নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে যাব- তবু যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

হাবিব

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

হাবিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিলেট মহানগরীতে সাড়ে ছয় মাস

০১ লা জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৩৩




২০১০ সালের আলিম (এইচএসচি) পরীক্ষা শেষ করেছি সবে মাত্র।
সহপাঠীদের অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার জন্য কোচিং শুরু করে দিয়েছিল উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পূর্বেই। পরিবারের অর্থনৈতিক অবস্থা তেমন একটা ভালো ছিলো না বলে কোচিং করার চিন্তা মাথায় আনিনি। ভাবছিলাম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন একটা কলেজে পড়ার কথা। কিন্তু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার সুপ্ত আকাংখা ছিল মনের ভিতর। গ্রামের বাড়ি থেকে শহরের একটা প্রতিষ্ঠানে উচ্চমাধ্যমিক পড়ছি এইতো অনেক। সেখানে আবার পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ইচ্ছা ছিল আমার জন্য বিলাসিতা। থাকতাম মাদ্রাসার ফ্রি হোস্টেলে (লিল্লাহ বোডিংয়ে)। সেখান থেকে পাবলিক বিশাববিদ্যালয়ে পড়া আমার কাছে স্বপ্নের মতো।

পরীক্ষা শেষ করে বাড়িতে বসে আছি।
এলাকার এক বড় ভাই তখন পড়তো শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে। তিনি নিয়মিতই আমার খোঁজ খবর নিতেন। আমি যে মাদরাসা থেকে দাখিল শেষ করেছি সেখানকার সিনিয়র ছিলেন। তার মাধ্যমে সিলেট চলে আসি ভর্তি পরীক্ষার কোচিং করতে। নগরীর চৌহট্টার একটা কোচিংয়ে নাম মাত্র ফি তে ভর্তি করিয়ে দিলেন। সিলেট নগরীর খুব কাছে একটা বাসায় লজিং ঠিক করে দিলেন। সেই বাসার তিনজন ছাত্র পড়ানোর বিনিময়ে থাকা খাওয়া ফ্রি। লজিং বাসা থেকে কোচিংয়ের দূরত্ব একেবারেও কম ছিল না। প্রতিদিন যাতায়াত খরচ হতো ৬০ টাকা। সপ্তাহে তিন দিন ক্লাস ছিলো।

সিলেটে যে বাসায় ছিলাম সেখানকার পরিবেশ আমার খুবই ভালো লাগতো। অবশ্য প্রথম প্রথম মানিয়ে নেয়া একটু কষ্টকর ছিল। তার উপর আতপ চালের ভাত আর সাতকড়ার তরকারী বিস্বাদ লাগতো। শুরুতে মুখে তুলতে না পারলেও পড়ে বেশ লাগতে এই মেন্যুটিই। যেদিন প্রথম লজিং বাড়িতে যাই সেদিন খাবারের সাথে একটা লাল টকটকে মরিচ। নাম নাকি নাগা মরিচ। খাবার এগিয়ে দিতে দিতে বাসার বড় ছাত্রটি বলেছিল "স্যার খাওক্কা।" সিলেটের আঞ্চলিক ভাষা প্রথম প্রথম বুঝতে খুবই অসুবিধা হতো। কিন্তু মাসখানেক পর সবই বুঝতে পারতাম। তবে বলতে পারিনি। চেষ্টা অবশ্য করেছি বলার!

যে বাসায় থাকতাম সেটা ছিল তিন রুমের একটি একতলা বিল্ডিং। বাসার পাশেই ছিল একটি মাঝারি সাইজের টিলা। প্রায়ই বিকেল বেলা টিলার উপরে বসে সময় কাটাতাম। টিলার উপর থেকে অনেক দূর পর্যন্ত দেখা যেত। আশেপাশের পরিবেশটা বেশ ভালো লাগতো। ছোট বড় অনেক টিলা আর তাদের মাঝে আবদ্ধ জলরাশিকে মনে হতো যেন আমাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে।

