নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখার সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
কেউ একজন আমাকে একবার বলেছিল প্রত্যেক ঘটনার পেছনেই একটা কারণ থাকে। গল্পের খাতিরে ধরে নিলাম সেই কেউ একজনের নাম সাব্বির। সাব্বির বলত আমরা যা-ই করি, আমাদের চারপাশে যা কিছু ঘটে তার সবকিছুই আসলে একটা বিশাল পরিকল্পনার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশ। লোকজন সাধারণত নিজের জীবনের দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে এরকম কথা বলে, হয়ত নিজেকে সান্ত্বনা দেয়ার জন্য। আমার জীবনে এই দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপারটি ছিল ইনসমনিয়া।
টানা কয়েক মাস ধরে আমার রাতের বেলা হয় একেবারেই ঘুম হচ্ছিল না, হলেও সেটা খুব অল্পই।প্রায় প্রতিটি রাতই আমার কেটে যেতে লাগল শূন্য চোখে সিলিং-এর দিকে তাকিয়ে থেকে।দেখা গেল প্রায়ই ক্লাসে ঘুমিয়ে পড়ছি, সবকিছুতেই সবার থেকে পিছিয়ে পড়ছি।তারপর, একদিন, হঠাতই চোখে অন্ধকার সয়ে এল। কোনরকম সমস্যা ছাড়াই আমি নির্গুম রাতগুলো পার করে দিতে শুরু করলাম।
একরাতে, বিছানায় শুয়ে ছিলাম।হঠাৎ দরজা খোলার শব্দ শুনলাম।ভাবলাম আব্বু কিংবা আম্মু কেউ হয়ত অফিস থেকে ফিরে এসেছে। আমি ধীরে ধীরে বিছানা থেকে নামলাম।
কিন্তু এ কি?
দরজা দিয়ে ঢুকল সাব্বির।কাপড় ছেড়া, গাল কাটা। দুহাত দিয়ে সাব্বির পেটে চেপে ধরে রেখেছে, কিন্তু তাতে গলগল করে রক্ত গড়িয়ে পড়া থামছে না।সাব্বির দাড়িয়ে থাকতে পারল না, ফ্লোরে পড়ে গেল।
আমি ওর কাছে দৌড়ে ছুটে গেলাম।সাব্বিরকে ধরে আমার বিছানায় শুইয়ে দিলাম।হাসপাতালে খবর দেয়া দরকার, মোবাইলটা হাতে নিয়ে দেখি 'নো সার্ভিস'। শালার এখনই নেটওয়ার্কটা চলে গেল।
নিজেই সাব্বিরকে হাসপাতালে নিয়ে যাব নাকি?
গাড়ির চাবিটা নিতে যাব, সাব্বির হঠাৎ আমার হাত চেপে ধরল।ওর অবস্থা খুবই খারাপ, মুখ খুলতে গিয়ে ওর ঠোটের পাশ দিয়ে রক্ত গড়িয়ে পড়ছে।তবুও সাব্বির কলার চেপে ধরে আমার কানটা ওর ঠোটের কাছে নিয়ে গেল, প্রতিটি শব্দ উচ্চারনের সাথে রক্তের ছিটা এসে পড়ছিল আমার মুখে।
"জেগে ওঠ।"
আমার চোখের পাতা দুটো হঠাত করেই আলাদা হয়ে গেল, আমার চারপাশের পৃথিবী ঘুরতে লাগল। চেয়ে দেখি কিসের বেডরুম, আমি দাঁড়িয়ে আছি জঙ্গলের মাঝখানে, অন্ধকারে।আমার সামনেই রক্তাক্ত সাব্বির দাঁড়িয়ে, ওকে বেধে রাখা হয়েছে একটা গাছের সাথে।
অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম আমার হাতে একটা ছুরি, চাদের আলোয় ছুরির গায়ে লেগে থাকা রক্ত চকচক করছে।
হঠাৎ ঘাড়ের পেছনে ঠান্ডা নিঃশ্বাসের শব্দ পেলাম।পেছনে ফিরতেই দেখি একটা ছায়া আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। মুখ বোঝা যাচ্ছে না, কিন্তু আমি জানি ছায়াটা তাকিয়ে আছে আমার দিকেই।
ছায়াটা আমার কাঁধে হাত রাখল, আমাকে আবার ঘুরিয়ে দিল সাব্বিরের দিকে।
"জেগে ওঠ।" সাব্বির গলা ফাটিয়ে চিৎকার করল।
আমি জানি আমাকে কি করতে হবে।আমি এটা মেনে নিয়েছি, ছুরিটা হাতে চেপে ধরে আমি চোখ বন্ধ করলাম।
বিদেশি গল্পের ছায়া অবলম্বনে।ইন্টারনেটে একটা ছবি আকারে পেয়েছিলাম গল্পটা, লেখকের নাম উল্লেখ করা ছিল না। তাই মূল গল্পের লেখকের নাম উল্লেখ করা সম্ভব হল না।
আমার লেখা আরো কিছু পিশাচ কাহিনীঃ
[আমার লেখা অন্যান্য ভৌতিক গল্পগুলোঃ
১.পিশাচ কাহিনীঃ রক্তখেকো ডাইনী পর্ব-১ পর্ব-২ পর্ব-৩
২.পিশাচ কাহিনীঃ জানোয়ারের রক্ত (১৮+)
৩.পিশাচ কাহিনীঃ অন্ধকারে বিলীন
৪.পিশাচ কাহিনীঃ হোটেল একশ তলা
৫.পিশাচ কাহিনীঃ একশ তলায় আবার
৬.পিশাচ কাহিনীঃ রাতের আঁধারে
৭.পিশাচ কাহিনীঃ কন্ঠ
৮.পিশাচ কাহিনীঃ অতিথি
৯.পিশাচ কাহিনীঃ কান্নার শব্দ
১০.পিশাচ কাহিনীঃ শয়তানের পাল্লায়
১১.পিশাচ কাহিনীঃ নির্ঘুম রাত
