নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসলামি চিন্তাবিদ

ইসলামি চিন্তাবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম ধর্ম অনুযায়ি এম এল এম ব্যাবসা কি হারাম ?

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:২০


এম এল এম সিস্টেম হালাল না হারাম তা ভালভাবে বুঝার জন্য ১মে পিরামিড সিস্টেমটাও জানতে হবে। ১মেই বলি এম এল এম সিস্টেম আর পিরামিড সিস্টেম কিন্তু এক নয় কিন্তু একটাকে ভালভাবে বুঝতে অন্যটা সম্পর্কেও জানা জরূরী। সাধারনত পিরামিড সিস্টেমটাকে বেশীরভাগ আলেমই হারাম জানে কারন- পিরামিড সিস্টেম হল এমন একটি সিস্টেম যাতে অধিকাংশ মানুষের অর্থ লোভকে কাজে লাগিয়ে উচুস্তরের সদস্যরা অর্থ উপার্জন করে থাকে এবং একটা নির্দিষ্ট সময়ে বিনা শ্রমেই তাদের অর্থ আসতে থাকবে আর এক্ষেত্রে পিরামিডের আকৃতির মত যে যত উপরের স্তরে থাকবে সে ততোই লাভবান হবে আর সর্বদাই নিম্নস্তরের বিশাল পরিমানের সদস্যরা উপরের স্তরে যাবার লোভে পরে শুধু অর্থ দিয়েই যাবে কিন্তু কোনরুপ অর্থ অন্য কারো হতে পাবে না। এখন এই সিস্টেমের সম্পুর্ন বাইরে থেকে কেউ যদি ব্যাপারটা লক্ষ্য করে তবে সে দেখতে পাবে যে সর্বদাই একটা দেশের বিশাল পরিমান জনসংখ্যা শুধুমাত্র অর্থ দিয়েই যাচ্ছে এবং দিন দিন তাদের সংখ্যা পর্যায়ক্রমে বাড়ছে এবার বুঝার সুবিদার্থে ধরুন যারা নতুন তারা শুধু অর্থ দিয়েই যাচ্ছে কিন্তু কারও কাছ থেকে অর্থ পাচ্ছে না এই ধরনের সদস্যদের নামকরন করা হল মফিজ। এবার জনসংখ্যার দিক দিয়ে বেশী এমন কোন দেশে যদি এই পিরামিড সিস্টেমটা চলমান থাকে তবে এই সিস্টেমের বাইরে থেকে কেউ ভালভাবে পর্যবেক্ষন করলে দেখতে পাবে যে সেই দেশে সর্বদাই অসংখ্য জনগন মফিজ হচ্ছে আর মফিজ বৃদ্ধি হারের উপর নির্ভর করে উপরের স্তরের সদস্যদের ইনকাম বৃদ্ধি পাচ্ছে । আর এই সিস্টেমে মফিজরা উপরের স্তরে যাওয়ার লোভে অবশ্যই অন্যকেও মফিজ বানিয়ে একটা নির্দিষ্ট সময়ে কিছুটা উপরের স্তরে গিয়ে অপেক্ষাকৃত কম মফিজে রুপান্তরিত হবে আর তা হবে এমনি একটি শৃংখলার মাধ্যমে যে একজন মফিজ দুইজনকে মফিজ বানাতে পারলে সে আর মফিজ থাকছে না আর যেহেতু কেউ মফিজ হবার আশায় এই সিস্টেমে ঢুকবে না বরং সে নিয়মানুযায়ি মফিজ ১মে হয়েছিল এজন্য যে সে যাতে নিজে মফিজ না হয়ে বরং অন্যদেরকে আরো বেশী বেশী মফিজ বানিয়ে অর্থ ইনকাম করতে পারে সুতারাং এই লোভে পরে এই চক্রটা চলতেই থাকবে এবং এই চক্রের বাইরের কিছু সচেতন দেশদরদীরা একটা নির্দিষ্ট সময় পরে আক্ষেপ করে বলতে বাধ্য হবে যে --- হায়! আমাদের দেশে দিন দিন শুধু মফিজের সংখ্যা বাড়ছে।

