নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাস্তিক ও রাজাকার মুক্ত ব্লগ

আমি তুমি আমরা

লেখার সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

আমি তুমি আমরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ ভালবাসার বৃষ্টি

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫০

সকাল বেলা।

বাইরে প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে।জামিল সাহেব বারান্দায় বসে পত্রিকা পড়ছিলেন।মাঝে মাঝেই বৃষ্টির ঝাপটা এসে জামিল সাহেবকে ভিজিয়ে দিচ্ছে।জামিল সাহেব তাতে বিরিক্ত হচ্ছেন বটে, তবে বারান্দা থেকে উঠে যাচ্ছেন না।সকালবেলা বারান্দায় বসে পত্রিকা পড়া তার বহুদিনের অভ্যাস, নিতান্ত বাধ্য না হলে তাই বারান্দা ছেড়ে কখনও পত্রিকা নিয়ে অন্য কোথাও যান না।



অবশ্য সকালবেলায় বারান্দায় বসার অন্য অনেক সুবিধাও আছে।একা একা বারান্দায় বসেই তিনি প্ল্যান করে নেন সারাদিনে কি কি করবেন, কিভাবে পুরো দিনটা কাটাবেন।অফিসে গেলেই বসের ঝাড়ি আর বাসায় থাকলে স্ত্রীর প্যানপ্যানানির কারনে কখনোই নিজের ইচ্ছামত কিছু করা হয়না, তাদের কথামতই সব করতে হয়। এর বাইরে সকালবেলা ফ্রেশ মুডে নিজের ইচ্ছেমত দিনটাকে প্ল্যান করা, সেটার বাস্তবায়ন হোক আর না-ই হোক-ভাল লাগে, বেশ ভাল লাগে।



হঠাৎ হোসনে আরার ডাক শুনতে পেলেন তিনি, কোথায় তুমি? খেতে এসো।

জামিল সাহেব বারান্দা থেকেই জানতে চাইলেন, বাবুরা খেতে বসেছে?



বাবুরা মানে জামিল সাহেব ছোট দুই ছেলেমেয়ে সামীন আর সামীহা।সামীন ক্লাস সেভেনে- কলেজিয়েট স্কুলে আর সামিহা সিক্সে-খাস্তগীর স্কুলে।



হোসনে আরা জবাব দিলেন, হ্যা, ওদের খাওয়া প্রায় শেষ।তুমি তাড়াতাড়ি খেতে এসো। খেয়ে আবার ওদেরকে স্কুলে দিয়ে আসতে হবে।



জামিল সাহেব পত্রিকা ভাজ করে খাওয়ার ঘরে এলেন। চেয়ারে বসতে বসতে স্ত্রীর কাছে কানতে চাইলেন, সাবিহা কোথায়?



সাবিহা জামিল সাহেবের বড় মেয়ে। এখন পড়ছে মহসিন কলেজে-ফার্স্ট ইয়ারে।

হোসনে আরা জবাব দিলেন, কোথায় আবার? নিজের ঘরে।

কি করে?

পড়ছে।

আজও কি তার স্যারের বাসায় কোচিং আছে?

হ্যা, আছে। বাবুদের জলদি স্কুলে দিয়ে এসো।এরপর সাবিহাকে ওর স্যারের বাসায় নামিয়ে দিতে হবে।

আজকে কোন স্যার?

ফিজিক্স মনে হয়। ওকে জিজ্ঞেস করে দেখো।আমার এত স্যারের রুটিন মনে থাকে না।

আমি বুঝিনা এই পোলাপানগুলার স্যারের বাসায় গিয়ে কি এত পড়া লাগে।আমরাওতো ভাই ম্রেট্রিক-ইন্টার পাশ করে আসছি। আমাদেরতো এত স্যারের বাসায় দৌড়াদৌড়ি করা লাগে নাই।

যুগ বদলাইছে না। তোমার আমার যুগে ফার্স্ট ডিভিশান পাইলে সবাই মাথায় তুলে নাচত।এখন ৬০% মার্কস পেয়ে বল আমি ফার্স্ট ডিভিশান পাইছি, কেউ পাত্তাও দিবে না।



