![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হিজরি সনের জিলহজ মাস চলছে। জিলহজ অর্থ- হজওয়ালা। এ মাসে যেহেতু হজের সকল কার্যক্রম সম্পাদন করতে হয়, তাই এ মাসকে জিলহজ নামে নামকরণ করা হয়েছে। এ মাসের প্রথম দশক আল্লাহ তায়ালার কাছে অত্যন্ত প্রিয় সময়। আল্লাহ তায়ালা এ দশকের কসম করেছেন, অন্যান্য দিন অপেক্ষা একে বিশেষ মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব প্রদান করেছেন। এ দশকে হজ, ঈদুল আযহা, কুরবানি, তাকবিরে তাশরিকসহ নানা প্রকার আমল সম্পাদিত হয়ে থাকে। এ দশকের ১ম নয় দিন রোযা রাখার ব্যাপারে বিশেষ ফযিলতের কথা হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে। বিশেষ করে আরাফার দিন তথা ০৯ জিলহজের রোযার ব্যাপারে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন- আরাফার দিন রোযা, আমি মনে করি পূর্ববর্তী ও পরবর্তী এক বছরের গোনাহ ক্ষমা করে দিবে।
এ মাসের ০৯ তারিখ ফজর নামাযের পর থেকে শুরু করে ১৩ তারিখ আছর নামায পর্যন্ত মোট ২৩ ওয়াক্ত ফরজ নামাযের পর তাকবীর দেয়া ওয়াজিব। এ তাকবীরকে "তাকবীরে তাশরীক" নামে অাখ্যায়িত করা হয়। তাকবীরে তাশরীক হলো- আল্লাহু আকবার আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু অাকবার আল্লাহু অাকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ। এ তাকবীরের মাধ্যমে উচ্চারিত হয় তাওহীদের পুতঃ বার্তা। এরপর এ মাসের ১০ তারিখে উদযাপিত হয় মুসলিম জাতির ২য় বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আযহা। ঈদের নামাযের পরক্ষনেই কুরবানি। পশু উৎসর্গের এক বিরল দৃষ্টান্ত। যা ইবরাহীম আ. এর পুত্র জবাইয়ের স্মারক।
আল্লাহ তায়ালা জিলহজের ১মম দশকের আমলসমূহ ইখলাসের সহিত সম্পাদন করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩২
সিপন মিয়া বলেছেন: আমিন।