নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।
কবিতা: তন্দ্রাচ্ছন্নতায় (বৃতি হক)
কবিতার মূলভাব:
কবিতায় কবি তার প্রেমিকার কাছে পৌঁছাতে চান। শব্দের ব্যবহার আর ভাব দেখে (পড়ে) মনে হয় কবি তার প্রেমিকাকে হারিয়ে ফেলেছেন অচেনা কোন গ্রহে। অথবা প্রেমিকা তাকে ফেলে চলে গেছেন না ফেরার দেশে। ১ম ভাব গ্রহন করলে কবিতার ভাব হয় এরকম: "হে প্রিয়তম, কোথায় রয়ে গেলে তুমি? সামান্য তদ্রাচ্ছন্নতায় তোমাকে হারিয়ে ফেলার বেদনা আমাকে তুচ্ছ করে দিচ্ছে। প্রায়শ্চিত্ত করার সুযোগটুকু দিলে না প্রিয়!"
২য় ভাব গ্রহন করলে দুই ভাবে একে ব্যখ্যা করা যায়: (১) কবির প্রিয়তম কবিকে ফেলে চলে গেছেন অন্য কারো হাত ধরে। সেই বিরহে কবি এতটাই ব্যথিত যে নিদ্রা-জাগরন এক করে তাকে খুঁজে ফিরছেন। খুঁজে ফিরছেন তার ভালোবাসাকে। (২) কবির প্রিয়তম প্রেমিক ইহধাম ত্যাগ করে পারি জমিয়েছেন না ফেরার দেশে। আকাশের তারা হয়ে জ্বলজ্বল করছেন আর দেখছেন কবিকে। তাইতো কবি নিদ্রায় জাগরনে তদ্রাচ্ছন্নতায় একই স্বপ্ন দেখে চলেন। স্বপ্নের মাঝেই উঠে পড়েন মেঘের ভেলায়। একবার প্রেমিকের সন্ধানে শুধু।।
কবিতার দুটি লাইন:
তোমাকে দেখব বলে ভেসে যেতে যেতে -- ঘুমের কাজল লেপ্টে গেল,
কত শত সহস্রবছর অতলান্তিকের জলজরেখায় তোমার হাসিমুখ,
শাওলায় আমাদের জন্মের খসড়া-নির্মলিন ....।
কবিতা- অনাহুত গন্তব্য (শেখ আহমেদ ফরহাদ)
কবিতার মূলভাব:
কবিতায় কবি মনের আশা ভঙ্গের করুণ সুর স্পষ্ট। কবি খুঁজে ফিরছেন আসল মানুষ। চারিদিকে জনারণ্যের মাঝেও কবি খুঁজে পাচ্ছেন না সেই মানুষ। মানুষ আছে, কার্বনডাই অক্সাইড বাড়ানোর মানুষ, টয়লেট ভরে ফেলার মানুষ। অন্যায়ের বিপক্ষে দাঁড়ানোর মতো মানুষ নেই। অনাসৃষ্টিকে ঠেকানোর মতো মানুষ নেই। তাইতো কবি হাটছেন সে সব অন্যায় আর অনাচার দূর করতে। কবি সে পথে হাঁটতে গিয়ে দেখছেন পথটি মোটেও ফুল বিছানো নয়। বন্ধুর এই পথ পারি দিয়েই কবি হাঁটবেন, লড়ে চলবেন অন্যায় আর শত্রুর বিপক্ষে।
প্রতিক্রিয়া:
বক্তব্য শেষ না হতেই আরেক লাইনে চলে যাওয়া, ভাবের তুলনায় ভাষা অনেক কঠিন এবং অনেক বানান ভুল (প্রায় লেখাতেই) কবিতার সৌন্দর্য্য ক্ষুন্ন করেছে। তবে আরেকটু সময় নিয়ে সম্পাদনার কাজ করতে পারলে নিঁখুত করা যেত। আশা করি আগামীতে ব্লগ ম্যাগাজিনের এই সব ছোট ছোট ত্রুটি থাকবে না।
যেমন:
অনাবিল প্রশান্তির জন্য,
আকাশের মতো হৃদয়ের জন্য
যে পথেই হেঁটেছি মাঝপথে
থেমে গেছি অকারণ,
প্রেরণাহীন এগিয়ে যাব কি
করে বলো?
