নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাবীব_ফরিদপুর

হাবীব_ফরিদপুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

মদিনা সনদ ছিল একটি সেক্যুলার সংবিধান “বিসমিল্লাহ” দিয়ে শুরু হয়নি : তবে আমাদের কেন ?

০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:১০







আজকে আমাদের সময়ে একটি আর্টিকেল দেখলাম । দারুন কিছু যুক্তি তুলে ধরেছেন মোহাম্মদ এ আরাফাত ।

আমাদের সংবিধান সংশোধন নিয়ে ।



মদিনা সনদ, পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম লিখিত সংবিধান। মহানবী (সা.) দেখলেন মদিনাবাসীদের মধ্যে সবাই মুসলমান নন। সেখানে অন্য ধর্মেরও লোক আছে। মহানবী (সা.) সব নাগরিকের জন্য ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান উপহার দিলেন। এই হল মহানবীর (সা.) মদিনা সনদের চেতনা। মদিনা সনদ বিসমিলস্নাহ দিয়ে শুরু হয়নি। মদিনা সনদের মাধ্যমে মদিনার রাষ্ট্রধর্মও ইসলাম করা হয়নি।



যেসব সামরিক শাসকরা ধর্মীয় উপাদান সংবিধানে ঢুকিয়েছিলেন তারা নিশ্চয় মহানবীর (সা.) চেয়ে বড় ইসলামপ্রেমী নন। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সেই '৭২-এর মূল সংবিধানে ফিরে যেতে চাই। এই সংবিধানে বিসমিলস্নাহ থাকা চলবে না। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম হওয়া চলবে না। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বাতিল হতে হবে।



পুরো আর্টিকেল্টা নীচে দিলাম

-------------------------------------------------------------------





সংবিধান সংশোধন: জেনারেল সফিউলস্নাহ্কে ধন্যবাদ, পরিষ্কারকণ্ঠে সত্য উচ্চারণের জন্য



মোহাম্মদ এ আরাফাত:



সংবিধান সংশোধনীর বিশেষ কমিটি সমাজের বিভিন্ন সত্মরের মানুষের মতামত গ্রহণ করছে। বিশেষ করে সমাজের অপিনিয়ন বিল্ডার্স বলে যারা খ্যাত এবং জনমানুষের মতামতের প্রতিধ্বনি যারা করেন সামাজিক এবং রাজনৈতিক বিভিন্ন পস্নাটফর্ম থেকে তারাই অংশগ্রহণ করেছেন এ মতবিনিময় সভাগুলোতে। অতিসমপ্রতি সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে পঞ্চম এবং সপ্তম সংশোধনী বাতিল হওয়ার মধ্যেদিয়ে আমাদের সংবিধান অনেকটাই কলুষমুক্ত হয়েছে। সামরিক শাসকরা যথেচ্ছভাবে সংবিধানকে কাটাছেঁড়া করেছেন বিভিন্ন সময়ে। এই অনিয়মতান্ত্রিক সংশোধনগুলোকে বাতিল করেছেন সর্বোচ্চ আদালত। এর ফলশ্রুতিতে আমাদের সংবিধান তার মূল চেতনায় বেশ কিছুটা ফিরে গেছে।



তবে অষ্টম সংশোধনী বাতিল করতে না পারলে, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বিষয়টি সংবিধানে যতক্ষণ থাকবে, ততক্ষণ এই সংবিধান তার মূলচেতনায় পূর্ণাঙ্গরূপে ফিরে যেতে পারবে না। কাজেই সর্বোচ্চ আদালত সংবিধানের রক্ষক (ঈঁংঃড়ফরধহ) হিসেবে যা করার তা করেছেন, এখন বাকি কাজটা অর্থাৎ সংবিধানের অন্যান্য অসংগতিগুলো সংশোধনীর মাধ্যমে দূর করে পূর্ণাঙ্গরূপে '৭২-এর সংবিধানের মূল চেতনায় ফিরে যাওয়ার কাজটা করবে সংসদ। কারণ সংবিধান সংশোধনীর এখতিয়ার একমাত্র সংসদের।



সেই দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবেই গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের বিষয়গুলিকে সর্বোচ্চ সম্মান দেখিয়ে সংবিধান সংশোধনীর বিশেষ কমিটি গঠিত হয়েছে এবং তারা সর্বসত্মরের মানুষের মতামত শুনেছেন।



