![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সদ্য স্বাধীন দেশ বছর ঘুরে তৃতীয় বছরে পা দি দিতে না দিতেই ই জনগণের প্রত্যাশার প্রদীপ ধপ করে নিভে গেলো । আমদানী আর বিতরণ প্রক্রিয়ার প্রত্যেকটি স্তরে দুর্নীতি , কালোবাজারী , চোরাচালান ইত্যাদির বদৌলতে খাদ্য সরবরাহ অবনতির দিকে ধাবিত হতে লাগলো । মানুষ খেকো বাঘের মতো দুর্ভিক্ষ সারাদেশে সদর্পে ছেয়ে গেল ।
গ্রাম গুলোতে মশা-মাছির মতো মানুষ মরতে শুরু করলো । মুজিব নিজেই সরকারী ভাবে স্বীকার করেছে ২৭,০০০ লোক মারা গিয়েছে । এই হিসাবটা যথেস্ট কম ছিল । শুধু উপোস করাই নয় তার ফলশ্রুতিতে পুষ্টিহীনতা , টিকে থাকার ক্ষমতা হ্রাস ইত্যাদি কারনে মরেছে আরও অনেক বেশী । কিছু কুটনৈতিক অনুমান করছেন এই দুর্ভিক্ষে কমপক্ষে ১০ লক্ষ মানুষ মারা যেতে পারে
(( সেই সময়ের দুর্ভিক্ষে চিত্র ১ নং ২ নং চিত্র দেখতে পারেন ))
দুর্ভিক্ষের হাত থেকে মানুষকে বাচানোর জন্য ১৪, আগাস্ট ১৯৭৪ শেখ মুজিবর রহমান সকল দাতা দেশের কাছে ত্রানের আহ্বান জানান । এবং বিদেশি সাহায্য দিয়ে ২৩শে সেপ্টেম্বর ,৫৭০০ লঙ্গর খানা খোলা হয়েছে ।সে সমস্ত লঙ্গরখানার ইতিহাস আর এক করুণ কেলেঙ্কারীর ইতিহাস।
সারা দেশ থেকে মানুষ ছুটে চললো শহর মুখি , তাদের প্রত্যাশা ছিলো মুজিব তাদের মুখে দু মুঠো ভাত তুলে দেবে কিন্তু তাদের আশা যে আশাই রয়ে গেলো ।।
( লঙ্গর খানায় কি রকম হট্যগোল হয়েছিলো তার প্রমান নিচের ৩নং ছবিটি )
“একটি তিন বছরের শিশু এতই শুকনো যে, মনে হল সে যেন মায়ের পেটে থাকাকালীন অবস্থায় ফিরে গেছে। আমি তার হাতটা ধরলাম। মনে হল তার চামড়া আমার আঙ্গুলে মোমের মত লেগে গেছে। এই দুর্ভিক্ষের আর একটি ভয়ঙ্কর পরিসংখ্যান এই যে, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে ৫০ লাখ মহিলা আজ নগ্ন দেহ। পরিধেয় বস্ত্র বিক্রি করে তারা চাল কিনে খেয়েছে।”
“সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে এবং গাড়ী আঞ্জুমানে মফিদুল ইসলাম-এর লরীর পিছনে পিছনে চলেছে। এই সমিতি ঢাকার রাস্তা থেকে দুর্ভিক্ষের শেষ শিকারটিকে কুড়িয়ে তুলে নেয়। সমিতির ডাইরেক্টর ডাঃ আব্দুল ওয়াহিদ জানালেন,“স্বাভাবিক সময়ে আমরা হয়ত কয়েক জন ভিখারীর মৃতদেহ কুড়িয়ে থাকি। কিন্তু এখন মাসে অন্ততঃ ৬০০ লাশ কুড়াচ্ছি- সবই অনাহার জনিত মৃত্যু।”
উপরের এই প্যারা দুটি প্রখ্যাত তথ্য-অনুসন্ধানী অষ্ট্রেলিয়ান সাংবাদিক জন পিলজারের লিখা। লেখাটি ছাপা হয়েছিল ১৯৭৪ সালের ১৭ই ডিসেম্বর লন্ডনের ডেইলী মিরর পত্রিকায়। তার এই কথার সত্যতা প্রমাণিত হয়েছিল ১০ই সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের জাতীয় দৈনিক ইত্তেফাকে যখন কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার ডাটিয়া পাড়ার এক জেলাপাড়ার বস্ত্রহীন “বাসন্তি” মাছ ধরার জাল পড়ে লজ্জা ঢাকা ছবি ছাপা হয়েছিল। (যদিও এ ছবিকে একটি সাজানো নাটক বলে মন্তব্য করেন একশ্রেণীর বিশ্লেষক কিন্তু এইঘটনার মত ঘটনা যে ঘটেছে তা তো আর মিথ্যা নয়, এইসব ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী অনেক খুঁজে পাওয়া যাবে )
