নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হীরক কণা

হীরক কণা › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামাত শিবির মুসলমান নয়, এটা তারা আবারো প্রমান করলো

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

আগামী কাল রাজাকার যুদ্ধাপরাধী সমর্থিত দল জামাত - শিবির হরতাল ঢাকছে।

অথচ এখন রমজান মাস চলছে। তারা পবিত্র রমজান শরীফে গান্ধীর অনুসরন করে হারাম হরতাল দিয়ে কোটি কোটি মুসলমানকে কষ্ট দিচ্ছে। পবিত্র রোযার অসম্মান করছে।

সাধারনভাবে কোন মুসলমানকে কষ্ট দেয়া কুফরী।

সেখানে পবিত্র রমজান শরীফে কোটি কোটি মুসলমানকে যারা কষ্ট দেয় তারা কি কখনো মুসলমান হতে পারে?

আমরা এক ইহুদী মহিলার ঘটনা জানি যে রমজান শরীফকে সম্মান করে কার বাচ্চা থেকে খাবার নিয়ে নেয়ার কারনে জান্নাতী হয়ে গেছে।

তাহলে এখন যারা রমজান শরীফের সম্মানের গুরুত্ব না দিয়ে হরতাল ঢাকছে তারা যে কোথায় যাবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।

বস্তুতঃ এরা ইহুদীদের চেয়ে ও খারাপ।

কোন মুসলমান নিজে গুনাহগার হতে পারে । কিন্তু সামগ্রিকভাবে কখনো তার পক্ষে ইসলাম অবমাননাকর কাজ করা সম্ভব নয়। কিন্তু জামাত-শিবির পবিত্র রমাদ্বান শরীফের সম্মানহানি করা কারনে তাদেরকে মুসলমান বলা যেতে পারে না।



অতএব, জামাত শিবির পবিত্র রমজান শরীফে হরতাল দিয়ে রমজান শরীফের অবমাননা করে নিজেদেরকে আরেকবার অমুসলিম হিসেবে প্রমান করলো।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১

এম এস সোহেল বলেছেন: জামাত শিবির কোন কালেই ইসলামের জন্য ভালো কিছু করেনি।

আমি এদের মুখের মধ্যে যেই দাঁত গুলো দেখি মনে হয় যেন অন্য কোন মুসলিমের রক্ত ঐ দাঁতে লেগে আছে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

হীরক কণা বলেছেন: এরা হায়েনার চেয়েও ভয়ংকর।

২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮

আতিকুল০৭৮৪ বলেছেন: bekkol gula eitao buzlo na je agamikal hartal dile keo manbo na..shudu shudu nijeder nemokharami proman korlo abar..bekkol ki ar gace dhore

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

হীরক কণা বলেছেন: পাত্রে আছে যাহা , ঢালিলে পড়িবে তাহা।

৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

ছািব্বর বলেছেন: এরা কবে ইসলামিক ছিল ? এই বেজন্মারা জন্ম হইতেই পাপী ।

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪০

হীরক কণা বলেছেন: প্রত্যেক আদম সন্তানই ফিতরাতের উপর জম্মে।

কিন্তু এরা হিদায়েত বিমুখ ছিলো।

কখনো হিদায়েতের খোঁজ করেনি। বরং মানুষকে পথভ্রষ্ট করেছে।
অত্যাচার করেছে। জমিনে ফিৎনা সৃষ্টি করেছে।

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

মহসিন আহমেদ বলেছেন: জামাত-শিবিরদ্বারা দিক্ষিত জামাতি মোসলিম ছাড়া অন্য কেউ তাদেরকে কখনো মোসলিম মনে করে না। তারা মওদুদি মোসলিম, মোহাম্মদি ইসলাম অপমানিত হয় যখন তাদের মুখে শুনে যে তারা মোসলিম।

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: এই নাস্তিক সরকার থাকলে
থাকবে না ঈমান, থাকবে না মান
করো সবে জামায়াতের জয়গান

ধর্ম থাক বা না থাক, মাথায় থাকবে টুপি
সাঈদীর মতো কামনা মেটাব চুপি চুপি

ইহকালে নারী, পরোকালে হুর
ভোগের বস্তু থাকবে ভরপুর

করো সবে জামায়াতের জয়গান
যদি থাকে তিল পরিমাণ ঈমান

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

হীরক কণা বলেছেন: তুমি মার্কা মারা বদমাইশ।

জামাত বিরোধীতার সুযোগে ইসলাম নিয়ে কটাক্ষ কর।

রোযাকে কটাক্ষকরে পোস্ট দিয়েছ কেন?