কবিতা: কতোদিন তোমাকে লিখি না (নীল সাধু)
কবিতার সারকথা:
একটি বিরহমাখা কবিতা। কবি আর তাঁর প্রেমিকার মাঝে এখন আর যোগাযোগ নেই। ভেঙ্গে গেছে সম্পর্ক। কথা হয়না তাদের মাঝে। এই তো কদিন আগেও যার সাথে কত কথা, কত খুঁনসুটি! যার দেহের প্রতিটি ভাজে ভাজে ছিল কবির নি:শ্বাস! যার হাতের চিঠির ছোয়ায় জেগে উঠতো কবির সত্তা, সেই প্রেয়সীও আজ অচেনা। তার সাথেও কথা হয় বহুদিন। আর কি হবে না কথা? হবে না কি দেখা, আলাপ! কবি হয়তো চান, কিন্তু দোলাচলে থেমে যান অজান্তেই। তাইতো একমনে আজ নিজের কথা নিজে লিখতেই এই কবিতার অবতারনা।
প্রতিক্রিয়া:
সহজ সরল আর প্রাঞ্জল ভাষায় একতি বিরহের কবিতা। ভাব এবং ভাষা কোনটারই কমতি নেই। একটানে পড়ে ফেলার মতো। পড়ে বুঝা যায়। প্রেমিকা হারা প্রেমিকগণ স্মৃতি কাতর হয়ে পড়বেন এই কবিতা পাঠ করে নিশ্চিত।
যেমন:
আমরা আমাদের কাছ হতে পালিয়ে গেছি
দূরে সরে গেছি
কাছে থাকতে চাইনি তা নয়
তবুও এই দেয়াল
দূরত্বের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি
কষ্ট আছে
আর্তি আছে
তবুও আজ এটা সত্য বলেই
আমি তোমার কাছে লিখি না
তুমিও লিখ না
অথচ ভেবে দেখ আমরা একে অন্যের জন্য কতটা উন্মুখ ছিলাম
সারাদিন কতকিছু
অথচ আমরা এর মাঝেও একজন অন্যজনের হয়ে থাকতাম
কথা শোনার জন্য উদগ্রীব
হাসি দেখার জন্য অপেক্ষা
তারপর সেই চিঠি
আহা কতটা অধীরতা ছিল মনে ........।।
কবিতা: ফিসফাস শব্দের কথন (অপর্ণা মৃন্ময়)
কবিতার মূলভাব:
কবিতাটি শুরু না হতেই শেষ হয়ে যায়। মূলভাব যা বুঝা গলে তা হলো: কবি আর তার প্রিয়তম এখন দুজন দুজনার। সুখের সাগরে ভেসে বেরাচ্ছেন দুজনে মিলে। নেই কোথা কোন শব্দ, কোন কোলাহল। নির্জন এক প্রান্তরে। সামান্য কথাও সেখানো ঢেউ তুলে, হৃদয়ে কথার ফিনফিসানি দোলা দিয়ে যায়। সামান্য একটু নরম বাতাসেই চুলে ঢেউ খেলা করে। সে রূপের উপর বিকেল গড়িয়ে নামে সন্ধ্যা, কেটে যায় রাত্রি দ্বিপ্রহর। এভাবেই মিশে যায় একে অপরের মাঝে। হাজার বছর পরেও যেন মিশে থাকে একে-অপরে।
কবিতাটি তুলে ধরলাম, আপনারাই বলুন কেমন লাগলো:
এমন এক নীরব সাগরে পৌঁছেছি
যেখানে ফিসফাস শব্দও কম্পন তোলে
রহস্য মন্দিরের চূড়ায়।
সামান্য একটু উন্মনা হাওয়ায়,
কাঁধ থেকে খসে পড়া
মসলিন আঁচলের মৃদু গুঞ্জনে
বিকেল আমাদের দিকে ঘুরে যায়
রাত্রির নরম আলোতে।
এমনি করে কেটে গেছে
বহু দিন আর রাত
তবু আজো মনে হয়
পৃথিবীর আদি কথা, রহস্যের ঘেরাটোপে
এখনো স্থির হয়ে আছে
তোমাতে-আমাতে।
কবিতা এখানেই শেষ। সব শেষে ব্লগ ম্যাগাজিনে পাঠানো আমার কবিতাটি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। যদিও কবিতাটি ব্লগ ম্যাগাজিনে স্থান পায়নি। এতে মোটেই কষ্ট পাইনি, কারন এর থেকেও দারুণ সব লেখা পড়তে পেরেছি। এই কবিতার মূলভাব আশা করি সহজে বুঝতে পারবেন। কেমন লাগলো কবিতাটি, জানাবেন।
কবিতা: বাবা হবো আমি।-- হাবিবুর রহমান (ব্লগার হাবিব স্যার)
বাবা হবো আমি প্রথম যেদিন শুনেছি বিবির কাছে,
পৃথিবীর সব সুখের ঠিকানা উড়ে যেন বুকে আসে।
বাবুটার হাত কত ছোট হবে কতই না তুলতুলে,
ছোঁয়া পেলে তার মনের বাগিচা ভরে যাবে ফুলে ফুলে।
তুলতুলে তার ছোট দুটি পায়ে আমার বুকেতে হাটি,
