নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শালিক দুটো আমার বাসার সদস্য, অর্থাৎ আমার এসির পেছনে খালি জায়গায় বাসা বেঁধেছে আজ অনেকদিন হলো। তবে চিল দম্পতি আমার প্রতিবেশী । আমার বাসার আরেকদিকে তিনটা দোতলা বাড়ী । সুইমিং পুল, লন, বাগান, ব্যাডমিন্টন কোর্ট, ছাড়াও অনেক গাছ পালায় ভরা। দেখে মনে হয় মালিকরা বেশ সৌখিন।এখনো ডেভলাপারদের থাবা পৌছেনি সেখানে। সেই এক বাসার নারকেল গাছ আর আমগাছের জড়িয়ে থাকা কোন এক গোপন জায়গায় তাদের বসবাস।
আমি লুকিয়ে লুকিয়ে দেখি আমার বাসার বিনে পয়সার ভাড়াটে শালিক দুটোকে । ভারী চঞ্চল, আমি দেখছি টের পেলেই ফুরুৎ করে উড়ে যায়। পর্দা দুটো সামান্য ফাঁক করে আমি যে ওদের দেখি এটা ওরা জানেই না। সকাল হলেই একজন বাসা থেকে বেরিয়ে চলে যায় পাশের দুটো খালি প্লটে অনেক গাছ গাছড়া রয়েছে সেখানে। মানে আমি যেতে দেখেছি।
কিছুক্ষন পর ফিরে আসে কিছু একটা মুখে নিয়ে, তারপর আমাদের বিল্ডিং এর আড়াআড়ি পিলারটার উপর বসে ডাকতে থাকে। আমি উকি দিয়ে দেখি তার জোড়াটা ঘর থেকে বের হয়ে একটু উকি দিয়ে যায়। পিলারে বসা শালিকটা যেই উড়ে গিয়ে কার্নিশে তার বাসায় গিয়ে বসে তখন আরেকটি উড়ে যায় সেই বনের দিকে। মনে হয় খাবার খুজতে। প্রথম পাখীটি জানি না ছেলে নাকি মেয়ে, যদি তার আসতে একটু দেরী হয় তখন ঘরের পাখীটি বেরিয়ে এসে আম কাঠাল আর নানারকম গাছে ঘেরা জঙ্গলের দিকে চেয়ে কঁ কঁ করে কি রাগত স্বরে ডাকতে থাকে। আমার স্বামীর মতে,
"ওটা মেয়ে পাখী"।
আর একটু পরেই বনের পাখী এসে হাজির। সাথে সাথে ঘরের পাখী উড়াল দেয় সেই বনে। এমনি করে আমাদের বাসায় বিনে ভাড়ায় সুখে দিন কাটছে ওদের।
প্রতিদিন সকালে আমার প্রতিবেশী শংখ চিল দুটো রাজকীয় ভঙ্গীমায় আকাশে পাক দিয়ে যায় এক বার দুবার তিন কি চার বার। আমি পশ্চিমের জানালা দিয়ে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখি সুনীল আকাশে তাদের দুজনার সে কি মহিমান্বিত বিচরন।
বেশ কয়েকবার পাক খেয়ে ঘুরে ঘুরে এক সময় ঝুপ করে নেমে এসে বসে পড়ে নারকেল গাছ বা আম গাছের ডালে। অথবা পাশের বাড়ীর ছাদের উপর একটি আড়াআড়ি লোহার খুটির উপর। কখনো বা একটু দূরের আকাশে ভেসে বেড়ানো কারো পালিত কবুতরের ঝাকে গিয়ে হাজির হয়। কবুতর গুলো ভয়ে তাড়াতাড়ি তাদের বাসার ছাদে নেমে যায়। আর ওরা ফিরে আসে নিজের কূলোয়। আমি ফাঁক পেলেই তাকিয়ে দেখি ওদের কার্যকলাপ।
সেদিন দুপুরে আমি বই পড়ছি, হঠাৎ একটি শালিক কেমন করুন গলায় ডেকে উঠলো। আমি আস্তে উঠে পর্দা সরালাম। দেখি এক জন কোথা থেকে সারা শরীরে স্কচ টেপ পেঁচিয়ে এসেছে। দেখে আমার সারা শরীর কাঁটা দিয়ে উঠলো। এটা খুলবে কি করে ! অনেক কষ্টে নীচে পরে যেতে যেতে কোনরকমে বাসায় গিয়ে ঢুকলো।
আমার স্বামীকে অফিসে ফোন করলাম 'কি হবে এখন? এসি খুলে ওটাকে ধরে কি স্কচ টেপ খোলা যাবে' ?
