![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেকেই স্টিকি পোস্টে গিয়া মগাচিপের জন্য সমেবেদনা জানাচ্ছেন এই বলে যে মগাচিপ কে আমি ঘৃণা করলেও তার সুস্থতা কামনা করি একজন মানুষ হিসাবে। উত্তম কথা। সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই। কিন্তু এইটা কি যারা ব্লগে ইসলাম কে গালি দিয়ে, মহানবী (সাঃ) কে গালি দিয়ে লেখে তাদের জন্যই সত্য? এই ব্লগে আমি দেখেছি আমাদের “ছাল নাই কুত্তার বাঘা তার নাম” টাইপ ছাগু ফাইটার ব্লগাররা ২৮শে অক্টোবর কেন ছাগু মারতে পারে নাই কেন সেদিন সে পল্টনে ছিলোনা এই ভেবে শীৎকার করতে। তাদের সেই শীৎকারে সামুর আকাস বাতাস মেঘলা হয়ে যেত। ছাগুরা কেও মানুষ নয়? তাদের ঘরে বাবা নেই মা নেই? তাদের অপরাধ তারা জামায়ত করে? জামায়ত করা যদি রাষ্ট্রদোহীতা হয়ে তাহলে আইন অনুযায়ী তাকে ফাসি দেন। রাস্তায় পিটিয়ে রসিয়ে রসিয়ে হানাদাররা যেমন বেয়নেট দিয়ে খুচিয়ে ৭১-এ এদেশের মানুষ মেরেছিল সেইভাবে বাশ দিয়ে পিটিয়ে খুচিয়ে মারা হল আর আমাদের প্রগতশীল সব ব্লগাররা কেন সেই হত্যাযজ্ঞে সামিল হতে পারেনাই তা ভেবে আকাশ বাতাস শীৎকার করে কেদেকেটে ভাসিয়ে ফেলে। লাথি মারি তোদের এই মানবতার প্রতি। এই সব তথাকথিত প্রগতশীল ব্লগার অনেকে ফেসবুকে তাদের রিলিজিয়াস স্ট্যাটাস দিয়ে রাখে “ মানবতা”, “মানবতাই হোক সবার ধর্ম” প্রথমে শুনে ভালো লাগলেও একটু তলিয়ে দেখলে আসলে বুঝা যায় তাদের মানবতার স্টাইল কি ধরনের। নিজের মতাদর্শের কেও আঘাত পাইলে তখন তাদের সেই মানবতা উথলে পড়ে। উথলাতে উথলাতে সেটা টিএসসি থেকে বেডরুমে গিয়ে শেষ হয়। কিন্তু নিজের মতাদর্শের বিপক্ষের কেও আঘাত পেলে তখন সেই মানবতা যেন ব্যাংকের ভল্টে সযত্নে থাকে। কারন, প্রতিবাদ করতে গেলে যে আমি ছাগু ট্যাগ খেয়ে যাবো। আর ব্লগে ছাগু ট্যাগ খাওয়া আর মৃত্যুদণ্ড পাওয়া সমান হিসাবেই ধরা হয়। রাখতোর এই ট্যাঁগিং। এই পোস্ট পড়েন । অমিপিয়ালরেও তোরা ছাগু ট্যাগ মারছিলি। এতেই বুঝা যায় তোদের মগজ মাথাতে না হাঁটুতে থাকে।
©somewhere in net ltd.