নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নাস্তিক ও রাজাকার মুক্ত ব্লগ

আমি তুমি আমরা

লেখার সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।

আমি তুমি আমরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

নূর মোহাম্মদ শেখঃ বিস্মৃত এক বীরের গল্প

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৯


বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ

আজ বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখের ৪৬তম শাহাদাত বার্ষিকী। ১৯৭১ সালের ৫ সেপ্টেম্বর যশোর জেলার গোয়ালহাটিতে পাকবাহিনীর সাথে সম্মুখযুদ্ধে করার সময় পাক বাহিনীর হাতে শহীদ হন এই বীর।
মৃত্যু বার্ষিকীতে এই মহান বীরের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর ক্ষুদ্র প্রয়াস এই লেখাটি।


বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ ১৯৩৬ সালে ২৬ ফেব্রুয়ারি নড়াইল সদরের চন্ডীকপুরস্থ মহেষখোলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন ৷ বাবা মোহাম্মদ আমানত শেখ এবং মা জেন্নাতুন্নেসা ৷ তার বাবা ছিলেন কৃষক ৷নূর মোহাম্মদ পড়াশোনা করেছেন সপ্তম শ্রেনী পর্যন্ত।

কিন্তু অল্প বয়সেই অনাথ হন নূর মোহাম্মদ। পিতা মাতাকে হারিয়ে অকূল পাথারে পড়েন। পিতৃমাতৃহীন অবস্থায় আর্থিক সংকটের ফলে তিনি পৈতৃক জমিজমা বিক্রি করে ফেলেন।

নূর মোহাম্মদ শেখ একদিন যুবক হলে গেলেন৷ গান-বাজনার লোকেরা তাঁকে এক নামে চেনে৷ সুযোগ বুঝে গ্রামোফোনও কিনে ফেললেন একটা৷ সবই করছিলেন জমি বিক্রি করে৷ বিয়ে করলেন৷ স্ত্রী তোতাল বিবি, অবস্থাসম্পন্ন কৃষকের মেয়ে ৷ বিয়ে হলো ধুমধামে ৷

নূর মোহাম্মদ শেখ একদিন দেখলেন বাড়ির ভিটি ব্যতীত বিক্রি করার মতো তাঁর আর কোনো জমি নেই৷ অবশ্য বিয়ের পর থেকে তিনি শ্বশুরবাড়িতেই বাস করছিলেন৷ কিন্তু নিজের ভেতর একটা বিষয় জাগ্রত হলো, কিছু একটা করা প্রয়োজন, এখন সংসার হয়েছে৷ উপার্জনের জন্য তিনি প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে যোগ দিলেন স্থানীয় আনসার বাহিনীতে৷ কিন্তু তাতেও সংসার চলে না ৷

চাকরির সন্ধানে একদিন বের হয়ে এলেন বাড়ি থেকে৷ শিক্ষা না থাকলেও সাহস, উদ্যম, সুঠাম দেহ আর আনসার বাহিনীর প্রশিক্ষণ তাঁকে পথ করে দিল৷ ১৯৫৯ সালের ১৪ মার্চ তিনি যোগ দিলেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান রাইফেলস অর্থাৎ ইপিআরে৷ তখন বয়স মাত্র তেইশ৷ বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসার দেড় বছর পর তিনি এই চাকরি পেলেন৷ চাকরি পেয়ে স্ত্রী-পুত্রের জন্য কাপড়-চোপড় কিনে একটি চিঠিতে সব জানিয়ে পাঠিয়ে দেন তোতাল বিবির কাছে ৷

প্রাথমিক সামরিক শিক্ষা সমাপ্ত হলে নূর মোহাম্মদ শেখকে পোস্টিং দেয়া হলো ১৯৫৯ সালের ৩ ডিসেম্বর, দিনাজপুর সেক্টরে৷ ১৯৬৫ সালে পাক-ভারত যুদ্ধে তিনি দিনাজপুর সেক্টরে যুদ্ধে আহত হন। যুদ্ধে তাঁর বীরত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ সরকার তাঁকে ‘তমগা-এ-জং’ ও ‘সিতারা-এ-হরব’ পদকে ভূষিত করে। ১৯৭০ সালের আগস্ট মাসে তিনি যশোর সেক্টর হেডকোয়ার্টারে বদলি হন।

