নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
IslamInLife-এর team এবং সাইট সম্মানিত উলামায়েকেরামের দুআ ও নির্দেশনায় পরিচালিত।
আল্লাহ তাআলা’র পথে প্রচেষ্টায় খুব ছোট ছোট কদমও অনেক বড়! হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই।
দেখেন না, যদি ১০০ বছর কুফরির ভেতর থাকার পর কেউ ঈমান আনে তাকে কিভাবে ক্ষমা করা হয়?! কারণ আল্লাহ তাআলা’র রহম ও করম সীমাহীন!
আমরা বার বার গুনাহ করার পরও তওবা করব। আশা-উৎসাহ হারাব না ইনশাআল্লাহ। দেখতে হবে কোন্ পথে হোঁচট খাচ্ছি…
এটা তো সুমহান সেই রাজপথ! আল্লাহ পাকের পথে হোঁচট খাওয়া কি কম সৌভাগ্যের বিষয়? না ভাই। দুনিয়ার পথে হোঁচট খেয়ে মানুষ কত আফসোস করে, কত রকম পাগলামি করে, কত বার চেষ্টা-তদবির করে। বিফল হলেও সেই চেষ্টার কথা কিভাবে বলতে থাকে। আর মুমিনতো আল্লাহকে লাভ করার জন্য হোঁচট খাচ্ছে। সে চাচ্ছে পাক্কা নামাযি হতে, নামায কাযা না করতে। সে চাচ্ছে গুনাহ থেকে বেঁচে থাকতে। সে চাচ্ছে আরো বেশি নেক কাজ করতে। কিন্তু বার বার সে হোঁচট খায়। এই শুরু করে, এই আবার হোঁচট খায়। জামআত ছুটে যায় বা কোনো গুনাহ হয়ে যায়।
কিসের চিন্তা?! পথ তো আল্লাহ’র? তওবাতো করা হচ্ছে? বার বার তওবাই হোক। কান্না হোক। আফসোস হোক। কান্না না আসলে কান্নার ভান হোক। তবু এ পথই আল্লাহ’র পথ। এ পথেই তাঁকে পাওয়া যাবে ইনশাআল্লাহ।
বান্দা যখন বার বার আল্লাহ তাআলা’র কাছে ক্ষমা চাবে ও তওবা করবে আল্লাহ তাআলার রহমত বার বার বান্দার ওপর পড়বে। ফলে বান্দার অন্তর গুনাহমুখীতা থেকে আল্লাহমুখী হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। এটা আল্লাহ তাআলা’র দান। শর্ত হল হতাশ হওয়া যাবে না। বার বার এবং বার বার গুনাহ থেকে তওবা করতে হবে। প্রতিটি তওবা খাঁটি হতে হবে। পরে তওবা ভাঙবে – এ ভয়ে তওবা থেকে বিরত থাকলে হবে না। তওবা করেই বার বার আমাকে আল্লাহ’র দিকে ফিরতে হবে। তাঁর করুণা ও ক্ষমার দিকে ফিরতে হবে। এটাই বান্দার কাজ। ইনশাআল্লাহ বান্দা শীঘ্রই আল্লাহ তাআলা’র অশেষ রহমতপ্রাপ্ত হবে।
আমাদের কাছে বিশ্বস্ত সূত্রে একটি ঘটনার বর্ণনা এসেছে। আরবের এক যুবক ভাই সিগারেট খেত। নামায পড়ত সময় মত। কিন্তু সে তওবায় অভ্যস্ত ছিল। তার দিলে অনুশোচনা ছিল। মৃত্যু হল। কবর হল জান্নাতুল বাকী – মাদীনা মুনাওয়ারার সুবিখ্যাত কবরস্থানে! এতে কী বোঝা গেল? বান্দা তওবার মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা’র অনেক কাছে পৌঁছে যায়। সেটা অন্যরা টেরও পায় না। অতএব আমরা যেন হতাশ না হয়ে যাই। আল্লাহ তাআলা’র পথে খুব দৃঢ়ভাবে চলতে থাকি। বিপদে আপদে, নানান অবস্থায় যেমন তাঁকে ডাকি, গুনাহ হলে তাঁকেই ডাকি। তাঁর কাছে বিনীতভাবে ক্ষমা চেয়ে নেই।
আমাদের সাথে থাকুন:
===============
http://www.islaminlife.com/bn
http://www.islaminlife.com
https://www.facebook.com/islaminlife.official
https://twitter.com/islaminlife
https://youtube.com/islaminlifechannel
Subscribe here: Click This Link
Quran Tilawat: Click This Link
Dua: Click This Link
Deeni Taleem: Click This Link
Eman Jagoroni: Click This Link
Tasfseerul Quran: Click This Link
Azan: Click This Link
Hadith theke Taleem: Click This Link
Ramadan: Click This Link
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৮
ইসলাম ইন লাইফ বলেছেন: জ্বি, ঠিক বলেছেন। যদি ইচ্ছাকৃতভাবে এভাবেই গুনাহ করতে থাকা হয় যে, তওবা করে নেব, তাহলে সেই তওবা যথার্থ নয়। অর্থাৎ,
এখন গুনাহ করব তারপর তওবা করব, আবারও গুনাহ করে তওবা করে নেব - এ মানসিকতায় গুনাহ করা আল্লাহ'র সাথে ঠাট্টা-ছলনা করারই নামান্তর! অতএব এ জাতীয় তওবা কোনো উপকারে আসবে না। অপরদিকে, গুনাহ করে কেউ যদি খাঁটি তওবা করে নেয় তাহলে ইনশাআল্লাহ সে ক্ষমাপ্রাপ্ত হবে। একই গুনাহ আবার হলে, তাকে খাঁটি তওবা আবারও করতে হবে। এটাই প্রবন্ধে বারবার গুনাহ, বারবার তওবার উদ্দেশ্য। কিন্তু, "গুনাহ আবার করব, তওবা আবার করব" - এ তওবা গৃহিত হওয়ার আশা বৃথা। আল্লাহ তাআলা তো অন্তর্যামী। তাঁকে ফাঁকি দেওয়া সাধ্য কার?!
২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: নিজের অজান্তে আমি কোনো পাপ করলে সাথে সাথে তওবা করে ফেলি।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০০
ইসলাম ইন লাইফ বলেছেন: এ তো সুমহান গুণ ভাই! আল্লাহ আমাদেরও দান করুন। আমীন।
৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০১
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: অজস্র গুনাহের বসবাস আমার অন্তরে।জানিনা আল্লাহ আমাকে কবে ক্ষমা করে সুপথে ফিরিয়ে আনবেন!তবে আল্লাহ আনবেন এটা আমার বিশ্বাস কারন আল্লাহ মহান।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
ইসলাম ইন লাইফ বলেছেন: ইনশাআল্লাহ সৎ চেষ্টাটি অব্যাহত রাখুন! আপনার আশা আল্লাহ পূরণ করবেন। আমাদের জন্যও দুআ করবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৫
হাবিব বলেছেন: বারবার তওবা করবেন বারবার গুনাহ করবেন? এই তওবা কি কোন উপকারে আসবে?