নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে যাব- তবু যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।

হাবিব

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।

হাবিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের সব ইমামদের প্রশিক্ষণ জরুরী

১৪ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:২৯




বাংলাদেশ ইসলামিক রাষ্ট্র নয়, ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র। ইসলামিক রাষ্ট্র না হলেও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এই দেশের প্রতিটি পাড়ায় মহল্লায় মসজিদের অভাব নেই। সেই সাথে নামে বেনামে মাদ্রাসা, মক্তব আর এতিমখানা তো আছেই। স্কুল-কলেজের পাশাপাশি এই সব ইসলামী প্রতিষ্ঠানগুলোতে মোট শিক্ষার্থীর সিংহভাগ অধ্যয়ন করে থাকে। ছেলেমেয়েদের এই সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দেয়া ছাড়া দরিদ্রজনগোষ্ঠির আর কোন উপায় থাকে না। যে পরিমান ছাত্র-ছাত্রী ধর্মীয় পড়াশোনা শেষ করে বের হয় তাদের বেশির ভাগই কোন না কোন মসজিদে মোয়াজ্জিন অথবা ইমামতির দায়িত্ব পালন করে থাকে। বাংলাদেশ যতই ডিজিটালাইজড হোক না কেন গ্রামের সহজ সরল মানুষজন এইসব হুজুরদের কথা বিশেষ ভাবে মেনে চলেন।

আলিয়া মাদ্রাস ছাড়া আর কোন প্রতিষ্ঠানে বিজ্ঞানের পাঠ দেয়া হয় না। আলিয়া মাদ্রাসাগুলোতে যে শিক্ষা দেয়া হয় তা ঐ বিজ্ঞানের অ আ ক খ পর্যন্তই। দিনশেষে এই সব প্রতিষ্ঠান থেকে বের হওয়া হুজুরেরা যখন বক্তৃতা দেয় তখন আদিকালের কিচ্ছা কাহিনী ছাড়া কিছুই পারেন না। ইসলামের জ্ঞানের অপ্রুতলতা এর অন্যতম কারণ। যে সমস্ত প্রতিষ্ঠানকে ইসলামী দাবী করা হয় সেগুলোও ইসলামের পূর্ণ শিক্ষা দেয় না। ফলে মসজিদের ইমামসাহেবরা বিভ্রান্তি ছাড়া ভালো কথা খুব কমই শুনাতে পারেন।

সাম্প্রতিক করোনা অতিমারির সময় আমরা দেখেছি গ্রামে-গঞ্জের মসজিদগুলোতে করোনাকে মিডিয়ার সৃষ্টি বলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। ফলে স্বাস্থ্যবিধি মানতে অনিহা দেখা যাচ্ছে মানুষের মাঝে।

গতকাল একটা ফার্মেসীর সামনে দাঁড়িয়ে আছি। দাঁড়িপাকা এক মুরুব্বি বলছে "এই সব করোনা টরোনা কিছু না। আল্লাহ যেদিন নিবো এমনিই যাইতে হইবো। টিকা নিয়া আর মরবার চাই না।" বললাম, চাচা আপনার হাতে দেখি গ্যাস্টিকের ট্যাবলেট! চাচা বললো, হ বাবা, বুকটা জ্বালা করতাছে খুব। করোনার ভয় নেই যাদের, তাদের গ্যাস্টিকের ট্যাবলেট লাগে। হাস্যকর! কে বুঝাবে এদের বলুন?

পাশের চায়ের দোকানের মামাও করোনা নিয়ে দেখলাম ভালো লেকচার দিলো। মসজিদের হুজুর নাকি বলছে করোনা কোন রোগ না। আল্লাহর নাফরমানির জন্য মানুষকে আল্লাহ নিয়ে যাচ্ছে। আমি বাবা সহজ সরল মানুষ। আমারে করোনা ধরবো না। সব বিষয়ে চাচার ভালো দক্ষতার সাথে লেকচার দিতে পারে। সব খবর চাচার কাছে পাওয়া যায়। ট্রাম্প কেন হারলো, ফিলিস্তিনি কেন মার খাচ্ছে কিংবা বাংলাদেশের নির্বাচনের খবর..... সব কিছু তার নখদর্পনে। শুধু মাত্র চা টাই ভালো বানাতে পারেন না।

