নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার দেশ

রুবেল১৯৮৭

আমি বিশ্বস করি ধর্ম নিরপেক্ষ বাংলাদেশ কিন্তু ধর্মহীনতায় নয়।

রুবেল১৯৮৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাঙালীকে হাইকোর্ট প্রদর্শন

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৮

৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন। সমাবেশের মূল বিষয় ছিল, কে বা কারা তাদের নিজেদের ব্লগে কয়েক বছর আগে মহানবী বিশ্বনবী হজরত মোহাম্মদ (স.)-এর প্রতি কটাক্ষ করে অপমানজনক কথাবার্তা লিখেছিল এদেরকে আইন পাশ করে শাস্তি দিতে হবে। হুজুরদের এই দাবী এ পর্যন্ত এসে থেমে থাকে নি। বরং পরবর্তী ধাপে এরা ধর্মের নাম ভাঙ্গিয়ে তাদের মৃত্যুদন্ড পর্যন্ত দাবী করেছেন। আর এর প্রমাণ হিসেবে কয়েকবার কয়েকজন হুজুর ‘মাম্ বাদ্দালা দিনাহু ফাকতুলুহু’ (অর্থাৎ, যে তার ধর্ম পরিবর্তন করেছে তাকে হত্যা কর)Ñএই বিতর্কিত হাদীসটি উদ্ধৃত করেন। কোরআনভক্ত ও ইসলামপ্রেমী হিসেবে স্বভাবতই মহান আল্লাহ্ ও তাঁর সবচেয়ে প্রিয় রসূল (স.)-এর প্রতি কটাক্ষ শুনলে যে কোন মুসলমানের মনেই কষ্ট লাগে আর মনের ভেতর রক্তক্ষরণ হয়। কিন্তু তাই বলে কোরআন বিরোধী দাবী-দাওয়া আদায় করে কি মহানবী (স.)-এর সম্মান প্রতিষ্ঠা করা যায়? আজ পর্যন্ত মহানবী (স.) ও অন্য সকল নবীর (আ.) যে সম্মান জগতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা কি জাগতিক কোন আইনের কারণে, নাকি এই অতুলনীয় সম্মান আল্লাহ্ কর্তৃক প্রদত্ত? যাঁর সম্মান স্বয়ং আল্লাহ্ প্রতিষ্ঠা করেছেন কারও মুখের কথায় কি তাঁর সম্মান ভেস্তে যেতে পারে? পিতামাতার প্রতি আমাদের যে আন্তরিক শ্রদ্ধা ও সম্মানবোধ তা কি কোন সংসদে পাশ করা আইনের কারণে?

টিভির পর্দায় সমাবেশটি দেখছিলাম। দেখলাম, তিন চারজন আলেম পর পর স্টেজ থেকে প্রথমে ব্লগারদেরকে নাস্তিক আখ্যা দিলেন। এরপর তাদেরকে ‘মুরতাদ’ আখ্যা দিয়ে তাদের মৃত্যুদন্ড দাবি করলেন। দাবির স্বপক্ষে কোরআনের কোন আয়াত উপস্থাপন না করে, আল্লাহ্র কোন বিধান না শুনিয়ে সরাসরি হাদীসের আশ্রয় গ্রহণ করলেন তারা।

ভাবতেও অবাক লাগে, নিজেকে নিজে ধর্মত্যাগী (বা মুরতাদ) ঘোষণা না করা পর্যন্ত অন্যের ঘোষণায় কেউ ‘মুরতাদ’ হয় কীভাবে? আল্লাহ্কে অস¦ীকার করলে একজন নাস্তিক সাব্যস্ত হয়Ñএকথা সত্য, কিন্তু এর জন্য কি আল-কোরআনে কোন জাগতিক শাস্তি নির্ধারিত আছে? আবার প্রশ্ন দাঁড়ায়, ধর্মজগতের সুপ্রীম কোর্ট আল্লাহ্র বাণী আল-কোরআন থেকে কোন উদ্ধৃতি না দিয়ে এরা একটি বিতর্কিত হাদীসের আশ্রয় নিলেন কেন? এরা কি তাহলে কোরআনের মাঝে তাদের কল্পিত বিধানের সমর্থনে কোন দলিল বা শিক্ষা খুঁজে পান নি?

হ্যাঁ, বিষয়টি ঠিক তাই। ‘হিফাজতের’ পক্ষ থেকে যদিও ঢাক-ঢোল পিটিয়ে ইসলাম রক্ষার নামে ‘মুরতাদ্দের’ মৃত্যুদন্ড দাবি করা হয়েছে, তথাপি পবিত্র কোরআনে নাস্তিক-মুরতাদ্দের জন্য এহেন কোন জাগতিক শাস্তির বিধান খুঁজে পাওয়া যাবে না। পবিত্র কোরআনে যখন যেখানে ধর্মত্যাগ বা ‘ইরতিদাদের’ উল্লেখ দেখতে পাওয়া যায় সেগুলোতে ঘুণাক্ষরেও জাগতিক কোন শাস্তির বিধান খুঁজে পাওয়া যায় না। যেমন সূরা বাকারা ১০৮ নম্বর আয়াতে আল্লাহ্ তায়ালা বলেছেন: ...‘এবং যে কেউ ঈমানের পরিবর্তে কুফরী গ্রহণ করে নিশ্চিতভাবে সে সরল পথ হারায়।’ ঈমান আনার পর ধর্মত্যাগ করে কুফুরী মতবাদ গ্রহণ করার নাম ‘ইরতিদাদ’ বা ধর্মত্যাগ। এই আয়াতে ঠিক সেই অপরাধের কথাই বলা হয়েছে, কিন্তু এসত্ত্বেও কোন জাগতিক শাস্তির বিধান এখানে রাখা হয় নি।

একইভাবে সূরা নিসার ১৩৭ নম্বর আয়াতে আল্লাহ্ তায়ালা ঘোষণা করেছেন, ‘যারা ঈমান আনে ও পরে কুফরী করে এবং আবার ঈমান আনে, আবার কুফরী করে, অতঃপর তাদের কুফরী-প্রবৃত্তি বৃদ্ধি পায়, আল্লাহ্ তাদেরকে কিছুতেই ক্ষমা করবেন না এবং তাদেরকে কোন পথে পরিচালিত করবেন না।’ লক্ষ্য করুন, এ আয়াতে আল্লাহ্ তায়ালা প্রথমে একদল মানুষের ঈমান আনার পর কুফুরী অবলম্বন করার কথা বলেছেন অর্থাৎ তাদের ধর্মত্যাগ করে কাফের হয়ে যাবার কথা বলছেন, এরপর বলছেন, ‘সুম্মা আমানূ সুম্মা কাফারূ’... অর্থাৎ, ‘তারা আবার ঈমান আনে, আবার কুফুরী করে’। মুরতাদের শাস্তি যদি মৃত্যুদন্ডই ধার্য হয়ে থাকে তাহলে প্রথমবার মুরতাদ্ হবার সঙ্গে সঙ্গে এদের মরে যাবার কথা। কিন্তু না, এরা জীবিত ছিল যার কারণে এরা পুনরায় ঈমান আনার সৌভাগ্য পেয়েছিল। পরবর্তীতে এরা আবার কুফুরী করেছে। স্পষ্ট বুঝা গেল, মুরতাদের জন্য মৃত্যুদন্ডের বিধান নেই। এরপর আল্লাহ্ বলছেন, তিনি এদেরকে কিছুতেই ক্ষমা করবেন না এবং এদেরকে হেদায়াতের কোন পথও দেখাবেন না। অতএব এদেরকে জগতের কারও হাতে তুলে দেয়া হয় নি বরং আল্লাহ্ এদের বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে নিজের হাতে রেখেছেন।

সূরা মায়েদার ৫৪ নম্বর আয়াতটিও দেখুন। আল্লাহ্ তায়ালা বলেছেন, ‘হে মোমেনগণ! তোমাদের মধ্যে কেঊ দীন হতে ফিরে গেলে নিশ্চয়ই আল্লাহ্ এমন এক স¤প্রদায় আনবেন যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন যারা তাকে ভালবাসবে, তারা মুমিনদের প্রতি কোমল ও কাফিরদের প্রতি কঠোর হবে, তারা আল্লাহ্র পথে জিহাদ করবে এবং কোন নিন্দুকের নিন্দার ভয় করবে না; এটি আল্লাহ্র অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি দান করেন এবং আল্লাহ্ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ।’ এখানে আল্লাহ্ তায়ালা পরিস্কারভাবে বলছেন, মুসলমানদের মাঝ থেকে কেউ মুরতাদ হয়ে গেলে মুসলমানদের কোন ক্ষতি হবে না। বরং একজনের বিনিময়ে আল্লাহ্ নুতন একটি ঈমানদার সমাজ ইসলামের ছায়াতলে নিয়ে আসবেন। কিন্তু এখানেও তিনি মুরতাদ্কে কোন শাস্তি দেয়ার কথা বলেন নি।

একইভাবে, পবিত্র কোরআনের সূরা বাকারার ২১৭ নম্বর আয়াতে, সূরা আলে ইমরানের ৯০ এবং ১৪৪ নম্বর আয়াতে, সূরা নিসার ১৩৭ নম্বর আয়াতে এবং সূরা মায়েদার ৯২ নম্বর আয়াতেও ধর্মত্যাগের বিষয়টি বর্ণিত হয়েছে, কিন্তু কোন একটি স্থলেও মুরতাদকে মৃত্যুদন্ড দেয়ার কথা ঘুণাক্ষরেও উল্লেখ করা হয় নি।

আসুন এবার দেখা যাক, মহানবী (স.) নিজে এ বিষয়ে কী আমল করেছেন? কেননা কোরআন শরীফ তিনিই সবচেয়ে বেশী বুঝতেন। আমাদের জন্য কিয়ামত পর্যন্ত তিনিই আদর্শ। মহানবী হজরত মোহাম্মদ (স.)-এর জীবদ্দশায় তাঁর সামনে যতজন অভাগা মুরতাদ্ হয়েছেন তাদের কাউকে রসূলুল্লাহ্ (স.) মৃত্যুদন্ড প্রদান করেন নি। এক আরব বেদ্ঈুন মদীনায় এসে মুসলমান হবার পর জ্বরে আক্রান্ত হয়ে পড়ে। সে এটিকে ইসলাম গ্রহণের কুফল বলে মনে করে এবং প্রকাশ্যে ইসলাম ত্যাগের ঘোষণা দিয়ে মহানবী (স.)-এর চোখের সামনে মদীনা শরীফ থেকে বেরিয়ে যায়। রসূলুল্লাহ্ (স.) তাকে যেতে বাঁধা দেন নি অথবা তাকে হত্যাযোগ্য অপরাধীও সাব্যস্ত করেন নি। (বুখারী কিতাবুল হাজ্জ, বাব-আল্ মাদীনাতু তানফীল খুবুস)।

হুদায়বিয়ার সন্ধির কথা সমস্ত হুজুর খুব ভাল জানেন। মক্কার কাফেরদের সাথে বিশ্বনবী (স.) নিজে এই চুক্তি সম্পাদন করেছিলেন। মক্কার কুরায়শরা ছিল কাফের আর মদীনায় হিজরতকারী ও সেখানকার আনসাররা ছিলেন মুসলমান। হুদায়বিয়ার সন্ধির ৩ নম্বর শর্তে লেখা আছে, ‘যদি কেউ তার অভিভাবকের অনুমতি ব্যতিরেকে হযরত মুহাম্মদ (স.) এর নিকট মদীনায় চলে যায়, তাহলে তাকে তার অভিভাবকের নিকট ফেরত পাঠাতে হবে। তবে কোনও মুসলিম কুরায়শদের নিকট চলে গেলে তাকে ফেরত দেয়া হবে না।’ (ইসলামীক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত ‘ইসলামী বিশ্বকোষ’, ২০শ খন্ড, পৃষ্ঠা ৬৯৯, এপ্রিল ১৯৯৬ সনে মুদ্রিত)। অর্থাৎ, একজন মুসলমান যদি ইসলাম ত্যাগ করে কাফের কুরায়শদের আশ্রয়ে চলে যেতে চায় এতে কোন বাঁধা নেই। সে নির্বিঘেœ সেখানে যেতে পারে। প্রমাণ হয়ে গেল, মহানবী (স.) মুর্তিমান কোরআন হিসেবে নিছক ধর্মত্যাগের জন্য কোন জাগতিক শাস্তি প্রদান করেন নি।

আবদুল্লাহ্ বিন সাদ বিন আবি সারাহ্ নামক এক সাহাবী কোরআনের ওহী সংরক্ষণের কাজে লিপিকারের দায়িত্ব পালন করতেন। তিনি কেবল মুরতাদই হন নি বরং মদীনা ছেড়ে মক্কায় গিয়ে সশস্ত্র আগ্রাসীদের দলে যোগ দেন। মক্কা বিজয়ের দিন তাকে অন্য সাতজন অপরাধীর মত সাধারণ ক্ষমার আওতা বহিঃর্ভূত রাখা হয়। পরবর্তীতে এই অপরাধী হজরত উসমানের (রা.) কাছে আশ্রয় নেয়। তার অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা চাওয়ার কারণে এবং হজরত উসমানের সুপারিশে মহানবী (স.) তাকে ক্ষমা করে দেন। কেবল তাই নয়, পরবর্তীতে এই ‘সাবেক মুরতাদ’ খলীফার পক্ষ থেকে মিশর দেশে গভর্ণরের দায়িত্বও পালন করেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক অনুদিত সীরাতুন নবী-ইবনে হিশাম ৪র্থ খন্ড, পৃষ্ঠা ৬৪, ৬৫) মুরতাদের জন্য মৃত্যুদন্ড যদি আল্লাহ্্র পক্ষ থেকে নির্ধারিত বিধান হত সেক্ষেত্রে আল্লাহ্র নবী কখনো এদেরকে ক্ষমা করতে পারতেন না।

এ কথা অনিস্বীকার্য, কোন কোন হাদীসে সাহাবীদের পক্ষ থেকে ‘মুরতাদ’ হত্যা বিষয়টির উল্লেখ পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে নির্দ্বিধায় এ কথা বলা যায়, ধর্মত্যাগের কারণে কাউকে শাস্তি দেয়া হয়নি বরং সশস্ত্র রাষ্ট্রদ্রোহের কারণে তাদেরকে শাস্তি দেয়া হয়েছিল। ইয়েমেনে হযরত মা’য বিন জাবালকে যখন গভর্ণর নিযুক্ত করা হয় তখন এধরণের এক সশস্ত্র রাষ্ট্রদ্রোহী মুরতাদ্দের হত্যার উল্লেখ দেখতে পাওয়া যায়। হযরত মহানবী (স.)-এর মুত্যুর পর, ইয়ামামার মুসায়লামা কায্যাব যে রসূলুল্লাহ্ (স.)-র যুগেই নবী হবার মিথ্যা দাবী করেছিল এবং রসূলুল্লাহ্র (স.)-এর মাধ্যমেই ‘কায্যাব’ (বা চরম মিথ্যুক) নামে আখ্যায়িত হয়েছিল- তার নেতৃত্বে এক বিশাল বাহিনী মদিনার বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ ঘোষণা করে। এছাড়া আরও অনেক গোত্র ইসলাম পরিত্যাগ করে মদীনা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ করে আক্রমন করার প্রস্তুতি নেয়। এই সশস্ত্র বিদ্রোহ দমনের অংশ হিসেবেই ‘মুরতাদ’ হত্যার বিভিন্ন ঘটনার বিবরণ হযরত আবু বকরের যুগে দেখতে পাওয়া যায়। ধর্মত্যাগের অপরাধে নয় বরং সশস্ত্র রাষ্ট্রদ্রোহের কারণেই তাদেরকে শাস্তির মুখোমুখি করা হয়েছিল। যে কোন সত্য অনুসন্ধানী হজরত আবু বকর (রা.)-এর যুগের ইতিহাসটি তলিয়ে দেখলেই বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে। তা না হলে কোরআন পরিবেশিত শিক্ষা, মহানবী (স.) প্রতিষ্ঠিত আদর্শ এবং যুগ-খলীফার পক্ষ থেকে গৃহীত ব্যবস্থার মাঝে স্পষ্ট দ্বন্দ¦ ও বিরোধ সাব্যস্ত হবে, যা সম্পূর্ণরূপে অসম্ভব। আজও যদি কোন দল বা গোষ্ঠী প্রতিষ্ঠিত কোন রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বিদ্রোহ ঘোষণা করে ইসলামের শিক্ষানুযায়ী তারাও হত্যাযোগ্য অপরাধী।

এখন বিতর্কিত হাদীসটির বিষয়ে সংক্ষিপ্ত কথা বলে শেষ করতে হয়। ৬ই এপ্রিলের সমাবেশে তিনজন আলেম পর পর মুরতাদের শাস্তি দাবী করে যে হাদীসটি উপস্থাপন করেন সেটি ছিল: মাম্ বাদ্দালা দীনাহু ফাক্তুলুহু.। অর্থাৎ যে-ই নিজ ধর্ম ত্যাগ করবে তাকে তোমরা হত্যা কর। রাজনৈতিক মাওলানারা এটি তাদের মোক্ষম খড়গ হিসাবে ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু তাদের জন্য দুঃসংবাদ, বুখারীসহ অন্য চারটি উল্লেখযোগ্য হাদীস গ্রন্থে এটি সংকলিত হওয়া সত্ত্বেও কোরআনের শিক্ষা পরিপন্থি হবার কারণে হাদীসটি আক্ষরিক অর্থে গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা আল্লাহ্ তায়ালা আমাদেরকে স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন, এই রসূল নিজ পক্ষ থেকে কোন মনগড়া কথা বলেন না যতক্ষণ পর্যন্ত তাঁর প্রতি ওহী করা না হয় (সূরা নাজম-৩,৪)। অর্থাৎ পবিত্র কোরআন যে উৎস থেকে অবতীর্ণ হয়েছে সেই একই উৎস থেকে ওহী লাভ করে মহানবী (সা.) আমাদেরকে ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান দান করেছেন। অতএব কোরআনের সাথে রসূলুল্লাহ (স.)-প্রদত্ত শিক্ষার কোন বিরোধ থাকতেই পারে না। যেক্ষেত্রে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ মুরতাদ-নাস্তিকদের জাগতিক কোন শাস্তির বিধান দেন নি সেক্ষেত্রে এমন শিক্ষা রসূলুল্লাহ। (সা.)-এর প্রতি কিভাবে আরোপ করা যেতে পারে?

বিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থ মুহাররার আল ওয়াজীয-এর প্রণেতা ইবনুল আতিয়া আল করুতবী মুরতাদ্দের বিষয়ে নবীজী (স.)-র সমগ্র জীবনের অবস্থান বর্ণনা করে বলেছেন, মহানবী (স.) মুরতাদ বা কোন জিন্দিককে হত্যা করেছেন বলে কোন প্রমাণ কিতাবে নেই’... (ইসলামীক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত ‘সীরাত বিশ্বকোষ’ঃ ৫ম খন্ড, পৃষ্ঠা-৫৫৭, জুন ২০০৩ সনে মুদ্রিত)।

আলোচ্য হাদীসের বর্ণনাকারীদের অর্থাৎ সনদের মাঝে ‘ইকরামা’ নামক একজন তাবেঈ আছেন। তিনি আবু জাহলের পুত্র ইকরামা নন বরং হজরত ইবনে আব্বাসের মুক্ত কৃতদাস এবং তাঁর এককালের দূর্বল ছাত্র। কিন্তু এই ইকরামা তার উত্তরসূরীর কাছ থেকে শেখা বা শোনা বিষয় বর্ণনা করার ক্ষেত্রেও অবিশ্বস্ততার পরিচয় দিয়েছেন। একবার হজরত ইবনে আব্বাসের (রা.) ছেলে আলী তাঁর পিতা আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাসের প্রতি মিথ্যারোপের কারণে তাকে প্রকাশ্যে শাস্তিও দিয়েছিলেন। ( ) তিনি ইসলামের চতুর্থ খলীফা হযরত আলী (রা.)-র কেবল বিরুদ্ধাচরণই করেন নি বরং তিনি খারিজী মতবাদের সক্রিয় সদস্য ও প্রচারক ছিলেন অর্থাৎ হযরত আলী (রা.)-এর প্রকাশ্য শত্রু ছিলেন। অনেক হাদীস বিশারদ তার খারিজী বা অধার্মিক মতবাদ পোষণ করার জন্য তার বরাতে বর্ণিত হাদীসকে নির্ভরযোগ্য বা বিশ্বস্ত বলে গন্য করতেন না। (ইসলামী ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত ‘ইসলামী বিশ্বকোষ’ঃ ৩য় খন্ড, পৃষ্ঠা-৬৬৯ জুন ২০০৬ সনে মুদ্রিত)। হযরত মালেক বিন আনাস (রহ.) যিনি প্রাথমিক যুগের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য হাদীসের সংকলন ‘মুয়াত্তা’র সংকলক- তিনিও এ ব্যক্তি অর্থাৎ ইকরামার সূত্রে কোন হাদীস গ্রহণ করতে বারণ করতেন। (দেখুন-বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার প্রকাশিত ড. মোহাম্মদ আব্দুল মাবুদ রচিত ‘তাবেঈদের জীবন কথা’ঃ পৃষ্ঠা ৯৮।)

অতএব ইকরামার মত একজন খারেজী, অবিশ্বস্ত ও অনির্ভরযোগ্য রাবী (বা বর্ণনাকরী)-র সূত্রে বর্ণিত কোন হাদীসের উপর ভিত্তি করে মৃত্যুদন্ডের মত গুরুতর শাস্তির বিষয়টি মোটেও বিবেচ্য নয়।

অতএব কোরআন বর্ণিত স্পষ্ট শিক্ষা পরিপন্থি হওয়ায় এবং বর্ণনাকরীদের মাঝে একজন রাবী (অর্থাৎ ইকরামা) সত্য খলীফা হযরত আলী (রা.)-এর প্রকাশ্য শত্র“ হওয়ায় এ হাদীসটি মোটেও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। অতএব হেফাজতের পক্ষ থেকে উত্থাপিত হাদীসটি বিতর্কিত, এর বর্ণনাকারীদের সূত্র সন্দেহযুক্ত, মোটের উপর হাদীসটি সর্বদিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ। তাই কোরআনের মত সুপ্রীম কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে বাঙালিকে হাইকোর্ট দেখানোর কোন সুযোগ নেই।

মন্তব্য ২৫৩ টি রেটিং +৩৮/-১

মন্তব্য (২৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: অনেক পরিশ্রমসাধ্য লেখা ।

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭

মোহাম্মাদ রাকিবুল হাসান বলেছেন: জানেন তো কষ্টে কেষ্ট মেলে...

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৩

রুদ্র মানব বলেছেন: কষ্টসাধ্য পোস্ট । স্টীকি হইলো এইমাত্র B-)

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

চোরাবালি- বলেছেন: কপি পেষ্ট মারলেন কোথত্থেকে? একই জিনিস দুইবার

# ভাবতেও অবাক লাগে, নিজেকে নিজে ধর্মত্যাগী (বা মুরতাদ) ঘোষণা না করা পর্যন্ত অন্যের ঘোষণায় কেউ ‘মুরতাদ’ হয় কীভাবে?
** আমি মুরতাদ শুধু এইকথাটা বলা কি জরুরী নাকি তার কাজ কর্ম আচার আচরণ কথাবার্তার উপর নির্ভর করে বিচার করবেন?

ইসলামে একটি নির্দেশ আছে আগে সেটি পালন করুন তার পর লেকচার শুরু করুন-
অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হবে স্বশরীরে, সম্ভব না হলে মুখে আর তাও সম্ভব না হলে মনে মনে আর সেটি দুর্বল ঈমানের পরিচয় মাত্র।

আমি আপনার বাবাকে নিয়মিত উদ্দেশ্যপ্রণিত ভাবে গালি দিলাম আপনি কি করবেন?

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন:

৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১২

াহো বলেছেন: সৌদি আরবের জেদ্দায় এই THE FIST নামের ভাস্কর্য বানানো হয়েছে প্রায় ২০ বছরেরও আগে, ছাগুরা যা মুর্তি বলেই জানে, তো ছাগু এবং হেফাজতের ছাগুরা পারলে এই মুর্তিটা ভাইঙ্গা আসো জোর থাকলে ।


৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১২

লেখোয়াড় বলেছেন:
+++++++++++++++++

৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১২

লাইট ইয়ার বলেছেন: কপিপেস্ট পোস্ট স্টিকি হইলো কেমনে.........!!!!

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

রুবেল১৯৮৭ বলেছেন: দুক্ষিত! ভুলে কনভাটের পরে দুবার পেষ্ট হয়েছে।

৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৫

চোরাবালি- বলেছেন: ধর্মপ্রাণ- যত বিপদই আসুক নিকেকে নিজ সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করে
ধর্মবিদ্বেষী- বিপদে পড়লেই ধর্মপ্রাণদের ভাই বোন বাবা চাচা খালু বানিয়ে রক্ষা পেতে চায়

ধর্মপ্রাণ- সর্বদা গোছানো কথাবার্তা বলে এবং সমাজ সেবায় নিজেদের নিমোজ্জিত রাখে কম প্রচার করে
ধর্মবিদ্বেষী- সর্বদা বিদ্বেষমূলক কথাবার্তা বলে আর ভং ধরে নিজেদের সমাজ সেবক বলে দাবি করে।

ধর্মপ্রাণ-ধর্মপ্রাণ লোকেরা যখন নিজ ধর্মের আঘাত সহ্য করতে করতে এসময় প্রতিবাদি হয়ে ওঠে এবং কঠোর প্রতিবাদ করে।
ধর্মবিদ্বেষী- ধর্মপ্রাণ যখনই প্রতিবাদি হয়ে ওঠে তখনই তোমাদের ধর্মে এগুলা করা নিষেধ ওগুলা করা নিষেধ ধর্মে কোথাও এইটা বলা নাই ইত্যাদি বলে রুখতে চাই বা বাঁচতে চাই।

১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২০

আমিনুর রহমান বলেছেন: লিখা দুইবার এসেছে। পোষ্টটি ঠিক করে দিন।

চমৎকার ও গুরুত্বপুর্ন পোষ্ট।

১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২১

মহাপাগল বলেছেন: এই পোষ্ট ষ্টিকি হওয়ার মতো নয়। সামহয়্যার আরেকটি বিতর্ক তৈরী করল। রিপোষ্ট করলাম।

১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২২

রাতুল রেজা বলেছেন: অনেক কষ্ট করে আমাদেওর ইসলামের সত্যটাকে তুলে ধরেছেন বলে অশেষ ধন্যবাদ। আমি আশা করবো যাতে এই কথা গুলা শুধু সামুর স্টিকি পোস্ট হিসেবেই থাকবেনা, বরং বিভিন্ন পত্র পত্রিকাতেউ ছাপা হবে কারন বাংলাদেশের সবাই ব্লগ পরেন না, পরে পত্রিকা। আর দুর্ভাগ্য বশত কোনো পত্রিকাই বর্তমান প্রেক্ষাপটে সঠিক ইসলাম কে তুলে ধরছেনা। আর যে কারনেই অল্প শিক্ষিত গ্রামের মানুষ এবং সাধারন মানুষ ঐ জামাত, হেফাজতের ভুল ইসলাম কে গ্রহন করে সহিংস হয়ে উঠছে। মহানবি কে একবার আঘাত করে দার পবিত্র দাত ভেঙ্গে দেয়া হয়েছিল, এর পরে কি সে সেই ব্যাক্তিকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছিল? না। ইসলামে কোথাউ নাই নাস্তিক্কে ফাসিতে ঝলাতে হবে। তাই যদি হত তাহলে সৃষ্টি কর্তা সব মানুষকেই মুসলিম হিসেবে দুনিয়ায় পাঠাতেন। তিনি বলেছেন, অবিশ্বাসিদের সাথে সংযত ভাবে কথা বলতে।

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: তাহলে দেশে শরিয়া আইন চালু হোক। কোরআন-এ যা আছে তা'ই হবে, এর বাইরে কোন দাবী দাওয়া থাকবে না।

আমাদের নবী-রসুল'দের কেউ গালিগালাজ করবে আর আমরা আঙ্গুল চুষবো।কিন্তু খবরদার হাসিনা-খালেদা'কে গালিগালাজ করবেন না, নইলে এরেস্ট করা হবে।

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৪

কালের কলস বলেছেন: "ভাবতেও অবাক লাগে, নিজেকে নিজে ধর্মত্যাগী (বা মুরতাদ) ঘোষণা না করা পর্যন্ত অন্যের ঘোষণায় কেউ ‘মুরতাদ’ হয় কীভাবে?"

হায়! নিজেকে যারা ধর্মত্যাগী ঘোষণা করেছে, তাদের বিচারই তো চায় হেফাজত।

পোষ্ট আমাকে অবাক করেনি, চালিয়ে যান।

১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৮

বৃক্ষ বলেছেন: পোষ্ট স্টিকি করায় সামু কে ধন্যবাদ

১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৯

রুচি বলেছেন: আগে ভাবতাম সামু নাস্তিকদের জন্য ছায়া স্বরুপ এখন মনে হচ্ছে ইসলাম বিদ্বেসীদের ছায়া। হেফাজতে ইসলামের কোন পোষ্ট তো ষ্টিকি হতে দেখলাম না ইসলাম বিরোধি কিছু লিখলেই তার পোষ্ট ষ্টিকি হয়। ইসলাম বিদ্বেষী কেউ আটক হলে কার জন্য নোটিস বোর্ড টানানো হয়। দিন দিন সামু আমাদের শুধু হতাশ হরে চলছে।

১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

রাইসুল বাঙ্গালী বলেছেন: চমৎকার ও গুরুত্বপুর্ন পোষ্ট। বানান, বাক্য, কপি পেস্ট সম্পাদনা করেন।

১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩১

উযায়র বলেছেন: কিসের মধ্যে কি ????????????????????????

কোথায় মুরতাদ আর কোথায় রাজীব-আসিফ - দাড়িপাল্লা ???

মুরতাদ ধর্ম ত্যাগ কারী, এতটুকুই ।

আর ইসলাম নিয়ে কটুক্তিকারীরা তো সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষী ! কোরাণ অবমাননাকারী, রসুলকে কটুক্তিকারী । এরা সমাজে শান্তি নিরাপ্ত্তা বিনষ্টকারী । শাস্তি তো এদের চাওয়া হচ্ছে !

শত শত লোক ইসলাম ত্যাগ করে খ্রীষ্টান হয়ে গেছে, এদের শাস্তি তো কখনই চাওয়া হয় নি । ব্লগে অনেক নাস্তিক অগ্ঘেয়বাদী আছে যারা সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ানোয় কাজে নিয়োজিত না, এদের শাস্তি কখন চাওয়া হল ?

১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

জানা বলেছেন:

পোস্টটি কোনভাবে দু'বার এসেছে। এটা আমরা যেমন এডিট করতে পারিনা তেমনই আমরা সবাই সহজেই বুঝতে পারছি যে এটা লেখকের অনিচ্ছাকৃত ভুল। আশা করি উনি তাড়াতাড়ি পোস্টটি এডিট করে নেবেন।



লাইট ইয়ার বলেছেন: কপিপেস্ট পোস্ট স্টিকি হইলো কেমনে.........!!!!


