নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে চিনো

সাধারনত্বের মাঝে আমি। সাধারন ভাবেই ভাবতে চাই সবকিছু

আহির মাহাসিন

সাধারনত্বের মাঝে আমি। সাধারন ভাবেই ভাবতে চাই সবকিছু

আহির মাহাসিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাংবাদিক এবিএম মুসা নাকি মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে গেছেন!!!

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬

নতুন তথ্য জানলাম আজ। সাংবাদিক এবিএম মুসা নাকি স্বাধীনতা বিরোধী ছিলেন। আরো জানলাম, এখন তিনি পাগল হয়ে গেছেন।



প্রবীণ সাংবাদিক এ বি এম মূসাকে ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ অ্যাখ্যায়িত করেছে আওয়ামী লীগ। শুক্রবার রাতে মতাসীন দলটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বলেন,বঙ্গবন্ধু তৃতীয় শ্রেণির নেতা ছিলেন বলে তিনি (মূসা) যে ঔদ্ধত্যপূর্ণ, অশোভন কটুক্তি করেছেন তা নিতান্তই অনাকাঙ্খিত, দুর্ভাগ্যজনক। যা কেবল একজন মানসিক ভারসাম্যহীন, বঙ্গবন্ধুবিদ্বেষী প্রতিক্রিয়াশীল ব্যক্তির মুখেই শোভা পায়।



সংবাদ সম্মেলনে হানিফ দাবি করেন এ বি এম মূসা বেশ কিছুদিন ধরে আওয়ামী লীগের ‘দরদী’ সেজে সরকারের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ক্রমাগত ‘ভিত্তিহীন কল্পকাহিনী’ প্রচার করে চলেছেন। তিনি বলেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় তিনি (মূসা) তার প্রকৃত উদ্দেশ্য আর লুকিয়ে রাখতে পারছেন না। তিনি ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী স্বার্থে শেখ হাসিনার সরকারকে হেয় প্রতিপন্ন করার জেহাদে অবতীর্ণ হয়েছেন।



সরকার ও জাতীয় নেতৃবৃন্দের চরিত্র হনন, সরকারের সাফল্য ম্লান করার মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে এবিএম মূসা কার্যত বিএনপি-জামায়াত জোটের ষড়যন্ত্রকেই প্রকারন্তরে সহায়তা করে চলেছেন।



একাত্তর সালে মূসা মুক্তিযুদ্ধে অংশ না নিয়ে পাকিস্তানি ‘দালাল’ হামিদুল হক চৌধুরীর দৈনিক পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকার প্রতিনিধি হিসেবে পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে হংকংয়ে গিয়ে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন বলে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়।



আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, ওই সময় মূসা বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলছে না, সেখানে হিন্দুস্তানি দুস্কৃতিকারীরা পাকিস্তানের সংহতির বিরুদ্ধে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে। এভাবে কার্যত তিনি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন।



সাংবাদিক মূসা একটি টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমতি চেয়ে না পাওয়ার প্রসঙ্গ টেনে এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, বর্তমান সরকারের কাছে একটি টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমতি চেয়ে না পাওয়ায় তিনি তার ােভ নানাভাবে ব্যক্ত করে চলেছেন। তিনি এখন শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ এমনকি বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে নানা রকম বেসামাল উক্তি করে নিজের মনের জ্বালা মেটাতে উঠে পরে লেগেছেন।প্রবীণ সাংবাদিক এ বি এম মূসাকে ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ অ্যাখ্যায়িত করেছে আওয়ামী লীগ। শুক্রবার রাতে মতাসীন দলটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বলেন,বঙ্গবন্ধু তৃতীয় শ্রেণির নেতা ছিলেন বলে তিনি (মূসা) যে ঔদ্ধত্যপূর্ণ, অশোভন কটুক্তি করেছেন তা নিতান্তই অনাকাঙ্খিত, দুর্ভাগ্যজনক। যা কেবল একজন মানসিক ভারসাম্যহীন, বঙ্গবন্ধুবিদ্বেষী প্রতিক্রিয়াশীল ব্যক্তির মুখেই শোভা পায়।



সংবাদ সম্মেলনে হানিফ দাবি করেন এ বি এম মূসা বেশ কিছুদিন ধরে আওয়ামী লীগের ‘দরদী’ সেজে সরকারের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে ক্রমাগত ‘ভিত্তিহীন কল্পকাহিনী’ প্রচার করে চলেছেন। তিনি বলেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় তিনি (মূসা) তার প্রকৃত উদ্দেশ্য আর লুকিয়ে রাখতে পারছেন না। তিনি ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী স্বার্থে শেখ হাসিনার সরকারকে হেয় প্রতিপন্ন করার জেহাদে অবতীর্ণ হয়েছেন।



সরকার ও জাতীয় নেতৃবৃন্দের চরিত্র হনন, সরকারের সাফল্য ম্লান করার মিথ্যা প্রচারণার মাধ্যমে এবিএম মূসা কার্যত বিএনপি-জামায়াত জোটের ষড়যন্ত্রকেই প্রকারন্তরে সহায়তা করে চলেছেন।



একাত্তর সালে মূসা মুক্তিযুদ্ধে অংশ না নিয়ে পাকিস্তানি ‘দালাল’ হামিদুল হক চৌধুরীর দৈনিক পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকার প্রতিনিধি হিসেবে পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে হংকংয়ে গিয়ে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করেন বলে সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়।



আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, ওই সময় মূসা বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলছে না, সেখানে হিন্দুস্তানি দুস্কৃতিকারীরা পাকিস্তানের সংহতির বিরুদ্ধে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে। এভাবে কার্যত তিনি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন।



সাংবাদিক মূসা একটি টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমতি চেয়ে না পাওয়ার প্রসঙ্গ টেনে এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, বর্তমান সরকারের কাছে একটি টেলিভিশন চ্যানেলের অনুমতি চেয়ে না পাওয়ায় তিনি তার ােভ নানাভাবে ব্যক্ত করে চলেছেন। তিনি এখন শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ এমনকি বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে নানা রকম বেসামাল উক্তি করে নিজের মনের জ্বালা মেটাতে উঠে পরে লেগেছেন।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: নেতার জীবনে শুরু হয়েই মহামানব হয়না তার কথা আমি মনে করি
বেটিক কিছু নয় । জ্ঞানিরা বুঝবেন

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

আহির মাহাসিন বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

ধন্যবাদ

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

মাছিমারা কেরাণী বলেছেন: দূর্ভাগ্যজনক। বড়দলের এই একটা সমস্যা। অহংকারে পতন হয় ভুলে যায় সবাই। এভাবেই নির্যাতিত হচ্ছে দলের অসংখ্য সত্যিকারের কার্যকর কর্মীরা; আর ভাবছে চতুর আর স্বার্থান্বেষী এমপি আর তার বাহিনী দিয়ে দলের শেষ রক্ষা হবে। ঠ্যালা বুঝবে সময় মত। ইতিহাস বলে - অহংকারীরা অন্ধ; আর অন্ধরা অতল গহ্বরে হারিয়ে যাবে অচিরেই। সুমতিতে ফিরে আসুক সরকার।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

আহির মাহাসিন বলেছেন: ইতিহাস বলে - অহংকারীরা অন্ধ; আর অন্ধরা অতল গহ্বরে হারিয়ে যাবে অচিরেই।

ধন্যবাদ

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮

কলির কৃষ্ণ বলেছেন: সত্য কথা বললেই মানষিক ভারসাম্যহীন!

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

আহির মাহাসিন বলেছেন: আজব দেশ ভাই!!!

৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২

রিওমারে বলেছেন: আওয়ামীলিগের সাংসদ রা সবাই পাগল বিষেসজ্ঞ ।।আওয়ামী ছাড়া সবাইকে তাদের মানষিক ভারসাম্য হীন মনে হয় প্রকারান্তরে তারা নিজেরাই যে মানষিক পাগল তা বোঝে না।।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

আহির মাহাসিন বলেছেন: ঠিক বলেছেন

৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

শরৎমেঘ বলেছেন: ঠকই আছে! এইসব বুদ্ধিজীবি নামক পরজীবির দল এতদিন আওয়ামীলিগের বন্দনা করে এসেছে। সুযোগ পেলেই ক্ষমতাসীনদের তেল মারতে কুন্ঠিত করেনা। আবার নিজেদের স্বার্থ পূরণ না হলে বড়ো বড়ো বুদ্ধি ফলিয়ে বুদ্ধিজীবি বনে যায়।

আমার মনে আছে উনি একটা টিভি চ্যানেলের জন্য শেখ হাসিনার কাছে গিয়ে কীভাবে থ্যাবড়া হয়ে পড়ে ছিলেন। কিছুতেই বুঝ মানতে চায়না। উনাকে বুঝানোর জন্য শেখ হাসিনাকে টিভি চ্যানেলের পরিবর্তে মিশর ভ্রমন করিয়ে আনতে হয়ছে।
এইটা নিয়ে উনি নিজেই আবার পত্রিকায় কলাম লিখে নির্লজ্জভাবে সবাইকে জানান দিয়েছিলেন!

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

আহির মাহাসিন বলেছেন: ভাই, আপনি যা বলেছেন তা ঠিক। তাই বলে একটা লোককে তো মানসিক ভারসাম্যহীন বলা সম্ভব নয়। সরকারী দলের মুখপাত্রের অবশ্যই অনেক বুদ্ধিদীপ্ত এবং চমৎকার হওয়া উচিত।

৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২১

স্বাধীকার বলেছেন:
মুসা আম্লীগের সাবেক এমপি-হানিফ তো কিছুই না। এই হাইব্রিড হানিফকে মুসার চরিত্র বিশ্লেষণের আগে অজু করে নেওয়া উচিত।

আম্লীগের বিরোদ্ধে কারো কোনো মন্তব্য গেলেই আম্লীগ তার বাকশালী চরিত্রটি দেখিয়ে দেয়, মনে করিয়ে দেয় যে, ভিন্নমতের অবস্থান আম্লীগে নেই, গণতন্ত্রের চর্চা আম্লীগ জানেনা। তাদের চরিত্রের সাথে গণতন্ত্র সব সময়ই বিপরীত ভাবে সম্পর্কিত।

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৩

আহির মাহাসিন বলেছেন: এ প্রসঙ্গে একটা কথা মনে পড়ে যায়। ১০৫০ সালে লিয়াকত আলী খান বলেছিল, "আমি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী না, আমি মুসলীম লীগের প্রধানমন্ত্রী।"
বিষয়টা অনেকটা এরকম, আওয়ামী লীগের পক্ষে বললে ভাল, অন্যথায় স্বাধীনতা বিরোধী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.