নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হৃদয় রিয়াজ

হৃদয় রিয়াজ

নিজের সম্পর্কে বলার মত তেমন কোনো যোগ্যতা এখন পর্যন্ত অর্জন করতে পারি নি। যদি কখনো পারি তখন ভেবে দেখব।যেহেতু আমি কোন নিয়মিত লেখক নই কাজেই লেখায় ভুলত্রুটি থাকতেই পারে। সেক্ষেত্রে সবার সহযোগিতা কাম্য।

হৃদয় রিয়াজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাবাশ ব্র্যাক...ফিরছে হাফসা

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৮



ইয়েস নাও ইট ইজ ডান। বহু আলোচনা সমালোচনার জন্ম দেয়ার পর অবশেষে সঠিক সিদ্ধান্তটিই নিতে যাচ্ছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ। হাফসাকে নিয়ে সৃষ্ট ঘটনার শুরু থেকেই আমরা সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা ভিতরে ফুঁসছিলাম। লাইব্রেরীতে মুক্তমত জরিপের আয়োজনের পাশাপাশি চলছিল সকলের সংঘবদ্ধ প্রয়াস। এরই সূত্র ধরে মাঠপর্যায়ে নানা পরিকল্পনার সঙ্গে ছিল ফেসবুকে গ্রুপ ডিস্কাশন এবং কর্মপন্থা নির্ধারনী। সর্বশেষ "a meeting for hafsa's suspension issue" নামে একটি ইভেন্ট খোলা হয়। রেজিস্টারার ইশফাক এলাহি স্যারের সাথে ইতিবাচক আলোচনার পর পরই আসে সুসংবাদটি।

যেটি হল হাফসা খুব শিঘ্রই ক্লাসে জয়েন করতে পারবে। তার নেকাব পরায় আর কোন বাঁধা রইলো না। খুব তাড়াতাড়ি মহিলা সিকিউরিটি গার্ড নিয়োগ করা হবে। হাফসাকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়।







আশা করব ব্যাপারটি নিয়ে আর কোন কাদা ছুড়াছুঁড়ি হবে না। ব্র্যাক বারবার বলেছে এবং এখনও বলছে হিজাব তথা কারো রিলিজিয়াস ভ্যিউতে আঘাত করা কখনই প্রতিষ্ঠানটির ইখতিয়ারের মধ্যে পরে না। সিকিউরিটির খাতিরে সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া ঘটনাটি প্রকৃত অর্থেই অনাকাঙ্ক্ষিত। খুব শিঘ্রই ব্র্যাক এটি নিয়ে বিবৃতি দিবে আশা করা যাচ্ছে। ভুলে গেলে চলবে না বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্টের বিরুদ্ধে প্রথম সারি থেকে রুখে দাঁড়ানোর অন্যতম সুতিকাগার হচ্ছে দেশের স্বনামধন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়টি। ধন্যবাদ সবাইকে।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: হাফসা ক্লাসে ফিরে যাক। যেহেতু ধর্মীয় অনুভূতির (ভুল/শুদ্ধ ভিন্ন আলোচনা) কারণেই এক বোরকার আগমণ আর এদেশের একটা বিশাল সংখ্যক মেয়ে বোরকা ব্যবহার করে সেহেতু এটা নিয়ে বেশী বাড়াবাড়ি করাটা অনুচিতই হবে। নিরাপত্তার জন্য স্টুডেন্ট আইডি কার্ড তো আছেই।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: সহমত ভাই। ধর্মীয় বিদ্বেষমূলক কোন মটিভ না থাকলেও জাস্ট এক ধরনের বোকামি করল। যাই হোক দিনশেষে ভুল বুঝতে পেরেছে এটাই বড় কথা। ভাল থাকবেন।

২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৩

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: সহমত ভাই। ধর্মীয় বিদ্বেষমূলক কোন মটিভ না থাকলেও জাস্ট এক ধরনের বোকামি করল। যাই হোক দিনশেষে ভুল বুঝতে পেরেছে এটাই বড় কথা। ভাল থাকবেন।

৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৪

ভোরের সূর্য বলেছেন: @কুনোব্যাঙ* ভাই সমস্যা ঐ স্টুডেন্ট আইডি কার্ডে।কারন আইডি কার্ডের সাথে চেহারা মিলিয়ে দেখতে গেলেই তো নেকাব না পড়ে আসার বিষয়টি আসে। অবশেষে সঠিক সিদ্ধান্তটিই নিতে যাচ্ছে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ। ভাল হয়েছে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভোরের সূর্য কে। ব্লগে স্বাগতম। জেনে খুশি হবেন আমাদের মেশিন রিডেবল আইডি কার্ড এর কাজ ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। আশা করা যায় এটা হয়ে গেলে আর কোনো প্রবলেম থাকবে না।

৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৬

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
হাফসাকে ক্লাসে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়ায় খুশী হলাম।


যাদের নিরাপত্তার এত প্রয়োজন তাদের আগে থেকেই এই ব্যবস্থা রাখা উচিত ছিল। কারণ হিজাব পরাটা ধর্মীয় রীতি এবং হিজাব পরার মূল উদ্দেশ্য না পালন করলে পরে আর লাভ কি।

আশাকরি এ ঘটনা থেকে সকল প্রকার প্রতিষ্ঠান এ ব্যপারে আগাম ব্যবস্থা নিবেন।

আমরা আবার আরেকটি হাফসা কাহিনী যেন না শুনি।



২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। এক্ষেত্রে আমি পুরো ব্যাপারটাকেই ব্র্যাকের বোকামি বলব। ভালো থাকবেন ভাই।

৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪২

ইনফা_অল বলেছেন: সিকিউরিটির জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ বায়োমেট্রিক এক্সেস কন্ট্রোল সিস্টেম ব্যবহার করতে পারে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। জেনে খুশি হবেন ব্র্যাক খুব শীঘ্রই মেশিন রিডেবল আইডি কার্ডের ব্যবস্থা করতে যাচ্ছে। ভালো থাকবেন।

৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০৫

রবিনহুড বলেছেন: সিকিওরিটির বিষয়টি হল একটা ছুতা মাত্র। তাদের মূল উদ্দেশ্য হল ইসলামকে প্রতিরোধ করা....

আর ড্রেসকোড তো আরো বড় ভাওতাভাজী....

সিকিউরিটির বিষয় আসলে যেটা প্রথমেই আসে... মুখ ঢেকে যদি কেউ প্রবেশ করে সেখানে তো চোখে সালগ্লাস লাগিয়ে এই ভাবে সিকিউরিটি ফাকি দিতে পারবে.... এই ব্যপারে সিকিউরিটি উদাস... এটা নিয়ে কোন নিষেধ নেই....

ব্রাক যদি সত্যিই সিকিউরিটি এনশিওর করতে চায় তা হলে তো শুধু আইডি কার্ড দিয়ে কতটা নিরাপত্তা দিতে পারবে? কেউ যদি পকেটে বা ব্যাগে করে বোম নিয়ে ঢুকে তখন তাদের তথাকথিত সিকিউরিটি সিষ্টেম কি সেটা আটকাতে পারবে?
কখনই পারবে না?
এখন প্রশ্ন হল একজনের পরিবর্তে অন্য জন প্রবেশ, নাকি কেউ আগ্নেয়অশ্ত্র নিয়ে প্রবেশ করলে কোনটা ব্রাকের জন্য নিরাপত্তাহীনতা বেশী তৌরি করবে?

অথচ আগ্নেয়অশ্ত্র প্রবেশ বন্ধের জন্য তাদের কোন সিকিউরিটি সিশ্টেম ল নেই....


