![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বরস্বতি পূজার ছুটি চলিতেছে । অবসর পাইয়া বাংলা সিনেমা দেখার এবং দেখিয়া একখানা বিটল রিভিউ লেখিবার সাধ(পড়ুন, ভীমরতি) মনে চাগার দিয়া উঠিল । অতঃপর “রিভিউ আমি লেখিবই” এই মর্মে নিজেরে প্রস্তুত করিয়া লইলাম । কিন্তু ততক্ষণে আরো একখানা সমস্যা দেখা দিল……রিভিউ আমি লেখিব বটে, কিন্তু বাংলা সিনেমা আমি এখন কোথায় পাই??? স্যাটেলাইট চ্যানেলে কিছু সিনেমা চলিতেছে বটে কিন্তু তাহাতে খবর আর ইশতেহার(পড়ুন বিজ্ঞাপন) মাঝারে বালির ডাইনি(পড়ুন স্যান্ডউইচ) তে পরিণত হইবার নিশ্চয়তাও রহিয়াছে । অতঃপর ডিভিডি কিনিবার সিদ্ধান্ত নিলাম । কিন্তু জনসমক্ষে বাংলা সিনেমার ডিভিডি কিনিয়া বাসায় আসিয়াছি ইহা বন্ধুমহলে প্রচার পাইলে স্বীয় ইজ্জতের লটারী হইতে মানসচোখে দেখিতে পাইলাম । কাজেই একখানা বাংলা সিনেমার ডিভিডি আনিয়া দিবার জন্য ছোট ভাইকে অনুরোধ করিলাম……ভ্রাতা “তোমার মগজের কয়খানা স্নায়ুরজ্জু তীর্থে গিয়াছে?”
জাতীয় চাহনি দিল । আমি তাহাকে আমার পরিকল্পনা কহিতেই সে ডিভিডি ভাড়া করিয়া আনিয়া দিতে সম্মত হইল । আমি ৫০ টাকা দিয়া তিনখানা “মূলধারা”র বাংলা মুভির অর্ডার দিয়া অঙ্গসংস্থান-শারীরতত্ত্বের পুস্তকে ডুবিয়া গেলাম
। এইখানে বলিয়া রাখিতেছি আমার ছোটভাই কিন্তু বিনা শর্তে এই দুঃসাহসিক কাজ করিতে সম্মত হয়নাই । তার চাহিদা অনুযায়ী তাহার একখানা সামু ব্লগ আমাকে খুলিয়া দিতে হইয়াছে । এই ব্লগে সে কি করিবে, আদৌ কিছু করিবে কিনা তাহা বলিতে পারি না
।
যাহাই হউক, সন্ধ্যাবেলা গৃহে ফিরিয়া ছোটভাই বলিল তিন দোকান খুঁজিয়া সে কলকাতার বাংলা সিনেমা ছাড়া আর ডিভিডি/ভিসিডি/সিডি কিছুই পায় নাই । আমি যাতে না চটিয়া যাই এইজন্য তিনটা মোবাইল ফিল্ম(3GP) কাজী মারুফের “ওরা আমাকে ভাল হতে দিল না”, শাকিব খান-ডিপজলের “কোটি টাকার কাবিন”, আর এম এ জলিল অনন্তের মাষ্টারপিস “খোঁজ-দ্যা সার্চ” নিয়া আসিয়াছে । কি আর করিব, মারুফের ছবিটাই দেখা শুরু করিলাম । আর অনেকক্ষণ ধরিয়া সাধু ভাষায় বকবক করিতে করিতে আক্ষরিক অর্থেই স্বীয় কটিদেশ “বঙ্কিম” হইয়া যাইতেছে
। কাজেই নিচের প্যারা হইতে চলিত ভাষায় লিখিতেছি ।
ছবির প্রথমে কয়েদী মারুফকে জেলার ডেকে পাঠান । জেলার মারুফকে তার জামিনের বুলেটিন দিলেন । মারুফ ঝুনা মাল, সে জেলারকে জিজ্ঞাস করে আসলেই কি সে মুক্ত নাকি জেল গেটেই আবার জামাই বানানো হবে । তখন জেলার বলে মারুফের আটটি মামলাতেই নাকি তার জামিন হয়ে গেছে, কাজেই এবার বোধহয় আর তেমন হবে না । জেলার মারুফের পবিবার-পরিজনের কথা জানতে চান, মারুফ বলে তার বাবার নামের জায়গায় কি লেখা আছে তা দেখতে । জেলার দেখে বলে, “তোর বাবার নামের জায়গায় লেখা মিঃ ড্যাশ, তুই কি খ্রিষ্টান?” মারুফ বলে তার মায়ের নাম নমিতা(বাপের নাম কি তাইলে ডোকোমন???), মারুফের জন্মের পর তার মা মুসলমান হইসিল……কয়েক বছর পর ক্যান্সারে মারা যায় । তার পর মারুফ স্কুলে ভর্তি হইলে তার বাবার নাম দেয় মিঃড্যাশ…… এর পরে মারুফ সবখানে ১নাম্বার হয়ে কলেজে উঠে । এই পর্যায়ে কাহিনী ফ্লাশব্যাকে চলে যায় । দেখা যায়। নবীন-বরণ অনুষ্ঠানে মারুফ আর শানু নাচছে । গানের কথাগুলা খারাপ না…… “উত্তরে দক্ষিণে পশ্চিম পুবে, ইচ্ছা-অনিচ্ছাতে যেদিক যাবে……” গান শুইনা আমার বনানী-গুলশান-বারিধারা