সে বল্লো "তা সম্ভব নয়, এসি খুলতে গেলে পাখী পালিয়ে যেতে চেষ্টা করবে"।
মনটা ভীষন খারাপ হয়ে গেল। ঘুরে ফিরেই জানালায় যাই। দেখা যায় কি না? বাসাটা সরাসরি দেখাও যায়না। এসির কাছে গিয়ে কান পাতি ওদের খটর মটর শোনা যায় কি না। কেন জানি সামান্য দুটো শালিকের জন্য অস্থির হয়ে গেলাম। রাতে স্বামী এসে স্বান্তনা দিল। বললো "পাখীটা যদি মাটিতে পরে যায় তখন ধরে টেপ খুলে দিলেই হবে"।
বাসার কেয়ার টেকারকে ডাকলাম। বললাম পাখির কথা। মাটিতে চোখ রাখতে বললাম। সেতো কিছুক্ষন হা করে আমার মুখের দিকে চেয়ে রইলো। তারপর ঢোক গিলে অবাক গলায় বললো 'পাখী'!
"হ্যা পাখী, স্কচটেপ গায়ে লাগানো পাখী" ।
মাথা ঝাকালো কেয়ারটেকার।সে অবশ্য আমার উদ্ভট সব আবদারের কথা জানে। একবার টবে তেল কুঁচা লতা বুনবো বলে সেটা খুজে আনার জন্য তাকে অস্থির করে ফেলেছিলাম।
শালিক পাখীটার জন্য মন অস্থির । ঘুরে ফিরে একই প্রশ্ন স্বামীকে কি করা যায় ? বেচারা সারাজীবন আমার এই সব প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতে কাহিল । চুপ করে আছে।
দু দিন পর দেখলাম শালিক দুটো পিলারে বসা। কারো গায়েই স্কচটেপ নেই। আমার স্বামী আমাকে ক্ষেপানোর জন্য বল্লো,
'ঐটা মরে গেছে, আর এটা নতুন আরেকটা'।
আমি বললাম "কি বলো ওরা কি মানুষের মত নাকি সঙ্গী মরার একদিনের মধ্যে আরেকটা জোগাড় করবে" !
বলতে চেয়েছিলাম তোমাদের মত পুরুষ মানুষ নাকি !
আজ তিন চার দিন হলো দুটো চিলের একটা চিল নাই। আবার তাকে প্রশ্ন 'কি হলো আরেকটা চিলের' ?
সারাক্ষন চোখ রাখি। একটাই চিল । উড়ে আবার গাছের উপর বসে আবার উড়তে থাকে। কিন্ত আরেকটা কই ?
'কেউ কি মেরে ফেলেছে ? একটা কাকের সাথে মাঝে মাঝে লড়াই করতে দেখতাম। সেটা কি কিছু করলো? কাক কি চিলের চেয়ে বেশী শক্তিশালী' ? এই সব নানা প্রশ্নবাণে আমার স্বামী যখন জর্জরিত। তখন কাল হঠাৎ দেখি দুটো চিল পাশাপাশি উড়ছে। ওরা ডিম পেড়েছে, মেয়েটা বসে বসে তা দেয় ডিমে, তাই দেখিনা সর্বক্ষন।
ভালোই আছে আমার বিনে পয়সার ভাড়াটিয়া আর প্রতিবেশী। ব্লগে তো কত কিছুই লিখলাম । আজ ভাবলাম লিখি ওদের নিয়ে যারা আমার সর্বক্ষনের পর্যবেক্ষনের সঙ্গী।
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৩১
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য সেলিম আনোয়ার। আমার খুব ভালো লাগে পাশের বাড়ীর ছাদে অনেক গাছ সেখানে বুলবুলি দোয়েলের উড়াউড়ি দেখতে ।
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০০
ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: ছবি আর লেখা;খুবই ভালো হয়েছে!
অনেক সুন্দর,অনেক!
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৩৬
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য ক্লান্ত তীর্থ
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
সুন্দর লিখা ||
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯
জুন বলেছেন: হেই মুন আমি যখনই লিখি যাই লিখি তুমি সবসময় উৎসাহ দিয়ে যাও । ব্যাপারটা খুবই ভালোলাগে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
অদৃশ্য বলেছেন:
খুবই মজার... বাস্তবের ঘটনাগুলো কি চমৎকারভাবেই না আমাদের সামনে উপস্থাপন করলেন... শালিক আর চিলের দৈনন্দিন ঘটনা মোটামোটি বেশ জানা হলো...
