটা হয়নি। এই যেমন আমার পড়ালেখা অবস্থায় বিয়ের ব্যাপারটা।

সিদ্ধান্ত নিলাম, অন্যরা পড়ুক। আমি প্রাইভেট না পড়েই পাশ করবো। আমি পড়বো না প্রাইভেট। একদিন স্যার নিজ থেকেই আমাকে প্রাইভেটে আসতে বললো। বললো, "তুমি এসো প্রাইভেটে, কোন টাকা লাগবে না।" কোন ভাবে স্যার আমাদের পারিবারিক অবস্থা জেনে গিয়েছিলেন। আমিও আর না করিনি। কিন্তু গিয়ে দেখলাম পড়ালেখার চাইতে গল্পই হয় বেশি। স্যার প্রথম প্রথম প্রতিষ্ঠানে এসে যেমন পড়াতেন এখন ক্লাসে তেমন মনযোগী নন। কৌশলে প্রাইভেট পড়ানোর ধান্দা তার। প্রাইভেটে নিয়ে পড়াবে তো দূরে থাক আমাকে দিয়ে উল্টো ক্লাশ নিতো। মাঝে মাঝে ক্লাশ এইটের ব্যাচেরও ম্যাথ করে দিতে হতো। সপ্তাহ খানিক পর আর গেলাম না প্রাইভেটে।

ক্লাস সেভেনে থাকতে আমাদের মধ্যে কেউ কেউ এক্সট্রা ম্যচিউর হয়ে গিয়েছিলো। এই যেমন লাভ লেটার দেয়া, প্রেমের উপন্যাস পড়া, রাস্তায় মেয়েদের দিকে তাকিয়ে বিভিন্ন মন্তব্য করা প্রভৃতি। এই নিয়ে দু একজন স্যারদের বেত্রাঘাতও খেয়েছে। কিন্তু তা হলে কি হবে ওরা থামার বদলে যেন আরো বিগরে যেত। তাদের থেকে ১০ হাত দূরে থাকার চেষ্টা করতাম সবসময়। আমার একমাত্র ব্রত ছিলো লেখাপড়া। অবশ্য আড়চোখে কারো দিকে যে তাকাইনি তা বলা যাবে না। আমি একটা বিষয় খুব খেয়াল করেছি। যাকেই একটু একটু ভালো লাগতো, আর সেই ভালো লাগার সুবাদে আড়চোখে তাকাতাম তারই কেন যেন বিয়ে হয়ে যেতো।

অষ্টম শ্রেণিতেও যথারীতি প্রথম হলাম। এমনকি প্রতিষ্ঠানের মধ্যেও। পুরষ্কার স্বরূপ একটা ফাউন্টেইন পেন ও একটা ডায়েরি পেয়েছিলাম। তবে পঞ্চম কিংবা অষ্টম কোন ক্লাসেই বৃত্তি পাইনি। আমাদের ব্যাচের শিক্ষার্থী ঝড়ে পড়ার হার ছিলো সবচেয়ে বেশি। আর যারা ছিলো তারাও সবচেয়ে নিম্ন মানের শিক্ষার্থী। স্যারেরা আমাদের ব্যাচ নিয়ে খুবই হতাশ ছিলেন। সপ্তম শ্রেণিতে ৩২ জন শিক্ষার্থী থাকলেও অষ্টম শ্রেণিতে এসে ২০ জনে নেমে আসলো সেই সংখ্যা। ৮ জন মেয়ে আর ১২ জন ছেলে। এর মধ্যে চার জন নতুন ছাত্র আসায় শিক্ষার্থী সংখ্যা হলো ২৪। নতুন ভর্তি হওয়া চার জনই হাফেজে কোরআন। মনে করেছিলাম ওরা মনে হয় অনেক মেধাবী। ওদরে সাথে মনে হয় পেরে উঠবো না। কিন্তু বাংলা মাধ্যমে তেমন সুবিধা করতে পারছিলো না ওরা। দুষ্টুমিতে সারাক্ষণই মেতে থাকতো। প্রতিষ্ঠানের গাছের আম, কাঠাল কিংবা লিচু সব কিছু পাকার আগেই শেষ হয়ে যেতো। তবে এক্সট্রা কারিকুলার এক্টিভিটির কারনে ওরা আলাদা একটা স্থান দখল করে দেয় প্রতিষ্ঠানে।

প্রতিষ্ঠান শুরুর পর থেকে তখন পর্যন্ত কোন বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হয়নি। সেবারই প্রথম ওদের উদ্যোগে স্যারদের কাছে গিয়েছিলাম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রস্তাব নিয়ে। স্যারদের অনেক বলে কয়ে রাজী করিয়েছিলাম। মাদরাসার সবাই অনকে উৎসাহ নিয়ে ক্রীড়া অনুষ্ঠানে অংশগ্রহন করে। আমিও করেছিলাম। ভেবেছিলাম পুরষ্কার জিততে পারবো কিন্তু ৫০০ মিটার দৌড়, দীর্ঘ লম্ফ, উচ্চ লম্ফ, চাতকি নিক্ষেপ, গোলক নিক্ষেপ, বর্শা নিক্ষেপ, হামদ-নাত, কোরআন তেলাওয়াত কোনটাতেই কোন পুরষ্কার পেলাম না। আর হাফেজ ছাত্রদের ৪ টা ৫ টা করে পুরষ্কার। মনটাই খারাপ হয়ে গেলো।

