![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকের দৈনিক সিলেট থেকে যে নিউজটি দিলাম এবং যার বক্তব্য তুলে দিলাম উনাদের পরিচয় সম্পর্কে শুধু এ্কথাটি বলব। এই দলের প্রতিটা লোকই জামায়াত শিবিরকে মনে প্রাণে ঘৃণা করে। এবং এই দলের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ আন্জুমানে তালামিযে ইসলামিয়ার সাথে ছাত্র শিবিরের অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে। এই দলের লোকেরা যাকে পীর হিসাবে মানেন সেই আল্লামা ফুলতলী ছাহেবের মাদ্রাসায় শিবির পরিচয় পাওয়া মাত্র মারতে মারতে মাদ্রাসা থেকে বের করে দেওয়া হতো। এবং এখনও জামাতে ইসলামী বা ছাত্র শিবিরের কোন স্থান উনাদের কাছে নাই। এবং গত নির্বাচনী জামায়াতের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে উনার আওয়ামীলীগকে সাপোর্ট দিয়েছেন। সিলেটে উনাদের খুব ভালোই প্রভাব আছে এবং উনাদের অনুসারীও অনেক বেশী সারা সিলেট বিভাগে। এবং আমার দৃষ্টিতে এই দলের যে পীর বা উনার অনুসারী আছেন তারা ইসলামের সঠিক পথে আছেন। যাই হোক আমি এখানে উনাদের সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করতে চাচ্ছিনা শুধু এই কথাই বলব উনাদের মত কট্ররপন্থি জামায়াত বিরোধীদেরও পরোক্ষ সাপোর্ট পেতে যাচ্ছে জামায়াত শাহবাগ ইস্যুতে শুধুমাত্র কয়েকটা শুয়োরের কারণে:
বাংলাদেশ আন্জুমানে আল ইসলাহ’র সভাপতি মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী বলেছেন, আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর সর্বোত্তম সৃষ্টি। তিনি সর্বোত্তম আদর্শের অধিকারী। সমকালীন কাফির-মুশরিকরা তাঁর বিরোধীতা করে তাঁকে হত্যার ষড়যন্ত্র করলেও তাঁর চরিত্রে কলংক লেপন করার সাহস কেউ করে নি। অথচ ইসলামবিদ্বেষী ইহুদী-খৃস্টানদের প্ররোচনায় বর্তমানে মুসলিম নামধারী কিছু কুলাঙ্গার রাসূলে পাক (সা.)-এর সাথে চরম বেয়াদবির দুঃসাহস দেখাচ্ছে। বিশেষ করে ইন্টারনেটে সামাজিক যোগাযোগের কোন কোন মাধমে ও বিভিন্ন ব্লগে ইসলাম ও মহানবী (সা.)-কে নিয়ে তারা অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করছে। এদের বিরুদ্ধে সরকারকে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বিকৃত মানসিকতার অধিকারী ব্লগার রাজিবের অপকর্মের প্রতি ঘৃণা ও তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ তার অনুগামীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেন তিনি। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূলের সাথে বেয়াদবি করে কেউ কোন দিন পার পায় নি। এদেশের ধর্মপ্রাণ মুসলিম জনতা রাসূলের দুশমনদের ক্ষমা করবে না। তিনি বলেন, আমরা বিস্ময়ের সাথে লক্ষ্য করছি আমাদের দেশের কিছু নাস্তিক, মুরতাদ ব্লগার ইসলাম ও মহানবী (সা.)