'৭২-এর অসামপ্রদায়িক চেতনার মূল সংবিধানে ফিরে যেতে হলে এই সংবিধানে যেসব ধর্মীয় উপাদান সামরিক স্বৈরাচারী শাসকরা তাদের রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করতে ঢুকিয়েছিল সেগুলো বাতিল করতে হবে।



বাংলাদেশের সংখ্যাগুরু মানুষ মুসলমান হলেও এ দেশে অন্যান্য ধর্মের মানুষও বাস করে। মুক্তিযুদ্ধের সময় কিছু কুলাঙ্গার ব্যতীত ধর্মনির্বিশেষে হিন্দু-মুসলিম-খ্রিস্টান-বৌদ্ধ সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের স্বাধীনতাসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল। কাজেই এই দেশ কোনো বিশেষ ধর্মের নয়, নয় এদেশের সংবিধানও। শুধুমাত্র সংখ্যাধিক্যের জোরে কোনো বিশেষ ধর্মের উপাদান সংবিধানে সংযোজন করা হবে মহাঅন্যায় কাজ যা শুধু গণতন্ত্র বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী নয়, ধর্মবিরোধীও বটে।



ইসলামের মহানবী (সা.) যখন মদিনায় অবস্থান করছিলেন তখন সেখানকার জনসাধারণ তাঁকে অনুরোধ করল একটি সংবিধান রচনার জন্য যা কিনা হবে মদিনার শাসনতন্ত্র, তখনই রচিত হল মদিনা সনদ, পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম লিখিত সংবিধান। মহানবী (সা.) দেখলেন মদিনাবাসীদের মধ্যে সবাই মুসলমান নন। সেখানে অন্য ধর্মেরও লোক আছে। মহানবী (সা.) সব নাগরিকের জন্য ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি ধর্মনিরপেক্ষ সংবিধান উপহার দিলেন। এই হল মহানবীর (সা.) মদিনা সনদের চেতনা। মদিনা সনদ বিসমিলস্নাহ দিয়ে শুরু হয়নি। মদিনা সনদের মাধ্যমে মদিনার রাষ্ট্রধর্মও ইসলাম করা হয়নি।



কাজেই আজকে যারা মহানবীর (সা.) রাষ্ট্র পরিচালনার মূল চেতনা থেকে সরে গিয়ে সংবিধানে বিসমিলস্নাহ অথবা রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম নিয়ে বাড়াবাড়ি করছেন তারা ধর্মীয় চেতনা থেকে তা করছেন না। যেসব সামরিক শাসকরা ধর্মীয় উপাদান সংবিধানে ঢুকিয়েছিলেন তারা নিশ্চয় মহানবীর (সা.) চেয়ে বড় ইসলামপ্রেমী নন। কাজেই কেন এই মানুষগুলো ধর্মীয় উপাদান আমাদের সংবিধানে থাকা বা না থাকার বিষয় নিয়ে এত বাড়াবাড়ি করছেন বা অতীতে করেছিলেন? একটি বিষয় স্পষ্ট হয়ে যায় এই ভণ্ড রাজনীতিবিদ বা রাজনৈতিক দলগুলো ধর্মীয় চেতনা থেকে সরে গিয়ে ধর্মকে শুধু ব্যবহার করতে চায়। কারণ সাধারণ মানুষকে ধর্ম দিয়ে সহজেই বিভ্রানত্ম করা যায়। কাজেই এই উদ্দেশ্যে সংবিধানে বিসমিলস্নাহির রাহমানির রাহিম রাখার রাজনীতি ধর্মকে তথা বিসমিলস্নাহকে আরো ছোট করছে। ধর্মের বেসাতি পরা এই ভণ্ড রাজনীতিবিদদের থেকে আমাদের সাবধান থাকতে হবে। আর ন্যায্যতার স্বার্থে উচ্চকণ্ঠে সত্য উচ্চারণ করতে হবে। আমি মনে করি বাংলাদেশের সংখ্যাধিক্য মানুষ ন্যায্যতার পক্ষেই দাঁড়িয়ে এবং দাঁড়াবে। আমাদের শুধু দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে সাহসের সঙ্গে উচ্চস্বরে ন্যায্য কথা বলতে হবে।



আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) সফিউলস্নাহকে। তিনি সংবিধান সংশোধনীর সংসদীয় কমিটির সঙ্গে দেখা করে আসার পর গণমাধ্যমের সামনে উচ্চকণ্ঠে বলেছেন, আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সেই '৭২-এর মূল সংবিধানে ফিরে যেতে চাই। এই সংবিধানে বিসমিলস্নাহ থাকা চলবে না। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম হওয়া চলবে না। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বাতিল হতে হবে। আমরা সবাই জেনারেল সফিউলস্নাহর সঙ্গে গলা মিলিয়ে বলতে চাই আমরা আমাদের মূল সংবিধানে ফিরে যেতে চাই। আশাকরি সংবিধান সংশোধনীর বিশেষ সংসদীয় কমিটি তার দায়-দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে সমর্থ হবে এবং এই সংসদ আমাদের একটি পরিচ্ছন্ন সংবিধান উপহার দিতে সক্ষম হবে।



লেখক: নির্বাহী পরিচালক, সুচিনত্মা ফাউন্ডেশন। শিক্ষক, ইনডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:২১

মেনন আহমেদ বলেছেন: কথা সত্যি???????????

২| ০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:৩১

ষড়জ বলেছেন: ব্যক্তিগত ভাবে এই ব্যক্তির সাথে বেশ ক'বার দেখা সাক্ষাৎ ও কথা বলার সুযোগ ঘটেছিল আমার। বর্তমানে তিনি অভিনেত্রী শমী কায়সারের স্বামী (যদিও শমী থেকে উনি বেশ ক'বছরের ছোট)। কিন্তু এটাই তার আসল পরিচয় নয়। একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার- এটাও তার প্রকৃত পরিচয় নয়, একটা লেবাস মাত্র। হাসিনা পুত্র সজীব জয়-এর ডান হাত এই ব্যক্তির আসল পরিচয় হলো ইনি বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মৌলিক নীতি-নির্ধারনে জয় কর্তৃক মনোনীত পর্দার আড়ালে থাকা একজন পরাক্রমশালী সঞ্চালক। Bangladesh Overseas Investment (BOI) -কর্তৃক দাতা সংস্থাদের ঋণ বা অনুদানের টাকা রাষ্ট্রের কোন কোন খাতে ব্যয় হবে বা আদৌ হবে কি না,জয়-এর প্রতক্ষ্য বা পরক্ষ্য নির্দেশনায় এই ব্যক্তিই তা নির্ধারণ করে দেয়। মিডিয়ারও পরক্ষ্য নীতি-নির্ধারক তিনি। মিডিয়া চ্যানেল RTV র অকথিত মালিক এই ব্যক্তি। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারারের আড়ালে এতটাই ক্ষমতাবান তিনি যে সজীব জয় এর এদেশীয় প্রতক্ষ্য প্রতিনিধি সুবাদে সরকারের মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, পাতি মন্ত্রী থেকে শুরু করে তাবড় তাবড় আমলারা একে মেপে চলে। রাষ্ট্র পরিচালনায় নীতি-নির্ধারনের ক্ষেত্রে পর্দার আড়ালের অকথিত ডন এই আরাফাত।

আমার আর কিছু বলার নাই

** হাবীব_ফরিদপুর সাহেব, একটু আগে করা আমার দু'টো মন্তব্যই মুছে দিয়ে প্রমাণ করলেন যে ব্লগীয় মুক্ত চিন্তার চর্চায় আপনি বিশ্বাসী নন। সৎ সাহস থাকলে আমার মন্তব্য না মুছে খোলামেলা আলোচনার পরিবেশ বজায় রাখবেন আশা করি।

০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:৩৮

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: ষড়জ -- আপনার কথাগূলো অপ্রাসংগিক । আর আপনার কথার কোন প্রমাণ আছে ? হুদাই হাউ কাউ

৩| ০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:৩৭

ষড়জ বলেছেন:
এম এ আরাফাত সহ এদের চিনে রাখুন

৪| ০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:৩৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মাথায় কিছু ঢোকে না, এত কঠিন জিনিস নিয়া লেখস কেমনে?

৫| ০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:৪৭

ষড়জ বলেছেন: হাবীব_ফরিদপুর, আমার মন্তব্যগুলো মুছে না দেবার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। স্বীকার করে নিচ্ছি যে আমার মন্তব্য এই পোস্টের সাথে অপ্রাসঙ্গিক। ব্যক্তিগতভাবে আমিও Detheolisation of State-এ বিশ্বাসী, সমর্থন করি। কিন্তু এই গরীব-গুবড়ো দেশে আমরা আরেকটি গিয়াসউদ্দিন আল মামুন চাই না বিধায় আরাফাত সাহেবের প্রকৃত পরিচয়টা তুলে ধরবার দায় বোধ করলাম। দেশ ও দেশের মানুষকে যদি ভালোবাসেন, তবে আশা করি খোলা মনে আমার মন্তব্যটিকে নেবেন। এই আস্থা আমি আপনার উপর করতেই পারি।

৬| ০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:৫০

ষড়জ বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আর আপনার কথার কোন প্রমাণ আছে ?