যারা পাঁচ ওয়াক্ত নামাযে মসজিদে যান না তারাও অন্তত শুক্রবারে নামাজে মসজিদে যান। শুনেন হুজুরের খুতবা। ইমাম সাহেবের আলোচনা ভালোই প্রভাব পড়ে জনমনে। শীতকালে তো ওয়াজের মৌসুম আছেই। সব মিলেই এই মাওলানারা বাংলাদেশে জনগনদেরকে সচেতন করতে ভালো ভূমিকা রাখতে পারেন। কিন্তু যথাযথ প্রশিক্ষন না থাকার কারনে উল্টো ফল হচ্ছে।

সরকারের কাছে আহবান থাকবে, অতিশীগ্রই ইমামদের প্রশিক্ষনের আওতাও আনুন। যত্রতত্র মসজিদ নির্মানে সরকারের হস্তক্ষেপ থাকতে হবে। আপনার এলাকায় মসজিদে ইমামসাহেব কি বলছে শুনুন। আলতু ফালতু কিছু বললে প্রতিবাদ করুন।


ছবি কালেক্টেড

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৪০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: একদম ঠিক কথা।

১৪ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:০৩

হাবিব বলেছেন: ঠিক কথাতেও দেখবেন কতজনের গায়ে জ্বালা ধরবে।

২| ১৪ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৫৭

সাসুম বলেছেন: নাস্তিক উপাধি পেতে যাচ্ছেন খুব শিঘ্রি দাদা! আপনার জন্য শুভকামনা

১৪ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:০৫

হাবিব বলেছেন: যারা নাস্তিকতার সংঙা জানেন না তারাই কথায় কথায় নাস্তিক বলে বেড়ান। কিছু কিছু পুরুষ মানুষ দেখবেন কথায় কথায় বউ তালাক দেন। ঐ সব লোক এদের মতোই। ওদের মাথার গিলুর পরিবর্তে অন্যকিছু থাকে।

৩| ১৪ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:১৭

সাসুম বলেছেন: একদিন লিখেছিলাম-
দেশের প্রতিটা পাড়ায় পাড়ার বেশির ভাগ মসজিদ সমাজে প্রভাব দেখানোর জন্য বানানো হয়। ১০০ গজের মধ্যে ৪ টা মসজিদ দেখেছি আমাদের এক এলাকায়।

প্রস্তাব দিয়েছিলাম- দেশের সব মসজিদ সরকারি ঘোষনা করা হোক। একটা নির্দিষ্ট এলাকার রেঞ্জ নির্ধারন করে দেয়া হোক যাতে ম্যাক্সিমাম ১০-১৫ মিনিটের আগে হেটে যে কেউ তার অবস্থান থেকে মসজিদে যেতে পারে এমন রেখে বাকি সব মসজিদ বাদ দেয়া হোক।

মসজিদে ইমাম, মুয়াজ্জেম, হাফেজ, শিক্ষক, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, মহিলা ইমাম, খতিব, একাউন্টেড নিয়োগ দেয়া হোক সেন্ট্রালি। প্রতিটা মসজিদ এ মানুষের দান ও সরকারি টাকা এক সাথে সমন্বয় করা হোক। মসজিদ রাত দিন ২৪ ঘন্টা খোলা রাখা হোক। বিশাল পাব্লিক টয়লেট চালু করা হোক সোশাল সেনিটেশান রক্ষা করার জন্য। পাব্লিক লাইব্রেরির মত কোরান, হাদিস সহ সকল ধরনের বই রাখা হোক।

প্রতিটি মসজিদ হোক এক এক্টি প্রতিষ্ঠান। প্রতিটি মসজিদ হোক সমাজের দর্পন।


এই কথার পরে, আমার কল্লা ফেলে দিতে চেয়েছিল আস্তিক রা

১৪ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৬

হাবিব বলেছেন: বাংলাদেশে মসজিদে ঘনত্ব বাড়ছে কিন্তু ঈমানের ঘনত্ব কমে যাচ্ছে। মসজিদ চাকচিক্য হচ্ছে ঈমানের চাকচিক্য নেই। আপনার প্রস্তাব যথার্থ ছিল

