নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখার সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
“পশ্চিমা দেশগুলোতে যখন প্রচন্ড শীত তখন হাজার হাজার মাইল পথ পাড়ি দিয়ে পাখিরা এদেশে আসে।তারা আমাদের অতিথি।অতিথিপরায়ন জাতি হিসেবে আমাদের খ্যাতি সবচেয়ে বেশি।তাই এসব পাখির নিরাপত্তা দেয়া আমাদের সবার কর্তব্য।অথচ নিরাপত্তা দেয়ার পরিবর্তে আমরা তাদের ধ্বংস করছি।কেউবা জাল পেতে পাখি ধরে তাদের বিক্রি করে দিচ্ছি, কেউবা শিকারের দোহাই দিয়ে এদের হত্যা করছি।এজন্যই কি তারা আমাদের দেশে আসে?দিনে দিনে অতিথি পাখি কমে যাচ্ছে।বিশ্বের দরবারে আমাদের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।”
টিভি বন্ধ করে দিল কমল।স্কুল বন্ধ।শীতকালীন ছুটি চলছে।কমল ভেবেছিল এবার চুটিয়ে মজা করবে।কিন্তু কিসের কি। বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে।তাই সে খেলতে যেতে পারছে না।আবার টিভিতে এসব বিরক্তিকর কথাও শুনতে ইচ্ছা করছে না।সো টিভি অফ।
কমলের মন খারাপ।অবশ্য কারণও আছে।গতকাল কমল খুব রেগে ছিল।আব্বু এলেন রাগ ভাঙ্গাতে।
কমল।
কি?
কি হয়েছে?
কিছু হয়নি।
তাহলে মুখ ভার কেন?
এমনি।
এমনি কি কারও মুখ এমন হয়?
আমার হয়।
কেন মুখ ভার?
জানিনা।
বল কি চাও?
বাবার দিকে তাকাল কমল।
যা চাই দেবে?
এখন বাবা চাঁদ চাইলে তো আর আমি তোমাকে এনে দিতে পারব না।
আমি চাঁদ চাইব না।
ঠিক আছে।আমার সাধ্যের মধ্যে হলে অবশ্যই দেব।
কমল একটু চিন্তা করে।
বল কি চাও?
বন্দুক।
বাবা-মা অবাক।বলে কি এই ছেলে?
বন্দুক দেবে?
বন্দুক দিয়ে কি করবে?
পাখি শিকার করব।
কিন্তু বাবা এটা ভাল না।
কমলের প্রচন্ড রাগ লাগে।তাহলে আমি ভাত খাব না।
বাবা-মা পরস্পরের দিকে হতাশ চোখে তাকান।কমলের জেদ তাদের জানা আছে।যা চাই তা তাকে দিতেই হবে।না দেয়া পর্যন্ত সে ভাত খাবে না, কান্নাকাটি করে পুরো ঘর মাথায় তুলবে ।ভয়ানক অশান্তি হবে ঘরে।
ঠিক আছে।কিনে দেব।
কমল খুব খুশি।বাবা-মা হাফ ছেড়ে বাচলেন।
আজ এয়ারগান কিনতে যাওয়ার কথা।কিন্তু বাইরে প্রবল ব্রিষ্টি।বন্দুক কিনতে যাওয়া সম্ভব নয়।
বজ্রের গর্জন শোনা যাচ্ছে।কালো মেঘেরা ছোটাছুটি করছে।বিদ্যুতের ঝলকানি চারদিক আলোকিত করে তুলছে।বৃষ্টির ঝম ঝম শব্দ শুনতে বেশ ভালোই লাগছে।
কমল পড়ার টেবিলে বসে পড়ল।ম্যাডাম এই ছুটিতে দুটো রচনা শিখতে দিয়েছেন।“গরু” আর “বর্ষায় বাংলাদেশ” । শিখে ফেলা দরকার।
কমল প্রথমেই “বর্ষায় বাংলাদেশ” খুলল। এখানে কবিগুরুর একটা বিখ্যাত কবিতা আছে।
নীল নব ঘনে আষাঢ় গগণে তিল ঠাই আর নাহিরে
ওগো আজ তোরা যাসনে ঘরের বাহিরে।
বাদলের ধারা ঝরে ঝর ঝর
আউশের ক্ষেত জলে ভর ভর
কালিমাখা মেঘে ওপারে আঁধার
ঘনিয়েছে দেখ চাহিরে
ওগো আজ তোরা যাসনে ঘরের বাহিরে।
হঠাৎ দমকা বাতাস এসে বইয়ের পাতা এলোমেলো করে দিল।মনোযোগ নষ্ট হয়ে গেল।
বাইরে তাকাল কমল। একটা পাখি একাকী গাছের ডালে বসে ভিজছে।কি পাখি এটা? কমল চিনতে পারল না।দেখে মনে হয় এক প্রজাতির হাঁস। কিন্তু হাঁস এত বড়? তাও বসে আছে গাছের ডালে। উঠল কিভাবে ওখানে?হাসতো উড়তে পারে না।
এই হাস।মজা করার জন্য ডাকল কমল।
অবাক হয়ে তাকাল পাখিটা।
চমকে উঠলে কেন?