প্রমাণ আছে, হাবীব_ফরিদপুর সাহেব। সেক্ষেত্রে আপনার মেইল এড্রেসটা আমাকে দিলে প্রমান সহ আপনার সাথে এই প্রসঙ্গে কিছু বাতচিত হতে পারে।

০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৫:৩২

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: [email protected]

৭| ০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:৫৭

সুমন আজাদ বলেছেন: ষড়জ, আপনি উক্ত লেখক সম্পর্কে যেকথাগুলো বললেন, তা এই পোস্টের সাথে কতটা সংগত বুঝলাম না। লেখার আলোচনা না করে ব্যাক্তি আক্রমণ করলেন এবং আপনার কমেন্ট না মুছার জন্য পোস্টদ্বাতাকে বললেন। আমি যদি জানতে চাই কেনো আপনার মন্তব্য মুছা হবে না? আপনি কি মনে কষ্ট নিবেন?

৮| ০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৫:১৩

ষড়জ বলেছেন: সুমন আজাদ, ব্যক্তি আক্রমণ নয়, ব্যক্তির স্বরূপ তুলে ধরার একটা প্রয়াস নিয়েছি মাত্র। বিশেষ করে সেই ব্যক্তি যদি সমাজে ক্রমশঃ একজন বিতর্কিত সত্ত্বাতে পরিণত হন।

না, আমি মনে কষ্ট নেব না, কেননা আপনার করা "কেনো আপনার মন্তব্য মুছা হবে না?" প্রশ্নটি যৌক্তিক। তবে একটি পোস্টের সূত্র ধরে কিছু অফ টপিক আসতেই পারে, যা কিন্তু সেই পোস্টের কিছু প্রাসঙ্গিকতার সাথে সাযুজ্য থেকেই যায়। আমার করা মন্তব্যটিও পোস্টদাতা সহ আপনাদের "অফ টপিক" হিসেবে বিবেচনায় রাখতে অনুরোধ করবো। এর পরও যদি আমার মন্তব্য মুছে ফেলা হয়, তবে এটা পোস্টদাতার সম্পূর্ণ ব্যক্তিইচ্ছাধীন।

০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৫:৩৬

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: লুক , আই আম নট ওরিড এট অল টু ফেস ট্রুথ । বাট ইউ মাষ্ট টক সেন্স আদার ওউয়াইজ হাউ ক্যান আই কমিউনিকেট । মেইল আদ্রেস দিছি

৯| ০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৫:৪৭

ষড়জ বলেছেন: ভাই হাবীব_ফরিদপুর, আপনার মেইল এড্রেস নোট করলাম। আমার এখানে এখন ভোর। ব্যক্তিগত কাজে সারা রাত জেগে কাটাতে হয়েছে। ঘুম থেকে উঠে সময় করে আপনার সাথে মেইলে যোগাযোগ করে কিছু তথ্য-প্রমাণ দেব। অনেক ধন্যবাদ আপনার সহনশীলতার জন্য।

১০| ০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৫:৪৮

ক্রিস্টিয়ান বলেছেন: @ষড়জ, লেখকের কোন কথাটা অযৌতিক সেটা বলেন। এর বিরুদ্ধে কোন যুক্তি থাকলে সেটা লেখেন। সে ব্যক্তিগত ভাবে, কি করে না করে, সেটা দিয়ে তার লেখা বিচার করা যায় না। আর, তারেক-এর বন্ধু খাম্বা মামুন হলে, জয়ের বন্ধুও খাম্বা হবে, সে যুক্তিও ধোপে টেকে না। জয়, অন্তত তার পূর্বপুরুষ হত্যার বিচার চায়, তারেক কি তার বাপ হত্যার বিচার চায়? এর রকম ফালতু যুক্তি না দেওয়াই ভাল।