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:৪৮

আল-ইকরাম বলেছেন: ধন্যবাদ একটি অতিব জরুরী বিষয়ে আলোকপাত করার জন্য। বাংলাদেশ যেহেতু সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশ। সেহেতু মসজিদ, মাদ্রাসায় নিযুক্ত শিক্ষক, প্রশিক্ষক, খতিব, ইমাম, মুয়াজ্জিন প্রত্যেকেরই যুগোপযোগী শিক্ষা যেমন প্রয়োজন তেমন মানবিক মুল্যবোধ, নৈতিকতা, বিচক্ষণতা ইত্যাদি বৃদ্ধিতে সহায়ক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ইত্যাদির (রুটিন মাফিক) খুবই প্রয়োজন। কেননা এঁরা এঁদের উপর অর্পিত দ্বায়িত্ব পালনে নানা ধরণের অজ্ঞতার পরিচয় দেন। যা সত্যিই খুব বেদনাদায়ক ও লজ্জাকর। সরকারের পক্ষ থেকে যেমন এঁদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণসহ মান উন্নয়েনে জরুরী ভিত্তিতে উদ্যোগ নেয়া আবশ্যক, তেমনি ব্যক্তিগত পর্যায়ে শিষ্ঠাচার বহাল রেখে এঁদের ভুল গুলো ধরিয়ে দেয়া প্রতিটি মুসলমানের ঈমানী দায়িত্ব। আমি নিজে এই কাজে রত আছি। আশাকরি পরবর্তী পোস্টে এর উপর একটি প্রয়োজনীয় দিক নির্দেশনা দিয়ে আমাদেরকে বাধিত করবেন। ভাল থাকুন। নিরাপদে থাকুন।

১৪ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৭

হাবিব বলেছেন: সময় পেলে কথা হবে সে বিষয়েও। আপনাকে সাধুবাদ জানাচ্ছি। আপনার মত আরো অনেকেই এগিয়ে আসলে আশা করছি সমস্যার অনেকটাই সমাধান হবে।

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০২১ বিকাল ৫:৪৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমাদের তারুন্যের জমানায় ঢাকা শহড়ে এত হুজুর দেখি নাই কিন্তু ধার্মিক দেখেছি। আর এই জমানায় হুজুর দেখি কিন্ত ধার্মিক দেখতে পাই না।

১৫ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৪৮

হাবিব বলেছেন: ঈমানের জোর না থাকলেও চাপার জোর এখন ঠিকই আছে।

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

১৫ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৪৯

হাবিব বলেছেন: আমরা হয়ে গেছি নামধারী মুসলমান। মুসলিম পরিবারে জন্ম, তাই মুসলিম। আমরা কেউই জানার পর ঈমান আনিনি।

৭| ১৪ ই জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪০

শেরজা তপন বলেছেন: ঈমামের সাথে মোয়াজ্জিনের ট্রেনিংটাও জরুরি।
কেন একেকজন ভিন্নভিন্ন সুরে আর বিকৃত শব্দে আজান দিবে?

বিষয়বস্তু ঠিকই তো আছে।

১৫ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৫০

হাবিব বলেছেন: সুন্দর পয়েন্ট বলেছেন। অবশ্যই মুয়াজ্জিনদের প্রশিক্ষন জরুরী।

৮| ১৪ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:২২

কামাল১৮ বলেছেন: কি কি জ্ঞানের কথা আছে ধর্মে।আমি তো জানি ধর্মে থাকে আনুগত্যের কথা,বিজ্ঞানে থাকে জ্ঞানের কথা।

১৫ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৫০

হাবিব বলেছেন: সম্পূর্ণ পড়েছেন কি আপনি?

