নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হীরক কণা

হীরক কণা › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক নজরে পবিত্র ছফর শরীফ মাস

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫৪

এক নজরে ছফর মাসের মূল বিষয়গুলো উল্লেখ করা হলো।

১. ছফর মাসে অকল্যাণ বা অশুভ বলতে কিছু নেই।

২. ছোঁয়াছে বলতে কোনো রোগ নেই।

৩. প্যাঁচার মধ্যে অকল্যাণের কিছু নেই।

৪. এ মাসের শেষ বুধবার তথা পবিত্র আখিরী চাহার শোম্বাহ শরীফ উনার দিন সকাল বেলা আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সুস্থতা গ্রহণ করে হযরত উম্মুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে নিয়ে খুশি প্রকাশ করেছিলেন।

৫. এ মাস বেশি বেশি দান-ছদকা করার মাস।

৬. তাওবা, ইস্তিগফার, দোয়া, দুরূদ শরীফ, যিকির, ফিকির করার মাস।

৭. ২৮শে পবিত্র ছফর শরীফ হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের দ্বিতীয় ইমাম, খুলাফায়ে রাশিদার ৫ম খলীফা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুলাল হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম উনাকে বিষপান করানো হয়, ফলে তিনি “শাহাদাত শরীফ” উনাকে গ্রহণ করেন।

৮. ২৮শে পবিত্র ছফর শরীফ (ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীমি বা সোমবার) ১০৩৪ হিজরীতে একাদশ হিজরী শতাব্দীর মুজাদ্দিদ হযরত শায়খ আহমদ ফারূকী মুজাদ্দিদে আলফে ছানী ছিরহিন্দী হানাফী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি পবিত্র বিছাল শরীফ গ্রহণ করেন।

৯. এ পবিত্র মাস হযরত আহলে বাইত আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে বেশি বেশি মুহব্বত করার মাস।

মূলত, পবিত্র ছফর শরীফ মাস বরকত, রহমত ও রহস্যময় এক মাস।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

আদম_ বলেছেন: হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুলাল হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালা

বুঝলাম না।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২১

হীরক কণা বলেছেন: হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুলাল হযরত ইমাম হাসান আলাইহিস সালাম।

হাবীবুল্লাহ , হুযূরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দৌহিত্র।

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫০

নতুন বলেছেন: আপনাদের বাংলা পড়তে গেলে দাত নইড়া যায় কেন?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৭

হীরক কণা বলেছেন: নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূরপাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং উনার ও দ্বীন ইসলাম সংশ্লিষ্ট সকল বিষয়ে সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদাসূচক শব্দ ব্যবহার করা উচিত।

আমরা এ বিষয়টা একটু চেষ্ট করি।

আর অনেকেই সাধারন ভাবে পড়তে ও বলতে অভ্যস্থ। তাই একটু কঠিন লাগে।
তবে আদবের বিষয়টা সবারই লক্ষ্য রাখা উচিত যত পারা যায়।
কারন, আল্লাহ পাক উনার রহমত থেকে বেয়াদব বঞ্চিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.