সে বছরই প্রথম আমাদের প্রতিষ্ঠানে বিদ্যুৎ এলো। কিন্তু শুধু অফিসে কক্ষেই। কোন ক্লাসেই দেইনি। ক্লাসে সবাই উদ্যোগী হয়ে চাঁদা তুললাম ফ্যান কিনবো বলে। একটা ন্যাশনাল ফ্যানও কিনেছিলাম। কিন্তু প্রতিষ্ঠান প্রধান এসে বিপত্তি বাঁধালো। বললো বিদ্যুতের লাইন দিতে দিবে না। অনেক টাকা নাকি বিল আসবে। আমরা বললাম, ফ্যান যখন কিনেছি লাগাবোই। প্রয়োজনে নিজেরা চাঁদা তুলে বিল দেবো। লাগিয়েছিলামও ফ্যান। ফ্যানটা আজও আছে কিনা জানিনা। তবে এখন আর ছাত্রদের চাঁদা তোলে বিল দিতে হয় না। প্রতিষ্ঠানই দেয়। সবচেয়ে আনন্দের ব্যাপারটি হচ্ছে আমাদের ক্লাসে ফ্যান লাগানোর তিন মাসের মধ্যে অন্যান্য ক্লাসেও ছাত্ররা নিজরো উদ্যোগী হয়ে ফ্যান কিনে নেয়। নতুন কোন কিছু করতে পারার মাঝে যে আনন্দ তা অন্য কিছুতে নেই। এখনো সে সব দিনের কথা ভাবতে ভালো লাগে।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪

মা.হাসান বলেছেন: হাবিব স্যার, অবশেষে লেখাটা আবার ধরতে পারলেন। অনেক ধন্যবাদ সময় করে লেখার জন্য।

আপনি কিন্তু এক কাজ করতে পারেন, যে সমস্ত মহিলাদের বিয়ের বয়স পার হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু বিয়ে হচ্ছে না তাদের জন্য তদবিরের ব্যবস্থা করতে পারেন, এক বার বিশেষ নজরে তাকাবেন, ব্যস... :P

ঐ হাফেজরা খেলাধূলায় এত ভালো হবার রহস্য কি?

স্কুলে এখনো ড্রপ আউটের হার কিন্তু কম না বলেই শুনি।

ফ্যানের ব্যাপারটা ভালো লাগলো, নিজেরা উদ্যোগ নিয়ে নতুন কিছু করতে পারার আনন্দ আসলেই অনেক।


*আপনার ব্যস্ততা কেমন? পাসপোর্ট পেয়েছেন?

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১

হাবিব বলেছেন:




ভাইয়া, প্রথম মন্তব্যের জন্য এক্সট্রা ধন্যবাদ।

হু, তা অবশ্য করতে পারি। জাতীর কল্যাণে নিজেকে নিবেদিত করতে আমার কোন আপত্তি নেই। কিন্তু মিসেস যদি জানতে পারে...... :P

ওরা সারাক্ষণ ক্রিকেট ফুটবল নিয়েই ব্যস্ত থাকতো। এখনো তাই।

আসলেই। গ্রামের স্কুলগুলোতে এই হার আরো বেশি।

ফ্যান লাগানোর মতো এমন আরো কয়েকটি উদ্যোগের কথা সামনে জানতে পারবেন আশা করি।

আমার ব্যস্ততা এখনো কমেনি। একটু পেরেশানিতে আছি। দোয়া করবেন। পাসপোর্ট এখনো পাইনি। আগমী সপ্তাহে পাসপোর্ট অফিসে আবার যাব ভাবছি।

২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন:
হাই স্কুল জীবন কি রঙিন জীবন এমনকি যদিও এটি মাদ্রাসা ।
সেই সময় প্রতিটি জিনিসই সম্ভব এবং রঙিন মনে হয় ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬

হাবিব বলেছেন: এক্কেবারে ঠিক বলেছেন। সময়টাই এমন যে জিনিস সামনে আসে সবই রঙিন যেন

৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: আলিয়া মাদ্রাসায় বেশ ভাল কিছু সময় পাড় করেছিলাম। দুর্ভাগ্যজনকভাবে কলেজ বা ইউনিভার্সিটি লাইফের সাথে মাদ্রাসা জীবনের তুলনাও করতে পারিনা। কারন যারা মাদ্রাসায় পড়েছেন তারাই জানেন জীবনটা কতটা রোমাঞ্চকর।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০২