১২.পিশাচ কাহিনীঃ জঙ্গল মঙ্গলপুর
১৩.পিশাচ কাহিনীঃ একটি ফটোগ্রাফ
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু গল্পটা আপনার কেমন লাগল-বুঝতে পারলাম না।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: গল্পটা ভালো লাগার মত তবে মুল গল্প অনুবাদসহ পড়তে পারলে আরও বুঝা যেতো।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: মূল গল্পটা আরো ছোট। আমি চরিত্রের নাম পাল্টে আর বর্ণনা বাড়িয়ে গল্পটা আরেকটু সহজবোধ্য করার চেষ্টা করেছি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: এটা কি হ্যালুসিনেশন ছিল । বেডরুম জঙ্গল হলো কিভাবে ? । গল্পটা ভালো কিন্তু জটিল লাগছে ।
অনেক দিন পর পিশাচ গল্প লিখলেন।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: হ্যা, অনেকদিন পরই লিখলাম। আশা করি ভাল লেগেছে
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: গল্পটা অনেকভাবে ব্যাখ্যা করা যায়। সাব্বির মারা যাচ্ছে, অথচ তাকে বাঁচানোর জন্য গল্পকথক কিছু করতে পারছে না। তাই হয়ত সে নিজেকে সাব্বিরের হত্যাকারী হিসেবে কল্পনা করেছে। আবার নিজ দায় নিতে চায় না বলেই অশরীরী ছায়ার একটা চরিত্র তৈরী করেছে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: অন্যভাবেও গল্পটা ব্যাখ্যা করতে পারেন। জংগলটাই সত্য, আর বেডরুমটা স্বপ্ন। গল্পকথক একের পর এক হত্যাকান্ড ঘটিয়ে চলেছে অশরীরী ছায়ার প্রভাবে, কিন্তু সে তা বুঝতে পারছে না। কারণ স্বপ্নের প্রভাবে নিজেকে সে ভাবছে অন্যজগতে, পরিবারের কাছে। তাই সাব্বির বারবার চিতকার করে বলছে, জেগে ওঠ।
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এটার নাম পিচাশ কাহিনি হলো কেন?
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: কারণ গল্পে একটা অশরীরী ছায়ার উপস্থিতি আছে।এই ছায়ার প্রভাবে গল্পকথক খুব করার চেষ্টা করছে সাব্বিরকে।
আবার হয়ত এই ছায়ার প্রভাবেই গল্পকথক বুঝতে পারছে না তার বেডরুমের দৃশ্যটা সত্য নাকি জংগলের দৃশ্যটা।
নানান ভাবে আসলে গল্পটা ব্যাখ্যা করা যায়। এটাকে পিশাচ কাহিনী না বলে আপনি সাইকোলজিক্যাল গল্পও বলতে পারেন। হয়ত গল্পকথক একজন মানসিক রোগী যে বাস্তব আর স্বপ্নজগতের মধ্যে পার্থক্য করতে পারছে না। হয়ত সাব্বির বলে কেউ নেই, পুরোটাই তার কল্পনা।
গল্পপাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: *খুব=খুন।
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৭
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: সাব্বির কি গল্প কথকের বন্ধু? গল্প দারুন হয়েছে ।
এতো ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: বন্ধু হতে পারে, কিংবা হতে পারে কেবলই পরিচিত। এমনও হতে পারে সাব্বির বলে কেউ নেই, সে শুধুই গল্পকথকের কল্পনা।
অনেক সম্ভাবনাই আছে। আপনাকে ভেবে নিতে হবে নিজের মত করে।
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৯
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: আপনার রক্ত খেকো ডাইনি টাইপ আর গল্প লিখবেন ? অসাধারণ ছিল ঐটা ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আসলে আপু এধরণেত গল্পতো ঘোষণা দিয়ে লেখা যায় না। মাথায় যখন যে গল্প আসে, তখন সেটা লিখি। কোনটা ভাল গল্প হয়, কোনটা হয় না।
রক্তখেকো ডাইনী লেখার পর ভেবেছিলাম এর সিক্যুয়াল লিখব। পরে দেখলাম না লেখাই ভাল। সিক্যুয়াল লিখলেই ভাল হবে-এমন কোন নিশ্চয়তা নেই।
গল্পপাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: আমি তুমি আমরা ,
প্রত্যেক ঘটনার পেছনেই একটা কারন থাকে । ঠিক ।
ইদানীং খুব পিশাচ কাহিনী পড়ছেন বোধ হয় । তাই নিদ্রাহীনতা রোগ ধরেছে আপনাকে । শেষমেশ আবার নিজেই পিশাচ না হয়ে যান !
