নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হীরক কণা

হীরক কণা › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাফায়াত বা সুপারিশ বিষয়ে অকাট্য দলীল

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

কাফির নায়েক সহ সকল সালাফী ওহাবীরা বলে শাফায়াত বা সুপারিশ নাকি হারাম। কোন নবী রসূল আলাইহিস সালাম এবং আওলিয়ায়ে কিরামগন নাকি সুপারিশ করার ক্ষমতা নাই। নাউযুবিল্লাহ !!!
এবার আসুন আমরা কিছু সহীহ হাদীস শরীফ থেকে সুপারিশ সংক্রান্ত কিছু হাদীস শরীফ দেখি-
হাদীস শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
يشفع يوم القيامة ثلاثة الانبياء ثم العلماء ثم الشهداء
অর্থ: হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক করেন, কিয়ামতের দিন তিন শ্রেণীর লোক সুপারিশ করবে।
(১) নবী রসূল আলাইহিমুস সালাম ।
(২) উলামায়ে কিরাম রহমাতুল্লাহি আলাইহি। (৩) শহীদ গন।”
দলীল-
√ সুনানে ইবনে মাজাহ শরীফ।
√ মিশকাত শরীফ ৫৩৭০
সহীহ হাদীস শরীফে আরো বর্নিত আছে-
من قرأ القران فاستظهره فاحل حلاله و ححرم حرامه ادخله الله الجنة وشفعه في عشرة من اهل بيته كلهم قد وجبت لهم النار
অর্থ: যে ব্যক্তি কুরআন শরীফ পড়ে এবং উহাকে সমুন্নত রাখে আর উহার মধ্যে বর্নিত হালালকে হালাল এবং হারামকে হারাম জানে। আল্লাহ পাক তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন এবং তার পরিবারস্থ লোকদের মধ্যে থেকে এমন দশজন ব্যক্তি সম্পর্কে তার সুপারিশ কবুল করবেন, যাদের জন্য জাহান্নাম ওয়াজিব হয়েছে।”
দলীল-
√ মুসনাদে আহমদ ।
√ সুনানে তিরমিযী শরীফ।
√ সুনানে ইবনে মাজাহ।
√ মিশকাত শরীফ।
√ দারেমী।
এই হাদীস শরীফ থেকে দেখতে পাচ্ছি একজন নেককার হাফিজ সাহেবই নিশ্চিত দশজন জাহান্নামী লোককে সুপারিশ করে জান্নাতে নিতে পারবেন।
সিয়াহ ছিত্তার হাদীস শরীফে আরো বর্নিত আছে-
হযরত আবু সাঈদ খুদরী রদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্নিত। তিনি বলেন, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক করেন, আমার উম্মতের কোন ব্যক্তি বিরাট দলের জন্য সুপারিশ করবে। আবার কেউবা নিজ আত্মীয় স্বজনের জন্য সুপারিশ করবে। আবার কেউ একটি লোকের জন্য সুপারিশ করবে। শেষ পর্যন্ত আমার সকল উম্মত বেহেশতে প্রবেশ করবে।”
দলীল-
√ সুনানে তিরমিযী শরীফ।
√ মিশকাত শরীফ ৫৩২৬।
সিহাহ সিত্তার অন্যতম কিতাব সুনানে ইবনে মাজাহ শরীফে আরো একটি বিশুদ্ধ হাদীস শরীফ বর্নিত হয়েছে-
قال رسول الله صلي الله عليه و سلم يصف اهل النار فيمربهم الرجل من الهل الجنة فيقول الرجل منهم يا فلان اما تعرفني انا الذي سقيتك شربة قال بعضهم انا الذي وهبت لك وضوء فيشفع له فيدخله الجنة
