নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করব,মানবতার সমাজ গড়বো ইনশাআল্লাহ।

মোঃ হৃদয় মোল্লা

বিএসসি অনার্স(রসায়ন)নরসিংদী সরকারি কলেজ

মোঃ হৃদয় মোল্লা › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিয়ারা মুসলিম না মুশরিক?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩১

আমাদের অনেকের মাঝেই প্রশ্ন আছে যে --শিয়ারা কি আসলেই মুসলিম উম্মাহর অংশ? এ প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে আমাদের শিয়াদের আকিদা-বিশ্বাসের দিকে দৃষ্টিপাত করতে হবে। কেউ নিজেকে মুসলিম দাবি করলেই সে মুসলিম হয়ে যায় না, মুসলিম হতে হলে তার কুরআন ও সুন্নাহসম্মত আকিদা-বিশ্বাস থাকতে হয়। অনেক সরলপ্রাণ মুসলিম ভাই "ঐক্যের’' কারণে শিয়াদের নিয়ে কিছু বলা অপছন্দ করেন, তারা মনে করেন - ওরাও তো আমাদের ‘মুসলিম’(?) ভাই। যা হোক, এই লেখায় আমি শিয়াদের আকিদার কিছু অংশ আলোচনা করব যাতে পরিষ্কারভাবে দেখা যাবে যে তারা কতটা ‘ইসলামী’ আকিদা রাখে। বোঝা যাবে যে তারা মুসলিম নাকি মুশরিক। আকিদার আলোচনার জন্য তাদের বিখ্যাত ও প্রসিদ্ধ সব গ্রন্থ যেমনঃ উসুলুল কাফী, মকবুল আহমদের তাফসির ইত্যাদি গ্রন্থ থেকে রেফারেন্স দেয়া হয়েছে। এই বিখ্যাত গ্রন্থগুলো শিয়াদের ওয়েবসাইটগুলোতে পাওয়া যায়।
.
শিয়াদের ধর্মীয় বিধি-বিধানের জন্য সবচেয়ে বিখ্যাত ও প্রসিদ্ধ গ্রন্থ হচ্ছে - মুহাম্মদ ইবন ইয়াকুব আল-কুলাইনীর ‘উসুলুল কাফী’। এই ‘উসুলুল কাফী’ গ্রন্থের মধ্যে “গোটা পৃথিবীর মালিক ইমাম” (باب أن الأرض كلها للإمام) নামক অধ্যায়ে ইমাম আবু আবদিল্লাহ(আ) {জাফর সাদিক} থেকে বর্ণনা করা হয়েছেঃ তিনি বলেন: দুনিয়া ও আখেরাত ইমামের মালিকানায়, যেখানে ইচ্ছা তিনি তা রাখেন এবং আল্লাহর কাছ থেকে পুরস্কারস্বরূপ যার কাছে ইচ্ছা তা হস্তান্তর করেন।
[উসুলুল কাফী (أصول الكافي), পৃ. ২৫৯; (ভারত প্রকাশনা)]
.
অথচ আল কুরআনে মহান আল্লাহ বলেনঃ
“যমীন তো আল্লাহরই। তিনি বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা তার উত্তরাধিকারী করেন
(আল কুরআন, আরাফ ৭:১২৮)
.
“আসমান ও যমীনের সার্বভৌম ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহরই”।
(আল কুরআন, আলি ইমরান ৩:১৮৯)
.
আর শিয়াগণ লেখে: “আলী বলেন: ... আমিই প্রথম, আমিই শেষ,
আমিই ব্যক্ত, আমিই উপরে আর আমিই নিকটে এবং আমিই যমিনের উত্তরাধিকারী”।
[‘রিজালু কাশী’ (رجال كشي), পৃ. ১৩৮ (ভারতীয় ছাপা)]
.
আর এই আকিদাটিও প্রথম আকিদার মত ভ্রান্ত। আর আলী(রা) তা থেকে পবিত্র ও মুক্ত; আর এটা তাঁর উপর একটা বড় ধরনের মিথ্যারোপ। তিনি এই ধরনের কথা বলতেই পারেন না।
.
আর আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
“তিনিই আদি, তিনিই অন্ত; তিনিই সবার উপরে এবং তিনিই সবার নিকটে”।
(আল কুরআন, হাদিদ ৫৭:৩)
.
“আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর মালিকানা তো আল্লাহরই”
(আল কুরআন, হাদিদ ৫৭:১০)
.
আর প্রসিদ্ধ শিয়া মুফাসসির মকবুল আহমদ সূরা যুমারের এই আয়াতের ব্যাখ্যা করেছে:
“বিশ্ব তার প্রতিপালকের জ্যোতিতে উদ্ভাসিত হবে”। — (সূরা যুমার: ৬৯)
এই আয়াতের ব্যাখ্যায় সে (মকবুল আহমদ) বলেছে, জাফর সাদিক বলেন: নিশ্চয় যমিনের রব (মালিক) হলেন ইমাম। সুতরাং যখন ইমাম বের হবে, তখন তার আলোই যথেষ্ট; মানুষের জন্য চন্দ্র ও সূর্যের প্রয়োজন হবে না।
[তরজমাতু মকবুল আহমদ, পৃ. ৩৩৯]
.
চিন্তা করে দেখুন, তারা কিভাবে ইমামকে ‘রব’ (প্রতিপালক) বানিয়েছে; এমনকি তারা "بنور ربها" (তার প্রতিপালকের জ্যোতিতে)-এর অর্থ বর্ণনায় বলে: ইমামই হলেন সেই রব এবং যমিনের মালিক।
অনুরূপভাবে, সুরা যুমারের এই আয়াতের ব্যাখ্যায়ঃ
“তুমি আল্লাহর শরিক স্থির করলে তোমার কর্ম তো নিষ্ফল হবে এবং অবশ্য তুমি হবে ক্ষতিগ্রস্ত। অতএব তুমি আল্লাহরই ইবাদত কর এবং কৃতজ্ঞ হও।” — (সূরা যুমার: ৬৫-৬৬)
এই শিয়া মুফাসসির (মকবুল আহমদ) জাফর সাদিক থেকে ‘কাফী’ গ্রন্থে বর্ণনা করেন: তার (আয়াতের) অর্থ হল: যদি তোমরা আলী’র বেলায়াতের (একচ্ছত্র কর্তৃত্ব বা অভিভাবকত্বের) সাথে কাউকে শরিক কর, তবে তার ফলে তোমার আমল নিষ্ফল হবে।
অতঃপর [অতএব তুমি আল্লাহরই ইবাদত কর এবং কৃতজ্ঞ হও] -- আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন: অর্থাৎ তোমরা আনুগত্যসহ নবীর ইবাদত কর এবং তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর; কারণ, আমরা আপনার ভাই এবং চাচার ছেলেকে আপনার বাহুবলে পরিণত করেছি।
[তরজমাতু মকবুল আহমদ, পৃ. ৯৩২]
.
লক্ষ্য করুন, কিভাবে তারা আয়াতের ব্যাখ্যায় জাফর সাদিকের উপর মিথ্যারোপ করে; অথচ এই আয়াতগুলোর বক্তব্য হচ্ছে, আল্লাহ তা‘আলার তাওহীদ তথা একত্ববাদ প্রসঙ্গে; আর আল্লাহই হলেন সকল কিছুর সৃষ্টা। আর সকল প্রকার ইবাদত তাঁর জন্য হওয়াই বাঞ্ছনীয়।
.
আর কুলাইনী ‘উসুলুল কাফী’ গ্রন্থে উল্লেখ করেন, ইমাম মুহাম্মদ বাকের বলেন: আমরা আল্লাহর চেহারা; আমরা আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে তার চোখ এবং তার হাত যা রহমতসহ তার বান্দাদের উপর সম্প্রসারিত।
[উসুলুল কাফী (أصول الكافي), পৃ. ৮৩]
অনুরূপভাবে সে বলে: আমরা আল্লাহর জিহ্বা; আমরা আল্লাহর চেহারা এবং আমরা আল্লাহর সৃষ্টির মধ্যে তার চোখ।
[উসুলুল কাফী (أصول الكافي), পৃ. ১৯৩]
.
আর আবু আবদিল্লাহ(আ) {জাফর সাদিক} থেকে বর্ণিত, আমীরুল মুমিনীন[আলী(রা)] বেশি বেশি বলতেন: জান্নাত ও জাহান্নামের মধ্যে আমি আল্লাহর পক্ষ থেকে বণ্টনকারী ... আমাকে এমন কতগুলো বৈশিষ্ট্য দেয়া হয়েছে, যা আমার পূর্বে আর কাউকে দেয়া হয়নি; আমি জানি মৃত্যু, বালা-মুসিবত, বংশ এবং বক্তৃতা-বিবৃতির ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ সম্পর্কে। সুতরাং আমার পূর্বেকার কোন বিষয় আমার জানা থেকে বাদ পড়েনি এবং আমার নিকট থেকে যা অদৃশ্য, তাও আমার কাছ থেকে অজানা থাকে না।
