নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাবীব_ফরিদপুর

হাবীব_ফরিদপুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

খালেদা জিয়ার মায়ের অবৈধ কর্মকান্ড ফাস.............

০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:৩৬

















বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মায়ের এনজিওর নাম পল্লীশ্রী ।



পল্লীশ্রীকে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অবৈধভাবে অর্পিত সম্পত্তি চিরস্খায়ীভাবে বরাদ্দ দেয়ার ঘটনা ফাঁস হয়েছে।



বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে দিনাজপুর শহরের প্রাণকেন্দ্রে বালুবাড়ী মৌজার ৪৮৩ খতিয়ানের ৩৫১ দাগের অর্পিত সম্পত্তি সাড়ে ৩৮ শতাংশ জমিসহ দোতলা বাড়ি খালেদা জিয়ার মা তৈয়বা মজুমদারের এনজিওর নামে বরাদ্দ দেয়া হয়। অভিযোগে জানা গেছে, এই বরাদ্দ দেয়ার সময় ভূমি মন্ত্রণালয় এবং তৎকালীন দিনাজপুর জেলা প্রশাসন কোনো আইন-নিয়মনীতি তো মানেইনি বরং মাত্র একদিনে তৎকালীন প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রীসহ মন্ত্রণালয়ের ৫ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এই বরাদ্দপত্র অনুমোদনে স্বাক্ষর করেন।



তাছাড়া ২০০১ সালে অর্পিত সম্পত্তি ‘প্রত্যর্পণ আইন’ জাতীয় সংসদে পাস হওয়ার পর এই ধরনের সম্পত্তি আইনগতভাবেই কাউকে চিরস্খায়ী বরাদ্দ দেয়া সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ থাকলেও ক্ষমতার দাপটে এই অবৈধ কাজটি করেছিলেন তারা। এতে আইন লঙ্ঘন করা হয়েছে এবং সরকারের ৫ কোটি টাকা ক্ষতিসাধন করা হয়েছে।



সংশ্নিষ্ট সূত্র থেকে জানা গেছে, ওই সম্পত্তির মূল মালিক যতীন্দ্র মোহন গং এই দেশ ত্যাগ করে ভারতে চলে গেলে এই সম্পত্তি ‘শক্র সম্পত্তি’ এবং পরে ‘অর্পিত সম্পত্তি’ হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়। পরবর্তীতে সরকারি প্রয়োজনে বাড়িটি হুকুমদখল করে সরকারি দফতর স্খাপন করা হয়। হাল আমলের সংশোধনী জরিপে নালিশি ৩৫১ দাগটি ১৫৭৩ দাগে রূপাìতরিত হয় এবং এই দাগের সব সম্পত্তিই অর্পিত সম্পত্তি হিসাবে সরকারের নামে ১/১ খতিয়ানে চূড়াìতভাবে রেকর্ড প্রকাশিত হয়। ২০০১ সালে প্রত্যর্পণ আইন জারির পর এই সম্পত্তি ‘প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তি’ হিসাবে জেলাওয়ারী তালিকার ১৩১১ নম্বর ক্রমিকে তালিকাভুক্ত হয়। কিন্তু সরকারি এই সম্পত্তির দিকে দৃষ্টি যায় খালেদা জিয়ার মা তৈয়বা মজুমদারের। তার প্রতিষ্ঠিত এনজিও ‘পলíীশ্রী’র নামে নালিশি সম্পত্তি বন্দোবস্ত পাওয়ার জন্য চেষ্টা তদবির শুরু করেন। খালেদা জিয়ার প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে তিনি কিছুটা সফল হন।



