নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
IslamInLife-এর team এবং সাইট সম্মানিত উলামায়েকেরামের দুআ ও নির্দেশনায় পরিচালিত।
একজন ঈমানদার। শয়তানের শিকারের যে কিনা সবচেয়ে বড় লক্ষ্য। হতেই পারে যেকোনো সময়ে শয়তানের খপ্পরে পড়ে ঈমানদারের পদস্খলন হবে! সেজন্যে তাকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে। কিভাবে সে সতর্ক থাকবে
এর জবাব দেখুন স্বয়ং আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে বলে দিয়েছেন। সূরা বাকারা’র ৩৮ নম্বর আয়াতের অর্থটি গভীরভাবে লক্ষ্য করুন (এই আয়াত আদম عليه السلام ও তার স্ত্রীকে পৃথিবীকে পাঠানো প্রসঙ্গে):
(অর্থ) আমি বললাম, এবার তোমরা সবাই এখান থেকে নেমে যাও। তারপর আমার কাছ থেকে তোমাদের কাছে যদি কোন হেদায়াত (অর্থাৎ, সঠিক পথের নির্দেশনা) পৌঁছে, যারা আমার হেদায়াতের অনুসরণ করবে তাদের কোন ভয় থাকবে না এবং তারা দুঃখিতও হবে না। সূরা বাকারা: ৩৮
আদম عليه السلام ও তার স্ত্রীর ঘটনা উল্লেখ করে সূরা আরাফে আল্লাহ তাআলা সতর্ক করে দিয়েছেন:
(অর্থ) হে আদম সন্তান-সন্ততিগণ! শয়তান যেন কিছুতেই তোমাদেরকে প্রতারিত করতে না পারে, যেমন সে তোমাদের পিতা-মাতাকে জান্নাত থেকে বের করেছিল। সূরা আরাফ: ২৭ (আংশিক তরজমা)
শয়তানের পথ পরিহার করতে হবে। যত কথা ও কাজ শয়তান পছন্দ করে সেগুলি ছাড়তে হবে। চিন্তা, কথা ও কাজে পরিশুদ্ধি আনতে হবে। এগুলোর পরিশুদ্ধি নির্ভর করে অন্তরের পরিশুদ্ধির ওপর।
(ইনশাআল্লাহ চলবে)
আমাদের সাথে থাকুন:
===============
http://www.islaminlife.com/bn
http://www.islaminlife.com
https://www.facebook.com/islaminlife..official
https://twitter.com/islaminlife
https://youtube.com/islaminlifechannel
Subscribe here: Click This Link
Quran Tilawat: Click This Link
Dua: Click This Link
Deeni Taleem: Click This Link
Tasfseerul Quran: Click This Link
Eman Jagoroni: Click This Link
Azan: Click This Link
Hadith theke Taleem: Click This Link
Ramadan: Click This Link