১৯৭১ সালের মার্চ মাসে গ্রামের বাড়িতে ছুটি কাটাতে এসে নূর মোহাম্মদ মুক্তিবাহিনীতে যোগ দেন। যুদ্ধ চলাকালীন ক্যাপ্টেন নাজমুল হুদার নেতৃত্বে যশোরের শার্শা উপজেলার কাশিপুর সীমান্তের বয়রা অঞ্চলে পাক হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন নড়াইলের এ সাহসী সন্তান। এ সময় এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত ৮ নম্বর সেক্টর কমান্ডার ছিলেন কর্নেল (অব.) আবু ওসমান চৌধুরী এবং সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত কমান্ডার ছিলেন মেজর এম এ মঞ্জুর।


৫ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ ৷
সকাল সাড়ে নয়টা৷ শত্রুর গতিবিধির ওপর লক্ষ্য রাখছিলেন ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ ও তাঁর দুই সঙ্গী৷ শত্রুর দিকে নজর রাখতে গিয়ে উল্টো শত্রুরই নজরে পড়ে যান তাঁরা৷ হানাদাররা তাঁদেরকে তিন দিক থেকে ঘিরে ফেলে৷ হানাদাররা গুলি চালাতে চালাতে এগুতে থাকে তিন দিক থেকে ৷

এই হঠাৎ পরিস্থিতিকে আঁচ করে নেন নূর মোহাম্মদ৷ তাঁদের কাছে আছে মোটে একটি হালকা মেশিনগান আর দুটি রাইফেল৷ আর গুলিও নেই তেমন ৷ একদিকে ওরা তিনজন আর অন্যদিকে পাকিস্তানের একটি বিশাল সেনাদল৷ সামান্য অস্ত্র দিয়ে তাদের মোকাবেলা করা একেবারেই অসম্ভব৷ তাঁদের সামনে ডানে-বাঁয়ে তিন দিকেই শত্রু, এখন উপায় কেবল পেছন দিক দিয়ে হটে যাওয়া৷ হটে যেতে পারলে মুক্তিবাহিনীর স্থানীয় মূল ঘাঁটিতে পৌঁছানো সম্ভব হবে৷ নূর মোহাম্মদের ভাবনায় এল, এতে পাক হানাদার বাহিনী মুক্তিবাহিনীর মূল ক্যাম্পে পৌঁছানোর সুযোগ পেয়ে যাবে, যা মোটেও ঠিক হবে না৷ যতক্ষণ পারা যায় প্রতিরোধ করতে হবে৷ এতে মূল ঘাঁটির মুক্তিযোদ্ধারা লড়াই করার কিংবা পিছু হটার সুযোগ পাবে ৷
এরই মধ্যে গুলি আসতে লাগল তিন দিক থেকে৷ গুলি খেয়ে লুটিয়ে পড়লেন সহযোদ্ধা নান্নু মিয়া৷ হাত থেকে পড়ে গেল এলএমজিটা৷ খুব দ্রুততার সাথে নান্নু মিয়াকে কাঁধে তুলে নিলেন নূর মোহাম্মদ, অন্য হাতে তুলে নিলেন লাইট মেশিনগান৷ ডানে বামে এলোপাতাড়ি গুলি চালাতে লাগলেন তিনি৷ এতে হানাদাররা একটু স্থিমিত হলো ৷

এবার নূর মোহাম্মদ হানাদার বাহিনীকে ভ্রান্ত ধারণা দেবার জন্য নতুন এক কৌশল করলেন৷ এক জায়াগায় থেকে মেশিনগান চালিয়ে তিনি আবার অন্য জায়গা থেকে মেশিনগান চালান৷ এভাবে স্থান পরিবর্তন করে করে মেশিনগান চালাতে লাগলেন তিনি৷ এতে কাজও হলো৷ হানাদার বাহিনী ভেবে নিল শুধু তিনজন মুক্তিযোদ্ধা নয়, এরা সংখ্যায় অনেক আর অস্ত্রও আছে৷ এতে হানাদাররা গুলি কিছু কমিয়ে দিল ৷