প্রধানমন্ত্রীর প্রভাব খাটিয়ে ১৯৯৩ সালে ভিপি কেইস নং-১/৯২-৯৩ মূলে নালিশি জমির ১০ শতাংশ ‘পল্লীশ্রী’র নামে একসনা বন্দোবস্ত নেয়। কিন্তু রাষ্ট্রপতির ১৯৮৪ সালের ৩১ জুলাই ঘোষণা অনুযায়ী নতুন করে অর্পিত সম্পত্তি লিজ কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তৎপ্রেক্ষিতে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ২৩/১১/১৯৮৪ তারিখের ৫-২৩/৮৩(অংশ-১)/৩৩৮/৬৪ নম্বর স্মারকে নতুন লিজ বন্ধ করা হয়। কিন্তু তারপরও খালেদা জিয়ার ক্ষমতাকে ব্যবহার করে রাষ্ট্রপতির ঘোষণা এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রকে লঙ্ঘন করে ওই ১০ শতাংশ জমির লিজ হাসিল করা হয়। কিন্তু তৈয়বা মজুমদার কেবলমাত্র ১০ শতাংশ, তাও আবার একসনা, লিজ নিয়ে সন্তুষ্ট হতে পারেননি। তার উদ্দেশ্য ছিল বাড়িসহ সম্পূর্ণ সম্পত্তি গ্রাস করা।



২০০১ সালের নির্বাচনের পর খালেদা জিয়া রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হলে তৈয়বা মজুমদার উল্লিখিত দাগের সব সম্পত্তি এবং দোতলা বাড়ি গ্রাসের জন্য আবার চেষ্টা তদবির শুরু করেন। তার প্রতিষ্ঠিত এনজিও পল্লীশ্রীর নামে উল্লিখিত দাগের সব সম্পত্তি চিরস্খায়ীভাবে বন্দো্বস্ত দেয়ার জন্য দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক বরাবর ২০০৪ সালের এপ্রিল মাসে আবেদন করেন।



২০০১ সালে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন বলবৎ হয় এবং আলোচ্য সম্পত্তি ‘প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তি’ হিসাবে তালিকাভুক্ত হয়। প্রত্যর্পণ আইনের ৮ ধারা অনুযায়ী প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তির যাবতীয় হস্তান্তর নিষিদ্ধ করা হয়। এই আইনগত বিধান লঙ্ঘন করে উল্লিখিত সম্পত্তি পল্লীশ্রীর অনুকূলে চিরস্খায়ী বন্দোবস্ত প্রদানের প্রস্ততাব করে দিনাজপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ১৩/৫/২০০৪ তারিখের এল.এ/০৯/৭৬-৭৭/০৪/১৪১ নম্বর স্মারকে ভূমি মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করে।প্রত্যর্পণ আইন বলবৎ থাকার কারণে ‘স্খায়ী বন্দোবস্ত সম্ভব নয়’ বলে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ১৬/৬/০৪ তারিখের ভূ:ম:/শা-৬/অর্পিত/দিনাজপুর/৮৫/২০০৪/৪৮৬ নম্বর স্মারকে জানিয়ে দেয়া হয়। তবে একসনা লিজের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে মর্মে মতামত দেয়া হয়। যদিও প্রত্যর্পণ আইন বলবৎ থাকা অবস্খায় একসনা বন্দোবস্ত নিষিদ্ধ রয়েছে। পরবর্তীতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ১৬/৮/০৫ তারিখের এল,এ/এইচ,আর/০৯/৭৬-৭৭/০৫/২২২ নম্বর স্মারকে পল্লীশ্রীর অনুকূলে স্খায়ী বন্দোবস্তত প্রদানের জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ে প্রþতাব প্রেরণ করা হয়। ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে ১০/১১/০৫ তারিখের ভূ:ম:/শা-/অর্পিত/দিনাজপুর/৮৫/২০০৪/৮৯১ নম্বর স্মারকে আইনের পরিপন্থী বিধায় স্খায়ী বন্দোবস্তের প্রþতাব অনুমোদনযোগ্য নয় বলে জেলা প্রশাসককে জানিয়ে দেয়া হয়। মন্ত্রণালয়ের এই নির্দেশনার পরও ক্ষমতার অপব্যবহার করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের ২৯/৩/০৬ তারিখের এইচ,আর/৯/৭৬-৭৭/০৬/৫৫ নম্বর স্মারকে পল্লীশ্রীর অনুকূলে চিরস্খায়ী লিজের প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়। তৃতীয়বারের মতো প্রস্তাব প্রেরণ করেও কোনো কাজ না হওয়ায় নালিশি সম্পত্তি গ্রাস করার উদ্দেশ্যে পল্লীশ্রী ভিন্নপথ অবলম্বন করে। প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন থাকা অবস্খায় ক্ষমতার দাপটে অবৈধ উপায়ে অধিগ্রহণের মাধ্যমে উল্লিখিত সম্পত্তি গ্রাস করার কৌশল গ্রহণ করে।