@লাইট ইয়ার, এই লেখাটি আমি নিজে কোথাও এখনও পাইনি। যেহেতু আপনি সরাসরি এটাকে কপি-পেস্ট বলছেন, অনুগ্রহ করে লিঙ্কটি এখনই দিয়ে দিন। পাশাপাশি লেখককেও অনুরোধ করছি, এই পোস্টে দায়িত্বশীল আলোচনায় অংশ নিতে।


১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

রুবেল১৯৮৭ বলেছেন: ভাই আমি লেখাটি এমএস ওয়াডে বিজয় এ লিখে কনভাট করে দিয়েছি। ভুল বশত দুবার পেষ্ট হয়েছে।
ক্ষমা প্রার্থ।

২০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

পৃথিবী আমারে চাই না বলেছেন: ৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন।


পোস্টের শুরুই জঘন্য মিথ্যাচার দিয়ে। এরকম একটি পোস্ট স্টিকি করার জন্য মডুদের ধন্যবাদ। তারা আবার তাদের আসল চেহারাটা পরিস্কার করেছে।

২১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: তাহলে দেশে শরিয়া আইন চালু হোক। কোরআন-এ যা আছে তা'ই হবে, এর বাইরে কোন দাবী দাওয়া থাকবে না।

আমাদের নবী-রসুল'দের কেউ গালিগালাজ করবে আর আমরা আঙ্গুল চুষবো।কিন্তু খবরদার হাসিনা-খালেদা'কে গালিগালাজ করবেন না, নইলে এরেস্ট করা হবে।

২২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬

উযায়র বলেছেন: সোজা বাংলায় মুরতাদ হচ্ছে যে ধর্ম ত্যাগ করে অন্য ধর্মে চলে যায় ।
আর ব্লাসফেমী আইন চাওয়া হচ্ছে যারা রসুলকে গালি দেয়, কোরাণ অবমাননা করে তাদের বিরুদ্ধে ।

পোষ্ট দাতা পরিষ্কার বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন । সমাজের শান্তি ও স্হিতিশীলতার জন্যই ভিন্ন বিশ্বাসের মত নিয়ে গালিগালাজকারীদের কঠিন শাস্তি দরকার । এর অভাবেই বর্তমানে আমার একটা কঠিন সংঘাতময় পরিস্হিতিতে পতিত হয়েছি।

২৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: নামাজের ভেতরে বাইরে কয় ফরজ জিজ্ঞাসা করলে আমরা অনেকে বলতে পারি না, তখন হুজুরের পিছে দোড়াই কিন্তু এখন আমারা সবাই অনেক কঠিন বিষয়ে দেখি কোরআন ভালোই বুঝি। ;) ;) ;)

২৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

াহো বলেছেন: আমি ইসলামের কথা বলছি · 1,933 like this
11 hours ago ·

Click This Link
ভাস্কর্য আর পূজার জন্য তৈরী মূর্তির তফাৎ কাঠমোল্লা হেফাজতীরা বুঝে না, তারা অন্যদেরও বিভ্রান্ত করে। চিলের পেছনে কানের জন্য দৌড়াবেন না। কোরআনের পাতা উল্টান, সব সমস্যার সমাধান আছে আমাদের প্রাণের এই গ্রন্থে।

==========================

يَعْمَلُونَ لَهُ مَا يَشَاء مِن مَّحَارِيبَ وَتَمَاثِيلَ وَجِفَانٍ كَالْجَوَابِ وَقُدُورٍ رَّاسِيَاتٍ اعْمَلُوا آلَ دَاوُودَ شُكْرًا وَقَلِيلٌ مِّنْ عِبَادِيَ الشَّكُورُ

- তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।

সূরা সাবা : ১৩

==========================

উল্লেখ্য, ভাস্কর্য নির্মাণ করা সম্পূর্ণ জায়েজ বা বৈধ। যে কারণে হযরত সুলায়মান (আঃ) জ্বিনদের দ্বারা ভাস্কর্য নির্মাণ করিয়েছিলেন। কিন্তু মূর্তির ইবাদত করা করা সম্পূর্ণ হারাম এবং নিষিদ্ধ। এই জন্য স্মৃতি সংরক্ষণ, সৌন্দর্য বর্ধন কিংবা দেশের শোভা বর্ধনের নিমিত্তে যে ভাস্কর্য তৈরি করা হয় তা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক নয়।

২৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

বাধা মানিনা বলেছেন: একতরফা শাহাবাগীদের বিরুদ্ধে নয়, অথবা শুধুমাত্র গোটা ছয়েক ব্লগার যারা ইসলাম, আল্লাহ-আল্লাহর রসুল সা: এর সম্পর্কে কটুক্তি করলো- তাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন না করে সারা দেশে তথা সারা বিশ্বে শান্তি পুন: প্রতিষ্ঠার লক্ষে আন্দোলন করা উচিত। শান্তি স্থাপিত হলে আস্তিক-নাস্তিক সবারই বোধদয় হবে। সবারই আত্মিক উন্নতি সাধন হবে। সবারই উদ্যেশ্য সফলকাম হবে।

২৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩

উযায়র বলেছেন: বুখারীসহ অন্য চারটি উল্লেখযোগ্য হাদীস গ্রন্থে এটি সংকলিত হওয়া সত্ত্বেও কোরআনের শিক্ষা পরিপন্থি হবার কারণে হাদীসটি আক্ষরিক অর্থে গ্রহণযোগ্য নয়।

হাদীসটি ইমাম বুখারী গ্রহণ করেছেন, আপনি গ্রহণ করছেন না । আপনার কল্পিত মতানুসারে এটা কোরাণ বিরোধী! সুবহানাল্লাহ !! আপনার অগাধ বিদ্যা দেখে ভিমরী খেলাম!
হাদীসটি কোরাণ বিরোধী - ইমাম বুখরী আর বড় বড় চার মুহাদ্দিস বুঝেন নি, আপনি বুঝেছেন ! ( দয়া করে একটা রুবেল শরীফ লিখে ফেলুন )

২৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

মরণের আগে বলেছেন: মহাপাগল বলেছেন: এই পোষ্ট ষ্টিকি হওয়ার মতো নয়। সামহয়্যার আরেকটি বিতর্ক তৈরী করল। রিপোষ্ট করলাম।

২৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫১

পথহারা সৈকত বলেছেন: একটা পোস্ট প্রশব করে কই গেলেন দাদা ? আসা করি বোনস সহ পাবেন :D
দারুন একটা কপি-পেষ্ট.........মাইরি.....একটা রুবেল শরীফ লিখে ফেলুন দারুন কাটতি হবে........সাথে পেমেন্ট তো আছেই........ :P :P

২৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

৩০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

বিডি আমিনুর বলেছেন: ৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন।

২০ লক্ষ লোকের জন সমুদ্র কি কিছু সংখ্যাক লোকের সমাজের সমাবেশ ?
পোষ্টের প্রথমেই মিথ্যাচার X( X(
এমন মিথ্যাচার মূলক পোস্ট স্টিকি হয় ক্যামনে ?
কথায় আছে না কুত্তার লেজ কখনও সোজা হয় না ।
সামুর খাসলাত ও কখনও পরিবর্তন হবে না।
ব্যান করলে করতে পারেন কোন দুঃখ পাব না ।

৩১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: লেখকের আলোচনায় অংশগ্রহণ কামনা করছি

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

রুবেল১৯৮৭ বলেছেন: ভাই আমি লেখাটি এমএস ওয়াডে বিজয় এ লিখে কনভাট করে দিয়েছি। ভুল বশত দুবার পেষ্ট হয়েছে।
ক্ষমা প্রার্থ।

৩২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

নীলতিমি বলেছেন: সাম্প্রদায়ীকতা উস্কে দেয়ার জন্য সামুকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো জরুরী হয়ে গিয়েছে ! X(

৩৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

যাযাবর নাবিক বলেছেন: ৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন।


পোস্টের শুরুই জঘন্য মিথ্যাচার দিয়ে। এরকম একটি পোস্ট স্টিকি করে সামু নিজেকে আরো বিতর্কিত করলো। তারা আবার তাদের আসল চেহারাটা পরিস্কার করেছে।

আসিফ মহিউদ্দিন একজন তথাকথিত নাস্তিক?

৩৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০১

মারুফ ফািহম বলেছেন: আগে ভাবতাম সামু নাস্তিকদের জন্য ছায়া স্বরুপ এখন মনে হচ্ছে ইসলাম বিদ্বেসীদের ছায়া।

পোস্টের শুরুই জঘন্য মিথ্যাচার দিয়ে। এরকম একটি পোস্ট স্টিকি করার জন্য মডুদের ধন্যবাদ। তারা আবার তাদের আসল চেহারাটা পরিস্কার করেছে।

আমাদের নবী-রসুল'দের কেউ গালিগালাজ করবে আর আমরা আঙ্গুল চুষবো।কিন্তু খবরদার হাসিনা-খালেদা'কে গালিগালাজ করবেন না, নইলে এরেস্ট করা হবে।

৩৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০১

েশখসাদী বলেছেন: মুরতাদদের শাস্তির কথা বলা হচ্ছে না । শাস্তির কথা বলা হচ্ছে যারা আল্লাহ রাব্বুল আলামীন , মহানবী(সাঃ) কে নিয়ে জঘন্য নোংরা ও গালিগালাজ করেছে । বিভ্রান্তি তৈরী করা উচিত নয় ।

আবেগের বশে হয়তো মন্চের বক্তৃতায় - মুরতাদের কথা এসেছে । আলেম ওলামাদের মতামত আনতে পারলে ভালো হতো ।

তবে এই কথার সাথে সহমত - উল্লেখ্য হাদিস যদি সহিহ হাদিস গ্রন্হসমূহে থাকে - তবে হাদিসটি একেবারে ফেলনা নয় ।

৩৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০২

খেক খেক বলেছেন: এই কথা গুলা শুধু সামুর স্টিকি পোস্ট হিসেবেই থাকবেনা, বরং বিভিন্ন পত্র পত্রিকাতেউ ছাপা হবে কারন বাংলাদেশের সবাই ব্লগ পরেন না, পরে পত্রিকা।

৩৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

নায়করাজ বলেছেন: মুরতাদ ঘোষণা করার এখতিয়ার কারো কি আছে কি না ? আমার জানা মতে, না জেনে অন্য কোন ব্যক্তিকে কাফের বলা নাজায়েজ।

আফসোস হয়, যখন দেখি আলেম নামের ব্যক্তিরাও আসলে আলেম না, আলেমের ভেক ধরে জীবন চালায়। এরাই প্রকৃত অর্থে ইসলামকে বিতর্কিত করেছে এবং সমাজে অশান্তি সৃষ্টি করেছে।

হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফার কোথাও গণজাগরণ মঞ্চ বন্ধ করার কথা নেই। কোথাও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধের দাবী নাই।

অথচ তারা ৬ এপ্রিল মহাসম্মেলন শেষ করে গণজাগরণ মঞ্চে আক্রমণ চালাতে গেল। এর আগে তারা চট্টগ্রামে গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশ বন্ধ করে দেয়। এখনও তারা ৫ মে গণজাগরণ মঞ্চ দখল করার হুমকি দিয়ে রেখেছে।
Click This Link

আসলে তাদের উদ্দেশ্য হল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বন্ধ করা। এ জন্য তার জামায়াতের বি-টিম হিসেবে মাঠে নেমেছে। নিচের ছবিগুলোতে দেখেন, তারা কিভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বাচানোর জন্য শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে নেমেছে।










তাদের সঙ্গে জামায়াতের সম্পর্ক খুবই গভীর। মূলত পেছন থেকে কলকাঠি নাড়ছে জামায়াত।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাওয়ার সঙ্গে ধর্মের কোন সম্পর্ক নাই।
গণজাগরণ মঞ্চ শুরু হওয়ার পর এটাকে বিতর্কিত করার জন্য মাহমুদুর রহমান তার আমার দেশ পত্রিকার মাধ্যমে ব্লগারদের নাস্তিক হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য বেছে বেছে কয়েক জন ব্লগারের ব্যক্তিগত লেখা পত্রিকায় প্রকাশ করে। সে এটা করেছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালের জন্য।

শাহবাগে কি নাস্তিক ব্লগার ছাড়া আর কেউ যায় নি ? হিন্দু যায় নি ? খ্রিস্টান যায় নি ? বৌদ্ধ যায় নি ?

যুদ্ধাপরাধ বিচারের সঙ্গে ধর্ম বিশ্বাসের কোন সম্পর্ক আছে কি ? অবশ্যই নাই। এটাকে জোর করে সম্পর্কযুক্ত করা হচ্ছে। কারণ এটা সম্পর্কযুক্ত করলে সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হবে। তাই হয়েছে, সাধারণ মানুষ এখন বিভ্রান্ত।

১৯৭১ সালেও মুক্তিযোদ্ধাদের নাস্তিক এবং হিন্দুস্তানের দালাল বলত রাজাকার জামায়াতের নেতারা। তাদের এই কৌশল পুরোনো এবং কার্যকরী।

এখন আপনি বিভ্রান্ত হবেন কি না সেটা আপনার ব্যাপার।

এখানে দেখেন : Click This Link



এইখানে দেখেন :
Click This Link
Click This Link
Click This Link

৩৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৩

খেক খেক বলেছেন: এই কথা গুলা শুধু সামুর স্টিকি পোস্ট হিসেবেই থাকা উচিত না, বরং বিভিন্ন পত্র পত্রিকাতেউ ছাপা হওয়া উচিত কারন বাংলাদেশের সবাই ব্লগ পরেন না, পরে পত্রিকা।

৩৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

পথিক আমি বলেছেন: মাদ্রাসার কয়েক হাজার ছাত্র তর্কের খাতিরে না হয় ধরেই নিলাম অপারগ ছিল, কিন্তু লাখ লাখ মানুষের বাকিরাও কি অপরাগ ছিল? হ্যা তারাও একরকম অপারগই ছিল, কারণ তারা আপনার মত একদিকে কোরান-হাদিসের উদ্বৃতি আর অন্যদিকে আল্লাহ-রাসুলের চরম অবমানকারীদের জন্য চোখের জল ভাসানো এই রকম চক্ষুলজ্জাহীন ভন্ডামিতে নিজেদের জড়ানোর কথা স্বপ্নেও চিন্তা করতে পারে না।
পাড়ার মোড়ে দাড়ানো কিছু নষ্ট-ভ্রষ্ট যদি প্রতিদিন আপনার পিতা মাতাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে তখন কি 'আমার পিতা মাতার সম্মান আমার কাছে' এই নীতিতে বিশ্বাস করে বসে থাকেন না থানায় যেয়ে একটা অভিযোগ করে আসেন?
কেউ ফাসি দাবি করলেই ফাসি হয়ে যায় না, বাংলাদেশের আইনে এর কোনো সুযোগ নেই এবং সরকারেরও তেমন কোনো আইন তৈরী করার ইচ্ছা নেই যা প্রধানমন্ত্রী এর মধ্যে স্পষ্ঠ ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন। সুতরাং আল্লাহ-রাসুলের প্রতি যদি ন্যুনতম ভালবাসাও থাকে তবে ভন্ডামি বাদ দিয়ে অপরাধীদের উপযুক্ত শাস্তি দাবি করুন।
হা হা হা, এতদিন যাদেরকে দিয়ে ইসলামকে প্রতিনিয়ত অকথ্য ভাষায় গালিগালাজের সুযোগ করে দেয়া হয়েছে আজ সেই তাদেরকেই রক্ষা করতে সামুতে ইসলামিক পোস্টও স্টিকি হয়! কালে কালে আরো কত কি যে দেখতে হবে।

৪০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

শোয়াইব আহেমদ বলেছেন: গুটিকয়েক চটি লেখকের জন্য দেশের প্রচলিত আইনই যথেষ্ট বলে মনে করি। তবে যারা এদের ব্লগার বলে দাবি করছে তদের প্রতি চরম নিন্দা জানাচ্ছি।
এমনিতেই দেশের মানুষ ব্লগার মানেই নাস্তিক মনে করে। আমরা আর নতুন করে চটিলেখক উপাধি ঘাড়ে নিতে চাচ্ছিনা।

৪১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: গুড , চমৎকার পোষ্ট +++++

৪২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

উযায়র বলেছেন: েশখসাদী বলেছেন: মুরতাদদের শাস্তির কথা বলা হচ্ছে না । শাস্তির কথা বলা হচ্ছে যারা আল্লাহ রাব্বুল আলামীন , মহানবী(সাঃ) কে নিয়ে জঘন্য নোংরা ও গালিগালাজ করেছে । বিভ্রান্তি তৈরী করা উচিত নয়

আর এই গালিবাজরাই সম্প্রদায়িক উস্কানীদাতা । এদের কারণেই দেশ আজ সংঘাতে পতিত । এদের উষ্কানীতেই কোন এলাকায় সাম্প্রদায়িক দাংগা তৈরী হয় ।

যে কোন শন্তি প্রিয় মানুষই এসব উষ্কানীদাতা গালিবাজদের না বলবে । আর পোষ্টে এই সাম্পড়দায়িক অপশক্তির কর্মকান্ডকেই কোরান বিকৃতির মাদ্যমে জায়েজ বানানোর চেষ্টা চলছে ।

৪৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
উত্তর পাবো না তবুও প্রশ্ন ছুড়ছিঃ

গ্রেফতার করেছিল কিছু গালিবাজদের - কিছু হীন মানুষদের - যারা একটা বিশেষ ধর্মের বিরুদ্ধেই শুধু অপপ্রচার করেছে - ( নাস্তিক বাদ আর ধর্ম বিদ্ধেষী এক না )

কিন্তু শাহাবাগ তাদের মুক্তির জন্য মাঠে নামে - বলে রাখা ভালো যে তারা ব্লগার হইত্তারে কিন্তু তারা অপরাধী - যেমনটি আদালতে সাঈদী রায়ে বলা হয়েছিল এখানে কোন আল্লামা এর শাস্তি হয় নাই হয়েছে ৭১ এর অপরাধী দেইল্লা রাজাকারের !!


( দুঃখিত যদি এইডা রাজনীতিক পুষ্ট হয় - তাইলে আমার প্রশ্ন ডিলিট করতে পারেন )

৪৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৫

বর্ণান্ধ বলেছেন: ++

৪৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৬

ধৈঞ্চা বলেছেন: একের পর এক বিতর্কিত পোষ্ট ষ্টিকি করে আসলে সামু কি করতে চাইছে। এসব ফরমাইশী পোষ্টের মান যেমন খারাপ তেমনি ভিতরে মিথ্যায় ভরপুর। বিগত কয়েকটা ষ্টিকি পোষ্টে সুবিধা করতে না পেরে সামু কি নিজেদের অস্থিত্ব সংকটে ভোগছে?

৪৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৬

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: বিডি আমিনুর বলেছেন: ৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন।

২০ লক্ষ লোকের জন সমুদ্র কি কিছু সংখ্যাক লোকের সমাজের সমাবেশ ?
পোষ্টের প্রথমেই মিথ্যাচার
এমন মিথ্যাচার মূলক পোস্ট স্টিকি হয় ক্যামনে ?
কথায় আছে না কুত্তার লেজ কখনও সোজা হয় না ।
সামুর খাসলাত ও কখনও পরিবর্তন হবে না।


যাযাবর নাবিক বলেছেন: ৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন।


পোস্টের শুরুই জঘন্য মিথ্যাচার দিয়ে। এরকম একটি পোস্ট স্টিকি করে সামু নিজেকে আরো বিতর্কিত করলো। তারা আবার তাদের আসল চেহারাটা পরিস্কার করেছে।

আসিফ মহিউদ্দিন একজন তথাকথিত নাস্তিক?


সহমত

সামুতে যখন ইসলাম ধর্ম নিয়ে অবমাননা করা হয় তখন কিন্তু ধর্মের প্রতি এত দরদ কিংবা কোরান হাদিসে কি আছে না আছে সেসব নিয়ে সামুকে ভাবতে বিন্দুমাত্র দেখা যায়নি, আজ তারই কোলে লালিত কিছু নাস্তিকদের বাচাঁতেই কোরান হাদিসের রেফারেন্স খুঁজে বেড়ায়। নাস্তিকদের বিরুদ্ধে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলন, আর এই পোষ্ট তাদের বিরুদ্ধে, তাদের সমালোচনা বলেই স্টিকি হয়েছে। কিন্তু এর আগে কোরান হাদীস নিয়ে এর চেয়ে হাজার গুন উন্নত পোষ্ট সামুতে এসেছে। কৈ একটাওতো স্টিকি হতে দেখা যায়নি।

ছি

৪৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

চোরাবালি- বলেছেন: জানা @
আপনি একবার চিন্তা করে দেখুন যে কপি পেষ্ট ছাড়া একই লেখা দুইবার আসা অসম্ভব। কারণ আপনি নিশ্চয় দু'বার টাইপ করবেন না।
৯ই এপ্রিল ৯-২৮ এর প্রকাশ হওয়া পোষ্ট কটার সময় স্টিকি হল খেয়াল আছে? স্টিকি হওয়ার আগে এই পোষ্টে কোন মন্তব্য ছিল না অর্থাৎ লেখাটি লেখায় হল স্টিকি করার জন্য এবং আপনাদের মডারেটর টিমের সহায়তায়।
আমি জানি আপনি আমাকে ব্লক, ব্যান, জেনারেল করতে পারেন কিন্তু এটা সত্য

৪৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৯

এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: +++++

৪৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫

স্বাধীন জামিল বলেছেন: কমেন্ট নাই।

৫০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: পোষ্ট টা অনেক তথ্যবহুল। স্টিকি করায় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।



যারা বিরোধিতা করছে তাদেরকে কয়দিন ধরে পর্যবেক্ষন করছি। সব স্টিকিপোষ্টে, লিসানী, ফিউশন ফাইভের লাস্ট পোষ্টে এদের চিৎকার চেচামেচি ছিল দেখার মত। কোথায় লাগে বুঝি। সবগুলা কমন নিক। বেশিরভাগই মাল্টি। পরিবেশ অস্থিতিশীল করার ক্ষেত্রে এদের ভূমিকা নজিরবীহিন।


পোষ্টে +++++++++++++ এরকম পোষ্টই চাই। ভন্ডদের মুখোশ খুলে দেয়া হোক।


৫১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

বিডি আইডল বলেছেন: এটা কপি পেষ্ট পোষ্ট তো অবশ্যই। স্টিকি পোষ্টে বির্তকিত বিষয় আনার আগে আরো সচেতন হওয়া উচিত ব্লগের মডুদের।

আর "তথাকথিত নাস্তিক" শব্দদ্বয় দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে, জানতে মুন্চায়

৫২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

অগ্রপথিক... বলেছেন: যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি। {সূরা মায়িদা-৩৩}

মুরতাদ কাকে বলে?

মুরতাদ বলা হয় ঐ ব্যক্তিকে যে প্রথমে মুসলমান ছিল। তারপর ইসলামের যে কোন জরূরিয়্যাতে দ্বীন অস্বিকার করে কাফের হয়ে গেছে। উক্ত ব্যক্তির নাম মুরতাদ। আর যে ব্যক্তি মুরতাদ সে কাফেরও হয়ে যায়।

এখানে একটি বিষয় বুঝে রাখতে হবে যে, কাফের মানেই মুরতাদ নয়। কিন্তু মুরতাদ মানেই কাফের। পার্থক্যটা এজন্য যে, কোন ব্যক্তি প্রথমে মুসলমান না হয়ে যদি শুরুতেই ইসলামের আবশ্যকীয় কোন বিষয় অস্বিকার করে, তাহলে সে কাফের। কিন্তু মুরতাদ নয়। কিন্তু যে ব্যক্তি মুসলমান থেকে তারপর কুফরী কাজ করে কাফের হয়, সে হল মুরতাদ। সাথে সাথে কুফরী কাজ করার দ্বারা কাফেরও।

মুরতাদের শাস্তি হল মৃত্যুদন্ড

মুরতাদকে প্রথমে ইসলামের দাওয়াত দেয়া হবে। যদি না মানে, তাহলে তাকে হত্যা করা হবে।

عن عائشة قالت : ارتدت أمرأة يوم أحد فأمر النبي صلى الله عليه و سلم أن تستتاب فإن تابت وإلا قتلت

হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। ওহুদ যুদ্ধে এক মহিলা মুরতাদ হয়ে যায়,তখন রাসূল সাঃ ইরশাদ করেন,তাকে তওবা করানো হোক,আর যদি তওবা না করে,তাহলে তাকে হত্যা করা হবে। {সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২১, সুনানে বায়হাকী কুবরা,হাদীস নং-১৬৬৪৫,মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক,হাদীস নং-১৮৭২৫,মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা,হাদীস নং-২৯৬০৭}

عن جابر أن امرأة يقال لها أم مروان ارتدت عن : الإسلام فأمر النبي صلى الله عليه و سلم أن يعرض عليها الإسلام فإن رجعت وإلا قتلت

হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ রাঃ থেকে বর্ণিত। উম্মে মারওয়ান নামের এক মহিলা মুরতাদ হয়ে গেলে রাসূল সাঃ আদেশ দেন যে,তার কাছে ইসলাম পেশ করতে,যদি সে ফিরে আসে তাহলে ভাল, নতুবা তাকে হত্যা করা হবে। {সুনানুল কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-১৬৬৪৩,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২২}

নাস্তিক কাকে বলে?

নাস্তিকতা বা এথিজম হল স্রষ্টার অস্তিত্বহীনতা। তথা একথার বিশ্বাস করা যে, স্রষ্টা বলতে কিছু নেই। আসমান, জমিন, গ্রহ-তারা সবই এমনিতেই প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্টি হয়েছে। এগুলোর কোন স্রষ্টা নেই। এক কথায় স্রষ্টার অস্তিত্বহীনতার বিশ্বাসের নাম নাস্তিক্যতা।

নাস্তিকতার অর্থ বুঝলে আমাদের অনেক বিষয় বুঝে আসবে। যেমন-

১-নাস্তিক মানেই কাফের। কারণ কাফের হওয়ার জন্য দ্বীনে ইসলামের যে কোন একটি আবশ্যকীয় বিষয় অস্বিকার করলেই হয়। আর সেখানে নাস্তিক সেতো কোন কিছুই মানে না, তাই সে যে কাফের এটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

২-নাস্তিক মুরতাদ ও হতে পারে। কারণ কোন ব্যক্তি যদি মুসলমান ছিল প্রথমে, তারপর (আল্লাহ না করুন) স্রষ্টার অস্তিত্বহীনতায় বিশ্বাসী হয়ে যায়, তাহলে লোকটি নাস্তিক ও হল, সাথে সাথে মুরতাদও হল। সেই সাথে কাফেরতো হলোই।

৩-কাফের ও মুরতাদ হওয়ার জন্য নাস্তিক হওয়া জরূরী নয়। বরং নাস্তিক না হয়েও কাফের বা মুরতাদ হতে পারে। কিন্তু নাস্তিক হলেই কাফের হয়ে যায়। যদি মুসলমানিত্ব থেকে নাস্তিকতার দিকে গেলে সাথে মুরতাদও হয়ে যায়।

এ বিষয়টি আরো ভাল করে বুঝতে হবে। কাফের হলেই তাকে নাস্তিক হতে হবে এমন শর্ত নয়। কারণ কাফের হল ইসলামের জরূরী বিষয়ের কোন একটি অস্বিকার করা। আর নাস্তিক মানে হল স্রষ্টা অস্বিকার করা।

তাহলে কোন ব্যক্তি ইসলামের জরূরী কোন বিষয়ের অস্বিকার করে যদি স্রষ্টা আছে মানে,তাহলে উক্ত ব্যক্তি কাফের, কিন্তু নাস্তিক নয়। এ হিসেবে খৃষ্টান নাস্তিক নয়। নয় ইহুদীরাও। নয় হিন্দু বৌদ্ধরাও। কারণ তারা সবাই একজন স্রষ্টা আছেন মর্মে বিশ্বাস করে।

কিন্তু তারা সবাই কাফের। কারণ তারা ইসলামের জরূরী বিষয় অস্বিকার করে।মুরতাদ কাকে বলে?

মুরতাদ বলা হয় ঐ ব্যক্তিকে যে প্রথমে মুসলমান ছিল। তারপর ইসলামের যে কোন জরূরিয়্যাতে দ্বীন অস্বিকার করে কাফের হয়ে গেছে। উক্ত ব্যক্তির নাম মুরতাদ। আর যে ব্যক্তি মুরতাদ সে কাফেরও হয়ে যায়।

এখানে একটি বিষয় বুঝে রাখতে হবে যে, কাফের মানেই মুরতাদ নয়। কিন্তু মুরতাদ মানেই কাফের। পার্থক্যটা এজন্য যে, কোন ব্যক্তি প্রথমে মুসলমান না হয়ে যদি শুরুতেই ইসলামের আবশ্যকীয় কোন বিষয় অস্বিকার করে, তাহলে সে কাফের। কিন্তু মুরতাদ নয়। কিন্তু যে ব্যক্তি মুসলমান থেকে তারপর কুফরী কাজ করে কাফের হয়, সে হল মুরতাদ। সাথে সাথে কুফরী কাজ করার দ্বারা কাফেরও।

মুরতাদের শাস্তি হল মৃত্যুদন্ড

মুরতাদকে প্রথমে ইসলামের দাওয়াত দেয়া হবে। যদি না মানে, তাহলে তাকে হত্যা করা হবে।

عن عائشة قالت : ارتدت أمرأة يوم أحد فأمر النبي صلى الله عليه و سلم أن تستتاب فإن تابت وإلا قتلت

হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। ওহুদ যুদ্ধে এক মহিলা মুরতাদ হয়ে যায়,তখন রাসূল সাঃ ইরশাদ করেন,তাকে তওবা করানো হোক,আর যদি তওবা না করে,তাহলে তাকে হত্যা করা হবে। {সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২১, সুনানে বায়হাকী কুবরা,হাদীস নং-১৬৬৪৫,মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক,হাদীস নং-১৮৭২৫,মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা,হাদীস নং-২৯৬০৭}

عن جابر أن امرأة يقال لها أم مروان ارتدت عن : الإسلام فأمر النبي صلى الله عليه و سلم أن يعرض عليها الإسلام فإن رجعت وإلا قتلت

হযরত জাবের বিন আব্দুল্লাহ রাঃ থেকে বর্ণিত। উম্মে মারওয়ান নামের এক মহিলা মুরতাদ হয়ে গেলে রাসূল সাঃ আদেশ দেন যে,তার কাছে ইসলাম পেশ করতে,যদি সে ফিরে আসে তাহলে ভাল, নতুবা তাকে হত্যা করা হবে। {সুনানুল কুবরা লিলবায়হাকী,হাদীস নং-১৬৬৪৩,সুনানে দারা কুতনী, হাদীস নং-১২২}

নাস্তিক কাকে বলে?