এমনি।
বৃষ্টিতে ভিজছ যে?
মনের দুঃখে।
তোমার মনে বুঝি খুব দুঃখ?
হ্যা।
কিসের দুঃখ?
জানতে চেও না।
কেন?
বলতে আমার বুক ফেটে যাবে।
এবার কমলের অবাক হওয়ার পালা।একটা পাখি তার সাথে কথা বলছে এতে সে যতটা না অবাক হয়েছে তার চেয়ে বেশী অবাক হয়েছে হাসের মনে দুঃখ শুনে।সামান্য একটা হাঁস, তার মনে আবার কিসের দুঃখ?
প্রসঙ্গ বদলাল কমল।তুমি আমার বন্ধু হবে? পাখিটকে জিজ্ঞেস করল কমল।
এবার পাখিটা অবাক হয়ে তাকাল কমলের দিকে।
বন্ধু হবে?
হ্যা।
গাছে উঠলে কি করে?
কেন?
আমাদের দেশে হাঁস গাছে উঠতে পারে না।
আমিতো এদেশের পাখি নই।
মানে?
আমি এসেছি হাজার মাইল দূর থেকে।
মানে তুমি অতিথি পাখি?
হ্যা।
অন্যসময় হলে কমল পাখিটা ধরার চেষ্টা করত।আজ করল না।এমনকি তার সে ইচ্ছাও হল না।তারা দুজন তো এখন বন্ধু।
তুমি উড়তে পার?
হ্যা।
তোমার পরিবার কোথায়?
প্লিজ জানতে চেও না।
কেন?
সে যে বড় দুঃখের কাহিনী।
কিরকম?
বলতে আমার বুক ফেটে যায়।
প্লিজ বল।
তোমার জাত ভাইরা ওদের মেরে ফেলেছে।
আমার জাত ভাই?
হ্যা।
কিভাবে?
আমি বলতে পারব না।
কেন?
বলতে আমার কষ্ট হয়।
প্লিজ বল।আমি না তোমার বন্ধু।
সেবার বহুদিন পর শীতে তোমাদের দেশে আসছিলাম।সাথে ছিল আমার স্ত্রী-সন্তান।কিন্তু আসার পথে শিকারীর গুলিতে মারা গেল আমাদের বাচ্চাটা।জীবন বাচাতে আমাদের সেখান থেকে পালাতে হল।বাচ্চাটার মুখ শেষবারের মত দেখতেও পারলাম না।অনেকক্ষণ উড়ে পরিশ্রান্ত হয়ে আমরা যখন গাছের ডালে বসলাম কিছু দুষ্ট ছেলে পাথর ছুড়ে ফেলে দিল আমার স্ত্রীকে।আমি ওর কাছে গেলাম।ছেলেগুলো আমাকেও পাথর মারল।কিন্তু ব্যর্থ হল।আমি উড়ে চললাম একাকী।
চুপ হয়ে গেল পাখিটা।কমল সান্ত্বনা দেয়ার জন্য কোন কথা খুঁজে পেল না।
তখনও রিমঝিম বৃষ্টি পড়ছে।কমলের মনে হল এ যেন বৃষ্টি নয়, পাখির কান্না।
ওঠ, কমল।
কমলের ঘুম ভেঙ্গে গেল।
কি?