( ৪নং ছবিটি বসন্তির )
তাজউদ্দীন ছিলেন শেখ মুজিবের দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং বিশ্বস্ত বন্ধু। দুর্ভিক্ষের ওইদিনগুলিতে ব্যাক্তিগতভাবে তিনি প্রধানমন্ত্রী কে বহুবার অব্যাবস্থাপনা সম্পর্কে সতর্ক করে সংকট উত্তরণের পথে ব্যাপক পরামর্শ দিয়েছেন। মন্ত্রীসভা বৈঠকেও তিনি কয়েকবার তার মতামত তুলে ধরেন।
এতে কাজ না হওয়ায় এই সৎ ও মানবতাবাদী রাজনীতিবিদ বিদেশ সফর শেষে ঢাকায় ফিরে '৭৪ -এর ১৩ অক্টোবর বিমানবন্দরে প্রেস ব্রিফিংয়ে দুর্ভিক্ষের সত্যতা স্বীকার করে বলেছিলেন,
" বিদেশে বাংলাদেশের যে ইমেজ দেখে এসেছু তাতে আমার মন ভেঙে গেছে। বাইরে গেলে বাংলাদেশকে চেনা যায়। পত্রিকায় লেখা হয় মিঃ ফোর্ড বঙ্গবন্ধুর জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। এতে দেশের ইমেজ নষ্ট হয়। ব্যক্তি বড় জিনিস নয়। জনগণ যদি মনে করে আমি যোগ্য নই, তাহলে গদীতে থাকার কোন অধিকারই আমার নেই। মানুষকে বাঁচাতে হবে। ভিক্ষের চাল দিয়ে পেট ভরে না। প্রাকৃতিক দুর্যোগ সব দেশেই হয়। কিন্তু এমন অবস্থা হয় না। এ অবস্থার জন্য আমি আপনি দায়ী। পয়সা আনাটা বড় জিনিস নয়।"
প্রধানমন্ত্রীর প্যাডে ১৯৭৪ সালের ২৬ শে অক্টোবর সকাল ১১ টায় শেখ মুজিব তার অর্থমন্ত্রীকে লিখলেন, --
" প্রিয় তাজউদ্দীন আহম্মদ,
বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে আপনার মন্ত্রীপদে অধিষ্ঠিত থাকা সমচিন নয় বলে আমি মনে করি। তাই আপনাকে আমি মন্ত্রী পদে ইস্তফা দেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। এই সাথে আপনার স্বাক্ষরের জন্য পদত্যাগপত্র পাঠানো হল।
ইতি
শেখ মুজিবুর রহমান "
( তাজউদ্দিন আহমেদের পদত্যাগ পত্রটি ৫নং ছবিতে আছে দেখতে পারেন )
ওইদিন বেলা ১২ টা ২২ মিনিটে তাজউদ্দীন আহম্মদ প্রধানমন্ত্রীর পাঠানো পদত্যাগ পত্রে স্বাক্ষর করেন।শেখ মুজিবের নির্দেশে অর্থমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগে বাধ্য হওয়া তাজউদ্দীন আহম্মদ বিকেল বেলা সাংবাদিকদের বলেছিলেন,
" আজকের দিনটি আমার কাছে খুবই পবিত্র। "
ক্ষমতায় থেকেও দুর্ভিক্ষ পীড়িত মানুষের মৃত্যু ঠেকাতে না পারার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেয়েই হয়তো তার সেই দিনটিকে 'অত্যন্ত পবিত্র ' বলে মনে হয়েছে। কিংবা সংসদীয় গণতন্ত্রের ব্যবস্থার অবস্থানে তাকে আর শরিক হতে হবে না ভেবেই তার সেই উপলব্ধি তা বলা কঠিন।
শুধু বলা যায় মন্ত্রীত্ব হারানোর দিনটি তার কাছে ' অত্যন্ত পবিত্র '।
এরই মাঝে মার্চ ১৭, ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবের ৫৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ৫৫ পাউন্ড ওজনের কেক কাটেন শেখ মুজিব নিজেই!!!