০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:৪১

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: থ্যাঙ্কস ।

১১| ০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৬:৪১

বিপরীত স্রোত বলেছেন: ষড়জ পোস্টে মদিনা সনদ নিয়ে আলোচনা হচ্ছে সেইটায় না থেকে আপনি ব্যক্তি চরিত্রের কালিমা লেপনে তৎপর হয়েছেন শমি কায়সারের সাথে বিবাহের প্রসঙ্গ নিয়ে ফালতু আলাপ জুড়ে দিয়েছেন অসম বয়সের বিবাহ দেশে জনপ্রিয় লেখক হুমায়ূন থেকে আরম্ভ করে অনেকেই করেছেন ( আমাদের প্রিয় নবীজী খাদিজা এবং আয়েশার বিয়ে করেছেন)

আপনি বলেছেন
ব্যক্তিগত ভাবে এই ব্যক্তির সাথে বেশ ক'বার দেখা সাক্ষাৎ ও কথা বলার সুযোগ ঘটেছিল আমার

আমার তো মনে হয় আপনার কোন অন্যয় কাজ তদ্বিরে উনি সায় দেয়নি বলে এখন ব্লগে বেনামি নিকে উনার উপর পুরানা ক্ষোভগুলা মিটাছেন

১২| ০৭ ই জুন, ২০১১ ভোর ৬:৪৫

কাউসার আলম বলেছেন: মদীনা সনদের সাথে বাংলাদেশের সংবিধানের তুলনা!!!!!!!!!

মদীনা সনদ ছিল ইলমে নবুওতের ফসল আর বাংলাদেশের সংবিধান প্রণীত হয়েছে ব্রিটিশদের ফেলে যাওয়া আত্মমর্যাদাহীন আইন দ্বারা, যা আমাদের রক্তের সাথে, মজ্জার সাথে মিশে গেছে। তাই অপরের গোলামী করতে আমাদের বাধেঁ না ।এরপর বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অসৎ ,খুনি ব্যক্তিরা এই সংবিধানের কাটাছেড়াঁ করেছে। মদীনা সনদে বিসমিল্লাহ ছিল না, তাই আমরা আমাদের সংবিধানে রাখব না ,এই দাবিটা কার? মদীনা সনদ প্রণীত হওয়ার প্রেক্ষাপট আপনারা জানেন। হাতেগোনা কয়েকজন মুসলমান, যেখানে স্বয়ং রাসুলুল্লাহ (স.) ছিলেন, তারাঁ সংখ্যাগরিষ্ট অমুসললিমদের সাথে এই চুক্তি সম্পাদন করেন। আর বাংলাদেশেও কি তেমনি ৮৫%-৯০% অমুসলিমদের জন্য এই সংবিধান? পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের দিকে তাকান।
দেখুন অমুসলিম দেশগুলো মুসলমানদের সাথে কীরূপ ব্যবহার করছে! বাংলাদেশ একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ।এই দেশকে আমি ভালবাসি, ভালবাসি এদেশে প্রতিটি মানুষকে। ধর্মের অনেক রীতিনীতি এখনও ভালভাবে মানতে পারছি না। তাই
সংবিধানে বিসমিল্লাহ থাকবে কি থাকবে না ,এটা নিয়ে আমার কোন মাথাব্যথা নেই। দুঃখের বিষয় হল-'সংবিধানে বিসমিল্লাহ থাকবে না' এই দাবি কিছু আত্মমর্যাদাহীন মুসলমানদের, যাদের রক্তের সাথে মিশে আছে গোলামীর বীজ,তারা মীরজাফরদের উত্তরসুরি ।

১৩| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৭:০৯

সবখানে সবাই আছে বলেছেন: ষড়জের প্রসংগ তোলাটা খুবই দৃষ্টিকটু।
এখানে যা বলেছে সেটাতো আগে দেখতে হবে। বাংলাদেশের কিছু মানুষ আছে যারা সব সময় অতি প্রতিক্রিয়াশীল। মদিনা সনদ সম্বন্ধে ভুল কিছু থাকলে সেটা নিয়ে তর্ক করুন। আমরা বাঙালি মুসল্মান্রা আসলে মুহাম্মদের থেকেও বেশি মুসলমান।

১৪| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৭:১৭

মেলবোর্ন বলেছেন: মদিনা সনদ বিসমিলস্নাহ দিয়ে শুরু হয়নি। মদিনা সনদের মাধ্যমে মদিনার রাষ্ট্রধর্মও ইসলাম করা হয়নি। কোথও তো পেলাম না দয়া করে সুএ দেন: আমি তো বিসমিলস্নাহ দিয়ে শুরু পাইলাম।
সুএ:
Click This Link
Bismillah al-Rahman al-Rahim (In the name of God the Merciful, the Compassionate)