আর ড্রেস কোড যে সম্পূর্ন ভাওতাভাজী সেটা যে কেউ ই বুঝতে পারবে....
ড্রেশ কোডের মূল উদ্দেশ্য থাকে শালিনতা তৌরি করা....
অথচ ড্রেস কোডে এমন অনেক বিষয় নেই যে গুলো আমাদের সামাজের চোখে শালিনার মাঝে পরে না... যেমন যদি বলা হয় কোন মেয়ে বুকের ভাজ দেখানো বড় গলার জামা পরে আসে সেটার ব্যপারে তথাকথিত ড্রেস কোডের কোন নির্দেশনা নেই.... এটা তখন অশালীন হলেও ড্রেস কোডের আওতায় নিষিদ্ধ নয়.....

এখানেই ড্রেস কোডের ভাতওাভাজী রাখা হয়েছে....

====================================

শুধু সিকিউরিটির জন্য যদি নেকাব পরা নিষিদ্ধ করা হয় তা হলে আমি প্রশ্ন রাখব... কোন যমজ বোন যখন বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করবে তখন কি দেখে তাদের বর্তমান সিকিউরিটি সিষ্টেম সেটা সনাক্ত করতে পারবে? আইডি আর চেহারা দেখে এই ধরনের ক্ষেত্রে সনাক্ত করা সম্ভব না....

সব শেষে আজে যে বক্তব্য দিয়েছে এটা অনেকটা নিজেদের রক্ষা করা জন্য বক্তব্য।

বক্তব্য যেভাবে শুধু মাত্র হাফসার জন্য এজন মহিলা সিকিউরিটি নিযুক্ত করার উল্লেখ করে বিষয়টি নিয়ে তাদের অতিরিক্ত মহানুভবতা প্রকাশের প্রচেষ্টা মাত্র.....

মহিলা সিকিউরিটি থেকে বায়োমেট্রিক সিষ্টেম অধিক নিরাপত্তার জনক... অথচ সেটা বাদ দিয়ে একজন মহিলা নিযুক্ত করে এমন ভাব নিল যে তারা কতটা আন্তরিক....

এটা হল শ্রেফ লোকদেখানো বিষয়... আর কিছুই না.....

===================================


৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০৮

রবিনহুড বলেছেন: সব শেষে একটাই কথা বলতে চাই.... আজকে তারা যতই নিজেদের সাধু বলে পরিচয় দেবার জন্য চেষ্ট করুক না কেন...

লেন্জা ইজ ফেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড.....

ব্রাকের লেন্জা বের হয়ে গেছে.....

মহিলা সিকিউরিটি নিযুক্তির কথা বলে ব্রাকে তার লেন্জা লুকাতে পারবে না..... অলরেডি পাবলিক ব্রাকের লেন্জা দেখে ফেলেছে....

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০১

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমি বলব ব্যাপারটাকে যে যার দৃষ্টিকোণ থেকে যেভাবে পারেন দেখতে পারেন। আমি মনে করি তাদের এই ধরনের কোনো মনোভাব থাকলে কাহিনী আরো আগেই ঘটতে পারত বিকজ বোরখা, হিজাব পড়া মেয়েরা ব্র্যাকে আজ নতুন না। ভাল থাকবেন।

৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০৮

মেংগো পিপোল বলেছেন: প্রথম কথাঃ সত্য এসে যখন মিথ্যার সামনে দ্বাড়ায় মিথ্যা বিলুপ্ত হয়।

দ্বীতিয় কথাঃ আমার অবচেতন মন কেনো যেনো ব্যাপার টাকে একটা পাবলিসিটি ষ্ট্যান্ড মনে করছে,নাও হতে পরে। আমাদের দেশ টা, একটা সব সম্ভবের দেশ।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার এই আশংখার জবাবে আপনার শেষ কথাটিই বলব আমাদের দেশ টা, একটা সব সম্ভবের দেশ।
ভালো থাকবেন।

৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:১১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উটকো ঝামেলা মনে করে ব্র্যাক পিছু হটলো।

