![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"সৌন্দর্য্য দেখতে কাউকে নিমন্ত্রণ করতে হয় না...." ওয়েব সাইট : (http://www.facebook.com/Sumontography ) ইমেল আইডি :-( [email protected] )
আজ চতুর্থ অংশ .... ( এখানে ক্লিক করে ১ম,২য় ও ৩য় পর্বের খোজ পাবেন )
তাহমিনা আর নুপুর ওর আপুদের বাড়িতে পৌছে সোজা নুপুরের ঘরে যায় । সেখানে গিয়ে নুপুর তাহমিনাকে বলে ....
নুপুর : ছোট আন্টি এই চিঠিটা তোমার ..। এই দ্যাখো তোমার নাম লেখা ।
তাহমিনা এই চিঠির বিষয়ে খুব একটা না বুঝলেও এটার নাম যে লাভ লেটার বলে মানুষ তা সে এতদিনে জানতে পেরেছে,,। তবে ঐ জিনিস পড়ার প্রতি তার একটুও আগ্রহ নেই । তাই ওটা হাতে নিয়ে ও এক দৌড়ে ওর আপুর কাছে চলে যায় ......তারপর কান্না করতে করতে বলে ..
তাহমিনা : আপু এই দ্যাখো কি !!! ঐ যে রুবী আপু আছে না , ওনার বড় ভাই আমাকে দিয়েছে ..
বড় আপু : দেখি দে,, ঐটা আমার কাছে দে .. আর তুই কান্দিস না .। আমি তোর দুলাভাই আসলে সব বলবো তার কাছে । চেয়ারম্যান এর ছেলের এত বড় সাহস ..
রাতে তাহমিনা কিছু খেতে চায় না রাগ করে তবুও ওর আপু ওকে জোর করে একটু খাইয়ে দিয়ে নুপুরের ঘরে দিয়ে আসে । ওখানে নুপুরের মা এর সাথে একটু গল্প করে তাহমিনা ঘুমিয়ে পড়ে একটু আগেই ।
এদিকে রাতে তাহমিনার দুলাভাই বাড়িতে ফিরলে ,,,, খাওয়া দাওয়া শেষ করে নিজেদের ঘরে গিয়ে তার আপু বলে .....
বড় আপু : আজ সন্ধ্যায় একটা খারাপ ঘটনা ঘটেছে .. । তোমার ছোট গিন্নিকে চেয়ারম্যান এর ছেলে মিলন লাভ লেটার দিয়েছে । এই দেখ কি লেখেছে ..।
দুলাভাই : দেখি কেমন লিখেছে !!
এই বলে চিঠিটা হাতে নিয়ে পড়ে তার স্ত্রীর দিকে তাকায় । তারপর বলে ..
দুলাভাই : বউ একটা কাজ করলে কেমন হয় ..!!! মিলনের সাথে তাহমিনার বিয়ে দিয়ে রাখলে ..!!!
বড় আপু : কি বলছো তুমি ?? এতটুকু একটা মেয়ে যে এখনও পুতুল খেলে তাকে বিয়ে দেয়া যায় নাকি !! আর ও বিয়ের কি বোঝে .??
দুলাভাই : তোমাকেও তো আমি বিয়ে করেছিলাম প্রায় ওর অতটুকু থাকতে ..। তুমি ক্লাস এইট এ পড়তে । আর এইটা বড় বিষয় না । বিষয় হলো চেয়ারম্যান বড়লোক । আর ছেলে ঐ একটাই । তাই ঐ বাড়িতে বিয়ে দিলে তোমার বোন সুখে থাকবে .। ভেবে দেখ ....
বড় আপু : কিন্তু ও !!!!!!!!!!!!
কি যেন বলতে যাচ্ছিলো তাহমিনার বড় আপু .। কিন্তু ওর দুলাভাই বাধা দেয় .....
দুলাভাই : শোনো,,,!! কাল সকালে তোমার আব্বা আর মা কে আসতে বলো ..। আমি তাদের সাথে আলাপ করে দেখি কি বলেন ...
কিন্তু সকালে উঠে তাহমিনার দুলাভাই আগে গিয়ে চেয়ারম্যান এর সাথে দেখা করে চিঠির বিষয় সব কথা খুলে বলেন .। তখন চেয়ারম্যান বলেন,,,
চেয়ারম্যান : ছেলের মা আমাকে এই বিষয়ে একটু বলেছে ..!! আর মেয়েটাকেও কাল দেখলাম । কিন্তু মেয়েটা তো বেশি ছোট হয়ে যাচ্ছে । এত কাঁচা বয়স !!!
