![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাহিত্যকর্মী, সংবাদকর্মী এবং শ্রমজীবী
২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমরা শুধু সবকিছুকেই খুব করে উদযাপন করতে শিখেছি। রঙ চোঙ মেখে। ৭৫% এর অধিক লোকেরা বাংলা শুদ্ধরুপে উচ্চারণ করতে পারে না। কবিতা বলছে ভুল উচ্চারণে, প্রবন্ধ পাঠ করছে ভুল উচ্চারণে আর লিখে যাচ্ছে ভুল বানান। বাংলা ভাষা শেখার পরিবেশ যেন বেগবান হয় সেদিকে দায়ীত্বশীলদের মাথা ঘামাতে হবে।
যতদিন সব বাঙালি পড়তে ও লিখতে পারবেনা, ততদিন শহীদ মিনারে যাওয়া বন্ধ থাকুক। এমনটি হলে কেমন হয়?
যারা বাংলায় কবিতা লিখেন, বই লেখেন, বাংলার প্রফেসরেরা শহীদ মিনারে গিয়ে ফুল দেয়, মুল দেয়; যারা বাংলা পড়তে পারেন না, তাদের জন্য কিছুই করেন না, ওখানে গিয়ে ওদের ম্যাঁওপ্যাঁও বক্তৃতা শুনে কি হবে জাতির?
লোক দেখানো ফুল না দিয়ে দোয়া ও শহীদ পরিবারের জন্য অবদান রাখলে ভালো হতো। ডাক্তারের ছেলে ডাক্তার হচ্ছে, বস্তির ছেলে বস্তিতে থেকে যাচ্ছে; অথচ জাতির কাছে সম্পদ আছে, ক্যাশ টাকা আছে! কে যাবে শহীদ মিনারে তাদের বস্তাপঁচা বাণী শুনতে?
শতকরা কজন শহীদ মিনারে সেলফি তুলতে যায় আর কজন ভালোবেসে যায়, সেটাও প্রশ্ন।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছবিটা কি নিজে বানায়েছেন?