Click This Link
start like this: In the name of Allah, the compassionate Rahman. This is a writing of Muhammad

This is real picture of leftist leaders like Menon..Mr Menon says that Islam does not say that there has to be state religion but he forgets to say that a Muslim state should be based on Islamic law. The law in the state of Madina, founded by the Prophet (sm) was Islam. In fact Islam wants more than State religion for a Muslim country. Islam wants inclusion of an article that t the law of the state shall be based on Islam..Mr Menon says Bismillah should be dropped because it contradicts secularism. He did not say that secularism should be dropped because it contradicts Bismillah. The spirit of liberation is something vague but it can be said with certainty that bangladesh peole fought for their rights and democracy.Liberation movement or Awami League’s six points was not against Islam, nothing was mentioned like that in any document.Bismillah is a very important declation for a Muslim state.All documents in the history of Islam( charters, books, Farmans, etc) started with Bismillah including in the first constitution of Islam , the charter of Madina In a Muslim state it is obvious that Islam will have priority in all affairs though Non-Muslims will have all the rights as was in the state of Madina..We hope such unjustified demands would be ignored by all.

১৫| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৭:৫৬

ShusthoChinta বলেছেন: ফালতু কথা, বিসমিল্লাহ দিয়ে তো শুরু হয়েছেই উপরন্তু মদিনা সনদের অন্যতম একটি ধারা হচ্ছে সর্বশক্তিমান আল্লাহর উপর বিশ্বাস! লেখক সাহেব আপনি যেখানে দেখেছেন ওখানে শুধু মদিনা সনদের ধারাগুলো দেখেছেন,আদিরুপে দেখেননি।

১৬| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:০১

ShusthoChinta বলেছেন: ইসলামের ইতিহাসে লিখিত কোন ডকুমেন্টই বিসমিল্লাহ বিহীন নয়! মদিনা সনদ নিজে না পড়ে অন্যের অন্যের লেখা আর্টিকেলের উল্লেখ করাটা উচিত হয়নি

১৭| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:০২

স্বাধীকার বলেছেন:
ভন্ডরা এখন নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে মদিনা সনদকে সামনে আনছে, এরা আবার বলে এরা নাকি ধর্মনিরপেক্ষ!!! আমাদের কাছে মদিনা সনদের/কিংবা কুরুক্ষেত্রের কোনো কিছু কি আমরা দাবী করেছি। মদিনা সনদের উদাহরণ দিলেতো তখন অন্যান্য ইসলামী আইন গুলো যদি বাস্তবায়নের দাবী উঠে তখন আরাফাতরা কি বলবে।

গিয়াসউদ্দিনের পথ ধরে তিনি যে বরণীয় হবেন, তা সময়ের ব্যাপার মাত্র। এই জ্ঞানী বিটিভির নিয়ন্ত্রক আমাদের জানাতে চাইছেন মদিনা সনদের কথা, অথচ এখানে তার কতটা ভন্ডামী জড়িত। মুখে বলছে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা, আবার বলছে মদিনা সনদের কথা। সেদিন দেখলাম এক নেতা বলছে, দেশে একমাত্র ধর্মীয় দল হচ্ছে আম্লীগ-পত্রিকাতেই দেখেছি। প্রয়োজনে খেলাফতের সাথে খেলতে তাদের সমস্যা হয়না। এরা আবার ধর্ম নিরপেক্ষ সাজতে চায়। '৭২ সংবিধানে তো সমাজতন্ত্র ছিলো, আজতো আম্লীগ আগাগোড়া পূজিঁবাদী অর্থনীতির ধারক-বাহক। সেখানে কিভাবে জোড়াতালি দিবো। '৭২ সংবিধানে বিশেষ ক্ষমতা আইন ছিলোনা, এখন কি সেটা তুলে দিবে? দিবেনা, দিলে বুঝতাম এরা আন্তরিকভাবেই '৭২ সংবিধান চায়। বলা যায়, চেতনা বাস্তবায়ন করবে। চেতনা বাস্তবায়ন কোনো দিনই হবেনা, লিমনদের পঙ্গু করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কিভাবে বাস্তবায়ন হবে?
সেদিন এক গানে শুনলাম, কৃষক শ্রমিক ভুখা থাকলে স্বাধীনতার মূল্য কি? অর্থনৈতিক মুক্তি ছাড়া কোনো চেতনা বাস্তবায়ন সম্ভব নয়।

মদিনা সনদের মতো একটি সনদ বাংলাদেশে হয়েছিলো ক্ষমতায় যাবার জন্য অবগতির জন্য দিলাম-দেখি আরাফাত সাহেব রা কি বলেন,

১৮| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:০৫

সোহরাব সুমন বলেছেন: কারন এই দেশের বেশীরভাগ মানুষই শুইনা মুসল মান, চিলে প্রায়ই এদের কান নিয়ে যেতে পারে !