৯| ১৪ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৪৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চায়ের দোকানদারকে একবার মামা কইলেন, একবার চাচা! লেখা শুরু করার আগে সম্মোধনটা ঠিক কইরা নেওয়া উচিত ছিল না!! :P

বাকী পোষ্টে যা বলছেন, সবই খাটি কথা। কোনটাতেই দ্বি-মত পোষণ করছি না। আমাদের মসজিদের সংখ্যা, এদের চাকচিক্য নিয়ে আমার সব সময়েই আপত্তি আছে। মসজিদগুলোকে বিভিন্ন সমাজসেবার কাজেও লাগানো যায়। ইমাম সাহেবরা কমিউনিটি লীডার একেকজন......ইনাদের যথাযথ ট্রেনিং থাকলে এনারা সমাজের নৈতিকতা উন্নয়নে আরো ভালোভাবে কাজ করতে পারেন। তবে, এ'জন্যে সরকারের একটা বৃহৎ কর্ম-পরিকল্পনা থাকা দরকার।

সরকার অন্য যেসব কাজে যেভাবে পরিকল্পনাহীনতার চুড়ান্ত প্রদর্শন করছে, তাতে করে অবস্থার সহসা কোন পরিবর্তন হবে না। তবে, হলে ভাল হতো নিঃসন্দেহে!

১৫ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৫২

হাবিব বলেছেন: মামা চাই যাই বলি সবই তো আংকেলই তাই না? :P
আচ্ছা পরের বার আর এমন ভুল হবে না।

অনেক কে তো মামা থাকলে উল্টো আমাকে ভাই ডাকে। মুসবত না তখন??

১০| ১৪ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১০:১৯

নতুন বলেছেন: সমাজে এখন নতুন মসজিদ হয় ভাব দেখানোর জন্য। গ্রামে মসজিদ হয় দুই গ্রুপের ঝামেলার জন্য।

মসজিদের কোন আয় নাই। তাই ইমাম মোয়াজ্জিনদের বেতন দিতে হয় চাদা তুলে।

মসজিদকে এলাকার মানুষের উপকারের কেন্দ্র বানানোর কোন ভাবনা মানুষ নেয় না।

আপনার প্রস্তাব অবশ্যই জ্ঞানীরা পছন্দ করবে মূর্খরা বেদায়ত বলে বয়কট করবে।

১৫ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৫৩

হাবিব বলেছেন: গত যে গ্রুপ হয় এলাকায় তার ইয়াত্তা নেই। কোথাও পরিবার কেন্দ্রিক দন্দ্ব, কোথা আবার মাজহাব নিয়ে। কোথাও আবার রাহনৈতিক কারনে। কোথাও আবার মসজিদ কমিটি নিয়ে । একটা হ য ব র ল অবস্থা।

১১| ১৫ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৩৭

নতুন-আলো বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষণ ++

১৫ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৫৪

হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ১৫ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১:০৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে আপনি আলোচনা করেছেন। কাঠমোল্লা ও হুজুকে মোল্লা থেকে সমাজ ও জাতি পরিত্রান দিতে হলে যত্রতত্র মসজিদ করতে না দিয়ে একটা শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে হবে। সব মসজিদ সরকারি ব্যবস্থাপনায় নিতে হবে। সরকারী ভাবে ইমাম, মুয়াজ্জেম, পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিয়োগ দিতে হবে। ইমাম, মুয়াজ্জেম, এবং পরিচ্ছন্নতা কর্মীর যার যার অবস্থান হিসেবে যথাযথ শিক্ষা থাকতে হবে। আমার মনে হয় তাহলেই একটা নিয়মের মধ্যে আসবে এবং সমাজে তথা জাতির কল্যাণ হবে।



ভালো থাকুন নিরন্তর।

১৫ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৪২

হাবিব বলেছেন: আপনিও উত্তম প্রস্তাব করেছেন। রাষ্ট্র ক্ষমতার কোন একটা অংশে আমি যেতে পারলে এটা বাস্তবায়ন করার আশা পোষণ করছি।

১৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:১২

তারেক ফাহিম বলেছেন: কমিটি থেকে বাদ দিলে অথবা একটু ঝামেলা দেখা দিলেই নতুন মসজিদ নির্মান করা লাগে সমাজে!
শুরু হয়ে যায়, চাদা আদায়।

সমাজের বৃত্তবানদের নিকট থেকে রড, সিমেন্ট, ইট, বালি অথবা টাকা ধার্য শুরু হয়ে যায়।

১৫ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৪৩

হাবিব বলেছেন: আধিপত্য বিস্তার যেখানে মুখ্য ঈমান সেখানে প্রশ্নের মুখোমুখী

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.