এই ফাঁকে কিছুটা সময় পাওয়া গেল৷ এই সুযোগে নূর মোহাম্মদ নান্নু মিয়াকে নিয়ে একটু পিছু হটে এলেন, অনেকটা নিরাপদ আশ্রয়ের দিকে ৷ কিন্তু বাদ সাধল একটা মর্টারের গোলা৷ পড়ল এসে নূর মোহাম্মদের ডানপাশে৷ স্প্লিন্টারের আঘাতে তাঁর হাঁটু ভেঙে গেল, একটা বড় ক্ষত তৈরি হলো কাঁধে৷ রক্তে ভিজে গেল সমস্ত শরীর, মাটি হলো রক্তময় ৷
নূর মোহাম্মদ অতি সামনে থেকে তাঁর মৃত্যুকে দেখতে পেলেন৷ সঙ্গে সঙ্গে তিনি অধিনায়কের দায়িত্ব দিলেন সিপাহী মোস্তফা কামালকে৷ এলএমজি তাঁর হাতে তুলে দিয়ে তাঁর এসএলআর রাখলেন নিজের কাছে৷ এলএমজি শত্রুর হাতে পড়ুক তিনি তা চান না৷ কাতর অথচ দৃঢ়কন্ঠে বললেন, 'মোস্তফা কামাল, তুমি আহত নান্নু মিয়াকে নিয়ে দ্রুত পিছনে হটতে থাকো৷ আমি যতক্ষণ পারি শত্রুকে ঠেকিয়ে রাখব ৷'

মোস্তফা কামাল এরকম নির্দেশ শুনে হতবিহ্বল হলেন৷ বললেন, 'আপনাকে এই অবস্থায় রেখে আমরা যাই কী করে?' সিপাহী মোস্তফা হঠাৎ ফুঁপিয়ে উঠে হাঁটুভাঙা আহত ল্যান্স নায়েকের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাঁকে কাঁধে তুলে নিতে গেলেন৷ ল্যান্স নায়েক হাত বাড়িয়ে পাশের গাছের শিকড় আঁকড়ে ধরে বলে উঠলেন, 'আরে একি! থামো থামো উঁহ, লাগছে, লাগছে৷' কড়া এক ধমক দিলেন, 'সরো মোস্তফা ৷'

সিপাহী মোস্তফা থতমত খেয়ে ল্যান্স নায়েকের ওপর থেকে হাত সরিয়ে নিলেন৷ নূর মোহামদ তাঁর হাত দুটি ধরে নরম গলায় অথচ দৃঢ়ভাবে বললেন, 'আল্লাহর দোহাই মোস্তফা হুঁশ করে শোনো৷ আমার দিকে ভালো করে তাকিয়ে দেখ, যেভাবে জখম হয়েছি তাতে আমার আর বাঁচার সম্ভাবনা নেই৷ যেভাবে রক্তপাত হচ্ছে, তাতে এখনই আমার সারা শরীর ঝিমঝিম করছে, চোখে ঝাপসা দেখছি৷ আমাকে সুদ্ধ নিতে গেলে তোমরা দু'জনও মারা পড়বে৷ তিনজন মরার চেয়ে দু'জন বাঁচা ভালো নয় কি! দেশের স্বাধীনতাকে আনার জন্য তোমাদের বাঁচতে হবে ৷ আমি নির্দেশ দিচ্ছি, তোমরা সরে যাও ৷'