দুলাভাই : চেয়ারম্যান সাহেব আমার বিয়েও তো আপনারাই দিয়েছিলেন ..। তখন তো সেও অনেক ছোট ছিলো ..। আর আপনার ঘরেও তো একটা ছোট মেয়ে আছে । এটা না হয় আর একটা মেয়ে মনে করে রাখলেন ..।
চেয়ারম্যান : তা তো অবশ্যই !!! বিয়ে হলে বৌ-মা তো বাড়ির আর একটা মেয়ে হয়েই থাকবে ...
দুলাভাই : আচ্ছা চেয়ারম্যান সাহেব তাহলে আমি আজ উঠি .. আপনাকে কাল জানাবো ..। তারপর সবাই বসে দিন তারিখ ঠিক করা যাবে ।
পরের দিন জরুরী সংবাদ পেয়ে তাহমিনার বাবা মা তাদের বড় মেয়ের বাড়িতে হাজির হয় ..। সবাই মিলে সন্ধ্যার পরে বসে আলোচনায় ..। অনেক কথাবার্তা হয়ে অবশেষে তাহমিনার বাবা বলেন .....
বাবা : আচ্ছা বাবা তুমি যদি ভাল মনে কর তবে তাই করো .। আর তার আগে অবশ্য তাহমিনার বড় ভাই কে ডেকে একটু তার সাথেও আলাপ করে দেখ সে কি বলে ...!! তবে এখনই তাহমিনা যেন কিছু না জানে ..। ও জানলে কান্নাকাটি করে মরে যাবে ..। আর আমিও ওর কান্না সহ্য করতে পারবো না ..........
তাহমিনার বড় ভাই পরের দিন এসে এইসব কথা শুনে এবং অনেক পর্যালোচনার পরে রাজি হয়ে যান ..।
সবাই আসলে রাজি হয় মেয়েকে বড় ঘরে বিয়ে দিয়ে তাকে অনেক সুখি দেখার আশায় । তার ওপর তাহমিনার আগে যে তিন বোন তাদের সবার বিয়ে দিতে অনেক টাকা পয়সা খরচ হয় । এখন তারা অনেক গরীব ..।
তাছাড়া এখন ওর বাবা মা ও অনেক দুর্বল হয়ে পড়েছে .। যখন তখন তিনি যদি মারা যান তবে কে দেখবে তার ছোট মেয়েটা কে ..!! ভাই এর বৌ-রা যদি তখন অশান্তি শুরু করে ওকে নিয়ে ।
এসব নানা বিষয়ে চিন্তা করে অবশেষে অতটুকু বাচ্চা একটা মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার মত ভয়ংকর সিদ্ধান্তটা নিতে রাজি হয় সবাই ..
এরপরের দিন তাহমিনার বাবা ও দুলাভাই চেয়ারম্যান এর সাথে আবার দেখা করে বিয়ের বিষয়ে চুড়ান্ত আলোচনা করেন ...সেখানে তাহমিনার বাবা ও দুলাভাইয়ের দাবী দাওয়া বিষয়ক প্রশ্নে চেয়ারম্যান বলেন...
চেয়ারম্যান : আমাদের কি যৌতুক লোভী মনে হয় ??? আর এই মেয়ে আমার ছেলে নিজে পছন্দ করেছে । তাই আমাদের কোন চাওয়া পাওয়া নেই ।
দুলাভাই : আচ্ছা চেয়ারম্যান সাহেব আমাদের বোন আমরা যে ভাবে যতটুকু পারি সাজিয়ে দেব ... আপনি বিয়ের দিন ঠিক করেন ..।
চেয়ারম্যান : বিয়েটা হঠাৎ দিতে হবে । কোন আয়োজন করা যাবে না । কারণ এত ছোট মেয়ে বিয়ে দেওয়া এখন সমাজের আট/দশ জন তা মেনে নেবে না । আর আমার বিরোধী পক্ষও এটা নিয়ে ঝামেলা করতে হবে । তাই আমি বিয়েটা আমাদের দু-বাড়ির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে চাচ্ছি ..
দুলাভাই : আচ্ছা তাহলে আগামী পরশু দিন শুক্রবারে সন্ধ্যায় কাজটি সম্পন্ন করা যাক ?? কি বলেন চেয়ারম্যান সাহেব ??