এছারাও দেশদরদী কিছু পরিসংখ্যানের ব্যাক্তি জরিপ করলে দেখতে পাবে যে দেশে সর্বদাই বিশাল পরিমানের নাগরিক মফিজ থেকেই যাচ্ছে এবং এদের সংখ্যা বৃদ্ধিও পাচ্ছে আর হটাত করেই সরকার যদি নতুন কাউকে আর মফিজ হওয়া নিষিদ্ধ করে দেয় এবং পিরামিডিরা বাধ্য হয়ে নিজেদের মাঝে দ্রব্য-সামগ্রী বা অন্যকিছু দ্বারা বৈধ ব্যাবসাও শুরু করে তবু এই সিস্টেমে যারা নিম্ন পর্যায়ে তারা তুলনামূলক বেশী বঞ্চিত এবং যে যত উপরে সে অত্যধিক বেশী লাভবান হবে আর এই উচুস্তর এবং নিন্মস্তরের পার্থক্য এতই বেশী হবে যে প্রচলিত অন্য কোন ব্যাবসাতে তা সম্ভব নয় সুতারাং এই ব্যাবসাতে এমনই একটা ধোকা রয়েছে যে শুধুমাত্র মানুষকে লোভ, স্বার্থপরতা এবং অন্যের ক্ষতি চেয়ে ধাপ্পাবাজি করে নিজের আখের গোছাতে বাধ্য করবে। এবার ধরা যাক সত্যি সরকার তাই করল এবং তারপরেও লোভে পরে ঐ সিস্টেমের নিচুস্তরেরা অটোমেটিক্যালি নিজেরা তুলনামুলক বঞ্চিতই থেকে যাবে আর নিচ্চুস্তরের সংখ্যা বেশী হওয়ায় সামগ্রীক দিক দিয়ে দেশের ক্ষতি হবে আর দেশের ক্ষতি হলে এর প্রভাব প্রতিটা জনগনের উপরই বর্তাবে যদিও তারা হালাল ভাবে জীবন ধারন করুক। সুতারাং নতুন কাউকে মফিজ হওয়া বন্ধ করেও সরকার যখন সামগ্রিক ক্ষতি হতে বাচতে পারবে না তখন সরকারের উচিত ছিল ঐ ব্যাবসা সম্পুর্নই বন্ধ করা কিন্তু কোন এক রহস্যময় কারনে সরকার ধরুন বন্ধ করল না তখন সেই দেশের এক সচেতন বিজ্ঞানী গবেষনা করে এমন একটি ভ্যাকসিন আবিস্কার করল যে এটি কোন এলাকায় রেখে দিলে পরের দিন দেখা যায় উক্ত এলাকার সবারই লোভ, ধোকাবাজী এসব গুন একেবারেই থাকে না তাই ঐ বিজ্ঞানী তার ভ্যাকসিনটি ঐ পিরামিডিদের শুধুমাত্র মাত্র মফিজ এবং অপেক্ষাকৃত নিম্ন পর্যায়ের সদস্যদের প্রয়োগ করল আর কিছুদিন পর দেখা গেল সবাইকে ভ্যাকসিন না দিলেও শুধুমাত্র নিচু পর্যায়ের উপর প্রয়োগ করাতেই উপরের স্তরের লোকদের অর্থ ইনকাম বন্ধ হয়ে গেছে কারন নিচু স্তরদের মাঝে লোভ না থাকায় তারা নতুন কাউকে মফিজ বানাচ্ছে না তাই তাদের উপর একতরফাভাবে নির্ভরশীল উচু শ্রেনীদের অভাব দেখা দিচ্ছে তাই এই ব্যাবসা বন্ধ করতে তারা বাধ্য হল ।
এবার কিন্তু উপরের উদাহরন থেকে বুঝা গেল যে এই ব্যাবসার পিছনে শুধুই ছিল লোভ এবং এমন ধোকাবাজী যার মাধ্যমে সুদের মতই নিচুস্তরের মানুষকে শোষন করা হত তাই বেশীরভাগ লোকই এই ব্যাবসাকে হারাম বুঝতে পেরেছে অনেক জায়গায় নিষিদ্ধও করা হয়েছে কিন্তু তাতে কি যুগে যুগে শয়তান একই ধরনের ধোকাকে নিত্য নতুন নাম দিয়ে মানুষের সামনে প্রেজেন্ট করেছে আর