জামিল সাহেব একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়েন।আসলেই দিন বদলে গেছে, অনেক বদলে গেছে।তাদের সময় ফার্স্ট ডিভিশান পাওয়াই রীতিমত কঠিন ব্যাপার ছিল আর এখন যেদিকে চোখ যায় সেদিকেই এ+।৮০% নম্বর পাওয়া কি এতই সোজা হয়ে গেল? নাকি তাদের সময়ে সবাই গর্দভ ছিল?

হোসনে আরা বললেন, যাও,মেয়েকে জিজ্ঞেস কর আজকে কোন স্যারের বাসায় পড়তে যাবে।তোমাকেই কিন্তু নামিয়ে দিয়ে আসতে হবে।

হোসনে আরা রান্না ঘরে চলে গেলেন।



জামিল সাহেব জানতে চাইলেন, সাবিহা, আজকে তোর কোন স্যার?

ফিজিক্স, আব্বু।সাবিহা নিজের ঘর থেকে জবাব দিল।

কয়টা থেকে?

নয়টা।

জামিল সাহেব ঘড়ির দিকে তাকান।সাড়ে সাতটা বাজে। পিচ্চি দুটোর ক্লাস আটটা থেকে। ওদের এখনই পৌছে দিতে হবে, এরপর ফিরে এসে আবার সাবিহাকে নামিয়ে দিতে হবে।তাড়াতাড়ি খাওয়া শেষ করতে হবে।

হঠাৎ কলিংবেল বেজে ওঠে।জামিল সাহেব উঠে দরজা খোলেন।



সাকিব দাঁড়িয়ে।

সাকিব।জামিল সাহেবের বড় ছেলে।বুয়েটে পড়ে।থাকে হলে।

ছেলেকে দেখে জামিল সাহেব অবাক হয়ে যান।তুই? এসময়?

খালি প্রশ্ন করবেন নাকি ঘরে ঢুকতে দিবেন?

ওহ, হ্যা,হ্যা। আয়, ভেতরে আয়।

জামিল সাহেব দরজা থেকে সরে দাড়ান।সাকিব ব্যাগ নিয়ে ভেতরে ঢোকে।

হোসনে আরা ভেতর থেকে প্রশ্ন করেন, কে এল?

সাকিব।

শুনেই হোসনে আরা রান্না ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন।

কখন এলি বাবা? বলতে বলতে ছেলেকে জড়িয়ে ধরেন।

এইতো আম্মু, এখনই।

পুরাইতো ভিজে গেলি।

বাইরে যে ভয়ানক বৃষ্টি। না ভিজে উপায় আছে?

দাড়া। তোয়ালে নিয়ে আসি।

হোসনে আরা ভেতরে চলে যান।



সামিহা আর সামিন এসে দাড়িয়েছে।একটু দূরে দাঁড়িয়ে আছে। সাকিবের সাথে ওদের বয়সের পার্থক্য একটু বেশী।তাই ভাইয়ের সাথে যতটা ওদের ভালবাসা আর দুষ্টুমীর সম্পর্ক, তারচেয়ে অনেক বেশী শ্রদ্ধার সম্পর্ক।

সাকিব ওদেরকে ইশারায় কাছে ডাকল।দুজনই একসাথে ছুটে এল।কারন ওরা জানে ভাইয়া ওদের জন্য চকলেট নিয়ে এসেছে।গত চার বছর ধরে এটাই অলিখিত নিয়ম হয়ে আছে।যখনই সাকিব বাসায় আসে, প্রতিবারই পিচ্চি দুটোর জন্য চকলেট নিয়ে আসে।



এবারও কোন ব্যতিক্রম হল না। দুজন ছুটে আসতেই সাকিব ওদের হাতে চকলেট ধরিয়ে দিল।চকলেট নিয়ে দুজন আবার দৌড় দিল ঘরের ভেতর।

সাকিব আর জামিল সাহেব ভেতরে গিয়ে বসলেন। হোসনে আরা তোয়ালে দিয়ে মাথা মুছিয়ে দিলেন সাকিবের।



কেমন আছিসরে ব্যাটা? হোসনে আরা জানতে চাইলেন।

আমি ভাল আছি আম্মা।সাকিব হাসল।

কিছু খাইছস?

