![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মৃত্যু একটি স্বাভাবিক বিষয়। অনেক অনেকভাবে মারা যান। কিন্তু কিছু কিছু মৃত্যু মানুষের জন্য বিশেষ নসীহতের কারন হয়। যেমন-
ফেরাউনের মৃত্যু, কারুনের মৃত্যু, হামানের মৃত্যু, নমরূদের মৃত্যু, কাবিলের মৃত্যু, কেনানের মৃত্যু, আবু লাহাবের মৃত্যু, আবু জেহেলের মৃত্যু, ইয়াযীদ লা’নতুল্লাহি আলাইহির মৃত্যু।
অনুরূপ শায়খুল হদছের মৃত্যু ও মানুষের জন্য নসীহতের কারন।
যারা সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সাধারণ মানুষ বলে দাবি করে এবং পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উনার বিরোধিতা করে তারা মূলত আবু লাহাবের ক্বায়িম-মাক্বাম এবং তার মতোই লা’নতপ্রাপ্ত। যার কারণে মৃত্যুর সময় এরা আবু লাহাবের মতোই পচে-গলে আকৃতি-বিকৃত হয়ে মারা যাবে। (নাউযুবিল্লাহ)
আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে আমাদের মতো সাধারণ মানুষ বলে দাবি করা এক উলামায়ে ‘সূ ’ তথা ধর্মব্যবসায়ী ছিল কওমী-দেওবন্দীদের মৃত নেতা শায়খুল হদস আজিজুল হক।
যার কারণে মরার আগেই তার শরীরে পচন ধরে যায় এবং মৃত্যু হয় কঠিন আযাব-গযবে। হদসের শরীর যে মরার আগেই পচে গিয়েছিল তা নিজ মুখেই স্বীকার করেছে তার ছেলে মামুনুল।
মাসিক রাহমানী পয়গাম (আসলে শয়তানী পয়গাম)-এর ২০৭তম সংখ্যা (ফেব্রুয়ারি-২০১৩) ১৭ পৃষ্ঠায় ‘জীবন সায়াহ্নে যখন শাইখুল হাদীস’ নামক প্রবন্ধে হদসের ছেলে মামুনুল লিখেছে- “একদিকে নাক দিয়ে রাইসটিউব নামক পাইপ ঢুকানো, সেই সাথে কৃত্রিম উপায়ে পেশাব বের করার বেশ জটিল প্রক্রিয়া।
যার উপর নিয়মিত নেবুলাইজার দিয়ে ওষুধ দেয়া। আর বাহু, পিঠ ও কোমরে দগদগে ক্ষত।”
বলাবাহুল্য, মৃত্যুর আগে হাক্বীক্বত জাহির হওয়াই বাস্তবতা, যে নিজেকে ওলীআল্লাহ বলে দাবি করতো তার মৃত্যুর পূর্বে কেন আবু লাহারে লক্ষণ জাহির হবে? নিজেকে আলিম দাবি করে আবু লাহাবের মতো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক শান উনার বিরোধিতা করার কারণেই তার মধ্যে এ নিকৃষ্ট লক্ষণ জাহির হয়েছে।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে এই জঘন্য ধর্মব্যবসায়ী বা উলামায়ে ‘সূ’দের থেকে হিফাযত করুন। (আমীন)
©somewhere in net ltd.