চেয়ারম্যান : সেটা তো ভালই হয় .. তা বেয়াই সাহেব কিছু বলছেন না তো .।
তাহমিনার বাবা : আমি আর কি বলবো ..। জামায় আর আপনারা মিলে যা সিদ্ধান্ত নিবেন আমি সেটাই মেনে নেব ।
এভাবেই ছোট্ট একটি মেয়ের জীবন ধ্বংসের সিদ্ধান্ত নিয়ে আলোচনা শেষ করে তারা ......
( চলবে ,,,,,,,,,,,),,,
০২ রা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৩
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: শিপু ভাই ক্যাম্পাসে গিয়েছিলাম তাই দুপুরে লিখতে পারিনি .. রাতে চেষ্টা করবো লিখতে
২| ০২ রা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৩১
কবি আফতাব হোসেন বলেছেন:
মেগের বোরখায় মেগ কন্না
মেগের কলসে মেগ ভোরে আছে
রঙ্গিল মেগে বাতাচে উড়ে মেগের চাড়ী
শীতেড় পাহাড়ে মেগের দেচের চোকেতে
মেগলা চুরে মেগ কালির দাগ
মেগের নূপুরেড় তালে জেঘে উতে
পুটি মাছের পেরান ।
কোবিতাটি লিকেচি বিশটি দারা জন্ন ।
০২ রা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৪
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: কবিতাখানা বড়ই সুস্বাদু হয়েছে
৩| ০২ রা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৩১
মি: জবরদস্ত বলেছেন: আপনার লেখার বর্ণনাভঙ্গি অনেকটা নাটকের মতো- গল্পের মতো হয়নি। চরিত্রের নাম উল্লেখ করে তার পাশে সংলাপ লেখা শুধু নাটকেই দেখা যায়, গল্পে নয়। আপনার উপর পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, বাজারে এধরণের গল্পের বই অহরহ পাওয়া যায়, প্রচলতি অর্থে যেগুলোকে আমরা সুসাহত্যি বলি এগুলো তার আওতায় পড়েনা।
০২ রা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৩
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: আপনার জবাব শিপু ভাই অনেক সুন্দর করে দিয়ে দিয়েছে ..
আর আমি যেটা লিখছি সেটা একটা সত্য ঘটনা ,,, আর যিনি লেখক তিনি যদি নাটক কে গল্প বলেন তবে আপনাদেরও তা গল্প হিসেবেই ধরে নিতে হবে ।
আর আপনি বললেন বাজারে সস্তা পাওয়া যায় এমন গল্প .। তা ভাল তো ওখান থেকে একটা কিনে এনে পড়ুন ,, এখানে পড়তে এসেছেন কেন ??
৪| ০২ রা মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:০৩
শিপু ভাই বলেছেন: @মিঃ জবরদস্তঃ আপ্নে নতুন মনে হচ্ছে!!
/চরিত্রের নাম উল্লেখ করে তার পাশে সংলাপ লেখা শুধু নাটকেই দেখা যায়, গল্পে নয়। /
একমত নই। আমি মনে করি গল্পের নির্দিষ্ট কোন ফর্ম নেই। লেখকেরাই নিত্য নতুন ধারা তৈরি করে।
আর এই গল্পটা মূলত কাহিনী নির্ভর। এখানে আমরা নির্দিস্ট একটি ঘটনার বয়ান শুনছি মাত্র। লেখক এখন পর্যন্ত বেশ সাবলীল ভঙ্গীতে ও সহজ ভাষায় গল্পটাকে টেনে নিচ্ছে।
শুরুতেই কেউ সুসাহিত্যিক হয় না। লিখতে লিখতেই অসাধারন কোন লেখা আমরা তার কাছ থেকে পাব হয়তো।
কাউকে নিরুতসাহিত করা ঠিক না।
হ্যাপি ব্লগিং!!
০২ রা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৩
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ শিপু ভাই
৫| ০২ রা মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৪৯
সায়েম মুন বলেছেন: কাহিনী নির্ভর গল্প পরের কাহিনী কি জানার আগ্রহ তৈরী করে। এই গল্পে সেটা পাচ্ছি। গল্প টান টান ভাব নিয়ে এগোচ্ছে। এই পর্ব পড়ে আগ্রহটা বেড়ে গেল। কিপ ইট আপ-----
০২ রা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৪
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: ওকে মুন ভাই শেষ না হওয়া অবধি চলবে আশা করি ..