অধিকাংশ মানুষই তা সাদরে গ্রহন করেছে আর তেমনি আরেকটি ধোকা হল এম এল এম সিস্টেম । এম এল এম সিস্টেম এর ধোকা বুঝতে একটু খেয়াল করে দেখুন এখানে অর্থের বদলে কিছু দ্রব্য লেন-দেনের ব্যাবস্থা করা হয়েছে আর আরো একটু ভালভাবে যাচাই করে দেখুন যে এখানে যে দ্রব্যগুলো আনা হয়েছে সেই একই দ্রব্য একই কোয়ালিটিরই বাজারে কিনতে গেলে মূল্যমানে বেশ পার্থক্য দেখা মিলবে যেমন- এম এল এম ব্যাবসায়ীরা যে মোবাইল এবং টুথপেষ্ট এর মুল্য নির্ধারন করেছে ১১০০ এবং ৩০০ টাকা আপনি ঠিক সেই একইমানেরই মোবাইল এবং টুথপেষ্ট বাজারে পেতে পারতেন যথাক্রমে ১০০০ এবং ২০০ টাকাতেই তাহলে আপনি এম এল এম কোম্পানীর সদস্য হওয়াতে আপনাকে অতিরিক্ত ১০০টাকা অতিরিক্ত মুনাফা দিয়ে সেখানে ঢুকতে হল যদিও মুল উদ্দেশ্য মোবাইল এবং টুথপেষ্ট ক্রয় ছিল না বরং মূল উদ্দেশ্য ছিল আপনিও আরো দু-একজকে সেখানে ঢুকাবেন সেই মোবাইল এবং টুথপেষ্ট বিক্রি করে অর্থাৎ তাদের কাছ থেকেও আপনি অতিরিক্ত ১০০ টাকা মুনাফা নিয়ে ঢুকাচ্ছেন তাই আপনি এবারে কিছু টাকা লভ্যাংশ পেলেও তারা নতুন হওয়ায় কিন্তু কিছুই লাভ পাচ্ছে না অর্থাৎ আপনি সেই পিরামিড সিস্টেমে উল্লেখিত মফিজ বানালেন এর পূর্বে আপনিও ছিলেন মফিজ সুতারাং এবার মূল কথায় আসা যাক যে পিরামিড আর এম এল এম সিষ্টেম আসলে একই ধোকাবাজী সিস্টেম, এখানে শুধুমাত্র প্রোডাক্ট আনায়ন করে আরো ধোকায় ফেলানো হয়েছে বলে এটি আরো বেশী দাজ্জালী ধোকা । আপনি পিরামিড সিস্টেমে ১০০ বা ১০০০ টাকা পাঠিয়ে ঢুকতেন এবং পরে অন্যদের বুঝিয়ে(মফিজ বানিয়ে) কিছু লভ্যাংশ আপনিও পেতেন আর এম এল এম সিস্টেমে আপনি তুলনামূলক বেশী দাম দিয়ে কিনে সেই একইভাবে ১০০ বা ১০০০ টাকা দিয়েই ঢুকছেন সুতারাং পিরামিডে দিতে হয় সরাসরি অর্থ আর এম এল এম সিষ্টেমে দিতে হয় তুলামূলক বেশী দাম দিয়ে প্রোডাক্ট নিতে গিয়ে অতিরিক্ত অর্থ তাই ঘুরে ফিরে একই জিনিস এবং একইভাবে মফিজ হওয়া তবে এটি আরো বেশী ধোকামূলক
যেমনঃ- ধোকা-১) যেহেতু বাজার থেকে একই মানের জিনিস তুলনামূলক কম দামে পাওয়া যায় তাই মানুষকে মফিজ বানাতে সাধারন এম এল এম প্রতিষ্ঠানের দ্রব্যগুলোর এমন নাম দেয়া হয় বা এমন ধরনের হয়ে থাকে যে, তা বাজারের অন্যান্য প্রোডাক্টের সাথে সহজেই তুলনা করে এর অতিরিক্ত মুল্য সম্পর্কে সাধারন মানুষ ধারনা নিতে পারে না বলে মনে করে এটি আসলেই হাইকোয়ালিটির এবং দামী প্রোডাক্টই তাছারা তারা এম এল এম এর প্রচার পরোচনার মত দ্রব্যগুলোরও এড, প্রচার ইত্যাদি করে থাকে তাই সদস্যদের সবাই প্রোডাক্টগুলোকে