সাকিব মাথা নাড়ে।খিদায় পেট চো চো করে গো মা।

দাড়া। খাবার নিয়ে আসছি।হোসনে আরা আবার রান্নাঘরে।

সাকিব।জামিল সাহেব ডাকলেন।

জ্বি আব্বু।

হঠাৎ কোনরকম খবর না দিয়েই চলে আসলি? কোন সমস্যা হইছে?

সমস্যা মানে?

মানে আবার বিশ্বকাপের মত হল ভ্যাকেন্ট খাইলি নাকি?

আরে না আব্বা।ক্লাস শেষ হইছে। পিএল শুরু হইল।অনেকদিন আপনাদের দেখি না। তাই ভাবলাম একটু ঘুরে যাই।

ক্লাস শেষ?

হ্যা।

পরীক্ষা কবে?

দেরী আছে।রুটিন দিবে, পিছাবে, আবার রুটিন দিবে।মিনিমাম এক মাস লাগবে পরীক্ষা শুরু হইতে।

তোরা দেশের সেরা ছাত্র। কি যে করিস এসব?

আমরা আবার কি করি?আমরা কিছুই করি না। মিছিল-মিটিং যা কিছু তা ওই গুটিকয় পোলাপাইনই করে।আমরা শুধুই দেখি।দেখার চেয়ে বেশী কিছু করার হ্যাডম আমাদের নাই।

ছেলের মুখে এমন জবাব শুনে জামিল সাহেব অবাক হয়ে যান।ছেলেটাতো কখনো এভাবে কথা বলত না। তবে কি ছেলে বুয়েটে পড়ে হতাশ হয়ে পড়ল?

সাকিব।

জ্বি।

তোড় কয়টা সেমিস্টার গেল?

এটা গেলে ফোর ওয়ান শেষ হবে। মানে সাতটা।

চার বছরে সাতটা?

হ্যা।

তার মানে ইতিমধ্যে ছয় মাস লস?

হ্যা।

জামিল সাহেব একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়েন।সাকিব চুপ হয়ে যায়।

ইতিমধ্যেই হোসনে আরা নাস্তা নিয়ে চলে এসেছেন। খা বাপ।

সাকিব খেতে শুরু করে।

হলের খাবার দাবারের কি অবস্থা?ছেলেকে জিজ্ঞেস করেন হোসনে আরা।

কি আর অবস্থা হবে? সাকিব খেতে খেতে জবাব দেয়।যেই লাউ সেই কদু।গত চার বছর যা খাইছি এখনো তাই খাচ্ছি।

হুম্ম। হোসনে আরা এবার স্বামীর দিকে তাকিয়ে বলেন, তুমি বসে আছ কেন? বাবুদেরকে স্কুলে দিয়ে আসতে হবে না? বৃষ্টি একটু কমছে। তাড়াতাড়ি দিয়ে আসো।এরপর আবার সাবিহাকেও ওর স্যারের বাসায় দিয়ে আসতে হবে।

সাবিহার নাম শুনে সাকিব বলে, সাবু কই? ওকে দেখিনা কেন?

আছে নিজের ঘরে।

ঐ সাবু।সাকিব ডাক দেয়।কই গেলি? আয়, একসাথে নাস্তা করি।

সাবিহা এসে দাড়ায়। কেমন আছ ভাইয়া?

এতক্ষন কই ছিলি?

পড়ছিলাম।

পরীক্ষা নাকি?

আরে নাহ, এমনিই। আমি কি আর বুয়েটিয়ান যে শুধু পিএলে পড়ব? আমাদের সারা বছরই পড়তে হয়।

তাই? ভ্রু নাচায় সাকিব।

জ্বি হ্যা।

এমন সময় জামিল সাহেব বললেন, সাবিহা দেখতো বাবুরা রেডী হইল নাকি?