যখন হাজার হাজার মানুষ না খেয়ে মরছে তখন শেখ কামাল এবং শেখ জামালের বিয়ে হলো সোনার মুকুট মাথায় দিয়ে। ১৯৭৫ সালের ১৪ জুলাই বিয়ে হয়েছিল নতুন গণভবনে বিশাল আয়োজন। অগুনিত অতিথির ভীড়। মনে হচ্ছিল পুরো ঢাকা শহরটাই এসে উপস্থিত হয়েছে বিয়েতে। বর্নাঢ্য জাকজমক পরিবেশে বিয়ের আয়োজন করা হয়েছে। বিয়ের মন্ডপে কামাল-জামাল দুই ভাই সোনার মুকুট মাথায় দিয়ে বর সেজে বসেছিল। বিয়ের পরদিন প্রায় সবগুলো দৈনিক পত্রিকায় বড় করে ছাপানো হল প্রধানমন্ত্রীর দুই ছেলের সোনার মুকুট মাথায় পড়ে বিয়ের খবর। একই পাতায় ছাপানো হয়েছিল দুর্ভিক্ষপীড়িত, অনাহারক্লিষ্ট, হাড্ডিসার মুমুর্ষ মানুষ নামি কঙ্কালের ছবি এবং দুর্ভিক্ষের খবর। ১৯৭২ সালে কোন এক বিয়ের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবর রহমান ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন, “কবে যে বাংলাদেশের মেয়েরা স্বর্নালঙ্কার বাদ দিয়ে বেলী ফুলের মালা পড়ে বিয়ে করবে!” তার এই খায়েশটাও বেশ ফলাও করে বেরিয়েছিল খবরের কাগজগুলোতে। কিন্তু রাজনীতিবিদদের কথা আর কাজের মধ্যে কত তফাৎ! বিয়ের ব্যাপারটা হয়তো বা ছোট কিন্তু এ বিষয়টি বেশ আলোচিত হয়েছিল সব মহলেই। ..
( ৬নং ছবিটি শেখ কামালের বিয়ের ছবি )
ইতিহাস সত্যি বড়ো নির্মম । সারাদেশের মানুষ না খেয়ে মরছে কিন্তু তার দিকে যেন রাষ্ট্রপ্রধান বঙ্গবন্ধুর কোন খেয়ালই নেই । তিনি তার পরিবার নিয়ে দিব্যি শুখেই ছিলেন ।।
এখন প্রশ্ন হলো , সাড়া দেশে দুর্ভিক্ষ তার মাঝে তিনি এতো অর্থ কই পেলেন ?
যদি তার জমানো অর্থ থাকে তাহলে কেন সে টাকা ক্ষুধার্থ মানুষের মধ্যে বিলি করলেন না ?
সাড়া দেশের লোক না খেয়ে মারা যাচ্ছে তার মাঝে তিনি কি করে ৫৫ পাউন্ড কেক কেটে জন্মদিন পালন করলেন
২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৪২
রাজীব বলেছেন: সেটি একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ছিল।
আর বাসন্তির ব্যাপারে বলছি, একটি জালের দাম বেশী নাকি একটি শাড়ির দাম বেশী???