লজিং বাসার ফজরের পরপরই নাস্তা ছিল মুড়ি দিয়ে চা আর স্লাইস ব্রেড (সিলেটে স্লাইস ব্রেডকে লুফ বলতো)। বেলা ৮/৯টার দিকে আবার সকালের খাবার। সকালের খাবারে প্রায়দিনই ছোলা দিয়ে খিচুরী থাকতো। সিলেটেই প্রথম ছোলা দিয়ে খিচুরী খাওয়া শিখেছি। খুব একটা স্বচ্ছলতা না থাকলেও সে বাসায় অভাব ছিল না বোধ হয়। কোনদিনই কোন কাজের কথা বলতো না আমাকে। ভালোই চলছিলো সব কিছু।

লজিং বাসায় তিনজন ছাত্র ছিলো। ছাত্রী ছিলো না। বড়জনের নাম হাবিবুর রহমান সাদী, পড়তো ক্লাস নাইনে। ছোট দুইজন পড়তো ৭ম শ্রেনিতে। বয়সে ওরা এক বছরের ছোটবড়। প্রায় সমবয়সী হওয়ায় ওদেরকে সামলাতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে আমাকে। তাদের নাম ছিল কামরুল ইসলাম এবং রুবেল আহমেদ। ছোট দুইজন এসএসসি শেষ করে বর্তমানে প্রবাসী। বড়জন সিলেটের এমসি কলেজ থেকে অনার্স মাস্টার্স শেষে করে বর্তমানে স্থানীয় একটা ট্রাভেল এজেন্সিতে কর্মরত। ওদের বাবা কাজ করতেন সিলেট কোর্টে। কয়েক বছর আগে অবশ্য তিনি গত হয়েছেন। খুবই ভালো মানুষ ছিলেন ওদের বাবা। ছেলেরা একেবারেই ছোট ছিল না। তবুও তিনি তাদেরকে রোজই চুমু খেতেন অফিসে যাওয়া-আসার সময়। আমার খুবই হিংসা হতো। কারন আমার বাবা কখনো চুমু খেয়েছেন কিনা মনে নেই। ছোট বেলার কথা জানিনা অবশ্য।

পড়াতে গিয়ে ওদেরকে কখনোই মারধোর করতাম না।
আমার নামের সাথে মিল থাকার কারনে আমি বড় ছাত্রকে ডাকনাম সাদী বলেই ডাকতাম। দুষ্ট না থাকলেও ও সব সময় আঠার মতো লেগে থাকতো আমার সাথে। পড়াতে বসলে আমার হাতের উপর হাত না রাখলে নাকি ওর পড়াই হতো না। বিরক্ত লাগতো খুব। আমি কি করি না করি সবকিছু ফলো করতো। কোন একটা কথা হাস্যকর মনে হলে বার বার সেই কথাই বলতো মুখের সামনে এসে। ধমক দিতাম মাঝে মাঝে। একদিন পড়াতে বসে হাতের উপর থেকে ওর হাত সরিয়ে দিতে গিয়ে কলমের খোঁচায় বেশ চোট পেয়েছিল হাতে। রক্তও বেড়িয়েছিল হালকা। সে জন্য অবশ্য বকাও খেয়েছিলাম ওর মায়ের কাছে। ছাত্রের মা ভেবেছিলেন হয়তো ইচ্ছা করেই আঘাত করেছি।

সিলেট নগরীতে তখন জলাবদ্ধতা ছিল অন্যতম সমস্যা। রাস্তার পাশে জুলন্ত তার দেখে ঢাকা শহরের কথা মনে হতো। একটু বৃষ্টিতেই তলিয়ে যেত আম্বরখানা থেকে চৌহট্টা পয়েন্ট পর্যন্ত। বর্জ্য ব্যবস্থাপনার অপ্রতুলতার কারনে পানিতে মিশে রাস্তায় ছড়িয়ে পড়তো আবর্জনাগুলো। এখন অবশ্য চিত্র পাল্টেছে। দেশের প্রথম তারবিহীন নগরীও হচ্ছে সিলেট। পরিচ্ছন্ন নগরীর পথে সিলেটে হতে পারে ভবিষ্যতের আদর্শ মহানগরী।

মাঝে মাঝে লজিং বাসা থেকে হেটে হেটে মদীনা পয়েন্ট পর্যন্ত যেতাম ভার্সিটির পেছন দিয়ে। ওদিকটাতে একদম গ্রাম্য পরিবেশ। ছোট ছোট টিলা আর উপর থেকে নেমে আসা জলে ধারায় তৈরী হওয়া খাল দেখতে দেখতে কখন যে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত পৌছে যেতাম টেরই পেতাম না। একেবারে ছবির মতো মনে হতো। কোন দূষণ নেই, নরম নরম হাওয়া আর নির্মল পরিবেশে বেশ লাগতো হেঁটে আসতে।

