![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"সৌন্দর্য্য দেখতে কাউকে নিমন্ত্রণ করতে হয় না...." ওয়েব সাইট : (http://www.facebook.com/Sumontography ) ইমেল আইডি :-( [email protected] )
এখানেই প্রথম ও দ্বিতীয় পোস্টের সন্ধান মিলবে ।
যে রাকিব এর উপর তৌফিকের অগাধ বিশ্বাস ছিলো সেই আজ তার জান পাখিকে কেড়ে নিতে চাইছে !!!!
বিষয়টা প্রকাশ করতে না পারলেও মনে মনে খুব পুড়তে লাগলো তৌফিক ।
সেই সাথে বিথীর সাথেও ভুল বুঝাবুঝি শুরু হয়ে গেল ওর ...।
যার ফল সরুপ তৌফিক এর এক্সিডেন্ট এবং সব কিছু এলোমেলো .। সামনে দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা , তার আগে যে তৌফিক এমন একটা কাজ করবে তা কেউ ভাবেনি ... । আর ভাববেই বা কিভাবে কেউ তো মূল বিষয়টা জানেও না ।
তানিয়া চাইছিলো রাকিবকে সব বলে দিতে । কিন্তু বিথী বাধা দিলো ..
---- দেখ তানিয়া আমাদের ভুলেই এখন তৌফিকের এই অবস্থা ,,, আবার যদি রাকিব কিছু করে বসে তবে আমি অন্তত নিজেকে ক্ষমা করতে পারবো না ..।
তানিয়া কোন কথা বলে না ..। কি করবে তাও বলে না ..। শুধু মাথা নারে না সূচক ।তৌফিক এর খবর নিয়ে জানা যায় খুব একটা সমস্যা নেই । ও এখন আউট অব ডেন্জার ।
রাকিব অন্যদিকে তুহিনের মাধ্যমে অনেক কিছুই জেনে ফেলেছে অলরেডি .। তৌফিক বিথীর সম্পর্কের মাঝে ও যে এখন বড় একটা দেওয়াল এবং সেটা টপকাতে গিয়েই যে তৌফিকের এই অবস্থা সেটা বুঝতে বাকি থাকে না বুদ্ধিমান রাকিবের
কাউকে কিছু না বলেই বাড়িতে চলে যায় রাকিব ..। বাড়িতে যাওয়ার পর একদিন তানিয়া ফোন করে রাকিবের বাবার মোবাইলে...
---- আংকেল আসসালামুয়ালাইকুম !!! আমি রাকিবের ফ্রেন্ড বলছি ওকে কি একটু পাওয়া যাবে ???
---- হ্যা মা একটু লাইনে থাকো আমি ডেকে দিচ্ছি !!
কিছুক্ষণ পর ,,,,,,,,,,
---- হ্যালো !!! কে ???
---- রাকিব আমি তানিয়া !!!
---- ও !! তা কি খবর বলো ?? আমার উনি কেমন আছেন ??? একবারও খোজ নিলো না
---- রাকিব শোন তোমার সাথে আমার খুব জরুরি কথা আছে আর আমি যে কথা গুলো তোমাকে বলেছি তা তুমি কাউকে বলতে পারবা না ..!! ওকে ???
---- তোমাকে কিছু বলতে হবে না তানিয়া আমি সব জানি !!!
---- মানে ???
---- হ্যা !!! তৌফিক আর বিথীর রিলেশনের ব্যাপারে সব জানি আর তৌফিকের সাথেও আমি এই বিষয়ে কথা বলেছি । আর কোন সমস্যা হবে না । তোমরা চিন্তা করো না । আর বিথীকেও কিছু বলো না । আমি চায় ওর যা বলার ও নিজের মুখে আমাকে বলবে
। বুঝলা কিছু ???
---- রাকিব তুমি !!!!!!