মায়া বড়ই অদ্ভত জিনিস তাইনা আপু...
প্রিয় জুনাপুর জন্য
শুভকামনা...
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩৫
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন অদৃশ্য সত্যি মায়া পরে গেছে পাখীগুলোর জন্য । তবে আমার কেন জানি খাচার পাখির চেয়ে খোলা আকাশের পাখীই ভালোলাগে। বন্দীদশা কষ্ট হয়।
আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা রইলো ।
৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৫
মামুন রশিদ বলেছেন: লেডি বতুতা এখন পাখি বান্ধবী !
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
জুন বলেছেন: লেডী বতুতা সবসময়ই প্রকৃতি বান্ধব। গাছ ফুল লতা পাতা পশু পাখী সব সব প্রিয় মামুন ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:১২
ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল লাগল। পাখী তো আমাদের দেশে এখন কবিতা আর গল্পের বইয়েই আছে! বাস্তবে ভয়ংকর রকমের অতিরিক্ত মানুষের কারনে ভ্যানিস!
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
জুন বলেছেন: ঠিক বলেছেন ঢাকাবাসী পাখী এখন ঢাকা শহরে দুর্লভ।
ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ
৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: পড়তে সত্যিই ভালো লাগল। আপনার লেখা সব সময়ই সুন্দর হয়।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪৮
জুন বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী মন্তব্য এর জন্য
আপনিও ভালো থাকুন সবসময় ।
৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৪৪
এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: আমার বাসার কার্নিশে একজোড়া পায়রা বাসা বেধেছে কিছুদিন হল। ছাও ফুটিয়ে বাকুম বাকুম স্বরে তার আনন্দ প্রকাশ শুনি ভোরের বেলায়। ভালই লাগে। আপনার লেখা ভালো লাগল। ভালো থাকবেন
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫৪
জুন বলেছেন: পায়রা তো শান্তির প্রতীক। আপনি অনেক লাকি ? শালিক ও শুনেছি 'টু ফর জয় '। ওরা সব সময় দুজনই থাকে। বাচ্চা হলে ডিম ফুটে উড়তে শিখলেই চলে যায় অন্য কোথাও। আবার সেই দুজন টু ফর জয়
ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এই সব দিন রাত্রি ।
৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
গল্পটার মধ্যে কিছু একটা আছে ! কিছুটা সময় ধরে ঘোরের মধ্যে আছি গল্প পড়ে। কেমন যেন হাহাকার বোধ হচ্ছে মনে।
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫৭
জুন বলেছেন: গল্পটার মাঝে একটা সহজ সরল ভাব আছে কান্ডারী তাই তোমার এত ভালোলেগেছে। আছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কিচ্ছা ।
ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
১০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপু। আমার ব্যালকনি লাগোয়া কাঁঠাল গাছের পাখির ঝাক যখন আমার সকালের ঘুমের দফারফা করে তখন মনেহয় পাখির চাইতে বিরক্তিকর আর কিছুই নেই। কিন্তু এর মাঝে কোন পরিচিত সুর না শুনলেই তখন কেমন জানি লাগে, মনেহয় সব ঠিক আছে তো, আপদগুলার আবার কিছু হলোনা তো। পরে আবার যখন যন্ত্রণার ডাক শুনতে পাই তখন আশ্বস্ত হই যে নাহ সবাই ভালো আছে।
+++++++++
১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৩৭
জুন বলেছেন: আমি এক সময় ঢাকার বাইরে ছিলাম। সেখানে অসংখ্য গাছ আর পাখি। একটা পেপে গাছ ছিল আমার দোতলার বারান্দার পাশ ঘেসে। সন্ধ্যা হলেই ঝাকে ঝাকে চড়ুই গাছের পাতার ডালটায় বসে সেই যে কিচির মিচির শুরু। থামতো সন্ধ্যার অন্ধকার নেমে আসার পর। কি যে মজা লাগতো কুনো জায়গা নিয়ে ওদের ঝগড়া ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
১১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:১১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দোয়া করি, ঢাকা শহরে মানুষ জন একটু গাছ পালা লাগানোর জায়গা রাখাতে মনযোগী হোক, নইলে অচিরেই এসব পাখি অতীত হয়ে যাবে... ভাল লাগ আপনার লেখা আপু...