-এর বিরুদ্ধে কদর্য, কুরুচিপূর্ণ ও অযৌক্তিক অপপ্রচারের ক্ষেত্রে সালমান রুশদি, তসলিমা নাসরীন ও স্যামব্যাসিলকেও হার মানিয়েছে। এরা মুসলমানতো নয়ই বরং মানুষ নামেরও অযোগ্য। সরকারকে শয়তানের দোসরদের এ অপকর্ম চিরতরে বন্ধের ব্যবস্থা নিতে হবে। আইন প্রণয়ণের মাধ্যমে মহানবী (সা.)-কে অবমাননার ঘৃণ্য অপচেষ্টা বন্ধ করতে হবে। বিটিআরসি’কে এ সকল ব্লগ ও সাইট ব্লক করার জন্য সুস্পষ্ট নির্দেশ দিতে হবে। কোন মুসলমানের সন্তান শয়তানের দোসরদের অযৌক্তিক ও কুরুচিপূর্ণ বিভ্রান্তির বেড়াজালে পতিত না হয় সে ব্যাপারে সকল অভিভাবককেও সজাগ ও সচেতন থাকতে হবে। মুসলিম তরুণ সমাজকে নাস্তিক মুরতাদদের ইসলাম বিরোধী অপপ্রচার রুখতে কার্যকর ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়ারও আহ্বান জানান তিনি। তিনি মুরতাদ ব্লগারদের হুশিয়ারী উচ্চারণ করে বলেনÑ“তোমরা নিজেদের বিশ্বাসগত পংকিলতা নিজেদের কদর্য অন্তরেই পুষে রাখ। ৯০% মুসলমানদের দেশের সংখ্যাগরিষ্ট মানুষের বোধ-বিশ্বাস ও আকীদার বিরুদ্ধে কোন অপপ্রচার চালানোর অধিকার কারো নেই। ইসলাম ও মহানবী (সা.)-এর অবমাননা মুসলমানগণ বরদাশত করবে না।
তিনি বলেন, দেশের কোন নাগরিক আইনের উর্ধ্বে নয়। হত্যা, লুন্ঠন, রাহাজানি ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সাথে যদি কেউ জড়িত থাকে তবে তার সুষ্ঠু বিচার হওয়া উচিত। তবে এ ইস্যুতে ইসলামবিরোধীতা ও ইসলামী রাজনীতি বন্ধের ষঢ়যন্ত্র এদেশের মানুষ সহ্য করবে না। তিনি শাহবাগ আন্দোলন সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহবান জানিয়ে বলেন, দেশপ্রেমিক তরুণ প্রজন্মের দাবীর যৌক্তিকতা সরকারের খতিয়ে দেখা উচিত। পাশাপাশি তরুণ সমাজকে লেখা-পড়াসহ নিজ নিজ কর্মে ফিরিয়ে নেয়া প্রয়োজন। কেননা সেখানে ধীরে ধীরে বেহায়পনা ছড়িয়ে পড়ছে। তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনের সাথে কিছু কুচক্রী নাস্তিক মুরতাদও সংযুক্ত হয়ে গেছে। তারা ইসলাম নিয়ে কটাক্ষ করছে। অম্লীলতা ছড়িয়ে আমাদের তরুণ সমাজ বিপথগামী করছে। এদের বিষয়ে সকলকে সতর্ক হতে হবে। তিনি ব্লগের এ সব লেখালেখির পেছনে কোন ষঢ়যন্ত্র কাজ করছে কি না তাও খুঁজে দেখার আহবান জানান।
তিনি মঙ্গলবার সংগঠনের কার্যালয়ে আনজুমানে আল ইসলাহর কেন্দ্রীয় পরিষদের জরুরী দায়িত্বশীল সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন। সংগঠনের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা এ.কে.এম মনোওর আলীর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত উপস্থিত ছিলেন আনজুমানে আল ইসলাহর কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা ছরওয়ারে জাহান, অর্থ সম্পাদক মাওলানা আবূ ছালেহ কুতবুল আলম, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মাওলানা নজমুল হুদা খান, অফিস সম্পাদক আলমগীর হোসেন, তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নজীর আহমদ হেলাল, আনজুমানে আল ইসলাহর কেন্দ্রীয় সদস্য অধ্যাপক মাওলানা আব্দুল মুছাব্বির, মাওলানা ছালেহ আহমদ বেতকোনী, অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল আহাদ, অধ্যক্ষ মাওলানা নুমান আহমদ, হাফিয মন্্জুর আহমদ, সিলেট জেলা আল ইসলাহর সভাপতি উপাধ্যক্ষ মাওলানা আবু জাফর নোমান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মাওলানা শুয়াইবুর রহমান, সিলেট মহানগর সভাপতি আলহাজ শাহাজাহান মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আজির উদ্দিন পাশা, মাওলানা আতাউর রহমান, মাওলানা ছালেহ আহমদ, তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
কর্মসূচী
সভায় মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অবমাননার প্রতিবাদে বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর উদ্যোগে আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার বাদ জুমআ সকল জেলা, মহানগরে এবং ২৪ ফেব্রুয়ারি রবিবার সকল উপজেলা সদরে মিছিলের কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
ইন্তাজ ভাই বলেছেন: কি বলব কিছু বুঝতে পারতেছিনা। আমার মনের ভাব বুঝাতে পারবনা। শুধু এই টুকু বলব শাহবাগের এই আন্দোলন দেখে অনেক আশান্বিত ছিলাম। আশা ছিলা যুদ্ধাপরাধীর বিচার হবে। শাহবাগের এই তারুণ্য হবে আগামী দিনের বাংলার প্রতিটা আন্দোলনের অগ্রপথিক।
এখনও আশা ছাড়িনাই এখনও আশায় আছি, দেখি কি হয়।
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
সারোয়ার পলাশ বলেছেন: ভাই, আপনার হ্য়তো জানা নাই ফুলতলীর মরহুম পীর সাহেব জনাব আবদুল লতিফ চৌধুরী এবং উনার বড়ো ছেলে বর্তমান পীর জনাব হুছামুদ্দীন চৌধুরী বেশ বড় মাপের রাজাকার ছিলেন। বিষ্শাস না হলে একটু খোজঁ নিয়ে দেখুন। জামায়াত এর সাথে উনাদের ঝামেলা টা লাগে এই জন্য যে, জামায়াত "পীর" প্রথা মানেনা।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
ইন্তাজ ভাই বলেছেন: আমিও দুই একবার এই কথাটি শুনেছি কিন্তু সঠিক কোন প্রমাণ পাইনি এবং উনাদের কথা বার্তায় কখনও এই রকম মনে হয়নি। যাই হোক আমি উনাদের পক্ষে বিপক্ষে কিছু বলতে চাইতেছিনা আমার মুল কথা হচ্ছে, শাহবাগের আন্দোলনে নাস্তিকদের নেতৃত্ব ইস্যুতে যেভাবে সকল ইসলামী দল একতাবদ্ধ হচ্ছে সেটা খুবই ভয়ের ব্যাপার।
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
ফায়ারম্যান বলেছেন: রতিদিন যদি এভাবে চলতে থাকে তাহলে একটা না একটা সময় এই যৌক্তিক আন্দোলনটাও আমাদের দেশের নোংরা রাজনীতি গ্রাস করবে ।অলরেডী গ্রাস করতাছে ।তখন আর এই আন্দোলনে সাধারন মানুষ যাবে না , যাবে শুধু দলীয় লোকজনেরা । তখন জন-মানুষের আন্দোলন হিসেবে শাহবাগ আন্দোলন তার মর্যাদা হারাবে ।ভালো খাবার প্রতিদিন খাইলে যেমন ঐ খাবারের টেষ্টও একসময় বিস্বাদ- অরুচি লাগে ।তেমনি প্রতিদিন অনবরত এই যুদ্ধপরাধ ইষ্যু -যুদ্ধপরাধ ইষ্যু করতে করতে ইহাও একসময় ভেল্যুলেস হইয়া যাইবে ।