১৯| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:০৯

মেলবোর্ন বলেছেন: @কাউসার আলম সহোমত .মদিনা সনদ বিসমিলস্নাহ দিয়ে শুরু হয়নি। মদিনা সনদের মাধ্যমে মদিনার রাষ্ট্রধর্মও ইসলাম করা হয়নি। কোথও তো পেলাম না দয়া করে সুএ দেন: আমি তো বিসমিলস্নাহ দিয়ে শুরু পাইলাম। সুএ সহ লিংক দিছি। না বুইজাই ফালাফালি। কিছু হৈলেই ইসলামের দোষ ধরা, কেউ পইরা দেখার চেস্টা করে না। জেখানে কোরআনের প্রথম আয়াত নাজিল হলো "পড় তোমার প্রভুর নামে"। আর আমরা না পরেই নিজেরে কৈ মুসলিম তাই আমাগো আজ এই বাজে অবস্থা।

২০| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:১৪

সোহরাব সুমন বলেছেন: নিজ হাতেই তিনি লাইনটি কেটে দিয়ে ছিলেন !


বেশী বেশী করে ইসলামের ইতিহাস পড়ুন !

২১| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:৩৭

জিন্নাহ্ বলেছেন: মদিনা সনদ বিসমিল্লাহ্‌ দিয়েই লিখা শুরু হয়েছিল। কিন্তু ঐ সনদের অপর পক্ষ ইহুদির আপত্তিতে বিসমিল্লাহ্‌ বাদ দেয়া হয়। হযরত আলী ছিলেন সনদের লেখক। ঊনি নিজ হাতে বিসমিল্লাহ্‌ কেটে দিতে অস্বীকার করেন। অত:পর রাসূলুল্লাহ্‌ (সা:) সনদের গুরুত্ব অনুধাবন অনিচ্ছা স্বত্বে ও নিজ হাতে বিসমিল্লাহ্‌ কেটে দেন। এত বেশী ছাড় দেয়ার কারনে অনেকে মদিনা সনদকে মুসলমানদের জন্য অপমানজনক মনে করে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহঃ তা'আলা মদিনা সনদের সূদর প্রসারী ফলাফল ইঙ্গিত করে মদিনা সনদকে সু-ষ্পষ্ট বিজয় বলে অবিহিত করে সুরা নাজীল করেন। সুরা আল-ফাতাহ্‌ বা "বিজয়"

০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:৪৪

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: থ্যাঙ্কস ।

২২| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:৪৩

জিন্নাহ্ বলেছেন: আমার কমেন্ট টি মুছে দিন দয়া করে। "রাসুলুল্লাহ "এর পরে দরুদের সংক্ষিপ্ত রূপ টা কে এমন দেখাচ্ছে কেন? আমি আবার পোস্ট দিচ্ছি।

২৩| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:৪৪

জিন্নাহ্ বলেছেন: মদিনা সনদ বিসমিল্লাহ্‌ দিয়েই লিখা শুরু হয়েছিল। কিন্তু ঐ সনদের অপর পক্ষ ইহুদির আপত্তিতে বিসমিল্লাহ্‌ বাদ দেয়া হয়। হযরত আলী ছিলেন সনদের লেখক। ঊনি নিজ হাতে বিসমিল্লাহ্‌ কেটে দিতে অস্বীকার করেন। অত:পর রাসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সনদের গুরুত্ব অনুধাবন অনিচ্ছা স্বত্বে ও নিজ হাতে বিসমিল্লাহ্‌ কেটে দেন। এত বেশী ছাড় দেয়ার কারনে অনেকে মদিনা সনদকে মুসলমানদের জন্য অপমানজনক মনে করে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহঃ তা'আলা মদিনা সনদের সূদর প্রসারী ফলাফল ইঙ্গিত করে মদিনা সনদকে সু-ষ্পষ্ট বিজয় বলে অবিহিত করে সুরা নাজীল করেন। সুরা আল-ফাতাহ্‌ বা "বিজয়"