ওই পোস্ট টা মুছ।

নইলে মনেকরবো..................।

তুই জামাইত্যাগুলোর মতই নিকৃষ্ট।

৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: এইডা কি কইলেন ভাইজান ?
আমি কোন কথাডা মিছা কইছি সেটা কন । রোজাকে আবার আমি কটাক্ষ করলাম কই??
মাহে রমজানে কি ঘটে যা আমি চোখের সামনে দেখি সেটাও কইতে পারুম না? ?
এইডা কোনো কথা হইলো??
এটা কি কোনো গঠনমূলক জবাব হইলো?
আপনার কাছ থেকে আমি এইডা আশা করি নাই।
আমার পোস্টে গিয়ে গঠনমূলকভাবে জবাব দিন। এবং কোন কথাডা ভুল কইছি সেটা উল্লেখ করুন।

১৫ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:৫১

হীরক কণা বলেছেন:

রমজান মাসে ভোজন বিলাসের কোন সুযোগই নেই। এই মাস বেশী বেশী ইবাদত করার মাস।
কাজেই যারা প্রকৃত মুসলমান তারা বেশী খাবারের দিকে কখনো মনযোগ দেয় না। বেশী খাবার খেলে সারা রাত ইবাদত করতে কষ্ট হয়।

যারা রমজান উপলক্ষে বেশী খাবার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে এরা ইবাদতের প্রতি উদাসীন। রমজান ব্যতীত অন্যসময়গুলোতেও তারা খাবারে ব্যস্ত থাকে।
রমজান শরীফে দিনে খায়না সেটা রাতে খায়।

ভোজনবিলাস লোকজনকে উদাহরন দিয়ে রমজান শরীফের মর্যাদা খাট করার হীন মানসিকতাকে তীব্র ঘৃণা জানাই।
ইসলাম ধর্মে খাবার অপচয় করা হারাম। সেটা সবাই জানে।
হুযূরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, পেটকে তিনভাগ কর। একভাগ খাবার, একভাগ পানি, একভাগ খালি।

তাহলে বেশী খাবারের সুযোগ কই।

কিন্তু বর্তমানে হুযূগে লোক যারা ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ, আর উদাসীন এদের উদাহরন দিয়ে মহিমান্বিত পবিত্র রমাদ্বান শরীফকে কটাক্ষ করা চরম দুর্ভিসন্ধিমূলক ।

সৌদি আর দুবাই ইসলামের কোন দলীল নয়। বর্তমান সৌদি আরবে আবু জেহেল, আবু লাহাব আর উবাই বিন সুলুলরাও ছিলো। কা’ব বিন আশরাফ, আবু র’ফে তারাও ছিলো। বর্তমানে ও আছে। আর বর্তমান সৌদি শাসকরা মুখোশধারী মুসলমান। প্রকৃতপক্ষে ইহুদী। এরা এসেছে ইয়েমেন থেকে। এরা প্রকৃত মক্কা শরীফ বা মদীনা শরীফ বাসিন্দা নয়। নারী মদ ইহুদীদের নিত্য সঙ্গী আর এদের ও তাই। এদের অপকর্মের দোহাই দিয়ে ইসলামের সমালোচনা করা বোকামী, মূর্খতা আর ইচ্ছাকৃত শয়তানী ছাড়া কিছু নয়।


ইসলাম হলো কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ দ্বারা পরিচালিত। কোন দেশ বা ব্যক্তি নয়।


তোর মত কিছু বদমাইশ বিভিন্ন সময়ে ইসলামকে নিয়ে কটাক্ষ করে।

হিন্দুরা যে পূজার নামে কোটি কোটি টাকা অপচয় করে তখন কই থাকস? হজ্জ বাদ দিয়ে ক্ষুধার্তকে টাকা দেয়ার জন্য তুই পরামর্শ দেস। যখন খেলা ধুলার জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা অপচয় করে তোদের সরকাররা তখন কি তোদের বিবেক কি ঘুমে থাকে? চোখ কি অন্ধ হয়ে যায়?

সাবধান হয়ে যা।

না হয় নমরুদ, ফেরাউনদের ইতিহাস মুখস্ত করে রাখ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.