![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেসের বুয়া আসেনি। খুব বিরক্ত ভাব নিয়েও
বিষয়টা সামলানোর চেষ্টা চালাতে হয়। নিজের
জন্যে না হলেও পেটের জন্যে কিছু করতে হয়।
তিন-চার কিলোমিটার জার্নি শেষে, এক-দের
ঘন্টা জ্যামে কাটিয়ে এসেও কিছু একটা করতে
হয়।
রান্না করতে হয়।
আজকাল ডিম ভাজার শব্দটা ভীষন ভাললাগে।
কুচিকুচি করে কাটা পেয়াজের ঘ্রান, ঝাজে
জ্বলতে থাকা চোখ দুটি অকারনে কেঁদেফেলে।
তবুও বড্ড ভাললাগার বিষয়ে এটাকে স্থান দিতে
হয় ।
কতটুকু তেল,কি পরিমান লবন তা নিয়ে তর্ক করতে
হয়। ভাতের ক্ষেত্রে কি পরিমান পানিতে কতটুকু
চাল তা গবেষনার বস্তুতে পরিনত হয়।
গরম নরম ভাতের সাথে সদ্যভাজা ডিমদিয়ে
ডিনারটা চালিয়ে নিতে হয়। হয়তো ডিমে লবন
হয়নি, হয়তোবা ভাত পাথর শক্ত। তবু চালিয়ে
নিতে হয়।
এভারেস্ট জয় সমান গর্ব নিয়ে, ক্লান্তিকে
পেছনে ফেলে ফোনের ওপাশে কাউকে গল্প
শোনাতে ইচ্ছে হয়।
আসলে অনেকের কাছেই মেসের জীবন কষ্টের।
সত্যিকথা বলতে কষ্টটাই অনেক উপভোগ্য।মেসে
নিজেকে একা মনেহলেও বাস্তবে মেসে কেউ
কারো না আবার সবাই সবার।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: হু।