বোর্খা-নেকাব না পরেও সালিন ভাবে প্রচলিত পোষাক পরে ধর্ম করা যায়।
বোর্খা-নেকাব ইসলামি ড্রেস না, আরবের প্রচলিত ড্রেস।
কোরানের আয়াতে মেয়েদের মুখ খোলা রাখার কথা স্পষ্ট ভাবেই বলা আছে সূরা আহযাবে।

ইসলামের আগমনের অনেক পুর্ব থেকেই আরব মহিলাদের মরুভুমিতে চলার সময় মুখঢাকার প্রচলন ছিল, তবে সেটা ধর্মিয় বিধানের অংশ হিসেবে ছিল না, ছিল বালুঝড়, লু হাওয়া বা তীব্র রোদ থেকে বাচার জন্যই।
আরবের তীব্র রোদ থেকে বাচতে সুধু মেয়েরা না, ছেলেরাও মাথার তালু আপাদমস্তক কাপড় দিয়ে ঢাকতো। এধরনের পুরুষদের পোষাক এখনো আরবে প্রচলিত।

ভন্ড মৌলবাদি গোষ্টি বোর্খা-নেকাব কে ইসলামি লেবাস বানিয়ে ফেলে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই। ব্যাপারটা নিয়ে আর বিতর্কে না গেলাম। মৌলবাদী গোষ্ঠীরা তাদের আসল চেহারা ঢাকার জন্য আজীবন ইসলামকে ব্যবহার করে আসছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। ভালো থাকবেন।

১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫০

তারেক বলেছেন: @হাসান কালবৈশাখী - বড় চাদর ব্যবহার করার কথা কোরআন শরীফে আছে এবং এও বলা আছে চাদর যেন সামনের দিকে ঝুলিয়ে দেয়। এখন আজকাল কার মেয়েরা কি পারবে সেভাবে চাদর সামনের দিকে ঝুলিয়ে পড়তে?

আরবে যখন পর্দার প্রচলন হয় হুজুর(সঃ ) এর জামানায় তখনও বোরখার প্রচলন ছিল না। পর্দা পালনের সুবিধার জন্য বোখার প্রচলন হয়েছে। বাসে ,রিকশায়,টেম্পুতে,প্রাইভেট কারে ভ্যানে, ভীড় যুক্ত রাস্তায় হাটতে র্মাকেটিং করতে ,দ্রুত হাসপাতালে রোগী দেখতে যেতে ইত্যাদি কাজে লম্বা চাদর সামনের দিকে (যা কোরআনে বলা হয়েছে) ঝুলিয়ে চলাচল করা অসুবিধাজনক। তাই বোরখার প্রচলন করা হয়েছে।

বোরখা একটি ইসলামিক পোশাক, মুসলিম জাতির পোশাক।কোন নির্দিষ্ট ভূ-খন্ডের অধিবাসীদের পোশাক নয়। মুসলিম মেয়ে সে যে দেশেরই হোক না কেন পর্দার জন্য সে বোরখা পড়বে। লন্ডন, আমেরিকা, অষ্ট্রেলিয়া, কানাডা সব আধুনিক দেশেই কিছু না কিছু পর্দানশীল মুসলিম মেয়ে আছে এবং তারা নিয়মিত বোরখা পড়ে। কোন সমস্যা সে সব দেশের সরকারের বা মানুষের হয় না। এটাই নিয়ম। যত সমস্যা এই বাংলাদেশে।

এদেশের এক শ্রেণীর মানুষের বোরখার প্রতি মারাত্নক এর্লাজি আছে। কারন বোরখা পড়লে তারা মেয়েদের রুপ- লাবন্য উপভোগ করতে পারে না।