ভালো হয়েছে লেখা ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন। গত কয়েক মাসে ওনেকগুলো ভুতুড়ে সিনেমা দেখা হয়েছে, ভুতুড়ে গল্প পড়া হয়েছে তার চেয়েও বেশি। তাই লিখতে বসলেই কিবোর্ড থ্বকে শুধু পিশাচ কাহিনী বের হচ্ছে।
সাব্বির বলেছে জেগে উঠতে। একবার জাগলেই আশা করি নিদ্রাহীনতা সেরে যাবে।
গল্পপাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার
৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০৩
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: এই গল্পের তাহলে অনেক কিছু ধরে নেওয়া যাবে অনেক টা ইচ্ছে মতো ।
ভালো করেছেন ঐ টা আর না বাড়িয়ে । ঐটা ঐটুকু ই ভালো ছিল ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: হ্যা, এই গল্পের অনেক রকম ব্যাখ্যা সম্ভব। আপনার যেটা পছন্দ সেটাই ভেবে নিন।
৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:১৯
পবন সরকার বলেছেন: ভালো লাগল।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: গল্পপাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ পবন।
১০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২৩
কুকরা বলেছেন: হরর মুভির কাটসিন টাইপের গল্প
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: হ্যা, এটাকে একটা বড় গল্পের ছোট সিন ধরে নিতে পারেন।
১১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৮
প্রামানিক বলেছেন: হরর টাইপের গল্প। ভালো লাগল।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৪৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সাব্বিরের চিৎকার শুনে আর আপনার পিছনের ছায়াটাকে অমান্য না করতে পারায় মনে হচ্ছে আপনি হিপ্নোটাইজড্!!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: হতে পারে। গল্পের অনেকগুলা ব্যাখ্যার এটাও একটি।
১৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৫২
শেখ সাকিবুল ইসলাম বলেছেন: খুব ভাল
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ
১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৫৬
পার্থ তালুকদার বলেছেন: ঘুম থেকে উঠেই পিশাচ গল্প পড়লাম।
ভাল লেগেছে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৯
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম
১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮
আটলান্টিক বলেছেন: জেগে ওট
এখানে জেগে উঠার কি আছে আপনারতো রাত্রে ঘুমই ঠিকমত হয়না
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: সেটাইতো প্রশ্ন জনাব।
১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখলেন- আপনি চোখে কিছু দেখতে পারছেন না। আপনি অন্ধ হয়ে গেছেন? তাহলে কেমন হবে?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: স্বপ্ন দেখতে কি চোখ ভাল হওয়া লাগে?
১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: পিশাচ গল্প এখন আপনি ছাড়া আর কেউ লিখছি না । আর কেউ লিখছেন জানলে আমাকে দয়া করে জানাবেন ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ব্লগার সম্রাট ইজ বেস্ট মনে হয় একটা গল্প শুরু করেছেন। আমি নিজে এখনো পড়িনি, তাই নিশ্চিত হয়ে বলতে পারছি না। চেক করে দেখতে পারেন উনার ব্লগ।
১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল লাগল
সাব্বির জেগে উঠুক
+++
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার মন্তব্য থেকে গল্পের একটা নতুন এংগেল পেলাম। গল্পটা আরো ঘষামাজা করতে হবে মনে হচ্ছে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই
১৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভালো লাগলো।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ধন্যবাদ গোফরান
২০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৩
অজানিতা বলেছেন: গল্পের টাইটেল দ্যাখে গতদিন আর পড়িনি, কারনে ওইরাতে ভয় পেলে কাওকে খুঁজে পাওয়া যেতনা।
এখানেই কি শেষ করছেন, নাকি সামনে আমরা আরো পরিবর্ধিত কিছু দেখবো?
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপাতত এখানেই শেষ। পরিবর্ধিত কোন ভার্সন লিখলে এই ব্লগেই দেখতে পাবেন।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
তারেক ফাহিম বলেছেন: পড়েছি।