![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথম দৃষ্টিতে, ছাগল এবং তড়িচ্চুম্বক বলের মধ্যে কোন সম্পর্ক থাকার কথা নয়। ছাগল একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী, যখন তড়িচ্চুম্বক বল মৌলিক প্রাকৃতিক শক্তির মধ্যে একটি। তবে, বিজ্ঞানের অদ্ভুত জগতে, এই দুটি বিষয়ের মধ্যে একটি অপ্রত্যাশিত সম্পর্ক রয়েছে।
স্ট্যাটিক বিদ্যুৎ এবং ছাগলের লোম:
শীতকালে, শুষ্ক আবহাওয়ায়, ছাগলের লোম স্ট্যাটিক বিদ্যুৎ তৈরি করতে পারে। যখন লোম একে অপরের সাথে ঘষা হয়, তখন ইলেকট্রন স্থানান্তরিত হয়, লোমকে ধনাত্মক বা ঋণাত্মকভাবে চার্জ করে। যখন চার্জযুক্ত লোম কোন পরিবাহীর স্পর্শে আসে, তখন স্ট্যাটিক বিদ্যুৎ নির্গমন ঘটে, যা ঝাঁঝালো স্পর্শ বা এমনকি ছোট্ট স্ফুলিঙ্গের কারণ হতে পারে।
ছাগলের দুধ এবং তড়িচ্চুম্বক বল:
ছাগলের দুধে ক্যাসিন নামক একটি প্রোটিন থাকে। ক্যাসিনের অণুগুলি ডিপোল মুহূর্ত ধারণ করে, যার অর্থ তাদের একটি ধনাত্মক এবং একটি ঋণাত্মক প্রান্ত থাকে। এই ডিপোল মুহূর্তগুলি তড়িচ্চুম্বক বলের মাধ্যমে একে অপরের সাথে মিথস্ক্রিয়া করে, ছাগলের দুধকে তার অনন্য গঠন এবং বৈশিষ্ট্য প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ, ক্যাসিন দুধকে ঘন করতে এবং দই তৈরিতে সাহায্য করে।
ছাগলের চোখ এবং তড়িচ্চুম্বক বর্ণালী:
ছাগলের চোখ মানুষের চোখের চেয়ে বেশি তীব্র আলো দেখতে পারে। এর কারণ হল ছাগলের চোখে রড নামক কোষ থাকে যা নীল আলোর প্রতি সংবেদনশীল। নীল আলো তড়িচ্চুম্বক বর্ণালীর
উপসংহার:
যদিও প্রথম দৃষ্টিতে অপ্রত্যাশিত, ছাগল এবং তড়িচ্চুম্বক বলের মধ্যে বিজ্ঞানের মাধ্যমে আকর্ষণীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। স্ট্যাটিক বিদ্যুৎ থেকে শুরু করে ছাগলের দুধের গঠন এবং তাদের চোখের আলো ধারণ করার ক্ষমতা পর্যন্ত, তড়িচ্চুম্বক বল এই অসাধারণ প্রাণীদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: নতুন পোস্ট দিন।