সিপাহী মোস্তফা, ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখের এই নিষ্ঠুর আদেশ শিরোধার্য করে নান্নু মিয়াকে কাঁধে তুলে লাইট মেশিনগানটা হাতে নিয়ে পিছু হটতে লাগলেন৷ আহত নূর মোহাম্মদ রক্তাক্ত ভুলুন্ঠিত অবস্থায় একাই লড়তে লাগলেন৷ সে এক ভয়ংকর যুদ্ধ৷ অবিশ্বাস্য লড়াই৷ একদিকে মাত্র একজন মুক্তিযোদ্ধা৷ তাঁর হাতে একটি মাত্র রাইফেল৷ আর তাঁর অবস্থা সঙ্কটাপন্ন৷ আর অন্যদিকে একটি শক্তিশালী বাহিনী৷ শক্তিশালী বাহিনীর বিরুদ্ধে একেবারে মৃতপ্রায় অবস্থায় একাই লড়াই চালিয়ে গেলেন নূর মোহাম্মদ ৷ তাঁর শরীর রক্তক্ষরণের ফলে ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে এল৷
জীবনের শেষবিন্দু শক্তি দিয়ে তিনি হানাদারদের দিকে ট্রিগার টিপলেন৷ ততক্ষণে মোস্তফা কামাল নান্নু মিয়াকে নিয়ে নিরাপদে পৌঁছে গেছে৷ নিজের জীবনের বিনিময়ে নূর মোহাম্মদ এক মরণজয়ী যুদ্ধে বাঁচিয়ে দিলেন সহযোদ্ধাদের ৷

তার এক ঘন্টা পর৷ এবার মূল ঘাঁটির মুক্তিযোদ্ধারা হানাদার বাহিনীর ওপর পাল্টা আক্রমণ করল৷ মুক্তিযোদ্ধাদের পরাক্রমে টিকতে পারল না পাকিস্তান সেনাদল৷ তারা পিছু হটতে বাধ্য হলো৷ দুশমনরা এলাকা ছাড়লে মুক্তিযোদ্ধারা খুঁজতে লাগল ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখকে ৷ তাঁর মৃতদেহ পাওয়া গেল ঝোঁপের পাশে৷ বেয়নেটের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত একটা লাশ৷ বর্বর পাকসেনা অন্য কাউকে না পেয়ে সমস্ত ক্ষোভ ঝেড়েছে লাশের ওপর৷ প্রতিহিংসায় উপড়ে ফেলেছে তারা নূর মোহাম্মদের দুটি চোখ ৷
সহযোদ্ধারা তাঁকে যশোরের কাশিপুরে সমাহিত করেন ৷ মুক্তিযুদ্ধে তাঁর বীরত্ব ও আত্মত্যাগের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাবে ভূষিত করে।

যশোরের কাশিপুরের এই কবরে মহান এই বীর চিরশায়িত আছেন৷
নূর মোহাম্মদ শেখ মরতে ভয় পাননি৷ দেশামাতৃকার কাছে নিজের জীবনকে তুচ্ছ মনে হয়েছে তাঁর৷ এ জন্যই তিনি বীরশ্রেষ্ঠ, উন্নত শক্তির ধারক৷


বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স

২০০৮ সালে ‘মহিষখোলা’র নাম পরিবর্তন করে ‘নূর মোহাম্মদ নগর’ করা হয়। নাম পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগতে শুরু করে নূর মোহাম্মদ নগরে।এ বীরের সম্মানার্থে নড়াইল শহর থেকে প্রায় ১১ কিলোমিটার দূরে বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ চত্বরে ৬২ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয়ে ‘বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর’ নির্মাণ করা হয়েছে।

তবে, বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘরে বিভিন্ন ধরনের বই-পুস্তক থাকলেও তার ব্যবহৃত জিনিসপত্রসহ কোনো স্মৃতিই রাখা হয়নি সেখানে। এমনকি নূর মোহাম্মদের ব্যবহৃত বাইসাইকেলটিও স্মৃতি জাদুঘরে সংরক্ষিত হয়নি।

বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখের বাইসাইকেলটিসহ তার ব্যবহৃত জিনিসিপত্র স্মৃতি জাদুঘরে সংরক্ষণ করাসহ কলেজটি এমপিওভুক্ত করা, নূর মোহাম্মদের বসতভিটায় স্মৃতিস্তম্ভের পাশে একটি বিশ্রামাগার নির্মাণের দাবি করেছেন নূর মোহাম্মদের স্ত্রীসহ এলাকাবাসী।


