![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিক্রিয়ায় বিক্রিত একটি মনুষ্য আমি। মনুষ্য হয়ে জন্মেছি মনুষ্যকে ভালবেসে বরণ করে বেঁচে আছি।সৃষ্টিকর্তার লীলায় ঘেরা এই পৃথিবীতে,রোজ সকালে যখন প্রাকৃতিক নেশাগ্রস্থ অবস্থায় চোখ মিট মিট করে সৃষ্টির দিকে তাকিয়ে দেখি, তখন বুঝতে পারি স্বপ্ন দেখার মনটি এখনো নুয়ে পরে নি। সৃষ্টিকর্তা আমাকে আরোও একবার সৃষ্টির স্বাধ নেওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।অলস দুপুরে ঘামের পানি গুলো টপ টপ করে তখন একটু ছায়ার আশায় নিবৃত্ত থাকি , বটতলায় দাড়িয়ে থাকা শিশু গাছটি তার ঢাল পাতা দিয়ে আমায় সূর্যি মামার রাগান্বিত রুপ থেকে রক্ষা করে।দিনশেষে আমরা সবাই একা, সূর্যি মামাও তার কোমল রুপে আমাদের ত্যাগ করে । জীবন জাগ্রত থেকে জাগ্রত হই স্বপ্ন দেখার।হইতো বা দুনিয়ার পাঠশালার সাথে সামলে নিতে না পেরে এই এসিড একদিন উবে যাবে।হইতো বা দুনিয়ার এই এসিডের বিক্রিয়া সকল বিক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে। সবই আমরা সৃষ্টির লীলা খেলায় বেঁচে থাকার তীব্র চেষ্টায় উজ্জীবিত থাকি এক সত্যেকে আঁকড়ে ধরে
শেষ দিনগুলোতে জেলে থাকার সময়
বিপ্লবী সূর্যসেন একদিন গান শোনার খুব ইচ্ছা হল।
সেই সময় জেলের অন্য এক
সেলে ছিলেন বিপ্লবী বিনোদ
বিহারী চৌধুরী। রাত ১১টা/১২টার
দিকে কল্পনা দত্ত তাঁকে চিৎকার
করে বলেন “এই বিনোদ, এই বিনোদ,
দরজার কাছে আয়। মাষ্টারদা গান
শুনতে চেয়েছেন”। বিনোদ
বিহারী গান জানতেন না। তবুও সূর্য
সেনের জন্য রবিঠাকুরের “যদি তোর
ডাক শুনে কেউ
না আসে তবে একলা চলো রে”
গানটা গেয়ে শোনালেন। ১৯৩৪
সালের ১২ই জানুয়ারী মধ্যরাতে সূর্য
সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারের
ফাঁসী কার্যকর হবার কথা উল্লেখ
করা হয়। সূর্য সেন কে এবং তারকেশ্বর
দস্তিদারকে ব্রিটিশ
সেনারা নির্মম ভাবে অত্যাচার
করে। ব্রিটিশরা হাতুরী দিয়ে তাঁর
দাঁত ভেঙ্গে দেয় এবং তাঁর হাড় ও
ভেঙ্গে দেয়। হাতুরী দিয়ে নির্মম
ভাবে পিটিয়ে অত্যাচার করা হয়।
এরপর তিনি অজ্ঞান হয়ে যান। সূর্য
সেন ও তারকেশ্বর দস্তিদারের লাশ
আত্মীয়দের হাতে হস্তান্তর
করা হয়নি এবং হিন্দু সংস্কার
অনুযায়ী পোড়ানো হয়নি।[৬৪]
ফাঁসীর পর
লাশদুটো জেলখানা থেকে ট্রাকে
করে ৪ নম্বর স্টীমার
ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর
মৃতদেহ দুটোকে ব্রিটিশ ক্রুজার “The
Renown” এ তুলে নিয়ে বুকে লোহার
টুকরা বেঁধে বঙ্গোপসাগর আর ভারত
মহাসাগরের সংলগ্ন একটা জায়গায়
ফেলে দেয়া হয়।
©somewhere in net ltd.