![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ সন্দেহে আছি সেই দিন বুঝি দূরে নয়যেদিন আমিও এরকম একটি ট্র্যাজেডির ভিকটিম হবো। সিলেটের একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় লিডিং ইউনিভার্সিটি সিলেটের বন্দরবাজারের স্বনামধন্য মধুবন মার্কেটের উপর অবস্থিত। ভর্তি হওয়ার পর থেকেই দেখছি ভবনের বিভিন্ন জায়গায় ফাটল। কিছুদিন আগে ভূমিকম্পে ফাটল কিছুটা বাড়ে। কিন্তুকেউই এদিকে নজর দেয় না। উল্লেখ্য যে সিলেট নগরীর প্রথম দিকে যে সকল ভবন ছিল, মধুবন মার্কেট এদের মধ্যে একটি। লোকমুখে শোনা যায় এখানে ৪ তলা ফাউন্ডেশনে ৬ তলা তোলা হয়েছে। শুনেছিলাম, কিছুদিন আগে সয়েল টেস্টের মাধ্যমে ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছিলো অর্ধেক ছাত্রছাত্রীকে অন্যত্র সরিয়ে নিতে। কিন্তু তা না করে শুধু ভবনের উপরের কয়েকটা বিলবোর্ড সরানো হয়েছে। কিন্তু যেই লাউ সেই কদু। বিলবোর্ড সরানো হয়েছে ঠিকই কিন্তু এর বদলে ছাদের উপর খোলা হয়েছে ক্যান্টিন আর স্পোর্টস রুম।
উল্লেখ্য ইউনিভার্সিটিতে প্রতিদিন প্রায় ২৫০০ ছাত্রছাত্রী এবং ২৫০ জন শিক্ষক আসা-যাওয়া করেন। নিচের তিনতলা মার্কেটের মানুষের সংখ্যা আর নাইবা বললাম। প্রায় ৩০০০ মানুষের ভাঁড় আর কতদিন সহ্য করতে পারবে মধুবনমার্কেট, তাই এখন দেখার বিষয়।
স্থায়ী ক্যাম্পাসের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে অনেক আগে থেকেই। কাজ চলছে কামাল বাজারে। কিন্তু কবে হবে তাকেউ জানেনা। ততদিন কি এতো মানুষের ভাঁড় বইতে পারবে মধুবন মার্কেট? নাকি আরেকটা শিরোনাম হবে “২৫০০ ছাত্রছাত্রী খুন”! ওহ... দুঃখিত, এটাকে খুন বলা হয় না, বলা হয় দুর্ঘটনা!
সাভারের দুর্ঘটনা দেখে এখন মনে সন্দেহ জাগে পরবর্তী গণকবর কি খোঁড়া হচ্ছে আমাদের জন্য?
২৫০০ মা-বাবার আহাজারী শোনার জন্য দেশ তৈরী হও।
আমার দৌড় লেখালেখি পর্যন্তই। তাই কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ ছাড়া আমার আর বলার কিছুই নাই। যদিও জানিনা আমাদের খুন করার আগে কর্তৃপক্ষ কানের তালা খুলবেন কিনা।
-সংগৃহীত
২| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
দড়ি বাবা বলেছেন: জ্বি।ধন্যবাদ ।@সেলিম আনোয়ার
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত । ভাল থাকবেন।