২৪| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:৫৫

মেলবোর্ন বলেছেন: @ সোহরাব সুমন আপনি কি হুদাই বিয়া সন্দির কথা বলছেন কারন মদিনা সনদের আমি তো বিসমিলস্নাহ দিয়ে শুরু পাইলাম।

হুদাই বিয়া সন্দির কথা বল্লে ঠিক আছে :Treaty of Hudaibia

It has been narrated on the authority of Anas that the Quraish made peace with the Prophet (may peace be upon him). Among them was Suhail b. Amr. The Prophet (may peace be upon him) said to 'Ali: Write" In the name of Allah, most Gracious and most Merciful." Suhail said: As for" Bismillah," we do not know what is meant by" Bismillah-ir-Rahman-ir-Rahim" (In the name of Allah most Gracious and most Merciful). But write what we understand, i. e. Bi ismika allahumma (in thy name. O Allah). Then, the Prophet (may peace be upon him) said: Write:" From Muhammad, the Messenger of Allah." They said: If we knew that you are the Messenger of Allah, we would follow you. Therefore, write your name and the name of your father. So the Holy Prophet (may peace be upon him) said: Write" From Muhammad b. 'Abdullah."

২৫| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:৩৩

সুইট টর্চার বলেছেন: ব্লগে ছবি দেওয়া হ্যান্ডসাম লোকটা কে? উনি কি শমী কায়সারের কেউ হন?

০৭ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৯

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: আপনার নিজের নাম আপনার পিতার নাম মনে আছে তো ?

২৬| ০৭ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৯

ওরাকল বলেছেন: জিন্নাহ্ বলেছেন: মদিনা সনদ বিসমিল্লাহ্‌ দিয়েই লিখা শুরু হয়েছিল। কিন্তু ঐ সনদের অপর পক্ষ ইহুদির আপত্তিতে বিসমিল্লাহ্‌ বাদ দেয়া হয়। হযরত আলী ছিলেন সনদের লেখক। ঊনি নিজ হাতে বিসমিল্লাহ্‌ কেটে দিতে অস্বীকার করেন। অত:পর রাসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সনদের গুরুত্ব অনুধাবন অনিচ্ছা স্বত্বে ও নিজ হাতে বিসমিল্লাহ্‌ কেটে দেন। এত বেশী ছাড় দেয়ার কারনে অনেকে মদিনা সনদকে মুসলমানদের জন্য অপমানজনক মনে করে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহঃ তা'আলা মদিনা সনদের সূদর প্রসারী ফলাফল ইঙ্গিত করে মদিনা সনদকে সু-ষ্পষ্ট বিজয় বলে অবিহিত করে সুরা নাজীল করেন। সুরা আল-ফাতাহ্‌ বা "বিজয়"

@জিন্নাহ্ -- আপনি যে ঘটনার বর্ণনা দইলেন তা মদিনা সনদ নয় :) বরং মক্কার কুরাইশদের সাথে করা মক্কা চুক্তি । আপনি একটার সথে অন্যটা গুলিয়ে ফেলেছেন ।

-এটা কি ইচ্ছাকৃত নাকি অনিচ্ছাকৃত ভুল ?

২৭| ০৭ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৫১

রিপেনডিল বলেছেন: মদীনার সনদ

২৮| ০৭ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৬

সুমন আজাদ বলেছেন: ষড়জ, আপনার অফটপিকটার অবতারণা যদিও যৌক্তিক ছিলনা, তারপরও এর লিংক ধরে অনেক অজানা তথ্য পেলাম। সেই জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

০৭ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৭

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: কি পাইলেন ?

২৯| ০৮ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:০৯

সুমন আজাদ বলেছেন: উনার দেয়া লিংকটাতে ক্লিক করে দেখেন, কি আছে।

৩০| ০৮ ই জুন, ২০১১ ভোর ৬:১৫

সোহরাব সুমন বলেছেন: যাই হোক অবস্থা বিশেষে বাদ দেবার উদাহরন আছে !

৩১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪

শফিক আলম বলেছেন: অপ্রাসঙ্গিক কথা লিখে আসল ব্যাপারটাকে গুব্লেট বানানোর উদ্দেশ্য কারো কারো থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা)-এর সব কিছুই মেনে চলার কথা বললেও মোল্লারা কখনোই মদিনা সনদ অথবা বিদায়ী ভাষনের কথা কখনোই বলবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.