আচ্ছা।

এমন সময় সামীন-সামীহা ভেতর থেকে বেরিয়ে এসে বলে, আজকে ভাইয়া আসছে অনেকদিন পর। আমরা আজকে স্কুলে যাব না।

এমন সময় সাবিহাও বলে উঠে, ঠিক ঠিক। আজকে আমিও স্যারের বাসায় যাব না। ভাইয়া আসছে আজকে।

জামিল সাহেব চোখ রাঙ্গানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তাতে কিছু হয় না।উল্টো সাকিব বলে ওঠে, থাক না আব্বু। একদিন মিস দিলে এমন কিছু হবে না।

হোসনে আরাও ওদের সমর্থন দেন।ফলে জামিল সাহেবের আর কিছু বলার থাকে না।বিল সর্বসম্মতিক্রমে পাশ হয়ে যায়।আজকে নো স্যার, নো স্কুল।

সাবিহা বলে, ভাইয়া বাবুদের জন্য চকলেট আনছ আর আমার জন্য?

একটা জিনিস আনছি।

সাবিহা হাত বাড়িয়ে দেয়। দাও দেখি।

এখন না। দুপুরে।

এখন না কেন?

দুপুর, দুপুরে।ভাত-টাত খাওয়ার পর।সাকিব এবার হোসনে আরার দিকে ফেরে। আম্মু, দুপুরে খিচুড়ি আর ইলিশ করেন।অনেকদিন খাই না। এমন বর্ষার দিনে খুব খাইতে ইচ্ছা করে।

আচ্ছা।দাড়া, তোর আব্বুকে বলি। বাজারে যাইতে হবে।

সবাই খিচুড়ি আর ইলিশের কথা শুনে হইহই করে ওঠে।

ইতিমধ্যেই জামিল সাহেব পত্রিকা নিয়া আবার বারান্দায় চলে গেছেন।হোসনে আরা বারান্দায় গেলেন স্বামীকে বাজারের ফর্দ ধরিয়ে দিতে।

ধর।

জামিল সাহেব অবাক হয়ে বললেন, কি?

বাজারের ফর্দ?

কেন? গতকালই না বাজার করলাম।

ছেলে আবদার করছে ইলিশ দিয়ে খিচুড়ি খাবে।বাজার থেকে ইলিশ আর এই কয়টা জিনিস নিয়ে আসো।

জামিল সাহেব বাজারের লিস্টের দিকে তাকান আর পকেটে হাত দেন। সাথে সাথেই তার গলা শুকিয়ে যায়।

কি হল? হোসনে আরা জানতে চান।

কি আর হবে? চাকরিজীবী মানুষের যা হয়। মাসে শেষ চলতেছে, এখন কি আর ইলিশ কেনার টাকা পকেটে আছে? জামিল সাহেব মাথাটা নিচু করে ফেলেন।

তোমার কাছে সত্যিই টাকা নাই?

নিজের ছেলেমেয়েকে না খাওয়ায় কি আমি টাকা লুকায় রাখব?

দাড়াও।আসতেছি।

হোসনে আরা ভেতরে চলে যান।

কোথায় যাও আবার?

হোসনে আরার কোন জবাব পাওয়া যায় না। জামিল সাহেবের মনটা খারাপ হয়ে যায়। ছেলেটা তার অত্যন্ত বুঝদার, কখনো উলটাপালটা আবদার করে না। আজ যাও ইলিশ খাওয়ার আবদার করল, তাও তিনি পূরন করতে পারছেন না।হায়রে সরকারী চাকরী।

এমন সময় হোসনে আরা পাশে এসে দাড়ান।হাতে দুটো হাজার টাকার নোট।

ধর।

জামিল সাহেব অবাক হয়ে যান।তুমি কোত্থেকে টাকা পাইলা?