অর্থ: হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্নিত, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক করেন, জাহান্নামীদের সাড়ি বদ্ধ ভাবে দাঁড় করানো হবে। অতঃপর জান্নাতবাসীদের মধ্যে হতে এক ব্যক্তি তাদের নিকট দিয়ে অতিক্রম করবেন। ফলে জাহান্নামীদের এক ব্যক্তি তাকে বলবে, হে ব্যক্তি ! আপনি কি আমাকে চিনতে পারছেন না ? আমি ঐ ব্যক্তি, যে ( তৃষ্ণারা সময়) আপনাকে পানি পান করিয়েছিলাম এবং তাদের মধ্যে হতে অন্য এক ব্যক্তি বলবে আমি ঐ ব্যক্তি , যে ওযু করার জন্য আপনাকে পানির পাত্র দিয়েছিলাম। ফলে তার জন্য সুপারিশ করা হবে, অতঃপর তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে।”
দলীল-
√ সুনানে ইবনে মাজাহ।
√ মিশকাত শরীফ ৫৩৬৪।
শুধু তাই নয়, কুরআন শরীফ এবং রোজাও বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। হাদীস শরীফে আছে-
الصيام والقران ليشفعان للعبد ليقول الصياك رب اني منعته الطعام والشراب في النهار فشفعني فيه وليقول القران رب منعته النوم باليل فشفعني فيه فيشفعان
অর্থ: রোজা এবং কুরআন শরীফ উভয়ই বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোজা আরজ করবে, ইয়া আল্লাহ পাক ! আমি তাকে দিবাভাগে খানা-পিনা থেকে বিরত রেখেছি, কাজেই আমার সুপারিশ কবুল করুন। আর কুরআন শরীফ বলবে, ইয়া আল্লাহ পাক ! আমি তাকে রাত্রিবেলা আরামের নিদ্রা হতে বিরত রেখেছি, কাজেই আমার সুপারিশ কবুল করুন। তখন তাদের উভয়ের সুপারিশ কবুল করা হবে।”
দলীল-
√ মুসনাদে আহমদ ।
√ তাবরানী শরীফ।
√ সুনানুল কুবরা।
√ ইবনে আবিদ্দুনইয়া।
দেখা যাচ্ছে, রোজা এবং কুরআন শরীফও বান্দার জন্য সুপারিশ করবে।
সূরা মূলক বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। হাদীস শরীফে বর্নিত আছে-
ان سورة في القران ثلا ثون اية شفعت لرجل حتي غفرله وهي تبارك الذي بيده الملك
অর্থ: নিশ্চয়ই কুরআন শরীফে ত্রিশ আয়াত বিশিষ্ট একখানা সূরা আছে যা তার পাঠকারীর জন্য সুপারিশ করবে। আর তা হচ্ছে- সূরা মুলক।”
দলীল-
√ মুসনাদে আহমদ ।
√ সুনানে আবু দাউদ।
√ সুনানে নাসাঈ।
√ সুনানে ইবনে মাজাহ।
√ মুস্তাদরেকে হাকেম।
অতএব দেখা গেলো কুরআন শরীফে একটি বিশেষ সুরাও বান্দার জন্য সুপারিশ করবে।
হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মতের এক বিশেষ ওলী আল্লাহর সুপারিশ করা সম্পর্কে ইরশাদ করেন,
” হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আবুল জাদয়া রদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্নিত, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি, আমার উম্মতের এক ব্যক্তির সুপারিশে বনী তামীম গোত্রের লোক সংখ্যা হতেও অধিক লোক জান্নাতে প্রবেশ করবে।”
দলীল-
√ সুনানে তিরমিযী শরীফ।
√ সুনানে ইবনে মাজাহ।
√ মিশকাত শরীফ ৫৩৬১।
√ সুনানে দারেমী।
চিন্তা এবং ফিকিরের বিষয়, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মতের এক ব্যক্তির সুপারিশে এত বিপুল সংখ্যক লোক জান্নাতে যাবে। তাহলে হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুপারিশ কত ব্যপক সেটা চিন্তার বিষয়।
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন “শাফায়াতে কুবরার” অধিকারী। সুবহানাল্লাহ্ !!!