নাম: নূর মোহাম্মদ শেখ।
জন্ম : ২৬ ফেব্রুয়ারী, ১৯৩৬ সাল।
জন্মস্থান : নড়াইল জেলার মহেষখোলা গ্রামে ৷
পিতা : মোঃ আমানত শেখ ৷
মা : মোছাঃ জেন্নাতুন্নেসা ৷
স্ত্রী : তোতাল বিবি ৷
কর্মস্থল : ইপিআর ৷
যোগদান : ১৯৫৯ সাল ৷
পদবী : ল্যান্স নায়েক ৷
মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর : ৮নং সেক্টর ৷
মৃত্যু : ৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ সাল ৷
সমাধিস্থল : কাশিপুর,যশোর৷

পূর্বে চতুমাত্রিক.কমে প্রকাশিত

তথ্যসূত্রঃ
১।www.somewhereinblog.net/blog/elius/29298334
২।http://www.sonardesh24.com/আজ-বীরশ্রেষ্ঠ-নূর-মোহাম্/
৩।http://www.bssnews.net/bangla/newsDetails.php?cat=6&id=364806&date=2016-09-05
৪।http://www.risingbd.com/বীরশ্রেষ্ঠ-নূর-মোহাম্মদ-শেখের-৪৫তম-শাহাদাত-বার্ষিকী/191413
৫।http://bn.banglapedia.org/index.php?title=শেখ,_বীরশ্রেষ্ঠ_নূর_মোহাম্মদ
৬।http://www.sachalayatan.com/blwlrc/50127
৭।http://www.narail.gov.bd/node/774656/বীরশ্রেষ্ঠ-শহীদ-নূর-মোহাম্মদ-শেখ-কমপ্লেক্স

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনার অবদানের প্রতি সন্মান রলো; উনার পরিবারের লোকজনের প্রতি কৃতজ্ঞতা

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হায় স্ব-দেশ!!

যে সাত বীরশ্রেষ্ঠর সাতদিন হওয়া উচিত জাতীয় ছুটির দিন
সাতটা ইউনিক মুভি হবার কথা রাষ্ট্রীয় ব্যায়ে
সাত সমুদ্র ভালবাসা জাগানোর কথা চেতনায় নব প্রজন্মের কাছে

অগোচরেই আসে আর চলে যায়! অকৃতজ্ঞ বাঙালী বলে বীরশ্রেষ্ঠদের আত্মারা একবুক কষ্টে দূরে হারিয়ে যায়...

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা স্মরণে আনায়

+++++++++++++

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: অগোচরেই আসে আর চলে যায়! অকৃতজ্ঞ বাঙালী বলে বীরশ্রেষ্ঠদের আত্মারা একবুক কষ্টে দূরে হারিয়ে যায়...

:(

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: আমি তুমি আমরা ,




সশ্রদ্ধ সালাম এই বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ এর প্রতি ।

সাত বীরশ্রেষ্ঠর সাতদিন হওয়া উচিত জাতীয় ছুটির দিন
সাতটা ইউনিক মুভি হবার কথা রাষ্ট্রীয় ব্যায়ে
সাত সমুদ্র ভালবাসা জাগানোর কথা চেতনায় নব প্রজন্মের কাছে....
............ ( বিদ্রোহী ভৃগু )

আমরা ইতিহাস বিস্মৃত এক অকৃতজ্ঞ জাতি । এ লজ্জা আমাদেরই ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৫৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন:
আমরা ইতিহাস বিস্মৃত এক অকৃতজ্ঞ জাতি । এ লজ্জা আমাদেরই

:(

৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৮

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: এই মহান বীরের প্রতি বিমম্র শ্রদ্ধা।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এই মহান বীরের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা।

৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪০

ধীবর চন্দন বলেছেন: পোস্ট ভালো লেগেছে। সব বীরশ্রেষ্ঠদের জীবন কাহিনী নিয়ে একটা সিরিজ লিখতে পারেন।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভাবছি বেশকিছুদিন ধরেই।দেখা যাক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.