নাস্তিকতা বা এথিজম হল স্রষ্টার অস্তিত্বহীনতা। তথা একথার বিশ্বাস করা যে, স্রষ্টা বলতে কিছু নেই। আসমান, জমিন, গ্রহ-তারা সবই এমনিতেই প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্টি হয়েছে। এগুলোর কোন স্রষ্টা নেই। এক কথায় স্রষ্টার অস্তিত্বহীনতার বিশ্বাসের নাম নাস্তিক্যতা।

নাস্তিকতার অর্থ বুঝলে আমাদের অনেক বিষয় বুঝে আসবে। যেমন-

১-নাস্তিক মানেই কাফের। কারণ কাফের হওয়ার জন্য দ্বীনে ইসলামের যে কোন একটি আবশ্যকীয় বিষয় অস্বিকার করলেই হয়। আর সেখানে নাস্তিক সেতো কোন কিছুই মানে না, তাই সে যে কাফের এটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

২-নাস্তিক মুরতাদ ও হতে পারে। কারণ কোন ব্যক্তি যদি মুসলমান ছিল প্রথমে, তারপর (আল্লাহ না করুন) স্রষ্টার অস্তিত্বহীনতায় বিশ্বাসী হয়ে যায়, তাহলে লোকটি নাস্তিক ও হল, সাথে সাথে মুরতাদও হল। সেই সাথে কাফেরতো হলোই।

৩-কাফের ও মুরতাদ হওয়ার জন্য নাস্তিক হওয়া জরূরী নয়। বরং নাস্তিক না হয়েও কাফের বা মুরতাদ হতে পারে। কিন্তু নাস্তিক হলেই কাফের হয়ে যায়। যদি মুসলমানিত্ব থেকে নাস্তিকতার দিকে গেলে সাথে মুরতাদও হয়ে যায়।

এ বিষয়টি আরো ভাল করে বুঝতে হবে। কাফের হলেই তাকে নাস্তিক হতে হবে এমন শর্ত নয়। কারণ কাফের হল ইসলামের জরূরী বিষয়ের কোন একটি অস্বিকার করা। আর নাস্তিক মানে হল স্রষ্টা অস্বিকার করা।

তাহলে কোন ব্যক্তি ইসলামের জরূরী কোন বিষয়ের অস্বিকার করে যদি স্রষ্টা আছে মানে,তাহলে উক্ত ব্যক্তি কাফের, কিন্তু নাস্তিক নয়। এ হিসেবে খৃষ্টান নাস্তিক নয়। নয় ইহুদীরাও। নয় হিন্দু বৌদ্ধরাও। কারণ তারা সবাই একজন স্রষ্টা আছেন মর্মে বিশ্বাস করে।

কিন্তু তারা সবাই কাফের। কারণ তারা ইসলামের জরূরী বিষয় অস্বিকার করে।


রাসূল সাঃ কে কোন মুসলিম ইচ্ছেকৃত গালি দিলে সে কাফের হয়ে যায়। তার স্ত্রী তালাক হয়ে যায়। উক্ত ব্যক্তিকে প্রথমে তার কুফরীর ব্যাপারে সতর্ক করা হবে। সে তার ভুল বুঝতে পারলে তাকে কালিমা পড়িয়ে নতুন করে মুসলমান হতে হবে। সেই সাথে তার স্ত্রীকে নতুন করে বিয়ে করতে হবে। কারণ রাসূল সাঃ কে গালি দেয়ার দ্বারা লোকটি মুরতাদ হয়ে গিয়েছিল। আর মুরতাদের স্ত্রী তালাক হয়ে যায়।

আর যদি সে তার ভুল স্বীকার না করে পূর্বের অবস্থায়ই থাকে, তাহলে ইসলামী আইন দেশে প্রতিষ্ঠিত থাকলে মুসলিম শাসক উক্ত মুরতাদকে হত্যা করবে।

হত্যা কার্যকর করবে রাষ্ট্রপক্ষ। জনগণ নয়।

وأيما رجل مسلم سب رسول الله صلى الله عليه وسلم أو كذبه أو عابه أو تنقصه فقد كفر بالله تعالى وبانت منه امرأته ، فإن تاب وإلا قتل ، (رد المحتار- كتاب الجهاد، باب المرتد، مطلب توبة اليأس مقبولة دون إيمان اليأس-4/234)

অনুবাদ-যে ব্যক্তি রাসূল সাঃ কে গালি দিবে, অথবা মিথ্যুক বলবে, বা দোষারোপ করবে, কিংবা খাট করবে তাহলে সে কুফরী করল। এ ব্যক্তির স্ত্রী তালাকপ্রাপ্তা হয়ে যাবে। সে যদি তওবা করে তাহলেতো ভাল। নতুবা তাকে হত্যা করা হবে। {ফাতওয়ায়ে শামী-৪/২৩৪}

এরকম ধর্মদ্রোহীর জানাযার নামায পড়া কিছুতেই জায়েজ নয়। তাকে ইসলামী রীতি অনুযায়ী গোসল দেয়া কাফন পড়ানোও জায়েজ নয়। বরং তাকে একটি গর্ত খুড়ে তাতে মাটিচাপা দিয়ে রাখবে। তাকে মুসলমানদের কবরস্থানে দাফনও করা যাবে না।

فى الدر المختار- أما المرتد فيلقى في حفرة كالكلب

وفى الشامية- ( قوله فيلقى في حفرة ) أي ولا يغسل ، ولا يكفن ؛ ولا يدفع إلى من انتقل إلى دينهم رد المحتار-كتاب الصلاة، باب صلاة الجنازة-3/135)

মুরতাদের সাথে বিবাহ করা জায়েজ নয়। ব্যক্তি মুসলমান অবস্থায় বিবাহ করার পর মুরতাদ হয়ে গেলে তার বিবাহ বাতিল হয়ে যায়। মুরতাদের জন্য মুসলিম , কাফের , মুরতাদ কোন মহিলাকেই বিবাহ করা জায়েজ নয়। (ফাতওয়ায়ে শামী-৪/৩৭৬, ফাতওয়ায়ে আলমগীরী-১/২৮২, আল বাহরুর রায়েক-৩/২০৯)

قَوْله تَعَالَى { وَمَنْ يَكْفُرْ بِالْإِيمَانِ فَقَدْ حَبِطَ عَمَلُهُ وَهُوَ فِي الْآَخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ سورة المائدة-5)

আল্লাহ তায়ালা বলেন-ঈমান আনার পর যে ব্যক্তি কুফরী করে তার সকল আমল বাতিল হয়ে যায়। আর সে আখেরাতে হবে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত। (সূরা মায়িদা-৫)

ولا يجوز للمرتد أن يتزوج مرتدة ولا مسلمة ولا كافرة أصلية وكذلك لا يجوز نكاح المرتدة مع أحد كذا في المبسوط(الفتاوى الهندية-1/282)

মৌলিকভাবে মুরতাদের জন্য মুরতাদকে, কোন মুসলিমকে, এবং কোন কাফেরকেও বিবাহ করা জায়েজ নয়। (ফাতওয়ায়ে আলমগীরী০১/২৭২}

৫৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

মুহাই বলেছেন: আপনি দেখি মহা হাদিসবিদ ।লংমার্চ ওয়ালারা যেমন নবীজী লংমার্চ করেছেন বলে মিথ্যা বলছে আপনি তেমনি বানাইলেন বুখারী শরীফের 'বিতর্কিত' হাদীস ।আবাইল্যা পন্ডিত ।পোস্ট এখনি সরানো হোক ।

৫৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

মুহাই বলেছেন: আপনি দেখি মহা হাদিসবিদ ।লংমার্চ ওয়ালারা যেমন নবীজী লংমার্চ করেছেন বলে মিথ্যা বলছে আপনি তেমনি বানাইলেন বুখারী শরীফের 'বিতর্কিত' হাদীস ।আবাইল্যা পন্ডিত ।পোস্ট এখনি সরানো হোক ।

৫৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

বুনোগান বলেছেন: আপনার এই চমৎকার পোষ্টটি সচেতন ও শিক্ষিত ব্লগারদের ইসলাম সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারনা দূর করবে আশা করি। অন্ধ ইসলাম পন্থীদের বলব আগে নিজের ধর্মকে সঠিক ভাবে জানুন, তারপর নিজে সিদ্ধান্ত নিন। মূর্খের মতো চিলের পেছনে ছুটে নিজের ঈমানকে দূর্বল করবেন না।
তবে লেখককে বলব, যে কোন ধর্মীয় আলোচনা অসাম্প্রদায়িক হওয়া প্রয়োজন। এই বিষয়টি আপনি উল্লেখ করেননি। লেখাটির জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৫৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

অবয়ব বলেছেন: যাদের সাথে হেফাজতে ইসলাম ওরফে জামাতশিবিরের সাথে মত মিলবে না তারা সবাই নাস্তিক, কাফির, মুরতাদ ইত্যাদি।

৫৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

মদন বলেছেন:
চক্ষু বন্ধ রাখলেই প্রলয় বন্ধ হয় না।

হেফাজতে ইসলামের কার্যক্রম নিয়ে কিছু বলতে চাই না, কিন্তু তাদের জনসমুদ্রকে যখন বলা হয় কিছু সংখ্যক বা হাজার হাজার। তখন লেখাটি বায়াসড হয়ে একপেশে লেখা এতে সন্দেহ নেই।

লেখাটি লেখা হয়েছে ৯:২৮ এ আর স্টিকি হয়েছে সম্ভবত ৯:৪০ এ। এর মধ্যে মাত্র কয়েকটি মন্তব্য এসেছিলো।

কিছু পোষ্টকে স্টিকির আবেদন জানিয়ে মুখে ফেণা তুলে ফেলতে হয়, এই পোষ্ট দেবার সাথে সাথে আঠা পেয়ে গেছে।

যেহেতু এখানে কোরআন হাদিসের আলোকে কিছু কথা এসেছে। এসেছে বেঠিক হাদিস সঠিক হাদিসের কেচাল। এমন একটি পোষ্ট কিভাবে স্টিকি হলো? সামহোয়্যার কি নিশ্চিত যে লেখকের লেখা ১০০% সঠিক আর হেফাজতের বলা হাদিস জাল। সামহোয়্যার কবে থেকে মুফতি হলো? ধর্মীয় বিতর্কিত একটি লেখা কিভাবে স্টিকি হলো?

(প্রিয় লেখক,ব্যক্তি আপনার প্রতি আমার কোনো ক্ষোভ নেই, আপনার লেখা নিয়েও আপত্তি নেই। আপত্তি সামহোয়্যার কার্যক্রমে)

৫৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪২

অগ্রপথিক... বলেছেন: সকল গলা ফাটিয়ে নিজেকে স্বীকার করা নাস্তিকরা এখন মিডিয়ার বদৌলতে তথাকথিত নাস্তিক হয়ে গেছে। আর তাদের পক্ষে এখন কোর-আন হাদিসের বিকৃত অর্থ করা হচ্ছে। এ ভণ্ডামীর সবচেয়ে উৎকৃষ্ট উদাহরণ এই পোস্টকে স্টিকি করা।

৫৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬

কালো পতাকার খোঁজে বলেছেন: লেখক তার শিরোনামের যথার্থতা প্রমাণ করেছেন - বাঙালীকে হাইকোর্ট প্রদর্শন করিয়ে । এসব আবালীয় পোস্ট না লটকাইলে কেমনে বুঝব সামু এককালে গালিবাজদের পালত।

৬০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: @ চোরাবালি, পোস্ট দাতার আগের পোষ্টগুলোতে পুরাই মরুভুমি। কয়েকটা পোষ্ট মাত্র দুই কি তিনবার পড়া, কয়েকটা পোষ্টে কমেন্টও নাই।

আর পোস্ট যে কপি পেষ্ট তাতে কোন সন্দেহ নেই।

৬১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

অগ্রপথিক... বলেছেন: তারা চায় যে, তারা যেমন কাফের, তোমরাও তেমনি কাফের হয়ে যাও, যাতে তোমরা এবং তারা সব সমান হয়ে যাও। অতএব, তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহর পথে হিজরত করে চলে আসে। অতঃপর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর। তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না এবং সাহায্যকারী বানিও না। {সূরা নিসা-৮৯}

৬২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫১

সবুজ সাথী বলেছেন:
আবার প্রশ্ন দাঁড়ায়, ধর্মজগতের সুপ্রীম কোর্ট আল্লাহ্র বাণী আল-কোরআন থেকে কোন উদ্ধৃতি না দিয়ে এরা একটি বিতর্কিত হাদীসের আশ্রয় নিলেন কেন?

কোন হাদীসের আশ্রয় নিছেন? কেন হাদিসটা বিতর্কিত ডিটেইল বলেন। না হলে আমরা মনে করব আপনিই আমাদের হাইকোর্ট দেখাচ্ছেন।

৬৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

মাঞ্জু বলেছেন: Ctrl+C ও Ctrl+V দিয়া ব্যাপোক পোস্ট লিখছেন।

যারা ভাবছেন এই পোস্টের উত্তর দেওযা সম্ভব না। তাদের জন্য
বুখারি শরিফের হাদিস

Bukhari (52:260) - "...The Prophet said, 'If somebody (a Muslim) discards his religion, kill him.' "

Bukhari (84:57) - "[In the words of] Allah's Apostle, 'Whoever changed his Islamic religion, then kill him.'"

Bukhari (89:271) - A man who embraces Islam, then reverts to Judaism is to be killed according to "the verdict of Allah and his apostle."

Bukhari (84:58) - "There was a fettered man beside Abu Muisa. Mu'adh asked, 'Who is this (man)?' Abu Muisa said, 'He was a Jew and became a Muslim and then reverted back to Judaism.' Then Abu Muisa requested Mu'adh to sit down but Mu'adh said, 'I will not sit down till he has been killed. This is the judgment of Allah and His Apostle (for such cases) and repeated it thrice.' Then Abu Musa ordered that the man be killed, and he was killed. Abu Musa added, 'Then we discussed the night prayers'"

Bukhari (84:64-65) - "Allah's Apostle: 'During the last days there will appear some young foolish people who will say the best words but their faith will not go beyond their throats (i.e. they will have no faith) and will go out from (leave) their religion as an arrow goes out of the game. So, wherever you find them, kill them, for whoever kills them shall have reward on the Day of Resurrection.'"

হাদিস নম্বর দেওয়া আছে। যার প্রযোজন বুখারি শরিফ থেকে পড়ে নিবেন।

৬৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

উযায়র বলেছেন: লেখক তো বুখরী শরীফের হাদীসকেই মানে না, উনি মানেন শুধু রুবেল শরীফ এটা কি রাশিয়া থেকে আসে ? না ডলার শরীফ ? ইহুদীরা পাঠায় ?

৬৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

সত্যান্বেষ১২৩ বলেছেন:
আসিফ মহিউদ্দিন একজন নাস্তিক? কী বলছেন এসব?

উনি একজন বিরাট হুজুর মানুষ !!! মাঝে মাঝে শুধু আমাদের ঈমানী পরীক্ষার জন্য ইসলাম বিরোধী লেখালেখি করতেন।

৬৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: নামাজের ভেতরে বাইরে কয় ফরজ জিজ্ঞাসা করলে আমরা অনেকে বলতে পারি না, তখন হুজুরের পিছে দোড়াই কিন্তু এখন আমারা সবাই অনেক কঠিন বিষয়ে দেখি কোরআন ভালোই বুঝি

৬৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

অগ্রপথিক... বলেছেন: অবশ্য তারা যদি তওবা করে, নামায কায়েম করে আর যাকাত আদায় করে, তবে তারা তোমাদের দ্বীনী ভাই। আর আমি বিধানসমূহে জ্ঞানী লোকদের জন্যে সর্বস্তরে র্বণনা করে থাকি। আর যদি ভঙ্গ করে তারা তাদের শপথ প্রতিশ্রুতির পর এবং বিদ্রুপ করে তোমাদের দ্বীন সম্পর্কে, তবে কুফর প্রধানদের সাথে যুদ্ধ কর। কারণ, এদের কেন শপথ নেই যাতে তারা ফিরে আসে। তোমরা কি সেই দলের সাথে যুদ্ধ করবে না; যারা ভঙ্গ করেছে নিজেদের শপথ এবং সঙ্কল্প নিয়েছে রসূলকে বহিস্কারের? আর এরাই প্রথম তোমাদের সাথে বিবাদের সূত্রপাত করেছে। তোমরা কি তাদের ভয় কর? অথচ তোমাদের ভয়ের অধিকতর যোগ্য হলেন আল্লাহ, যদি তোমরা মুমিন হও। যুদ্ধ কর ওদের সাথে, আল্লাহ তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি দেবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত করবেন। এবং তাদের মনের ক্ষোভ দূর করবেন। আর আল্লাহ যার প্রতি ইচ্ছা ক্ষমাশীল হবে, আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।তোমরা কি মনে কর যে, তোমাদের ছেড়ে দেয়া হবে এমনি, যতক্ষণ না আল্লাহ জেনে নেবেন তোমাদের কে যুদ্ধ করেছে এবং কে আল্লাহ, তাঁর রসূল ও মুসলমানদের ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করা থেকে বিরত রয়েছে। আর তোমরা যা কর সে বিষয়ে আল্লাহ সবিশেষ অবহিত। {সূরা তাওবাঃ ১১-১৬}


৬৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

সবুজ সাথী বলেছেন: ইসলামের নামে বিকৃতিকারী ও বাঙালীকে উল্টা হাইকোর্ট দেখানো এই পোস্ট স্টীকি থেকে নামানোর দাবী জানাচ্ছি।

৬৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২২

ব্লাক উড বলেছেন: ব্লগ রক্ষার নামে ধর্ম বিদেস্বী ব্লগারদের পূণর্বাসন করতে কোনো ভাবেই ব্লগারদের স্বোচ্চার হওয়া উচিত নয়।

৭০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২২

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ফাকিস্তানের ন্যায় এতো কঠোর সব দাবি জানালো হেফাজতে ইসলাম । অথচ মূল দাবিটাই জানালো না। ইসলামে নারী নেতৃত্ব সম্পূর্ণ হারাম। তাদের প্রথম দাবিই হওয়া উচিত ছিল হাসিনা ও খালেদাকে রাজনীতি থেকে বিদায় নিতে হবে। এ দাবি তারা তুললোই না?
এটা কি ধরনের ভণ্ডামি হলো?? ক্ষমতাকে তারা এতোটাই ভয় পায় যে, এই কথাটা বলার সাহস রাখে না। এই না হলে খাঁটি মুসলমান!
ধর্মের নামে ভণ্ডামির একটা সীমা থাকা উচিত
নারী নেতৃত্ব হারাম এটা কোরানের কথা , হাদীসের কথাও নয়।
সব ভণ্ড

ধর্ম নিয়ে যারা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছে তাদের আমি সমর্থন করি না। সেই সঙ্গে তাদের কঠোর শাস্তি হোক সেটাও সমর্থন করি না।
কিন্তু যেসব মডারেট মুসলিমরা কঠোর শাস্তির দাবি সমর্থন করছেন তাদের প্রতি আমার কিছু প্রশ্ন:

আমাদের দেশে আরজ আলী মাতুব্বর, আহমদ শরীফসহ অনেকেই নাস্তিক ছিলেন বটে তবে তারা কুরুচিপূর্ণ কোনো মন্তব্য করেনি। তাদের ভাবনা চিন্তা তারা যুক্তিতর্কের আলোকে লিখে গেছেন। আরজ আলী মাতুব্বরের লাইফস্টাইলও ছিল অসাধারন। তিনি কখনো কারও সঙ্গে রেগে কথা বলেননি।
যাইহোক, তাদের নিয়ে দেশের কত আস্তিক কত কটুক্তি এবং আজেবাজে কথা বলছে জানেন? অনেকে 'খানকির পোলা' টাইপের ভাষা ব্যবহার করেতে দেখেছি। তাহলে ওই আস্তিকদেরও কি সাজা হওয়া উচিত নয়?? তারাও কি একই অপরাধে অপরাধী নয়?? এটা কি বিদ্বেষ নয়??
এই সামহয়্যারেই অনেক পোস্ট আছে যেখানে গঠনমূলক ও যুক্তি দিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এবং বিদ্বেষমূলক কোনোই কথাবার্তা নেই। কিন্তু দেখা যায়, সেখানে কিছু লোক বুঝে না বুঝে ব্যক্তি আক্রমণ ও বিদ্বেষমূলক আচরণ করে বসেছে। এটা কি ??
এটাও কি একই ধরনের অপরাধ নয়?
আর এরকমভাবে সাজা দিতে চাইলে হাজার হাজার আস্তিকেরও সাজা দিতে হবে যদি নৈতিক মানদণ্ডে বিচার করতে চান। আস্তিকদেরই শুধু অনুভূতি থাকবে আর নাস্তিকদের কোনো অনুভূতি থাকতে পারে না??
একটা সভ্য গণতান্ত্রিক দেশে সবার অধিকারই সমান। মজার ব্যাপার হলো বেশিরভাগ লোক সভ্য ভাবে চিন্তা করার ক্ষমতাও রাখে না। কারন তারা মানবিক বিবেকবোধের চাইতে ধর্ম তথা সাম্প্রদায়িক পরিচয়কে বড় করে দেখে।
বিদ্বেষ উভয়পক্ষ থেকেই ছড়িয়েছে। উভয়পক্ষই একই অপরাধে অপরাধী। হিসাবটা সোজা। নৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখুন।
কুরুচিপূর্ণ ও বিদ্বেষমূলক পোস্ট দেওয়া আস্তিকদের যদি শাস্তি হয় তাহলে যারা বিদ্বেষমূলক রচনা লিখেছেন তাদেরও শাস্তি মেনে নিব। সেটা কি সম্ভব? যেহেতু সেটা সম্ভব নয় তাহলে একপাক্ষিক ও সম্পূর্ণ অনৈতিক এবং সংখ্যাগরিষ্ঠতার সুযোগ নিয়ে একপাক্ষিক বিচারকে সমর্থন সম্পূর্ণ অনৈতিক। এবং কোনো মানবিক বিবেকবোধসম্পন্ন মানুষ এটা সমর্থন করতে পারে না।
আমরা সবাই জানি, বিএনপি জামায়াতের মুখপাত্র আমার দেশের সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও তাঁর সাগরেদ ফরহাদ মাজহার (নাস্তিক হিসেবে পরিচিত) এই সাম্প্রদায়িক চুলকানি সৃষ্টি করেছেন নিকৃষ্ট মানসিকতা থেকে। স্কুল প্রতিষ্ঠা করতে চাওয়া তরুণের প্রতি লাল সালুর ভণ্ড মজিদ প্রশ্ন ছুড়েছিলেন, ওই মিয়া তোমার দাড়ি কই?
সেই একই রাজনীতি আজ এখনো বাংলাদেশ চলে তা ভাবতেই অবাক লাগে। মোনাফেকদের সৃষ্টি করা উত্তেজনায় আমাদের সহজসরল ধর্মপ্রাণ মাদ্রাসার ছেলেরা আজ উত্তেজিত। তারা জানেও না ব্লগ জিনিসটা কি?
এটা নিয়ে জল ঘোলা করে তারাই ধর্মকে অপমান করছে। বর্তমানে আটক হওয়া ব্লগারদের লেখা যারা আগে পড়েনি তারাও তাদের লেখা পড়ছে। ওই ব্লগাররা তো তাদের লেখা পড়তে বাধ্য করেনি কাওকে। আমিও সম্প্রতি তাদের লেখা পড়লাম। দেখে ‍কিছুটা অবাকও হলাম। প্রত্যেকে ব্লগার হিসেবে হিট। মানে তারা যা লিখেছেন, সবাই হুমরি খেয়ে পড়েছে তাদের লেখা পড়ার জন্য। যেনেশুনে থাপ্পড় খেতে গিয়ে ফিরে এসে বললো আমাকে থাপ্পড় মারলো কেন? কি অদ্ভূত আমাদের যুক্তি। তারপরও বলবো ব্লগের লেখা ব্লগের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। এই উস্কানি দিয়ে মধ্যযুগীয় কায়দায় রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে চেয়েছিল বিএনপি-জামায়াত। মাঝখান থেকে এরশাদও হাস্যকরভাবে কিছু ভোট কামাইয়ের চেষ্টা করেছে।

আমি মনে করি যাদের কাছে সাম্প্রদায়িক পরিচয় মুখ্য তারা মানুষের আওতায় পড়ে না। আমরা কারো সঙ্গে পরিচিত হলে তার ধর্ম কি সেটা জানার প্রয়োজন মনে করি না। বাংলাদেশে এখন সম্পূর্ণ অবান্তর একটা বিষয় নিয়ে বিতর্ক চলছে।
পরিশেষে সবাইকে মানুষ হওয়ার আহবান জানাই। নিজেদের স্বীয় বিবেকবোধ জাগ্রত করার আহবান জানাই।

Click This Link

৭১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩

আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী বলেছেন: মাঞ্জু বলেছেন: Ctrl+C ও Ctrl+V দিয়া ব্যাপোক পোস্ট লিখছেন।

যারা ভাবছেন এই পোস্টের উত্তর দেওযা সম্ভব না। তাদের জন্য
বুখারি শরিফের হাদিস

Bukhari (52:260) - "...The Prophet said, 'If somebody (a Muslim) discards his religion, kill him.' "

Bukhari (84:57) - "[In the words of] Allah's Apostle, 'Whoever changed his Islamic religion, then kill him.'"

Bukhari (89:271) - A man who embraces Islam, then reverts to Judaism is to be killed according to "the verdict of Allah and his apostle."

Bukhari (84:58) - "There was a fettered man beside Abu Muisa. Mu'adh asked, 'Who is this (man)?' Abu Muisa said, 'He was a Jew and became a Muslim and then reverted back to Judaism.' Then Abu Muisa requested Mu'adh to sit down but Mu'adh said, 'I will not sit down till he has been killed. This is the judgment of Allah and His Apostle (for such cases) and repeated it thrice.' Then Abu Musa ordered that the man be killed, and he was killed. Abu Musa added, 'Then we discussed the night prayers'"

Bukhari (84:64-65) - "Allah's Apostle: 'During the last days there will appear some young foolish people who will say the best words but their faith will not go beyond their throats (i.e. they will have no faith) and will go out from (leave) their religion as an arrow goes out of the game. So, wherever you find them, kill them, for whoever kills them shall have reward on the Day of Resurrection.'"

হাদিস নম্বর দেওয়া আছে। যার প্রযোজন বুখারি শরিফ থেকে পড়ে নিবেন।


সব গুলা হাদিস এর রেফারেন্স দিলেন ভাল কথা।
পবিত্র কুরআন এর দুই একটা আয়াতের রেফারেন্স দিলে ভাল হইতো।

৭২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

জহির উদদীন বলেছেন: ৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন। সমাবেশের মূল বিষয় ছিল, কে বা কারা তাদের নিজেদের ব্লগে কয়েক বছর আগে মহানবী বিশ্বনবী হজরত মোহাম্মদ (স.)-এর প্রতি কটাক্ষ করে অপমানজনক কথাবার্তা লিখেছিল এদেরকে আইন পাশ করে শাস্তি দিতে হবে।

তোমার পোস্টের কথাগুলির মধ্যেই বিরাট ফাকি
ছাগু ভাল ইসলামকে জেনে পোষ্ট মারো.....

৭৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন:

>>> পোস্টের লেখক, পাঠক ও আলোচনায় অংশগ্রহণকারী মন্তব্যদাতাদের সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি >>>

।। আল কুরআন, সূরা নম্বর ০৫, আল মায়িদা-এর নিম্নোক্ত (৩২-৩৭) আয়াতগুলো অত্যন্ত দরদ দিয়ে লক্ষ্য করুন ।।

বিশেষ করে ৩৩ নম্বর আয়াতটি প্রতি বেশি মনযোগী হোন এবং ৩৪ নম্বরের মীমাংসাটাও লক্ষ্য করুন :

৩২. এ প্রেক্ষিতে আমরা বনি ইসরাঈলের জন্যে বিধান লিখে দিলাম: কাউকেও কতল করা বা জমিনে ফাসাদ সৃষ্টি করার মতো ঘটনা ঘটানো ছাড়াই যদি কেউ কাউকেও কতল করে, তবে সে যেনো সমস্ত মানুষকে কতল করলো। আর কেউ যদি কারো প্রাণ রক্ষা করে, তবে সে যেনো সমস্ত মানুষের প্রাণ রক্ষা করলো। তাদের কাছে তো আমাদের রসূলরা স্পষ্ট প্রমাণ নিয়ে এসেছিল। কিন্তু তারপরও তাদের অনেকেই পৃথিবীতে সীমালংঘনকারীই থেকে গেলো।

৩৩. যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং পৃথিবীতে ফাসাদ সৃষ্টি করে বেড়ায়, তাদের এই কাজের জাযা (শাস্তি) হলো: তাদের হত্যা করা হবে, অথবা শূলবিদ্ধ করা হবে, কিংবা বিপরীত দিক থেকে তাদের হাত ও পা কেটে ফেলা হবে, নতুবা দেশ থেকে নির্বাসিত করা হবে। এ হলো তাদের দুনিয়ার লাঞ্ছনা,আর আখিরাতে তাদের জন্যে রয়েছে বিরাট আযাব।

৩৪. অবশ্য, যারা তোমাদের আয়ত্বে আসার আগেই তওবা করবে, (তাদের জন্যে এ শাস্তি প্রযোজ্য হবেনা)। জেনে রাখো, আল্লাহ ক্ষমাশীল দয়াময়।

৩৫. হে ঈমান আনা লোকেরা! আল্লাহকে ভয় করো এবং আল্লাহ্র দিকে উসিলা তালাশ করো আর জিহাদ করো তাঁর পথে, অবশ্যি তোমরা সফলকাম হবে।

৩৬. যারা কুফুরিকে আঁকড়ে ধরবে, পৃথিবীর সব কিছু যদি তাদের হয় এবং সমপরিমাণ যদি আরো থাকে, কিয়ামত কালের আযাব থেকে মুক্তির জন্যে (তারা সবই মুক্তিপণ স্বরূপ দিয়ে দিতে চাইবে, কিন্তু) তাদের থেকে তা কবুল করা হবেনা। তাদের জন্যে রয়েছে বেদনাদায়ক আযাব।

৩৭. তারা আগুন থেকে বের হতে চাইবে, কিন্তু তারা তা থেকে বেরুতে পারবেনা এবং তাদের জন্যে রয়েছে স্থায়ী আযাব।


*** কুরআনের বিধান জানুন কুরআন সরাসরি অধ্যয়ন করে >>>

৭৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

সমকালের গান বলেছেন: গুরুত্বপূর্ন পোষ্ট। লেখক আলোচনায় অংশ নিলে আরো ভাল হবে।

ধন্যবাদ।

৭৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

আলোকন বলেছেন: @ জানা আপু,
ইসলামী আইন শিক্ষা প্রসারে আপনার অবদান জাতি চিরদিন মনে রাখবে।
এখন প্রশ্ন হলো, যদি কেউ কোন ভিন্ন ধর্মের কাউকে বিয়ে করার কারনে, কোন ব্যক্তিকে কুরআন ও হাদিস অনুযায়ী প্রস্তরাঘাতে হত্যা করা আব্যশক প্রমান করে আপনার ব্লগে পোষ্ট দেয়, তাহলে কি সেই পোষ্ট স্টীকি করবেন?

প্রশ্নের উত্তর দিয়ে বাধিত করবেন আশা করছি...

৭৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

_শাহরিয়ার_ বলেছেন: যেহুতু পোষ্টটি ষ্টিকি করা হইছে তাই পোষ্টের হেডিং পরিবর্তন করে "" সামু কতৃক বাংলাদেশী মুসলিমদের হাইকোট প্রর্দশন "" রাখা যেতে পারে ।


সত্যই যদি বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত জানা ইচ্ছা থাকে তাহলে দেশে না হোক বিদেশের বড় কোন বিশ্ব বিদ্যালয়ের (আজহার কিংবা মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়) ফতোয়া বোডের পরার্মশ নিয়ে তা ষ্টিকি করা হলে তা দেশ এবং জাতির জন্য মঙ্গলজনক । এভাবে আম মুফতিদের পোষ্ট ষ্টিকি করা প্রকারন্তে ইসলামের ক্ষতি করার সমান ।


এই বিষয় নিয়ে এখানে কথা বলা একেবারেই অর্থহীন । সবাই অনেক উগ্র নিজ নিজ অবস্থান নিয়ে । না আছে কথা বোঝার সময় না আছে নিজে বিষয়টি উপর পড়াশোনা করে তারপর পোষ্ট দেয়ার । ইদানিং যেন এই প্রবনতা খুব বেশি লক্ষ্য করা যায় । যেন কপি পেষ্ট ই সব ... খুবই দুঃখজনক :(

৭৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

বোকা ইনদুর বলেছেন: এই পোস্ট অনুসারে একজন তথাকথিত নাস্তিকের কারনে সামু আমারে ব্যান করছে......শুভ ব্যান মুবারোক :P :P :P
নিকটা মনেহয় মারা জাইতাসে :(( :(( :((
সবাই ভাল থাইকেন
আসিপ সাবরে নিয়া পুস্ট দিসিলাম .....২ মিনিট পরের ছবি

৭৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

সাধারণ মুসলমান বলেছেন: কি কন না কন বুঝিনা। কোরআনেই তো কইসে হাদিস মাইনা চলতে। এতো পরিষ্কার মতলববাজী। আর হুজুররা ৫০ বছর ধইরা কোরআন হাদিস পইড়া কিছু বুঝলেন না, আর আপনে বুইঝা ফালাইলেন।

৭৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: যাক, ধর্মের পারস্পেক্টিভে হলেও সামু হেফাজতিদের কুটকৌশল এর বিরুদ্ধে একটি পোস্ট স্টিকি করেছে।

সামুর দিকে তাকাতে পারছিলাম না, নির্বাচিত পাতায় হেফাজতিদের গুণগান গেয়ে পোস্ট আসে, সেটা আবার ছাগুরা স্টিকি করার দাবী জানিয়ে যায়। এসব দেখে বেশ হতাশ হয়েছিলাম।

আপনার কাছে অনুরধ, শুধু ধর্ম দিয়েই বিচার না করে এদের সাথে জড়িত ব্যাক্তিদের সত্য মুখোশটি খুলে দিন! পোস্টে সে সবও উল্লেখ করেন । এরা শুধু ইসলাম নয়, দেশ ও জাতির শত্রু।

হেফাজতি নেতাদের জামাত ও জঙ্গি সংশ্লিষ্টতা আঁতকে ওঠার মতো ভয়াবহ।

৮০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

সাধারণ মুসলমান বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষের বাস্তবতার সাথে এই পোসটের কোন মিল নাই। আর কত অন্ধ হয়ে থাকা।

৮১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

বিডি আমিনুর বলেছেন: একসাথে জমজ পোস্ট প্রসাব করে পোস্ট দাতা কি প্রসাব বেদনায় মারা গেলেন নাকি ? :(( :(( :(( :(( :((

৮২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: @@@ প্রিয় জানা আপু,

কপি পেস্ট হলেও হতে পারে, আয়াত বা তাফসীর অথবা কেউ মনমতো বানিয়ে নিয়ে আসতে পারে না।

এই বিষয়ে অনেক আলোচনার সুযোগ রয়েছে, অনেক তথ্য যোগ করা সম্ভব এছাড়াও বিষয়টি মোটেও বিতর্কিত নয় বরং বহুল চর্চিত বিধায় স্টিকি রেখে দেবার জোরালো দাবী জানিয়ে যাচ্ছি।

৮৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২

সাধারণ মুসলমান বলেছেন: হেফাজতিদের সাথে গিয়ে ১ মাস থেকে আসেন দিকভ্রান্ত, দিকনির্দেশনা পাবেন, এদের আসল রূপ চিনতে পারবেন। এরা খাঁটি মানুষ। এরা পদ্মা সেতু চুরি করার মত সুশীল না।

৮৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

জাহিদ মজুমদার বলেছেন: *** এই পোস্টটি বাতিল করে দেয়ার জন্য অনুরোধ করছি।

এটি বিতর্ক সৃষ্টি ছাড়া আর কিছুই করবে না। এর মধ্যে ব্লগারদের নিয়ে দেশে অনেক বিতর্ক তৈরি হয়েছে এবং এর জন্য কিছু সামান্য কিছুসংখ্যক ব্লগার দায়ি। আমাদের উচিত এমন কিছু না লেখা যাতে সাধারণ মানুষ ব্লগ সম্পর্কে আরো খারাপ ধারণা না করে।

মুসলমানরা তাদের হৃদয়ে তাদের প্রিয় আল্লাহ রাসুলকে পরম মমতায় সর্বোচ্চ শ্রদ্ধার আসনে বসায়। যার সাথে তাঁরা পৃথিবীর অন্য কোনো কিছুর সাথে তুলনা করার কিংবা বিন্দু পরিমাণ অশ্রদ্ধার কথা কল্পনায়ও আনে না। তাদের সেই প্রিয় আল্লাহকে, রাসুলকে যদি অন্য কেউ নূন্যতম অশ্রদ্ধার কথা বলে তাহলে তাঁরা জীবন হাতে নিয়ত এক মুহুর্তও দ্বিধা করে না।

৮৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: এই বিষয়ে ছাগুরা বিরোধীতা করেই যাবে, লেখক ও সামুকে কর্ণপাত না করার আবেদন জানাবো।

৮৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

রফিকের সাইট বলেছেন: এখনও কি পোস্ট স্টিকি রাখা হবে?