সব একসাথে মনে পড়তে লাগল । শানুর সাথে মারুফের মাখামাখি দেখে সিদ্ধি মাসুদকে দিয়ে মারুফকে পেটায় শানুর বাবা শরীফ সাহেব(জলচিকিতসা চলার সময় আমি ভাবতেসিলাম মারুফের পরচুলা খুলে যায় কিনা!!!) । এরপরও কাজ না হওয়াতে পুলিশ কেসে মারুফকে ফাঁসিয়ে দেওয়া হয় । জেল থেকে বেরিয়ে মারুফ দেখতে পেল শানু সুইসাইড করেছে । মারুফকে দেখে রাগেক্ষোভে শরীফ সাহেব সিদ্ধি মাসুদকে দিয়ে মারুফকে খুন করার আদেশ দেন । সিদ্ধি মাসুদের হাত থেকে দাও কেড়ে নিয়ে এলোপাথাড়ি কোপাকুপি শুরু করে মারুফ । প্রতিটা কোপের সাথে তারস্বরে চিতকার “ওরা আমাকে ভাল হতে দিল নাআআআ………”
এরপর শুরু আসল ফিলিম ।
মারুফ ছাড়া পাইল । নূরজাহান(ববিতা)র পাঠানো কর্মচারী মারুফকে ববিতার বাসায়(পড়ুন এফডিসিতে) নিয়ে যায় । মারুফকে ফ্ল্যাটের ঠিকানা দিয়ে পরবর্তী নির্দেশের অপেক্ষা করতে বলা হয় । সেখানে যাওয়ার পর দেখানো হয় বখাটে সেতু(পূর্ণিমা)র সাথে । পূর্ণিমা সম্ভবত বাংলাদেশের প্রথম “হিরোইনচি” ক্যাটগরির নায়িকা (কারিনা হিরোইন হইতে পারে, কিন্তু আমাদের আছে হিরোইনচি!!!) এখানে হেরোইন না নিলেও সিগারেট খেতে দেখা গেছে তাকে । এরপর কাবিলার অনুরোধে পুরোনো শত্রু সিদ্ধিকে খুন করে মারুফ । তখনও মারুফ জানেনা ববিতা কেন তাকে জেল থেকে ছাড়িয়েছেন । ববিতা মারুফকে আর ঝামেলায় জড়াতে নিষেধ করেন । ঠিক এর পরেই ববিতার উদ্দ্যেশ্য দর্শকদের কাছে পরিষ্কার হয়, কারণ দুই ঝাড়ুওয়ালা শিরস্ত্রাণ(আমার এইরকমই মনে হয়েছে)
পড়ে দৃশ্যপটে এসে হাজির হয় ববিতার আসল স্বামী কিম্ভুতকিমাকার ধূমকেতু(কাজী হায়াত), ববিতা তালাক না নিয়েই বড়লোক স্বামীর ঘর করেছিলেন । এই সূত্রে ধূমকেতু স্ত্রীকে ব্ল্যাক্মেল করে টাকা নিয়ে এতিমখানায় দিয়ে দিত । ধূমকেতুকে আকাশে পাঠিয়ে দেবার জন্যই মারুফের সাহায্য প্রয়োজন । সত্যি কথা বলতে, কাহিনীটা মোটামুটি ভালোই সলিড বানাইসে বলতে হবে ।
সিনেমার এই পর্যায়ে হিন্দির তুবড়ি ছোটাতে ছোটাতে জহুরুল(মিজু আহমেদ)র আগমন । আচমকা ১০ কোটি টাকা লোপাট হবার খবর পেয়ে লোপাটকারী হিসেবে সেতুর বাবা সিরাজকে শনাক্ত করা হয় । দল-বল নিয়ে গিয়ে পুরো পরিবার ক্লিয়ার করে দেয় সে……কিন্তু মারুফের ঘরে থাকায় সেতু বেচেঁ যায় । জহুরুল ১০ কোটি টাকার মাঝে ৮ কোটি টাকা উদ্ধার করলেও জর্জ ওয়াশিংটন মানে ২ কোটি টাকা মূল্যমানের ডলার কিন্তু সেতুর কাছেই ছিল । এই টাকা উদ্ধার করতে গিয়ে পাগল্পারা হয়ে উঠে জহুরুল । সেতুর খোজ চলতেই থাকে । পরে মারুফের হাতে দল-বল সহ পটল তুলে জহুরুল ।