প্রতি মাসে আমি সংসারের খরচ থেকে কিছু টাকা বাচানোর চেষ্টা করি। সেই টাকা। অবাক হওয়ার কিছু নাই।

জামিল সাহেব অবাক চোখে স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে থাকেন।ভালবাসায় তার চোখ আর্দ্র হয়ে ওঠে।

কি হল? উঠ। বৃষ্টি কমছে। সকাল সকাল বাজারে গেলে ফ্রেশ মাছ পাবা আর সস্তায়ও পাবা।তাড়াতাড়ি যাও।

হ্যা হ্যা। জামিল সাহেব উঠে দাড়ান। ছাতাটা দাওতো।

হোসনে আরা ছাতা আনতে ভেতরে যান।এমন সময় সাকিব বারান্দায় এসে দাঁড়ায়।

বেরোচ্ছেন নাকি আব্বু?

হ্যা, একটা বাজারে যাব।এখন গেলে ফ্রেশ ইলিশ পাওয়া যাবে।

তাই নাকি? চলেন আমিও যাই।

না বাবা। তুই লম্বা জার্নি করে এলি, অনেক টায়ার্ড।একটু বিশ্রাম নে।

আরে ধুর। চার বছর ধরেই তো এই আসা-যাওয়ার মধ্যেই আছি। এ আর নতুন কি।চলেন যাই।

এবার সত্যিসত্যি জামিল সাহেবের চোখের কোন থেকে এক ফোটা অশ্রু গড়িয়ে পরে।ছেলে বড় হয়েছে, বাবার দায়িত্ব নিজের কাধে তুলে নিতে চাইছে-এ কথা ভাবতেই আনন্দে তার মনটা ভরে যায়।

এমন সময় হোসনে আরা ছাতা নিয়ে আসেন। ছাতা হাতে নিয়ে জামিল সাহেব বলেন, চল, আজ বাপ ব্যাটা একসাথে বাজার করব।

জামিল সাহেব আর সাকিব বাজারে রওয়ানা দেন। বারান্দায় দাঁড়িয়ে হোসনে আরা আর সাবিহা তাদের চলার পথের দিকে চেয়ে থাকেন।ভালবাসার বৃষ্টি তাদের পুরো পরিবারকে ভিজিয়ে দিয়ে যায়।





=====================================



ব্লগে তিন বছর হয়ে গেলেও সিরিয়াসলী কখনো গল্প লেখার চেষ্টা করি নাই।এর আগে একবারই সিরিয়াস একটা গল্প লিখেছিলাম।তারপর আর কন্টিনিউ করা হয় নি। এটা বছর দুয়েক আগে লেখা গল্প। ঐসময় একটা ম্যাগাজিনের জন্য লিখেছিলাম, কিন্তু সম্পাদক মহাশয় ছাপার যোগ্য ভাবেন নাই :( ইদানীং সামুকে গল্প লেখার বেশ ভাল প্লাটফর্ম মনে হচ্ছে।তাই পোস্ট করে দিলাম। দেখি কেমন রেসপন্স পাই।





===========================================





আমার লেখা আরও কিছু গল্পঃ





গল্পঃ যে কারণে ভালবাসি বলা হয় না



গল্পঃ ভালবাসার বৃষ্টি



গল্পঃ প্রিয়তমা, তোমার জন্য... ...



গল্পঃ তোমার বসন্ত দিনে ... ...



গল্পঃ তামাশা



গল্পঃ অতিথি





মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +২৪/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ব্লগে তিন বছর হয়ে গেলেও সিরিয়াসলী কখনো গল্প লেখার চেষ্টা করি নাই।এর আগে একবারই সিরিয়াস একটা গল্প লিখেছিলাম।তারপর আর কন্টিনিউ করা হয় নি। এটা বছর দুয়েক আগে লেখা গল্প। ঐসময় একটা ম্যাগাজিনের জন্য লিখেছিলাম, কিন্তু সম্পাদক মহাশয় ছাপার যোগ্য ভাবেন নাই :( ইদানীং সামুকে গল্প লেখার বেশ ভাল প্লাটফর্ম মনে হচ্ছে।তাই পোস্ট করে দিলাম। দেখি কেমন রেসপন্স পাই।

২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার প্রচেষ্ট সার্থক হয়েছে ভাল লিখেছেন। ভাল লাগলো।আসলে বুয়েটে পড়া ছাত্রের ও হতাশা থাকা অস্বাভাবিক নয়।

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই। আপনার মন্তব্যে অনুপ্রেরনা পেলাম। :)

৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: এমন বৃষ্টিতে ভিজতে মন চায় ! গল্প ভালো হয়েছে !