তানিয়া আর কিছু বলার আগেই লাইনটা কেটে দেয় রাকিব .।
এক সপ্তাহ বাড়িতে কাটিয়ে সবাই আবার কলেজে দেখা করে ..তৌফিক এসেছে কিন্তু বিথী আসেনি ...। ওর নাকি জ্বর তাই দুইদিন কলেজে আসবে না । ওটা নিয়ে আর কোন কথা হয় না ,। সবাই তৌফিকের ফিরে আসাটা এনজয় করছে এখন ।
দুই দিন খুব মানুষিক কষ্টেই পার করে রাকিব । ক্লাসে বাংলা ম্যাডাম ওকে অফিসে দেখা করতে বলে কি একটা কারনে যেন ...। আর কৃষি শিক্ষা ক্লাসে স্যার ওর কাছে পরিক্ষার সাজেশন দিয়ে বলে সবার কাছ থেকে টাকা নিয়ে এটা ফটো কপি করে সবাইকে দিয়ে দিবা ..।
অফিসে গিয়ে দেখে বাংলার ম্যাডাম ও এই একই কাজ করেন ..। রাকিব ঐ গুলো নিয়ে সোজা লাইব্রেরিতে চলে যায় । ওখানে বসে সব সাজেশন নিজের ডায়েরিতে লিখে নিয়ে .ঐ গুলো সুপ্ত ও রেজার দ্বায়িত্বে দিয়ে তুহিনের মটর সাইকেলে বাসায় চলে যায় .।
তানিয়া বুঝতে পারে রাকিবের মনের অবস্থা ..।
পরের দিন কলেজে এসেই ওর সামনে পড়ে যায় বিথী ও তানিয়া । ও তাড়াতাড়ি নিজেকে কন্ট্রোলে এনে আবার আগের মতই ফাজলামো শুরু করে ,,
---- মাই সুইট বিবি ,, হাউ আর ইউ ???
---- আই'ম ফাইন জান
---- তানিয়া মাই ডিয়ার শালী তোমার কি অবস্থা ??
---- আমার অবস্থা একটু খারাপ ..
---- ও বুঝেছি !!!
---- এই ফাজিল আর একটা কথাও বলবানা কিন্তু !!!
এমন করতে করতেই ওরা এক সাথে ক্লাসে প্রবেশ করে । বিথী বলে
---- রাকিব তোমার কাছে নাকি বাংলা আর কৃষি শিক্ষার সাজেশন আছে ?
---- হুমমম !! আমার ডায়েরিতে লেখা আছে !!!
---- দাওতো ওটা দেখি একটু !!!!
রাকিব সুবোধ বালকের মতই ওটা দিয়ে দেয় বিথীর হাতে ......।
কিন্তু বিথীর ইচ্ছে ছিলো ওর ডায়েরিটা একদিনের জন্য নিজের কাছে নিয়ে যাওয়ার জন্য ..। আর রাকিব আজ পর্যন্ত ওর ঐ ডায়েরিটা কাউকে নাড়তেও দেয়নি । কিন্তু হঠাৎ বিথী ডায়েরিটা নিজের ব্যাগে ভরতে ভরতে বলে ...
---- এটা পরশুদিন পাবা ,,,!! আর এই বিষয়ে একটা কথাও বলবা না !!
তোমার ডায়েরি দেখার অধিকার আমার আছে ..!!
রাকিব কথাটা শুনে মনে মনেই বলে হ্যা আমার কাঁছে তোমার তো অনেক অধিকার ,,
পরের দিন রাকিব আর কলেজে আসে না । ওর ক্রিকেট খেলা ছিলো কোথায় যেন । এদিকে বিথী রাকিবের ডায়েরি খুলে অবাক হয়ে যায় ...
প্রথম পেজ উল্টাতেই দেখে একটা পেন্সিল স্কেচ .. একটা মেয়ে বোরকা পরে হেটে যাচ্ছে ,,, আর তার অপর দিকে একটা ছেলে সাইকেল চালিয়ে চলে যাচ্ছে ,, মাঝখানে একগুচ্ছ ফুল ..। তবে এর আগের পেজটা ছেড়া ..। হয়তো কিছু একটা ছিলো সে আন্দাজ করে ...। তারপর আরো কিছু পেজে কিছু কবিতার মত লেখা ...
" ক্লান্তি ভরা দেহটা তোমার
ভাব হৃদয়ের বেশে
নিঝুম রাতের মাঝেও তুমি
সহসা উঁঠিছো হেসে
আবেগ ভরা নয়ন তুলে
দেখেছি তোমায় ভুলে
আত্মহারা পাগল পারা
রং লেগেছে দিলে
রূপটি তোমার আব্রু মোড়ানো
মুখে মায়াময় হাসি
রূপের জালে বেঁধেছো আমায়
তাই এত ভালবাসি "
কবিতাটি পড়া শেষে হঠাৎ চোখ পড়ে এর উপরের কোনায় লেখা সময় এবং তারিখের দিকে ,,, এটা সেই দিন রাতে লেখা যেদিন প্রথম ওরা পরিচিত হয়েছিলো কলেজের অডিটোরিয়ামে ওরিয়েনটেশন ক্লাসে ....
তারপর আরও কিছু জিনিস চোখে পড়ে বিথীর ...সাচিবিক বিদ্যার সর্ট হ্যান্ডে কি সব যেন লেখা ,, হালকা হালকা পড়তে পারলেও সব গুলো বুঝতে পারে না ও ..। কারণ রাকিবের মত এখনও সাচিবিক বিদ্যার সর্ট হ্যান্ড ওর মাথায় ঢোকেনি ..