হাবিব বলেছেন: সত্যিই রোমাঞ্চকর ছিল সেই দিনগুলি। ধন্যবাদ শুভ মন্তব্যের জন্য।

৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভালেতা ভাল না ;)

প্রথম সিরিজটার পর মেন হয় আর পড়া হয়নি।
ভাল লাগলো।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০২

হাবিব বলেছেন: সময় নিয়ে পড়বেন আশা করি। অনেক ধন্যবাদ ভৃগুদা।

৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩৯

সাইন বোর্ড বলেছেন: ফেলে আসা দিনগুলো আসলে সব সময়ই কাছে টানে, অনুভবময় লেখা, ভাল লাগল ।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

হাবিব বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ জানবেন ভাই

৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হাহা হা...
সেভেন/এইট থেকেই মোটামুটি হাতে খড়ি হয়। অবশ্য আপনি কেবল অধ্যায়ন নিয়েই পড়ে ছিলেন। আমি কিন্তু আপনার মত এত ভালো ছিলাম না।
বিস্তারিত নিয়ে পরে আসছি।
শুভকামনা প্রিয় হাবিব ভাইকে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৪

হাবিব বলেছেন: হু তা বলতে পারেন। আপনার বিস্তারিত শোনার অপেক্ষায় রইলাম।

৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫১

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি কিন্তু এক কাজ করতে পারেন, যে সমস্ত মহিলাদের বিয়ের বয়স পার হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু বিয়ে হচ্ছে না তাদের জন্য তদবিরের ব্যবস্থা করতে পারেন, এক বার বিশেষ নজরে তাকাবেন, ব্যস...
ভাবী জানে এইসব বুদ্ধি আপনাকে ব্লগে দেয়া হয়?
লেখা চলুক। কিছুটা সংক্ষেপে লিখতে পারতেন।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৫

হাবিব বলেছেন: না না...... মিসেস জানলে তো ব্লগেই আসা বন্ধ হয়ে যাবে। আচ্ছা ভাইজান, সংক্ষেপ করবো এরপরের লেখা। সাথে থাকার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা।

৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৪

তারেক ফাহিম বলেছেন: ৯ম ১০ম এই পর্বেই শেষ করলেন?

চলতে থাকুক। শেষেতো মনে হয় ছাত্রীই সঙ্গি হল।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৬

হাবিব বলেছেন: না না..... এখনো শেষ হয়নি। ৯ম-১০ম আরেক পর্বে আসবে।

৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩

আরোগ্য বলেছেন: সকল অল্পবয়স্ক কন্যাগন হাবিব স্যারের দৃষ্টি হইতে সাবধান নইলে শীঘ্রই বিয়ের পিড়িতে বসতে হইবে। :P

বহুদিন পর পুনরায় এই সিরিজ পেয়ে ভালো লাগছে।

১৪ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৮

হাবিব বলেছেন:




এখন তাকাই না...... B:-/

সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ আরোগ্য।

১০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার মাদ্রাসা জীবন লেখা আগে পড়েছি এরকম মনে হচ্ছে কেন??

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৪

হাবিব বলেছেন: হুম পড়েছেন..... আরো এক পর্ব লেখার ইচ্ছা আছে

১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার "আমার মাদ্রাসা জীবন-০২" এবং "আমার মাদ্রাসা জীবন-০৩" - পোস্ট দুটোতে আমার একটি করে মন্তব্য রয়ে গেছে, যার উত্তর আপনি এখনো দেননি।

০১ লা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৬

হাবিব বলেছেন:



স্যরি ভাইয়া, নটিফিকেশন পাইনি বলে বুঝতে পারিনি আপনার মন্তব্য।
এখন পোস্টগুলো ঘাটতে গিয়ে আপনার মন্তব্য পেলাম। দোয়া চাই।।।।।

১২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: নিজের দারিদ্র এবং ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় চূড়ান্ত অসাফল্যের এমন অকপট স্বীকারোক্তি আপনার এ লেখাটায় একটি অন্য মাত্রা যোগ করেছে। ভাল লাগলো আপনার এ সততার পরিচয় পেয়ে।
ক্লাসে নিজ ব্যবস্থাপনায় ফ্যান লাগানোর ব্যাপারে আপনাদের দৃঢ় মনোভাবের পরিচয় পেয়ে খুশী হলাম।
পোস্টে অষ্টম ভাল লাগা + +।

০১ লা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫০

হাবিব বলেছেন: এমন মনযোগ সহকারে আমার পোস্ট পাঠ ও মন্তব্যে আপনার আন্তরিকতা আমাকে মুগ্ধ করলো। আপনার অস্টম ভালো লাগা আমার জন্য অনেক প্রেরণার। এখনো সুযোগ পেলে কিছু ভালো কাজ করার চেষ্টা করি। দোয়া করবেন আমার জন্য। ভাল থাকবেন পরিবার নিয়ে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.