৬| ০২ রা মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:৫৮
বড় বিলাই বলেছেন: কষ্টকর।
০২ রা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৬
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: আসলেই খুবই কষ্টকর .. পরে আরও বেশি
৭| ০২ রা মার্চ, ২০১১ বিকাল ৫:২৬
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
আহারে , তাহমিনা কিছু বুঝতেই / জানতেই পারলো না।
০২ রা মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৭
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: গ্রাম এলাকাতে এমনই হয় জিসান ভাই ,, মেয়েরা যেন পরিবার ও সমাজের বোঝা
৮| ০২ রা মার্চ, ২০১১ রাত ৮:৩৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এ কি অবস্থা!কান্দন আসতেছে...
০৫ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:২২
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: কইন্দেন না আপু .. কান্না শুরু তো ৫ম পর্ব থেকে
৯| ০২ রা মার্চ, ২০১১ রাত ১০:২০
মি: জবরদস্ত বলেছেন: শিপু ভাই ঠিকই বলেছেন, লেখকের কাছে ক্ষমা চাইছি। আমি আপনাকে আঘাত দেওয়ার জন্য কথাগুলো বলিনি। তবে আপনি আমাকে ভুল বুঝেছেন, সস্তা বলতে আমি আপনার গল্পকে বুঝাইনি- গল্পের বর্ণনাভঙ্গিকে বুঝিয়েছি। আমার প্রথম মন্তব্য ভালভাবে পড়লেই বিষয়টা বুঝতে পারবেন।
০৫ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:২৫
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: ভাই আমি আসলে যেটা লিখছি সেটা একটা সম্পূর্ন সত্য ঘটনা । আর যেহেতু গল্প লেখার তেমন অভ্যাস নেই । তাই জানি এটা গল্প বা নাটকের একটা মিক্সড হয়ে গেছে অথবা দুটোর একটাও হয় নি ।
আমি বুঝে নিলাম । আর আসুন আমরা ভুল বুঝাবুঝি থেকে বের হয়ে হ্যাপি ব্লগিং শুরু করি
ভাল থাকবেন
১০| ০৩ রা মার্চ, ২০১১ ভোর ৫:৩৬
নাআমি বলেছেন: দারুন লিখছেন তো !
সবগুলো পড়লাম..।পরের পর্বের অপেক্ষায়....।
০৫ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:২৬
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু/ভাই পরের পর্ব দিয়েছি
দেখুন একটু কষ্ট করে
১১| ০৩ রা মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:০২
জয় রাজ খান বলেছেন: তাহমিনার জন্য খারাপ লাগছে। অতোটুকু একটা বাচ্চা মেয়ে বিয়ের কি বুঝে??
গল্পটা বেশ জমে উঠেছে সুমন ভাই লিখে যান। যদিও গল্পের পরবর্তী পর্ব গুলা ঠিক সময়ে পড়া হবে না!! কিছুদিন ব্লগে আসা হবে না
০৫ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:৩০
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে জয় ভাই ... যখন সময় পাবেন এসে পড়ে যাবেন
১২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১১ রাত ৩:০৩
লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: কই? রাত তো শেষ প্রায়। লিখলেন না তো...
০৫ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:৩১
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: বস ঝামেলাই ছিলাম একটু ..... আজ লিখেছি ৫ম পর্ব
১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১
মি: জবরদস্ত বলেছেন: পূর্বের মন্তব্যের জন্য আমি আবারো লজ্জিত ও দুঃখিত । আপনার আন্তরিক ব্যবহারে খুব খুশি হলাম । আমার ব্লগে আপনাকে আমন্ত্রণ।
আপনার জন্য শুভকামনা।
হ্যাপি ব্লগিং।
০৫ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২১
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ .... আপনার প্রথম কমেন্ট এর উত্তরের জন্য আমিও লজ্জিত । তবে সমস্যা নেই .. এখন তো সব ঠিক হয়ে গেছে ।
আমি সাধারনত কাউকে গালমন্দ করি না । খারাপ বা ভাল যায় বলুক লোকে ।
অবশ্যই আসবো ভাই ভাল থাকবেন ।
১৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৩
সৈয়দা আমিনা ফারহিন বলেছেন: ইস...
১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৪
আর.এইচ.সুমন বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:২৫
শিপু ভাই বলেছেন: দুপুরেই পরের পর্ব দিবেন।
ভালই চলছে......
গল্প জমে উঠেছে।+++++++