সিলেটে কোন মেয়ের সাথে ভাব হয়নি তেমন ভাবে। অবশ্য লজিং বাসার পাশের এক মেয়ের সাথে ফোন নম্বর বিনিময় এবং এসএমএস আদান প্রদান হয়েছিলো কিছুদিন। ধরা খেয়ে তার চিন্তা পরে আর মাথায় আসে নি। একটা সময় মনে মনে ইচ্ছা ছিলো সিলেটের কোন মেয়েকে বিয়ে করবো। কিন্তু পরে আর সেটা হয়ে উঠেনি।

সিলেটের নাগা মরিচ, আতপ চালের ভাত, ছোলা দিয়ে খিচুরি, সাতকরার তরকারী আর পাটশাকের ঝুল এখনো মিস করি। টিলার উপর বসে থাকা দিনগুলো আর জল-পাহাড়ের মিতালীর সাথে সাক্ষাতের বাসনা জাগে সবসময়। কখনো লম্বা ছুটি পেলে সিলেটে অবকাশ যাপনে যাবার ইচ্ছা আছে। ভালো থাকুক সিলেট আর সিলেটের মানুষগুলো

অবশেষে সনেট: সিলেটের খাবার

আতপ চালের ভাত সাতকড়া সাথে
পাট পাতা লুকোচুরি শুটকির ঝুলে
কাঁঠালের বিচি আর কুমড়ার ফুলে
খেসারীর ডাল জমে দুপুরের পাতে।
নাগা মরিচের ঝাল গোলালুর মূলে
মাঝে মাঝে পুইশাক ডাটার সাথে
মুগডালে মুরিঘন্ট মাছের মাথাতে
মাঝে মাঝে দেখা দিতো সে রাত্রির কালে।

কখনো মেঘেরা যদি দেখা দিত জলে
চারিদিকে পথঘাট যদি যেত ভরে
খিচুরিরা সেজে যেত ছোলাদের সাজে।
চায়ের কাপেতে মুড়ি ফজরের পরে
শোভা পেত পাউরুটি থালার উপরে
মজাতেই দিন গেছে সিলেটের মাঝে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৪২

জুন বলেছেন: সিলেটের কিছু কিছু সৌন্দর্য এখনো অম্লান হাবিব স্যার। তবে লাস্ট টাইম জাফলং দেখে প্রচন্ড দুঃখ পেয়েছি। সুন্দর একটা পরিবেশকে কি ভাবে ধ্বংস করতে হয় জাফলং তার একটা উদাহরণ।
+

০১ লা জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:২৩

হাবিব বলেছেন:





জুন আপা, কিছু কিছু স্থান এখনো সুন্দর। কোথাও বা আগের চাইতেই বেশি। সিলেট অদূর ভবিষ্যতে পরিচ্ছন্ন নগীর মডেল হবে আশা করি। আর পর্যটন স্পটগুলোর বেহাল দশা পর্যটকদের উদাসীনতা, যত্রতত্র আবর্জনা ফেলা আর কর্তৃপক্ষের গাফিলতি। জাফলং হতে পারতো দেশের প্রধান প্রর্জতন কেন্দ্র। সেখানে এর অস্তিত্ব আজ হারাবার পথে।

লেখাটি পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ০১ লা জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৪৩

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সুন্দর স্মৃতিরোমন্থন।

০১ লা জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:২৫

হাবিব বলেছেন: লেখাটি পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী

৩| ০১ লা জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:০৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কি সুন্দর মায়া জড়ানো লেখা !!
আসলে কিছু পরিবেশ মনে এত বেশি দাগ কাটে! সিলেট আমার নিজের ও অনেক প্রিয়।
চমৎকার স্মৃতিকথায় ভালোলাগা।

০১ লা জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:২৭

হাবিব বলেছেন: মনিরা আপা, সিলেটের দিনগুলোর কথা কখনোই ভুলবো না হয়তো। লেখার প্রশংসা, পাঠ এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৪| ০১ লা জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:২৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সিলেট সত্যি অনেক সুন্দর জায়গা।আমারও বেশ আগে দেড় মাস মত সিলেটে থাকা হয়েছিল জয়ন্তা থানায়।
লেখাটা পড়ে বেশ ভাল লেগেছে।

