![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।
ফটো ক্রেডিট: আয়েশা
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে না'কো তুমি
সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি!
জন্মভূমির এমন রূপ দেখেই হয়তো কবির এই অসাধারণ রচনা। শিল্পীর রঙ তুলিতে আঁকা কোন চিত্রকর্ম যেন আমাদের জন্মভূমি। সেখানে যদি সিলেটের কথা বলতে হয় তাহলে তো পান্ডুলিপি লাগবে তার সৌন্দর্য বর্ণনা করতে। যুগে যুগে কবি সাহিত্যিকগণ মুগ্ধ হয়েছেন এদেশের নদী আর প্রকৃতির রূপ দেখে। সেই সৌন্দর্যের সান্নিধ্য পেতেই সিলেটের বিছানাকান্দি ভ্রমন। সংক্ষিপ্ত এই ভ্রমন কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করতেই কি-বোর্ডে বসা।
শুরুর কথা:
এ বছর আমাদের কোম্পানি থেকে কলিগরা সবাই মিলে যাচ্ছেন কক্সবাজার। ভাড়া করেছেন এসি বাস। আয়েশা আবার দূরের রাস্তা বাসে ভ্রমণ করতে পারে না। এ জন্য আমিও যাব না ভাবছি। একা একা গেলে কেমন হয়। তাছাড়া গত বছর কক্সবাজার গিয়েছিলাম বাংলাদেশ বিমানে করে। তাই খুব একটা সখও নেই। আয়েশাকে কক্সবাজার ভ্রমনের কথা বলতেই বললো যাবে না বাসে। বায়না ধরলো সিলেট যাবার। কোনদিন যাওয়া হয় নি, তাই সে যাবেই! ব্লগার বন্ধু কাওসার চৌধুরীর কাছে সিলেটের বিছানা কান্দির খোঁজ খবর নিলাম। কাওসার চৌধুরী জানালেন এখন গেলে শুধু শুধু মন খারাপ হবে, বিছানাকান্দিতে পানি নেই .... । আমিও সে কথা জানালাম আয়েশাকে। কোন লাভ হলো না। সে যাবেই! প্ল্যান মাফিক যেদিন কোম্পানি থেকে কক্সবাজার যাবার কথা সে দিনই সিলেট যাবার আপডাউন ট্রেন টিকেট কেটে রাখলাম। যেতে চেয়েছিলাম রাতের ট্রেনে, কিন্তু দেখলাম রাতের ট্রেনে সিট নেই। তাই বাধ্য হয়ে দুপুর ১২টার টিকেট কেটে রাখলাম। যাত্রার দুই দিন আগে অর্থাৎ ০৭/০১/২০২০ খ্রি: আয়েশা বলতেছে ওর ছোট বোনও যাবে। কি মুশকিল! যাবে সেটা সমস্যা না, সমস্যা হলো ট্রেনে টিকেট প্রাপ্তি নিয়ে। এদিকে অনলাইনে চেক করে দেখলাম সিট নেই। কাউন্টারে ১০ সিট ফাঁকা। আমি থাকি থামরাইয়ে। সুতরাং কমলাপুর যেতে যেতে টিকেট পাবার কোন সম্ভাবনা দেখছি না।পরিচিত একজনকে ফোন দিয়ে জানতে পারলাম মতিঝিল আছে। তার মাধ্যমে আরও একটা টিকেট কেটে রাখলাম। যাক এখন আর চিন্তা নেই। বললাম ফিরতি টিকেট কেটে রাখি, আমাকে কাটতে দিল না। আয়েশা বললো সিলেটে ওর মামার বাসায় কিছু দিন থেকে আসবে। ভাল কথা, আমিও আর অমত করলাম না।
ট্যুর প্ল্যান:
০৯ তারিখ সকাল ৮ টায় টাঙ্গাইল থেকে ঢাকা পৌঁছাবো সকাল ১০.৩০ এর মধ্যে, ঢাকা থেকে দুপুর ১২ টায় রওনা দিয়ে সিলেট পৌঁছাবো ৭.৩০-এ। পরদিন ১০ তারিখ যাবো বিছানাকান্দি। ১১ তারিখ শাহজালাল মাজার আর সিলেটের চা বাগান ভ্রমণ শেষে রাত ১১.৩০-এ রওনা হয়ে ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে পৌঁছাবো ১২/০১/২০২০ তারিখ সকাল ৬.৩০-এ। বিমানবন্দর স্টেশন থেকে সকাল ৭.৩০-এ রওনা হয়ে টাঙ্গাইল পৌঁছাবো সকাল ১১.০০ টায়। সব টিকেট আগেই কেটে রেখেছি। শুধু সিলেট থেকে ফেরার টিকেট আর ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল আসার টিকেট ২ টা করে। যেহেতু ওরা বলছে কয়েকদিন থেকে আসবে সিলেট এজন্য তখন আর টিকেট নিয়ে মাথা ঘামালাম না।
যাত্রা শুরু:
আয়েশা আর ওর বোন মধু আসবে টাঙ্গাইল থেকে। অবশ্য মধু না আসলে আমারই যাবার কথা ছিল আয়েশাকে আনতে! সে জন্য দুইটি টিকেট কেটে রেখেছিলাম টাঙ্গাইল টু ঢাকা। ওরা রওনা হলো ৮ টার সময় ঠিকই কিন্তু কমলাপুর আসতে আসতে ১১.৩০ বেজে গেছে। ট্রেন থেকে নেমে ওদেরকে ওয়াশ রুম থেকে ঘুরিয়ে আনতে আনতে ট্রেন ছাড়ার সময় হয়ে গেল। চেপে বসলাম শোভন চেয়ারের সিটে। তিন সিটের মধ্যে দুইটা ঝ বগিতে আর একটা জ বগিতে। এর আগে চট্টগ্রাম গিয়েছি কয়েকবার। পাশাপাশি সিট না পড়লেও আরেকজনের সাথে পরিবর্তন করা যেত। কিন্তু সেদিন আর কারো সাথে পরিবর্তন করতে পারলাম না। বাধ্য হয়ে ওদের দুই বোনকে রেখে আরেক বগিতে বসতে হলো। ঠিক সময়েই সিলেট গিয়ে পৌঁছলাম। আয়েশার মামার বাসা সিলেট ক্যন্টনমেন্টে গেলাম সিএনজিতে ২০০ টাকা ভাড়া দিয়ে। রাতে ফ্রেশ হয়ে খেতে বসলাম। মামী অনেক ভাল রাধুনি জানতাম মামার কল্যানেই। দেখি হরেক রকম রান্না। কোনটা রেখে কোনটা খাব! লালশাক, শুটকি ভর্তা, আলু ভর্তা, ঢাল, গরু গোশত, পোলাও, পায়েশ ইত্যাদি ইত্যাদি ..... লাল শাক থেকে খাওয়া শুরু করলাম। মামা-মামী পাশেই দাঁড়িয়ে আছে। বলতেছে লজ্জা পেওনা, খাও বেশি করে। আমরাও খাচ্ছি। আমার লাল শাক খাওয়া শেষ, ডাল নিলাম। আয়েশা লালশাক তখন কেবল প্লেটে নিচ্ছে। দুই লোকমা মুখে দেবার পরই আমাকে বলতেছে দেখ তো এইটা কি! আমি দেখে চিনতে পারলাম। কিন্তু তখন বললাম না। কারণ তখন বললে ওরা খেতে পারতো না। কি ছিল সেই জিনিসটি পরে বলবো আপনাদেরকে। খাওয়া শেষ করে আয়েশাও জিজ্ঞেস করেছিল, কিন্তু আমি ওকেও বলেছিলাম পরে।
রাতে খুব সুন্দর একটা ঘুম হলো।
সকালে বের হতে হতে বেলা ১০ টা বেজে গেছে। ক্যান্টনমেন্ট গেট থেকে ১৩০০ টাকায় একটা সিএনজি ভাড়া করলাম সারাদিনের জন্য। বিছানাকান্দি নিয়ে যাবে আবার নিয়ে আসবে। আমরা তিনজন, আর সিলেট থেকে আয়েশার মামাতো বোন আমাদের সঙ্গী হলো। বিছানাকান্দি যাবার জন্য হাদারপার নৌকা ঘাট থেকে ৫০০ টাকায় একটা নৌকা নিলাম। ঘুরাঘুরি আর ছবি তুলে খাওয়াদাওয়া করলাম বিছানাকান্দির কুমিল্লা রেস্টুরেন্টে। খোলা আকাশের নিচে অস্থায়ী তাবুতে হলেও রেস্টুরেন্টের খাবার ছিল খুবই সুস্বাদু! মাত্র ১০০ টাকায় জনপ্রতি চারপিছ গরু/মুরগি/হাসের মাংস সাথে চার পদের ভর্তা আর ডাল ভাত আনলিমিটেড! সেই রকম একটা খাবার হলো। উদর পুর্তি করে খেলাম। কিন্তু ঝামেলা বাঁধলো উদর খালি করার সময়। এক বা দুই নাম্বার, যেটাই করি না কেন ৩০ টাকা জনপ্রতি! এটা তো আর না করে থাকা যায় না। চারজনের ১২০ টাকা গেল উদর খালি করতে।
শহরে আসতে আসতে মাগরিবের আজান দিয়ে দিল।
সারাদিন সবাই মিলে অনেক আনন্দ করা হলো। বিছানাকান্দি আমি সেবারই প্রথম। এর আগে ২০১০ সালে প্রায় ৬ মাস সিলেট ছিলাম, তবুও কোন টুরিস্ট স্পট ঘুরে দেখা হয়নি। আয়েশা, মধু আর ওদের পিচ্চি মামাতো বোনও খুবই খুশি এমন একটা সুন্দর স্পট ভ্রমনের জন্য। কিন্তু আমি জানি বিছানাকান্দির আসল সৌন্দর্য হলো বর্ষাকালে। তবুও পাহাড় আর বিছানাকান্দির সৌন্দর্য আমার কাছে কম মনে হয়নি। আসতে ইচ্ছা করছিলনা বিছানাকান্দি থেকে। পাথরের বুকে লাফালাফি আর শীতল জলের মাঝে সখ্যতা গড়ে উঠেছিল অল্প সময়ের মাঝেই। দূর পাহাড়ও যেন কিছুটা মন খারাপ করলো আমাদের বিদায় নিতে দেখে। পাথর আর পাহার বেয়ে স্বচ্ছ জলের গা ছুয়ে স্বান্তনা দিয়ে আসলাম, এবারই শেষ নয়! আবার আসবো।
১২ তারিখ সকাল থেকে আয়েশা বমি করছে!
সকাল দশটা না বাজতেই চারবার বমি করা হয়ে গেছে। ওদিকে কাওসার ভাইকে কথা দিয়ে রেখেছিলাম ১০টার মধ্যে ওনাকে সাথে নিয়ে চা বাগান বেড়াবো। কিন্তু আসতে দেরি দেখে কাওসার ভাই-ই দেখি ফোন দিয়েছে। অবশেষে দেখা হলো ওনার সাথে। আমাদেরকে নিয়ে গেলেন বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের পর্যটন মোটেলে। আমাদেরকে আইসক্রিম খাওয়ালেন। জায়গাটা এমনিতে খুবই সুন্দর। তবে জোড়ায় জোড়ায় কোত কপোতিরা প্রকাশ্যে যে ভাবে জড়াজড়ি করতেছে তা দেখে আর বেশিক্ষন দাঁড়াতে পারিনি। ফিরে আসলাম চা বাগান দেখতে। ইচ্ছে ছিল কিছুটা সময় কাওসার ভাইয়ের সাথে ঘুরবো, শাহজাল (রহ.)-এর মাজারে যাবো। কিন্তু আয়েশার শরীরের অবস্থা ভালো ছিলনা বিধায় আর যাওয়া হলো না। ফিরে আসলাম মামার বাসায়। কাওসার ভাইয়ের কাছ থেকে অল্প সময়েই বিধায় নিতে হলো। খাবার জন্য খুবই আবদার করলেন ভাইটি, কিন্তু খাওয়া হলো না। বাসায় ফিরেই একটা ঘুম দিলাম। বিকাল চারটায় ঘুম থেকে উঠে খাওয়া-দাওয়া করলাম। কাওসার ভাই বিকেল বেলা আবার দেখা করলেন, ওনার নিজস্ব বাগানের চা দিতে। এত ব্যস্ততার মাঝেও আমাদের জন্য অনেকটা সময় ব্যয় করলেন, আমাদেরকে নিয়ে ঘুরলেন ... কখনোই মনে হয়নি আমাদের অচেনা কেউ। মনে হয়েছে কত দিনের চেনা.....।
আয়েশা বলেছিল কয়েকদিন থেকে আসবে সিলেটে।