৮৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫

সাধারণ মুসলমান বলেছেন: the fist এর মত statue ইসলামে জায়েজ।

৮৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

অচিন.... বলেছেন: আপনি একজন মিথ্যাবাদী। আর কোনো মিথ্যাবাদীর কোরান হাদিসের তাফসীর আমি বিশ্বাস করবোনা। সোজা কথা.…
মিথ্যাবাদী কেমনে তা জানতে চান? প্রথমেই লিখেছেন কে না কে কয়েক বছর আগে ধর্মবিদ্বেশি লেখা লেখে গেছে তার কথা বলতেছেন। আসিফ, দাড়িপাল্লাদের লেখা তোর চোখে পরেনাইরে খাঃপোঃ?

৮৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

অচিন.... বলেছেন: উপরে কে জানি বলতেছে কোরান হাদিসের তাফসীর মিথ্যা হইতে পারেনা! হাহাহা তাইলে এখন থেকে নাস্তিকরা কোরান হাদিসের দুই তিনটা লাইন কোট করে যে প্রমান করতে চায় যে কোরানের আয়াত সাংঘর্ষিক তা ওরে বিশ্বাস করতে হবে। আর তা করলে সে নাস্তিক হয়ে যাবে।

৯০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

ইউনুস খান বলেছেন: মাঞ্জু বলেছেন: পোস্টটা স্টিকি হয় ৯.৪০ মিনিটে। তখন পোস্টের অবস্থা ছিল,
0 টি মন্তব্য ২৮বার পঠিত

বুঝে নেন পোস্টটা কে লিখছে।



এই পোস্টের ৩ নং মন্তব্যেও পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে মডারেটর স্বউদ্যেগে এই পোস্ট টি স্টিকি করেছে।



প্রায়ই শুনা যায় বাংলাদেশে ইসলাম বিদ্বেষীদের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য সামহোয়্যারইন ব্লগ সৃষ্টি হয়েছে। যারা সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়েই মাঠে এসেছে।
কিন্তু আমরা ব্লগার হিসাবে বরাবরই সে অভিযোগটি অস্বীকার করে এসেছি। সবসময় সামোর পাশে দাঁড়িয়েছে।

এই স্টিকি পোস্টের কারনে সামোর প্রতি কিছুটা হলেও সন্দেহ তৈরী হলো।

৯১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

সোহানী বলেছেন: হা আমি এ লিখার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম। অনেক ধন্যবাদ চমৎকার লিখার জন্য। ++++

৯২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

উযায়র বলেছেন: সমকালের গান বলেছেন: গুরুত্বপূর্ন পোষ্ট। লেখক আলোচনায় অংশ নিলে আরো ভাল হবে

সন্তানকে সেই মা-ই দুধ খাওয়াতে পারে যে নিজে সন্তান প্রসব করে, কুড়িয়ে পাওয়া বাচ্চাকে নিজের বলে দাবী করলে দুল খাওয়ানো যায় না,
লালন পালনও করা যায় না ।

টোকালো পোষ্ট, না বুঝে কপি পেষ্ট । লেখক কি মুরতাদ আর জিন্দিকের পার্থক্য বলতে পারবেন ? শব্দ তো কপ্চালেন, উদাহরণ দিয়ে বলেন তো এ দুটা কি ?

৯৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১০

হাবীবুল বলেছেন: বিডি আমিনুর বলেছেন: ৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন।

২০ লক্ষ লোকের জন সমুদ্র কি কিছু সংখ্যাক লোকের সমাজের সমাবেশ ?
পোষ্টের প্রথমেই মিথ্যাচার
এমন মিথ্যাচার মূলক পোস্ট স্টিকি হয় ক্যামনে ?
কথায় আছে না কুত্তার লেজ কখনও সোজা হয় না ।
সামুর খাসলাত ও কখনও পরিবর্তন হবে না।
ব্যান করলে করতে পারেন কোন দুঃখ পাব না ।

++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
সহমত

৯৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১১

উযায়র বলেছেন: দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: @@@ প্রিয় জানা আপু,

কপি পেস্ট হলেও হতে পারে, আয়াত বা তাফসীর অথবা কেউ মনমতো বানিয়ে নিয়ে আসতে পারে না।

সত্যই দিকভ্রান্ত ! সাঈদী আর মউদুদীর তাফসীর কি তাফসীর ? নাকি শয়তানী ?

৯৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ওরে ছাগল উযায়র, আমি বুঝাতে চেয়েছি ইতিহাস এবং আয়াত এর কথা, এবং এখানের কোনটা সাংঘরশিক ব্যাখ্যা প্রমান সহ কথা বল, নাইলে গদাম।

৯৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২১

"চিত্ত যেথা ভয় শূণ্য, উচ্চ সেথা শির" বলেছেন: সমাবেশের মূল বিষয় ছিল, কে বা কারা তাদের নিজেদের ব্লগে কয়েক বছর আগে মহানবী বিশ্বনবী হজরত মোহাম্মদ (স.)-এর প্রতি কটাক্ষ করে অপমানজনক কথাবার্তা লিখেছিল এদেরকে আইন পাশ করে শাস্তি দিতে হবে।


মিথ্যার একটা সীমা থাকা দরকার মিথ্যাবাদী

৯৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২২

আলাদীন বলেছেন: এই ধরনের পোস্ট স্টিকি করে সামু তার হাম্বালিগীয় পরিচয়টি আবার প্রকাশ করল। অপরাধ করে আবার না জানার ভান করে পরে কান্নাকাটি করলে তখন আর লাভ হবে না। সামুর মোডারেশন এর প্রতি একটি-ই মন্তব্য: ছি:...

৯৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৫

রুদ্র মানব বলেছেন: @ইউনুস খান

আজাইরা প্রমাণ ছাড়া কথা বললে ভাববো আপনে বেজন্মা । আমার মন্তব্যের সাথে স্টিকী হওয়ার কি সম্পর্ক ??? X(( X(( X((


পোস্টদাতা অনেক যুক্তিসঙ্গত কথাই বলছেন । এতে কারো চুলকানি উঠলে কিছু বলার নাই ।

৯৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

রামন বলেছেন:
ইতিমধ্যে দেখছি অনেক ধর্মব্যবসায়ী ও ধর্মান্ধদের চুলকানি শুরু হয়েগেছে।

রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে মিথ্যা হাদিসের ব্যাখ্যা দিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন কেড়ে নেয়ার অপচেষ্টা কখনই এদেশে সার্থক হবে না । বাংলার মানুষ ৭১ এর মতই এ সকল হাদিস বিকৃতকারী নব্য রাজাকারদের সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করবে।

ধন্যবাদ পোস্ট দাতাকে সময়োপযোগী পোস্ট দেয়ার জন্য।

১০০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

বিশ্ব চিন্তাবিদ বলেছেন: শুনেন কাটপেষ্ট কইরা জীবন চালাইতেছেন।

"সেগুলোতে ঘুণাক্ষরেও জাগতিক কোন শাস্তির বিধান খুঁজে পাওয়া যায় না"

টিক আছে এখন যদি কেউ তোমার বাবারে চোর, বদমায়েশ, লুচ্ছা বলে গালি দেয় বা কটাক্ক করে তাহলে কি তোমার দিলে সুখ লাগবে? যদি সুখই লাগে তাহলে তুমিই সেরা নাস্তিক এবং বে-জন্মা।

কিন্তু যার ভেতরে সামান্যতম আল্লাহ প্রেম, নবী প্রেম আছে, তাদের সামনে যদি কোনো নাস্তিক মুরদাদ মহান আল্লাহ এবং তাঁর প্রিয় নবী রাসুল (সা.) কে নিয়ে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ করে তাহলে প্রত্যেক ধর্মপ্রাণ মুসলমানের নিজ নিজ বিবেকের আদালত থেকেই ঐ সমস্ত নাস্তিক মুরদাদ এর জন্য মৃতু্্য দন্ড কার্যকর হয়ে যায়।

সুতরাং মিথ্যা ক্যাচাল করে লাভ নেই। ভালো হয়ে যাও, ভালো হতে পয়সা লাগে না। সামান্য এক বদনা ওজুর পানি দিয়েই ভালো হওয়া যায়।

১০১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: পোস্ট এর বিষয়বস্তুতে থেকে ব্যাখ্যা করা বা অপব্যাখ্যা ধরিয়ে দেবার হেডম তো একটারও নাই আসছে ইসলামি চিন্তাবিদ সাজতে আর সামুরে হাম্বা বলে খুব মজা নিতে।

অতো জ্ঞানী হইয়া থাকলে ব্যাখ্যা দাও, আর ব্যাখ্যা না দিতে পারলে পকপক কইর না, সামুর ছাগুদের কিন্তু সবাই চিনে।

@@অচিন ভাই, আমি বলি নাই মিথ্যা হতে পারে না, আমি বুঝাতে চেয়েছি এই বিষয়গুলো কপি পেস্টই হতে পারে কারন ইসলামি চিন্তাবিদরা যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন তারই সংগ্রহ হতে পারে এটি।

আর আসিফকে কিছু করার আগে কিন্তু সুশান্তর মতো কাউকে ধরা হয়েছে, অমি পিয়াল নাস্তিক আরিফ জেবতিক নাস্তিক, জামাত শিবির ছাগল আর হেফাজতি বাদে যদি সবাইকে নাস্তিক বানায় দেয় তাইলে কেমনে কি!! ওদের বিরোধীতা করার জন্যে তো আর বেশী কারনের দরকার পরে না!!

১০২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

সরদার হারুন বলেছেন: ছাগল দিয়ে হাল চাষ করতে পারলে গরুর দরকার কি ?

১০৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

নায়করাজ বলেছেন: মুর্তজা হাসান খালিদ @

সূরা আল মায়েদাহ এর ৩৩ নং আয়াত দ্বারা কি মুরতাদদের শাস্তি দেয়ার বিধান দেয়া হয়েছে ? বিষয়টা তো ধর্মকে অস্বীকার করার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল বা কটূক্তি করার মধ্যে, সংগ্রাম করা বা হাঙ্গামা সৃষ্টি করার মধ্যে নয়। সুতরাং এই আয়াত দ্বারা মুরতাদ বা নাস্তিককে কিভাবে বোঝানো হল, বুঝলাম না।


যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি।

এখানে কোথা্ও তো নাস্তিক বা মুরতাদ উল্লেখ করা হয় নি।

Click This Link

১০৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩০

অচিন.... বলেছেন: যারা যারা পোস্টের বিরোধিতা করতেছেন তারা নিজ নিজ স্ট্যাটাস খেয়াল রাইখেন। মডু স্ট্যাটাসে আঙ্গুল দিতে পারে :P

১০৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩০

মেঘ বলেছে যাব যাব বলেছেন: মরণের আগে বলেছেন: মহাপাগল বলেছেন: এই পোষ্ট ষ্টিকি হওয়ার মতো নয়। সামহয়্যার আরেকটি বিতর্ক তৈরী করল। রিপোষ্ট করলাম।

১০৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩২

মাইন রানা বলেছেন: এই ধরনের পোস্ট স্টিকি করে সামু আবার ব্লগে ইসলাম বিরোধী মনোভাব প্রকাশ করল।

১) যে লেখক কোরআনের অনেক আয়াত দিয়ে ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করেছেন তিনি কি কোরআনের আলেম?
২) তিনি যে হাদীসের ব্যাখ্যা দিচ্ছে তিনি হাদীস বিশারন?
৩) কোরআন হাদীস কি এত সাধারণ ব্যাপার যে কেউ নিজের ব্যাখ্যা দিয়ে দিবে?
৪) কোরআন ও হাদীসের ব্যাখ্যা দেবার যোগ্যতা কি কি তা কি লেখক জানে?
৫) আল্লামা শফি সহ হেফাজতের আলেম ওলামারা যারা জীবনের একদম শিশু বয়স থেকে আজ পর্যন্ত শুধু ধর্ম নিয়ে আছে লেখক কি তাঁদের ভুল বলছেন?
৬) আলেমরা আলেমদের ভুল ধরতে পারে কিন্তু যে কেউ কোরআনের বাংলা অনুবাদ পড়ে কি করে শীর্ষ আলেমদের বিরিদ্ধে লিখতে পারে?

১০৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬

আলাদীন বলেছেন: এই পোস্টটির স্ক্রীনশট রেখে দেয়া প্রয়োজন। যখন সামু নিরপেক্ষতার মুখোশ পড়ে মায়াকান্না করতে আসবে, তখন এর প্রয়োজন হবে।

১০৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

অচিন.... বলেছেন: দিকভ্রান্ত@ এই পোস্টে কি কেউ ই হাদিস গুলো দেয়নি? আপনাকে আমার নাস্তিক মনে হচ্ছে না, নাস্তিক আর আপনাদের মাঝে তফাৎ এই যে ওরা জাল হাদিস কে আসল হাদিস বলে পেচ লাগাইতে চায় আর আপনারা সহীহ হাদিস কে জাল হাদিস বলে পেচ লাগাইতে চাইতেছেন।
-
আমার উপলদ্ধিঃ সামুর লজ্জা হবেনা। প্রতিটা বিতর্কিত স্টিকি পোস্টেই পোস্টের লেখক রেপড হয়, তারপরও সামু এই টাইপ পোস্ট স্টিকি করতে থাকে।

১০৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮

আব্দুল্লাহ সিদ্দিকী বলেছেন: যতই প্যাচাপেচি কর কোন লাভ নাই।
রাজাকারদের বিচার চাই, কোন কিন্তু নাই।

ছাগুরা প্যাচাপেচিতে অভ্যস্ত এইটা ইতিহাসের কথা।
কোন রাস্ট্রের ক্ষমতা নাই কাউকে রাস্ট্রিয়ভাবে অমুসলিম বা নাস্তিক ঘোষণা করে।
একমাত্র ফতোয়াবাজরাই এইগুলা করে থাকে।

১১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮

"চিত্ত যেথা ভয় শূণ্য, উচ্চ সেথা শির" বলেছেন: ঠিক বলেছেন

১১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

আলোকন বলেছেন: আমার একটা প্রশ্ন ছিল

১১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: অচিন.... @ ছাগুদের আতে ঘা লাগলে লেখকের উপর ঝড় যাবে স্বাভাবিক।

যতই প্যাচাপ্যাচি করো কোনো লাভ নাই। রাজাকার ও তার দালালদের বাংলার মাটিতে বিচার হবেই হবে। নো অপশন। ক্যারি অন !

১১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫

দাস্তান বলেছেন: m.somewhereinblog.net/blog/altamashbd/29814214

১১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

নীলতারা বলেছেন: ৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করে।

"কিছু সংখ্যক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক" "হাজার হাজার 'অপারগ' মাদ্রাসা ছাত্র" এভাবে যে লেখা শুরু হয়েছে, সে লেখায় কমেন্ট করাটাকে শুধুমাত্র সময় নষ্ট বলেই মন করি। কী রকম তথ্য সন্ত্রাস যে পারেন। ছি ছি...

১১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

মাইন রানা বলেছেন: এই লেখকের পূর্ববর্তী পোস্টগুলি আমি একটু পর্যবেক্ষণ করলাম। আমার যা মনে হল
১) এই লেখক কোরআন বা ইসলামের পন্ডিত নয়
২) তিনি একজন সেকুলার বা ধর্মনিরপেক্ষতাবাধী (ধর্মনিরপেক্ষতা এবং বহুসংস্কৃতির মিলিত স্রোতে আমরা)
৩) তিনি বিতর্কিত শাহরিরার কবিরের দালাল (শাহরিয়ার কবিরকে একুশে পদক দেয়া হোক)
৪) তিনি ধর্মভিত্তিক রাজনীতি তথা ধর্মেরও বিরোধী (Click This Link)

এই রকম একজন লেখক যদি কোরআনের আয়াত উল্লেখ করে ব্যাখ্যা দিয়ে এবং হাদীস উল্লেখ করে ব্যাখ্যা দিয়ে আলেম সমাজের বিরুদ্ধে লিখে সেই লেখা শুধু খারাপই নয় চরম উস্কানি।

সামু এই পোস্ট স্টিকি করে ধর্ম বিশ্বাসীদের অপমান করেছে।

পোস্ট ডিলিট করে দিতে অনুরোধ করছি।

১১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

দাস্তান বলেছেন: Click This Link

১১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

উযায়র বলেছেন: উযায়র বলেছেন: দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: @@@ প্রিয় জানা আপু,

কপি পেস্ট হলেও হতে পারে, আয়াত বা তাফসীর অথবা কেউ মনমতো বানিয়ে নিয়ে আসতে পারে না।

সত্যই দিকভ্রান্ত ! সাঈদী আর মউদুদীর তাফসীর কি তাফসীর ? নাকি শয়তানী ?

গালি না দিয়া পারলে লাইনে উত্তর দেন।

১১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮

"চিত্ত যেথা ভয় শূণ্য, উচ্চ সেথা শির" বলেছেন: ৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন। সমাবেশের মূল বিষয় ছিল, কে বা কারা তাদের নিজেদের ব্লগে কয়েক বছর আগে মহানবী বিশ্বনবী হজরত মোহাম্মদ (স.)-এর প্রতি কটাক্ষ করে

তিন লাইনে তিনটা মিথ্যা সৃষ্টিকর্তাই জানে ভিত্রে কি আছে
িপোষ্টের প্রথমেই মিথ্যাচার X( X(
এমন মিথ্যাচার মূলক পোস্ট স্টিকি হয় ক্যামনে ?
কথায় আছে না কুত্তার লেজ কখনও সোজা হয় না ।
সামুর খাসলাত ও কখনও পরিবর্তন হবে না।
ব্যান করলে করতে পারেন কোন দুঃখ পাব না ।

১১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: এই লেখাটিকে স্টিকি করার জন্যে মডারেটরদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।

১২০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

অচিন.... বলেছেন: দায়িত্ববান নাগরিক@ একটা গল্প শুনছিলেন কখনো?
এক গ্রামে এক বধির লোক ছিল। একদিন লোকটা রাস্তা দিয়ে হেটে যাওয়ার সময় একজন জিজ্ঞেস করছে যে ভাই কয়টা বাজে? বধিরে জবাব দিছে যে না, আজ শুক্রবার। লোকটা তখন বলছে যে আরে মিয়ে আমি জানতে চাইছি যে এখন সময় কতো?
বধিরে তখন জবাব দিছে, জুম্মার নামাজ পড়িনাই কে কইলো? আমি তো নামাজ পড়েই আসলাম।
আপনার অবস্থা সেই বধিরের মতো। হাটতেই উস্টা খেয়ে পরে গেছেন, তাও জামাতের চক্রান্ত, ভাত তালুতে উঠছে, তাও জামাতের চক্রান্ত। সবই বিচার বন্ধের চক্রান্ত।
-
এই খানে একটা কথা কই, জামাত আর উপরোক্ত টাইপ, এই দুই দলকেই সিটিএন।

১২১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

মাইন রানা বলেছেন: "বাঙালীকে হাইকোর্ট প্রদর্শন" লেখকের পূর্ববর্তী পোস্টগুলি আমি একটু পর্যবেক্ষণ করলাম। আমার যা মনে হল
১) এই লেখক কোরআন বা ইসলামের পন্ডিত নয়
২) তিনি একজন সেকুলার বা ধর্মনিরপেক্ষতাবাধী (ধর্মনিরপেক্ষতা এবং বহুসংস্কৃতির মিলিত স্রোতে আমরা)
৩) তিনি বিতর্কিত শাহরিরার কবিরের দালাল (শাহরিয়ার কবিরকে একুশে পদক দেয়া হোক)
৪) তিনি ধর্মভিত্তিক রাজনীতি তথা ধর্মেরও বিরোধী (Click This Link)

এই রকম একজন লেখক যদি কোরআনের আয়াত উল্লেখ করে ব্যাখ্যা দিয়ে এবং হাদীস উল্লেখ করে ব্যাখ্যা দিয়ে আলেম সমাজের বিরুদ্ধে লিখে সেই লেখা শুধু খারাপই নয় চরম উস্কানি।

সামু এই পোস্ট স্টিকি করে ধর্ম বিশ্বাসীদের অপমান করেছে।

পোস্ট ডিলিট করে দিতে অনুরোধ করছি। লেখকের পূর্ববর্তী পোস্টগুলি আমি একটু পর্যবেক্ষণ করলাম। আমার যা মনে হল
১) এই লেখক কোরআন বা ইসলামের পন্ডিত নয়
২) তিনি একজন সেকুলার বা ধর্মনিরপেক্ষতাবাধী (ধর্মনিরপেক্ষতা এবং বহুসংস্কৃতির মিলিত স্রোতে আমরা)
৩) তিনি বিতর্কিত শাহরিরার কবিরের দালাল (শাহরিয়ার কবিরকে একুশে পদক দেয়া হোক)
৪) তিনি ধর্মভিত্তিক রাজনীতি তথা ধর্মেরও বিরোধী (Click This Link)

এই রকম একজন লেখক যদি কোরআনের আয়াত উল্লেখ করে ব্যাখ্যা দিয়ে এবং হাদীস উল্লেখ করে ব্যাখ্যা দিয়ে আলেম সমাজের বিরুদ্ধে লিখে সেই লেখা শুধু খারাপই নয় চরম উস্কানি।

সামু এই পোস্ট স্টিকি করে ধর্ম বিশ্বাসীদের অপমান করেছে।

পোস্ট ডিলিট করে দিতে অনুরোধ করছি।

১২২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: অচিন.... @ তোমার মত হেফাজতে জামাতের গেলমানদেরও গুরুত্ব দেয়ার কোনো দেয়ার টাইম নাই। টাইম হলেই সব অ্যান্সার পেয়ে যাবে।

১২৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

এম.এস. রানা বলেছেন: মেঘ বলেছে যাব যাব বলেছেন: মরণের আগে বলেছেন: মহাপাগল বলেছেন: এই পোষ্ট ষ্টিকি হওয়ার মতো নয়। সামহয়্যার আরেকটি বিতর্ক তৈরী করল।

১২৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০০

অচিন.... বলেছেন: গুড আর আপনার মতো হেফাজতে আওয়ামীলীগকে যে *দুচিনা* তা তো আগেই বলে দিছি। আমার এন্সার পেয়েই গেছেন। পরে আর কিছুই পাবেন না।

১২৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০৭

মোমের মানুষ বলেছেন: বাদ দেন এই ভন্ডামী। হেফাজতে ইসলামকে উস্কে দিল কারা? কারা রাজনীতীবিমুখ এই ইসলাম প্রিয় জনগনকে মাঠে নামতে বাধ্য করল?
যখন এ সমস্ত কথিত ব্লগাররা ইসলাম সমূলে উপড়ে ফেলার কঠিন চক্রান্ত করছিল ব্লগে বসে, যারা ধর্মকে বৃদ্ধাআঙ্গুলি প্রদর্শন করে ধর্মের বিরুদ্ধে তীব্র বিশেধঘার করছিল তখন কোথায় ছিলেন আপনারা? কোথায় ছিল আমাদের জ্ঞানপাপী সুচিলরা যারা এখন এ সমস্ত ধর্মদ্রোহীদের গ্রেফতারে র প্রতিবাদ আন্দোলন করছে।
বিতর্কিত একটি পোস্ট ষ্টিকি করার তীব্র নিন্দা জানাই

১২৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১০

নাওেয়দ বলেছেন: নটরডেম কলেজে পড়াকালীন সময়ের একটা ঘটনা মনে পড়ল।

২০০২ সাল। আমরা ৩ বন্ধু বরাবরই হিন্দী ছবি খুব কম দেখতাম। একদিন কথা উঠল নন্দিতা দাসের কোনও একটা ছবি নিয়ে। আমরা বললাম ঐসব আজাইরা ছবি কে দেখে। বিপরীত পক্ষের সহজ প্রশ্ন, "ছবি না দেখে কমেন্ট করিস কেন?" খুবই যৌক্তিক কথা।

ঐ দিনই আমরা এক কারিনার ২ ছবিওয়ালা একটা ডিভিডি কিনে দেখতে বসলাম। দেখার মূল উদ্দেশ্য একটাই, "ক্ষুত বের করতেই হবে" এবং আমরা সাকসেসফুল্লি আর্থ'এর মতো ভাল ছবি থেকেও প্রায় ৫০টিরও বেশী নেগেটিভ পয়েন্ট বের করলাম।

সেই কাগজের অনেকগুলো ফটোকপিও হয়েছিল এবং সেটা নটরডেমের পাশের গলির মোড়ে একটা দেয়ালে কে জানি লাগিয়ে দিয়েছিল। আমরা পাশে দাড়ানো অবস্থায় শুনতে পাচ্ছিলাম কেউ আমাদের পয়েন্টগুলোতে সায় দিচ্ছে আর কেউ কেউ পুরা নেগেটিভ। পাশে দাড়িয়েও আমরা কোনও কমেন্টের রিপ্লাই দেই নাই কারন আমরা ভাল মতই জানতাম নায়িকা হিসেবে আসলেই অসাধারন।

এই উদাহরন থেকে লেখক কিছু বুঝে থাকলে ভাল, না বুঝলে আরও ভাল।

১২৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৫

বেলাল আহমেদ রাসেল বলেছেন: সমাবেশের মূল বিষয় ছিল, কে বা কারা তাদের নিজেদের ব্লগে কয়েক বছর আগে মহানবী বিশ্বনবী হজরত মোহাম্মদ (স.)-এর প্রতি কটাক্ষ করে অপমানজনক কথাবার্তা লিখেছিল এদেরকে আইন পাশ করে শাস্তি দিতে হবে।

শালার লেখক তুমি জাননা কারা এই অপকর্ম করেছে, তুমি এতদিন কার .......... ছিরছো, বলদ কোথাকার

১২৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: উযায়র বলেছেন: উযায়র বলেছেন: দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: @@@ প্রিয় জানা আপু,

কপি পেস্ট হলেও হতে পারে, আয়াত বা তাফসীর অথবা কেউ মনমতো বানিয়ে নিয়ে আসতে পারে না।

সত্যই দিকভ্রান্ত ! সাঈদী আর মউদুদীর তাফসীর কি তাফসীর ? নাকি শয়তানী ?

গালি না দিয়া পারলে লাইনে উত্তর দেন।

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: পোস্ট এর বিষয়বস্তুতে থেকে ব্যাখ্যা করা বা অপব্যাখ্যা ধরিয়ে দেবার হেডম তো একটারও নাই আসছে ইসলামি চিন্তাবিদ সাজতে আর সামুরে হাম্বা বলে খুব মজা নিতে।

অতো জ্ঞানী হইয়া থাকলে ব্যাখ্যা দাও, আর ব্যাখ্যা না দিতে পারলে পকপক কইর না, সামুর ছাগুদের কিন্তু সবাই চিনে।



লেখক এর থেকে বেশী জেনে থাকলে সঠিক ব্যাখ্যা সহ হাজির হন, বক্তৃতা আমিও সারাদিন দিতে পারি।

১২৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২১

নায়করাজ বলেছেন: তো সত্যিই যদি এটা এত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হয় এবং ব্লগাররা এবং তাদের প্রমোট করা ব্লগগুলা এত বড় অপরাধী হয় তাইলে ওই অপরাধের শুদ্ধি নিজের ঘর থেকে করো না কেনো হে লোক দেখানো ঈমানদারগণ। যাও নয়া দিগন্ত আর আমার দেশ বন্ধ করার জন্য শ্লোগান তোলো, নাস্তিক বুদ্ধিজীবিদের প্রমোট করার জন্য মাহমুদুর রহমানের পাছায় গরম ডিম ঢোকানোর দাবি জানাও সরকারের কাছে। বদরুদ্দিন উমর আর ফরহাদ মজহার যদি ধর্মের পি মাইরা জীবনকালের দুই তৃতীয়াংশ সময় কাটায়া এই দুইটা পত্রিকায় এখনও লেখালেখি করতে পারে এবং তারপরও নয়া দিগন্ত – আমার দেশ তাগোরে দেশের শীর্ষ বুদ্ধিজীবি হিসেবে মান্য কইরা নিয়মিত সম্পাদকীয় পাতা ছাইড়া দেয় তাইলে সবার আগে নাস্তিকের সংজ্ঞা নির্ধারণ করো এবং সেই মতে চিল্লাফাল্লা করো। নিশ্চয়ই জামায়াতে ইসলামীর মতো ভন্ড দলের মুখোশ উন্মোচন ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নয়। আর জামায়াতরে নিয়মিত পিঠ চাপড়ানি দিয়া তাগো যুদ্ধাপরাধী নেতাগো পক্ষে সাফাই গাইলেই ফরহাদ মজহার-বদরুদ্দিন উমর আস্তিক সার্টিফিকেট পায় না!

১৩০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২১

নাওেয়দ বলেছেন: আপনি কি বাংলাদেশকে ভালবাসেন নাকি বাম?
আপনার মত কি?

১৩১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

দমকল৮৬ বলেছেন: হাম্বা লীগ গুলা ইসলাম শব্দটা দেখলে যেভাবে লুঙ্গী মাথায় বেঁধে লাফিয়ে পড়ে , কোন দিন তো দেখলাম না কোন ধর্ম বিদ্বেষী শুয়োরের বাচ্চা যখন পোস্ট দেয় তখন এর প্রতিবাদ করতে ।

থাবা বাবা নামক কুত্তার বাচ্চারে যখন জানাজা পড়াইয়া মুমিন মুসলমান বানায় তখন এরা প্রতিবাদ করে না ।

এরা কেবলমাত্র ভোটের সময় হিজাব পরতে পছন্দ করে ।

১৩২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

পুংটা বলেছেন: আসল পবলেম কোথায় জানেন...??? এই দেশের মানুষগুলান শুইন্যা মুসলমান অথবা মুসলমানি দিছে তাই মুসলমান অথবা জন্ম মুসলমানের ঘরে তাই মুসলমান।

লেখাপড়া নাই। দেশটা অশিক্ষিত, অর্ধ শিক্ষিত এবং কুশিক্ষিতদের ভারে নুয়ে পড়েছে। :|

১৩৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

তানজিমস্‌ বলেছেন: লেখক বোধহয় ভীষণ ব্যস্ত মানুষ। তার অসংখ্য ব্যস্ততার ভীরে হঠাত করে এই পোষ্টটি নাজিল হয় এবং তা তিনি http://www.somewhereinblog.net -এ প্রকাশ করেই আবার ভীষণ ব্যস্ত হয়ে যান। ইহা একটি নাজিলপ্রাপ্ত পোষ্ট আর ইহার বক্তব্যসমূহ বিশেষ মাজেজাপূর্ণ; কিন্তু পোষ্টখানা সাধারন পাঠকদের হৃদয়তো দূরের কথা দৃষ্টি আকর্ষণও করিতে অক্ষম হয়। তাই http://www.somewhereinblog.net কতৃপক্ষ ইহাকে আঠা লাগাইবার বিশেষ দায়িত্বজ্ঞান বোধ করিয়া এই বিশেষ ল্যাটাপ্যাটা পোষ্টখানা http://www.somewhereinblog.net -এর সদর দরজায় ঝুলিয়ে দেয়। ফলশ্রতিতে আমার মত ভীরু মানুষেরাও কি-বোর্ডের সামনে বসে এর প্রতিবাদ জানাতে।
http://www.somewhereinblog.net কতৃপক্ষ শুধু এতটুকু বলুন, আপনারা যদি এই বিষয়টা নিয়ে এই জাতীয় একটা পোষ্ট ষ্টিকি করা অতি জরুরি মনে করে থাকেন তবে অনেক সাবলীল যুক্তিপূর্ন লেখা ছিল সেগুলো থেকে না নিয়ে এই রকম বিরক্তি সৃষ্টিকারি অহেতুক একটা পোষ্টকে ষ্টিকি করার মানেটা কি? এই পোষ্টটি অতিসত্বর অপসারণ করে পাঠকদের বিরক্তি হ্রাসে সহায়তা করা হোক।

১৩৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

পিওর গাধা বলেছেন: লেখক কি প্রশ্নের উত্তর দেবার মত ক্ষমতা অর্জন করতে পারেনি? আলোচনায় অংশগ্রহন কই?