১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৪০
জুন বলেছেন: ইদানীং ৪০% জায়গা ছেড়ে বাড়ী করতে বলেছে রাজউক । বৃক্ষ প্রেমীরা একটু খুশী হয়েছিল জহির। কিন্ত ডেভলাপাররা সেখানে ছাঁদ দিয়ে নীচে গ্যারেজ এর ব্যবস্থা করেছে
ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো। তোমার ভ্রমন কাহিনীগুলো অনেক মিস করি। লিখো কিছু ইরান নিয়ে ।
শুভকামনা তোমাদের সবার জন্য
১২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:২৩
সুমন কর বলেছেন: আপনার শালিক ও চিল জোড়ার কাহিনী ভাল লাগল।
আমার জানালার ভেন্টিলেটরে চড়ই পাখি বাসা বেঁধেছিল। খালি ঘর নোংরা করে ফেলত। পরে বাধ্য হয়ে একদিন সব পরিষ্কার করে, স্কচ টেপ আর কাগজে দিয়ে বন্ধ করে দেই।
আপনার কাহিনী পড়ে, মনে পড়ে গেল।
ভালো থাকবেন।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৪২
জুন বলেছেন: হু ভেতরের দিকে বাসা বানালে অবশ্য ঘর নোংরা হয় সুমন কর। তবে ওরা আমার ঘরের বাইরের দিকে বাসা বানিয়েছে ।
আপনিও ভালো থাকুন সব সময় ।
সকালের শুভেচ্ছা ....
১৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: কি বলবো, জোড়ায় জোড়ায় দল হয়ে শালিকেরা আমাকে ছোটবেলায় কত যন্ত্রণা দিয়েছে।
ধান শুকানোর সময় আমাকে রাখা হত পাহারা দেওয়ার জন্য। কিন্তু আমি খেলতাম মার্বেল। আর এই সুযোগে কাক আর শালিকদের দল ধান খাইতে আসতো , আর আমার মা আমাকে লাঠি দিয়া পিটাইতো।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৪৪
জুন বলেছেন: হায় হায় রাতুল কি অবস্থা
শালিকের জন্য পিট্টি খেয়েছো
হু তারপর ও পাখী আর গাছ আর ফুল আমি সবচেয়ে বেশী ভালোবাসি
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
১৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯
মিথিলা মাহমুদ বলেছেন:
১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৪৫
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মিষ্টি একটি হাসি মুখ উপহার দেয়ার জন্য মিথিলা
১৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ভালো লাগল আপু! আমার বাসার পাশে এই রকম দুইটা চড়ুই আছে। এরা আমার প্রাকৃতিক এলার্ম ঘড়ি।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৫৬
জুন বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো কাল্পনিক ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমারও এমন এলার্ম ছিল দেখতে পারো
Click This Link
১৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:০৫
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: আপু আপনার বিশেষ প্রতিবেশিদের নিয়ে লেখা পোষ্ট খুব ভাল লাগল।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
জুন বলেছেন: ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো স্নিগ্ধ শোভন
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা প্রতিদিন .।.।।।
১৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: মানুষ আজকাল স্বার্থ ছাড়া মানুষকে নিয়েই লিখে না.......,
আর আপনি লিখেছেন পাখিদের নিয়ে।
পাখিদের জীবন ধারণ নিয়ে আপনার এই উপলব্ধি মানুষের মধ্যে অনুপ্রেরনার জন্ম দিক, যাতে তারা সকলের জীবন ব্যবস্থাকে উপলব্ধি করতে শিখে।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০১
জুন বলেছেন: অসাধারণ একটি মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ অতঃপর বাউন্ডুলে ।
পাখিদের জীবন ধারণ নিয়ে আপনার এই উপলব্ধি মানুষের মধ্যে অনুপ্রেরনার জন্ম দিক, যাতে তারা সকলের জীবন ব্যবস্থাকে উপলব্ধি করতে শিখে।
আপনার মন্তব্যে প্লাস
১৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮
বেলা শেষে বলেছেন: ভালোই আছে আমার ভাড়াটিয়া আর প্রতিবেশী। ব্লগে তো কত কিছুই লিখলাম । আজ ভাবলাম লিখি ওদের নিয়ে যারা আমার সর্বক্ষনের পর্যবেক্ষনের সঙ্গী।
very beautiful...i like it , it touch me...
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২২
জুন বলেছেন: থ্যাংক ইউ ফর ইউর কম্পলিমেন্ট বেলা শেষে থ্যাংক ইউ সো মাচ
১৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: বাহ আমারে নিয়া লিখছেন দেখি +++++
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২৩
জুন বলেছেন: ওহ তাইতো ! অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য গোল্ডেন গ্লাইডার
২০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩
নাছির84 বলেছেন: এতটা প্রাঞ্জল বর্ণণায় আপনার প্রতিবেশিদের গল্প বললেন কেন ? ছুটে গিয়ে যে দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে ?