বৃষ্টি থেমে গেছে।
তো?
বন্দুক কিনবে না?
না।
কেন?
আমি কাউকে নিঃসঙ্গ করতে চাই না।
মা অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলেন কমলের দিকে।
উড়ে যায় বিষন্ন পাখি
আমি একা জেগে থাকি
অন্ধকারের গান,
ফুরায় না অভিমান,
আমরা তবু জেগে থাকি
উড়ে যায় বিষন্ন পাখি।
===========================================
আমার লেখা আরও কিছু গল্পঃ
গল্পঃ যে কারণে ভালবাসি বলা হয় না
গল্পঃ ভালবাসার বৃষ্টি
গল্পঃ প্রিয়তমা, তোমার জন্য... ...
গল্পঃ তোমার বসন্ত দিনে ... ...
গল্পঃ তামাশা
গল্পঃ অতিথি
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: নভেম্বর মাসের এক তৃতীয়াংশ চলে গেছে, অচিরেই শীত শুরু হবে। লাস্ট কয়েক বছরে এদেশে অতিথি পাখি আসা অনেক কমে গেছে, যদি আমরা অতিথি পাখি শিকার বন্ধ না করি তাহলে হয়ত একেবারেই বন্ধ হয়ে যাবে।
একবার ভাবুন আপনি কারো বাসায় বেড়াতে গেছেন আর ঘরের মালিক আপনার দিকে বন্দুক তাক করে আছে(এখনো ট্রিগারে চাপ দেয়নি)। কেমন লাগবে আপনার?
অতিথি পাখি শিকার বন্ধ হোক।
৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৯
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার শিশুতোষ গল্প! সহজ সুন্দর বর্ণনায় কি দারুণ ভাবে গল্পের ম্যাসেজ দিয়েছেন । সিক্স সেভেনে পড়াকালীন বলেই নয়, যে কোন বয়সের কেউ লিখলেও একই কথা বলতাম ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: উৎসাহমূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মামুন ভাই
৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৬
আবু শাকিল বলেছেন: শিক্ষণীয় গল্প।
চমৎকার লিখেছেন।
শুভ কামনা জানবেন
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ আবু শাকিল
৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লিখেছিলেন। সহজপাঠ্য এবং ঝরঝরে লেখা।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই।
পরাজিত কাশবন কি আর পোস্ট করবেন না?
৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫০
বোকামানুষ বলেছেন: ভাল লেগেছে সহজ ভাষায় সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করেছেন +++++
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।
ধন্যবাদ বোকা মানুষ
৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৪
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা । সিক্স সেভেন মনেই হচ্ছে না । সেই সম্যেই অনেক অনেক ভাল লিখেছেন আপনি ।
গল্প ভাল লাগলো ।
ভাল থাকবেন ভাই ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: এটা সিক্স সেভেনের থাকাকালীন সময়েই লেখা। একটা গল্প লেখার খাতা ছিল, ওখানেই লিখতাম তখন।
নিজের কম্পিউটার কেনার পর ভেবেছিলাম সেই সময়ে লেখা সবগুলো গল্পের সফট কপি তৈরী করে রাখব, কয়েকটা গল্প লেখার পর অলসতার কারনে আর বাকিগুলো লেখা হয়নি।
দেখি এবার প্রজেক্ট সম্পূর্ন করতে পারি কিনা।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই।
৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৯
সুমন কর বলেছেন: ছোট বয়সের লেখা হলে কি হবে ! মেসেজটা ঠিক সব বয়সের জন্য প্রযোজ্য।
গল্পে ভাল লাগা।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার
৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৮
সকাল হাসান বলেছেন: চমৎকার একটি শিক্ষনীয় গল্প! অনেকদিন পর এত সহজ সরল ভাষার সুন্দর একটি গল্প পড়লাম!