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় অভি।এমন বৃষ্টিতে আমরা সবাই-ই ভিজতে চাই।

৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৫

জন রাসেল বলেছেন: আমি সামুতে আগে অনেক গল্প লিখতাম। হিমু নিয়ে দুটো গল্প লিখেছিলাম যার একটায় দারুন রেসপন্স পেয়েছিলাম। যদিও মেইনলি আমি মিউজিক নিয়ে লিখার জন্য ব্লগে এসেছিলাম। সেই আসাটা পুরোপুরিই স্বার্থক ছিল। মিউজিক নিয়ে করা প্রতিটি পোষ্টেই ম্যাসিভ রেসপন্স পেয়েছি।

আপনার প্রচেষ্টাটি কন্টিনিউ করলে ভালো হয়। আমি এখন ফেসবুকেই প্রতিদিন টুকটাক গল্প লিখি।

আজকের গল্পটি পড়ার আমন্ত্রন রইলো ঃ সিক্ত সময়

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আসলে মাথায় মাঝে মাঝেই কিছু গল্প আসে, কিন্তু অলসতার জন্য আর লেখা হয় না। নিয়মিত লেখার চেষ্টা থাকবে।

আর আপনার গল্পটি পড়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে আসব :)

৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৬

জন রাসেল বলেছেন: আপনার গল্প ভালো হয়েছে। চালিয়ে যান :)

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫৬

আধার আলো বলেছেন: অন্তরস্পর্শী গল্প। খুব ভাল লাগলো পড়ে। :)

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় আধার আলো। :)

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার কমেন্ট দেখে প্রথমে অন্য আরেকজন ভেবে ভুল করেছিলাম।প্রায় সেম প্রোফাইল পিকচার আর কাছাকাছি নিক ছিল উনার।

৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

বোকামন বলেছেন:





গল্পটি খুব ভালো লাগলো ভাইজান :-)
আসলেই দিন বদলে গেছে, অনেক বদলে গেছে।
বদলে যাওয়া দিনেও ভালবাসার বৃষ্টি ঝরালেন ...।

তাই হয়তো গল্প শেষ করে এমনই বৃষ্টিতে ভিজতে ইচ্ছে করছে।

সহজ সরল উপস্থাপনে লিখে যান, অনেক ভালো লাগাবে !!
শুভকামনা রইলো

[৩+]

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: প্রিয় বোকামন, চমৎকার এই কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।ভালবাসার এই বৃষ্টিতে ভিজে উঠুক সকলের আঙ্গিনা :)

৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০১

খেয়া ঘাট বলেছেন: আমি আশাকরবো আপনি গল্প লিখা নিয়মিত করবেন। অনেক ভালো লাগলো ভাই।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় খেয়া ঘাট :)

৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৪

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো ভাই +++++

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ মিসির আলি :)

১০| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৩৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার লেখা! আমার বেশ ভালো লেগেছে। আশা করি আপনি নিয়মিত হবেন। :)

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার :)

১১| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:১২

গোর্কি বলেছেন:
লেখার শৈলী দারুণ লেগেছে।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ গোর্কি :)

১২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০৫

মাক্স বলেছেন: এক টুকরো সকালবেলার জীবন্ত ছবি আঁকতে পেরেছেন। গল্পে ভালোলাগা রইল।
আরও গল্প পাঠের অপেক্ষায় রইলাম। ভালো থাকুন!