অন্যদিকে জানা যায় ধূমকেতু আর নূরজাহানের একটি ছেলে হয়েছিল । কিন্তু সেই ছেলেটি কোথায় তা তার বাবা জানে না । ধূমকেতু নূরজাহানের কাছে তার ছেলের খবর জানতে চায় । কাজীহায়াতকে খুন করার জন্য মারুফকে পাঠায় নূরজাহান । কিন্তু গুলি করার সময় হাত থেকে পিস্তল ফস্কে গুলি গিয়ে লাগে হায়াতের ভাই জলিলের গায়ে । আবারো একটি খুন, আবারো মারুফ আদালতে । আদালতে দাঁড়িয়ে মারুফ তার বাবা-মার পরিচয় জানানোর জন্য আবেদন করে । মারুফের এতিমখানার একজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, মারুফ আসলে নূরজাহান আর কাজী হায়াতেরই সন্তান । আদালতে হৃদয়বিদারক পরিবেশের সৃষ্টি হলেও জজসাহেবা মারুফের মৃত্যুদন্ড ঘোষণা করেন ।
যদিও বিটল রিভিউ লেখতে চাইসিলাম, তারপরো বলব সিনেমাটা আমার বেশ ভালই লেগেছে । ববিতা, কাজী হায়াত, পূর্ণিমা আক্ষরিক অর্থেই দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন । মারুফ মোটামুটি করেছে । কিছু কিছু ডায়লগ বেশ চিত্তাকর্ষক । “দেশ অনেক আগায়ে যাবে, পদ্মা ব্রিজ হবে, ঢাকায় দুতলা রাস্তা হবে, পাতাল রেল হবে, ঘরে ঘরে সবাই চাকরি পাবে……কিন্তু এইসব তুই কিছুই দেখতে পাবি না” এই রকম একটা ডায়লগ দিয়ে কাবিলাকে খুন করে মারুফ । সিনেমাটা “লিও” বা “বিচ্ছু”র বাংলাদেশী সংস্করণ হলেও চোখে পড়ার মত স্বকীয়তা আছে(ডাবল-মিনিং, বুইঝা নেন) । আশা করি নেক্সট টাইম শাকিব খানের সহায়তায় সত্যিই বিটল কিছু লিখতে পারব ।
ও ভালো কথা, এই সেই ঐতিহাসিক নয়া ব্লগ যা খুলবার মাধ্যমে আমি বাংলা সিনেমার রিভিউ লেখতে পারলাম ।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৮
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: তা আর বলতে.........
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০০
মাহবু১৫৪ বলেছেন:
২য় ভাল লাগা
রিভিউ ভাল লেগেছে
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৩
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: ধন্যবাদ......
৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৬
রাজীব বলেছেন: শেষের ৪০মিনিট আমি দেখেছি
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২১
আহমাদ জাদীদ বলেছেন:
৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১০
আমি তানভীর বলেছেন: ছবিটা আংশিক দেখার সৌভাগ্য হৈছিল আমার । ভালই লাগছে । রিভিউ ভাল হৈছে । আজকে আমিও একটা কাল্পনিক রিভিউ লেখছি
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২২
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: সৌভাগ্য!!??? আপনার রিভিউ পড়া শুরু করলাম.........
৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৪১
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: হাজিরা দিয়ে গেলাম, পড়ে পড়ে কমেন্ট করব
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৪২
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: আচ্ছা......
৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০৭
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: করছেন কি গো ভাই? কেমতে দেখলেন ? মাতা ঘোরে না তো ?
বেফুক ধইন্যা লন।হাত টা বাড়ান ১ খান পিলাচ ও দেই
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১২
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: একখানা স্টান্ট দিলাম আর কি!!!
সিংহের মত না হয় একদিন বাঁচলামই......
৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৭
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ভাইজান ফায়ার মুবি খান দেইক্কা আরেক খান রিভ্যু দিয়েন
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩১
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: অইটা হজম হইবে না......
৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৩৫
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আরও রিভিউ চাই।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫০
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: চেষ্টা করব......মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ...
৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৩
সাকিব বাপি বলেছেন: আহা!! চমৎকার রিভিউ ভাই!! ব্যাপক মজা পাইলাম!! কইষ্যা প্লাস নেন দেখি।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫২
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: ধইন্যা......
১০| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৫৬
অক্টোপাস পল বলেছেন:
ছিঃনেমার নামটাই তো বড় বিনোদন!!
রিভিউতে ++++
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:০১
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: ধন্যবাদ......
১১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: "ওরা আমাকে ভাল হতে দিল না"। হৃদয়বিদারক এই নাম শুইনা কান্তেই আছি কান্তেই আছি
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫০
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: আহা! কি কষ্ট!!!
১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:১৪
রাজসোহান বলেছেন: ওরা আমাকে ভালো হতে দিলো না, আমি এখন পরিচালকের কাছে যামু, সব চাক্কু আইনা ওগো বুকে বসায় দিমু, ফক ফক কৈরা লাল আলতা পরব, ওরা আমাকে ভালো হতে দিলো নাআআআআআআ
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০২
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: এই নিয়া তারা গানও বানাইতে পারে, "আলতা দিয়া রাঙ্গায়াছি ধড়ড়ড়ড়ড়.........ও..............."
১৩| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:০৪
টাকিলা বলেছেন: awesome review!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৬
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: ধন্যবাদ!
১৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:২১
তিথির অনুভূতি বলেছেন: বাকরুদ্ধ হলাম
তাও প্লাস দিলাম
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৩
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ......
১৫| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৬
মেহ্দী হাসান বলেছেন: I have to say I don’t have much idea about BD movies after 90ies but still I remember we saw BD movies in every week(most probably in Friday). One of the reason the it falls from its peak something related to new technologies specially “Cable TV” and VCR/VDC/DVD. Middle class people who had some money started buying VCR and TV, plus cable fees reduce drastically which means you can see any movies in your safe home any time. The same effect also happened in west also, I read an article where they mentioned the real booming age for cinema hall was in 60 and 70ties.For us the disaster happened due to people related to this business was lazy to accept this reality, they should emphasis on mass production of those movies in VCR /VCD/DVD which could be a good source of money. I remember when there was hundreds/thousands of Hindi and English VCR we rent from video shop we rarely find any Bengali movie, sometimes we only find some very bad quality hall prints. When I left BD in 2005 still there was no commercial VCD/DVD plant to print, I talked with those shop owner they said they bought those mainly from Malaysia. If someone had to blame then we should blame marketing people related to BD film business.
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:১২
আহমাদ জাদীদ বলেছেন:
ধন্যবাদ......
১৬| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫০
ডেজা-ভু বলেছেন: আপনের রিভ্যু পইড়াই চোক্ষে পানি আইয়া পরলো!!
আপনের কয় বক্স টিস্যু লাগছিলো, যদি একটু জানাইতেন!!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:১৭
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: বিশ্বাস করবেন কিনা জানিনা......একটাও লাগেনাই.........
১৭| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৫৭
রাইসুল জুহালা বলেছেন: লিওঁ আমি অনেক দিন আগে দেখেছি, আবছা আবছাই মনে আছে। কিন্তু যতটুকু মনে আছে, তার সাথে এই ছবির কাহিনীর কোন মিল পেলাম না! তাহলে এটাকে লিওঁ'র বাংলাদেশি সংস্করন বলা হচ্ছে কেন?
যাই হোক, রিভিউ ভাল হয়েছে। মারুফকে অবশ্য আমার একদম ভাল লাগে না।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:২৩
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: লিঁও কে পরিবর্তন করে বলিউডে "বিচ্ছু" বানানো হয়েছিল......এখানে "বিচ্ছু"র থিমটা নেয়া হয়েছে......সঙ্গে বাংলাদেশী উপাদান তো ছিলই......ওই যে বললাম......চোখে পড়ার মত স্বকীয়তা আছে......
১৮| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৩
দূর্যোধন বলেছেন: ওরা আমাকে ভালো হতে দিলোনা
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩৫
আহমাদ জাদীদ বলেছেন:
১৯| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৪
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ১০নং প্লাস !! ভালো লাগল খুব !!
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৬
আহমাদ জাদীদ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৫
সবুজ সাথী বলেছেন: ভালই কষ্ট করেছেন বুঝা যায়। ধৈর্য আছে আপনার