![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারনত্বের মাঝে আমি। সাধারন ভাবেই ভাবতে চাই সবকিছু
অনেক আশা আকাংখা নিয়ে শুরু হয়েছিল ২০১৩ সন। পদ্মা সেতু হবে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় হবে আরও কত কি! কিন্তু কিসের কি, ২০১৩ সালের ১লা জানুয়ারী থেকে আজ ১৭ তারিখ পর্যন্ত এমন দিন যায় নি যেদিন পত্রিকায় ধর্ষণের সংবাদ আসে নাই। ভাইয়ের সামনে বোন ধর্ষণ, ৫ বছরের শিশু ধর্ষণ, বান্ধবীর চক্রান্তের স্বীকার হয়ে গণধর্ষণ এরকম অসংখ্য সংবাদ। একেকদিন পত্রিকা দেখি আর আমার ছোট বোনের চেহারা আমার চোখে ভেসে উঠে। সাথে সাথে ফোন দেই। ভাল আছে শুনলে শান্তি লাগে। পরক্ষণেই মন খারাপ হয়ে যায়, আমাদের সমাজে হেসে খেলে বড় হওয়া কত বোন আজ নরপশুদের হিংশ্র থাবার শিকার হয়ে মানসিকভাবে পর্যদুস্ত। অনেক বোন আজ পড়ালেখা বাদ দিয়ে ঘরে বসে আছে নরপশুদের হিংশ্র থাবা থেকে মুক্ত থাকতে।
কেন প্রতিদিন ধর্ষণের ঘটনা ঘটে জানেন? কয়েকটা কারনে:
১। অধিকাংশ ধর্ষণের ঘটনার বিচার না হওয়া।
২। বিচারে দীর্ঘসূত্রিতা।
৩। ধর্ষণ সাধারণত লোক চক্ষুর অন্তরালে ঘটে। তাই দায়িত্ববানরা রিপোর্ট দেয়ার ক্ষেত্রে যদি অসাদুপায় অবলম্বন করেন তবে অপরাধীর অপরাধ প্রমান সম্ভব নয়।
৪। জামিনের ব্যবস্থা থাকা
এভাবে আর কত? মুষ্টিমেয় কিছু পশুর সামনে কেন আমরা নতি শিকার করব? কেন বোনদের প্রতি করা নির্যাতনের জন্য আমাদের আন্দোলন করতে হবে। আমাদের যদি আন্দোলন করতেই হয় তবে রাষ্ট্র আছে কিসের জন্য? সরকার ব্যবস্থা কেন? কেন আদালত, কেন পুলিশ বাহিনী? বাংলাদেশের ১০% মানুষ যদি ধর্ষকদের দিকে মূত্র ছিটায় তবে কোনো সন্দেহ নাই ধর্ষকরা সেই মুত্রের মাঝে ঢুবে মারা যাবে।
Click This Link
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
আহির মাহাসিন বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনি আমার নিচের লেখা পড়তে পারেন। এখানে একটু বিস্তাড়িত আছে।
Click This Link
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০
নাজিয়া জামান বলেছেন: শাস্তি উপযুক্ত শাস্তি ই পারে ধর্ষণ বন্ধ করতে । এত আইনি প্রক্রিয়ায় না যেয়ে সরাসরি বিচার করা । যেমন নগ্ন করে সবার সামনে খোজা করে দেয়া ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
আহির মাহাসিন বলেছেন: হে হে হে, অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছেন এবং শাস্তির কথা বলেছেন। ধন্যবাদ
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
রাতুলবিডি২ বলেছেন: হিপোক্রেট নারীবাদী আর মানবাধিকারবাদীদের মুখে থু থু , যারা এইসব ঘাতক - ধর্ষক পশুদের মৃত্যুদন্ডের বিরোধীতা করে
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২১
জুলকারনাই১৯৬৭ বলেছেন: আপনার আবেগের প্রতি সম্মান জানাই এবং আপনার পরামর্শের বাইরেও ধর্ষণ বাড়ার বড় কারণ আছে, যেমন- মানুষের যৌনজীবনকে প্রকাশ্যে পোস্টার, মোবাইল, অডিও-ভিডিও, সিনেমা বা ব্লুফিল্মের মোড়কে পুরুষের অদম্য খোরাক বানিয়ে ছাড়ার ফলে মানুষের পশুত্ব এমনভাবে বেড়ে গেছে যে, সে আর শিশুকেও শিশু ভাবতে পারেনা--ভাবে যৌনখোরাক।
নগ্নতা-অশ্লীলতা যতদিন বন্ধ হবেনা ততদিন এরোগ কম্বেনা--কারন আগে এসব সুরসুরি কম ছিল বলেই ধর্ষণও কম ছিলো।