তবে সর্বোপরি যা বুঝার বুঝে ফেলে বিথী .. খারাপ লাগে ওর ,, কিন্তু কিছু করার নেই ওর .. তাই নিজেও ওর ডায়েরির পাতায় একটা চিঠির মত কিছু লিখে দেয় ..
----------------------------------------------------------------------------------
বুধবার ; রাত - ৮: ৩০
তারিখ : ০৮-১১-০৬
" ভালবাসা "
শব্দটির মানে অনেকের কাছে অনেক রকম ..। আমার কাছে ভালবাসা হলো একটা কৌতুহলের বিষয় । আমি এখনও ভেবে পাই না মানুষ কেন ভালবাসার পেছনে দৌড়াই ।
মা - বাবা , বন্ধুর ভালবাসার পরেও মানুষ ভালবাসার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে - But why ?? আমার কাছে এর কোন উত্তর নেই ।
আজকালকার দিনে ভালবাসাটা হয়ে উঠেছে শুধু মাত্র Enjoy করার জন্য আর কিছু নয় ,, হয়তোবা সকলে এক নয় , তবে আমার চোখে সব ছেলেরাই একই রকম । কারণ ছেলেরা মেয়েদেরকে মন থেকে ভালবাসে না শুধু উপর উপর দেখায় । তবে আমি অন্য সব মেয়েদের চেয়ে আলাদা।
আমার কাছে ভালবাসাটা একটি অপ্রয়োজনীয় বিষয় ।
ভালবাসা ছাড়ায় জীবনটাকে সুন্দর ভাবে সাজাতে পারে যে কেউ ।তবে তার জন্য চায় সুন্দর একটি মানুষিকতা ।
তবে আমি সেই দলের পক্ষে ,যারা হৃদয় দিয়ে কাউকে ভালবাসে এবং ভালবাসার জন্য জীবন উৎসর্গ করতেও দ্বিধাবোধ করে না । সেই আসল প্রেমিক যে প্রেমিকাকে নিঃস্বার্থ ভাবে ভালবাসে ।
কিন্তু জীবনে প্রেম ভালবাসাটাই সব কিছু নয় । প্রেমহীন জীবনটাকে ভালবেসে জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছানোটাই হচ্ছে সব থেকে বড় প্রাপ্তি । জীবনে সাফল্যের দুয়ারে পৌঁছাতে পারলে বাকি জীবনটা সুখময় হয়ে ওঠে ।
এত কিছুর পরেও জীবনে একজন সঙ্গীর প্রয়োজন হয় যা কিনা সারা জীবন একে অন্যকে আকড়ে থাকে , তবে সেটা মানুষ হওয়ার পর আমি মনে করি ..।
সব শেষে এটাই বলবো যে...
জীবনে যাকেই ভালবেসো তাকে মন দিয়ে ভালবেসো , তাহলেই সুখি হবে । কোন স্বার্থের আশায় যেন তোমার ভালবাসা না হয় ,,,, এটা আমার উপদেশ নয় , বন্ধুর অনুরোধ ,,
"বিথী"
---------------------------------------------------------------------------------
তারপর ঐদিন বলা কথা অনুযায়ী বিথী রাকিবের ডায়েরিটা ফেরত দেয় ঠিক কলেজ ছুটির পর বাসায় যাওয়ার পথে ,,
আর বলে ....
----- রাকিব কাল রাতে কি দিয়ে কি লিখেছি মনে হয় তোমার ডায়েরিতে । ওগুলো কিছু না ,, এমনি এমনি ,, পিলিজ পড়ে যেন কিছু মনে করো না ।
এরপর ওভাবেই ইয়ার্কি আড্ডা আর ফাজলামো করে ওদের দিন গুলো কেটে যায় । রাকিব নতুন একটা সুন্দর প্রেম কাহিনী বানিয়ে ওদের সবাইকে শোনায় ..। কিন্তু তানিয়া ওর চোখের দিকে তাকিয়ে বুঝতে পারে আসল সত্যটা কি ......!!!!!!!