শাহবাগ আন্দোলন জন-মানুষের আন্দোলন হিসেবে এখনো সফল ।ইতিমধ্য এই আন্দোলনের প্রক্ষিতে সরকার দ্রুত আইন সংশোধন করতেও বাধ্য হইছে । কিন্তু প্রতিদিন যদি এভাবে চলতে থাকে তাহলে একটা না একটা সময় এই যৌক্তিক আন্দোলনটাও আমাদের দেশের নোংরা রাজনীতি গ্রাস করবে ।অলরেডী গ্রাস করতাছে ।তখন জন-মানুষের আন্দোলন হিসেবে শাহবাগ আন্দোলন তার মর্যাদা হারাবে ।
শাহবাগ আন্দোলনকারীদের উচিৎ সরকাররে দ্রুত অন্তত শীর্ষ রাজাকারগুলানের বিচারকাজ শেষ করনের আল্টিমেটাম দিয়া চলমান আন্দোলন সাময়িক বন্ধ করা উচিৎ ।
সরকারের কাছে আল্টিমেটাম হতে পারে এরূপঃ
১। যুদ্ধপরাধীদের বিচার ছিল এই সরকারের নির্বাচনী ওয়াদা । এই ওয়াদার কারনে আমরা অনেকেই এই সরকারকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছিলাম । এখন সরকারের কাছে আল্টিমেটাম জানাচ্ছি যে , সরকার তার মেয়াদ শেষ হবার আগেই অন্তত ধৃত শীর্ষ রাজাকার লিডারগো বিচার কাজ সম্পন্ন করতে হবে । আর যদি রায়ে কারো ফাসি হয় ।তবে সরকার তার মেয়াদ শেষ হবার আগেই ফাসির দন্ডপ্রাপ্ত আসামীকে ফাসিতে ঝুলাতে হবে । রায় দিবে এই আমলে আবার রায় কার্যকর বাকি রাইখা ভোটের ব্যবসা করবে , এই টাইপের ফাজলামী করলে ভোটের সময় আওয়ামী লীগকে বাশ দেয়া হবে ।সুতরাং সরকার তার মেয়াদ শেষ হবার আগেই অন্তত ধৃত শীর্ষ রাজাকার লিডারগো বিচার কাজ এবং রায় কার্যকরের কাজ সম্পন্ন করতে হবে । আল্টিমেটাম শ্যাষ
৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
ফায়ারম্যান বলেছেন: হাটহাজারীতে আজ ব্লগারদের যে শাস্তি দাবি করা হয়েছে তার মূলে রয়েছে থাবা বাবা ও আসিফের মত কুখ্যাত কতিপয় ব্লগার। দুস্কৃতিকারীদের নিয়ে কখনো কোন আন্দোলন সফল হয় না। এদের দুর্গন্ধের কারণে এই আন্দোলনে আলেমগণ সমর্থন দিতে পারছে না। আসিফ থাবা বাবারা আন্দোলনে যতটুকু অবদান রেখেছে তার চাইতে হাজারগুণ বেশি অবদান রেখেছে এই আন্দোলনকে বিতর্কিত করতে। শাহবাগে আন্দোলনের সাথে যারা যুক্ত আছেন, তাদের মধ্য কোন বিতর্কিত ব্যক্তি থাকলে ঝেটিয়ে বিদায় করুন। কারণ এই ধরণের ব্যক্তিরা আন্দোলনে যতটুকু অবদান রাখছে তার চেয়ে আন্দোলনকে ক্ষতিগ্রস্হ করছে বেশি।
কুখ্যাত নাস্তিক থাবা এই আন্দোলনের লাখো মানুষের মধ্যে একজন মাত্র... সে এই আন্দোলনের রিপ্রেজন্টেটিভ বা মুখপাত্র না... এই আন্দোলন বাংলার মানুষের দাবী... থাবার ধর্ম বিরোধি লেখায় তার ব্যক্তিগত বিশ্বাস ফুইটা উঠছে... শাহবাগের সকল মানুষের না ।
আসিফ থাবা বাবারা আন্দোলনে যতটুকু অবদান রেখেছে তার চাইতে হাজারগুণ বেশি অবদান রেখেছে এই আন্দোলনকে বিতর্কিত করতে।এই ধরণের ব্যক্তিরা আন্দোলনে যতটুকু অবদান রাখছে তার চেয়ে আন্দোলনকে ক্ষতিগ্রস্হ করছে বেশি
নিজের হৃদয়ের কথা শুনুন। সে কি বলে। যদি বলে এইটা নাস্তিকদের, রাজনৈতিক দলগুলোর আন্দোলন, পতিতা-গাজাখোরদের যায়গা ; আপনার আসার দরকার নাই। আর যদি মনে হয় এইটা আপনার আমার আন্দোলন, দেশ মাত্রিকার ঋণ শোধের যায়গা তবে অবশ্যই আসুন। দেখা হবে শাহবাগে। জয় বাংলা ।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