২০০১ সালের প্রত্যর্পণ আইন লঙ্ঘন করে জেলা প্রশাসক ‘প্রত্যর্পণযোগ্য সম্পত্তি’ পল্লীশ্রীর অনুকূলে অধিগ্রহণের কার্যক্রম গ্রহণ করে। ১৯৯৭ সালের স্খাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ম্যানুয়ালের ১৭ নং অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করে জেলা প্রশাসক অধিগ্রহণ কেইস রুজু করেন। নালিশি সম্পত্তির পুরোটাই সরকারি সম্পত্তি হিসেবে ১/১ নম্বর খতিয়ানে চূড়াìতভাবে রেকর্ডে প্রকাশিত হয়। ম্যানুয়ালের উল্লিখিত অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সরকারি সম্পত্তি অধিগ্রহণের পরিবর্তে বন্দোবস্ত প্রদানের বিধান রয়েছে। কিন্তু জোট সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট জেলা প্রশাসক ম্যানুয়াল লঙ্ঘন করে সরকারি সম্পত্তি অধিগ্রহণের জন্য ১৯৮২ সালের অধিগ্রহণ আইনের আওতায় ৪/২০০৬-২০০৭ নম্বর এল.এ কেইস রুজু করে অধিগ্রহণের প্রþতাব ভূমি মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করে। জেলা প্রশাসনের ০১/১০/০৬ তারিখের এল.এ/তিন-৩০/২০০৬/১৭৯ নম্বর স্মারকে রুজুকৃত এল.এ কেইস অনুমোদনের জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়। ভূমি মন্ত্রণালয়ের সংশ্নিষ্ট শাখার প্রশাসনিক কর্মকর্তা এবং সিনিয়র সহকারী সচিব নালিশি সম্পত্তি ‘অধিগ্রহণযোগ্য নয়’ মর্মে প্রস্তাব করেন।



কিন্তু তাদের এই আইনগত মতামতকে অগ্রাহ্য করে বেআইনিভাবে সরকারি সম্পত্তি অধিগ্রহণের প্রস্তাব অনুমোদন করেন জোট সরকারের আশীর্বাদপুষ্ট উপ সচিব (উন্নয়ন), যুগ্ম সচিব (উন্নয়ন), সচিব, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী। বিস্ময়কর ব্যাপার যে, তৈয়বা মজুমদারের এনজিও পল্লীশ্রীর অনুকূলে অধিগ্রহণের এই প্রস্তাবটি বিদ্যুৎগতিতে অনুমোদিত হয়। মাত্র ১ দিনেই (১১/১০/০৬ তারিখে) ওই ৫ জনের স্বাক্ষরে প্রস্তাবটি অনুমোদিত হয়। আরো মজার বিষয় যে, ঐ দাগে সাড়ে ৩৮ শতাংশ সরকারি ভূমি থাকলেও অধিগ্রহণ প্রþতাবে অìতর্ভুক্ত করা হয় মাত্র সাড়ে ২৬ শতাংশ। বাকি ১২ শতাংশ ভূমি ক্ষমতার কারসাজিতে অদৃশ্য কৌশলে বিনা অর্থে পল্লীশ্রীকে স্খায়ীভাবে পাইয়ে দেয়া হয়। এতে করে সরকারের ৫ কোটি টাকার ক্ষতি সাধন করা হয়েছে। বর্তমানে বহাল তবিয়তে পল্লীশ্রী অফিস পরিচালনা করছে



মূল লেখা " - http://amarblog.com/nobannerdak/posts/145805

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:৪১

রিফাত হোসেন বলেছেন: হেহেহে আওয়ালীগ এর কবে ফাস হবে ?

