|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 আমি তুমি আমরা
আমি তুমি আমরা
	লেখার সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
♣♣♣♣The King♣♣♣♣
একদিন সাদিক রাজ্যের লোকজন রাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষনা করল।রাজপ্রাসাদ ঘেরাও করে তারা রাজার বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে লাগল।রাজা এক হাতে মুকুট আর অন্য হাতে রাজদন্ড নিয়ে প্রাসাদের সিড়ি বেয়ে নেমে এলেন।রাজাকে আসতে দেখে উপস্থিত সবাই নিশ্চুপ হয়ে গেল।রাজা সকলকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ভাইয়েরা আমার, আজ থেকে তোমরা আর আমার প্রজা নও। আমি এই মুকুটা আর রাজদন্ড তোমাদের হাতে তুলে দিচ্ছি।আজ থেকে আমিও একজন সাধারন মানুষ। আমি এবং আমরা সবাই মিলে কঠিন পরিশ্রম করে আমাদের ভাগ্য পরিবর্তন করব। আমাদের আর রাজার প্রয়োজন নেই।আমরা সবাই হাতে হাত রেখে মাঠে আর আংগুর ক্ষের কাজ করব। তোমরাই বলে দেবে কোন মাঠে কিংবা আংগুর ক্ষেতে আমি কাজ করব।আজ থেকে তোমরা সবাই রাজা। 
রাজার কথা শুনে উপস্থিত সবাই বিস্ময়ে অভভূত হয়ে স্থির হয়ে দাড়িয়ে রইল।যে রাজাকে তারা তাদের সকল দুঃখ কষ্টের কারন বলে মনে করত তিনি আজ নিজেই তার মুকুট আর রাজদন্ড সমর্পন করে জনতার কাতারে শামিল হতে চাইছেন! 
এরপর উপস্থিত সবাই নিজ নিজ কাজে চলে গেল আর রাজা একজনের সাথে মাঠের দিকে রওয়ানা হলেন।
কিন্তু রাজার অভাবে সাদিক রাজ্যের অবস্থা দিন দিন আরো খারাপ হতে শুরু করল, জনতার দুঃখ দূর্দশা কমার পরিবর্তে আরো বেড়ে গেল।লোকজন বাজারে কাদতে লাগল, ইশ, যদি আমাদের একটা রাজা থাকত। ছেলেবুড়ো একত্রিত হয়ে বলল, আমরা আমাদের রাজাকে ফিরিয়ে আনব।  
এই বলে সবাই রাজার খোজে বেরিয়ে পড়ল। অবশেষে তাকে পাওয়া একটা মাঠে-একমনে কাজ করছেন।জনগন তাকে আবার রাজসিংহাসনে বসিয়ে দিল, ফিরিয়ে দিল তার মুকুট আর রাজদন্ড। এরপর তারা অনুরোধ করল, এবার আমাদের প্রতাপ আর ন্যায়ের সাথে শাসন করুন। 
রাজা জবাব দিলেন, আমি অবশ্যই তোমাদের প্রবল প্রতাপের সাথে শাসন করব। আর যদি স্রষ্টা আমার সহায় হন তবে আমি ন্যায়ের সাথে আপনাদের শাসন করব। 
একটু পর কয়েকজন নারীপুরুষ রাজার দরবারে উপস্থিত হয়ে একজন অভিজাত ব্যক্তি সম্পর্কে অভিযোগ করলেন যে তাদের সাথে ক্রীতদাসের মত ব্যবহার করে। 
রাজা সাথে সাথে সেই অভিজাত ব্যক্তিকে  ডেকে বললেন, স্রষ্টার কাছে সব মানুষের জীবনের মূল্য সমান।যারা তোমার মাঠে আর আংগুর ক্ষেতে কাজ করে যেহেতু তাদের জীবনের মূল্য তুমি জাননা, তাই তোমাকে এই রাজ্য থেকে বহিস্কার করা হল।কোনদিন তুমি আর এই রাজ্যে ফিরতে পারবে না। 
পরদিন রাজার কাছে আর একদল লোক এল পাহাড়ের ওপারে বাস করা এক অভিজাত মহিলার নিষ্ঠুরতার বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে।সাথেসাথে তাকে দরবারে ডেকে রাজা নির্বাসনের শাস্তি শোনালেন।রাজা বললেন, যারা আমাদের মাঠে আর আংগুর ক্ষেতে কাজ করে, যাদের বানানো রুটি আর ওয়াইন আমরা খাই, তারা আমাদের চেয়ে অনেক মহত। যেহেতু তুমি সেটা জান না, তাই তোমার এই রাজ্যে বসবাসের কোন অধিকার নেই। 
এরপর একদল নারী-পুরুষ এল বিশপের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে। বিশপ তাদের পাথর বহন করতে আর সেই পাথর বসিয়ে ক্যাথিড্রাল বানাতে বাধ্য করেছে, অথচ তারা যখন না খেয়ে থেকেছে তখন বিশপ  ক্যাথিড্রালে সঞ্চিত সোনা আর রূপা থেকে তাদের সামান্য ভাগও দেয়নি। 
রাজা সাথে সাথে বিশপকে ডেকে বললেন,  তোমার বুকের মাঝে থাকা ওই ক্রসের মানে হল অন্যকে জীবন দেয়া। তুমিতো কাউকে জীবন দাওনি, উল্টো অন্যের জীবন ছিনিয়ে নিয়েছ।তাই তোমাকেও এই রাজ্য থেকে বহিস্কার করা হল। 
