নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্ম নিয়েছিলাম আমার মায়ের মত একজন মানুষের গর্ভে,সেই সূত্রে হয়তোবা আমিও মানুষ। কিন্তু আমার অবুঝতা কাটবার পর থেকেই চেষ্টা করে যাচ্ছি নিজ থেকে মানুষ হবার। সাধারণ আমি আর এই সাধারনের মাঝেই খুঁজে বের করার চেস্টা করি অসাধারন কিছু। সোজা সাপ্টা কথা বলতে পছন্দ করি। আমি প্রচন্ড বাস্তববাদী একজন পাবলিক। আবেগের ধার খুব কমই ধারি।
পত্রিকা খুললেই ধর্ষনের খবর। দেড় বছরের বাচ্চা থেকে শুরু করে গর্ভবতী মহিলা, কেও রেহাই পাচ্ছে না। মাত্রাটা দিন দিন বেড়েই চলছে।
DNA টেস্ট করে যেখানে অতি সহজেই বের করা যায় অভিযুক্ত ব্যাক্তির সম্পৃক্ততা আছে কি নাই, বা প্রকৃত দোষী কারা, সেটা বের করে দ্রুত বিচারের আওতায় আনা কোনো ব্যাপারই না যদি স্বদিচ্ছা থাকে।
ওদিকে দেখি কেও কেও ধর্ষনের কারন খুঁজে বেড়ায়। পোশাক দায়ী না পুরুষ মন দায়ী সেটা নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক।
ধর্ষনের কারন ধর্ষক। Full and Final। যুদ্ধাপরাধীর বিচারের মতো এগুলারেও টানা কয়েক মাস ধরে কয়েকটারে ফাসিতে ঝুলাইলেই ধর্ষন তো বন্ধ হবেই, ধর্ষনের জন্য পোশাক দায়ী না কি দায়ী ওই আলাপও বন্ধও হয়ে যাবে।
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৩:২৮
হাফিজ বিন শামসী বলেছেন:
ধর্ষণের জন্য যেমন শুধু পোশাককে দায়ী করা চলে না। তেমনি পোশাক ইস্যুটা এড়িয়ে যাওয়া ও সম্ভব নয়। অনেকগুলো কারণের মধ্যে পোশাক একটি প্রধান কারণ।
আপনার সাথে একমত যে, এদের কঠিন শাস্তি হওয়া উচিৎ।
৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:৩১
সৈয়দ তাজুল বলেছেন:
এমন বিচার কী কবু বাঙলায় হবে?
বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন এক ধর্ষণের প্রতিবাদে শেখ হাসিনাকে রাস্তায় দেখা গেছিল। কিন্তু এখন?
৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৪৯
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: আমাদের দেশের প্রচলীত বিচার পক্রিয়ায় চূড়ান্ত ফলাফল পেতে অনেক সময় লেগে যায়। কত কঠিন অবস্থার মধ্যে যায় ভিকটিম পরিবার তা বলে বুঝাতে পারব না। কোন কোন অপরাধের ক্ষেত্রে আমি মনে করি আইন সংশোধন করে দ্রুততায় নিয়ে আসা উচিত। আমাদের সরকারগুলো বিভিন্ন সময় আইন করে আবার পরিবর্তনও করে। সবই কররাজনৈতিক স্বার্থে কিন্তু অপরাধ নির্মূল হয়না। আর গণতান্ত্রিক পক্রিয়ায় সম্ভবওনা। আমি মনে করি এজন্য প্রাথমিক শিক্ষার শুরু হতেই ধর্মীয় বিধি বিধান শিক্ষার পাশাপাশি বাস্তব জীবনে সেটা অনুশীলন করে দেখাতে হবে। শিক্ষক যদি দ্বীনদার হন তাহলে ছাত্রও দ্বীনদার হওয়াটা স্বাভাবিক। আর শিক্ষক যদি ধর্ষক হন শিক্ষার্থীতো ধর্ষীতা হবেই। অফিস আদালতে সকল কাজে নৈতিকতার চর্চাতো উঠেই গেছে। সহকর্মীর দ্বারা যৌন পিড়ন নতুন নয়। এজন্য শালীন পোষাক বাধ্যতামূলক করতে হবে।একদিনে এসমস্যা দূর হবে না জানি। কিন্তু যার যার ক্ষেত্রে আমরা ব্যক্তিগতভাবে সচেতন থাকলে সব সমাধান সম্ভব। এজন্য শুরু হতেই আমাদের সন্তানদের আধুনিকতায় ভাসিয়ে না দিয়ে শালিনতা শিক্ষায় ব্রতী হতে হবে। ধর্মীয় শিক্ষার বিকল্প নেই।
৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:১১
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সৌদিতে যেমন চুরি করলে হাত কেটে দেওয়া হয় তেমনি ধর্ষণ প্রমাণিত হলে লিঙ্গ কেটে দেওয়া উচিত। তাহলে বন্দ হবে ধর্ষণ।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
যারা জিং জিং করে বেড়াচ্ছে, এদেরকে আসামের কামরূপ কামাখ্যা পাঠিয়ে দিতে হবে; ওখানকার মহিলারা একা একা থাকেন।