একদিন ঘুরে বেড়ানোর পর কিছুটা অসুস্থ হওয়ায় এখন বলতেছে আমার সাথেই ব্যাক করবে ঢাকায়। কি মুশকিল! এখন কি করে টিকেট ব্যবস্থা করবো! আর তাছাড়া রাতের বেলা দাঁড়িয়ে জার্নি করাও কষ্টকর ব্যাপার। অনলাইনে চেক করলাম টিকেট নেই। কি আর করা। রাত ১১.৩০ মিনিটে ট্রেন ছাড়ার কথা থাকলেও স্টেশনে গিয়ে শুনি ১২ টায় ছাড়বে। ঢাকা গিয়ে পৌঁছাবে ৭.৩০-এ। আর ও দিকে টাঙ্গাইলের ট্রেন ছাড়ার কথা সকাল ৬.৩০-এ। তার মানে নিশ্চিত ট্রেন মিস!! আল্লাহ ভরসা করে রওনা হলাম। সিলেট থেকে স্ট্যান্ড টিকেট নিলাম। ট্রেন ছাড়লো ১২.১৫-তে। ট্রেনে যার খাবার দেয় ওনাদের কাছ থেকে ৮০ টাকার বিনিময়ে একটা টুল নিয়েছিলাম। সেই টুলে বসে আসতে আসতে পেছনটা যে ব্যাথা হয়েছে তা এখনো টের পাচ্ছি। রাতে আসতে আসতে কাওসার ভাই ম্যাসেঞ্জারে সঙ্গ দিলেন কিছুটা সময়।
ঢাকা পৌঁছাতে পৌঁছাতে সকাল ৮.০০ টা।
সকালে নামলাম বিমানবন্দর স্টেশনে। গিয়ে দেখি স্টেশনে দাঁড়াবার মতো জায়গাটুকু নেই। মানুষ আর মানুষ! আশার কথা হচ্ছে টাঙ্গাইলের ট্রেনও ২ ঘন্টা লেট। তবে ট্রেনে ওঠেছিলাম খুবই কষ্ট করে। টঙ্গি পার হয়ে সিট অবধি পৌঁছাতে পেরেছিলাম। টাঙ্গাইলে বাসায় পৌঁছলাম ১১.৩০-এর দিকে। আর আজকে টাঙ্গাইল থেকে ঢাকার কর্মস্থলে বসে টাইপ করছি।
ভাল লাগার মতো কিছু দিক:
১) বিছানাকান্দির অপার সোন্দর্য্য
২) মামা-মামীদের আতিথেয়তা
৩) কাওসার ভাইয়ের সাথে চা বাগানে কিছুটা সময় কাটানো।
খারাপ লাগার মতো কিছু দিক:
১) সরকারী ব্যবস্থাপনায় যুবক-যুবতীদের অবাধ মেলামেশা, যা কিনা পর্যটন মোটেলের মতো জায়গায়!
২) সিলেটের ট্রেনগুলো যেমন ভাঙ্গাচোরা তেমন দূর্গন্ধ দিয়ে ভরা। ট্রেনের ভিতর প্রতি স্টপেজ থেকে হিজরা আর ভিক্ষুকতো আছেই।
৩) টুরিস্ট স্পটগুলোর রাস্তা এখনো ভাঙ্গা। বিশেষ করে বিছানাকান্দি আর জাফলং। পর্যটন পুলিশ কয়েক জায়গায় তাদের সাইনবোর্ড লাগিয়েই দায় সেরেছে।
আশার কথা হলো, বিছানাকান্দি আর জাফলংয়ের কাছ চলছে। আর ইতোমধ্যেই জেনেছেন যে, সিলেট শহর হবে দেশের সর্বপ্রথম তারমুক্ত শহর। তখন সিলেট হয়ে উঠতে পারে পর্যটকদের জন্য প্রধান আকর্ষণ।
ভাববার বিষয়:
ট্রেন ছাড়ার কমপক্ষে তিনদিন আগে থেকে সিট পাওয়া যায় না। তবুও শুনি বছর বছর ট্রেনে লোকসান। ভর্তুকি দিতে হয়। এত সম্ভাবনাময় খাতের কি করুণ দশা!!!!
আশা আর হতাশার কথা অনেক হলো, এবার আসেন কিছু ছবি দেখাই।
১) চা বাগানের এই ছবিটি তুলেছেন আয়েশা।
২) চা-পাতার ফুল। এই ছবিটি পরম যত্নে তুলেছে মধু।
৩) নৌকার গলুই। ফটো ক্রেডিট: বিবিজান
৪) বিছানাকান্দিতে একটি বিশাল পাথর উঁচু করার চেষ্টা....... অত:পর ব্যার্থ
৫) প্রথমটার চাইতে আরেকটু ছোট পাথর উঠানোর চেষ্টা ...... তবুও ব্যার্থ
৬) তৃতীয় বারে সফল হলাম ...... কথায় আছে না, একবার না পারিলে দেখ শতবার!!
৭) আরেকটু শুন্যে উড়ানোর চেষ্টা ....... এবং পাথরটির সফল অবতরণ
৮) ফুল নেই তাতে কি? পাথরেই প্রেম নিবেদন। আর গেয়ে উঠা, আমি পাথরে ফুল ফুটাবো..... শুধু ভালবাসা দিয়ে,.....
৯) পাথর তুলে শক্তি দেখানোর খুশিতে পাথরে এক্কাদোক্কা .....
১০) একটু কুল হওয়ার চেষ্টা ......
১১) শিরোনামহীন ছবি......