[উসুলুল কাফী (أصول الكافي), পৃ. ১১৭]
.
লক্ষ্য করুন, কিভাবে তারা আল্লাহ তা‘আলার গুণাবলীকে আলী(রা)র জন্য সাব্যস্ত করার সাহস করল! [নাউযুবিল্লাহ]
.
কুলাইনী তার গ্রন্থের কোন এক অধ্যায়ে উল্লেখ করেন: ইমামগণ যা হয়েছে এবং যা হবে, তার জ্ঞান রাখেন; আর তাদের নিকট কোন কিছুই গোপন নেই।
আবু আবদিল্লাহ(আ) {জাফর সাদিক} থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমি অবশ্যই আসমান ও যমিনে যা কিছু আছে, তা জানি এবং আমি আরও জানি জান্নাত ও জাহান্নামে যা কিছু আছে। আর যা হয়েছে এবং যা হবে, তাও আমি জানি।
[উসুলুল কাফী (أصول الكافي), পৃ. ১৬০]
.
অনুরূপভাবে ‘উসুলুল কাফী’ গ্রন্থে উল্লেখ আছে: “তারা (ইমামগণ) যা ইচ্ছা করে, তা হালাল করতে পারে; আবার যা ইচ্ছা করে, তা হারামও করতে পারে। আর তারা কখনও কিছুর ইচ্ছা করেন না, যতক্ষণ না মহান আল্লাহ তা‘আলা ইচ্ছা করেন।
[উসুলুল কাফী (أصول الكافي), পৃ. ২৭৮]
.
অথচ আল্লাহ তা‘আলা তাঁর রাসূল(ﷺ)কে উদ্দেশ্য করে বলেন:
“হে নবী! আল্লাহ যা তোমার জন্য হালাল করেছেন, তা তুমি কেন হারাম করলে”।
(আল কুরআন, তাহরীম ৬৬:১)
সুতরাং আল্লাহ যখন তাঁর রাসূলকে(ﷺ) হালাল জিনিসকে হারাম করার কারণে সতর্ক করে দিয়েছেন, তখন নবী(ﷺ) ব্যতিত অন্যের দ্বারা তা কী করে সম্ভব হতে পারে??
.
কুলাইনী তার গ্রন্থে আরও উল্লেখ করেন:
ইমামগণ জানেন যে, তারা কখন মারা যাবেন; আর তারা তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী মারা যাবেন। আবু আবদিল্লাহ(আ) বলেন: কোন ইমাম যদি তার উপর আপতিত বিপদাপদ ও তার পরিণতি সম্পর্কে না জানে; তবে সে ইমাম আল্লাহর সৃষ্টির ব্যাপারে দলিল (হিসেবে গ্রহণযোগ্য) নয়।
[উসুলুল কাফী (أصول الكافي), পৃ. ২৭৮]
অর্থাৎ গায়েব জানতে হবে, নতুবা ইমাম হতে পারবে না। মনে হচ্ছে যেন তারা ইমামদেরকে মুশরিক না বানানো পর্যন্ত অনুসরণযোগ্য মনে করে না।
অথচ আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
“বল, আল্লাহ ব্যতীত আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে কেউই অদৃশ্য বা গায়েবী বিষয়সমূহের জ্ঞান রাখে না”।
(আল কুরআন, নামল ২৭:৬৫)
.
মহান আল্লাহ্ আরও বলেন,
“...কেউ জানে না আগামীকাল সে কী উপার্জন করবে এবং কেউ জানে না কোন দেশে সে মৃত্যুবরণ করবে। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সর্ববিষয়ে সম্যক জ্ঞাত।”
(কুরআন, লুকমান ৩১:৩৪)
কিন্তু শিয়াগণ তাদের ইমামদেরকে অদৃশ্যের জ্ঞানের ব্যাপারে আল্লাহর সাথে শরিক করে।
.