এভাবে এক পূর্নচন্দ্র পর্যন্ত নারীপুরুষের দল রাজার কাছে অত্যাচারীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করল আর রাজা তাদের সবাইকে রাজ্য থেকে বহিস্কার করলেন। 
সাদিক রাজ্যের লোকজন রাজার কর্মকান্ডে মুগ্ধ হয়ে গেল।
অবশেষে একদিন রাজ্যের ছেলেবুড়ো সবাই রাজপ্রাসাদ ঘেরাও করে রাজার নাম ধরে ডাকতে লাগল।রাজা আবার এক হাতে মুকুট আর এক হাতে রাজদন্ত নিয়ে নেমে এলেন। 
রাজা তাদের বললেন, বল তোমরা আমার কাছে এবার কি চাও? একদিন তোমরা আমায় যা দিয়েছিলে তা-ই কি ফেরত চাও?
শুনে তারা কেদে উঠল, না না, আপনিই আমাদের রাজা।আপনি এই রাজ্য থেকে সব অত্যাচারী আর শয়তানদের তাড়িয়েছেন, আমরা আপনাকে ধন্যবাদ দিতে চাই।এই মুকুট আপনার আর এই রাজদন্ড আপনার গৌরব।
রাজা জবাব দিলেন, আমি না, তোমরাই তোমাদের প্রকৃত রাজা। যখন তোমরা আমাকে দূর্বল আর অত্যাচারী ভেবেছিলে, তখন আসলে তোমরাই দূর্বল আর অত্যচারী ছিলে। আজ আমাদের রাজ্য দুষ্টলোক মুক্ত হয়েছে তোমরা চেয়েছ বলেই। প্রকৃতপক্ষে আমি তোমাদের মনের মাঝে থাকা একটা চেতনা, এই চেতনাই তোমাদের কাজকর্ম নিয়ন্ত্রন করে।রাজা বলে আসলে কেউ নেই। তোমাদের কেবল তোমরাই নিয়ন্ত্রন করতে পার। 
এই বলে মুকুট আর রাজদন্ড নিয়ে রাজা রাজপ্রাসাদে ফিরে গেলেন। আর উপস্থিত সবাই নিজ নিজ কাজে রওয়ানা হল। 
আর ফেরার পথে সবার নিজেকে রাজা মনে হল যার এক হাতে মুকুট আর অন্য হাতে রাজদন্ড। 
♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦
আমার অনুবাদ করা কাহলিল জিবরানের আরো কিছু গল্পঃ
১.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের গল্প-১: The Field of Zaad
২.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের গল্প-২: The Eagle and the Skylark
৩.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের গল্প-৩: The King
৪.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের গল্প-৪: History and the Nation
৫.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের গল্প-৫: She Who Was Deaf 
৬.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের গল্প-৬: Lady Ruth
৭.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের গল্প-৭: SATAN
৮.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের গল্প-৮: THE KING OF ARADUS
৯.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের দুইটি গল্প
১০.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের তিনটি গল্প-১
১১.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের তিনটি গল্প-২
১২.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের তিনটি গল্প-৩
১৩.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের তিনটি গল্প-৪
১৪.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের চারটি গল্প
১৫.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের পাঁচটি গল্প-১
১৬.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের পাঁচটি গল্প-২
১৭.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের পাঁচটি গল্প-৩
১৮.অনুবাদ গল্পঃ কাহলিল জিবরানের পাঁচটি গল্প-৪
 ৩৯ টি
    	৩৯ টি    	 +৯/-০
    	+৯/-০  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  দুপুর ২:১৭
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  দুপুর ২:১৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আসলেই জিবরানের তুলনা হয় না। তার আরো কিছু গল্প অনুবাদ করেছিলাম।পড়ে দেখতে পারেন। আশা করি ভাল লাগবে।  
 