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় মাক্স :)

১৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর পারিবারিক গল্প । একটা পরিবারের হাসি আনন্দ আর টানপোড়েন সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন । প্রথম গল্প হিসাবে খুবই ভালো হয়েছে ।


নিয়মিত লিখে যাওয়ার অনুরোধ থাকবে । গল্পে প্লাস ++

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় মামুন রশিদ :)

১৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

~মাইনাচ~ বলেছেন: না, ভালইতো হয়েছে।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ মাইনাচ :)

১৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

অপু তানভীর বলেছেন: গল্পরে ভালা পাইছি :) :)

একখান গার্লফ্রেন্ড/বয়ফ্রেন্ড আনলে ভালা হইতো ! :D :D

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: গল্পের সবগুলা চরিত্রইতো কচি। এদের বয়ফ্রেন্ড/গার্লফ্রেন্ড কোত্থেকে আসবে? ;) :P

১৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

অদ্ভুতুরে বলেছেন: সাবিহার জন্য কী আনসে জানতে ইচ্ছা করতাছে। পরের গল্পে কিচ্ছু বাকি রাখবেন না। X(

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: পরের কোন এক গল্পে বলার আশা রাখি :)

১৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০১

সিয়ন খান বলেছেন: ভাল লাগলো ++

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ সিয়ন খান :)

১৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: লিখতে লিখতেই পারদর্শী হবেন। একটা পারিবারিক আবহের গল্প , ভালো লাগলো পড়ে। পরিবারের সব সদস্য একসাথে হলে বা একটা বেলা একসাথে খেলে অন্যরকম একটা আনন্দ হয় !

জামিল সাহেবের বারান্দায় বসে বসে সারাদিনের প্ল্যানিং করা পেপার পড়তে পড়তে ব্যাপারটা ভালো লাগলো। অফিসে কাজ করলে বসের এইসব ঝাড়ি , প্যানপ্যানানি একটা কমন ব্যাপার !

শুভ হোক লেখালেখি ।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় অপর্না :)

১৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০২

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো ।

হোসনে আরা তোয়ালে দিয়ে মাথা মুছিয়ে দিলেন সাকিবের। এটুকু পড়ে পুরো নস্টালজিক হয়ে গেলাম। কত্তদিন বাসায় যাই না :(

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: রমযানতো শুরু হচ্ছে। ঘুরে আসুন বাসা থেক । :)

২০| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

আম্মানসুরা বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন। ভালো লেগেছে।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ আম্মানসুরা :)

২১| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: বেশ ভালো লিখেছেন। ভাল লাগলো! প্লাস!

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার :)

২২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৫

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।


আরো গল্পের আশায় থাকলাম..........

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ বর্ষন :)

২৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৫

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো লাগলো +++++++++ :)

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ অপূর্ন :)

২৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভাল লাগল। আপনি নিয়মিত গল্প কেন লেখেন না- এটা একটা ভাল প্রশ্ন।

গল্প লেখায় শুভকামনা।

১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রফেসর শঙ্কু :)

২৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৭

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: মধ্যবিত্ত পরিবারের ছোট ছোট কিছু সুখ দুঃখ বাস্তবতা আর স্বপ্নের দৃশ্যকল্প তুলে এনেছেন। ভাল লেগেছে গল্প। লেখনী ভাল আপনার। গল্প লেখা চালিয়ে যেতে কোন সমস্যা দেখিনা। ভাল থাকুন ! :)

১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় গল্পকার :)

২৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: তুমিতো দেখি খুব সুন্দর গল্প লিখ । সত্যি খুব সুন্দর হয়েছে । ২১ তম ভাল লাগা। ++++ :)

১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: থ্যাংক ইউ :)

২৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: এসব গল্প সম্পাদক দের পছন্দ হবেনা,প্রেম নিয়ে লিখলে বেশ পছন্দ হতো! :P :P :P :P :P :P

১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: :P :P :P

২৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৩৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: রেসপন্স ত ভালই পাইলেন ,
এইবার আমারে দেন , ফেসবুকে ছাপাই দিমুনে , পয়সা লাগব না । B-) B-) B-)