আর হাদিস-কোরআন থেকে কোন রেফারেন্স ব্যাবহার করে যখন কোন লেখক ব্লগ লিখবেন আর সেই পোষ্ট টি ষ্টিকি করার ব্যাপারে সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত। জানিনা কতৃপক্ষ কি নীতিমালা মেনে পোষ্ট ষ্টিকি করে থাকে।

১৩৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

জানা বলেছেন:

পোস্টটিতে লেখকের দায়িত্বশীল উপস্থিতি আশা করছি খুব দ্রুত।


আবারও বলছি, যাঁরা জোরেসোরেই বলছেন যে লেখাটি কপি-পেস্ট, তাঁদের অনুরোধ করছি লিঙ্ক দিন সবার সুবিধার্থে। আমি একখনও কোথাও এই লেখাটি পাইনি।

১৩৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

বজ্জাদ সাজ্জাদ বলেছেন: দমকল৮৬ বলেছেন: হাম্বা লীগ গুলা ইসলাম শব্দটা দেখলে যেভাবে লুঙ্গী মাথায় বেঁধে লাফিয়ে পড়ে , কোন দিন তো দেখলাম না কোন ধর্ম বিদ্বেষী শুয়োরের বাচ্চা যখন পোস্ট দেয় তখন এর প্রতিবাদ করতে ।

থাবা বাবা নামক কুত্তার বাচ্চারে যখন জানাজা পড়াইয়া মুমিন মুসলমান বানায় তখন এরা প্রতিবাদ করে না ।

এরা কেবলমাত্র ভোটের সময় হিজাব পরতে পছন্দ করে ।
পোসট রিপোরটেড

১৩৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

কাঠুরে বলেছেন: দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: পোস্ট এর বিষয়বস্তুতে থেকে ব্যাখ্যা করা বা অপব্যাখ্যা ধরিয়ে দেবার হেডম তো একটারও নাই আসছে ইসলামি চিন্তাবিদ সাজতে আর সামুরে হাম্বা বলে খুব মজা নিতে।

অতো জ্ঞানী হইয়া থাকলে ব্যাখ্যা দাও, আর ব্যাখ্যা না দিতে পারলে পকপক কইর না, সামুর ছাগুদের কিন্তু সবাই চিনে।


লেখক এর থেকে বেশী জেনে থাকলে সঠিক ব্যাখ্যা সহ হাজির হন, বক্তৃতা আমিও সারাদিন দিতে পারি।


আলতামাশ এই পোস্টে ব্যাখ্যা সহ তুলে ধরেছে, । আপনি সেখানে তার পোস্টের বিষয়ে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করে, অন্য কথা দিয়া তারে প্যাঁচে ফালানোর চেষ্টা কইরা এইখানে আবার হ্যাডম গিরির কথা মারাইতাছেন ক্যান। আলতামাশের পোস্টে এই লেখকের ভণ্ডামি তুলে দেয়া হইছে।

সামুকে অনুরোধ করবো এই পোস্ট স্টিকি থেকে নামিয়ে ফেলতে।

১৩৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

চলতি নিয়ম বলেছেন: যারা কপি পেস্ট বলছেন তারা কেন এখনো লিঙ্ক বা সুত্র দিচ্ছেন না??

লেখক ভাই, আপনি কই?

১৩৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪

রানার ব্লগ বলেছেন: ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি বিরধি হলে যে ধর্ম বিরধি হয় এই প্রথম শুনলাম, কিছু বক ধার্মিক আছে জারা খনে খনে ভগ্নাংশ হাদিস উল্লেখ করে নিজেকে অনেক বর সুফি সাধক বলে চালিয়ে দেয়, এদের মত আধা অশিক্ষিত নিজের আলেম কামেল মওলানা উপাদি দিয়া হেফাজতি জামাত গঠন করছে (ফাকিস্তানি মদদ), এখন দেখা যাচ্ছে যে কিছু ফাকিস্তানি দালাল, আছে তারা জার পর নাই আনন্দিত হয়ে উঠে পরে লাগছে এই ধান্দা বাজি টা কে সক্ত ভিত দেয়ার জন্য, আসুন এই সব আজাইরা আবুল কাবুল বক ধার্মিক, শুইনা মওলানা দের প্রতিহত করি .

১৪০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: @@কাঠুরে, মনমতো যা ইচ্ছা তা না বলাই ভাল, প্রথম অংশ অপ্রাসঙ্গিক বিধায় আমি আগেই দুঃখ প্রকাশ করে শুরু করেছি, দ্বিতীয় প্রশ্ন অবশ্যই প্রাসঙ্গিক ছিল এবং উনি সরাসরি উত্তর দেন নি।

প্রথম প্রশ্ন করেছি জানতে চাওয়ার নিমিত্তে।

আর দ্বিতীয় প্রশ্ন ছিল তারই পোস্ট এর বিষয় ও এই পোস্ট এর কিছু বিষয় নিয়ে। সো ছিঃটিএন।

১৪১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

উযায়র বলেছেন: দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: @@@ প্রিয় জানা আপু,

কপি পেস্ট হলেও হতে পারে, আয়াত বা তাফসীর অথবা কেউ মনমতো বানিয়ে নিয়ে আসতে পারে না।

সত্যই দিকভ্রান্ত ! সাঈদী আর মউদুদীর তাফসীর কি তাফসীর ? নাকি শয়তানী ?

গালি না দিয়া পারলে লাইনে উত্তর দেন।



এই প্রশ্নের উত্তর দেন দয়া করে, পোষ্ট এর যাবতীয় ধর্মীয় ভ্রন্তি নিয়ে আলোচনা করতে পিছ পা হব না, ( যদিও রুচী হয়না ) তবুও এটা এবং আরো যাবতীয় ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আপনার সাথে আলোচনা করতে আগ্রহী আছি, যদি দয়া করে সুযোগ দেন ।

আর গালি দিয়েন না, যাদের হাতে দলীল প্রমান কম তারা গালি দেয় বেশী!

১৪২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭

রিয়াদ চৌধুরী বলেছেন: সত্য কথা বললে ছাগুদের আতে ঘা লাগে।
এখানে যেসব কুরানের বাণী দেয়া আছে সেগুলু নিয়ে ছাগুদের মন্তব্য কি? তারা কি বলতে চাই এগুলু মিথ্যা।

১৪৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

উযায়র বলেছেন: কপি পেষ্ট এর ১নম্বর কারণ : পোষ্ট দাতা হাওয়া - হাওয়া

সন্তানকে সেই মা-ই দুধ খাওয়াতে পারে যে নিজে সন্তান প্রসব করে, কুড়িয়ে পাওয়া বাচ্চাকে নিজের বলে দাবী করলে দুধ খাওয়ানো যায় না, লালন পালনও করা যায় না ।

টোকনো পোষ্ট, না বুঝে কপি পেষ্ট ।

লেখক কি মুরতাদ আর জিন্দিকের পার্থক্য বলতে পারবেন ? শব্দ তো কপ্চালেন, উদাহরণ দিয়ে বলেন তো এ দুটা কি ? যে শব্দ বুঝেন না, সেটা দিয়ে পোষ্ট দেন কিভাবে ?

১৪৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

হাবীবুল বলেছেন: বিরক্তি সৃষ্টিকারি অহেতুক একটা । এই পোষ্টটি অতিসত্বর অপসারণ করে পাঠকদের বিরক্তি হ্রাসে সহায়তা করা হোক।

১৪৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ওই উযায়র! অক্ষরজ্ঞান তো আছে না কি??? জানা আপু কি লিখে গেছে পড়ো নাই??

যদি হুবহু পোস্ট পাও, লিংক দাও, না পারলে একটা পকপক করবানা এখানে, ল্যাদানোর কারন পরিবেশ বাজে করে তুলেছ।

১৪৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: চলতি নিয়ম বলেছেন: যারা কপি পেস্ট বলছেন তারা কেন এখনো লিঙ্ক বা সুত্র দিচ্ছেন না??

লেখক ভাই, আপনি কই?

১৪৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: হেফাজত নিয়েই যেহেতু, একটা বিষয় না বললেই নয়! ;) ;) ;)


I)
ফরহাদ মজহার ৯০ দশকে দৈনিক জনকন্ঠের সাহিত্য পাতায় একটা প্রবন্ধ লেখেন।
প্রবন্ধের বিষয় ছিল, মনসা কাদের দেবী। মনসা হলেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সর্প বিষয়ক দেবী।
তিনি সেখানে প্রাণপণ প্রমাণ করার চেষ্টা করেন, মনসা মুসলমানেরও দেবী। তিনি মা মনসার পূজা করেছেন ছেলেবেলায়। সেটা করতে তাঁর ভাল লাগে। এখনো তাই চান।
তিনি বলেছেন, মনসা হিন্দু ও মুসলিমের দেবী। মনসা বাঙ্গালীর দেবী।
পরে এই প্রবন্ধ নিয়ে জনকন্ঠে পাঠকরা চিঠি পাঠায়। আবার পত্রিকা সেই চিঠি ছাপায়। তারপর আবার এই বিষয় নিয়ে ফরহাদ মজহারকে সমর্থন করে আরেকজন প্রবন্ধ লেখেন।

এই মুশরিককে কি করে হেফাজতেইসলামের মঞ্চে তোলা হল?

দেওবন্দী কওমী তাবলীগী তথা হেফাজতি চরমোনাইর পীরসাহেবকে তোলা হল না। তিনি মঞ্চে গেলে নারী নেতৃত্বের কথা বলবেন। তিনি মঞ্চে গেলে জামাতের বিচারের কথা বলবেন। মঞ্চে জায়গা নাই বলে তাকে মাটিতে বসায় দেয়া হল।


II)
প্রথমে নিচের কবিতাটা পড়েনঃ

"তিলেক হিম্মত নাই, আধা ছটাকের নাই তেজ
সাত আসমানে প্রভু খোদাতা'লা হয়ে বসে আছ"

প্রশ্ন ১: উপরের কবিতাটি একজন নাস্তিক বামপন্থি নেতার প্রকাশিত বই থেকে নেয়া। উক্ত লাইনগুলো পড়ে কি আপনার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগছে?

১) হ্যা লাগছে, নাস্তিক কবির ফাঁসি চাই।
২) না লাগছে না।

উত্তর যদি হ্যা হয়, তাহলে,

প্রশ্ন ২: উপরে যে নাস্তিক বামপন্থির কথা বলা হয়েছে উনার নাম ফরহাদ মাজহার। কবিতার নাম, দুনিয়া রেজিষ্ট্রি কর, বইয়ের নাম এবাদতনামা। উনি গত ৬ তারিখের লংমার্চে হেফাজতে ইসলামির ১৩ দফা দাবীর সাথে একাত্ত্বতা জানিয়েছেন। এরপরও কি আপনার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগছে?

১) হ্যা লাগছে। (ইটস ওকে ব্রো, গ্যালারিতে বসেন, আজব এক চিড়িয়া দেখামু )
২) না এখন আর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগছে না। (এই পার্টি প্লিজ এই স্ট্যাটাসে একটা কমেন্ট কইরা যান, প্লিজ ভাই আপনার খোমাটা দেখান, দোহাই লাগে...)

এইটা কি হেফাজতে ইসলাম, নাকি হেফাজতে মুরতাদ?
হেফাজতে ইসলাম, নাকি হেফাজতে বিদআত?
হেফাজতে ইসলাম, নাকি হেফাজতে নাস্তিক?
হেফাজতের ভাইরা, জবাব চাই।





ফরহাদ মজহারের দাঁড়ি নাই। তার বদলে আছে লম্বা চুল। দেওবন্দীরা তো বলে, মুষ্ঠি পরিমাণ দাঁড়ি রাখা ওয়াজিব/ফরজ। এর তরক করা কবিরা গুনাহ। আর যেখানে চরমোনাইর পীর স্থান পায় না,সেখানে ফরহাদ মজহার সহ আরো অনেক ব্যক্তি কি করে স্থান পায় যাদের প্রকাশ্যে কবিরা গুনাহ হচ্ছে এখনো?
কোন্ ১৩ দফা তারা দেয়?
নিজেদের স্টেজেই কমুনিস্ট দিয়ে ভর্তি!
কোন কমুনিস্ট প্রতিরোধের কথা বলে?
তাহলে কি হেফাজতে ইসলাম কোনগভীর ষড়যন্ত্রের ফল?

৩) মাওঃ হাবিবুর রহমান ওরফে বুলবুলি মোল্লা নামে একজন রয়েছেন, স্বঘোষিত প্রিন্সিপাল এক মাদ্রাসার। সেই "বাংলা হবে আফগান স্লোগান" এর সময়কার জিনিষ। "তাদেরই" সম্মিলিত প্রকাশনাতে এমন বলা হয়েছে, বাংলাদেশ কেন চলবে না যদি আফগানিস্তান চলতে পারে ইসলামিক শাসন ব্যাবস্থায়? তারা মধ্যযুগীয় হিসেব নিকেশ আনতে চায়। আমাদের সমাজ একটি স্বাভাবিকতায় বেড়ে উঠছে, সেখানে বাঁধ দিতে চাইলেই দেওয়া সম্ভব হবে না। আজ বললেন আর সব রীতিমতো বদলে গেলো এমন কোন জাদু নেই! আর বদলটা শুভ কিনা তাও দেখতে হবে। এই মাওঃ সাহেব এমন একজন, যার সাথে উসামা বিন লাদেন এর যোগাযোগ এর বিষয়েও তথ্য রয়েছে এবং বাংলা ভাই, সায়খ আবদূর রহমান সহ আরও অনেকের চরম বিশ্বস্ত হাত ছিল এই ব্যাক্তি।

আরও বিস্তারিততে যাই এই মহানের কীর্তির,

মাদ্রাসার নাম ভাঙ্গিয়ে এই স্বঘোষিত প্রিন্সিপাল বুলবুলি মোল্লা দেশ-বিদেশ থেকে প্রচুর অর্থ আনে ও বিভিন্ন জায়গা দখলের অপচেষ্টা করত। ১৯৯০ সালের দিকে একদিন সকাল বেলা বুলবুলি মোল্লা মাদ্রাসা ছাত্রদের কুরআন শরীফ হাতে দিয়ে বাগবাড়ীস্থ তৎকালীন জেলা পরিষদের একটি জায়গা দখল করে।
এই ব্যাক্তির বাসভবন ঘিরে রয়েছে বিরাট রহস্য। পাঁচ বৎসর চারদলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে তার মাদ্রাসা উন্নয়ন, আলিশান বাড়ি তৈরি এবং ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টকে অনেক ভারি করে তুলে।
এই তথাকথিত প্রিন্সিপাল তার বিভিন্ন বক্তৃতায় আওয়ামী লীগ ও জামাতকে গালিগালাজ করত। অথচ জামাতের পায়ের নিচে ও বিএনপি’র গোলামী করে গড়ে তুলেছে তার কওমী মাদ্রাসায় ৫টি বিশাল অট্টালিকা।
উল্লেখ্য যে, বাতিল হওয়া ২২ জানুয়ারি ২০০৭-এর নির্বাচনে সিলেট ৫ আসন থেকে নির্বাচন করার ঘোষণা দেয় এবং এ উপলক্ষে স্বঘোষিত প্রিন্সিপাল হাবীব লন্ডন যায়। প্রবাসী লন্ডনী সরলমনা ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী লোকদের নিকট হতে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে আনে। মাদ্রাসা উন্নয়নের কথা বলে এসব টাকা আনলেও তার ব্যক্তিগত স্বার্থে ও ধর্মান্ধ সন্ত্রাসবাদের কাজে ব্যয় করেছে বলে প্রবাসীদের ধারণা। তার একান্ত সহযোগী মাওলানা শাহিনুর পাশা তার সকল প্রকার কুকর্মের সাক্ষী ও মদদ দানকারী।

এহেন ব্যাক্তিকে যখন হেফাজতের হেজাজতে দেখতে পাওয়া যায়, ভুরু কুঁচকে আসে বৈকি। আল্লামা শফির মুজাহিদ বাহিনী গঠন করা নিয়ে নাহয় আরেকদিন বলি, আজ বললে অনুভূতিতে বেশী আঘাত পড়ে যেতে পারে।

Click This Link
Click This Link

১৪৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

পেট্রল বলেছেন: স্টিকি কইরা বাচ্চা পুলাটারে হুদাই জানা আপা ভয় দেখাইলেন

১৪৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

শাকিল সারোয়ার বলেছেন: অনেক দিন পর গালাগালি কম দিয়ে লেখালেখির যুক্তি ভালো লাগল।

১৫০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

উযায়র বলেছেন: দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ওই উযায়র! অক্ষরজ্ঞান তো আছে না কি??? জানা আপু কি লিখে গেছে পড়ো নাই??

যদি হুবহু পোস্ট পাও, লিংক দাও, না পারলে একটা পকপক করবানা এখানে, ল্যাদানোর কারন পরিবেশ বাজে করে তুলেছ।


আমার কাছে লিন্ক নাই, লজিক আছে। আপনার কাছে লজিক আছে ???
আর অভ্দ্র ভাষায় কথা কন কেন ? মানুষ যুক্তি হারিয়ে উন্মাদ হলেই তো এরূপ ভাষা ব্যবহার করে !

১৫১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

আবু শরীফ মাহমুদ খান বলেছেন: এই ধরনের পোস্ট স্টিকি করে সামু আবার ব্লগে ইসলাম বিরোধী মনোভাব প্রকাশ করল।

১) যে লেখক কোরআনের অনেক আয়াত দিয়ে ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করেছেন তিনি কি কোরআনের আলেম?
২) তিনি যে হাদীসের ব্যাখ্যা দিচ্ছে তিনি হাদীস বিশারন?
৩) কোরআন হাদীস কি এত সাধারণ ব্যাপার যে কেউ নিজের ব্যাখ্যা দিয়ে দিবে?
৪) কোরআন ও হাদীসের ব্যাখ্যা দেবার যোগ্যতা কি কি তা কি লেখক জানে?
৫) আল্লামা শফি সহ হেফাজতের আলেম ওলামারা যারা জীবনের একদম শিশু বয়স থেকে আজ পর্যন্ত শুধু ধর্ম নিয়ে আছে লেখক কি তাঁদের ভুল বলছেন?
৬) আলেমরা আলেমদের ভুল ধরতে পারে কিন্তু যে কেউ কোরআনের বাংলা অনুবাদ পড়ে কি করে শীর্ষ আলেমদের বিরিদ্ধে লিখতে পারে?

১৫২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

বাংলাদেশি বাংগালী। বলেছেন: faltu o baje post

১৫৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০১

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: লেখকের ইসলামী জ্ঞানের দৌড় সম্পর্কে আলোচনা করা যাক-

লেখক বলেছেনঃ
পিতামাতার প্রতি আমাদের যে আন্তরিক শ্রদ্ধা ও সম্মানবোধ তা কি কোন সংসদে পাশ করা আইনের কারণে?
সম্মানবোধ আইন থেকে না আসলেও সম্মানহানীর বিষয়টা আইন থেকেই আসে। আপনার পিতাকে গালি দিলে "মানহানী" মামলা করার অধিকার দিয়েছে সংসদে পাশ করা আইন। তাহলে, মুহম্মদ (সা) কে গালি দিলে তার শাস্তি সংসদে পাশ করা আইন কেন দেবেনা?

আপনি উদ্ধৃতি দিয়েছেনঃ
এবং যে কেউ ঈমানের পরিবর্তে কুফরী গ্রহণ করে নিশ্চিতভাবে সে সরল পথ হারায়।’ ঈমান আনার পর ধর্মত্যাগ করে কুফুরী মতবাদ গ্রহণ করার নাম ‘ইরতিদাদ’ বা ধর্মত্যাগ

আপনি নিজেই তাদের ধর্মত্যাগীদের কাফির হবার রেফারেন্স দিয়েছেন। তাহলে আপনার সূত্রানুসারে কোরআনে খুজতে গেলে কাফিরদের ব্যাপারে যা নির্দেশ পাওয়া যাবেঃ

وَدُّوا لَوْ تَكْفُرُونَ كَمَا كَفَرُوا فَتَكُونُونَ سَوَاءً ۖ فَلَا تَتَّخِذُوا مِنْهُمْ أَوْلِيَاءَ حَتَّىٰ يُهَاجِرُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ ۚ فَإِن تَوَلَّوْا فَخُذُوهُمْ وَاقْتُلُوهُمْ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ ۖ وَلَا تَتَّخِذُوا مِنْهُمْ وَلِيًّا وَلَا نَصِيرًا [٤:٨٩]

তারা চায় যে, তারা যেমন কাফের, তোমরাও তেমনি কাফের হয়ে যাও, যাতে তোমরা এবং তারা সব সমান হয়ে যাও। অতএব, তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহর পথে হিজরত করে চলে আসে। অতঃপর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর। তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না এবং সাহায্যকারী বানিও না।

[নিসাঃ ৮৯]

তাহলে আপনার লজিকের ধারা অনুসারে আমাদের এটাই মানতে হচ্ছে।

আপনি নিজে উদ্বৃতি দিয়েছেনঃ

হে মোমেনগণ! তোমাদের মধ্যে কেঊ দীন হতে ফিরে গেলে নিশ্চয়ই আল্লাহ্ এমন এক স¤প্রদায় আনবেন যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন যারা তাকে ভালবাসবে, তারা মুমিনদের প্রতি কোমল ও কাফিরদের প্রতি কঠোর হবে, তারা আল্লাহ্র পথে জিহাদ করবে এবং কোন নিন্দুকের নিন্দার ভয় করবে না

আপনার দেয়া আয়াতেই মেলে, কাফিরদের প্রতি কঠোর হবে যেহেতু একটু আগেই বলেছেন, ধর্মত্যাগীরা কাফের তাহলে কঠোর হবার রেফারেন্স কাদের ব্যাপারে নিজেই বলুন।


আপনি বলেছেনঃ

বুখারীসহ অন্য চারটি উল্লেখযোগ্য হাদীস গ্রন্থে এটি সংকলিত হওয়া সত্ত্বেও কোরআনের শিক্ষা পরিপন্থি হবার কারণে হাদীসটি আক্ষরিক অর্থে গ্রহণযোগ্য নয়

আপনার দেয়া রেফারেন্স থেকেই জানা গেল কাফেরদের বিরুদ্ধে কোরআনের আদেশ কি। কুরআন যদি হত্যার আদেশ দেয় তাহলে বুখারীর হাদীসে হত্যার আদেশ সংকলিত হলে তা পরিপন্থি হয় কিভাবে??


শুনেন, যে বিষয়ে জ্ঞান কম সে বিষয় নিয়ে লিখতে আসবেন না এতে নিজেই ঝামেলায় পড়বেন, অন্যকেও পড়াবেন। ইমাম বুখারী (র) বেকুব ছিলেন না যে তিনি বুঝে শুনে কোরআন বিরুদ্ধ জাল হাদীস সংকলন করবেন। বেকুবটা হইলেন আপনি, নিজেই রেফারেন্স দিয়ে ভুল বিষয়ের উপর পোষ্ট দিলেন।

১৫৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

হাছুইন্যা বলেছেন: লেখক এই জ্ঞানী পোস্ট দিয়া কোথায় হারাইয়া গেলেন??

১৫৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

এ সামাদ বলেছেন: এই ধরনের পোস্ট স্টিকি করে সামু আবার ব্লগে ইসলাম বিরোধী মনোভাব প্রকাশ করল।

১) যে লেখক কোরআনের অনেক আয়াত দিয়ে ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করেছেন তিনি কি কোরআনের আলেম?
২) তিনি যে হাদীসের ব্যাখ্যা দিচ্ছে তিনি হাদীস বিশারন?
৩) কোরআন হাদীস কি এত সাধারণ ব্যাপার যে কেউ নিজের ব্যাখ্যা দিয়ে দিবে?
৪) কোরআন ও হাদীসের ব্যাখ্যা দেবার যোগ্যতা কি কি তা কি লেখক জানে?
৫) আল্লামা শফি সহ হেফাজতের আলেম ওলামারা যারা জীবনের একদম শিশু বয়স থেকে আজ পর্যন্ত শুধু ধর্ম নিয়ে আছে লেখক কি তাঁদের ভুল বলছেন?
৬) আলেমরা আলেমদের ভুল ধরতে পারে কিন্তু যে কেউ কোরআনের বাংলা অনুবাদ পড়ে কি করে শীর্ষ আলেমদের বিরিদ্ধে লিখতে পারে?

১৫৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: লাস্ট মাস দুয়েকের কয়েকটা স্টিকি পোস্টের এই অবস্থা কেনো, মাইনাস খাইতে খাইতে কি এগুলা সরানো লাগবে?

১৫৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

জাতির চাচা বলেছেন: শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারনে পবিত্র ধর্মগ্রন্থের অপব্যাখা কাম্য নয়। এ ধরনের পোষ্টের করনেই ব্লগগুলো আজ বিতর্কিত।

১৫৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮

রাহুল বলেছেন: এই দেশের মানুষগুলান শুইন্যা মুসলমান অথবা মুসলমানি দিছে তাই মুসলমান অথবা জন্ম মুসলমানের ঘরে তাই মুসলমান।

লেখাপড়া নাই। দেশটা অশিক্ষিত, অর্ধ শিক্ষিত এবং কুশিক্ষিতদের ভারে নুয়ে পড়েছে।

১৫৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: এই অসাধারণ লেখাটি স্টিকি করার জন্যে সামুকেঅসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
দারুণ পোস্ট। সবার চোখ খুলে যাবে। :)

১৬০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আরে বাহ! অনেকের জ্ঞানের বহর দেখে দারুণ আনন্দ লাগছে! যাক কি আর করা!

১৬১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

উযায়র বলেছেন: শাহাবাগের আন্দোলন হাইজাক হয়েছে ক্ষমতাশীলদের দ্বারা, হেফাজত হাইজাক করতে পারেনি বি এন পি বা জামাত

Click This Link

১৬২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮

আমার স্বপ্নগুলি বলেছেন: ভাই, গুস্তাখি মাফ! আমার মতে আপনিই হাইকোর্ট দেখায়ে ছাড়লেন!

১৬৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭

ফারুক মাহমুদ বলেছেন: কে বা কারা তাদের নিজেদের ব্লগে" ???? তুই মিথ্যুক তুই মিথ্যুক

১৬৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯

ফারুক মাহমুদ বলেছেন: এ সামাদ বলেছেন: এই ধরনের পোস্ট স্টিকি করে সামু আবার ব্লগে ইসলাম বিরোধী মনোভাব প্রকাশ করল।

১) যে লেখক কোরআনের অনেক আয়াত দিয়ে ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করেছেন তিনি কি কোরআনের আলেম?
২) তিনি যে হাদীসের ব্যাখ্যা দিচ্ছে তিনি হাদীস বিশারন?
৩) কোরআন হাদীস কি এত সাধারণ ব্যাপার যে কেউ নিজের ব্যাখ্যা দিয়ে দিবে?
৪) কোরআন ও হাদীসের ব্যাখ্যা দেবার যোগ্যতা কি কি তা কি লেখক জানে?
৫) আল্লামা শফি সহ হেফাজতের আলেম ওলামারা যারা জীবনের একদম শিশু বয়স থেকে আজ পর্যন্ত শুধু ধর্ম নিয়ে আছে লেখক কি তাঁদের ভুল বলছেন?
৬) আলেমরা আলেমদের ভুল ধরতে পারে কিন্তু যে কেউ কোরআনের বাংলা অনুবাদ পড়ে কি করে শীর্ষ আলেমদের বিরিদ্ধে লিখতে পারে?

১৬৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

বাঙ্গাল৭১ বলেছেন: তথ্য বহুল পোষ্ট । কেউ কেউ লেখেকের ইসলামী শিক্ষা নিয়ে প্রশ্ন করেছেন।
তাকে যদি আমি প্রশ্ন করি যত লক্ষ আলেম মিতিঝলে ব্লগারদের শাস্তি চাইলেন তাদের ১% কি ব্লগ বোঝে?

১৬৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭

ববিজী বলেছেন: লেখাটা যদিও কপি পেষ্ট । তবুও খারাপ না, কিছু কিছু অপব্যাখ্যা আছে। তবে এসব লেখা সামুতে ভালই জনপ্রিয়তা পায়। কিন্তু জনাব নিজের জন্মদাতা পিতাকে গালী দিলে যেরকম মানুষ ক্ষেপে যায়, ঠিক তেমনি মানুষের ধর্ম বিশ্বাস নিয়ে কেউ সরাসরি গালিদিলেও মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়। যা কারো কাম্য নয়। ধর্ম বিশ্বাস বা পালন না করা এক জিনিষ, ধর্ম প্রবত্তাদের গালী দেওয় ভিন্ন জিনিষ।

১৬৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

মুহাম্মদ মইনুল হুদা বলেছেন: ফালতু পোষ্ট। অহেতুক বিতর্ক সৃষ্টি করার জন্য।

১৬৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১২

কাঠুরে বলেছেন: শেষমেশ এই পোস্ট স্টিকি করে ব্লগারদেরই হাইকোর্ট দেখাল সামু করতিপক্ষ

১৬৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩

প্রতিবাদী বলেছেন: এই কমেন্টটা দেখলেই সবাই বুঝতে পারবেন কিভাবে কার মেইল বা ফোন পেলে সামুতে পোস্ট স্টিকি করা হয়।




সামু এখনো এইসব সবাকের হাত থেকে মুক্তি পায়নি

১৭০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩

আবু সালেহ বলেছেন:


এরা কি বলেছে দেখেছেন কি?????যদিও আপনারা কানা...... দেখেও দেখেন না .....আর সাথে প্রতিবাদি ভাইয়ের লিংকটাও দেখেন কাদের মেইল পেলে পোস্ট স্টিকি হয়....

আর এই পোস্ট যে স্টিকি হবে তা বোঝা গেছে অনেক আগেই.....এটা এখন খুবই সাধারন.....
তেমনি সাধারন হইছে আপনি যদি এখন এদের বিপক্ষে কিছু বলেন...তাহলে আপনার পোস্ট হাওয়া হতে খুব বেশী সময় লাগবে না আর সাথে সামুর ব্যান তো আছেই........

১৭১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫

জাতিস্বর বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++

১৭২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

আকাশ নীল বলেছেন: উদ্দেশ্যমূলকভাবে কোরআন-হাদীসের ভুল ব্যাখ্যা ও ভুল উদাহরণ ।

১৭৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪

প্রীতম ব্লগ বলেছেন: সামুব্লগ আবারো এ ধরণের পোষ্ট ষ্টীকি করার মাধ্যমে নিজেদের সততাকে প্রশ্নবিদ্ধ করলো।

১৭৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

ধৈঞ্চা বলেছেন: এ তো দেখি কেচৌঁ খুড়তে সাপ বের হওয়ার অবস্থা, বিগত ষ্টিকি পোষ্টগুলোর মন্তব্য এনালাইসিস করলে যে ম্যাসেজ পাওয়া যায় তাতে সামুর লজ্জিত হওয়ার কথা।

১৭৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬

শুভ জািহদ বলেছেন: একটা বাঁশমারা উত্তর দিতে চাইছিলাম। দেখলাম অনেক ভাই উত্তর দিয়া দিছে। তাই আর কিছু বললাম না। যাক একটা বইয়ের লিংক দেই। পইড়া নিয়েন।


ডাউনলোড লিংক: http://www.mediafire.com/?2x623cgkg43y7ry

১৭৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

নােয়ফ চৌধুরী বলেছেন: লেখক পোস্ট প্রসব করে গায়েব হয়ে গেছে। X((

১৭৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

হুমায়ূন লিটন বলেছেন: খুব কাজের পোস্ট। প্রিয়তে নিলাম। যুক্তিনির্ভর পোস্ট। পোস্টটি স্টীকী করার জন্য সামুকে ধন্যবাদ।

১৭৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭

কামরুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: মডুদেরকে বলছি,এই পোস্টে যতেষ্ট মিত্যা কথা বলা হয়েছে। আর অনেক ব্লগার ও বলতেছেন এটা কপি-পেস্ট পোস্ট তা হলে এটা স্টিকি করা হয় কেমনে? না এখনো বলবেন আপনারা নিরপেক্ষ? আমার মতে আপনারা আর নিরপেক্স না বলে সরারারি বলেন নাস্তিকদের সাহায্যকারি তাহলে আরো অনেক বেশি দাম পাবেন।

১৭৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

কামরুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: আর লেখক যদি এতো গিয়ানি আতো বড় মিথ্যা কতা দিয়ে পোস্ট সাজিয়ে প্রসব করতে পারছে তা হলে কোনো কমেন্টের রিপ্লাই দেয় না কেন?