আর ‘উসুলুল কাফী’ এবং শিয়াদের অন্যান্য গ্রন্থসমূহ এই ধরণের মারাত্মক বিষয়াদি দ্বারা পরিপূর্ণ। এখানে যা উল্লেখ করা হয়েছে, তা নিতান্তই কম। আর উর্দু ভাষায় শিয়াদের অনেক কাব্য রয়েছে, যেগুলো আল্লাহর সাথে শির্ক এবং তাদের ইমামদের নিয়ে অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি দ্বারা ভরপুর; তার কিছু অংশে বর্ণিত আছে যে, সকল নবী বিপদ-মুসিবতের সময় আলী’র নিকট সাহায্য-সহযোগিতা চাইত; অতঃপর তিনি তাদেরকে সাহায্য করতেন। সুতরাং নূহ(আ) প্লাবনের সময় তার নিকট সাহায্য চেয়েছেন; ইবরাহীম, লুত, হুদ ও শীস [আলাইহিমুস সালাম]-সহ সকলেই তার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করেছেন এবং তিনি তাদের সাহায্য করেছেন(নাউযুবিল্লাহ)। আর আলী(রা)র মুজিযাসমূহ খুবই মহান, বিস্ময়কর এবং প্রত্যেক বস্তুর উপর প্রভাবশালী। মহররম মাসে আশুরার সময়ে আমাদের দেশের শিয়াদের আস্তানাগুলোতে এই জাতীয় বিভিন্ন শির্কী কাব্য শোনা যায়। শিয়াদের ভেতরে “ইয়া আলী মাদাদ” {হে আলী, সাহায্য করুন} এই শির্কী কথাটির প্রচলন দেখা যায়।
.
শিয়াদের নিকট নির্ভরযোগ্য গ্রন্থসমূহ থেকে কয়েকটি বর্ণনা মাত্র এখানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। পাঠকদের জানা উচিত যে, তাদের গ্রন্থসমূহ এ ধরনের শির্ক মিশ্রিত আকিদায় ভরপুর। সুতরাং এসব ভ্রান্ত আকিদায় বিশ্বাস করার পরও কোন ব্যক্তি মুসলিম থাকতে পারে কি?
.
কারণ, আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
“আল্লাহ সব কিছুর স্রষ্টা এবং তিনি সকল কিছুর কর্মবিধায়ক”।
(আল কুরআন, যুমার ৩৯:৬২)
.
তিনি আরও বলেন:
“তিনি কাউকেও নিজ কর্তৃত্বে শরিক করেন না”।
(আল কুরআন, কাহফ ১৮:২৬)
.
তিনি আরও বলেন:
“তোমার প্রতি ও তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবশ্যই ওহী হয়েছে, তুমি আল্লাহর শরিক স্থির করলে তোমার কর্ম তো নিষ্ফল হবে এবং অবশ্য তুমি হবে ক্ষতিগ্রস্ত।”
(আল কুরআন, যুমার ৩৯:৬৫)
.
তিনি আরও বলেন:
“কেউ আল্লাহর সাথে শরিক করলে আল্লাহ তার জন্য জান্নাত অবশ্যই নিষিদ্ধ করবেন এবং তার আবাস জাহান্নাম”।
(আল কুরআন, মায়িদাহ ৫:৭২)
.
সুতরাং এই আয়াত ও অনুরূপ অন্যান্য আয়াত খুবই স্পষ্ট যে, আল্লাহ তা‘আলা প্রত্যেক বস্তুর একক স্রষ্টা এবং আসমান ও যমিনের ব্যবস্থাপক। আর তিনিই প্রত্যেক বস্তুর উপর ক্ষমতাবান এবং তিনিই সব কিছুই জানেন।
পক্ষান্তরে শিয়াগণ আল্লাহ্‌র গুণাবলীকে তাদের ইমামের জন্য সাব্যস্ত করেন; আর আল্লাহ্‌র গুণাবলী আল্লাহ ব্যতীত অন্যের জন্য সাব্যস্ত করা কি শির্ক নয়?
আর যে ব্যক্তি এসব গুণাবলী আল্লাহ ব্যতীত অন্যের জন্য সাব্যস্ত করাকে বৈধ বলে বিশ্বাস করে, সে কি মুশরিক নয়? হ্যাঁ, অবশ্যই তা আল্লাহর গুণাবলীর মধ্যে শির্ক। আর এসব কথার প্রবক্তাগণ প্রকৃতই মুশরিক। এই লেখায় আমি শিয়াদের আকিদা বর্ণনা করে এর সাথে কুরআনের আয়াত উল্লেখ করে দিয়েছি, যাতে দেখা যাচ্ছে যে শিয়াদের আকিদা সুস্পষ্টভাবে কুরআনবিরোধী। যাদের আকিদা কুরআনবিরোধী, তারা কী করে মুসলিম হয়?

