নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুল করবার অধিকার।; দ্যা রাইট টু মেক ব্লান্ডার্স।

হিজ মাস্টার ভয়েস

চমকিয়া উঠে মোর ধ্যানের কৈলাসে মহামৌন যোগীন্দ্র শিব

হিজ মাস্টার ভয়েস › বিস্তারিত পোস্টঃ

জিয়ার ইনডেমনিটি - একটি নির্জলা মিথ্যা

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫১

জিয়া কথিত ইনডেমনিটি দিয়ে মুজিব হত্যার বিচারের পথ বন্ধ করেছিল" –একটি নির্জলা মিথ্য

ইনডেমনিটি কি ? দায় মুক্তি কি ?অধ্যাদেশ কি ?


ইন্ডিমিনিটি বা দায়মুক্তির শুরু কোথায়?


১৯৭৪ সালে জাতীয় রক্ষীবাহিনী আইনের সংশোধনী এনে এই ইনডেমনিটি দেয়া হয়। রক্ষীবাহিনীকে অত্যাচার, নির্যাতন, লুটতরাজ ও গোপনে-প্রকাশ্যে হত্যাকান্ডের দায় থেকে মুক্তি দিতে জাতীয় রক্ষীবাহিনী আইনে এ সংশোধনী আনা হয়। এটা ছিল ১৯৭৪ সালের ১১নং আদেশ ১৯৭৪ সালে রক্ষীবাহিনী আইনের সংশোধনী এনে ইনডেমনিটি দেয়া হলেও কার্যকারিতা দেখানো হয় ১৯৭২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে।

অর্থাৎ রক্ষীবাহিনী কার্যক্রমের শুরু থেকে যা কিছু দায়ভার, সবই দায়মুক্তি পায় ১৯৭৪ সালের সংশোধনীতে। ১৯৭২ সালে আইন তৈরির মাধ্যমে রক্ষীবাহিনী গঠনের পর এটিই ছিল এই আইনের প্রথম সংশোধনী।

মার্চ ১৯৭২ জাতীয় রক্ষীবাহিনী অর্ডার প্রণয়ন করা হয় যা ১৯৭২ সালের ২১নং আইন ১৯৭৪ সালের রক্ষীবাহিনী আইনের দুটি সংশোধনীঃ


১৬(ক)অনুচ্ছেদ সংশোধনী

রক্ষীবাহিনীর সদস্যরা তাদের যে কোনো কাজ সরল বিশ্বাসে করেছেন বলে গণ্য করা হবে এবং এ নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা দায়ের, অভিযোগ পেশ কিংবা আইনগত কোনো পদক্ষেপ নেয়া যাবে না।

৮(ক) অনুচ্ছেদ সংশোধনী
রক্ষীবাহিনীর যে কোনো সদস্য বা অফিসার ৮নং অনুচ্ছেদবলে বিনা ওয়ারেন্টে আইনের পরিপন্হী কাজে লিপ্ত সন্দেহবশত যে কোনো ব্যক্তিকে গ্রেফতার করতে পারবে। এছাড়া যে কোনো ব্যক্তি, স্হান, যানবাহন, নৌযান ইত্যাদি তল্লাশি বা আইনশৃঙ্খলাবিরোধী কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে-এমন যে কোনো সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করতে পারবেন। যে কোনো ব্যক্তিকে গ্রেফতার এবং তার সম্পত্তি হস্তগত করার পর একটি রিপোর্টসহ নিকটতম থানা হেফাজতে পাঠিয়ে আইনানুগ ব্যবস্হা গ্রহণ করতে পারবে।



একটি উদাহরণ থেকে বুঝা যাবে কেন রক্ষীবাহিনীকে রক্ষার জন্য একটি কুৎসিত ইন্ডিমিনিটি প্রদান করতে হয়েছিলঃ


“ইতিহাসের কাঠগড়ায় আওয়ামী লীগ” বইটিতে আহাম্মেদ মুসা, অরুণা সেনের উদ্ধৃতিতে বলেন-