০১ লা জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:২৯

হাবিব বলেছেন: মোস্তফা সোহেল ভাই, সিলেটের মানুষগুলোও কিন্তু সাদা মনের। যাদের সাথে মেশার সুযোগ হয়েছে সবাই অমায়িক ছিলেন।

৫| ০১ লা জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৩৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমি বেশ কয়েকবার গেছি সিলেটে। সর্বপ্রথম গেছি সম্ভবতো ৫-৭ বা তারও কম বছর বয়সে বাবা মার সাথে।

০১ লা জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:৪১

হাবিব বলেছেন: আমি শেষ গিয়েছিলাম গত বছর। দুই দিনের ঝটিকা সফরে

৬| ০১ লা জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৪৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ২০০১ সালে আমার এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট বের হওয়ার পর থেকেই ঢাকার বাইরে যাওয়ার জন্য উঠেপড়ে লেগেছিলাম। যদিও জানতাম ঢাকার বাইরে আমি পড়বো না তবুও কেবল ঘুরে আসার জন্যেই সিলেটে যাওয়া। আপনার ছবিতে দেয়া লাল ব্রিজ আর ঐ ঘড়িওয়ালা ঘর, দুটোই দেখে এসেছি। শেষমেষ অবশ্য পরীক্ষা না দিয়েই চলে এসেছি। পুরি আর ফুরি নিয়ে গল্পটা আজো মনে পড়লে হাসি পায়। লিখার জন্য ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৩১

হাবিব বলেছেন: পুরি আর ফুরি নিয়ে আমিও হেসেছিলাম তখন। আবার রিকসাওয়ালাদেরকে ড্রাইভার বলতে হয় সেটাও বেশ ইনটারেস্টিং লেগেছে আমার কাছে। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ০১ লা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:০৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:




সিলেটে থাকার সুন্দর অভিজ্ঞতা। সাতকরা দিয়ে গরুর গোশত রান্না সিলেটের ঐতিহ্য। প্রথম প্রথম খেতে একটু অপরিচিত লাগলেও পরে খুব ভালো লাগে। বিশেষ করে এর ঘ্রাণ অসাধারণ। এখন সিলেটে জলাবদ্ধতা নেই। খুব সুন্দর, চকচকে, গোছানো। প্রতিদিন সিটি কর্পোরেশনের কর্মীরা গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো ঝাড়ু দেন। এজন্য কোথাও ময়লা-আবর্জনা চোখে পড়ে না। ড্রেনগুলো এখন মাটির নীচে হওয়ায় দুর্গন্ধ নেই। আর পথচারীদের হাঁটাচলার জন্য চমৎকার ফুটপাত আছে। গত দশ বছরে অনেক বদলে গেছে শহরটি। আর তারবিহীন সিলেট দেখতে খুব সুন্দর।

আবার আসবেন, নিমন্ত্রণ রইলো।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৩০

হাবিব বলেছেন: আপনার আতিথেয়তা ভুলবার নয় কাওসার ভাই। আবার ইনশাআল্লাহ দেখা হবে।

৮| ০১ লা জুলাই, ২০২১ রাত ১১:১৯

জগতারন বলেছেন:
সাতকরা
!
ইহা কী জিনিস ?
জানি না,
চিনি না,
বুঝি না,
স্বাধও নিতে অনাগ্রহী।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:২৯

হাবিব বলেছেন: দেখতে জাম্বুরার মতো সাতকড়া। অনেকেই খুব পছন্দ করে। আমার কাছে তেমন ভালো লাগে নাই।

৯| ০২ রা জুলাই, ২০২১ রাত ১:০৪

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ক্ষুভ বালা লেখছইন ভাইসাব ! আফনার খাওয়ার গোফ হুনিয়া আমার এখনু সিলেট যাওয়ার শখ হর। =p~
পোস্টও ++

০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:২৮

হাবিব বলেছেন: থ্যাঙ্কস ভাইসাব। ভালো থাকবেন। আবার যাবোনি।

১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ রাত ২:৩৩

নূশাদা বলেছেন: সুন্দর দিনগুলো এক সময় স্মৃতি হয়ে যায়।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:২৭

হাবিব বলেছেন: একদমই তাই। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.