সাফ করে দিবে সকল যাতনা হৃদয় করবে খাঁটি।
শিশুটাকে নিয়ে স্বপন বুনেছি সাজিয়েছি কত আশা,
পৃথিবীর সব সুখপাখি এসে হৃদয়ে বাঁধিছে বাসা।
কাঁশফুলেদের কানে কানে গিয়ে শরৎ সন্ধ্যাবেলায়,
খবর দিয়েছি ফুল-পাখিদের শুভ্র মেঘের ভেলায়।
গুমোট গরমে চারিদিকে চুপ নাই কোথা সমীরণ,
খুশির খবরে দোলে উঠে তবু কাঁশফুলেদের বন।
প্রজাপতি শুনে ফুলেদের কাছে সংবাদ দেয় ত্বরা,
হাসনাহেনার সুবাসের স্রোতে মেতে উঠে এই ধরা।
কাঞ্চন ফুলেতে গহনা গড়েছে বাবুই পাখির দল,
পারাবত এসে মুক্তা ছড়াবে পার হয়ে লোনা জল।
জোনাকিরা এসে আবদার করে ছুঁয়ে দিবে তার গাল,
রাঙা ধেনু নাকি পুষ্টি জোগাবে ছেড়ে দিয়ে তার হাল।
খুশির খবরে ঘোর আঁধারেও আলো দেয় সুধাকর,
আলোর মিছিলে ভরে উঠে যেন আমাদের কুঁড়েঘর।
বাবা হবো তাই খবর পেয়েছে আকাশের অধিপতি,
জলধর এসে ঘন বরষনে ভিজিয়ে দিয়েছে ক্ষিতি।
শিশিরের জল গোসল করাবে সুরুজ বিলাবে তাপ,
শিশুটাকে নিয়ে সুখ আয়োজনে অবনীটা সয়লাব।
নতুন শিশুর আগমনী গান শত সাধনার ফল,
সেই মধু সুরে প্রাণ ফিরে পায় হৃদয়ের শতদল।
পৃথিবীর সব সরাব জঞ্জাল পণ করি মনে মনে,
বাসযোগ্য হবে সারা ধরণী নতুনের আগমনে।
লেখাটা শেষ করে যখনই পোস্ট করবো ভাবছি তখনি শাট ডাউন মারলো কম্পিউটার। ফলাফল সব লেখা আবার নতুন করে সাজাতে হলো। ধন্যবাদ সবাইকে সাথে থাকার জন্য।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০১
হাবিব বলেছেন: কোন কবিতাটি সবচেয়ে বেশি ভাল লাগলো আপনার কাছে?
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩০
মা.হাসান বলেছেন: অভিনন্দন। ভাতিজি/ভাতিজা কবে নাগাদ আসতে চায়?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৩
হাবিব বলেছেন: পাসপোর্ট- ভিসা হয়ে গেছে, ইমিগ্রেশনে ঝামেলা না হলে আশা করা যায় এ বছরের মাঝামাঝি সময়ে এ দেশের বুকে তাঁর উপস্থিতি জানান দিবেন ইনশাআল্লাহ। দোয়া প্রার্থী।
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
গরুর রচনা, নাকি নদীর রচনা?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৭
হাবিব বলেছেন: চাঁদগাজীর রচনা
৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ সবকিছুর রিভিউ করে ফেলছেন? আলাদিনের চেরাগ পেলেন নাকি?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
হাবিব বলেছেন: ক্লাস ফাইভ থেকে ইলেভেন-টুয়েলভ পর্যন্ত আমরা জগাখিচুরি মার্কা পড়া পড়েছি। একই বইয়ে গল্প, কবিতা, উপন্যাস, প্রবন্ধ, নাটক সব ছিল....। আরো ছিল নিউটন, অ্যাভোগেড্রো, দিমিত্রি মেন্ডেলিফ, পিথাগোরাসের যত সব থিওরি। না পড়ে উপায় ছিল না। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাটাই এরকমের। সে সব পড়তে পড়তে নিজেই চেরাগের দৈত্য হয়ে গেছি।
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১২
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো বিচার বিশ্লেষন করেছেন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:৪৩
হাবিব বলেছেন: আমার ক্ষুদ্রজ্ঞানে যতটুুকু মনে হয়েছে ততটুকু ব্যাখ্যা করেছি। আপনার কি অন্য কোন অর্থ হবে বলে মনে হয়?
৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৭
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার এই অপ্রকাশিরত কবিতা আমার কাছে দারুন লেগেছে। থীম খুব সুন্দর। কেন যে এটা সিলেক্ট হলো না? এটা আলাদা করে ব্লগে পোস্ট দেবার অনুরোধ করলাম।
আমার কাছে যদি ব্যক্তিগত মতামত জানতে চান তাহলে আমার কাছে স্বপ্নবাজ সৌরভের কবিতাটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে। আপনার এই সিরিজ পোস্ট দেয়ার পর আমাকে যেয়ে সবগুলি কবিতা আবার পড়তে হয়েছে। রিভিউ ভালো লেগেছে। বেশ কষ্ট করেছেন।
মাথার এন্টিনা নষ্ট লোকজনের কথায় পাত্তা দিবেন না।
শুভ কামনা রইলো।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:৪৪
হাবিব বলেছেন: ঠিক আছে....আলাদা করে পোস্ট দিব। কয়েকদিন পর।
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৭
মুক্তা নীল বলেছেন:
আপনার বাবা কবিতাটি চমৎকার হয়েছে । কি সুন্দর করেই না লিখেছেন অনাগত সন্তানের জন্য । কবিতার জন্য লাইক।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:৪৫
হাবিব বলেছেন: কবিতার কথা কিন্তু একেবারেই মিথ্যে নয়, এর নামকরনও।
৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ২:১৩
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আপনার অপ্রকাশিত কবিতাটি খুবই সুন্দর লেগেছে আমার কাছে।
নীল আকাশ ভাইয়ার মত আমারও আফসো থেকে গেল, কেন যে বাবা কবিতাটি ছাপা হল না।
আমারো একই অনুরোধ থাকবে। এই কবিতাটি আপনি আলাদা করে ব্লগে পোস্ট করুন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:৪৬
হাবিব বলেছেন: কয়েকদিন পরে দিব পোস্ট, ইনশাআল্লাহ।
৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১২:৪৫
এস সুলতানা বলেছেন: ভালো বিশ্লেষন করেছেন।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৫
হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ আপু
১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৩৯
করুণাধারা বলেছেন: রিভিউ ভালো লেগেছে। কিন্তু আপনার লেখা কবিতাটা খুবই ভালো, সন্তানের আগমনের দিন গুনতে থাকা পিতার অনুভূতির অনবদ্য প্রকাশ! আশাকরি কবিতাটি ব্লগে দেবেন।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৬
হাবিব বলেছেন: ইনশাআল্লাহ, ব্লগে আলাদা করে কবিতাটি পোস্ট করবো। ভালো থাকবেন আপু
১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আগের পর্বগুলোর মতোই চমৎকার।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর রিভিউ
দেবার জন্য।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৭
হাবিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নূরু ভাই
১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:১৯
নজসু বলেছেন:
সুন্দর রিভিউ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৭
হাবিব বলেছেন: আপনি কি দেশে আছেন?
১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:২৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: কষ্টের পোস্ট
অনেক ভালো লাগা
২০ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৫০
হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ আপু .......
১৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০৮
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আপনার লেখা কবিতাটা অসাধারণ লাগলো। সেই সাথে আপনার কষ্টসাধ্য পোস্ট। ++
ভালো থাকবেন।
২০ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৬
হাবিব বলেছেন: থ্যাঙ্কস ব্লগার বন্ধু
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পড়লাম আপনার পরিশ্রমী রিভিউয়ের দ্বিতীয় পর্ব। মডারেটররা সবরকম লেখা ছাপানোয় ম্যাগাজিনের বৈচিত্র্য বৃদ্ধি পেয়েছে।
আপনার পোস্টটি আজও পড়লাম। ভূমিষ্ঠ হওয়ার আগেও একবার পড়ার সুযোগ হয়েছিল।
শুভেচ্ছা নিয়েন।