১৮০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪

হরিসূধন বলেছেন: সামু এই ধরনের পোষ্ট স্টিকি করে আবার ও প্রমান করলো তারা নাস্তিকদের লালন পালন করলে। সত্যেই সামুর কপালে শনি আছে।
এই ভাবে নাস্তিক অথবা তাদের ছুপা অনুসারীদের সার্পোট করে যাচ্ছে সেই শুরু থেকে আমি তার একজন সাক্ষী। সারাদেশের প্রায় সব মিড়িয়া যখন হলুদ সাংবাধিকতায় লিপ্ত তখন সামু ও গান ধরছে ইনুদের। বেঁচে থাকতে তারা বাঁচতে পারবে না।

আর লেখক "তথা কথিত নাস্তিক" কাদের কে বুঝাইছেন? যাদের কে বুঝাইছেন তারা ও লজ্জা পাইতেছে।

১৮১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

রুদ্র মানব বলেছেন: যারা কপিপেস্ট বইলা এতক্ষন লাফাইতেছেন ,

তারা প্রমাণ দিতে পারলেন না কেন লেখাটা কপিপেস্ট ??? আসল লেখা থেকে থাকলে লিংক দেওয়ার হেডম নাই নাকি
:P :P :P


প্লিজ তারাতারি তথ্য প্রমাণসহ এই লেখা কপিপেস্ট যে তা প্রমাণ করুণ । নইলে আপনারা ছাগলের ৩ নং বাচ্চার মত লাফানো বন্ধ করেন ।

১৮২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

শরীফ িবিড বলেছেন: একটি মিথ্যার সাফাই গাইতে এসে নিজের অজ্যান্তেই কোরান-হাদিসের সত্য সুন্দর দিকগুলো লেখক বর্ণনা করে গেছেন। এ জন্য সাধারনভাবে লেখক ধন্যবাদ পাবার যোগ্য, কিন্তু কোরানের একটি আয়াতের কারনে তা দেয়া সম্ভব হল না। আয়াতটি হল "ইন্না মা আমল বিন নিয়ত" অর্থাত নিয়তে যদি সঠতা থাকে তবে যত ভাল কাজই করেন না কেন তার কোন মূল্য আল্লাহর কাছে নাই।

আর মিথ্যাটি হল হেফাজতে ইসলামের নেতৃবৃন্দ সব নাস্তিকের শাস্তির বিষয়ে বলেন নাই, শুধু মাত্র যারা আল্লাহ এবং রাসূলকে নিয়ে কঠাক্ষ করে বাজে কথা বলে সাধারন মানুষের ধর্মানুভুতিতে আঘাত দিয়েছে শুধুমাত্র তাদের শাস্তির কথা বলা হয়েছে।

১৮৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

স্বপ্নতরী (রাজু) বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম তাদের কাম করে যাবার পর সবাই দেখি এখন তাদের খুত বের করতে হাত-পা ধুঁয়ে নেমেছে।

যদি তারা এতটা খারাপ প্রজাতী হয় তবে ৬ তারিখ সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশের (অতি বুদ্ধির) বুদ্ধি-জীব(!) গন কোথায় ডিমে তা দিচ্ছিলেন? আগেই কেন তাদের বিরুদ্ধে কথা বলেনি। তার মানে আমাদের পিছে বলার সাহস(!) আছে সামনে কিছু বলতে ব্লাডারের চাপ পড়ে মুত্র বিসর্জন হয়ে যায়।

এবারতো নিজের চরকায় তেল দে মানুষ!

১৮৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

নায়করাজ বলেছেন:

দৈনিক আমার দেশের উপদেষ্টা এই বিখ্যাত স্বঘোষিত নাস্তিকগুরু ফরহাদ মাজহারের কল্লা কবে নামাবেন মাননীয় হেফাজতে ইসলাম ?









প্রবর্তনার ফরিদা আক্তারের (মাঝখানের মহিলাটি) সঙ্গে তিনি লিভ টুগেদার করলেও উনি এখন সাচ্চা মুসলমান, তাই না ?




আরেক বিখ্যাত প্লেবয় নাস্তিকগুরু এবং বাংলাদেশে ভ্যালেনটাইনস ডে -নামের বেলেল্লাপনার আমদানীকারক শফিক রেহমান। তিনিই সেই লোক, যিনি খালেদা জিয়ার ভাষণ লিখে দেন। তার কল্লা কবে নিবেন মাননীয় হেফাজতে ইসলাম ?



এই প্লেবয় নাস্তিক মহিলা দেখলেই লাল গোলাপ উপহার দেন।



কেবল জায়গামতো কানেকশন থাকার কারণে এই নাস্তিকেরা আস্তিকদের গুরু হিসেবে থেকে যাবেন, নাকি কল্লা হারাবেন, মাননীয় হেফাজতে ইসলাম ?

১৮৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

আলুমিয়া বলেছেন: লেখাটি ষ্টিকি করার জন্য সামহোয়ারকে ধন্যবাদ। যারা চায় না মানুষ জানুক - স্পেশিয়ালি তরুন যারা -যারা চায় হেফাজত/জামাত কিছু একটা বলে গোলামাল স্বষ্টি করুক - তারাই পোষ্ট টির ষ্টিকি করার বিরোধিতা করছেন।

কামরুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: মডুদেরকে বলছি,এই পোস্টে যতেষ্ট মিত্যা কথা বলা হয়েছে।
-- কোনটা মিথ্যা কথা বলেছেন রেফারেন্স সহ ব্যাখ্যা করেন।

ফারুক মাহমুদ বলেছেন: এ সামাদ বলেছেন: এই ধরনের পোস্ট স্টিকি করে সামু আবার ব্লগে ইসলাম বিরোধী মনোভাব প্রকাশ করল।
-- ব্যাখ্যা করেন। পুরা পোষ্টটাতে কোরানের আয়াতের ব্যাখ্যা করা হয়েছে। কোরানের আয়াত ইসলাম বিরোধী হয়ে গেল কবে থেকে।আপনার যুক্তি থাকলে আপনে লিখে জানান।আমারতো মনে হয় লেখক অনেক পড়াশুনা করেই লেখাটা লিখেছেন। তা সে যেই লিখে থাকুক।

আপনার প্রশ্ন গুলার উত্তর আমি দেইঃ
ফারুক মাহমুদ বলেছেন: এ সামাদ বলেছেন: এই ধরনের পোস্ট স্টিকি করে সামু আবার ব্লগে ইসলাম বিরোধী মনোভাব প্রকাশ করল।

১) যে লেখক কোরআনের অনেক আয়াত দিয়ে ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করেছেন তিনি কি কোরআনের আলেম?

--মনে হয় আলেম না। তাতে কি যায় আসে। আপনার যদি মনে হয় উনি ভুল বলেছেন- রেফারেন্স সহ ব্যখ্যা দেন।


২) তিনি যে হাদীসের ব্যাখ্যা দিচ্ছে তিনি হাদীস বিশারন?
---মনে হয় না। ১ নং উত্তর দেখেন।

৩) কোরআন হাদীস কি এত সাধারণ ব্যাপার যে কেউ নিজের ব্যাখ্যা ।দিয়ে দিবে?
জ্বি সাধারন ব্যাপার।সহজ ভাষায় মানুষের জন্য গাইডেন্স। না হইলে রাসুল (সাঃ) নিজে বলতেন না - তোমাদের জন্য দেয়া হয়েছে কোরান ও হাদীস। আর আল্লাহ বলেছেন - ইকরা। কখনও কোথাও বলেননি - মুফতি, আল্লামা, শাইখুল এদের কাছে গিয়ে কোরান ও হাদিস শুন।

৪) কোরআন ও হাদীসের ব্যাখ্যা দেবার যোগ্যতা কি কি তা কি লেখক জানে?
--আল্লাহ এটার জন্য কোন সার্টিফিকেশনের ব্যাবসহা করেন নাই। উনি প্রথম বলেছেন ইকরা। আর বল্গ মানে এটা না যে আমাকে ফাজিল/কামেল পাশ করে এখানে লিখতে হবে।
আবার বলি আপনার যোগ্যতা থাকলে যুক্তি দিয়ে লিখেন -কোথায় লেখক ভুল বলেছেন

৫) আল্লামা শফি সহ হেফাজতের আলেম ওলামারা যারা জীবনের একদম শিশু বয়স থেকে আজ পর্যন্ত শুধু ধর্ম নিয়ে আছে লেখক কি তাঁদের ভুল বলছেন?
----লেখক তো তার ব্যাখ্যা/রেফারেন্স দিয়ে বলেছেন কোথায় তারা ঠিক বলেননি।

৬) আলেমরা আলেমদের ভুল ধরতে পারে কিন্তু যে কেউ কোরআনের বাংলা অনুবাদ পড়ে কি করে শীর্ষ আলেমদের বিরিদ্ধে লিখতে পারে?
-----এটা কি কোরান হাদিসের কোথাও লেখা আছে নাকি? হাহাহাহহাহা

আমি জানি অযথাই সময় নষ্ট করে আপনার প্রশ্নগুলার উত্তর দিলাম। যার মাথা থেকে এধরনের প্রশ্ন আসতে পারে - সে যে কিছুই বুজবে এটা জেনেও লিখলাম।

আবারও কোরানের প্রথম শব্দ - ইকরা।

১৮৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

Engr. Atiqur Rahman বলেছেন: নীলতিমি বলেছেন: সাম্প্রদায়ীকতা উস্কে দেয়ার জন্য সামুকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো জরুরী হয়ে গিয়েছে !

১৮৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

রওনক বলেছেন: আসলে ব্লগাররা সামুর চরিত্র বুঝে গেছে, তারা আজকাল আর সামুতে আসতে চায় না। তারচেয়ে ফেসবুকে থাকাটাকেই বেশি নিরাপদ ও অর্থবহ মনে করে। এতে সামুর হিট কমে গেছে। তাই সামু হিট বারাতে উঠে পরে লেগেছে।

সেই সময় তারা এই পোস্ট টা হে পেল, কোরআন আছে, হাদিস আছে, কেচালও আছে। কোরআন/হাদিস দিয়ে হেফাজত পন্থিদের হাতে রাখলো, আবার ইসলাম বিরোধীদের জন্য কেচাল তো আছেই। আর কি চাই, করো স্টিকি!!

এই পোস্টের যেমন হিট বারলো, তেমন অনেকেই যারা সামুতে লেখা ছেরে দিয়েছে তারাও ইসলামের নামে এই মিথ্যাচার সহ্য করতে না পেরে পোস্ট দিলো।

এক ধাক্কায় সামুর হিট দ্বিগুন!!!! তালিয়া বাজাও পোলা পান।

১৮৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

আজাদ আল্-আমীন বলেছেন: কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: লেখকের ইসলামী জ্ঞানের দৌড় সম্পর্কে আলোচনা করা যাক-

লেখক বলেছেনঃ
পিতামাতার প্রতি আমাদের যে আন্তরিক শ্রদ্ধা ও সম্মানবোধ তা কি কোন সংসদে পাশ করা আইনের কারণে?
সম্মানবোধ আইন থেকে না আসলেও সম্মানহানীর বিষয়টা আইন থেকেই আসে। আপনার পিতাকে গালি দিলে "মানহানী" মামলা করার অধিকার দিয়েছে সংসদে পাশ করা আইন। তাহলে, মুহম্মদ (সা) কে গালি দিলে তার শাস্তি সংসদে পাশ করা আইন কেন দেবেনা?

আপনি উদ্ধৃতি দিয়েছেনঃ
এবং যে কেউ ঈমানের পরিবর্তে কুফরী গ্রহণ করে নিশ্চিতভাবে সে সরল পথ হারায়।’ ঈমান আনার পর ধর্মত্যাগ করে কুফুরী মতবাদ গ্রহণ করার নাম ‘ইরতিদাদ’ বা ধর্মত্যাগ

আপনি নিজেই তাদের ধর্মত্যাগীদের কাফির হবার রেফারেন্স দিয়েছেন। তাহলে আপনার সূত্রানুসারে কোরআনে খুজতে গেলে কাফিরদের ব্যাপারে যা নির্দেশ পাওয়া যাবেঃ

وَدُّوا لَوْ تَكْفُرُونَ كَمَا كَفَرُوا فَتَكُونُونَ سَوَاءً ۖ فَلَا تَتَّخِذُوا مِنْهُمْ أَوْلِيَاءَ حَتَّىٰ يُهَاجِرُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ ۚ فَإِن تَوَلَّوْا فَخُذُوهُمْ وَاقْتُلُوهُمْ حَيْثُ وَجَدتُّمُوهُمْ ۖ وَلَا تَتَّخِذُوا مِنْهُمْ وَلِيًّا وَلَا نَصِيرًا [٤:٨٩]

তারা চায় যে, তারা যেমন কাফের, তোমরাও তেমনি কাফের হয়ে যাও, যাতে তোমরা এবং তারা সব সমান হয়ে যাও। অতএব, তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহর পথে হিজরত করে চলে আসে। অতঃপর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর। তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না এবং সাহায্যকারী বানিও না।

[নিসাঃ ৮৯]

তাহলে আপনার লজিকের ধারা অনুসারে আমাদের এটাই মানতে হচ্ছে।

আপনি নিজে উদ্বৃতি দিয়েছেনঃ

হে মোমেনগণ! তোমাদের মধ্যে কেঊ দীন হতে ফিরে গেলে নিশ্চয়ই আল্লাহ্ এমন এক স¤প্রদায় আনবেন যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন যারা তাকে ভালবাসবে, তারা মুমিনদের প্রতি কোমল ও কাফিরদের প্রতি কঠোর হবে, তারা আল্লাহ্র পথে জিহাদ করবে এবং কোন নিন্দুকের নিন্দার ভয় করবে না

আপনার দেয়া আয়াতেই মেলে, কাফিরদের প্রতি কঠোর হবে যেহেতু একটু আগেই বলেছেন, ধর্মত্যাগীরা কাফের তাহলে কঠোর হবার রেফারেন্স কাদের ব্যাপারে নিজেই বলুন।


আপনি বলেছেনঃ

বুখারীসহ অন্য চারটি উল্লেখযোগ্য হাদীস গ্রন্থে এটি সংকলিত হওয়া সত্ত্বেও কোরআনের শিক্ষা পরিপন্থি হবার কারণে হাদীসটি আক্ষরিক অর্থে গ্রহণযোগ্য নয়

আপনার দেয়া রেফারেন্স থেকেই জানা গেল কাফেরদের বিরুদ্ধে কোরআনের আদেশ কি। কুরআন যদি হত্যার আদেশ দেয় তাহলে বুখারীর হাদীসে হত্যার আদেশ সংকলিত হলে তা পরিপন্থি হয় কিভাবে??


শুনেন, যে বিষয়ে জ্ঞান কম সে বিষয় নিয়ে লিখতে আসবেন না এতে নিজেই ঝামেলায় পড়বেন, অন্যকেও পড়াবেন। ইমাম বুখারী (র) বেকুব ছিলেন না যে তিনি বুঝে শুনে কোরআন বিরুদ্ধ জাল হাদীস সংকলন করবেন। বেকুবটা হইলেন আপনি, নিজেই রেফারেন্স দিয়ে ভুল বিষয়ের উপর পোষ্ট দিলেন।

১৮৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০১

তাহিতি তাবাসুম বলেছেন: তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে
এই কথাটা পোস্টটাকে হাল্কা করে দিল এবং পোস্টের গুরুত্ব কমিয়ে দিল।

১৯০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৪

ধ্রুব... বলেছেন: মেঘ বলেছে যাব যাব বলেছেন: মরণের আগে বলেছেন: মহাপাগল বলেছেন: এই পোষ্ট ষ্টিকি হওয়ার মতো নয়। সামহয়্যার আরেকটি বিতর্ক তৈরী করল। রিপোষ্ট করলাম।

১৯১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৭

আলুমিয়া বলেছেন: Engr. Atiqur Rahman বলেছেন: নীলতিমি বলেছেন: সাম্প্রদায়ীকতা উস্কে দেয়ার জন্য সামুকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো জরুরী হয়ে গিয়েছে

সামু একটা মাধ্যম। আর তার মাধ্যমে আপনি/আমি আমাদের মতামত প্রকাশ করতে পারছি তা কেউ শুনুক বা না শুনুক। আপনার কথা মত নিজেরাই নিজেদের গলা টিপে ধরছি আর নিজেরাই সেই মাধ্যমে বলছি আমাদের মুখ বন্ধ করে দাও। আমরা এট গাধা কেন?

১৯২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১০

শিক্ষানবিস বলেছেন: আমি এই পোষ্টের লেখককে বলছি, পোষ্ট দাতাকে নয় :
এক: আল কুরআনে কোথাও মুরতাদদের দুনিয়াবি শাস্তির কথা নেই, এটা শাপলা-চত্বরীরা ভাল মত জানে। এমনিভাবে যারা মুনাফিক তাদের জন্যও কোন ইহকালীন শাস্তি নির্ধারিত নেই।

দুই. কিন্তু যারা মুসলমান অধ্যুসিত সমাজে ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে, ধর্ম ও তার প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষতি সাধন করতে চেষ্টা করে, এগুলোর বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচরণা চালায়, আল্লাহ ও নবীর বিরুদ্ধে কুটসা ছড়ায় তাদের জন্য কি কোন জাগতিক শাস্তির কথা আল কুরআনে আছে? আপনার নজরে কি পড়েছে?
পোষ্ট দিয়ে সরে পড়লে চলবে না। উত্তর দিতে হবে।

তিন. আল কুরআন আল হাদীসের সাথে আরেকটি বিষয় মুসলমানদের সর্বদা মানতে হয়। সেটা হল, ইজমা বা মুসলিম উম্মাহর সর্ব-সম্মত ঐক্যমত। যারা ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে চুপচাপ না থেকে সমাজে বিশৃংখলা সৃষ্টি করে, অন্যকে তার মতাদর্শে প্রভাবিত করতে চায়, ইসলামী সরকারের দায়িত্ব হল তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা বা মৃত্যুদন্ড প্রদান করা। এ বিষয়ে আবু বকর রা. এর খেলাফতকালে ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তা বাস্তবায়ন করা হয়।
কিন্তু কোন ব্যক্তি বা সংগঠনের এটা বাস্তবায়ন করার অধিকার নেই। তবে তারা সরকারের কাছে অহিংস পন্থায় দাবী করতে পারে।

চার. যখন ধর্ম-ভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী তোলা হয়, তখন কেন আল কুরআন আল-হাদীস এভাবে ঘাটাঘাটি করে দেখা হয় না, দাবীটা কতটুক ইসলাম সম্মত?

১৯৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৫

পলপট বলেছেন: অতএব ইকরামার মত একজন খারেজী, অবিশ্বস্ত ও অনির্ভরযোগ্য রাবী (বা বর্ণনাকরী)-র সূত্রে বর্ণিত কোন হাদীসের উপর ভিত্তি করে মৃত্যুদন্ডের মত গুরুতর শাস্তির বিষয়টি মোটেও বিবেচ্য নয়

বাংলাদেশের প্রায় সকল মুসলমান বিখ্যাত হানাফী মাজহাব বর্নিত ইসলামী আইন অনুযায়ী তাদের সামগ্রীক ধর্মীয় জীবন পরিচালনা করেন। যে আইনের অনেক গুরুত্বপুর্ন বিষয়ে হযরত ইকরামা রহমাতুল্লাহি উনার মতামত, বর্ননা খুব গুরুত্বের সাথে গ্রহন করা হয়েছে।

স্টিকি পোষ্টের লেখক যদি আইনের সব ধারা জানতো তবে এমন উস্কানীমুলক পোষ্ট লেখার সাহস করতো না, ঠিক সামুও যদি এসব বুঝতো তবে এটাকে স্টিকি পোষ্ট করার সাহস করতো না।

সবচে বড় কথা একমাত্র শিয়া সম্প্রদায় এসবের বিপরীত মত পোষন করে। সামু এবং পোষ্ট লেখককে ভাল করে বুঝতে হবে বাংলাদেশ শিয়া অধ্যুসিত দেশ নয় এটা সুন্নী দেশ। আর সুন্নী আলেমরা শুধু কুরআন শরীফ নয় একই সাথে হাদীস শরীফ ইজমা কিয়াস ইত্যাদীকে ইসলামী আইনের উৎস মনে করেন এবং সে অনুযায়ী মত পোষন করেন।

ইসলামী আইনে মুরতাদের শাস্তি মৃত্যুদন্ড এটাই সত্য প্রমানিত।

তবে গনতান্ত্রিক আইন, প্রচলিত আইনে এসব দাবী দাওয়া চাওয়া বা বলার অধিকার সকলে রাখলেও এটা বাস্তবায়নের কোন সম্ভাবনা নাই।

কথিত হেফাজতিরা- শুধুমাত্র ব্লগারদের মানে যারা নাস্তিক তাদের শাসিত্ দাবী করেছে, আসলে একই অপরাধে ফরহাদ মজহার, শফিক রেহমান, সুলতানা কামালদের উপরও একই শাস্তি বর্তায়।

১৯৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২১

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: কোন রিপ্লাই নাই! এইটা কিরকম কালচার? 8-| 8-| 8-|

১৯৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৩

পোকেমোন০০৭ বলেছেন: এমন একজন ব্লগারের পোস্ট স্টিকি করা হলো যাকে পোস্ট দেওয়ার পর আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা।

১৯৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৯

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: নায়করাজ বলেছেন: তো সত্যিই যদি এটা এত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হয় এবং ব্লগাররা এবং তাদের প্রমোট করা ব্লগগুলা এত বড় অপরাধী হয় তাইলে ওই অপরাধের শুদ্ধি নিজের ঘর থেকে করো না কেনো হে লোক দেখানো ঈমানদারগণ। যাও নয়া দিগন্ত আর আমার দেশ বন্ধ করার জন্য শ্লোগান তোলো, নাস্তিক বুদ্ধিজীবিদের প্রমোট করার জন্য মাহমুদুর রহমানের পাছায় গরম ডিম ঢোকানোর দাবি জানাও সরকারের কাছে। বদরুদ্দিন উমর আর ফরহাদ মজহার যদি ধর্মের পি মাইরা জীবনকালের দুই তৃতীয়াংশ সময় কাটায়া এই দুইটা পত্রিকায় এখনও লেখালেখি করতে পারে এবং তারপরও নয়া দিগন্ত – আমার দেশ তাগোরে দেশের শীর্ষ বুদ্ধিজীবি হিসেবে মান্য কইরা নিয়মিত সম্পাদকীয় পাতা ছাইড়া দেয় তাইলে সবার আগে নাস্তিকের সংজ্ঞা নির্ধারণ করো এবং সেই মতে চিল্লাফাল্লা করো। নিশ্চয়ই জামায়াতে ইসলামীর মতো ভন্ড দলের মুখোশ উন্মোচন ইসলামের বিরুদ্ধে অবস্থান নয়। আর জামায়াতরে নিয়মিত পিঠ চাপড়ানি দিয়া তাগো যুদ্ধাপরাধী নেতাগো পক্ষে সাফাই গাইলেই ফরহাদ মজহার-বদরুদ্দিন উমর আস্তিক সার্টিফিকেট পায় না!

এবং

(রিপ্লাইবিহীন ১৮৪ নং কমেন্ট)

নায়করাজ ভাই যে পরিমানে উত্তম মধ্যম দিলেন! বাপ্রে! চা মিষ্টির দাওয়াত নেন। একেবারে মুখোশ খোলা কাজকারবার। এককেজি পিলাচ!! =p~ =p~

১৯৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩০

কামরুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: এই পোস্টের লেখক পোস্ট প্রসব করে মারা গেছেন। বেইমানিতো ঠিকে না।

১৯৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: @@সবাইকে বলছি, ব্লগার অনিয়মিত হতেই পারে, আপনারা স্টিকি হলে ব্লগার খোঁজেন কেন বিষয়টি মাথায় ঠিক ঢোকেনা! নাকি আপনাদের ধারণা হাজার খানেক পোস্ট আর বছর পাঁচেক ব্লগিং না করলে "স্টিকি" ব্লগার হওয়া যায় না!?

আপনাদের থিউরি!! ধন্য!!!

আমি মনে করি আমরাই যথেষ্ট প্রতিটি বিষয় এর জবাব দিতে, আপনাদের সুনির্দিষ্ট এবং পোস্ট সংশ্লিষ্ট মন্তব্যে এবং সহব্লগারদেরই জবাবে এটিই হয়ে উঠুক আলোচনার ক্ষেত্র।

দয়া করে কাইজ্জাবাদীদের মতো চিল্লাপাল্লা না করে যুক্তি ও মতবাদ দিন এবং প্রতিষ্ঠা করুন।

কিছুদিন আগে @@স্বর্ণা আপুকেও একই ধরনের লাঞ্ছনা সহ্য করতে হয়েছে, যেন স্টিকি হয়েছে সেটা উনার মহাদোষ হয়ে গেছে, এহেন কুৎসা নেই নে উনার বিরুদ্ধে রটানো হচ্ছিল না। মতের বিপক্ষে লেখা গেলেই চুলকানি উঠে যায়!! যা হোক, কি বলার আছে এখানেই বলেন, পোস্ট পোস্ট এর মতো থাকুক স্টিকিতে!!


হেফাজতের অনেক মানুষ এর বিরুদ্ধে কমেন্টে কমেন্টে অভিযোগ এসেছে, পারলে খণ্ডান,!! লেখক এর লেখার বিরুদ্ধে যা প্রমানাদি আছে, যুক্তি আছে, হাজির করুন!! আজাইরা প্যচাল কেন? নাকি হেরে গেছেন হেফাজতে ব্লগার রা?

১৯৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

মাহিরাহি বলেছেন: অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা

আপনি ভাই খুব পারনেওয়ালা মানুষ।

অপরেরে যে ছোট বলে ঠিক বলে ভাই,

নিজেরে যে বড় বলে বড় সে তাই!!!

২০০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

মাইন রানা বলেছেন: এইসব বিতর্কিত পোস্ট এবং স্টিকি করার কারণেই ব্লগ আজ হুমকির মুখে

২০১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন: এই পোষ্ট ষ্টিকি করে, সামু আবার নিজেকে ইসলাম বিদ্বষী বলে প্রমান করলো। :| :| :|

২০২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০১

কস্কি মমিন বলেছেন: কর্ণেল সামুরাই, আপনি সূরা নিসার যে আয়াত উদ্ধৃত করেছেন, এটি যুদ্ধরত শত্রু এবং সশস্ত্র কাফেরদের জন্য সমভাবে প্রযোজ্য। এতে সেই সব যুদ্ধরত কাফেরদের উল্লেখ করা হয়েছে যারা রসূল (সা.)-কে অস্বিকার করে মিথ্যাবাদী প্রতিপন্ন করেছিল৷ কিন্তু মুরতাদ তো তাদেরকে বলা হচ্ছে যারা ইসলাম গ্রহণ করার পর কুফরি অবলম্বন করেছিল৷ অতএব এ উভয়ের মাঝে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে ৷আপনি ভালকরে পোষ্টটি পড়ে দেখুন এতে বার বার এটিই বুঝানো হচ্ছে শাস্তি মূলত সশস্ত্র রাষ্ট্রদ্রোহীদের জন্য ছিল, ধর্মত্যাগের জন্য নয় ৷ যারা কেবল ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করে অন্য ধর্ম অবলম্বন করেছে আর সশস্ত্র যুদ্ধেও অবতির্ণও হয়নি আর রাষ্ট্রদ্রোহিতাও করেনি তাদের জন্য ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক কোন জাগতিক শাস্তির বিধান নেই৷ এই পার্থক্যটি শিক্ষিত শ্রেণীর কাছে স্পষ্ট হবার কথা ৷ আমার বলার মূল উদ্দেশ্য হল, যেসব ইসলাম ত্যাগীরা মৃত্যুদন্ড লাভ করেছিল, এই শাস্তির কারণ ধর্মত্যাগ নয় বরং কাফিরদের সাথে যোগ দিয়ে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধে অবতির্ণ হওয়া এবং রাষ্ট্রদ্রোহীতা ছিল ৷ শুধু মাত্র ধর্মত্যাগের কারণে রসূল (সা.) কাউকে কোন শাস্তি দেন নি৷ যেমন কুরআন শরীফেও আল্লাহ তালা বলেছেন, লা ইকরাহা ফিদ দীন৷ ধর্মের ব্যাপরে কোন বল প্রয়োগ নেই৷ অথএব ধর্ম অবলম্বন ও বর্জনের ক্ষেত্রে ইসলাম ধর্ম সকলকে পূর্ণ স্বাধীনতা প্রদান করে ৷

২০৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০২

কস্কি মমিন বলেছেন: ‘আমার স্বপ্নগুলি’কে বলছি, লেখক হাইকোর্ট নয বরং ধর্ম জগতের সুপ্রীম কোর্ট কোরআন হতে উদ্ধৃতি দিয়ে কথা বলেছেন। যথেষ্ট যুক্তি প্রমাণের সাথে উগ্রবাসী একশ্রেণীর ধর্মান্ধ মৌলবীদের বিরুদ্ধে তথ্যবহুল আলোচনা করেছেন। এর যুক্তি খন্ডাতে হলে পাল্পা কুরআন ও সহীহ হাদীস হতে প্রমাণাদি উপস্থাপন করতে হবে। গালাগালি বা রাগারাগির কোন কারণ নেই। শুনা কথায় নয় বরং যুক্তিযুক্ত প্রশাণের ভিত্তিতে কথা বলূন। যেমনটি এই লেখক লিখেছেন। প্রমাণাদিসহ এমন লেখা লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

২০৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০৪

ChayapuruSH বলেছেন: হেফাজতে জামাতিদের সামলাইব কে ?

২০৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:১২

কস্কি মমিন বলেছেন:
‘আমার স্বপ্নগুলি’কে বলছি, লেখক হাইকোর্ট নয় বরং ধর্ম জগতের সুপ্রীম কোর্ট কোরআন হতে উদ্ধৃতি দিয়ে কথা বলেছেন। যথেষ্ট যুক্তি প্রমাণের সাথে উগ্রবাসী একশ্রেণীর ধর্মান্ধ মৌলবীদের বিরুদ্ধে তথ্যবহুল আলোচনা করেছেন। এর যুক্তি খন্ডাতে হলে কুরআন ও সহীহ হাদীস হতে প্রমাণাদি উপস্থাপন করতে হবে। গালাগালি বা রাগারাগির কোন কারণ নেই। শুনা কথায় নয় বরং যুক্তিযুক্ত প্রমাণের ভিত্তিতে কথা বলূন। যেমনটি এই লেখক লিখেছেন। প্রমাণাদিসহ এমন লেখা লেখার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।

২০৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২০

আশফাক সুমন বলেছেন: চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন: এই পোষ্ট ষ্টিকি করে, সামু আবার নিজেকে ইসলাম বিদ্বষী বলে প্রমান করলো।---- সহ মত ।

২০৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৩

অতিক্ষুদ্র বলেছেন: “সকল প্রকার ধর্মীয় রাজনীতি বন্ধ করতে হবে; ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে” – এই সব বিষয়ে কুরআন ও হাদিসের রেফারেন্স দিয়ে কোন কপি/পেস্ট বা লিখা কি পোস্ট দাতার কাছে আছে? অথবা লিখবেন?

২০৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৯

মিথ্যুক আমি বলেছেন: যারা বলছেন এইটা ইসলাম বিদ্বেষী পোস্ট দয়া করে মুমিন মুসলমানের মত আল কোরআন বা সহিহ হাদিসের মাধ্যমে প্রমান করুন। কাঠমোল্লাদের মত মানিনা মানিনা না বলে কোরআনের যুক্তি তথ্য এবং তত্তের উপর ভিত্তি করে কথা বলতে শিখুন এতে আল্লাহ্‌ খুশী হবেন বৈকি নারাজ হবেন না।

২০৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

আশফাক সুমন বলেছেন: " ৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন।"-----
পোস্টের শুরুই তো মিথ্যা তথ্য দিয়ে ।
লাখা লাখ মানুষ হয়ে গেল হাজার হাজার !!!!