তা দাদা মাসে কত পান ?

২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:৪৯

দ্যা রক্ বলেছেন: একজনের মা, আরেজনের দাদি!!
হারমাজাদারা.. কারেন্টর/খানা এইসবকিছুতে জন্য আমরা মরতেসি আর তোর ১৪গুস্টি নিয়া লাগাস!!
কুত্তারা.. মর.. তোদের রাজনীতির কপালে মুতি!! :@ :@ :@ :@ :@

একটা মারে লাগায় আরেক্টা দাদীরে লাগায়! লাগা!! KhanWhat এর বাচ্চারা!

৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:৫০

shapnobilash_cu বলেছেন: দাদা হাতের কাছে সরিষার তেল নাই? যদি থাকে, তাইলে এই রাইত্তে বেলা হাতের কাম বাদ দিয়া ব্লগে কি করেন মিয়া? X( X( X( X( X(( X(( X(( X((

৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৩:৫০

পথহারা নাবিক বলেছেন: রিফাত হোসেন বলেছেন: তা দাদা মাসে কত পান ? =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:১৫

চ্যাংড়া বলেছেন: খালেদা জিয়ার ভাই, ছেলেরা, মা, আত্মীয় স্বজনরা যত অন্যাই করুক না কেন তা অন্যায় নয়।

অন্যায়কে অন্যায় বলতে পারার সাহস বাঙলাদেশীদের নাই। এরা নিজেদের ঈমানদার দাবী করে কি ভাবে?

৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:২৪

মোহাম্মাদ রাকিবুল হাসান বলেছেন: আমিতো ভাবছিলাম তার মা কোন উদ্দিনের কোলে বসে কলা খাইছে সেইটা আপনি বের করে ফেলছেন...

হতাশ করলেন মিয়া...

৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:৩৬

বিকল্প ধারা বলেছেন: মোহাম্মাদ রাকিবুল হাসান বলেছেন: আমিতো ভাবছিলাম তার মা কোন উদ্দিনের কোলে বসে কলা খাইছে সেইটা আপনি বের করে ফেলছেন...

হতাশ করলেন মিয়া... =p~ =p~ =p~ =p~

হাসতে হাসতে মুতে দিলাম :-P :-P

৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৪:৪০

রাখাল বন্ধু বলেছেন:
এরশাদের লগে লং ড্রাইভে যায় নাই...??

ইন্ডিয়ান ডাইল খাইয়া হিন্দি গানের তালে তালে নাচে নাই ??

পদ্মা সেতু আস্ত গিলা খায় নাই ??

শেয়ার বাজার লুট-পাট করে নাই ??

তেল-গ্যাস ইজারা দিয়া মিলিয়ন কামায় নাই??

নূর আলী থেকে ক্যাশে ৩ কোটি কমিশন খায় নাই ??

৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:৪৭

জীবন্মৃত০১ বলেছেন: শিরোনাম দেইখ্যা তো ভয় খাইসিলাম...৬ নাম্বার কমেন্টের মত ভাবতেসিলাম...খেক খেক খেক...

০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৪৩

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: খ্যাকজ ।

১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৬:১৬

সাবু ছেেল বলেছেন: ইমানদার খালেদার পুটকি মারা বন্ধ করবেন নাকি আপনারা?

১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৬:৪৮

কান্টি টুটুল বলেছেন:

দ্যা রক্ বলেছেন:

একটা মারে লাগায় আরেক্টা দাদীরে লাগায়! লাগা!! KhanWhat এর বাচ্চারা!

=p~ =p~ =p~

১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৬:৫৮

ওবায়েদ বলেছেন: খালেদা বা জিয়া পরিবারের সকল দুর্নিতী প্রচার করার জন্যে, সুচির নোবেল পুরস্কারটা আমাদের পাঠান মন্ত্রীকে দেয়া হোক।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৫৮

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: পাঠান মন্ত্রীডা কেডা !! :(

১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৭:৪৭

মৌসুম দাশ বলেছেন: সাবু ছেেল বলেছেন: ইমানদার খালেদার পুটকি মারা বন্ধ করবেন নাকি আপনারা?

