নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

If any one doing any fault with you justForgive him/her..But dont forget abouttheir fault or attitude..because they can dothe same mistake to you again &again..So,Forgive but dont forget...

নীল চিরকুট

নীল চিরকুট › বিস্তারিত পোস্টঃ

বন্যার্থদের সাহাজ্যের নামে চলছে বিশাল হরিলুট।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৪৩

আপনি কতটা শিওর যে আপনার সাহাজ্য করা টাকা পৌছে যাচ্ছে বন্যা দূর্গতদের হাতে। নিজেকে প্রশ্ন করুন ? কি কোন উত্তর মিলেছে কি?
ধর্ম ব্যবসা , পথশিশুদের সাহাজ্যর নামে ব্যবসা , বন্যার্থদের সাহাজ্য এগুলো মূলত টাকা আত্মস্বাদ করার একটা উছিলা মাত্র। এক দল সুবিদভোগী লোক সময়ের অপেক্ষায় বসে থাকে । কখন সময় আসবে, আর সময় বুঝে নেমে যাবে বিনিয়োগ বিহীন এই ব্যবসায়।
ঈদ আসলেই দেখা যায় পথ শিশুদের সাহাজ্যের নামে টাকা তুলতে রাস্তায় নেমে যায় কয়েকটি সংঘবন্ধ চক্র। বিগত বছর পথ শিশুদের সাহায্যের নামে তোলা হয়েছিল ২শ কোটি টাকা । রাস্তার পথ শিশুদের দিকে তালালেই বুঝা যায় ,এ টাকার কতটুকু তারা পেয়েছে। এ টাকা যদি সঠিক ভবে পথশিশুদের হাতে পৌছতো তাহলে রাস্তায় আর পথশিশু চোখে পড়ত না। ২শ কোটি টাকা মোটেই সহজ অঙ্কের হিসেব নয়। এ টাকা আপনার আমার পরিশ্রমের টাকা। দুবেলা না খেয়ে তাদের মুখে হাঁসি ফুটিয়ে তুলার জন্য বিলিয়ে দেয়া টাকা।
আর এ টাকা দিয়েই সংঘবদ্ধ চক্রের মালিকরা রাতারাতি হয়ে যাচ্ছেন কোটি কোটি টাকার মালিক। যাদের একসময়ে কিছুই ছিলো না, পেটে দুবেলা ভাত জুটাতেই হিমসিম খেয়ে যেতো , আজ তাদের গুলশান বনানীতে বাড়ি, দু চারটা নিজস্ব গাড়ি। আপনি কি বলবেন ওরা কি আলাদিনের চেরাগ পেয়েছে?
ত্রাণ নয় যেন টাকা সংগ্রহের একটা বিশাল প্রতিযোগিতে চলছে কয়েকদিন যাবত। এ সুযোগে কার থেকে কে বেশী টাকা তুলতে পারে এ নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পরছে রেজিষ্টার্ড বিহীন এসব সংস্থা গুলো । বিকাশ , ডাচ বাংলা , বিভিন্ন মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে টাকা। বন্যা নিয়ে একসময় এনিজিওরা কোটিপতি হয়েছে। এখন তারা শুধূ কর্মক্ষেত্রের নাম বদলেছে । কাজটা রয়ে গেছে ঠিক আগের যায়গাতেই আছে।
হাবিব পেয়ারের মতো ভণ্ডরা কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছ শুধু মানুষের দানের টাকা নিয়েই - অথচ মানুষরা দান করেছিলো শিশুদের, গরিবদের সাহায্য করার জন্য।
আপনার যদি বন্যার্থদের সাহাজ্য করার ইচ্ছা থাকে , তাহরে একন্ত বিশ্বস্ত লোক ছাড়া এ টাকা দেয়ার সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকুন।
বাপজান সকালে ১০০ টাকার নোট দিয়ে নাস্তা করে বাকি টাকা ফেরত দিতে বললে, সন্ধায় এসে আমরা সে টাকা ফেরত দিতে ভুলে যাই। যেখনে বাপের টাকাই আমরা ফেরত দেইনা , সেখানে একদল অপরিচিত লোক কি করে আমাদের টাকা তুলে তাদের হাতে।
জেনে শুনে, ১০০%শিওর হয়ে সাহায্যের জন্য হাত বাড়ান। আর তা না হলে কুমিড়ের কাছে শিয়ালের বাচ্চা জমা দেয়ার মত গল্প ঘটতে পারে।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার কাছে কোন বিকল্প ধারণা?

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

বিদগ্ধ বলেছেন: নিজে শুরু করে দিন। ছোট আকারে হলেও!

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

নীল চিরকুট বলেছেন: পারলে নিজ হাতে সাহাজ্য করুন , তা নাহলে সংস্থাগুলো সম্পর্কে ভালো করে জেনে শুনে তার পর সাহাজ্যের জন্য হাত বাড়ান।

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:০২

নীল চিরকুট বলেছেন: #বিদগ্ধ ভাই, ফ্রেন্ডরা মিলে যাওয়ার প্লান আছে। নিজের সাহাজ্য নিজের হাতেই দিবো।

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা লন্ডন থেকে ৫ পাউন্ড দিতে চায়, তারা কি নিজ হাতে দিতে পারবে?

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:২৫

মেঘের সাথী বলেছেন: যারা নিজ হাতে সাহায্য করতে পারছেনা তাদের কারো না কারোর উপর ভরসা করা লাগেই। সবাইতো আর একনা।

৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:১২

নীল চিরকুট বলেছেন: চাঁদগাজী < পরিচিত কারো মাধ্যমে সাহাস্য করুক, হাবিব পেয়ারের মত লোকের কাছে সাহাজ্যের জন্য টাকা দেয় , তাহলে এ টাকায় কোন সাহাজ্যই হবে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.