পুরুষরা সত্যিই যেন কিরকম এলেবেলে ? একদিকে সঙ্গীনির দেখ-ভাল করছে আবার সেই সঙ্গীনি গত হলে তার শূন্যস্থানও ভরাট করে নিচ্ছে ! এক হৃদয়ে ফুল আর কাঁটা দুটোই বসত করে।
এমন লেখা আরও চাই জুন আপু। শুভ কামনা।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
জুন বলেছেন: ছুটে গিয়ে দেখতে গেলে দেখবেন ওরা কই জানি লুকিয়ে আছে নাছির ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আর সব সময় সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
২১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫
উজবুক ইশতি বলেছেন: ভালো লাগলো অন্য রকম প্রতিবেশিদের গল্প শুনে
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩৪
জুন বলেছেন: ভালোলাগার কথা জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো উজবুক ইশতি ।
ভারী মজার একটা নিক নাম রেখেছেন
শুভেচ্ছা অনেক
২২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১৯
আম্মানসুরা বলেছেন: আমার বারান্দার ভেন্টিলেটরে চড়ুই পাখির বাসা আছে। প্রতিদিন ভোরে এদের ডাকাডাকি উপভোগ করি।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫০
জুন বলেছেন: আমিও উৎকর্ন হয়ে থাকি আমার প্রতিবেশীদের ডাক শোনার জন্য। বাসা থেকে বের না হয়ে আসলে তো ওদের দেখা যায় না ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আম্মানসুরা ।
২৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪৩
খাটাস বলেছেন: খুব সাবলীল ভাবে সাধারণ ভাষায় লেখা টা একটা ঘোরের মত লাগল।
সুন্দর ও এক ঝাক মুগ্ধতা। খাঁচা ছাড়া ও পাখি আপনার নিকটতম প্রতিবেশী, বেশ সৌভাগ্যবতী বলতে হয় আপনাকে আপু।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫৪
জুন বলেছেন: তাইতো দেখছি খাটাস । খাচায় বন্ধ পাখী আমার ভালোলাগেনা। মুক্ত জীবন থেকে কি নিষ্ঠুর বন্দী দশায় শেষ হয়ে যায় তারা শুধুমাত্র আমাদের আনন্দের খোরাক হতে।
সৌভাগ্যবতীই মনে হচ্ছে কারন ছোট বেলা থেকেই শালিকের ব্যাপারে শুনতাম 'ওয়ান ফর সরো, টু ফর জয়' । আর ঠিক দুটো শালিকই আস্তানা গেড়েছে বাসায়
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
২৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২২
ত্রিশোনকু বলেছেন: চমৎকার জমাটি বর্ণনা।
তা মেয়েদের হোস্টেলে কোনো পাখি বাসা বাঁধেনি?
সাহেব আলীর সময় সুন্দর কাটতো।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫৭
জুন বলেছেন: হু হোষ্টেলে বাসা বাধলে একা সাহেব আলী কেন ? তার কো- ব্লগার আপনারও সুবিধা হতো । সেখানে আসলে বারান্দা থেকে আমাদের উকি দিয়ে দেখে যেতে পারতেন অহরহ
মজার একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ত্রিশঙ্কু
২৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২১
বৃষ্টিধারা বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগলো আপু ।
ভালো আছেন তো ?
১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৩
জুন বলেছেন: হু ভালো আছি বৃষ্টিধারা । আপনাকে ইদানীং ব্লগে দেখে খুব ভালোলাগে।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
২৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:১৫
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো অনেক।
১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ভালোলাগা হানিফ রাশেদীন
২৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: যারা ফুল আর পাখি ভালবাসে, তারা পৃথিবীর সুন্দর মনের মানুষ।
১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮
জুন বলেছেন: আমি আসলেও সুন্দর মনের মানুষ রাতুল। হিংসা, কুটিলতা, পরশ্রীকাতরতা আমি দারুনভাবে অপছন্দ করি করি।
সেটা ফুল পাখী ভালোবাসার জন্য কি না জানি না
২৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পাখিদের প্রতি আপনার অপরিসীম মমত্ববোধই এ লেখার মধ্য দিয়ে ফুটে উঠেছে। হৃদয়বতীরাই সত্যিকারের মায়াবতী।
লেখা ভালো লাগলো দেশি আপু।
১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭
জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ছাই ভাই এত গুলো সুন্দর সুন্দর বিশ্লেষনে ভূষিত করায়।
মন্তব্যের জন্য ও রইলো আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
২৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
আপু, আপনি অনেকদিন থেকে আমার 'অনুসারিত' লিস্টে, অনেকবার আপনার ব্লগে এসেছি কিন্তু কেনো জানি কখনো মনেহয় কোন পোস্ট সম্পুর্ন পড়িনি।
আপনার লেখা এতো স্বাবলীল!! সাধারন একটা বিষয় নিয়ে কত সুন্দর লিখেছেন।
শুধু আপনার আড়াল থেকে লুকিয়ে উকি দেয়ার অভ্যাসটা ... ..