২|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  দুপুর ২:১২
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  দুপুর ২:১২
সোহেল মাহমুদ বলেছেন: অনেক ভাল লাগল।
ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটা অনুবাদের জন্য।
  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  দুপুর ২:১৮
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  দুপুর ২:১৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।  মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ সোহেল  
 
৩|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:০১
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:০১
মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লেগেছে ।
  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:১৬
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:১৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই  
 
৪|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:০৬
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি তো জিবরানে বুঁদ হয়ে আছেন পুরোপুরি! এরকম গল্প আমার খুব পছন্দের। চালিয়ে যান।
  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:১৮
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৪:১৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: অনেকটা সেরকমই বলতে পারেন। আসলে গল্পগুলো খুব পছন্দের, তাই সবার সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছা করে।
শুভ অপরাহ্ন হামা  
 
৫|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৫:০৮
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  বিকাল ৫:০৮
এনামুল রেজা বলেছেন: কাহলিল জিবরান পড়া হয়নি, কিন্তু শুরু করতে হবে দেখছি.. চমৎকার এবং ঝরঝরে অনুবাদ।
  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১১:৫৯
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১১:৫৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আর দেরী না করে শুরু করে দিন।অসাধারন সব গল্প আছে লোকটার  
 
৬|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:৪০
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:৪০
পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: অসাধারণ !! এই লেখকের গল্পগুলোর অনুবাদ পরে রিতীমত মুগ্ধ হচ্ছি । প্লিজ, অনুবাদ চালিয়ে যান ।
পোস্টে ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম । 
  ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:০০
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:০০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম। আরো অনেকগুলো গল্পই অনুবাদের ইচ্ছা আছে, দেখাই যাক না কদ্দূর যেতে পারি।
৭|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:৪১
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:৪১
সুমন কর বলেছেন: সিরিজ ভালই চলছে এবং এবারেরটিও চমৎকার। গল্পের শেষ প্যারাটিই অাসল।
অামরা'তো মন্তব্য দেখতে পাচ্ছি।   
 