অতিথি পাখিরা আমাদের অতিথি! আর অতিথিদের সম্মান দিতে হয়, তাদের অনিষ্ট সাধন করতে হয় না!
কিন্তু কতিপয় স্বার্থান্বেষী লোভী ব্যক্তিবর্গ আছে যারা অতিথিদের অনিষ্ট সাধন করে মজা পায়, আর কিছু কিছু ছেলেপিলে আছে যারা মজা করার জন্য অতিথিদের অনিষ্ট সাধন করে! আমি ছেলেপিলেদের দোষ দিব না! দোষটা তাদের যারা তাদেরকে মজা করার জন্য এই উপায়টা শিখিয়েছে!
অযথা কথা বলে লাভ কি, সকলকেই সচেতন থাকতে হবে যাতে অতিথিদের কোন অনিষ্ট আমরা না করি!
তবে, আগের তুলনায় এখন অতিথি পাখির সংখ্যা কমে গেছে অনেকাংশেই!
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমতকার বলেছেন। অতিথি পাখিরা আমাদের অতিথি, আর অতিথিদের সম্মান করতে হয়, তাদের অনিষ্ট করতে হয় না।
আর ছেলেপেলেরা অন্যের ক্ষতি করে মজা করার বিকৃত শিক্ষা বড়দের কাছ থেকেই পায়। তাই আমাদের অবশ্যই এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।
১০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
সোহেল মাহমুদ বলেছেন: চমৎকার শিক্ষনীয় গল্প।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সোহেল
১১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: চমৎকার একটি গল্প আপনি স্কুলে থাকতেই লিখেছেন ---- দারুন দারুন এবং দারুন
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। আপনার মন্তব্য পেয়ে বেশ ভাল লাগল
১২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
ইমিনা বলেছেন: আমি কাউকে নিঃসঙ্গ করতে চাই না।
..........
এই কথাটির মধ্যেই পুরো গল্পের সার্থকতা। সুন্দর ও সহজ-সরল গল্পে যে মেসেজ পাওয়া যায়, তাতে মনটা আদ্র না হয়ে পারে না। ভালো লিখেছেন।
অনেক অনেক শুভকামনা ।।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমতকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ইমিনা।
১৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সুন্দর মোরাল!
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ মইনুল ভাই
১৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো বিবেকীয় গল্পে । +++++
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার ভাল জেনে আমারও ভাল লাগল
১৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৬
ডি মুন বলেছেন: সুন্দর গল্প। অতিথি পাখির জন্যে ভালোবাসা প্রকাশ পেয়েছে চমৎকারভাবে।
পাখিটার ছবিটাও দারুণ।
++++++
শুভেচ্ছা রইলো
ভালো থাকবেন।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: হ্যা, বৃষ্টি ভেজা পাখিটার ছবি আমারও খুব ভাল লেগেছে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ডি মুন
১৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৭
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: সুন্দর গল্প ভ্রাতা । সুন্দরতম একটা ম্যাসেজ ।
ভালো থাকবেন সবসময়
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমতকার মন্তব্যে ভাল লাগল। ধন্যবাদ ভ্রাতা
১৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
তুষার কাব্য বলেছেন: চমৎকার শীক্ষনিও গল্প।বেশ ঝরঝরে বর্ণনা ওইটুকুন বয়সে।
শুভকামনা ...
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ তুষার কাব্য।
ভাল থাকুন
১৮| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১১
রাজীব নুর বলেছেন: আমার জন্মের আগেই আমার ভাগ্য নির্ধারণ হয়ে গিয়েছিল। সেটা পরিবর্তনের সাধ্য কারো নাই একমাত্র আল্লাহ ছাড়া,,,,
০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: সেটাই।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: এই গল্পটা স্কুলে থাকতে লেখা, ক্লাস সিক্স কিংবা সেভেনে পড়ি তখন। জানি গল্প হিসেবে তেমন হাই ক্লাস কিছু নয়, তবুও পোস্ট করলাম।লিখি নিজের আনন্দের জন্য, কারো ভাল লাগলে সেটা বোনাস