বিথীও বুকে চাপা দিয়ে রাখে অব্যাক্ত ভালবাসা ,, কারণ ও চাই না রাকিব ঠকুক আর রাকিবও চায় যেন সুখে থাকে ওরা ..। মাঝখানে চলতে থাকে সুনিপুণ অভিনয় ...।
একদিন ফাইনাল পরীক্ষাও চলে আসে । এইচ.এস.সি পরীক্ষা । এই ব্যাজের সবার পরীক্ষা ভাল হয় ,, শুধু রাকিব এরর ভাল হয় না । প্রচন্ড জ্বর কাশি আর অ্যাজমা নিয়ে কোন রকমে পরীক্ষা গুলো শেষ করে ও ।
পরীক্ষা শেষের দুই/তিন মাসের ভেতর ঘটে যায় অন্যরকম কিছু ঘটনা .... রোমানা পালিয়ে বিয়ে করে ফেলে ওর লাভার সুমনের সাথে । রোজেরও বিয়ে দেওয়া হয় পরিবার থেকে । তানিয়াকেও বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয় ঢাকায় চাকুরি করা এক ছেলের সাথে ।
তবে বড় অঘটন ঘটে সুপ্ত আর মুক্তার ভেতর ... মুক্তাকে জোর করে ওর বাবা চাচারা বিয়ে দিয়ে দেয় ,, আর সুপ্তকে ডেকে নিয়ে গিয়ে শারীরক ভাবে লাঞ্চিত করা হয় ..। অন্য দিকে তুহিনের চার বছরের প্রেম মুখ থুবড়ে পরে পারিবারিক বাঁধার মুখে । বিয়ে হয়ে যায় ওর গার্ল ফ্রেন্ডেরও .।
তৌফিক , বিথী ,রাকিব , রেজা সুপ্ত ,হিমু , তুহিন , বিথী রানী সরকার এরা সবাই থাকে সবার মত ..। আলাদা আলাদা হয়ে যায় সবাই ।
অনেক দিন পরে জানা যায় , রুমানার কোলে একটা ফুটফুটে মেয়ে ,, রোজেরও তাই । মুক্তার একটা ছেলে হয়েছে । তানিয়া এখনও বাচ্চা নেয়নি সংসার করছে ভাল ভাবেই ।
বিথী এখন ইসলামি বিশ্ব বিদ্যালয়ে , তৌফিক রাজশাহীতে আর ,সুপ্ত, রেজা, হিমু সবাই তেজগাঁও কলেজে অনার্স করছে ...। তুহিন ইংল্যান্ড চলে যাচ্ছে , বিথী রানী সরকার এখন দেশের বৃহত্তম মোবাইল কোম্পানি গ্রামীন ফোনের মডেল হয়েছে,, ।
আর রাকিব?????????????????????????????????
{ বিঃদ্রঃ - চিঠির মত অংশ টুকু সেই ডায়েরির ছেড়া পাতা থেকে হুবহু তুলে দেওয়া }
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:৫৯
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: বন্ধুত্ব আগের মত আর ভাল নেই ... কারও সাথেই যোগাযোগ নেই বলতে গেলে
তবে হ্যা সবাই বেশ ভাল আছে
ভালো থাকুক ওরা আরও ভালো .......।
ধন্যবাদ রিয়েল ডেমোন ভাই সম্পূর্ন গল্পের সাথে থাকার জন্য ।
২| ০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:২৬
ফাইরুজ বলেছেন: শেষ পর্বটাও খুব ভালো লাগলো ভাইয়।
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:২০
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপু সব টুকু পড়ে আমাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য আবার ধন্যবাদ
৩| ০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৫
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: মাঝখানে প্যাচ লাইগা যাইতে লাগসিল। অবশেষে শেষ হইল।
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:০৩
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: প্যাচ লাগবে কেন !! আমি আছি না
৪| ০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৪৩
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: বিথী রানী সরকার তর বান্ধবী এইটা আমি জানি।
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:০৩
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: আপু বলতো রাকিব কে ????
৫| ০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৫৫
শায়েরী বলেছেন: Hmmm
০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:০৪
আর.এইচ.সুমন বলেছেন:
৬| ০৬ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৫
এন্টি ভাইরাস বলেছেন: রাকিব কি আপনি?
০৬ ই মে, ২০১১ রাত ১০:০৫
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: এমন মনে হলো কেন ????
৭| ০৭ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:৪৬
সায়েম মুন বলেছেন: গল্পের আড়ালে ঢাকা এক সত্য কাহিনী ।---কাহিনী তো উন্মেষ করে দিলা। ভাল ল্যাখছো। ভাল লাগলো অনেক
০৭ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:০৮
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: ইতিহাস সব সময় দেখবেন পাতিহাঁসের মত প্যাক প্যাক করতে করতে যে ভাবেই হোক বের হয়ে যায় এটাও তেমনই .....
ধন্যবাদ সায়েম ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মে, ২০১১ ভোর ৫:৪০
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: বরাবরের মত ভালো লাগল। আসলেই সময়ের পাশাপাশি বন্ধুত্বের বন্ধনটাও পাল্টে যেতে থাকে।
অনেক ভালো লাগলো বন্ধুদের কাহিনী।আমি আমার বন্ধুদের অনেক মিস করি,তাই তাদের নিয়ে একটা সিরিজ লেখাও দিচ্ছি।
ভালো থাকুক বন্ধুত্ব, ভালো থাকুক বন্ধুরা।