১২) ব্লগার কাওসার চৌধুরী আর লেখক, সিলেটের পর্যটন মোটেলের সামনে।
সিলেটের ভ্রমণ গাইড অনেক পাবেন অনলাইন-ইউটিউবে। আমি আর দিচ্ছি না। ভাল থাকবেন সবাই।
ধন্যবাদ সবাইকে। শুভরাত্রি।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২৬
হাবিব বলেছেন: দারুণ সব ছবি তুলেছেন। একাই গিয়েছিলেন নাকি?
২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪৭
শের শায়রী বলেছেন:
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩০
হাবিব বলেছেন: কিন্তু আপনি কোন জন? ভারত সামনে নিয়েই কি আপনি? আমার তাই মনে হয়।
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৪৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
কিভাবে শুরু করবো বু্ঝতে পারছি না! তবে এতো চমৎকার তিনজন মানুষের সাথে ঘন্টা দুয়েক সময় কাটাতে পেরে সত্যি মুগ্ধ। তিনজনের একজন চিত্রনায়িকা মধুবালা থুক্কু মধু। আমাদের বিয়াইন। বাকি দু'জনের পরিচয় বোধহয় না দিলেও চলবে! মধু দেখতে যেমন সুন্দরী তার ছবি তোলার ভঙ্গিও নায়িকাসুলভ! বেশ কয়েকবার এটি নিয়ে খেপিয়েছি তাকে। লাজুক মিষ্টি বোনটা অবশ্য মাইন্ড করেনি।
ইচ্ছে ছিলো আপনাদের সাথে আরো সময় ব্যয় করবো। দুপুরের লাঞ্চ করবো, কিন্তু আগের দিনের এতো পথ পরিভ্রমণের জন্য ভাবী খুব টায়ার্ড হয়ে পড়ায় ট্যুর মাঝপথেই শেষ করতে হলো। রাতে বিদায় দিতে গিয়ে দেখি তিনজনই বেশ কাহিল! এতো দূরে ভ্রমণ আর রাস্তার ঝাকুনি খুব কাতর করে দিয়েছে। এরপর স্টেশনে ফিরতি ট্রেন ছাড়তে দেরী হওয়ায় অনেক অপেক্ষা করতে হয়েছিল। ট্রেন লেট এখন কমন একটা ব্যাধি। এ দেশের দায়িত্বশীলরা কখন নিজেেদের দায়িত্ব ঠিকটাক পালন করবে তা মিলিয়ন ডলারের কুয়েশ্চন!!
সিলেট হহরে বেশ কিছু উন্নয়ন কর্মকান্ড একসাথে চলছে। এর মধ্যে আধুনিক বাস টার্মিনাল নির্মাণ, ড্রেন প্রশস্তকরণ, রাস্তা বড় করা, বিদ্যুতের লাইন ভূগর্ভস্থ করা ইত্যাদি এজন্য শহরের প্রধান রাস্তাগুলো ধূলো ময়। আশা করছি আগামী ছয়মাস পর সিলেট শহর নতুন রূপে সাজবে। দেশবাসী বৈদ্যুতিক খুঁটি আর তারবিহীন একটি পরিচ্ছন্ন নগরী দেখতে পাবেন।
আবার সিলেটে আসার আমন্ত্রণ রইলো। বেশি কিছু করতে না পারার বেদনা এখনো মনের কোণে উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে। হাবিব ভাই যেমন ভদ্রলোক তেমন অমায়িক। আর ভাবী? যেন হাবীব ভাইয়ের কার্বন কপি। আর মধু? একটা হলিউড-বলিউড-টলিউডের মিশ্রণে তৈরী অপ্সরা! পাত্র দেখছি দুমসে সিলেট নিয়ে আাসার জন্য!!
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৭
হাবিব বলেছেন:
আপনি পাত্র দেখতে থাকেন। মধুর মতই হ্যান্ডসাম কোন পাত্র পেলে আর না করবো না। আর যদি সরকারী চাকরিজীবী কিংবা লন্ডনী হয় তাহলে তো কথাই নেই। হা হা হা .......