এই পোস্ট ষ্টিকি হয় কি করে ?
পো(স্ট মাইনাস ।

২১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

শেলী বলেছেন: আপনি হুদায়বিয়ার কথা বললেন যে যেসব মুসলিম মক্কায় ফেরত যাবে তার মানে এই নয় যে তারা ধর্মত্যাগ করবে। কোনোকিছু নিজের থেকে যোগ করাটাও ইসলাম বিরোধী। তবে হেফাজতরা তাদের মৃত্যুদন্ড চাচ্ছেনা, তারা চায় শুধু যারা নবীকে গালি দেয়। সমস্যাটা কি জানেন এদের ছেড়ে দিলে এরা এরপর আরো এমন করবে।

২১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

আলোকন বলেছেন: পলপট বলেছেন: অতএব ইকরামার মত একজন খারেজী, অবিশ্বস্ত ও অনির্ভরযোগ্য রাবী (বা বর্ণনাকরী)-র সূত্রে বর্ণিত কোন হাদীসের উপর ভিত্তি করে মৃত্যুদন্ডের মত গুরুতর শাস্তির বিষয়টি মোটেও বিবেচ্য নয়

বাংলাদেশের প্রায় সকল মুসলমান বিখ্যাত হানাফী মাজহাব বর্নিত ইসলামী আইন অনুযায়ী তাদের সামগ্রীক ধর্মীয় জীবন পরিচালনা করেন। যে আইনের অনেক গুরুত্বপুর্ন বিষয়ে হযরত ইকরামা রহমাতুল্লাহি উনার মতামত, বর্ননা খুব গুরুত্বের সাথে গ্রহন করা হয়েছে।

স্টিকি পোষ্টের লেখক যদি আইনের সব ধারা জানতো তবে এমন উস্কানীমুলক পোষ্ট লেখার সাহস করতো না, ঠিক সামুও যদি এসব বুঝতো তবে এটাকে স্টিকি পোষ্ট করার সাহস করতো না।

সবচে বড় কথা একমাত্র শিয়া সম্প্রদায় এসবের বিপরীত মত পোষন করে। সামু এবং পোষ্ট লেখককে ভাল করে বুঝতে হবে বাংলাদেশ শিয়া অধ্যুসিত দেশ নয় এটা সুন্নী দেশ। আর সুন্নী আলেমরা শুধু কুরআন শরীফ নয় একই সাথে হাদীস শরীফ ইজমা কিয়াস ইত্যাদীকে ইসলামী আইনের উৎস মনে করেন এবং সে অনুযায়ী মত পোষন করেন।

ইসলামী আইনে মুরতাদের শাস্তি মৃত্যুদন্ড এটাই সত্য প্রমানিত।


স হ ম ত
তবে মডুরা তো নিজেদের সবচেয়ে বড় ইসলামি আইনজ্ঞ করে।
কবে যে তারা নামের আগে মুফতি লাগানো শুরু করবো, আল্লাহ ভালো জানেন।
খামাখা কষ্ট করলেন।
আমার উত্তরটা এখনও পাইলাম না।

২১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

স্বপ্নিল রোদ্দুর বলেছেন: জোরালো ভাবে একমত।

২১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৮

সোজা আঙ্গুল বলেছেন:
চোরাবালি- বলেছেন:
ধর্মপ্রাণ- যত বিপদই আসুক নিকেকে নিজ সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করে
ধর্মবিদ্বেষী- বিপদে পড়লেই ধর্মপ্রাণদের ভাই বোন বাবা চাচা খালু বানিয়ে রক্ষা পেতে চায়

ধর্মপ্রাণ- সর্বদা গোছানো কথাবার্তা বলে এবং সমাজ সেবায় নিজেদের নিমোজ্জিত রাখে কম প্রচার করে
ধর্মবিদ্বেষী- সর্বদা বিদ্বেষমূলক কথাবার্তা বলে আর ভং ধরে নিজেদের সমাজ সেবক বলে দাবি করে।

ধর্মপ্রাণ-ধর্মপ্রাণ লোকেরা যখন নিজ ধর্মের আঘাত সহ্য করতে করতে এসময় প্রতিবাদি হয়ে ওঠে এবং কঠোর প্রতিবাদ করে।
ধর্মবিদ্বেষী- ধর্মপ্রাণ যখনই প্রতিবাদি হয়ে ওঠে তখনই তোমাদের ধর্মে এগুলা করা নিষেধ ওগুলা করা নিষেধ ধর্মে কোথাও এইটা বলা নাই ইত্যাদি বলে রুখতে চাই বা বাঁচতে চাই।



পৃথিবী আমারে চাই না বলেছেন:
৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন।


পোস্টের শুরুই জঘন্য মিথ্যাচার দিয়ে। এরকম একটি পোস্ট স্টিকি করার জন্য মডুদের ধন্যবাদ। তারা আবার তাদের আসল চেহারাটা পরিস্কার করেছে।

২১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৩

বিডি আইডল বলেছেন: @জানা আপা, পোষ্ট যেহেতু স্টিকি করেছেন; ব্লগারের সাথে যোগাযোগ করে এর সোর্স বের আপনারই বের করা উচিৎ। গুগুলে ইউনিজয় কপি-পেষ্ট-সার্চ করে এ লেখা খুজে পাবেন না। এ লেখা বিজয় থেকে কনভার্ট করা।

ধর্ম নিয়ে-ব্লগ নিয়ে সারা দেশে বির্তক চলছে। আর আপনারা কনটেন্টই বির্তকিত এইরকম পোষ্ট স্টিকি করছেন।

২১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:১৩

আ্যাগোনেক্সট বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।

ষ্টিকি করে ধর্মান্ধদের কড়া চপেটাঘাত করায় সামুকে ধন্যবাদ। :)

কিছু দিন স্টিকি রাখার আবেদন রইলো।

+++++

২১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩২

অরণ্য আরণ্যক বলেছেন: এটা স্টিকি করার কি আছে?

২১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪২

নীল_সুপ্ত বলেছেন: চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন: এই পোষ্ট ষ্টিকি করে, সামু আবার নিজেকে ইসলাম বিদ্বষী বলে প্রমান করলো।---- সম্পূর্ণ সহ মত ।

এইটা স্টিকি করার মতন এমন কি ছিল জানতে ইচ্ছে করছে?

ধর্ম নিয়ে যখন তথ্য উপাত্ত দেখানো হয় তখন তার ধর্মীয় জ্ঞান অনেক গুরুত্বপূর্ণ । সাধারনত ফতোয়া দেয়ার জন্য কমপক্ষে 'মুফতি' টাইটেল পেতে হয় সেখানে এই পোস্টে দেশবরেণ্য আলেম সর্বজন শ্রদ্ধেয় আল্লামা আহমদ শফীর ইসলামিক প্রাজ্ঞতা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে...
অথচ কে করছে তার সার্টিফিকেশন সামু কর্তৃপক্ষ করেছে কি???

ইসলাম এর উপযোগিতা নিয়ে এর আগে যার এতোগুলো পোস্টের মধ্যে একটিও পোষ্ট নেই সেই ব্যক্তি হঠাৎ করে ইসলামের ঐশী গ্রন্থ এর রেফারেন্স দিয়ে যেসব একপেশে এবং আয়াত গুলোর শানে নূযূল না বলে কোন তাফসিরকারের রেফারেন্স না দিয়ে নিজের মতন করে ব্যাখ্যা করছেন।
আর সামু কর্তৃপক্ষ সেটাকেই স্টিকি করেছে????

উদ্দেশ্য কি তাহলে???

২১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫০

সত্য কথা বলি বলেছেন: এই পোষ্ট ষ্টিকি করে, সামু আবার নিজেকে ইসলাম বিদ্বেষী বলে প্রমান করলো।---- সম্পূর্ণ সহ মত ।

২১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

ShusthoChinta বলেছেন: হাহ্,সামুও তাইলে শেষ পর্যন্ত ধর্মব্যবসা ধরলো??? যেভাবে সেক্যুলার কুতুবরা ফতোয়া দেওয়া শুরু করছে তাতে মনে হইতেছে পৃথিবীর সবচেয়ে খাঁটি মুসলিম দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ,এখানকার নাস্তিকরাও ইসলামিক ফতোয়া প্রদানে অত্যন্ত আগ্রহী এবং অগ্রগামী! আগে কোনদিন সামু কোন ধর্মীয় পোষ্ট স্টিকি করেনি,কিন্তু এখন নিজেদের পশ্চাদ্দেশ বাঁচানোর জন্য ধর্মের লেবাস ধরছে,এরেই বলে আসল ধর্মব্যবসা!
আর পোষ্ট সম্পর্কে বলতে গেলে বলতে হয়,পুরা ফাউল একটা পোষ্ট! নবী এবং সাহাবীরা অসংখ্য মুরতাদকে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করেছেন,ইতিহাসে অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে। আবু বকর রাঃ মুরতাদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন,যে যুদ্ধের নামই ছিল রিদ্দার যুদ্ধ তথা মুরতাদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ। এটা ইসলামের একটা প্রতিষ্ঠিত বিধান,হাইকোর্ট দর্শন করিয়ে অস্বীকার করার কোন উপায় নাই! সুতরাং ভন্ডামী ছেড়ে ভালো হয়ে যান!

২২০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৬

নষ্ট ছেলে বলেছেন: কিছু দিন পর সামু ডাইরেক্ট দালালী নামবে! ভালই তো ভাল না?

২২১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:০৭

ধর্মবাজ বলেছেন:

২২২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৩

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: হেফাজত যখন সমাজের ১০ লাখ-২৫ লাখ লোককে এক দিনে জড়ো করতে পারে এবং সেখানে সাধারন মানুষও উপস্থিত হতে পারে তখন নতুনভাবে হেফাজতকে দেখতে হবে, সমাজবিচ্ছিন্ন হেফাজত এখন সমাজের ব্যাপক অংশের লোকদের তাদের সাথে শামিল করতে পারছে এইটারে এখন পর্যালোচনা করতে হবে। কওমি মাদ্রাসাগুলোর সমাজবিচ্ছিন্নতা সত্ত্বেও তারা কেন বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে , এটাও দেখতে হবে। শাহবাগের সাথে ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারদের সম্পর্ক নাই এটা আমি মানি, এ ব্যাপারে একটা প্রোপাগান্ডা আছে তাও আমি জানি। কিন্তু শাহবাগ যখন রাজিবের মত প্রচণ্ড ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারের , নবী (স), আল্লাহ, কোরআন নিয়ে হাসি তামাশা, কুৎসা কারি ব্লগারের উপর ভর করে আন্দোলনে বেগ আনতে চায়, যখন দেশের সরকার তাকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের শহীদ বলে প্রচার করে এবং মসজিদে মসজিদে যখন তার জন্য দেয়া করার জন্য চাপ সৃষ্টি করে, যখন শাহবাগ নিজেও তার জন্য দোয়া করার জন্য মসজিদের আলেমদের আহবান জানায়, যখন এই চাপ যেসব ইমাম মানতে রাজি হয়নি ইমানি কারনেই তখন সরকারের লোকজন ১৫০ ইমামকে চাকরি চূত করে, তখন তো এদেশের ইসলাম প্রিয় জনতা, আলেম অলামা মারাত্তকভাবে নিজেদের অসহায় ভাবতে শুরু করে, তাদের কাছে এটা পরিষ্কার হয়ে যায় এই সরকার ইসলামের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নিয়েছে, যেখানে বঙ্গবন্ধুকে কটূক্তি করলে মামলা হয়, "হাসিনা মরে না কেন?" এই স্ট্যাটাস দেয়ার কারনে জাহাঙ্গির নগর এর এক প্রভাষকের বিরুদ্ধে ৬ মাস এর জেল হয়, তাইলে নবীরে (স) নিয়ে ভয়ঙ্কর অশ্লীল লেখা যারা লেখে তাদের নিয়ে সরকার নীরব কেন-এই ক্ষোভ তো সবার মাঝেই গ্রো করে, এই সামগ্রিক প্রেক্ষাপটেই কিন্তু হেফাজত তার দাবি নিয়ে এগিয়ে আসে, ইসলামের বিরুদ্ধে যে আঘাত এসেছে , যেভাবে ইসলাম পরিচয় দান সমাজে অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যেভাবে নবীর (স) বিরুদ্ধে কুৎসা রটনার বিরুদ্ধে সভা সমাবেশে নির্বিচারে গুলি করে মানুষ মারা হয়েছে, যেভাবে মানিক গঞ্জে আলেম সহ দাঁড়ি টুপী ধারীদের এবং গরিবদের হত্যা করা হয়েছে, যেভাবে কয়েকজন পুলিশ দাঁড়ি চেপে ধরে কাছ থেকে পায়ের উপর বন্দুক ঠেকিয়ে গুলি করে আরেক পুলিশ হত্যা করেছে, এই হত্যাযজ্ঞ , এই অপমান, এই অবজ্ঞা, এই জুলুম -নির্যাতন এর প্রতি এদেশের আলেম ওলামা , মাদ্রাসা ছাত্র, সাধারন নাগরিক সবার মাঝে গত ২ মাস ধরেই নানা ক্ষোভ জমা হতে থাকে, শাহবাগের অনেকেই তখন এই সরকারি জুলুমের প্রতিবাদ না করে উল্টা সরকারের নির্যাতনের মতাদরশিক বৈধতা দেয়ার বয়ান হিসেবে "যুদ্ধ অপরাধ বিচার " " সব কিছুই যুদ্ধ অপরাধের বিচার বানচাল করার চেষ্টা " এসব হাজির করে। এই সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে এদেশের ধর্মপ্রাণ মানুষ প্রতিবাদের কোন সুযোগ পায় নাই, দেখা মাত্র গুলির নির্দেশ দিয়ে সমস্ত প্রতিবাদ দমন করা হয়, সরকারের চরম জুলুম আর নির্যাতনের বিরুদ্ধে মানুষ পথ খুঁজতে থাকে। আর হেফাজতের এই কর্মসূচিতে লাখ লাখ লোকের যোগ দেয়া মানে হচ্ছে মানুষ এই জুলুম নির্যাতন চায় না, মানুষ ইসলামি কালচারের প্রতি আক্রমন চায় না, মানুষ ইসলামের নবীর (স) অবমাননা চায় না! হেফাজতের মুল দাবি কিন্তু ইসলামের বিদ্বেষের বিপক্ষে। এখন হেফাজতকে সমাজ বিচ্ছিন্ন ভাবার কোন সুযোগ নাই, আপনি যদি মনে করেন হেফাজত মানেই মাদ্রসার ছাত্র তাইলে ভুল করবেন, এদের প্রতি ইসলাম প্রশ্নে জনগনের একটা বড় অংশের সমর্থন আছে, সেই সমর্থন চলে আসার জন্য কে দায়ি তা বুজতেই পারছেন, যারা আধুনিকতার আফিম খেয়ে ইসলাম মাত্রই বর্বর ভাবেন, যারা পশ্চিমের কালচারাল হেজিমনিক বয়ানের ভিত্তিতে ইসলাম এর সর্বপ্রকার সাংস্কৃতিক উপাদানের বিরোধিতা করেন, যারা ইসলামের নবীর অবমাননাকারীদের মুক্তমনা বলে সমাজে চালিয়ে দেন তাদের এই ইসলামোফবিয়াই আজ হেফাজতের প্রতি এত জনসমর্থন এনে দিয়েছে। হেফাজতের উত্থানকে আগের চিন্তা দিয়ে মূল্যায়ন করলে তো হবে না, তাই হেফাজত এত সহজে জন বিচ্ছিন্ন হবে না, বরং সামনে জনগণের আগ্রহ আরও বাড়বে। তবে মতাদ্রশিকভাবে হেফাজত বিপ্লবী না। তাই ইসলামী বিপ্লবের ভয়ে ভীত হইয়েন না, যে দেশে ইসলাম পরিচয় দিতে মানুষ ভয় পায়, যে দেশে প্রগতি মাত্রই ইসলাম বিরোধিতার বয়ান, যে দেশে সামান্য দাঁড়ি টুপি পরাকেই অবজ্ঞা করা হয় সেদেশে রাজনৈতিক ইসলামের উত্থান সম সাময়িক কালে অবাস্তব কল্পনা।

২২৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৯

হেমায়েতপুরী বলেছেন: চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন: এই পোষ্ট ষ্টিকি করে, সামু আবার নিজেকে ইসলাম বিদ্বষী বলে প্রমান করলো।---- সহ মত ।

২২৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫০

কাকতড়ুয়া007 বলেছেন: নীল_সুপ্ত বলেছেন: চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন: এই পোষ্ট ষ্টিকি করে, সামু আবার নিজেকে ইসলাম বিদ্বষী বলে প্রমান করলো।---- সম্পূর্ণ সহ মত ।

এইটা স্টিকি করার মতন এমন কি ছিল জানতে ইচ্ছে করছে?

ধর্ম নিয়ে যখন তথ্য উপাত্ত দেখানো হয় তখন তার ধর্মীয় জ্ঞান অনেক গুরুত্বপূর্ণ । সাধারনত ফতোয়া দেয়ার জন্য কমপক্ষে 'মুফতি' টাইটেল পেতে হয় সেখানে এই পোস্টে দেশবরেণ্য আলেম সর্বজন শ্রদ্ধেয় আল্লামা আহমদ শফীর ইসলামিক প্রাজ্ঞতা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে...
অথচ কে করছে তার সার্টিফিকেশন সামু কর্তৃপক্ষ করেছে কি???

ইসলাম এর উপযোগিতা নিয়ে এর আগে যার এতোগুলো পোস্টের মধ্যে একটিও পোষ্ট নেই সেই ব্যক্তি হঠাৎ করে ইসলামের ঐশী গ্রন্থ এর রেফারেন্স দিয়ে যেসব একপেশে এবং আয়াত গুলোর শানে নূযূল না বলে কোন তাফসিরকারের রেফারেন্স না দিয়ে নিজের মতন করে ব্যাখ্যা করছেন।
আর সামু কর্তৃপক্ষ সেটাকেই স্টিকি করেছে????

উদ্দেশ্য কি তাহলে???

সহমত !+++++++++++++++++

২২৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: বুঝলাম না, একদিনের হেফাজতরে এতো গুরুত্ব দেওনের কি আছে? জামাতের সাথে এদের গন্ডগোল অনেক আগে থিকা, তাইলে তখন মাথা চাড়া দিলো না কেন?


আর পোস্টের যুক্তি তো কেউ খন্ডাইতেছে না। ছুপা রাজাকার শেলী, সোনার ব্লগ থেকে মাইগ্রেটেড সকল নিক দেখি এইখানে ফালাফালি করতেছে। মুই কি হনু সামুরাই দেখি নিজের নিক স হ সকল নিক নিয়া আসছে। এইখান থিকাই কি বুঝা যায় না যে ছাগু দের কি আগুন লাগছে?

পোস্ট প্রিয়তে। পারলে কেউ সঠিক যুক্তি দিক

২২৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৪

কমোরেড বলেছেন: একপেশে পোস্ট।
বিভ্রান্তি ছড়ানোর উদ্দেশ্যে রচয়িত।
সামুর "মওলানা"রা না বুইঝাই কিংবা ক্যাচাল লাগানোর উদ্দেশ্যে এইটারে স্টিকি করছে। হিটের উদ্দেশ্যেও হইতে পারে !

এছাড়া হিটখোর সিক আসিফ গঙদের মুক্তি চাইয়া সামু পোস্ট স্টিকি করায় আবারো সামুর লেঞ্জা বাহির হইয়া গেল।

" লেঞ্জা ইজ ডিফিকাল্ট টু হাইড "

২২৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: @উদাসী স্বপ্ন সাহেব Click This Link এই লিংক ঘুড়ে আসেন, আপনি যুক্তি খন্ডন পাবেন । তবে চিন্তা করতেছি আমিও...

২২৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৮

জানা বলেছেন:


স্টিকি পোস্টে লেখকের অনুপস্থিতি একটি পরিষ্কার দায়িত্বহীনতা। তাই পোস্টটি এখান থেকে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে।

২২৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৫

মোমের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ জানা আপু.......।
এই সব ফালতু নিয়ে লেখা নিয়ে চিন্তা করার বা লেখার কোন ইচ্ছা আমার ছিল না। কিন্তু যখন দেখলাম, কোরআন-হাদিসের ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া স্বত্বেও এই পোস্ট স্টিকি করা হয়েছে এবং তাতে অনেকের বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তখন আর বসে থাকতে পারলাম না। তাই স্টিকির পোস্টের নানান বিভ্রান্তি এই পোস্ট লেখা হল।

প্রথমেই বলা হল, ৬ই এপ্রিল, শনিবার ঢাকার শাপলা চত্বরে কিছু সংখ্যাক কওমি মাদ্রাসার শিক্ষক এবং তাদের অধীনস্থ হাজার হাজার ‘অপারগ’ মাদ্রাসা-ছাত্ররা তথাকথিত ‘নাস্তিকদের’ বিরুদ্ধে একটি সমাবেশ করেন।

অথচ যারা সমাবেশে তারা গিয়েছেন তারা দেখেছেন, এখানে আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্রদের থেকে সাধারণ মানুষের সংখ্যা ছিল অনেক বেশী। আমি পুর্বেই একটি পোস্টে উল্লেখ করেছিলাম যে, সেখানে আমি আমার এলাকার কট্ররপন্হি একজন আওয়ামি লিগারকে মানুষকে পানি পান করাতে। তিনি লিখলেন, মাদ্রাসার অপারগ ছাত্ররা এই খানে এসেছে। অথচ মাদ্রাসার ছাত্ররা এটা নিয়ে কতটা আগ্রহি ছিল তা বুঝিছি আমার এক সময়ের সহপাঠি মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসউদের মাদ্রসার কয়েকজন ছাত্রকে দেখে, তাদের প্রিন্সিপাল হেফাজতে ইসলামের বিরোধিতা করা সত্বেও তারা সমাবেশে এসেছে। আমি নিজেও বর্তমানে কওমি মাদ্রাসার ছাত্র নই। তারপরেও ঈমানের টানে সেখানে গিয়েছি।

আবার সে লিখেছে, তথাকথিত নাস্তিকদের বিরোদ্ধে ছিল সমাবেশ ছিল অথচ সবাই জানেন, যারা ইসলামকে নিয়ে কুটুক্তি করেছে তারা কেউই তথাকথিত নন। বরং নাস্তিকতার ঘোষনা দিয়েই তারা ইসলামকে অবমাননা করেছে।
আর আলেমরা নাস্তিকদের বিচার বলতে ইসলামবিদ্বেষীদের বিচার চাইছেন, এটা সবাই বুঝে। এটা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানোর কোন রাস্তা নেই। মাইন্ড ইট

সমাবেশের মূল বিষয় ছিল, কে বা কারা তাদের নিজেদের ব্লগে কয়েক বছর আগে মহানবী বিশ্বনবী হজরত মোহাম্মদ (স.)-এর প্রতি কটাক্ষ করে অপমানজনক কথাবার্তা লিখেছিল এদেরকে আইন পাশ করে শাস্তি দিতে হবে

ব্লগে ইসলামকে অবমাননা করা হয়েছে এটা আলেমরা যখনই জেনেছেন তখনই প্রতিবাদে নেমেছেন এবং তাদের কথায় লাখো লাখো মানুষ রাস্তায় নেমেছেন যা ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবে। বাংলাদেশকে, বঙ্গবন্ধুকে, প্রধানমন্ত্রিকে নিয়ে কুটুক্তি করলে শাস্তির বিধান আছে, কিন্তু আমাদের প্রিয়নবী(স.) কুটুক্তিকারীদের শাস্তি আমরা কেন চাইব না?
চাইলে আমি মৌলবাদী হয়ে যাব???
বাহ কি সুন্দর ব্যাখ্যা!!

আজ পর্যন্ত মহানবী (স.) ও অন্য সকল নবীর (আ.) যে সম্মান জগতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা কি জাগতিক কোন আইনের কারণে, নাকি এই অতুলনীয় সম্মান আল্লাহ্ কর্তৃক প্রদত্ত? যাঁর সম্মান স্বয়ং আল্লাহ্ প্রতিষ্ঠা করেছেন কারও মুখের কথায় কি তাঁর সম্মান ভেস্তে যেতে পারে? পিতামাতার প্রতি আমাদের যে আন্তরিক শ্রদ্ধা ও সম্মানবোধ তা কি কোন সংসদে পাশ করা আইনের কারণে?

মহানবী (স.)কে আল্লাহ তায়ালা সম্মানিত করেছেন। ঠিক তেমনি,
النَّبِيُّ أَوْلَى بِالْمُؤْمِنِينَ مِنْ أَنْفُسِهِمْ

অর্থাৎ নবীর সঙ্গে ঈমানদারের প্রাণেরও অধিক সম্পর্ক। তিনি তাদের সত্তা থেকেও তাদের কাছে অগ্রগণ্য। (সূরা আহযাব : ৬)

‘তোমাদের মধ্যে কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না যতক্ষণ পর্যন্ত আমি তার কাছে তার পিতা ও সন্তানের চেয়ে, সকল মানুষের চেয়ে, এমনকি তাঁর প্রাণের চেয়েও অধিক প্রিয় না হই। -সহীহ বুখারী, হাদীস : ৬৬৩২; সহীহ মুসলিম ১/৪৯

তাই দুই একটা ইসলামবেদ্বেষী আমাদের প্রিয়নবী(স.) গালি দিলে যদিও আমাদের নবীর(স.) সম্মানের কিছু হবে না। কিন্তু কোন মুসলিম দাবিকারী যদি তাতে কষ্ট না পায়, তাহলে বুঝতে তার মাঝে প্রিয়নবী(স.) এর প্রতি ভালবাসা নাই।
আমার মাকে গালি দিলে আমি প্রতিবাদ করি। আমার বোনকে গালি দিলে প্রতিবাদ করি। অথচ যখন সবার চেয়ে বেশী প্রিয় নবী(স.) কে গালি দেওয়া হবে, তখন আমরা বিচার চাইব না??????

এখন বিতর্কিত হাদীসটির বিষয়ে সংক্ষিপ্ত কথা বলে শেষ করতে হয়। ৬ই এপ্রিলের সমাবেশে তিনজন আলেম পর পর মুরতাদের শাস্তি দাবী করে যে হাদীসটি উপস্থাপন করেন সেটি ছিল: মাম্ বাদ্দালা দীনাহু ফাক্তুলুহু.। অর্থাৎ যে-ই নিজ ধর্ম ত্যাগ করবে তাকে তোমরা হত্যা কর। রাজনৈতিক মাওলানারা এটি তাদের মোক্ষম খড়গ হিসাবে ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু তাদের জন্য দুঃসংবাদ, বুখারীসহ অন্য চারটি উল্লেখযোগ্য হাদীস গ্রন্থে এটি সংকলিত হওয়া সত্ত্বেও কোরআনের শিক্ষা পরিপন্থি হবার কারণে হাদীসটি আক্ষরিক অর্থে গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা আল্লাহ্ তায়ালা আমাদেরকে স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন, এই রসূল নিজ পক্ষ থেকে কোন মনগড়া কথা বলেন না যতক্ষণ পর্যন্ত তাঁর প্রতি ওহী করা না হয় (সূরা নাজম-৩,৪)। অর্থাৎ পবিত্র কোরআন যে উৎস থেকে অবতীর্ণ হয়েছে সেই একই উৎস থেকে ওহী লাভ করে মহানবী (সা.) আমাদেরকে ধর্ম বিষয়ে জ্ঞান দান করেছেন। অতএব কোরআনের সাথে রসূলুল্লাহ (স.)-প্রদত্ত শিক্ষার কোন বিরোধ থাকতেই পারে না।

কোরআনের কোন স্থানে মুরতাদদের শাস্তির বিধান পাওয়া না যাওয়ার মানেই সেটা ইসলামে নেই এই রকম নয়। প্রিয়নবী (স.) এর কথা এবং কাজগুলোও আমাদের অনুসরণ করতে হবে।
কোরআনে বলা হয়েছে, তোমরা সালাত কায়েম কর। সালাত শব্দের অর্থ, দোয়া। কিন্তু সালাত অর্থাৎ, নামায কি? রাসুল(স.) টা আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন। এই খানে এই কথা বলার যুযোগ নেই যে প্রিয়নবী(স.) আমাদের ওঠা, বসা, রুকু, সিজদা ইত্যাদি বিষয়গুলো করে কোরআন বিরোধি শিক্ষা দিয়েছেন। এখানে কোরআনের যেই আয়াতগুলো বলা হয়েছে, সেগুলোতে আখেরাতের শাস্তির কথা বলা হয়নি আবার পার্থিব শাস্তির বিষয়টিও অস্বীকার করা হয়নি। তাই কোরআনে মুরতাদদের পার্থিব শাস্তির কথা না পাওয়া গেলেও হাদিসে তা পাওয়া গিয়েছি বিধায় সেটা আমাদের মানতে হবে। বলা যাবে না যে, এটা কোরআন বিরোধি।
আর সেই পোস্টে বিখ্যাত সেই হাদিসকে জাল হাদিস বলার চেষ্টা করা হয়েছে। অথচ কোন হাদিসকে জাল বলতে হলে, সেই বিষয়ে হাদিস বিশারদদের ঐক্যমত থাকতে হয়। অতএব কোন হাদিস বিশারদদের বাদ দিয়ে ঐ পোস্টের লেখক এমন কোন আলেম হয়ে যান নি, তার কথায় কোন হাদিস জাল হয়ে যাবে।

২৩০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৫

হিসলা সিবা বলেছেন: ভালো লিখেছেন , প্রবল সহমত

২৩১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

Avey hvixd বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ তথাকথিত ধর্মভীরু হওয়ায় যে কোন ব্যবসা বা মতবাদ, তা ইসলামের সাথে যতটা সাংঘর্ষিকই হোক না কেন ইসলামিকভাবে প্যাকেট করে বাজারজাত করা হলে তাতে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হওয়া যায় নিশ্চিতভাবে। ফলশ্রুতিতে এখন শূন্য (ক্ষেত্রবিশেষে মাইনাস) জ্ঞান নিয়েও যে টপিক নিয়ে উদ্দাম আলোচনায় মত্ত হওয়া যায় তা হল ইসলাম।

আপনার লেখার মিনি সংস্করনটা ঘাদানিক-এর আল্লামা শাহরিয়ার কবিরের মুখে একটি টকশো তে শুনেছিলাম।

স্পষ্টতঃই আমি শাহবাগীদের পক্ষে নই, হেফাজতীদের পক্ষেও নই। আমি ইসলামের পক্ষে।

আমি বজ্রমুষ্ঠি উত্তোলন করে বলতে চাই- বাংলার পবিত্র জমীনে পাক-হায়েনাদের সহযোগী সকল রাজাকারদের বিচার চাই, আর যে কোন ধর্মীয় বিশ্বাস ও ধর্মীয় মহামানবদের সম্পর্কে কটুক্তিকারী, কুৎসারটনাকারীদের সর্বাচ্চ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

২৩২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

সিস্টেম বলেছেন: কনটেনট ডবল

২৩৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:১৩

আশফাক সুমন বলেছেন: @ জানা আপা,
ধন্যবাদ পোষ্টটিকে স্টিকি থেকে সরিয়ে নেয়ার জন্য ।

আমার বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করে সামুর সব মডারেটর ইসলাম বিদ্বেষী নয় ।
৭১এর রাজাকারদের বিচার চাওয়া এক কথা, আর ইসলামকে মুক্তিযুদ্ধের প্রতিপক্ষ বানিয়ে দেওয়ার চেস্টা ভিন্ন জিনিশ । ইস লামের কথা বল্লেই যদি জামাত শিবির/ ছাগু বলে গালি দেওয়া হয়, তাহলে আমাদের মত মানুষেরা কই যাবে ?
আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই, কিন্তু ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগারদের ও সহ্য করতে পারি না ।


সামু বেচে থাকুক অনেক অনেক দিন ।

২৩৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৬

নায়করাজ বলেছেন: লেখকের লেখার সূত্র ধরে পবিত্র কোরান শরীফ পড়ে দেখলাম। লেখক যা বলেছেন, তা সত্যি। আপনারাও পড়ে দেখতে পারেন।পবিত্র কোরান শরীফের লিংক : http://www.quraanshareef.org/index.php

সূরা আল বাক্বারাহর ১০৮ এবং ১০৯ নং আয়াত পড়ে কী মনে হয় ? ফাসি দিতে হবে ? নিজেই পড়ে দেখেন।

أَمْ تُرِيدُونَ أَن تَسْأَلُواْ رَسُولَكُمْ كَمَا سُئِلَ مُوسَى مِن قَبْلُ وَمَن يَتَبَدَّلِ الْكُفْرَ بِالإِيمَانِ فَقَدْ ضَلَّ سَوَاء السَّبِيلِ (108
ইতিপূর্বে মূসা (আঃ) যেমন জিজ্ঞাসিত হয়েছিলেন, (মুসলমানগন, ) তোমরাও কি তোমাদের রসূলকে তেমনি প্রশ্ন করতে চাও? যে কেউ ঈমানের পরিবর্তে কুফর গ্রহন করে, সে সরল পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে যায়।
Or do you want to ask your Messenger (Muhammad Peace be upon him ) as Mûsa (Moses) was asked before (i.e. show us openly our Lord?) And he who changes Faith for disbelief, verily, he has gone astray from the right way.