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৪৮

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: In the name of Allah, Most Gracious, Most Merciful

Allah has mentioned: لَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنسَانَ فِي أَحْسَنِ تَقْوِي

Indeed Allah has created the human in the best of forms. (Surah Teen, verse 4)
জগতের সকল মানব উপরোক্ত উক্তির অন্তর্ভূক্ত

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০২

রাজীব নুর বলেছেন: শিয়া মিয়া বুঝি না। সবাই মানুষ। সবার এগে মানুষ। তারপর ধর্ম।

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:০০

ইউসুফ হাওলাদার শাওন বলেছেন: সঠিক বলেছেন সহমত, তবে মানুষ এটাই পরিচয়, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, মুসলিম সবাই মানুষ, যুদ্ধ হত্যা কাম্য নয়, শিয়া, মুসরিক, কাফির, তার বিচার আল্লাহ করবে, আমরা এসব নিয়া টানাটানি করে অরাজকতা সৃষ্টি না করাই ভাল বলে মনে করি

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৪৫

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: শিয়া সুন্নি বড়ো কথা নয়, মানবতা হয় উচিত যেকোনো ধর্মপালনকারীর অন্যতম ধর্ম | শিয়ারা আপনার কথামতো ইসলামের যতটুকু ক্ষতি করছে বা করেছে তার চাইতে কয়েক সহস্রগণ ক্ষতি করছে সুন্নিদেরই সংগঠন আইএস বা দায়েশ | এরা সুন্নি মুসলিমের দল হিসাবে যেভাবে মানুষকে জবাই করছে বা জীবন্ত পুড়িয়ে দিচ্ছে তা কতটুকু পৈচাশিক আপনি নিশ্চয় তা অস্বীকার করবেন না ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.