"১৭ আশ্বিন রক্ষীবাহিনীর লোকরা আমাদের গ্রামের ওপর হামলা করে। ওইদিন ছিল হিন্দুদের দুর্গাপুজার দ্বিতীয় দিন। খুব ভোরেই আমাকে গ্রেফতার করে। গ্রামের অনেক যুবককে ধরে মারপিট করে। লক্ষণ নামে এক কলেজছাত্র এবং আমাকে তারা নাড়িয়া রক্ষীবাহিনীর ক্যাম্পে নিয়ে যায়। সেখানে আমাকে জিজ্ঞাসা করে স্বামী শান্তি সেন এবং পুত্র চঞ্চল সেন কোথায়? তারা রাষ্ট্রদ্রোহী; তাদের ধরিয়ে দিন! আরও জিজ্ঞাসাবাদের পর সন্ধ্যার দিকে আমাকে ছেড়ে দেয়া হয়। লক্ষণ সেনকে রেখে পরের দিন ছাড়ে। বাড়িতে ফিরে দেখি মারধরের ফলে সে গুরুতর অসুস্হ। চার-পাঁচ দিন পর আবার তারা রাতে গ্রামের ওপর হামলা করে। অনেক বাড়ি তল্লাশি করে। অনেককে মারধর করে। কৃষ্ণ ও ফজলু নামের দু’যুবককে মারতে মারতে নিয়ে যায়। আজও তারা বাড়ি ফিরে আসেনি। আত্মীয়রা ক্যাম্পে গেলে বলে তারা সেখানে নেই। তাদের মেরে ফেলে বলেই মনে হয়। এরপর থেকে রক্ষীবাহিনী মাঝে মাঝেই গ্রামে এসে যুবকদের খোঁজ করত"



এই নির্যাতিত সহ আরো ৩০ হাজার নিহত ব্যাক্তির পরিবার ১৯৭৪ সালের কালো আইনটির কারণে আদালতের দুয়ারে বিচার চাওয়ার অধিকার খুইয়েছে। যা ৭১ এ মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে পূর্ন বিশ্বাস ঘাতকতা।


এই প্রাইভেট বাহিনীর ধারাবাহিক নির্যাতনের ছোট্ট একটি হাই লাইট দেখা যায়
২ এপ্রিল ১৯৭২
সাপ্তাহিক হলিডে সংখ্যাতে তাঁদের শিরনাম হয়
-স্যাংশান টু দ্য কিল ডিসেন্টার - সেখানে লেখা হয় –

-প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিব যখন প্রকাশ্যে জনসভায় নির্দেশ দিলেন, “নক্সালদের দেখামাত্র গুলী কর” তখন রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক হত্যাকান্ড চালানোর জন্য অন্য কোনো অনুমোদনের আর দরকার পড়ে না-

ঐ একই পত্রিকা
২০ মে ১৯৭৩ এ টাইটেল হেড লেখে
-ভিসেজ অব কাউন্টার রেভ্যলুশন
বিবরণে লেখা হয়

“রক্ষীবাহিনী হচ্ছে প্রতি বিপ্লবের অস্ত্র, যার উপর এমনকি সর্বভুক শাসক শ্রেণীর কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। ভারতীয় শাসক শ্রেণীর অনুগত এক সরকারকে এবং ভারতীয় উপ-সাম্রাজ্যবাদের সম্প্রসারণবাদী স্বার্থকে রক্ষা করার জন্য এটা হচ্ছে সিআরপির সম্প্রসারণ। এর নিঃশ্বাসে রয়েছে মৃত্যু আর ভীতি। আপনি অথবা আমি যে কেউ হতে পারি এর শিকার এবং বাংলাদেশের প্রশাসনের পুস্তকে আমাদের পরিচিতি হবে ‘দুষ্কৃতকারী’ হিসাবে।”



‘শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকাল’ গ্রন্থে ব্যারিস্টার মওদূদ আহাম্মেদ লেখেন

-যখন রক্ষীদের আচার আচরণ ও ভুমিকা নিয়ে জনমানসে অসন্তোষ, চরম পর্যায়ে উপনীত হয় ও সংবাদপত্রগুলো তাদের ক্ষমতা, কতৃত্ব ও ভুমিকা নিয়ে অব্যাহতভাবে প্রশ্ন উত্থাপন করতে থাকে তখন ২০ মাস কার্যধারা পরিচালনায় ঢালাও লাইস্নস দেয়ার পর সরকার রক্ষী বাহিনীর তৎপরতাকে আইনসিদ্ধ প্রতিপন্ন করার লক্ষ্যেও একটি অধ্যাদেশ জারি করেন।