আপনার সাথে আরেকটু ভালোভাবে ঘুরে বেড়াতে পারলে ভালো লাগতো। আপনার মতো মিশুক মানুষের সাথে ঘুরতে পারাটা সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার। আয়েশা অসুস্থ না হলে ইচ্ছা ছিল সারাদিনই ঘুরবো। আবার দেখা হবে ইনশাআল্লাহ। তবে এবার আর ট্রেনে যাব না।
সারা শহর খোড়াখুরিতে একদম কাহিল অবস্থা। ঠিক হলে জানাবেন ভাই। আবার যাবো নি।
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: ্সিলেট আমি বহুবার গিয়েছি। খুব সুন্দর দেশ। বিশেষ করে মাবধ কুন্ড, জাফলং, জৈনতা আত বিছানাকান্দি। লালা খাল। দূরে পাহাড় দেখা যায়। পাহাড়ে ঝর্নাও চোখে পড়ে।
আপনি পাথর নিয়ে খেলছেন???!!! এর কারন কি?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৯
হাবিব বলেছেন:
জ্বি ভাই সিলেটের টুরিস্ট স্পটগুলো সত্যিই সুন্দর। সবুজের হাতছানি চরিদিকে।
পাথর নিয়ে খেলা না আসলে, ছবি উঠানোর জন্য মডেলিং আর কি।।
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:২৩
রূপম রিজওয়ান বলেছেন: গত বছর আমাদের যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ট্রিপ ক্যানসেলড হয়ে গিয়েছিল।
যাহোক,পোস্টে ভালোলাগা...
সালাম জানবেন।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪১
হাবিব বলেছেন:
সামনের বছর যান, সিলেটের অনন্য এক রুপ দেখতে পারবেন।
আশাকরি ততদিনে সব কাজ শেষ হবে। এখন শহরজুড়ে খোড়াখুরি
আপনার প্রতিও শান্তিবর্ষিত হোক
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০৫
জুন বলেছেন: অপরূপ রূপে আলোকিত ছবি ব্লগ দেখে মুগ্ধ হোলাম।
https://www.somewhereinblog.net/blog/June/30095050
আমিও গিয়েছিলাম বিছানাকান্দি। অপরূপ তার সৌন্দর্যে মুগ্ধ আমি। তবে এই ছবি ব্লগে বিছানাকান্দি ছাড়াও সিলেটের অন্যান্য রূপ আছে। খারাপ লাগবে না আমাদের দেশের সৌন্দর্য দেখতে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৩
হাবিব বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জুন আপু। সময় করে শুধু ছবি ব্লগ দিব। যেখানে শুধু প্রকৃতি থাকবে। আপনার পোস্টের মত।
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:০৮
জুন বলেছেন: Click This Link
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫
হাবিব বলেছেন: দারুণ সব ছবি তুলেছেন আপু ..... মুগ্ধতা রেখে গেলাম।।।
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৫২
মুক্তা নীল বলেছেন:
সিলেট ভীষণ সুন্দর যেমন, আবহাওয়া তেমনি ও তার অপরূপ সৌন্দর্য । আপনাদের ঘুরে বেড়ানো ছবি দেখে খুব ভালো লাগছে
তাছাড়া সিলেট আমারও খুব প্রিয় জায়গা ।
ভালো কথা, কাউসার ভাই আপনাকে পর্যটনে বানর দেখান
নাই ?এখন ওখানে বানরের উপদ্রব বেড়ে গেছে ।
ভাল থাকুন ধন্যবাদ সহ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১১
হাবিব বলেছেন:
কই আপু? বানরের দেখা তো পেলাম না!!! কাওসার ভাইকে বেশি সময় খাটাতে পারিনি।
যে তাড়াহুড়ার ভ্রমণ!!! আসলেই সুন্দর...... খুব
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: যেভাবে বর্ণনা দিয়েছেন, এমন তাড়াহুড়ার বেড়ানোতে মজা কম। বেড়াবেন অলস ভাবে। কোথাও ভালো লাগলে খুটি গেড়ে বসে থাকবেন.....যতোক্ষন ভালো লাগে ততক্ষন! তবেই না বেড়ানোর মজা! আমার কথা সিরিয়াসলি নিয়েন না আবার; হাল্কা একটু মজা করলাম!!!
ছবিগুলো সুন্দর লাগলো (আপনার কথা বলছি না, বলছি প্রাকৃতিক দৃশ্যের কথা!!)
লালশাকে কি ছিল তাতো বললেন না!!
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:১৭
হাবিব বলেছেন:
হা হা হা ....... ঠিকি বলেছেন। একদম তাড়াহুড়ার মধ্যেই ভ্রমণটা শেষ করতে হয়েছে। এভাবে কি আর মজা পাওয়া যায়!!! আবার গেলে সময় নিয়েই যাব। সমস্যা হলো, এবার ছুটি ম্যানেজ করতে পারিনি। তাই ঝটিকা সফর।
কি যে বলেন!!! আমিও তো প্রকৃতিরই একটা অংশ। আপনি বললেই হবে নাকি হ্যাঁ!!!