১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫২
জুন বলেছেন: আমার ব্লগে এসেছেন আর আমার লেখা আধ খ্যাচড়া পড়ে চলে গিয়েছেন জেনে খারাপ লাগছে।কি জানি হয়তো আপনার উপযুক্ত লেখা কোনদিন লেখাই হয়ে ওঠেনি আমার। যাক শেষ পর্যন্ত পাখীগুলোকে অজস্র ধন্যবাদ আপনাকে টেনে এনেই ক্ষান্ত হয়নি মন্তব্য করিয়েও ছেড়েছে
আগামীতে সাথে থাকবেন এটুকু আশাবাদ করছি। অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য পুচকে ফড়িং ।
লুকিয়ে ওদের বাসার বারান্দাটুকুই ( কার্নিশের অর্ধেক) শুধু দেখা যায়। যখন বেরিয়ে এসে ডাক দেয় জঙ্গলে থাকা পাখীটিকে :#>
৩০| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ছবি আর লেখা;খুবই ভালো হয়েছে!
১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪
জুন বলেছেন: লেখা ভালো হয়েছে জেনে অনেক ভালোলাগলো স্বপ্নবাজ অভি।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৩১| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
মুরশীদ বলেছেন: পাখিদের প্রতি ভালোবাসা অটুট থাকুক +++++্
১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
জুন বলেছেন: জগতের সকল প্রানীর প্রতি ভালোবাসা অটুট থাকুক ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৩২| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪২
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
মন ছুঁয়ে গেল আপনার প্রতিবেশীদের কথায় !
আমরা ফুল ভালোবাসি,
পাখি ভালোবাসি,
নারীর গভীর চোখ ভালোবাসি,
আমরা শান্তি চাই...!! (মহাদেব সাহা)
ভালো থাকুন, অনেক অনেক ।
১১ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
জুন বলেছেন: ভাললাগা সাথে অনাবদ্য এক কবিতা উপহার দারুন লাগলো স্বপ্নচারী গ্রানমা । অশেষ ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য আর ভালো থাকা হোক দীর্ঘ জীবন।
শুভেচ্ছা ...।
৩৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: পোস্টে ++++
১১ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
জুন বলেছেন: আমিও সাদরে গ্রহন করলাম মাসুমের প্লাস
৩৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫০
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
একটি সুন্দর অথচ দূর্লভ প্রতিবেশীসুলভ সম্পর্কের কথা লিখে চমকে দিলেন ।
পাখিদের নিয়ে লিখলেও আড়ালে কিন্তু মানুষের সম্পর্কের একটি দিক ও দেখতে পাচ্ছি যেন । সবটা পড়ে মনে হলো সব সম্পর্কই বুঝি রবীন্দ্রনাথের " দুই পাখি" কবিতার মতো ----
দুজনে কেহ কারে বুঝিতে নাহি পারে
বুঝাতে নারে আপনায়
যেমোন আপনিও বোঝাতে পারেন নি ওদের আপনার আকুতি ।
আপনি যেন খাঁচার পাখিটি আর ওরা বনের ।
রাতের শুভেচ্ছা ।
১১ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:১১
জুন বলেছেন: আহমেদ জীএস বরাবরের মতই অসাধারন মন্তব্যে আমার পোষ্টকে সমৃদ্ধ করেছেন তার জন্য কি বলবো বলুন?