- আশা করি ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ কি তার একটা পরিষ্কার ধারনা পেয়েছেন।

এবার আসি আমাদের মূল বিষয়ে । ১৫ ই আগষ্ট এক ঐতিহাসিক বিয়াগান্ত ঘটনায় বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি এবং বাকশালের সভাপতি ও সরকার প্রধান, বঙ্গ বন্ধু শেখ মজিবুর রহমান তার পরিবারের অনেক সদস্য নিহত হয় । ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রক্তাক্ত লাশ সিঁড়িতে রেখেই তাঁর দীর্ঘকালের সহচরর খন্দকার যিনি ৭১ সালে মজিব নগর সরকারের প্রথমে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পরবর্তীতে খাদ্য-মন্ত্রীর মোশতাক বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার সদস্য রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে এবং নিজেকে রাষ্ট্রপতি ঘোষণা করে ।


মোশতাক শুধু মন্ত্রী ছিলেন না, ছিলেন বাকশালের ১৫ সদস্যের পলিটব্যুরোর চার নম্বর সদস্য এবং আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাকালীন শেখ মজিবরের মতই যুগ্ন –সাধারন সম্পাদক । শুধুকিই মোশতাক !! যারা মোশতাকের মন্ত্রী সভার মন্ত্রী হয়েছিলেন তারা প্রত্যেকে বঙ্গবন্ধু হত্যার আগমুহূর্তেও বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন।

শেখ মুজিব হত্যার ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে তাঁরই ঘনিষ্ঠ সহচরদের ৮১ দিনের শাসনামলে সঙ্গী ছিলেন বঙ্গবন্ধু মন্ত্রিসভার ২১ সদস্য ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর ঘোষিত রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোশতাক আহমেদ ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) অধ্যাদেশ জারি করেন। সেদিন ছিল শুক্রবার। ‘দি বাংলাদেশ গেজেট, পাবলিশড বাই অথরিটি’ লেখা অধ্যাদেশটিতে খন্দকার মোশতাকের স্বাক্ষর আছে। মোশতাকের স্বাক্ষরের পর আধ্যাদেশে তত্কালীন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এম এইচ রহমানের স্বাক্ষর আছে।


অধ্যাদেশটিতে দুটি ভাগ আছে

প্রথম অংশে বলা হয়েছে,
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে বলবৎ আইনের পরিপন্থী যা কিছুই ঘটুক না কেন, এ ব্যাপারে সুপ্রিম কোর্টসহ কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।

দ্বিতীয় অংশে বলা আছে,
রাষ্ট্রপতি উল্লিখিত ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যাদের প্রত্যয়ন করবেন তাদের দায়মুক্তি দেওয়া হলো। অর্থাত্ তাদের বিরুদ্ধে কোনো আদালতে মামলা, অভিযোগ দায়ের বা কোনো আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়া যাবে না।


১৯৭৫ সাথে স্বাক্ষর কৃত ইনডেমনিটি এক্ট
স্বাক্ষর কাদের ? তখন কে বা কারা ছিলেন ক্ষমতার শীর্ষ বিন্দুতে?
১।সেনা প্রথান মেজর জেনারেল সফিউল্লাহ, বীর উত্তম।
২।এয়ার ভাইস মার্সাল ছিলেন একে খন্দকার।
৩।জাতীয় রক্ষী বাহিনী প্রধান ছিলেন স্যার তোফায়েল আহাম্মদ।
৪।সচিব এইচ টি ইমাম ছিলেন মোস্তাক সরকারের শপথ পরিচালনাকারী।


এরা সবাই অদ্যাবধি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকারে এবং দলের সংসদ,মন্ত্রী, উপদেষ্টা সহ বিভিন্ন অতীব গুরুত্বপূর্ন পদে আসীন আছেন, কিন্তু কেনো, কিভাবে? এক্ষেত্রে তৎকালীন নৌবাহিনী প্রধান রিয়ার এডমিরাল এম এইচ খান এবং বিডিআর প্রধান মেজর জেনারেল খলিলুর রহমান ১৯৯৬ এর আগেই মৃত্যুবরন করায় সম্ভবত তাদেরও মন্ত্রী বানানো যায়নি।


শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ক্ষমতার প্রাদ প্রদিপে আসেন ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহী জনতার বিপ্লবের পর । সে সময় বিচারপতি সায়েম রাষ্ট্রপতি ছিলেন। ১৯৭৬ সালের ২৯ এপ্রিল জনাব সায়েম, জেনারেল জিয়াউর রহমানের কাছে প্রধান সামরিক আইন প্রশাসকের দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।

১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল সায়েম রাষ্ট্রপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন এবং জিয়া রাষ্ট্রপতি হন । ইতিহাসের কাঠগড়ায় ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর ঘোষিত ইনডেমনিটি(দায়মুক্তি) অধ্যাদেশের দায় ভার কি করে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উপর বর্তায় ?


আমি প্রশ্ন রাখলাম , উত্তরের দায় দায়িত্ব আপনাদের হাতে।

তবে এই কথা নিশ্চিত ভাবেই বলা যায় বাংলাদেশের জনগণের কাছে জিয়াউর রহমানের গ্রহণযোগ্যতা ও বিপুল জনপ্রিয়তার কারণেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হত্যার সঙ্গে আশার কথা, ইতিহাস তার নিজস্ব গতিতেই চলে। হয়ত কখনো থমকে দাড়ায় মনে হয় ইতিহাস বিকৃত বা শেষ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু ইতিহাস যতক্ষন থমকে ছিল তার চেয়ে অনেক বেশি গতি ,সাহস, শক্তি ও সময় নিয়ে আবার এগিয়ে যেতে থাকে।


বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
সত্য উন্মেচিত হোক

তথ্যসুত্র #ব্রাইট সেন্ট্রাল #রক্ষী বাহিনী সংশোধন আইন #ব্যারিস্টার মওদূদ আহাম্মেদ – শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকাল #সাপ্তাহিক হলিডে #বাংলাদেশ আর্কাইভ

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



মুসা, মওদুদ আহমেদ গর্দভদের জন্য যা লিখছে, উহা পড়বে গর্দভেরা, সেটা ঠিক আছে ; মোস্তাক ফোস্তাক কি করবে, কে সেটা ঠিক করে দিচ্ছিল?

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



শেখ সাহেবের মৃত্যুর পর, প্রথম যে কার্যকরী সরকার গঠন হয়েছিল, সেই সরকার মুজিব হত্যার বিচার চেয়ে কোর্টে গিয়েছিল?

জিয়াকে মরেছে বিএনপি'র মিটিং'এ গিয়ে, মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে; ৩০০ মুক্তিযোদ্ধাকে ক্যু'এর আসামী করে ফাঁসীর দেয়ার পর, উনার শাস্তি উনি পেয়েছেন, পেরিয়ড ।

ম্যাও প্যাও পোস্ট লিখলে উহা বিরাট তত্ব হবে না, কোনদিন

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১৭

আহা রুবন বলেছেন: এখন অপরাধীরা যেমন প্রতিপক্ষকে উঠয়ে নিতে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর নাম নেয়, তখন নিত রক্ষীবাহিনীর নাম।

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রক্ষীবাহিনীর সকল সদস্য কে বিনা ইন্টারভিউতে প্রমোশন দিয়া আর্মিতে ঢুকানোর পর এই ইন্ডেমেনিটি দেয়া হয়েছিল।
সেটা দিয়েছিল খুনি জিয়াউররহমান। ১৯৭৬ এ

ইন্ডেমেনিটি গেজেট এভাবে লেখা আছে
"রক্ষীবাহিনীর সকল সদস্য এখন থেকে সেনা বাহিনীর সদস্য হিসেবে গন্য হবে। রক্ষীবাহিনী কতৃক বর্তমান ও পুর্ববর্তি সকল কর্মকান্ড, সেগুলো অনুমান করে নেওয়া হবে সেনাবাহিনীর নিজস্ব এখতিয়ারভুক্ত জিনিষ"

বিস্তারিত জানতে হলে আমার এই লেখাটি পড়ুন।
view this link

৫| ০৮ ই মে, ২০২২ রাত ৯:১১

হিজ মাস্টার ভয়েস বলেছেন: আপনার ফ্রিডম অফ স্পিচ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.