এ প্রসঙ্গে হাসীস শরীফে ইরশাদ হয়েছে-
قال كان يوم القيامة كنت امام النبيين و خطيبهم و صاحب شفاعتهم غير فخر
অর্থ: হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক করেন, কিয়ামতের দিন আমিই হবো সমস্ত নবী রসূল আলাইহিমুস সালামগনের ইমাম ও তাদের খতীব এবং আমিই হবো তাঁদের ছহিবে শাফায়াত এতে আমার কোন ফখর নেই।”
দলীল-
√ সুনানে তিরমিযী শরীফ।
√ মিশকাত শরীফ ৫১৪ পৃষ্ঠা।
এ প্রসঙ্গে সহীহ বুখারী শরীফে বর্নিত আছে-
হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ মুবারক করেন, ” কিয়ামতের দিন হাশরবাসীগন বিক্ষিপ্ত ভাবে ছোটাছুটি করে একজন অন্যজনের নিকট চলে যাবে। অতঃপর তারা হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার নিকট এসে বলবে, আপনি আপনার রবের নিকট আমাদের জন্য সুপারিশ করুন। তখন তিনি বলবেন, আমি এখন একাজে উপযুক্ত নই। তোমাদের এ ব্যাপারে ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম উনার নিকট যাওয়া উচিত। কেননা তিনি হচ্ছেন পরম করুনাময় আল্লাহ পাক উনার খলীল। সূতরাং তারা হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম উনার নিকট এসে সুপারিশ প্রর্থনা করবে। তিনিও বলবেন, আমি একাজে সক্ষম নই। সুপারিশের জন্য তোমরা হযরত মুসা আলাইহিস সালাম উনার কাছে যাও। কেননা তিনি আল্লাহ পাক উনার সাথে কথা বলেছিলেন। অতপর তারা মুসা আলাইহিস সালাম উনার নিকট আসবে এবং সুপারিশ প্রার্থনা করবে। তিনি বলবেন আমিও সক্ষম নই। তবে তোমাদের হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম উনার কাছে যাওয়া উচিত। কেননা তিনি হচ্ছেন, রুহুল্লাহ। তখন তারা ঈসা আলাইহিস সালামের কাছে আসবে এবং সুপারিশ প্রার্থনা করবে। তিনিও বলবেন আমি এ ব্যাপারে সক্ষম নই। তবে তোমাদের হযরত সাইয়্যিদুনা মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট যাওয়া উচিত। তখন তারা আমার নিকট আসবে, আর আমি তাদের আশ্বস্ত করে বলবো, আমিই এ ব্যাপারে সক্ষম। তখন আমি আমার প্রতিপালকের নিকট অনুমতি প্রার্থনা করবো।”
দলীল-
√ সহীহ বুখারী শরীফ।
এ হাদীস শরীফ থেকে বোঝা গেলো হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হচ্ছেন শাফায়াতে কোবরার অধিকারী। অর্থাৎ উনার পূর্বে কেউই সুপারিশ করতে পারবে না। সকল নবী, রসূল, আওলিয়ায়ে কিরাম, আলেম, নামাজ, রোজা, কুরআন, দুরূদ, ইত্যাদি বিষয় সকলেই সুপারিশ করবে কিন্তু এসকল সকল সুপারিশ হবে শাফায়াতে কোবরা হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুপারিশের পর। এ হাদীস শরীফ থেকে আমরা জানতে পারলাম সকল মানুষ হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে এসে সাহায্য চাইবে এবং তিনিও বলবেন হ্যা তোমরা ঠিক জায়গায় এসেছো আমিই একাজে সক্ষম আমিই সুপারিশ করবো। সুবাহানাল্লাহ।
সুতরাং যে সকল ওহাবী সালাফী এবং ইহুদী এজেন্ট জাকির নালায়েক শাফায়াতকে হারাম বলে তারা সহীহ হাদীস শরীফ অমান্যকারী চরম শ্রেনীর কাফির হিসাবে প্রমানিত হলো।