ভালই লাগল গল্প । পরবর্তী গল্পের অপেক্ষায় রইলাম ।
+++++++++

১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় মাহমুদ :)

২৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩১

কাজিম কামাল বলেছেন: ++++

২১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধইন্যাপাতা :)

৩০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:২৬

আরজু পনি বলেছেন:

সুন্দর একটা ছিমছাম পরিবারের গল্প ভালো লাগলো।

সাথে ....মিছিল-মিটিং যা কিছু তা ওই গুটিকয় পোলাপাইনই করে।আমরা শুধুই দেখি...এই ধাক্কাটা !! বেশ ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।

আসলেই এসব মিটিং মিছিল গুটিকয় ছেলেপেলের হাত ধরেই হয়। আমরা সাধারন ছাত্ররা কেবল দর্শক... এর বেশি কিছু নই... :(

৩১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৫০

দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: গল্প খুব সুন্দর হয়েছে ।

তুমি আমি আমরাকে জানাই ঈদ মোবারক । আপনার এবং আপনার পরিবারের উপর আল্লাহর রহমত বর্ষিত হোক ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৪

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনাকেও লেট ঈদ মুবারাক

৩২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

ইমরান খান উরফ রেহান বলেছেন: ভালো লাগলো

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ রেহান :)

৩৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

অস্পিসাস প্রেইস বলেছেন:
ভালো লাগলো।

ম্যাগাজিনের চাইতে সামু এখন গল্প লেখার ভাল প্লাটফর্ম। চালিয়ে যান। আপনার নতুন গল্পের অপেক্ষায় রইলাম...........

২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: সামু আসলেই গল্প লেখার জন্য অনেক ভাল প্লাটফর্ম।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার :)

৩৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০১

আবু শাকিল বলেছেন: গল্পে মধ্যবিত্তের চিত্র ফুটে উঠেছে।
মাস শেষে মধ্যবিত্তরা ইলিশ খেতে পারে না।
খুব দেরি হলেও গল্পটা পড়া হল।
ধন্যবাদ।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: মাস শেষে মধ্যবিত্তরা ইলিশ খেতে পারে না

এটাই আমদের মধ্যবিত্তদের ট্রাজেডি :(

শুভ দুপুর শাকিল ভাই :)

৩৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫১

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: এই গল্পটা ও দারুন লাগলো । খুব ভালো হয়েছে ।
ভাই রক্ত খেকো ডাইনির মতো আরেকটা গল্প তাড়াতাড়ি লিখুন ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: রক্তখেকো ডাইনী টাইপ কোন কাহিনী এখন মাথায় নেই। আরো পিশাচ কাহিনী আসবে হয়ত।দেখা যাক।

৩৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৮

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আচ্ছা অপেক্ষায় থাকলাম ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: :)

৩৭| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: পথ চলতে গাছটা মুড়ে দেয়া, পাতা বা ফুলটা ছিঁড়ে ফেলা, বেড়ার আগা ভেঙ্গে দেয়া...একটা কুকুর সামনে পেলে লাথি মারা...পথ শিশুকে তুই করে ডাকা...যেখানে সেখানে কিছু ছুড়ে ফেলা....

আমরা আসলেই অনন্য... !!!

০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: পোস্টের সাথে মন্তব্যের সম্পর্কটা বুঝতে পারলাম না।

৩৮| ০২ রা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জীবন কাহিনী, আমার বিশ্বাস এটা সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা। :)

০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:০৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: সব গল্পেই কমবেশি সত্য লুকিয়ে থাকে, শতভাগ ফিকশনতো আসলে লেখা যায় না।

আপনার মহারাণীর কি খবর? অনেকদিন তার গল্প পড়ি না।

৩৯| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১১:১৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মহারাণী'র অনেকদিন খোঁজখবর নেই না, মনে হয় অনেক ক্ষেপে আছে ;)

২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: মহারাণী ফিরে আসুক...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.