স্বাভাবিক মুল্যেরই ভাবে। ধোকা-২) মুসলমানদের দেশে হালাল বলে চালানোর উদ্দেশ্যে এমন কিছু দ্রব্য নিয়ে আসে যেসব দ্রব্যের নাম শুনলেই একটা ইসলামি ইসলামি ভাব মনে ভেসে উঠে যেমন- কালো জিরার তেল ১০০০ টাকা খুবই চকচকে বোতলে আনবে কিন্তু আপনি একই পরিমান বাজার থেকে নিজে খাটি কালোজ়িরা কিনে নিজেই তেল ভাংগালে পাশাপাশি ঐরকম বোতল দুইটা কিনলেও আপনার খরচ ২০০ টাকাও পরবে না অর্থাৎ ঐ কালোজিরা কিনার দ্বারা যারা ঢুকে তারা আসলে ৮০০ টাকা দিয়ে কোম্পানিতে ঢুকে মফিজ স্তরে থাকে। ধোকা-৩) অনেকসময় এম এল কোম্পানী বড় হলে নিজেরাই এইধরনের তুলনামূলক উচ্চ মুল্যের দ্রব্য তৈরী করবে ফলে সদস্যরা নিজেদের হালাল বিজনেসম্যান এন্ড সেলসম্যান ভাবতে থাকে । আর সবচেয়ে বড় সমস্যা হল এই সব এম এল এম কোম্পানী অনেক সময় এমন কিছু কোম্পানীর সাথে চুক্তি করে যেসব কোম্পানী অনেকটাই দেউলিয়া হবার উপক্রম কারন সেই কোম্পানীর প্রোডাক্ট নিম্নমানের কিন্তু দাম বেশী ছিল , তখন এম এল এম কোম্পানী তাদের সেসব প্রোডাক্ট অল্পদামে কিনে সদস্যদের মাঝে বেশী দামে সঞ্চালন করে ফলে এম এল এম এর আন্ডারে যারা থাকে তারা তো বেশী দাম দিয়ে ক্রয় করে পিরামিডি হচ্ছেই পাশাপাশি নিজেরাও লো কোয়ালিটির পন্য ব্যাবহার করতে বাধ্য হয় আর এতে করে দেশে লো কোয়ালিটির প্রোডাক্ট তৈরী করে এমন কোম্পানীর অবস্থান শক্ত হয় যা ভাল মানের কোম্পানীর জন্য হুমকি স্বরুপ এবং এর প্রভাব সাধারন জনতার উপরেও পরে। ধোকা-৪) সদস্যদের কাছ থেকে দ্রব্যের মাধ্যমে অতিরিক্ত মুনাফা নেয়া হচ্ছে তা আড়াল করতে বেশিরভাগ কোম্পানী এমন সব আজগুবী বিদেশী পন্য সদস্যদের মাঝে সেল করে যেগুলোর ব্যাবহার সেই দেশের জনতার বা সেই সদস্য ব্যাক্তির মোটেও জরুরী ছিল না কিন্তু অনেকেই এম এল এম কোম্পানীর সদস্য হওয়াতে দেশের তাদের ধোকায় পরে অনেকেই এসব পিকুলিয়ার প্রোডাক্ট ব্যাবহার করতে বাধ্য হয় । তবে ইদানিং কিছু এম এল এম ব্যাবসা এমন আছে যে কিছুতেই হারাম মনে হয় না যেমন- এ ধরনের এম এল এম এর সিষ্টেম হল সদস্যরা এদের নিজস্ব দোকান হতেই সাধারন দ্রব্যাদি ক্রয় করবে বাজার দরেই অর্থাৎ অতিরিক্ত মুনাফা নিবে না এটিও বড় ধরনের ধোকা কারন এই ধরনের ব্যাবসা যারা শুরু করেছে তাদের মাষ্টার প্লান হল এসব হতে লাভ করে সেই লভ্যাংশ দিয়ে বিভিন্ন সুদী ব্যাংক এবং এন জি ও এর মত হারাম ব্যাবসা করা । এটিও হারাম কারন যারা যারা হালাল এম এল এম এর মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ সুদী ব্যাবসায় সহায়তা দিচ্ছে।