১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৬
হেলাল আহমদ বলেছেন: এটা কারো ফেলে দেয়া ছিঁড়া জাল ছিল , এটা নতুন কিনে নেয়া জাল নয় ।
৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৩১
কাজী সোহেল রানা বলেছেন: তথ্যবহুল উপস্থাপন। ভালো লাগলো। যখন বেশিরভাগ কুবুদ্ধিজীবি এই অবৈধ্য সরকারের চাটুকারিতায় ব্যস্ত, তখন আপনার এই সাহসী সত্যটাকে বিশাল কিছু পাওয়া মনে হয়। ভবিষ্যতে এরকম লেখা আরও আশা করছি।
৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৪০
আরাফাত হোসেন অপু বলেছেন: ..........................রেখেছো বাংগালি করে...মানুষ করোনি!
আপনার এই মহান সত্যি কথা গুলো কোনো টিভি চ্যানেলে দিয়ে দেন.....জাতির অশেষ কল্যান সাধিত হবে!!!
শেখ মুজিব ভুল করেছে...সত্যি কথা.....তবে আপনি এখন তার ভুল ধরতেছেন....নিজেকে অতি পন্ডিত সাজাচ্ছেন ঐ দেশে বসে জেটা উনার হাত ধরেই স্বাধীন হয়েছে......কেউ ই পারফেক্ট না জীবনে.....তাই বলে উনাকে অসম্মান করা টাও ঠিক না!!!
৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
যোগী বলেছেন:
আর এতেই তুই আবালের বাচ্চা প্রমান করলি শেখ মুজিব খারাপ লোক ছিল?
ওরে বেহায়া আজ তুই যে বাংলাদেশে বাস করছিস মনে রাখিস সেটা শেখ মুজিবের অবদান।
৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:০৬
কলাবাগান১ বলেছেন: জামাতি-রাজাকার দের মাথা খারাপ এমন সার্বজনীন ভাবে শোক দিবস পালন হচ্ছে দেখে। মাঠি খুড়ে নেগেঠিভ খবর তুলে আনবে যাতে বংগবন্ধুকে প্রশ্নবিদ্ধ করা যায়। ৩২ নম্বরের বড়ীতে যে আসবাব পত্র দেখেছি, তা একজন নিম্ন মধ্যবিত্তের বাসায় ও দেখা যায়। উনাকে মারার পর তো জামাতি-রাজাকার রা ঐ বাড়ীর দখলে ছিল তাহলে কেন পাওয়া গেল না বংগবন্ধু র শান শওকত?
নাকি জামতি রা চুরি করে ছিল উনার শান শওকত
৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:২১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ভয় পাচ্ছি না জানি কত কটাক্ষ শুনতে হয় আপনাকে
নেভার মাইন্ড,চালিয়ে যান
৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
গরু গুরু বলেছেন: কলাবাগান১ কি বললেন, শোক সার্বজনিন ভাবে পালন হচ্ছে?
খেক খেক খেক, কিছুনা একটু হাসলাম
৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৪৪
আর জে নিশা বলেছেন: ১৯৭১ এর পাকিস্তানের অবৈধ - - - লেখক !!!
১০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইতিহাস সত্যি বড়ো নির্মম ।
শেখ মুজিবের স্বাধীনতার অবদান যেমন সন্দেহাতীত সত্য। উনার প্রশাসনিক ব্যর্থতাও তেমনি।
সমস্যা হলো একদল অতি মাহমানব বানাতে গিয়ে উনাকে আরো নীচে নামিয়ে ফেলে! উনার জীবদ্দশায় অতি স্তাবক আর চাটুকারেরা যা করেছিল.. বর্তমানের অতি ভক্তি অতি মাহমানব বানানেওয়ালা তাদেরই ভংশধর মাত্র!
তারাই যদি মানুষ মাত্রই ভুল, সাফল্য ব্যর্থতা দিয়েই মানুষের অবদান মূল্যায়তি - এই মন্ত্রে উজ্জিবীত হয়ে সথ্যকে সামনে আনে- তিনি আরো মহান হন বৈকি। তখন তিনিউ হয়ে উঠেন সার্বজনীন!