وَدَّ كَثِيرٌ مِّنْ أَهْلِ الْكِتَابِ لَوْ يَرُدُّونَكُم مِّن بَعْدِ إِيمَانِكُمْ كُفَّاراً حَسَدًا مِّنْ عِندِ أَنفُسِهِم مِّن بَعْدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُمُ الْحَقُّ فَاعْفُواْ وَاصْفَحُواْ حَتَّى يَأْتِيَ اللّهُ بِأَمْرِهِ إِنَّ اللّهَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ (109
আহলে কিতাবদের অনেকেই প্রতিহিংসাবশতঃ চায় যে, মুসলমান হওয়ার পর তোমাদেরকে কোন রকমে কাফের বানিয়ে দেয়। তাদের কাছে সত্য প্রকাশিত হওয়ার পর (তারা এটা চায়)। যাক তোমরা আল্লাহর নির্দেশ আসা পর্যন্ত তাদের ক্ষমা কর এবং উপেক্ষা কর। নিশ্চয় আল্লাহ সব কিছুর উপর ক্ষমতাবান।
Many of the people of the Scripture (Jews and Christians) wish that if they could turn you away as disbelievers after you have believed, out of envy from their ownselves, even, after the truth (that Muhammad Peace be upon him is Allâh’s Messenger) has become manifest unto them. But forgive and overlook, till Allâh brings His Command. Verily, Allâh is Able to do all things.


সূরা আন নিসার ১৩৭ নং আয়াত থেকে ১৪০ নং আয়াত :
(137
যারা একবার মুসলমান হয়ে পরে পুনরায় কাফের হয়ে গেছে, আবার মুসলমান হয়েছে এবং আবারো কাফের হয়েছে এবং কুফরীতেই উন্নতি লাভ করেছে, আল্লাহ তাদেরকে না কখনও ক্ষমা করবেন, না পথ দেখাবেন।
Verily, those who believe, then disbelieve, then believe (again), and (again) disbelieve, and go on increasing in disbelief; Allâh will not forgive them, nor guide them on the (Right) Way.

بَشِّرِ الْمُنَافِقِينَ بِأَنَّ لَهُمْ عَذَابًا أَلِيمًا (138
সেসব মুনাফেককে সুসংবাদ শুনিয়ে দিন যে, তাদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে বেদনাদায়ক আযাব।
Give to the hypocrites the tidings that there is for them a painful torment.

الَّذِينَ يَتَّخِذُونَ الْكَافِرِينَ أَوْلِيَاء مِن دُونِ الْمُؤْمِنِينَ أَيَبْتَغُونَ عِندَهُمُ الْعِزَّةَ فَإِنَّ العِزَّةَ لِلّهِ جَمِيعًا (139
যারা মুসলমানদের বর্জন করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু বানিয়ে নেয় এবং তাদেরই কাছে সম্মান প্রত্যাশা করে, অথচ যাবতীয় সম্মান শুধুমাত্র আল্লাহরই জন্য।
Those who take disbelievers for Auliyâ’ (protectors or helpers or friends) instead of believers, do they seek honour, power and glory with them? Verily, then to Allâh belongs all honour, power and glory.

وَقَدْ نَزَّلَ عَلَيْكُمْ فِي الْكِتَابِ أَنْ إِذَا سَمِعْتُمْ آيَاتِ اللّهِ يُكَفَرُ بِهَا وَيُسْتَهْزَأُ بِهَا فَلاَ تَقْعُدُواْ مَعَهُمْ حَتَّى يَخُوضُواْ فِي حَدِيثٍ غَيْرِهِ إِنَّكُمْ إِذًا مِّثْلُهُمْ إِنَّ اللّهَ جَامِعُ الْمُنَافِقِينَ وَالْكَافِرِينَ فِي جَهَنَّمَ جَمِيعًا (140
আর কোরআনের মাধ্যমে তোমাদের প্রতি এই হুকুম জারি করে দিয়েছেন যে, যখন আল্লাহ তা’ আলার আয়াতসমূহের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপন ও বিদ্রুপ হতে শুনবে, তখন তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা প্রসঙ্গান্তরে চলে যায়। তা না হলে তোমরাও তাদেরই মত হয়ে যাবে। আল্লাহ দোযখের মাঝে মুনাফেক ও কাফেরদেরকে একই জায়গায় সমবেত করবেন।
And it has already been revealed to you in the Book (this Qur’ân) that when you hear the Verses of Allâh being denied and mocked at, then sit not with them, until they engage in a talk other than that; (but if you stayed with them) certainly in that case you would be like them. Surely, Allâh will collect the hypocrites and disbelievers all together in Hell,

এখানেও তো ফাসি দেয়ার কথা নাই।

সূরা আল মায়েদাহর ৫৪ নং আয়াত :

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ مَن يَرْتَدَّ مِنكُمْ عَن دِينِهِ فَسَوْفَ يَأْتِي اللّهُ بِقَوْمٍ يُحِبُّهُمْ وَيُحِبُّونَهُ أَذِلَّةٍ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ أَعِزَّةٍ عَلَى الْكَافِرِينَ يُجَاهِدُونَ فِي سَبِيلِ اللّهِ وَلاَ يَخَافُونَ لَوْمَةَ لآئِمٍ ذَلِكَ فَضْلُ اللّهِ يُؤْتِيهِ مَن يَشَاء وَاللّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ (54
হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে স্বীয় ধর্ম থেকে ফিরে যাবে, অচিরে আল্লাহ এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারা তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জেহাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ-তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন। আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী।
O you who believe! Whoever from among you turns back from his religion (Islâm), Allâh will bring a people whom He will love and they will love Him; humble towards the believers, stern towards the disbelievers, fighting in the Way of Allâh, and never afraid of the blame of the blamers. That is the Grace of Allâh which He bestows on whom He wills. And Allâh is All-Sufficient for His creatures’ needs, All¬Knower.

সূরা আল বাক্বারাহর ২১৭ ও ২১৮ নং আয়াত :

يَسْأَلُونَكَ عَنِ الشَّهْرِ الْحَرَامِ قِتَالٍ فِيهِ قُلْ قِتَالٌ فِيهِ كَبِيرٌ وَصَدٌّ عَن سَبِيلِ اللّهِ وَكُفْرٌ بِهِ وَالْمَسْجِدِ الْحَرَامِ وَإِخْرَاجُ أَهْلِهِ مِنْهُ أَكْبَرُ عِندَ اللّهِ وَالْفِتْنَةُ أَكْبَرُ مِنَ الْقَتْلِ وَلاَ يَزَالُونَ يُقَاتِلُونَكُمْ حَتَّىَ يَرُدُّوكُمْ عَن دِينِكُمْ إِنِ اسْتَطَاعُواْ وَمَن يَرْتَدِدْ مِنكُمْ عَن دِينِهِ فَيَمُتْ وَهُوَ كَافِرٌ فَأُوْلَـئِكَ حَبِطَتْ أَعْمَالُهُمْ فِي الدُّنْيَا وَالآخِرَةِ وَأُوْلَـئِكَ أَصْحَابُ النَّارِ هُمْ فِيهَا خَالِدُونَ (217
সম্মানিত মাস সম্পর্কে তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে যে, তাতে যুদ্ধ করা কেমন? বলে দাও এতে যুদ্ধ করা ভীষণ বড় পাপ। আর আল্লাহর পথে প্রতিবন্দ্বকতা সৃষ্টি করা এবং কুফরী করা, মসজিদে-হারামের পথে বাধা দেয়া এবং সেখানকার অধিবাসীদেরকে বহিস্কার করা, আল্লাহর নিকট তার চেয়েও বড় পাপ। আর ধর্মের ব্যাপারে ফেতনা সৃষ্টি করা নরহত্যা অপেক্ষাও মহা পাপ। বস্তুতঃ তারা তো সর্বদাই তোমাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাকবে, যাতে করে তোমাদিগকে দ্বীন থেকে ফিরিয়ে দিতে পারে যদি সম্ভব হয়। তোমাদের মধ্যে যারা নিজের দ্বীন থেকে ফিরে দাঁড়াবে এবং কাফের অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে, দুনিয়া ও আখেরাতে তাদের যাবতীয় আমল বিনষ্ট হয়ে যাবে। আর তারাই হলো দোযখবাসী। তাতে তারা চিরকাল বাস করবে।
They ask you concerning fighting in the Sacred Months (i.e. 1st, 7th, 11th and 12th months of the Islâmic calendar). Say, ”Fighting therein is a great (transgression) but a greater (transgression) with Allâh is to prevent mankind from following the Way of Allâh, to disbelieve in Him, to prevent access to Al-Masjid-al-Harâm (at Makkah), and to drive out its inhabitants, and Al-Fitnah is worse than killing. And they will never cease fighting you until they turn you back from your religion (Islâmic Monotheism) if they can. And whosoever of you turns back from his religion and dies as a disbeliever, then his deeds will be lost in this life and in the Hereafter, and they will be the dwellers of the Fire. They will abide therein forever.”

إِنَّ الَّذِينَ آمَنُواْ وَالَّذِينَ هَاجَرُواْ وَجَاهَدُواْ فِي سَبِيلِ اللّهِ أُوْلَـئِكَ يَرْجُونَ رَحْمَتَ اللّهِ وَاللّهُ غَفُورٌ رَّحِيمٌ (218
আর এতে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই যে, যারা ঈমান এনেছে এবং যারা হিজরত করেছে আর আল্লাহর পথে লড়াই (জেহাদ) করেছে, তারা আল্লাহর রহমতের প্রত্যাশী। আর আল্লাহ হচ্ছেন ক্ষমাকারী করুনাময়।
Verily, those who have believed, and those who have emigrated (for Allâh’s Religion) and have striven hard in the Way of Allâh, all these hope for Allâh’s Mercy. And Allâh is Oft-Forgiving, Most-Merciful.

সূরা আল ইমরান এর ৯০ নং আয়াত :

إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ بَعْدَ إِيمَانِهِمْ ثُمَّ ازْدَادُواْ كُفْرًا لَّن تُقْبَلَ تَوْبَتُهُمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الضَّآلُّونَ (90
যারা ঈমান আনার পর অস্বীকার করেছে এবং অস্বীকৃতিতে বৃদ্ধি ঘটেছে, কস্মিণকালেও তাদের তওবা কবুল করা হবে না। আর তারা হলো গোমরাহ।
Verily, those who disbelieved after their Belief and then went on increasing in their disbelief (i.e. disbelief in the Qur’ân and in Prophet Muhammad SAW) - never will their repentance be accepted [because they repent only by their tongues and not from their hearts]. And they are those who are astray.
সূরা আল ইমরান এর ৯০ নং আয়াত :

وَمَا مُحَمَّدٌ إِلاَّ رَسُولٌ قَدْ خَلَتْ مِن قَبْلِهِ الرُّسُلُ أَفَإِن مَّاتَ أَوْ قُتِلَ انقَلَبْتُمْ عَلَى أَعْقَابِكُمْ وَمَن يَنقَلِبْ عَلَىَ عَقِبَيْهِ فَلَن يَضُرَّ اللّهَ شَيْئًا وَسَيَجْزِي اللّهُ الشَّاكِرِينَ (144
আর মুহাম্মদ একজন রসূল বৈ তো নয়! তাঁর পূর্বেও বহু রসূল অতিবাহিত হয়ে গেছেন। তাহলে কি তিনি যদি মৃত্যুবরণ করেন অথবা নিহত হন, তবে তোমরা পশ্চাদপসরণ করবে? বস্তুতঃ কেউ যদি পশ্চাদপসরণ করে, তবে তাতে আল্লাহর কিছুই ক্ষতি-বৃদ্ধি হবে না। আর যারা কৃতজ্ঞ, আল্লাহ তাদের সওয়াব দান করবেন।
Muhammad (SAW) is no more than a Messenger, and indeed (many) Messengers have passed away before him. If he dies or is killed, will you then turn back on your heels (as disbelievers)? And he who turns back on his heels, not the least harm will he do to Allâh, and Allâh will give reward to those who are grateful.

সূরা আল মায়েদাহর ৯২ আয়াত :

وَأَطِيعُواْ اللّهَ وَأَطِيعُواْ الرَّسُولَ وَاحْذَرُواْ فَإِن تَوَلَّيْتُمْ فَاعْلَمُواْ أَنَّمَا عَلَى رَسُولِنَا الْبَلاَغُ الْمُبِينُ (92
তোমরা আল্লাহর অনুগত হও, রসূলের অনুগত হও এবং আত্মরক্ষা কর। কিন্তু যদি তোমরা বিমুখ হও, তবে জেনে রাখ, আমার রসূলের দায়িত্ব প্রকাশ্য প্রচার বৈধ নয়।
And obey Allâh and the Messenger (Muhammad SAW), and beware (of even coming near to drinking or gambling or Al¬Ansâb, or Al¬Azlâm, etc.) and fear Allâh. Then if you turn away, you should know that it is Our Messenger’s duty to convey (the Message) in the clearest way.


সবচেয়ে ভালো হয় কেউ যদি হাদীস পড়ে এই লেখায় যেগুলো বলা হয়েছে তার বিপক্ষে কোন প্রমাণ আনতে পারেন। অনর্থক গালাগালি করার চেয়ে সেটা করাই শোভনীয়।যুক্তিকে যুক্তি দিয়ে ঠেকাতে হয়, গালাগালি দিয়ে নয়।

২৩৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: @জানাপু পোষ্টের পক্ষে বিপক্ষে কিছু বলতেছি না,

তবে আপনি বললেন... জানা বলেছেন:


স্টিকি পোস্টে লেখকের অনুপস্থিতি একটি পরিষ্কার দায়িত্বহীনতা। তাই পোস্টটি এখান থেকে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে।


সামু কর্তৃপক্ষ দায়িত্বহীনতার কারনে স্টিকি পোষ্ট সরালো তাই না !

সামু যখন স্টিকি করে তখন পোষ্টটির পক্ষেই করে, বিপক্ষে তো করে না ।

এই ব্যক্তি ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৮ | তারিখে পোষ্ট করল তার অনেক ব্যক্তিগত কাজ থাকতে পারে , প্রতিদিন উপস্থিত কেউ নাই বা থাকতে পারে । :)

আর আপনার মন্তব্য ২২৮. ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:১৮ ধরে নিলাম এই সময় থেকে আর শিরোনামে নাই ব্লগের ।
৪ বা ৫ দিন নয়, সপ্তাহ নয়, মাস তো নয়ই ।

১ কি বড় জোড় ২ দিনেই আপনি এর ব্লগের অনুপস্থিতির উপর ভিত্তি করে স্টিকি থেকে সরিয়ে দিলেন ?

সামুর তো এরকম কোন নিয়ম নাই যে, লেখকের অনুপস্থিতি স্টিকি পোস্ট সরিয়ে ফেলবে ?

...স্টিকিই বা করল কেন ? আর দায়িত্বহীনতার অযুহাতই তুলল কেন ?

....বরং এটা কি হতে পারে না, প্রবল বির্তকিত পোষ্ট বলে আর তা সামুর ভাব মূর্তি ক্ষুন্ন করে বলে সরিয়েছে ?
যদি তাই হয়ে থাকে স্টিকি হলই বা কিভাবে বা কোন যুক্তিতে ?

(সত্য স্বীকার করলে খুশি হতাম কিন্তু আফসুস)

---------

সোজা সাপ্টা প্রশ্ন -সামু তুমি কার? ;)

২৩৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৪০

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সামু ছাগুদের দাবির সামনে নির্লজ্জ মাথা নত করেছে। আমার বেশ লজ্জাই হচ্ছে।

যদি আমি ভুল হই, এতোক্ষণে লিসানী ভাইয়ের পোস্ট স্টিকিতে উঠে যেত।

২৩৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫১

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: ঠিকই আছে। লেখক পোষ্ট দিয়ে গায়েব। এভাবে স্টিকি পোষ্ট থাকে না। লেখকের উপর হতাশ হইছি।

লিসানীর পোষ্টগুলো স্টিকি করা উচিৎ। খুব খারাপ সময় যাচ্ছে এই মৌলবাদী আগ্রাসনের ফলে। সামুর কিছু করা উচিৎ, দেশের প্রতি দ্বায়িত্বশীলতার কারনে। লিসানী ভাইয়ের কোনো পোষ্ট সিলেক্ট করে স্টিকি করার অনুরোধ থাকলো।

ধন্যবাদ।

২৩৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৪

রামন বলেছেন:
স্টিকি পোস্টটি সরিয়ে নেয়াতে খারাপ লাগলো। সম্ভাবত লেখকই এর জন্য দায়ী। লেখক পোস্টএ উপস্থিত হয়ে সবগুলো না হোক গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্নের জবাব দিতে পারতেন। নাকি তিনি ভয় পেয়েছেন এই জন্য যে জামাতি সন্ত্রাসীরা তাকে আক্রমন করবে নয়তো গোয়েন্দারা ধরে নিয়ে নির্যাতন করবে। আরে সমাজের জন্য কিছু করতে হলে বা মহান হতে হলে কিছু না কিছু ত্যাগ স্বীকার করতে হয়- না কি ? আজকের এই দুর্দিনে ধর্মব্যবসায়ী ধর্মান্ধদের ঠেকাতে কেউকে না কাউকে এগিয়ে আসতে হবে, ভেবেছিলাম আপনি সেই ব্রত নিয়ে এগিয়ে এসেছেন কিন্তু আপনার মৌনতা সব আশা নিরাশায় পর্যবসিত হলো এবং সেই সাথে নিজেকে একজন কাপুরুষ হিসেবে ব্লগ কুলে প্রতিষ্ঠিত করলেন । ভালো থাকবেন।

২৩৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:০৭

সালাউদ্দিন আহমেদ বলেছেন: Click This Link

২৪০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:১১

সালাউদ্দিন আহমেদ বলেছেন: লিসানী ভাইয়ের পোষ্টে যুক্তি থাকে, আর উনি অন্ধ মৌলবাদকে সমর্থন করেন না। কিন্তু উনি ইসলাম বিদ্বেশীদের বিপক্ষেও লিখেছেন। আর এটাতেই তার লেখাতে সত্যের সন্ধান পাওয়া যায়।

২৪১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:০৮

কস্কি মমিন বলেছেন: ‘অতিক্ষুদ্র’ পোষ্টদাতার কাছে ধর্মীয় রাজনীতি বন্ধ করার বিষয়ে লেখা চেয়েছেন। ধর্মীয় রাজনীতি বন্ধের ব্যাপারে আমার কিছু অভিমত আছে তা শেয়ার করতে চাই। দেখুন, শেষ সম্পূর্ণ ধর্ম ইসলামের ভিত্তি সত্যের উপর এর মাঝে মিথ্যার কোন মিশ্রণ বৈধ নয়। তেঁতুলের বীজ থেকে যেমন আম গাছ হয় না তেমনি আমের আঁটি থেকে তেঁতুল গাছ জন্মানো অসম্ভব। কোরআন শরীফে স্পষ্ট বলা আছে ‘ওয়াজতানেবু রিজসাম মিনাল আওসানে ওয়াজতানিবূ কাওলায যূর অর্থাৎ তোমরা প্রতিমা পূজার নোংরামী পরিহার করে চলবে আর মিথ্যা বলা পরিহার করবে। (সূরা হজ্জঃ আয়াত ৩০) অতএব যে দর্শন বা শিক্ষার মূলে সত্য এবং কেবলই সত্য অবলম্বন করার নির্দেশ রয়েছে তার সাথে মিথ্যা কূটনীতি বা ছলচাতুরির মিশ্রণ ঘটানো ইসলাম সম্মত নয়। প্রশ্ন হল, বর্তমান প্রচলিত রাজনীতির ভিত্তি কিসে? আমাদের অভিজ্ঞতা হল, এবং নিকট অতীতের ঘটনাবলীও প্রমাণ করছে, বর্তমান প্রচলিত রাজনীতির ভি্ত্তি মিথ্যার উপর। কূটনীতি আর চালবাজী ছাড়া রাজনীতিকদের বক্তব্য সম্পন্ন হয় না। অতএব, এ ক্ষেত্রে খাঁটি ইসলাম আর বর্তমান প্রচলিত রাজনীতিকে এক করা সমীচীন নয়।
কোরআন শরীফে মহান আল্লাহ স্পষ্ট বলেছেন, ‘কূলূ কাওলান সাদীদা ইউসলিহ লাকুম আ’মালাকুম ওয়া ইয়াগফির লাকুম যুনূবাকুম’ অর্থাৎ তোমরা সহজ-সরল-সোজা কথা বলবে তাহলে আল্লাহ তোমাদের আচরণ ও আমল শুধরে দিবেন আর তোমাদের পাপ ক্ষমা করে দিবেন। (সূরা আহযাবঃ ৭০) ভাবার বিষয় হল, বর্তমানের রাজনীতি ও রাজনীতিবিদরা কি এই সহজ-সরল-সোজা কথা বলেন বা চাইলেই বলতে পারেন? আমাদের ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা জানাচ্ছে, তারা সহজ-সরল-সোজা কথা বলতেও পারেন না আর বলতে অভ্যস্তও নন। তাহলে একজন খাঁটি মুসলমান বর্তমান রাজনীতিতে সরাসরি কীভাবে জড়াতে পারে?
আবার দেখুন, কোরআন শরীফে লেখা আছে, ‘ফালা তুযাক্কূ আনফুসাকুম হুয়া আ’লামু মানিত্তাক্বা’ অর্থাৎ তোমরা নিজেদেরকে নিজেরাই পবিত্র ঘোষণা করবে না, আল্লাহ খুব ভাল জানেন কে প্রকৃত অর্থে তাকওয়াশীল। (সূরা নাজমঃ আয়াত ৩২) বর্তমানে প্রচলিত রাজনীতিতে একজন প্রার্থী কী বলেন? তার একমাত্র বক্তব্য হল, ‘আমি সবচেয়ে ভাল বাকী সবাই বাজে এবং পঁচা’। বলুন এটি কি কোরআনের শিক্ষা সম্মত হল? বর্তমানে প্রচলিত রাজনীতির সাথে খাঁটি ইসলামের কোন সংযোগ ও সংমিশ্রণ সম্ভব নয়।
কেউ সংগত কারণে প্রশ্ন করতেই পারেন, ইসলাম পূর্ণাঙ্গীণ জীবন বিধান হয়ে থাকলে রাজনীতি এর গন্ডির বাইরে থাকে কীভাবে? এর উত্তর হল, রাজনীতি বলতে যদি রাষ্ট্র ও রাজ্য পরিচালনার নীতি হয়ে থাকে তাহলে নিঃসন্দেহে কোরআনে এর নীতিমালা বিদ্যমান। কিন্তু বর্তমানে প্রচলিত রাজনীতিতে যেহেতু বিপুল মিথ্যার সংমিশ্রণ চলছে তাই আল্লাহর ভয়ে আমি এটিকে রাজনীতি বলি না বরং রাষ্ট্রনীতি বলি, অর্থাৎ রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি বলি। কিন্তু এই নীতিগুলো সমাজে বলবৎ করতে হলে মানুষকে ভিতর থেকে পরিশুদ্ধ করতে হবে। উপর থেকে কৃত্রিমভাবে জোরপূর্বক চাপিয়ে দিলে হবে না। বরং এটি হবে মানুষের পক্ষ থেকে স্বতস্ফূর্ত একটি বাছাই। যেমন মহানবী (সা.) সম্পর্কে লেখা আছে তিনি কেবল আল্লাহর আয়াতসমূহ পাঠই করতেন না বরং এর পাশাপাশি মানুষের অন্তরকে পবিত্র করতেন।এই পবিত্রকরণ প্রক্রিয়ার কারণে সেই সমাজে ইসলামী রীতি-নীতি ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল জোরপূর্বক বাধ্য করে করা হয় নি। কোন আইনগত অবস্থান ও রাষ্ট্রক্ষমতা না থাকা সত্ত্বেও মক্কা শরীফে মুসলমানরা যে জীবন কাটিয়েছেন তার মাঝে মুনাফেক বা কপট ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া যায় না। কিন্তু মদীনায় যখন রাষ্ট্রক্ষমতায় রসূল (সা.)-কে সমাসীন করা হয় তখন থেকে সমাজের একটি অংশে কপট বা মোনাফেকদের অবস্থান লক্ষ্য করা যায়। কোরআন শরীফে যতগুলো মাদানী সূরা আছে সেগুলোতে মুনাফেকদের উল্লেখ পাওয়া যায় কিন্তু মাক্কী সূরাগুলোতে এদের কোন উল্লেখ পাওয়া যায় না। অতএব বুঝা গেল রাষ্ট্র ক্ষমতার সাথে অনেক অমঙ্গলও জড়িয়ে যায়। যারা ধর্মের নামে রাষ্ট্রক্ষমতা লাভের স্বপ্ন দেখে থাকেন তাদেরকে খুশি করতে পারলাম না বলে দুঃক্ষিত। কিন্তু ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করাতে যারা বিশ্বাসী তাদের নিরাশ হবার কিছু নেই, তারা যদি নিজেদের ব্যক্তি জীবনে, নিজ পরিবারে এবং নিজেদের সমাজে ইসলামের খাঁটি শিক্ষা বাস্তবায়ন করেন তাহলে মানুষ আপনা-আপনি আকৃষ্ট হয়ে তাদের দিকে ধাবিত হবেন। এ প্রক্রিয়ায় যদি তারা মানুষের মন জয় করতে পারেন তাহলে আজ নয় কাল, কাল নয় পরশু রাষ্ট্রক্ষমতাও তারা লাভ করতে পারেন।

২৪২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৭

জানা বলেছেন:

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সামু ছাগুদের দাবির সামনে নির্লজ্জ মাথা নত করেছে। আমার বেশ লজ্জাই হচ্ছে।

যদি আমি ভুল হই, এতোক্ষণে লিসানী ভাইয়ের পোস্ট স্টিকিতে উঠে যেত।





যাবতীয় উষ্কানিমূলক মন্তব্য থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে রাখুন। আপনার যা মনে হচ্ছে তা বলে ফেলা বা লিখে দেয়াটা সবসময়ই সঠিক এমনটা নাও হতে পারে। কাউকে আক্রমণ করে বীরত্বে বিশ্বাসী তো সবাই নাও হতে পারে। অন্যের ভাবনা-চিন্তা, মেধা, শ্রম, যোগ্যতা ইত্যাদি সন্দেহ না করে বরং আরও খানিকটা সহনশীলতার সাথে বিবেচনা করাওতো যেতে পারে।

মনে রাখুন সামহোয়্যার ইন ব্লগ কোন ব্যক্তি, দল, গোষ্ঠি, সংগঠন, প্রতিষ্ঠান ইত্যদি দ্বারা পরিচালিত এবং প্রভাবিত নয়। এটি সম্পূর্ণ স্বাধীন এবং যাবতীয় প্রভাবমুক্ত একটি প্রতিষ্ঠান যার যাবতীয় সিদ্ধান্ত ও পরিচালনা সং্ক্রান্ত বিষয়ের সাথে সার্বোক্ষনিকভাবে জড়িত এর
অভ্যন্তরীন দায়িত্বশীলতা। এই প্ল্যাটফর্মে সর্বমতের প্রতিফলন এবং সর্বমত প্রকাশের মুক্ত সুবিধা রয়েছে বলেই এখানে যে যার মনের মত করে সমালোচনা করারও অধিকার রাখেন। তবে অবশ্যই অধিকার এবং দায়িত্বশীলতার আস্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে থাকার সবচে' জরুরী বিষয়টি সবার আগে মাথায় রাখা দরকার।



২৪৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১২

জানা বলেছেন:

সাম্প্রতিক ঘটনাবলী এবং সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে এই পোস্টটি আমরা আলোচনার একটি জায়গা তৈরীর উদ্দেশ্যে এবং অবশ্যই বিশেষ বিবেচনায় সবার নজরে রাখতে চেয়েছি। একটি স্বাধীন দেশের সুস্থ ও মুক্ত চিন্তার নাগরিকদের একটি অংশ হিসেবে ব্লগারদের এই বিষয়ে কথা বলা জরুরী এবং ব্লগাররা তা করছেনও। পক্ষে বিপক্ষে মতামত, আলোচনা-সমালোচনা করার মূল কথাটাই যখন গণতন্ত্র চর্চার মন্ত্র তখন এই দায় থেকে 'আমরা ব্লগার'রা কোন বিবেচনাতেই দূরে থাকতে পারিনা। সর্বোপরী, নিজের দেশটাকে কোন সুস্থ সমাজই অন্ধকারে ঠেলে দেয়ার মত অন্ধকার বোধ-বুদ্ধিকে চোখ-কান বন্ধ করে সমর্থন দিতে পারেনা। একইভাবে উভয় দিকেই দ্বিতীয় মতকে সহনশীলতা এবং যুক্তিযুক্তভাবে আলোচনা-সমালোচনা ছাড়া একটি সুস্থ সিদ্ধান্ত আসতে পারেনা।

আর এখানে পোস্টটির বিষয়বস্তুতে (পোস্টের মান, লেখকের বিরক্তিকর অনুপস্থিতি এবং স্টিকি-ননস্টিকি নিয়ে বলছি না) সম্পূর্ণরূপে কেউ দ্বিমত পোষন করে থাকলে সেটি আমাদের এই দেশটা এবং সর্বসাধারণের জন্য খুবই মর্মান্তিক!!! রাজনীতিতো আমাদের ব্লগারদের জন্য নয়!! একইভাবে আমরা ব্লগাররাও যখন কোনভাবেই রাজনীতির জন্য হতে পারিনা!

এক্কা-দোক্কা করে হলেও বিয়াল্লিশ বছরে আমাদের যে অগ্রগতি তা দু'শো বছর পেছনে ফেলে দেবার মত আত্নহনন কিভাবে মানুষ ভাবতে পারে!!!


২৪৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৮

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: জানা আপু@
আমি শুধু একটাই অনুরোধ করব, দেশকে মৌলবাদী আগ্রাসন থেকে রুখতে নিজের সবাই নিজেদের প্লাটফর্ম থেকে যতটুকু সামর্থ করবেন। নিজ চোখে তো দেখতে পারি না আসলেই ভয়াবহতার তীব্রতা কতটুকু, কমও হতে পারে। জানি না দেশের বাইরে আছি বলে টেনশন বেশি হয় কিনা ! আর আমার সামর্থও কম। যাদের কিছু করার ক্ষমতা আছে তাদের সবার কাছেই আমার অনুরোধ থাকবে।

আমি বিশ্বাস করি স্বাধীনতার বিরোধীদের বাকস্বাধীনতার অধিকার দিলে সেটা কোনো ভালো ফলাফল বয়ে আনেনা। বরং আরো খারাপ পরিস্থিতির জন্ম দেয়। বাক স্বাধীনতার ক্ষেত্রে ঠিক এই দিকটায় আমার তীব্র আপত্তি আছে।

অনেক ধন্যবাদ। ছোট হয়ে বড় কথা বলার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

২৪৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০০

সরদার হারুন বলেছেন: আমি এক্ষন কিছু বলছিনা তবে সবাই বিচার বিভাগের উপর চাপ র্সষ্টি করছে এটা বুঝি

২৪৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: জানা বলেছেন:

দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: সামু ছাগুদের দাবির সামনে নির্লজ্জ মাথা নত করেছে। আমার বেশ লজ্জাই হচ্ছে।

যদি আমি ভুল হই, এতোক্ষণে লিসানী ভাইয়ের পোস্ট স্টিকিতে উঠে যেত।





যাবতীয় উষ্কানিমূলক মন্তব্য থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে রাখুন। আপনার যা মনে হচ্ছে তা বলে ফেলা বা লিখে দেয়াটা সবসময়ই সঠিক এমনটা নাও হতে পারে। কাউকে আক্রমণ করে বীরত্বে বিশ্বাসী তো সবাই নাও হতে পারে। অন্যের ভাবনা-চিন্তা, মেধা, শ্রম, যোগ্যতা ইত্যাদি সন্দেহ না করে বরং আরও খানিকটা সহনশীলতার সাথে বিবেচনা করাওতো যেতে পারে।


আমি খুশীর সাথেই বলছি, আমি ভুল ছিলাম, এবং লিসানী ভাইয়ের পোস্টটি যোগ্যস্থানে চলে যাওয়াই এর প্রমান।

আমার মন্তব্যে কোনকারনে ব্যাথিত হলে ক্ষমা চাইছি, কিন্তু বেশ মনকষ্টে ভুগছিলাম এই বিষয় নিয়ে একটি এমনটি আলোচনার ক্ষেত্রও না পাওয়াতে।

শেষ পর্যন্ত ধন্যবাদ। অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৪৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৪০

কস্কি মমিন বলেছেন: জানা,
আপনাকে ধন্যবাদ !
সামু সবাইকে নিজের নিজের কথা বলার স্বাধীনতা দেয় । আর এটাই সামুর বৈশিষ্ট্য !

২৪৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

অলস ছেলে বলেছেন: আফসুস সামহোয়ারইনব্লগের জন্য। আর কত?

২৪৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৫২

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: দেশটা একদিন আত্মধংসী নষ্টদের হাতে পুরোপুরি দুমড়ে মুচড়ে যাবে ।

২৫০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:২১

রুবেল১৯৮৭ বলেছেন: ভাই আমি লেখাটি এমএস ওয়াডে বিজয় এ লিখে কনভাট করে দিয়েছি। ভুল বশত দুবার পেষ্ট হয়েছে।
ক্ষমা প্রার্থ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.