১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৮:৪৬

পথিক০২১ বলেছেন: Amazing how all the people with Hindu Nick has such special place in heart for BNP. Favoritism behind the behind religious class. Sad you people are the same people who do not even think twice to call Jamat.

১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:১৫

ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: ধুর! আমি ভাবছিলাম কি না কি!! !

০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:০১

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: খিকজ্ব ।

১৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:১৯

ফারযানা বলেছেন: তা দাদা মাসে কত পান ?

১৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:২২

মশিউর মামা ১ বলেছেন: আরো একটি হাবিব _ফরিদপুর প্রকাশনা.......... /:) :-< |-)

১৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৫৯

মুক্তির মিছিল বলেছেন: হাইব্যা কথণ!

১৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:০৭

রেশম বলেছেন: কেন, শেখ রেহানারে বর্তমানে ধানমন্ডি থানার বাড়িটা দেয়া হয়নাই? ১ টাকার বিনিময়ে হাচিনা'বুকে গনভবন না বংগভবন দেয়া হইছিল না?

পরে না হয় জনগনের পুটকিমারা খাইতে খাইতে অতিষ্ট হইয়া ফেরত দিছে?

একটা সমাজসেবী সংগঠনকে সরকারী খাস জমি বরাদ্দ দেওয়াটা কোন দিক থিকা বেআইনি? আপনি আইন জাওনন? চাইলে আপনিও পাবেন, এইটা জানেন?

যতসব হাসিনার পুটকি চাটা বোদা চাটা ভারতের কুত্তা দালাল কোথাকার.......

২০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৪৭

রাহী আবদুল্লাহ বলেছেন: আরো একটি হাইব্যা প্রডাকশন।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:১৪

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&pub_no=228&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=0&archiev=yes&arch_date=18-07-2010

২১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৫০

ডিগবাজি বলেছেন: হাচুদিদির পরিত্যক্ত স্যানিটারি প্যাড খানা তো আপনিই পান?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:২০

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: ছি ডিগুবাবু মাকে দিদি বলেনা । তোমারে বাপের নাম শিখাইতে পারলাম না এই বুরাকালে মায়ের নাম ও কি শিখবানা ?
আনকি খানকির তলে আর কতকাল থাকবি ?

২২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২১

মরূেবল বলেছেন: যতসব হাসিনার পুটকি চাটা বোদা চাটা ভারতের কুত্তা দালাল কোথাকার.......

২৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:০৬

সাবু ছেেল বলেছেন: @ মরূেবল - আপনার খালেদা জিয়ার মত এরকম ভোঁদা মারানি,পুটকি মারানি সারা বাংলাদেশে আর একটাও নেই।দুঃখিত,আপনার মা থাকলেও থাকতে পারে বলা যায় না।বেশ্যা নাড়ীর পার্টির লোক বলে কথা!!

০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:১৮

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: ভাই এইডা কি কইলেন !! :(

২৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:১১

রেশম বলেছেন: যতসব হাসিনার পুটকি চাটা বোদা চাটা ভারতের কুত্তা দালাল কোথাকার.......

২৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:২০

এস বাসার বলেছেন: জীবন্মৃত০১ বলেছেন: শিরোনাম দেইখ্যা তো ভয় খাইসিলাম...৬ নাম্বার কমেন্টের মত ভাবতেসিলাম...খেক খেক খেক...

২৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৪৪

ferrari_ বলেছেন: ফরিদপুরের পেইড দালাল X(এই পুস্টের জন্য কয় টাকা পাইলি?? X(

০৭ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:১৪

হাবীব_ফরিদপুর বলেছেন: তগো কি সাধে ছাগূ কইরে । ছাগূ এইডা ডেইলী পত্রিকার নিউজ । খুইজ্যা দ্যাখ ছাগুর বাচ্চা ছাগু ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.