![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কতিপয় চতুর লেখক চটুল লেখার মাধ্যমে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছেন। এই প্রবণতা-প্রয়াস দুই বাঙলার নবীন লেখকদের মধ্যেও পরিলক্ষিত হচ্ছে। শিল্পোৎকর্ষের বিচারে ওঁদের অনেকের লেখা পাশ নম্বর পাওয়ার যোগ্যতা রাখে না। কারো কারো সৃষ্টিকে সাহিত্যকঙ্কালের মতো লাগে। কয়েকজনের লেখায় বাড়তি রক্তমাংস থাকলেও প্রাণস্পন্দনের বেশ ঘাটতি। কেউ কেউ আবার প্রথাবিরোধিতা-উত্তরাধুনিকতা-নিরীক্ষাধর্মিতার নামে যথেচ্ছচারি সাহিত্য সৃষ্টি করে চলছেন। ব্যতিক্রম অবশ্যি আছে সাহিত্যভাবনায়, উপস্থাপনায়। তবে নান্দনিকতায় তেমন অগ্রগামি নয়। তাদের দুয়েকজন যথেষ্ট প্রতিশ্রুতিশীল হলেও ভাষাপ্রকরণে অসংবেদনশীল।
আমার মতে, নবীন লেখকগণ যতটা সৃজনশীল ততটা হয়তো মননশীল নন। এজন্য সবিশেষ দায়ি একটি কারণ। সেটি হলো নন্দনতত্ত্ব তথা সৌন্দর্যবিজ্ঞানে তাদের পরিমিত ধারণা না থাকা।
২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২১
গ্রিন জোন বলেছেন: অবশ্যই,....যত বই পড়া যাবে ততই নন্দনতত্ত্বে সমৃদ্ধ হওয়া যাবে।
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৩
নাজমুস সাকিব রহমান বলেছেন: নন্দন তত্ত্ব কিংবা সৌন্দর্যবিজ্ঞান নিয়ে লেখাপড়া করে কেউ লিখতে বসছে, এরকম কোন লেখক নাই। খুঁজে পাওয়া গেছে কিনা তাও জানিনা। লেখালেখি চর্চার ব্যাপার। এই চর্চার মাধ্যমে আরেকজন লেখককে বলা যায়, আমি এতো শ্রম খরচ করে লিখেছি। এটা একদিনে হয় নি। এরকম লেখক কমে যাওয়াটা শঙ্কার।
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: পড়ার কোন বিকল্প নেই।
৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৬
রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: লিখতে হলে পড়তে হবে,জানতে হবে।
৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৪
সুমন কর বলেছেন: ভালো বলেছেন। সহমত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২১
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: আপনার সাথে একমত।
সব লেখক জনপ্রিয় হয় না, আবার জনপ্রিয় লেখক ভালো লেখক নয়।
প্রকাশকরা সব লেখকের লেখা প্রকাশ করে না। ওরা লাভ দেখে। সব প্রকাশকের জন্য সেব লেখক লেখতে পার না।
প্রকাশকরা যা চায় তা অনেকের জন্য অসম্ভব।