প্রচুর টাইপো।।।। দৃষ্টিকটু দেখায়। সচেতন হতে হবে।
ঘোষনা, সাধারন, রাজদন্ড, ক্ষের, অভভূত, দাড়িয়ে, কারন, কাদতে, দূর্দশা, নিয়ন্ত্রন.......
  ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:০৭
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:০৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: সেটা গল্পের শেষ প্যারাটিই আসল। জিবরানের গল্পগুলো মূলত এরকমই, শেষ প্যারাতেই আসল ম্যাসেজটা থাকে। 
আমি কেন মন্তব্য দেখতে পারছি না জানিনা। নিজের ব্লগে ঢুকলে দেখতে পাই নতুন মন্তব্য এসেছে, কিন্তু পোস্ট খুললে কোন নতুন মন্তব্য নেই। সামুর কোন নতুন বাগ মনে হয়।
বানান ভুল বেশি হচ্ছে মূলত মোবাইল থেকে পোস্ট দেয়ার কারনে। একেতো পোস্ট এডিটের অপশন নেই, তারওপর মোবাইলের ছোট স্ক্রীনে লেখা দেখাও কষ্ট।তাছাড়া আজকাল ন আর ণ জনিত বানান ভুল তেমন কাউন্ট করা হয় কই?
৮|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৮:২৬
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৮:২৬
মনযূরুল হক বলেছেন: সবই ঠিক আছে, বস । কিন্তু আরবের (লেবানন) মানুষ 'খলিল জিবরান' (خليل جبران)-কে কেনো যে আপনারা 'কাহলিল জিবরান' বানালেন- সেইটা বুঝতে পারছি না...আরবি  خ (খ)-এর উচ্চারণ তো কোনোক্রম্ই তো 'কাহ' হতে পারে না, তাতে ইংরেজরা যতই 'Kah' বলুক...
কী করে এই বিকৃতি হয়, আর কারাই-বা এর শুরুটা করে, বুঝে আসে না ।
আপনাকে দোষারোপ করছি না, কেননা, আপনিও এই আরবের গল্পটি অনুবাদ করেছেন নিশ্চিত ইংরেজি থেকে । কিন্তু আমি ভাবছি, আমাদের দেশে কি আরবি জানাশোনা লোকের এতই অভাব- মোল্লাদের এতো এতো উত্থানের পরেও- যে আরবি গল্পের অনুবাদ পড়তে হবে ইংরেজির ভায়া হয়ে ? স্প্যানিশ বা ল্যাটিন কিংবা জার্মান-রাশিয়ান কিছু হলে না হয় মেনে নিতাম...কিন্তু আরবির মতো সুবিশাল একটি ভাষা এভাবে ইংরেজির কাঁধে চড়ে আমাদের ভাষায় প্রবেশ করবে, করছে- ভাবতে খারাপ লাগে...
ভালো থাকবেন...অনুবাদ ভালো হয়েছে, ধন্যবাদ...
  ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:১৩
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:১৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনি ঠিকই ধরেছেন। এই গল্পটা আমি অনুবাদ করেছি ইংরেজী থেকেই। এবিষয়টা সত্যিই দূর্ভাগ্যজনক যে আরবি সাহিত্য আমাদের জানতে হচ্ছে ইংরেজীর মাধ্যমে।কিন্তু এটাও সত্য,  বৈষয়িক প্রয়োজন ছাড়া কেউই বিদেশি ভাষা শিখবে না। আমরা মুসলমানরা আরবি পড়তে শিখি, কিন্তু কোনদিন মানেটা বোঝার চেষ্টা করি না।
আর kah উচ্চারন কাহ-ই হয়। বাংলাদেশে উনি মূলত কাহলিল জিবরান নামেই পরিচিত।একারনেই এ নাম লিখেছি। 
৯|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৮:৩৮
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৮:৩৮
জাফরুল মবীন বলেছেন:  তোমরাই তোমাদের প্রকৃত রাজা। যখন তোমরা আমাকে দূর্বল আর অত্যাচারী ভেবেছিলে, তখন আসলে তোমরাই দূর্বল আর অত্যচারী ছিলে। “আজ আমাদের রাজ্য দুষ্টলোক মুক্ত হয়েছে তোমরা চেয়েছ বলেই। প্রকৃতপক্ষে আমি তোমাদের মনের মাঝে থাকা একটা চেতনা, এই চেতনাই তোমাদের কাজকর্ম নিয়ন্ত্রন করে।রাজা বলে আসলে কেউ নেই। তোমাদের কেবল তোমরাই নিয়ন্ত্রন করতে পার”  -অসাধারণ শিক্ষণীয় কথা!
মুগ্ধ হলাম গল্পে,মুদ্ধ হলাম অনুবাদে 
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
  ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:১৪
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:১৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগল। ভাল থাকবেন  
 
১০|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:০০
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:০০
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: অনুবাদ পড়তে ভাল লেগেছে । 
অনুবাদের জন্য 'দ্য কিং' নির্বাচন করেছেন- এটা ভাল  
 
  ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:১৫
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:১৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: অনুবাদ আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ইসতিয়াক  
 
১১|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:৩৫
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:৩৫
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: সুন্দর। 
  ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:১৫
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:১৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ  
 
১২|  ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১০:২৬
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১০:২৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: কাহলিল জিবরান সাহেব অনেক গভীর একটা ম্যাসেজ দিলেন সাদাসিদা গল্পের মাধ্যমে । অসাধারন ।
আপনার সিরিজ অনুবাদ খুব ভালো লাগছে । কষ্টের জন্য কৃতজ্ঞতা । 
শুভ কামনা । 
  ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:১৬
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:১৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ম্যাসেজটা আসলেই অনেক গভীর। গল্প পাঠের জন্য নিয়মিত পাঠককে ধন্যবাদ  
 
১৩|  ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:০১
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:০১
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চমৎকার অনুবাদ করেছেন ভ্রাতা । আর মেসেজটাও খুব ভালো লাগলো । 
অনেক শুভকামনা  
 
  ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:২৯
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:২৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ রায়হান ভাই 
১৪|  ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১০:০১
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১০:০১
মাহমুদ০০৭ বলেছেন:  চমৎকার অনুবাদ ।  আরেকটা কথা - কাহলিল জিবরান  ইংরেজি আরবি 
  দুই ভাষাতেই লিখতেন ।আরবিতে অনেক লেখা তিনি নিজেই 
   ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন। ইংরেজিতে লেখার সময় তিনি তার নিজের নাম কাহলিল জিবরান ই লিখতেন। 
খলিল জিবরান হচ্ছে কবির ব্যাপ্টাইজড নাম। 
 অফ টপিক - মুনির হাসান  কিছু মাদ্রাসা লাইনের ছাত্র দিয়ে 
                        কল সেন্টার চালানোর চেষ্টা করেছিলেন।তাদের কাজ আরবিতে কথা বলা । দেখা গেল তারা কেউ আরবি বুঝছে না । কল সেন্টার বন্ধ  হয়ে গেল । 
আলিয়া লাইনের ছেলেরা হচ্ছে না ঘরকা না ঘাটকা । সব কিছুই একটু একটু । 
 কওমিরা ইমরুল কায়েস পড়ে কিন্তু এখনকার আধুনিক আরবি , ফারসি 
  কবি সাহিত্যিক দের  নাম  তাদের জানা নাই । 
 ভাল থাকবেন ভাই । 
  ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:৩৮
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:৩৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন:  সেটাই। লেখক নিজেই তার নামের বানান kah লিখতেন, অন্য কেউ এসে তার নামের বানান পরিবর্তন করে দেয়নি। আর সে হিসেবে গার নামের উচ্চারন কাহলিল জিবরানই হয়, খলিল জিবরান  নয়।
মাদ্রাসা ছাত্রদের দিয়ে কল সেন্টার কথা শুনে মজাই পেলাম। 
  ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪  দুপুর ১:৪৮
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪  দুপুর ১:৪৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: মাদ্রাসার কারিকুলাম সম্পর্কে ধারনা নাই। আলিয়া আর। কওমীর ছেলেপেলেরা কদ্দূর আরবী বা ফারসী সাহিত্য পড়ে বলতে পারব না। তবে আমার চেনা দুয়েকজন আছেন যারা ছেলেকে এই আশায় মাদ্রাসায় পড়িয়েছেন যাতে আরবী বলতে আর বুঝতে পারে। মধ্যপ্রাচ্যে একটা চাকরি পাওয়াই এদের জীবনের লক্ষ্য।
১৫|  ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ২:৩৬
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ২:৩৬
ডি মুন বলেছেন: 
দারুণ গল্প। 
অনুবাদ ভালো হয়েছে। পড়ে আনন্দ পেয়েছি ।
শুভেচ্ছা  
 
  ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪  দুপুর ১:৫০
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪  দুপুর ১:৫০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: গল্পটি আপনাকে আনন্দ দিতে পেরেছে জেনে আমি নিজেও আনন্দিত হলাম।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইল 
১৬|  ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:১৪
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:১৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: 
দারুণ গল্প.... চমৎকার মেসেজ! সুন্দর অনুবাদ 
  ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১০:৪১
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১০:৪১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার  
 
১৭|  ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১০:০৯
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১০:০৯
এহসান সাবির বলেছেন: দারুন।
  ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪  দুপুর ১:৪৮
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪  দুপুর ১:৪৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ  
 
১৮|  ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:০৬
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:০৬
নেক্সাস বলেছেন: অনুবাদের ব্যাপারটা বেশ কঠিন কাজ। বেশ সুন্দর অনুবাদ হয়েছে।চালিয়ে যান। ভালো কিছু অনুবাদ করলে আমাকে পাঠাতে পারেন। আমাদের একটা লিটল ম্যাগ আছে সেখানে ছাপানোর জন্য।
  ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪  দুপুর ২:৩৪
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪  দুপুর ২:৩৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নেক্সাস ভাই। সামুতেই পাঁচটা পোস্টে মোট তেরটা গল্প অনুবাদ করেছি। চাইলে এখান থেকে নিয়েই প্রকাশ করতে পারেন।
লেখা প্রকাশিত হলে লিটল ম্যাগের কপি পাব কিভাবে? 
১৯|  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  দুপুর ১২:৫৮
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  দুপুর ১২:৫৮
ফাহিমুল ইসলাম বলেছেন: অনেক ভাল লাগল  
 
  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:২৭
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫  রাত ১০:২৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগার  
 
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  দুপুর ১:৪৯
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  দুপুর ১:৪৯
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: কী দারুণ একটা গল্প! জিবরান এর তুলনা হয় না! আপনাকে ধন্যবাদ অনুবাদ করে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য!