![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারনত্বের মাঝে আমি। সাধারন ভাবেই ভাবতে চাই সবকিছু
প্রাইভেট পড়তে গিয়ে শিক্ষকের দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয়েছে দ্বিতীয় শ্রেণীর এক স্কুলছাত্রী। শুক্রবার বিকালে কুষ্টিয়া সদর উপজেলার উজানগ্রাম ইউনিয়নের মাথপুর এলাকায় প্রাইভেট শিক্ষক নান্নুর (১৯) বাড়িতে ধর্ষণের শিকার হয় সে। রাতে রক্তক্ষরণ শুরু হলে শনিবার সকালে আশংকাজনক অবস্থায় তাকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ধর্ষিতার পরিবার জানায়, স্থানীয় বেসকো প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২য় শ্রেণীর ওই ছাত্রী শুক্রবার বিকালে প্রতিবেশী প্রাইভেট শিক্ষক নান্নুর বাড়ি পড়তে যায়। সন্ধ্যায় পড়া শেষ হলে সব ছাত্রছাত্রী চলে গেলেও তাকে কথা আছে বলে বসিয়ে রাখে নান্নু। পরে তাকে ধর্ষণ করা হয়। ধর্ষণ শেষে গলায় হাসুয়া ধরে এ ঘটনা কাউকে না বলার জন্য শাসানো হয়। রাত হয়ে যাওয়ায় নান্নু নিজেই ধর্ষিতাকে বাড়িতে পৌঁছে দেয়। বাড়ি আসার পর ওই ছাত্রীর প্রচুর রক্তক্ষরণ শুরু হয়। এক পর্যায়ে বাড়ির লোকজনের চাপাচাপিতে সে ধর্ষণের বিষয়টি খুলে বলে।
Click This Link
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৩
আহির মাহাসিন বলেছেন: এদের ফাসী না দিয়ে চিরতরে অন্ধ করে দেওয়া উচিত এবং ২ হাতের ১০টা আঙ্গুল কেটে দেয়া উচিত।
২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৮
htusar বলেছেন: ্কি হইতেসে আজকাল?? ক্লাস ২ এর মেয়ে কতটুকুই বা বয়স ??
৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২০
বিডি আমিনুর বলেছেন: নান্নুর নুনু কাইটা কুত্তারে খাওয়ানো হোক
৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩
রাফিকুল ইসলাম পাটোয়ারী বলেছেন: আমরা পরাজিত কিছুই করতে পারলাম না ।
৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৪
মশামামা বলেছেন:
ওহে শিবির, ওহে ফ্রান্কেনস্টাইন্ড!
ফিরে এসো বাছাধন - সুস্থ জীবনে
বাঙালী হয়ে প্রজন্ম চত্বরে এসে জড়ো হও -
রাজীব হত্যার ক্ষমা চেয়ে পবিত্র করো কণ্ঠ তোমার,
মুখে তোলো একটাই স্লোগান -
'জয় বাংলাদেশ; রাজাকারমুক্ত বাংলাদেশ,
আমি বাঙালি, বাঙালির জয় হোক,
পাকিস্তানী হানাদারবাদ নিপাত হোক।'
ওহে শিবির, ওহে ফ্রান্কেনস্টাইন্ড!
সবার সামনে এসে প্রকাশ্যে বলো -
আমি দ্বিধাহীন, বিবেকবোধে সমুজ্বল তোমাদের মতই,
আমি বাংলায় জন্মেছি, বাংলায় একাত্ম, বাংলায় গান গাই
আমি তোমাদেরই সন্তান ও ভাই।
ওহে শিবির, ওহে ফ্রান্কেনস্টাইন্ড!
উচ্চস্বরে বলো - আমি লজ্জিত, আমি ভারাক্রান্ত,
আমি মুসলমান; তবে উন্মাদনা নয়, ত্যাগ ও শান্তিই আমার ধর্ম,
আমি জানি - শিবির মানেই উন্নাসিক, মানসিক রোগীদের আস্তানা
করজোড়ে প্রার্থণা করো - প্রজন্মের কাছে প্রজন্ম চত্বরে এসে -
'আমার ভুল হয়ে গেছে; আমায় ক্ষমা করো ।
ওহে শিবির, ওহে ফ্রান্কেনস্টাইন্ড!
আজ জাগ্রত জনতার কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে বলো -
'জয় বাংলাদেশ; যুদ্ধাপরাধীমুক্ত বাংলাদেশ,
আমি বাঙালি, বাঙালির জয় হোক,
পাকিস্তানী হানাদারবাদের মৃত্যু হোক।
জামাতীবাদ নিপাত যাক, সন্ত্রাসবাদ নিপাত যাক,
মানবতাবাদের জয় হোক, বাংলাদেশের জয় হোক।'
ওহে জনতা, জেগে ওঠো -
আর একটিবার মুক্তির স্লোগানে মাতো আর বলো -
সারাদেশ জাগ্রত হোক, গোটাজাতি এক হোক
এখনি সময়, দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হবার
পবিত্র মাটির রক্তের ঋণ পরিশোধ করবার।
৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৯
জালাল উদ্দিন ফরিদী বলেছেন: ভাই, এইরকম ঘটনা পুরাতন। পার্থক্য এই এখন জাতীয় মিডিয়ায় আসে আর আগে তেমন আসতো না। ৫-৭ বছর আগে লোকাল পত্রিকায় এরকম খবর পাওয়া যেতো এবং এখনো যায়। তখন সর্বনিম্ন ৩য় শ্রেনীর ছাত্রীর খবর পেয়েছিলাম। এরজন্য প্রথমে দরকার পারিবারিক শিক্ষা। তারপরে যেসব বিষয় মানুষের যৌন চাহিদাকে উস্কে দেয় সেগুলো বন্ধ করা (অশালীনতা বন্ধ করা, পর্ণো বন্ধ করা, ছেলেমেয়ের অবাধ মেলামেশা বন্ধ করা) আর ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান করা মানে মৃত্যুদন্ড।
যেসব মডেল টিভি-তে খারাপ ও উত্তেজক পোষাক পরে বিচরণ করে তাদের যদি এসব খারাপ লোকেরা পেত তবে তাদেরও একই দশা হত। শুধু হয়না তাদের অনেক নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকে সাধারণ জনগণের চাইতে। অতএব তারাও এই অপরাধে সমান অপরাধী।
অনেকে একতরফাভাবে পুরুষশাসিত সমাজের দোষ দেয়। নারীশাসিত সমাজ হলে তারাও তখন পুরুষদের ধর্ষণ করত (ভালো বডিওয়ালা ছেলে দেখলে বা সুন্দর ছেলে দেখলে)।
জনগণকে সচেতন হতে হবে এবং শাসকগোষ্ঠীকেও। যেসব কারণ উল্লেখ করলাম সেগুলোর সমাধান একসাথে শুরু করতে হবে নতুবা এটা একটা চলমান প্রক্রিয়া হয়ে যাবার সম্ভাবনা বেশি।
শুধু কঠোর শাস্তি দেয়া হল কিন্তু পোষাক বা চলাফেরায় মানুষ সংযত হল না এবং জৈবিক চাহিদাকে উস্কে দেয় এরকম উৎসগুলো বন্ধ হল না তখন ধর্ষনের স্টাইল পাল্টে যাবে। বিয়ে করে ফূর্তি করে পরে বৈবাহিক সম্পর্ক ঢিলে করতে শুরু করল। তারপরে মানুষ বিয়ে করাও বাদ দেবে আস্তে আস্তে। তারপরে শুরু হবে লিভিং টুগেদার। তারপরে আস্তে আস্তে মানুষের ভিতর থেকে মায়া-মমতা, স্নেহ-ভালবাসা উঠতে শুরু করবে। তখন শান্তির জন্য মানুষ আবার সমাধান খুঁজতে শুরু করবে এবং তখন উপোরক্ত সমস্যাগুলোই আবার ঘুরে-ফিরে আসবে। সমাধানও সেই একই হবে।
আমাদের এক স্যার বলতেনঃ যার বোঝার জায়গা বুজে যায় তাকে বোঝানো যায়না।
আমাদের বেশিরভাগ সমাজপতিদের আজ এই অবস্থা এমনকি অনেক মানুষেরও।
এরজন্য দরকার সম্মিলিত প্রয়াস।
৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫
হতাশ বিবেক বলেছেন: কোথায় আজ শাহবাগীরা ?
তোমরা ১৯৭১ সালের ধর্ষনের বিচার চাও? কেন আজ তোমাদের কোন শব্দ নেই। কারণ এখানে তোমরা রাজনীতি করতে পারবেনা! আমরা আজা কেন এত অন্ধ?
আইন কি তাহলে আমাদের নিজের হাতে তুলে নিতে হবে? নাকি প্রশাসন এর উচিত সাজার ব্যবস্থা করবে?
আমার ভেতরে রক্ত ক্ষরণ হচ্ছে.........
কেন আমরা আজো বধির।
তোমরা ইসলাম ধর্মের ব্যাপারে ক্রোধ জন্মাতে পার ধর্ষকের বিরুদ্ধে দাবানল কেন জালাচ্ছনা।
আসলেই কি তোমরা শাহবাগী? তোমরাকি জনতার নও? তোমরা ক্ষমতার জন্য এতই অন্ধ?
কিলাভ? এই পৃথিবীতে বেচে থেকে? যেখানে নেই আমার রাসুলের সম্মান, আমার বোনের ইজ্জত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ধর্ষক দের ফাঁসি চাই