সূত্র

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২২

হানিফঢাকা বলেছেন: Dear Brother,
your way of speaking against those people are arrogant, inded insulting. You proved them Kafir.. Congratualations!!!!

Our Prophet will be given chance to intercede only by the God's permission. That's why we pray for the dua after Azan. You mentioned lots of Hadith to prove your point, but not mention anything from Quran. To me Quran is the supreme authority. For you kind information, I am giving you some Quranic verse that relates intersession. Hope you understand the divine command..

[006:051] Give this warning to those in whose (hearts) is the fear that they will be brought (to judgment) before their Lord: except for Him they will have no protector nor intercessor: that they may guard (against evil).

[006:070] Leave alone those who take their religion to be mere play and amusement, and are deceived by the life of this world. But proclaim (to them) this (truth): that every soul delivers itself to ruin by its own acts: it will find for itself no protector or intercessor except God: if it offered every ransom, (or reparation), none will be accepted: such is (the end of) those who deliver themselves to ruin by their own acts: they will have for drink (only) boiling water, and for punishment, one most grievous: for they persisted in rejecting God.

[006:094] "And behold! ye come to us bare and alone as We created you for the first time: ye have left behind you all (the favours) which We bestowed on you: We see not with you your intercessors whom ye thought to be partners in your affairs: so now all relations between you have been cut off, and your (pet) fancies have left you in the lurch!"

[007:053] Do they just wait for the final fulfilment of the event? On the day the event is finally fulfilled, those who disregarded it before will say: "The apostles of our Lord did indeed bring true (tidings). Have we no intercessors now to intercede on our behalf? Or could we be sent back? then should we behave differently from our behaviour in the past." In fact they will have lost their souls, and the things they invented will leave them in the lurch.

[010:003] Verily your Lord is God, who created the heavens and the earth in six days, and is firmly established on the throne (of authority), regulating and governing all things. No intercessor (can plead with Him) except after His leave (hath been obtained). This is God your Lord; Him therefore serve ye: will ye not receive admonition?


[010:018] They serve, besides God, things that hurt them not nor profit them, and they say: "These are our intercessors with God." Say: "Do ye indeed inform God of something He knows not, in the heavens or on earth?- Glory to Him! and far is He above the partners they ascribe (to Him)!"

[030:013] No intercessor will they have among their "Partners" and they will (themselves) reject their "Partners".

[039:043] What! Do they take for intercessors others besides God? Say: "Even if they have no power whatever and no intelligence?"

[040:018] Warn them of the Day that is (ever) drawing near, when the hearts will (come) right up to the throats to choke (them); No intimate friend nor intercessor will the wrong-doers have, who could be listened to.

[074:048] Then will no intercession of (any) intercessors profit them.

২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মনে হয় আপনি কোন বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন। তাছাড়া কী করে বুঝলেন নায়েক কাফির হয়ে গেছে?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১

হীরক কণা বলেছেন: জাকির নায়েক কেন কাফির নায়েক?
এখানে পড়ুন।

৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩

দস্যুরাজা বলেছেন: হানিফঢাকা ঃ সহমত।
লেখক কি পারবেন আপনাকে করা প্রথম কমেন্টের জবাব দিতে?
যদি না পারেন তাহলে কে কাফির?
অবশ্য আপনার উগ্র ভাষাই আপনার শিক্ষার গভীরতার জানান দিচ্ছে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২

হীরক কণা বলেছেন: জাকির নায়েক কেন কাফির নায়েক?
এখানে পড়ুন।

৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪

সোজা সাপটা বলেছেন: সবার আগে নিজেকে নিয়ে ভাবুন যে আপনি কি একজন সত্যিকার মানুষ ও মুসলিম? কাউকে খারাপ বলার আগে একটু ভাবুন আপনি কে কি কেন ?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

হীরক কণা বলেছেন: আমি নিজেকে নিয়ে যথেষ্ট ভাবি। আল হামদুলিল্লাহ।
তবে চোরকে চোর বলার মত সৎ সাহস ও মুসলমানদের থাকা উচিত।

৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

সাদী ফেরদৌস বলেছেন: কোন মুসলিম কে সে যেই হোক তাকে কাফির বলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা নয় , আপনার ভাষা ঠিক করুন ভাই , ইসলামের সবচেয়ে বড় ক্ষতি টা করছেন আপনারা , ইসলাম কে আওয়ামীলীগ বি অ্যান পির মত বিষয় বানিয়ে ফেলেছেন

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

হীরক কণা বলেছেন: দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে না জেনে কথা বলা বোকামী।
কাফের সংজ্ঞা হলো : যে বা যারা কুফরী করে তারাই কাফের।

সুতরাং ,শত কুফরীকারী জাকির নায়েক কাফির নায়েক।

৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

দস্যুরাজা বলেছেন: মূল প্রশ্নকে পাশ কাটিয়ে গেলেন।

৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

হানিফঢাকা বলেছেন: Its my weakness that I can't type in Bangla. Otherwise, I might write, discuss, debate here in different misconception about Islam with the reference from authentic sources.

৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১২

হানিফঢাকা বলেছেন: [010:018] They serve, besides God, things that hurt them not nor profit them, and they say: "These are our intercessors with God." Say: "Do ye indeed inform God of something He knows not, in the heavens or on earth?- Glory to Him! and far is He above the partners they ascribe (to Him)!"

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.