লাল শাকের মধ্যে ওটা জোঁক ছিল। ওরা চিনতে পারেনি। কিন্তু আমি ঠিকই বুছেছিলাম। তবে সেই মূহুর্তে বলিনি। সে সময় বললে কেউই খেতে পারতো না।
বুঝতে পারলাম, আপনি অনেক মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়েছেন। আপনাকে এক্সট্রা থ্যাঙ্কস!!
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:২৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমিও তো প্রকৃতিরই একটা অংশ। প্রকৃতির অংশ হতে হলে সেখানে কৃত্রিমতা থাকতে পারবে না; এই যেমন ধরেন, আপনার পরনের জামা-কাপড়.....কি বলছি, বুঝতে পারছেন আশাকরি!!
আমি ব্যস্ততার কারনে ব্লগে খুব বেশী পড়ার সুযোগ প্রায়শঃই পাই না, তবে যা পড়ি, যতোটুকু পড়ি, খুব মনোযোগ দিয়েই পড়ি। না পড়ে অনেকের মতো উড়াধুরা মন্তব্য আমাকে দিয়ে হয় না।
বাই দ্য বাই, আমার ব্লগ ম্যাগাজিনের গল্পটা সম্পর্কে আপনার অনুভূতিটা এখনও পেলাম না। ভালো না লাগলেও নিঃসঙ্কোচে বলতে পারেন!
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩২
হাবিব বলেছেন:
প্রকৃতি কি পোশাক ছাড়া নাকি মিয়া ভাই? এই যেমন ধরেন কলা, আম, কাঁঠাল এই সব ...... এবার বৃক্ষেরও তো পোশাক আছে। আমি পোশাক পরলেই প্রকৃতির অংশ হতে পারবো না!!! এটা কেমন কথা, হু.......
আজকে একটা পর্ব দিব ইনশাআল্লাহ। জানিনা কতটুকু করতে পারবো। বাকি কথা পোস্টেই হবে।
১১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০০
নীল আকাশ বলেছেন: খুব মজা করে এসেছেন দেখি? তা কাওসার ভাই কি লেখালিখি ছেড়ে দিয়ে ঘটকলী বিজনেসে নেমে পরলো নাকি?
ছবি গুলি সুন্দর লেগেছে। এদিকে আমার একবারও যাওয়া হয় নি। ইচ্ছে আসে এখানে সপরিবারে ঘুরে আসার।
ধন্যবাদ।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮
হাবিব বলেছেন: দৌড়াদৌড়ির উপর ভ্রমণ ..... তবুও যতটুকু সম্ভব আনন্দ করেছি। রিলাক্সে বেড়াতে পারলে আরো ভাল হতো।।। বর্ষাকালে আইসেন ভাই। আরো ভাল লাগবে। কাওসার ভাই নিজেই পছন্দ করেছেন, বলতে তো আর পারছেন না নিজের কথা।
১২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১২
ঢাবিয়ান বলেছেন: সুন্দর জায়গা। যাওয়া হয়নি কখনো। ব্লগার কাওসার চৌধুরীতো যতদুর মনে পড়ে বলেছিলেন যে, তিনি এখনও অবিবাহত। তাহলে মধুবালার সাথে আর অন্য কারোর ঘটকালির কি দরকার?
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২০
হাবিব বলেছেন:
হুম ....... আসলেই মনোমুগ্ধকর। আসবেন বেড়াতে। ভালো লাগবে।
বলেন কি? কাওসার ভাই বিয়ে করেন নি?
তাহলে ওনার হয়ে আপনারা কেউ একটু ঘটকালী করে দেন। ...
১৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
ইসিয়াক বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। শুভকামনা জানবেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৪
হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ রফিক ভাই
১৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় হাবিব ভাই,
দারুণ এনজয় করেছেন দেখছি। ভীষণ ভালো প্রাণবন্ত লেখা। লেখার প্রতি পরোতে পরোতে উঠে এসেছে এক দায়িত্বশীল স্বামী, বিশ্বস্ত বন্ধু আবার এক অমায়িক দুলহানও। নেপথ্যের আলোকচিত্রীকে অশেষ ধন্যবাদ জানাই অসাধারণ ছবিগুলো ক্যামেরা বন্দী করার জন্য। স্রোতস্বিনী এর উপরে বসা ছবিটি ম্যানে পিয়ারকিয়া ছবির নায়কের কথা মনে করিয়ে দিল। কাউসার ভাইযে মধুমালাতে মজবেন এটা খুবই স্বাভাবিক। অনেক শুভেচ্ছা মধুবালাকে। শুভেচ্ছা প্রিয় গুরুদেব কাওসার ভাইকে।
সিলেট শহরে প্রাকৃতিক বর্ণনা আমাকে প্রলুব্ধ করল। হয়তো কোনদিন চলেই যেতে পারি প্রকৃতির কোলে অসম্পূর্ণ রূপে লাস্যময়ী সিলেটের টানে।
একজন দায়িত্বশীল নাগরিক ও শহর প্রেমি হিসাবে কাওসার ভাই বললেন আগামী 6 মাসের মধ্যে ভূগর্ভস্থ বৈদ্যুতিক লাইন, প্রশস্ত রাস্তাঘাট সহ সিলেট শহরের নবায়ন সম্পন্ন হবে। শহরবাসীর স্বপ্ন যেন দ্রুত বাস্তব হয়।
নিরন্তর শুভেচ্ছা আপনি আপনার গোটা পরিবারবর্গকে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪০
হাবিব বলেছেন: জ্বি ভাই, এসজয় মোটামুটি ভালোই করেছি। ফেরার দিন আয়েশার অসুস্থতার কারনে আর তেমন ভালভাবে ঘুরতে পারিনি। সবসময় ভয়ে ভয়ে ছিলাম দুই বোনকে নিয়েই, কখন যেন অসুস্থ হয়ে যায়। শেষমেশ বড় কোন অসুবিধা হওয়ার আগেই ফিরতে পেরেছিলাম এটাই শুকরিয়া।
মুধুকে কাওসার ভাই পছন্দ করেছেন সেটাকি আবার নতুন করে বলতে হয় নাকি? সুর শুনে বুঝতেছেন না? আপনারা কিছু একটা বলেন...
সময় করে আসবেন একদিন বেড়াতে। আশা করি সিলেটের রুপ দেখে পরিতৃপ্ত হবেন।
নিজের সাধ্যমত দায়িত্বপালন করার চেষ্টা করেছি। তবুও মনে হয়েছে যদি টাকা পয়সা বেশি হতো ওদেরকে আরেকটু ভালোভাবে, ঝুকিহীন ভাবে ঘুরাতে পারতাম।
মনোযোগহহ পোস্টটি পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। ভালো থকাবেন সবসময়। বাংলার অপরূপ রূপ দেখার আমন্ত্রণ রইলো।
১৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আগামী ২৩ তারিখ আমিও সিলেট যাচ্ছি।
মাজার,চা বাগান আর জাফলং যাওয়ার ইচ্ছা।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪২
হাবিব বলেছেন: জাফলং না গিয়ে ভোলাগঞ্জ আর বিছানাকান্দি যান, মজা পাবেন। তবে বিছানা কান্দির রাস্তা প্রায় চার কিলোমিটারের মতো ভাঙ্গা, কথাটা মাথায় রাখবেন
১৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: পাথর কি ঢাকায় নিয়ে আসা যাবে দুই একটা?
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪৩
হাবিব বলেছেন: জ্বি, চাইলে আপনার পছন্দ মতো দু চারটে পাথর আনতে পারবেন।
১৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২৬
শের শায়রী বলেছেন: না ভাই ভারত সামনে নিয়ে আমার ছোট খালাতো বোনের ছবি। আমি হলাম মুখ ঘুরিয়ে বসে থাকা আমার ছোট ছেলে কাধে নিয়ে। চেহারা দেখাতে কেমন যেন সংকোচ লাগে তো তাই
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪৪
হাবিব বলেছেন: খালাতো বোনকে তো ভাই দেখতে পারছি।
চেহারা দেখাইলে তাই কিতা হইবো? আমরা আমরাই তো।।।
১৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:২৭
শের শায়রী বলেছেন: ফ্যামিলি ট্যুর ছিল।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪৪
হাবিব বলেছেন: একটা ফ্যামিলি ছবি চাই
১৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪৭
শিখা রহমান বলেছেন: হাবিব সুন্দর বর্ণনার সাথে মনকাড়া ছবি!! খুবই সুন্দর একটা পোস্ট।
আপনার ভ্রমন বিষয়ক পোষ্টগুলো কিন্তু দারুণ হচ্ছে।
ভালো থাকুন। ঘুরে বেড়ান আর ব্লগে পোষ্ট দেবেন প্লিজ!!
আপনার লেখায় প্রিয় দেশকে দেখবো।
শুভকামনা সতত প্রিয় ব্লগার।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১১
হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার আপু। আমার তো ঘুরতেই মন চায়। কিন্তু সমস্যা হলো ঘুরে বেড়াতে টাকা খরচা হয়ে যায়.......
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৪২
শের শায়রী বলেছেন:
গত বছর আমি ঘুরে এসেছি কয়েক টি ছবি দেবার লোভ সামলাতে পারলাম না। আশা রাখি কিছু মনে করবেন না।