আপনার কবিতায় মনে পড়ে গেল ছোট বেলার কথা যখন আমার মা রবীন্দ্রনাথের দুই পাখী কবিতাটি আবৃত্তি করে শোনাতেন। তখন সেই খাচার পাখীর জন্য আমার হৃদয় ভারাক্রান্ত হয়ে উঠতো। এরপর আমি আর কোনদিন খাচায় পাখী পালার কথা স্বপ্নেও ভাবিনি। খোলা আকাশে উড়ে বেড়ানো মুল্যহীন এলেবেলে পাখীরাই আমার প্রিয় হয়ে ওঠে দামী দামী কাকাতুয়া, লাভ বার্ডের কাছে।
এখনো আমার মা এর কন্ঠ কানে ভেসে আসে .....।
দুজনে একা একা ঝাপটি মরে পাখা
কাতরে কহে, 'কাছে আয়।'
বনের পাখি বলে, 'না,
কবে খাচার রুধি দিবে দ্বার।'
খাচার পাখি বলে 'হায়,
মোর শকতি নাহি উড়িবার।'
৩৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩২
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: ফুলের পর পাখিই আমার কাছে প্রকৃতির সবচেয়ে সুন্দর সৃষ্টি মনে হয়। চমৎকার লাগলো আপনার পোষ্টটা । কিছুটা হিংসাও । +++++++++++++++++
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
জুন বলেছেন: চমৎকার লেগেছে শুনে ভারী ভালোলাগলো আদনান শাহ্িরয়ার ।
কিন্ত হিংসা কেন ভাই ? বুঝতে পারছি না একটুও
মন্তব্যের জন্য অজস্র ধন্যবাদ ও শুভকামনা
৩৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আমারতো ধারণা ছিলো ঢাকায় কাক আর চড়ুই ছাড়া পাখিই নেই। (২০৩ নং শের দ্রষ্টব্য)
Click This Link
লেখায় প্লাস।
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯
জুন বলেছেন: না কামাল ভাই আমার আসে পাশের বাড়ীগুলোতে হরেক রকম পাখীর আনাগোনা। কাক চিল ছাড়াও শালিক, বুলবুলি, দোয়েল, ফিঙ্গে, চড়ুই টুনটুনি দেখি উড়ে বেড়াচ্ছে।
আপনার লিঙ্ক দেখলাম। সুন্দর শের ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৩৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: ফুলের পর পাখিই আমার কাছে প্রকৃতির সবচেয়ে সুন্দর সৃষ্টি মনে হয়।
সব সৃষ্টিই সুন্দর শাহরিয়ার ভাই।
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০০
জুন বলেছেন: +
৩৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১২
শোভন শামস বলেছেন: লেখা পড়ে মজা পেলাম।
অবসরের সময়গুলো বেশ কেটে যাবে আপনার
ধন্যবাদ
১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩
জুন বলেছেন: সত্যি ভালোই কেটে যায় আমার সময় ওদের দেখে দেখে ।
অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম। জুবা নিয়ে লিখেছেন। যাবো শীঘ্রী।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন সবসময়।
৩৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১০
পুচকে ফড়িং বলেছেন:
আপনের লেখার কোন দোষ নাই, আসলে "ইবনে বতুতার ব্লগ"- লেখাটা দেখেই হিংসা হয়, তাই।
আর আড়ালে থেকে পাখি দেখতে আমারও ভাল লাগে, অনেক সম্য খুব কাছেও চলে যাওয়া যায়। আর মাঝে মাঝে জানালায় কোন পাখি বসলে তাদের সাথে কথা বলারও চেষ্টা করি। যদিও কখনও সাড়া পাইনি এখন পর্যন্ত
২৭ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:০৩
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে আসা হলো পুচকে ফড়িং তাই উত্তর দিতেও দেরী হয়ে গেল। আমি অত্যন্ত দুঃখিত এর জন্য ।
আপনিও পাখী ভালোবাসেন জেনে অনেক ভালোলাগলো।
শুভকামনা আপনার জন্য
৪০| ০২ রা মে, ২০১৪ রাত ৮:০৮
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার লেখাটা খুব টাচ করল ।
পাখি খুব টানে ।
ভাল থাকুন আপা ।
০৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:২৩
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মাহমুদ প্রসঙ্গটা আপনাকে স্পর্শ করেছে জেনে।
ভালো থাকুন আপনিও
৪১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: তবে আমার কেন জানি খাচার পাখির চেয়ে খোলা আকাশের পাখীই ভালোলাগে। বন্দীদশা কষ্ট হয়। - আমারও!