এই শ্রেণীর মানুষরা নারীর অধিকার,স্বাধীনতা আদায়ের জন্য বোরখার বিরুধীতা করে, অথচ র্গামেন্টসের গরীব মেয়েরা বেতন ৩ হাজার থেকে ৮ হাজার করার জন্য রাস্তায় নেমে কত কষ্ট করে লড়াই করছে , তাদের প্রতি এদের কোন নজর নেই। এদের অধিকার নিয়ে কোন আন্দোলন , কোন পোষ্ট বা বিবৃতি নেই। কারন এরা গরীব।এরা মেহনতি মানুষ, তেমন রুপ -লাবণ্য এদের নেই ।এদের রুপকে নিয়ে তারা কোন ব্যবসা করতে পারবে না, যা কিনা ইউনির্ভাসিটির মেয়েদের নিয়ে করতে পারবে। আর এজন্যই ইসলামিক পর্দাকে তারা এত ভয় পায়।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমি বলব ব্যাপারটাকে যে যার দৃষ্টিকোণ থেকে যেভাবে পারেন দেখতে পারেন। আমি মনে করি তাদের এই ধরনের কোনো মনোভাব থাকলে কাহিনী আরো আগেই ঘটতে পারত বিকজ বোরখা, হিজাব পড়া মেয়েরা ব্র্যাকে আজ নতুন না। ভাল থাকবেন।

১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩০

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: রবিনহুড বলেছেন:

লেন্জা ইজ ফেরি ডিফিকাল্ট টু হাইড.....

ব্রাকের লেন্জা বের হয়ে গেছে.....

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমি বলব ব্যাপারটাকে যে যার দৃষ্টিকোণ থেকে যেভাবে পারেন দেখতে পারেন। আমি মনে করি তাদের এই ধরনের কোনো মনোভাব থাকলে কাহিনী আরো আগেই ঘটতে পারত বিকজ বোরখা, হিজাব পড়া মেয়েরা ব্র্যাকে আজ নতুন না। ভাল থাকবেন।

১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: তবে কথাটা আসলেই সত্য। লেঞ্জাটা বের হয়েই গেল।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমি বলব ব্যাপারটাকে যে যার দৃষ্টিকোণ থেকে যেভাবে পারেন দেখতে পারেন। আমি মনে করি তাদের এই ধরনের কোনো মনোভাব থাকলে কাহিনী আরো আগেই ঘটতে পারত বিকজ বোরখা, হিজাব পড়া মেয়েরা ব্র্যাকে আজ নতুন না। ভাল থাকবেন।

১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮

আরজু পনি বলেছেন:
হাফসার ফিরে আসার খবরটা শুনে ভাল লাগল ।।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। সত্যি সংবাদটা পেয়ে বেশ ভালো লাগল। ভাল থাকবেন।

১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালো লাগলো খবর টা শুনে

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: ধন্যবাদ বর্ষণ ভাই। খররটা আসলেই ভালো লাগার মত। ভালো থাকবেন সবসময়।

১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: ধন্যবাদ বর্ষণ ভাই। খররটা আসলেই ভালো লাগার মত। ভালো থাকবেন সবসময়।

১৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫

ইমরান হক সজীব বলেছেন: ব্র্যাকের পিছু হটাতে দুঃখ পেলাম । মৌলবাদী গোষ্ঠীদের প্রশ্রই দেয়া ঠিক হল না ।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। আমি কিন্তু এটাকে পিছু হটা বলতে রাজি নই বরং সাধারণের সেন্টিমেন্টের প্রতি সম্মান জানানোয় অবশ্যই প্রতিষ্ঠানটির সাধুবাদ প্রাপ্য। তবে সচেতন থাকতে হবে মৌলবাদী গোষ্ঠী যেন এর আদলে কোন সুবিধা নিতে না পারে। ভাল থাকবেন ভাইয়া।

১৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। আমি কিন্তু এটাকে পিছু হটা বলতে রাজি নই বরং সাধারণের সেন্টিমেন্টের প্রতি সম্মান জানানোয় অবশ্যই প্রতিষ্ঠানটির সাধুবাদ প্রাপ্য। তবে সচেতন থাকতে হবে মৌলবাদী গোষ্ঠী যেন এর আদলে কোন সুবিধা নিতে না পারে। ভাল থাকবেন ভাইয়া।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.