সাধারন এম এল এমে যারা থাকে তারা ব্রেইন ওয়াশড হয় তাই তারা সহজেই বুঝতে চায় না বিশেষ করে বেশী জনসংখ্যাবহুল দেশে এর প্রভাব বুঝা আরো কঠিন তাই একটি উদাহরন এর মাধ্যমে ধরুন একটি দ্বীপে প্রায় ৬০ থেকে ৭০ জন লোক আছে এখন মনে মনে সেই দ্বীপে এম এল এম এর দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবটা একটু নিজে নিজেই ভেবে দেখতে পারেন। দেখতে পাবেন ঘুরে ফিরে সেই দাজ্জালী ফেরাউনী পিরামিড সিষ্টেমের মাধ্যমেই সব হচ্ছে আর ঘুরে ফিরে নিচু শ্রেনীদের হক্ব নষ্ট হচ্ছে যদিও অন্যের হক্ব নষ্ট করায় অমুসলিমদের হয়ত তেমন যায় আসে না কিন্তু মুসলিমরা জানে আল্লাহ সুবঃ বান্দার হক্ব মাফ করেন না তাই তথাকথিত এসব এম এল এম বিজনেস থেকে প্রতিটা মুমিনেরই দূরে থাকা উচিত কারন এটি শুধু হারামই নয় বরং প্রচন্ড ধোকাবাজীমুলক হারাম। বর্তমানে সারাবিশ্ব যারা নিয়ন্ত্রন করছে তারাও কিন্তু উপরোক্ত পিরামিড সিস্টেমের মাধ্যমেই শোষন করে যাচ্ছে এক্ষেত্রে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে বিভিন্ন দেশের শাষক মহল ।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:৫৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাল, সব দৃষ্টিকোন থেকেই এম এল এম খারাপ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৭

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ একমত পোষনের জন্য

২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই হারাম।

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২৭

ইসলামি চিন্তাবিদ বলেছেন: হ্যা !

৩| ০৫ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এমএলএম বিজনেস মিশনারী ও পীর সুত্র থেকে তৈরি, বাংলাদেশে এমন ও পীর আছে যাদের মুরিদ সংখ্যা এক কোটির উপরে ভাবতে পারেন ? এমএলএম অবস্যই হারাম নিন্দনীয় ও নিকৃষ্ট একটি পেশা যাকে ঘৃণা করতে হবে, এই ধরনের ব্যবসা হতে সমাজের মুক্তি নেই, আমার ব্লগ কলামে - মিশন “বাবা আমার পীর বাবা পড়তে পারেন”

LINK: Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.