শালিক ও শুনেছি 'টু ফর জয় '। ওরা সব সময় দুজনই থাকে। - এ নিয়েও আমার একটা কবিতা আছে। পরে এখানে দেবো।
আমার বেডরুমের এসি'র পেছনে কিছু পাখী বাসা বেধেছে। প্রত্যুষে ও গোধূলী লগ্নে ওদের খচমচ শব্দ শোনা যায়। আমার একমাত্র নাতনিটা মাত্র ছ'দিন বয়সে পাখির ডাক শুনে চোখ মেলে ইতিউতি তাকিয়েছিলো। এখন মুখে পাখী বললেই ও হাত নেড়ে পাখীকে ডাকে।
খুব ভালো লেগেছে আপনার এ লেখা। 'লাইক' করলাম।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৩
জুন বলেছেন: আসলে ফুল পাখি অর্থাৎ প্রকৃতি কে ভালো না বেসে কেউ পারে? সে আপনার নাতনির কথা শুনেই বোঝা যায়। এত সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৪২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: "শালিখ সমাচার" নামে আমার কবিতাটা এখনই পোস্ট করলাম। আশাকরি পড়ে দেখবেন।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৫
জুন বলেছেন: হ্যা আমি পড়েছি কিন্ত ব্যাস্ততার জন্য মন্তব্য করতে পারি নি। এখানেতো সব কাজ নিজেদের করতে হয় তাই ব্লগে অনেক্ষন থাকতে পারছি না।
অনেক ভালোলেগেছে কবিতাটি আমি পোষ্টে মন্তব্য করবো
৪৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৮
প্রামানিক বলেছেন: হে হে হে আপনি পারনও বটে। দারুণ কাহিনী লিখেছেন। ধন্যবাদ জুন আপা।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১০
জুন বলেছেন: কি পারলাম প্রামানিক ভাই
তারপরো কাহিনী ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই
৪৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গায়ে স্কচলাগা শালিক আর হারিয়ে যাওয়া চিলের জন্য ভালোই একটা টেনশন তৈরি করেছিলেন। ভালো লাগলো যে, শেষমেষ ওরা জীবিতই ফিরে এসেছে।
শালিক আর চিলের গল্প ভালো লাগলো আপু।
শুভ কামনা আপু।
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫১
জুন বলেছেন: পুরনো লেখাটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ দেশী ভাই
৪৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আজকের সামুতে মনিরা আপুর লেখা ধান শালিকের কদম ফুলের কবিতা দেখে মনে পরে যায় আপনার এক জোড়া শালিকের গল্পের কথা , এক রাস মুগ্ধতা নিয়ে দেখে গেলাম তা । খুব সুন্দর লিখেছেন । আগে এক নজর দেখেছিলাম পুরাটা পড়ার সময় হয়নি বলে তখন মন্তব্য লেখা হয়ে উঠেনি ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১১
জুন বলেছেন: জী ডঃ এম আলী পাখিগুলোর জন্য আমার কত যে মায়া ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না । ওরা এসে এসে ঘুরে যাচ্ছে ভাবতেই কষ্ট হয় । খাচায় ভরে পালছিনে বটে আর সেটা আমি পছন্দও করি নে , তারা এক্কেবারে স্বাধীন উড়ান দেয়া পাখী তারপর ও তারা আমায় বড্ড ভালোবাসে । বাটিতে খাবার না থাকলে কাচের জানালায় এসে ঠোট দিয়ে ঠুকরে ঠুকরে আওয়াজ করে ।
আমার অনেক অনেক প্রিয় একটি পোষ্ট পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন ।
সুস্থ থাকুন এই প্রত্যাশা রইলো
৪৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১৭
রূপম রিজওয়ান বলেছেন: দারুণ!এহেন ভাড়াটিয়া এবং প্রতিবেশী পাওয়া তো পরম সৌভাগ্যের ব্যাপার! ঢাকায় আসার পর থেকে তো কাকপক্ষী বাদে আর কিছুই দেখি না। পদ্মাপাড়ে থাকতে তো সারাদিনই পাখির কিচিরমিচির শুনতাম।স্মৃতিকাতর করে দিলেন!
পাঁচ বছর বাদে আপনার বিনে পয়সার ভাড়াটিয়া আর প্রতিবেশী কিংবা ওনাদের বংশধরদের হালহকিকত কি? ওখানেই আছে না কি নতুন ঠিকানায় পাড়ি জমিয়েছে?
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৫
জুন বলেছেন: এত পুরনো একটি লেখা যা আমার অনেক প্রিয়তো বটেই পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন রূপম রিজওয়ান। আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগত জানাই আমার অতিথি পাখীকে দিয়ে যারা মুক্ত স্বাধীন
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার বিশেষ প্রতিবেশিদের নিয়ে চমৎকার লিখেছেন। ওদের নিয়ে উদ্বিগ্ন না হওয়াটাই ভাল।মানুষের মত নিষ্ঠুর প্রেমে ওরা নেই।আপনার লেখা পড়ে মজা পেলাম।