ইন্তাজ ভাই বলেছেন: আসিফ থাবা বাবারা আন্দোলনে যতটুকু অবদান রেখেছে তার চাইতে হাজারগুণ বেশি অবদান রেখেছে এই আন্দোলনকে বিতর্কিত করতে।এই ধরণের ব্যক্তিরা আন্দোলনে যতটুকু অবদান রাখছে তার চেয়ে আন্দোলনকে ক্ষতিগ্রস্হ করছে বেশি
৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
সারোয়ার পলাশ বলেছেন: "শাহবাগের আন্দোলনে নাস্তিকদের নেতৃত্ব ইস্যুতে যেভাবে সকল ইসলামী দল একতাবদ্ধ হচ্ছে সেটা খুবই ভয়ের ব্যাপার। "
সহমত পোষন করছি
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
ইন্তাজ ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আমার কথাটি বুঝতে পারার জন্য
৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ৯০% মুসলমানের দেশে জামাতে ইসলামীর কূটচালে অর্ধেক অর্থাৎ ৪৫% ধরা খাবে এটাই স্বাভাবিক। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কিভাবে সম্ভব?
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০১
ইন্তাজ ভাই বলেছেন: আসিফ থাবা বাবারা আন্দোলনে যতটুকু অবদান রেখেছে তার চাইতে হাজারগুণ বেশি অবদান রেখেছে এই আন্দোলনকে বিতর্কিত করতে।এই ধরণের ব্যক্তিরা আন্দোলনে যতটুকু অবদান রাখছে তার চেয়ে আন্দোলনকে ক্ষতিগ্রস্হ করছে বেশি।
এখনই সময় ওদেরকে আন্দোলন থেকে ঝেটিয়ে বিদায় করে সঠিক নেতৃত্বে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া এতে অনন্ত আমি শিওর যে, জামায়াত শিবির অন্য কোন ইস্যু দিয়ে জনতার এই আন্দোলনকে দমাতে পারবেনা। সরকার যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দিতে বাধ্য হবেই হবে।
৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
ওরাকল বলেছেন: সব আন্দলনের নেতৃত্বদানকারীদেরই কিছু মোরাল ও ইথিক্স থাকা লাগে। কিন্তু সাহাবাগের এই সাধারন জনতার আন্দলনের নেতা হিসেবে আমরা যাদের নাম টিভি-পত্রিকায় দেখছি তাতে মনে হয়েছে যে, ব্যাক্তি যত বিতর্কিতই হোক তিনি 'রাজাকারের ফাসি চাই' এই দাবিতে সুর মেলালেই যে আন্দলনকারীদের এক জন হয়ে যাচ্ছে। খুব সাধারন আন্দলনকারী হলেও ব্যাপারটাকে খুব একটা গুরুত্ব দেবার কিছু ছিল না। কিন্তূ কতিপয় জঘন্য বিতর্কিত ব্যাক্তি যখন মিডিয়ায় এই আন্দলনের মুখপাত্র হয়ে আসে ঠিক তখনই তাদের ব্যাক্তিগত কর্মকান্ড এই আন্দলনের সাথে সাংঘর্ষিক হয়ে যায় যা প্রকারান্তরে গোটা আন্দলনকেই প্রশ্নের মুখমুখি দাড় করিয়ে দেয়।
চিন্তা করুন আত্নসিকৃত দুই জে-জে এডমিন ৭১ -এর ঘাতক-ধর্ষকদের বিচারদাবিদারদের নেতৃত্বে ! দুই ডিজিটাল ধর্ষক ৭১ এর ঘাতক-ধর্ষকদের বিচার চাইছে ...... এই সব হিপোক্টেটদের ত্যাগ না করলে শাহবাগের আন্দলন ব্যার্থতায় পর্যবসিত হবে ......।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩১
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: হায় রে ! আসেন বেলুন তো উড়াইলাম ! এখন ঘুড়ি উড়াই । আর আন্দোলনও উড়তে থাকুক ।