এখন আওয়ামীলীগ তাঁকে দলীয় বৃত্তে আবদ্দ করে রেখেছে বলেই তিনি সার্বজনীন হয়েও হয়েও উঠছেন না। সবার আগে ঐ সকল চাটুকার স্তাবক আর মোসাহেবদের দূরে রেখে বঙ্গবন্ধুকে অতিমহামানব স্তরে নেবার চেষ্টা না করে- তার পারিপার্শিকতায়, চামচাদের লুটপাটে, লবন চোরদের চুরিতে দেশের যে ক্ষতি হয়েছে তা সামনে আনলে বরং নেতা আরো প্রকৃত মহান অবস্থানেই উন্নীত হবেন।
লবন চোরদের বাঁচাতে গিয়ে, চাটুকার দের বাঁচাতে গিয়ে তারাই নেতাকে অবনমিত করছে বিরোধীদের চেয়ে বেশি।
কাল ইন্ডপেন্ডেন্ট টিভিতে উনার লাইভ বক্তৃতা গুলো মন দিয়ে শুনলাম.. কি আক্ষেপ, কি কান্না! কি অসহায় অনুরোধ জাতির প্রতি জাতিকে দাড় করাতে!!!
কই কেউতো সাড়া দিল না।
তখন নিশ্চয়ই বিএনপি ছিল না! সকল আওয়ামীরা কেন নেতার ডাকে নিশ্চুপ রইল। যখন উনি আক্ষেপ করে বলেন সবাই পায় সোনার খনি আমি পাই চোরের খনি- তখন আওয়ামীলীগ লজ্জিত হলনা কেন! বদলালনা কেন?
এখণ সব ব্যার্থতা সব দোষ জিয়া আর বিএনপির! এইসব অবিমৃষ্যকারী হটকারী ভাবনা, বোধ থেকে বেরিয়ে এসে সত্য স্ভীকার করতে হবে। জামাতিরা যেমন আজো তাদের ভুল স্বীকার করেনা- ৭১এ তারা ভুল করেছিল- আওয়ামীরাও তাদের ভুল স্ভীকার করেনা- ৭২-৭৫ এ তারা লুটপাট, নেতার আদেশ অমান্য, চুরি দুর্ণীতিতে ডুবে থেকে ভুল করেছিল!
বরং চোরের মার বড় গলার মতো শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে গিয়ে নিজেরাতো হাস্যস্পদ হয়ই সাথে নেতাজিকেও নীচে নামিয়ে আনে তারাই!!
১১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪৬
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন:
@হেলাল সাহেব আপনার ১ নম্বর ছবিটাই যে ১ নম্বর মিথ্যা। শুরুটাই করলেন মিথ্যা দিয়ে তো বাকি গুলো বিশ্বাস করবো কিসের ভরসায়?
১ নম্বর ছবিটা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর শাসনামলে ১৭৭০ সালে বাংলায় ঘটে যাওয়া দূর্ভিক্ষের।
দিব্যি ১৭৭০ সালের ঘটনাকে ১৯৭৪ সালের সাথে জুড়ে দিলেন। পারেনও।
জানিনা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর প্রতি আপনি এত সহমর্মি কেন?
কেন ওদের অপকর্মের দায়ভার আপনি শেখ মুজিবের ঘাড়ে চাপাতে চাইছেন?
১২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:০৭
আরজু পনি বলেছেন:
১১ নং-এ মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ এর মন্তব্যে আপনার জবাব দেখার অপেক্ষায় পোস্ট পর্যবেক্ষণে নিলাম ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:২৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জন্মদিনের অায়োজন আর সোনার মুকুটের ব্যবস্থা চাটুকারেরা করেছিল । এটা নির্মম সত্য, বঙ্গবন্ধুর সরকার দুর্ভিক্ষ নিয়ন্ত্রণে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছিল ।