নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতীক্ষা
কি করো ?
কিছুনা।
কিছু না মানে ?
এইতো জানালার সামনে দাঁড়িয়ে আছি ।
এই অসময়ে জানালার সামনে কেন ? বুয়া চলে গেছে?
হ্যা কখন চলে গেছে ।
তো তুমি জানালার সামনে দাঁড়িয়ে আছো কেন বলতো ?
আর দশ মিনিট পড়েই যে থাই এর ফ্লাইট ল্যান্ড করবে ।
থাই এর ফ্লাইট ল্যন্ড করলো তো কি হলো ?
অনেক কিছু ......কারন
সে যে আমার ছেলের গায়ে লাগা বাতাসের ছোঁয়া নিয়ে আসবে ।
নয়নসুখা
সকালের তীব্র রোদে প্রতিদিন
ঘুম ভেঙ্গে যায়
মনে করি চিক দিয়ে ঢেকে দেব বারান্দাটুকু।
চিক কেনা হয়ে আর উঠে না ।
পাশের সবুজ জমির আঁচল ভরা কৃষ্ণচুড়া আর রাধাচুড়া ।
হলুদ কমলায় কাঁরচুপি কাজ দেখতে ভালোই লাগে ।
সাথে আছে ঝিরঝিরে কচি শ্যামল সবুজ পাতার
আমলকী গাছ। কেঁপে কেঁপে মাটিতে ছায়া ফেলছে।
মাধবীর ঝাড়ে দল বেধে পাখিদের কিচিমিচি,
কখনো বা কিছু ঝগরুটে শালিকের তীক্ষ কন্ঠ
ভেসে আসে বাতাসের ভেলায় ।
রুদ্র সেই তপনের তাপ উপেক্ষা করে,
দাড়িয়ে দেখি দামাল পাখির খেলা,
আর ঢেউ তুলে ওঠা সবুজের মেলা।
নয়ন সুখ বলা যায় যাকে।
আজ কদিন ধরে মহোৎসবে কাটা হলো সেই সব গাছ,
তৈরী হলো মজুরদের জন্য সার সার দেয়া টিন সেড।
বুঝলাম ফুরিয়ে এলো আমার চিকের প্রয়োজন ।
শুধু রোদই নয়, দৃষ্টি আর বাতাসেরও পথ রুদ্ধ করে,
চিক হয়ে আসছে কংকৃটের এক বহুতল ভবন।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে,
সাথে অশেষ ধন্যবাদ দর্পণ পাঠ আর মন্তব্যের জন্য
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর + । বাংলাদেশ থেকে কেউ আসলে তার মাঝেও আমি দেশের ঘ্রাণ পাই।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০
জুন বলেছেন: দুগ্ধ ধবল বিশাল মৎসকন্যার মত পায়ে অর্কিডের শেকড় জড়িয়ে থাই এর এয়ারবাস যখন ধীরে ধীরে নেমে আসে বাংলাদেশের রানওয়ের বুকে, আমি তখন অনুভব করি তার সেই শুভ্র শরীরের কোথাও না কোথাও আমার ছেলের ছোয়া লেগে আছে সেলিম ।
আপনার মন্তব্যটি মন ছুয়ে গেল আমার । অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
মনের দুইটি কথা ভালো হয়েছে
৩য় প্লাস
২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
জুন বলেছেন: শিরোনামটা পালটে দিলাম ঘুনপোকা । ভালোলাগা আর প্লাস এর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮
ডি মুন বলেছেন: থাই এর ফ্লাইট ল্যন্ড করলো তো কি হলো ?
অনেক কিছু ......কারন
সে যে আমার ছেলের গায়ে লাগা বাতাসের ছোঁয়া নিয়ে আসবে ।
বাহ, বেশ ভালোভাবেই অনুভূতিটাকে ফুটিয়ে তুলেছেন।
শুভেচ্ছা।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ডি মুন । এগুলো কি আর কবিতা ? শুধু মনের ভাবগুলো পাশাপাশি না লিখে উপরে নিচে লেখা
৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩
মামুন রশিদ বলেছেন: মমতার বাঁধনে জড়িয়ে থাকুক মা আর ছেলে । শুভ কামনা দুজনের জন্য ।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
জুন বলেছেন: এক গুচ্ছ শুভকামনা মামুন রশিদের জন্যও রইলো
৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মা, মাটি, মায়া আর মমতা
অনেক কথাই গেল যে বলে দু'চারটে পংক্তি বলে। অনেক সুন্দর হয়েছে আপু, ++++
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১৭
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বোকামানুষ পোষ্টটি পড়া আর মন্তব্যের জন্য
৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
প্রথমটি সুন্দর...
দ্বিতীয় আরও সুন্দর
৬ নম্বর পিলাচ
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২০
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর দেখা হলো মাঈনুদ্দিন মইনুল এর সাথে
কোরিয়া বেড়ানো কি শেষ ?
সুন্দর লেগেছে তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯
উদদিন বলেছেন: খুব"ই ভালো লাগলো , "প্রতীক্ষা" কবিতাটা ছোট হলে-ও মন-ছুঁয়ে যায় !
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২২
জুন বলেছেন: মন্তব্য আর প্লেনের ছবিটির জন্য অশেষ ধন্যবাদ উদদিন আপনাকে
৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সত্যি কি কৃষ্ণচুড়া আর রাধাচুড়া গাছ কেটে ফেলা হয়েছে ?
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২৪
জুন বলেছেন: হু কান্ডারি । শুধু তাই নয় সাথে সেই আমলকি , অনেক সুপুরী নারকেল আর ঝাউ গাছ
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
১০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
কয়েকটা সাদামাটা কথা দিয়ে শুরু হলো ১ম কবিতাটা। কিন্তু শেষটা পড়ার পর বুক ধক করে ওঠে।
থাই এর ফ্লাইট ল্যন্ড করলো তো কি হলো?
অনেক কিছু ......কারন
সে যে আমার ছেলের গায়ে লাগা বাতাসের ছোঁয়া নিয়ে আসবে।
ছেলের জন্য অনেক আকুতি উঠে এসেছে এ লাইনগুলোতে।
পরের টাও অনেক ভালো লাগলো।
শুভেচ্ছা আপু।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২৭
জুন বলেছেন: সত্যি আপনি ঠিক জায়গাটিতেই স্পর্শ করেছেন ছাই ভাই ।
এই অনুভূতি টুকু যে শুধু কাব্যচর্চার জন্য তা নয় । আমি প্রতিদিন সত্যি দাঁড়িয়ে থাকি সেই নির্দিষ্ট সময়টিতে.।.।। মনে হয় সাদা দুগ্ধ ফেনিনিভ বিশাল সেই বলাকার কোথাও না কোথাও লেগে আছে আমার সন্তানের গা ছুয়ে থাকা বাতাস।
আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ দেশী ভাই ।
১১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২৮
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ হানিফ রাশেদীন । অনেক দিন পর দেখা হলো মনে হয়
১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
সুন্দর।
ভালো লাগল।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২৯
জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জেনে আমার ও অনেক ভালোলাগলো আহমেদ আলাউদ্দিন
১৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
ঢাকাবাসী বলেছেন: ছেলের গায়ে লাগা বাতাস.. খুব ভাল লাগল।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৪
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ঢাকাবাসী ভালোলাগার জন্য ।
১৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫
মুরশীদ বলেছেন: প্রতিটা দিন এক নির্দিষ্ট সময়ে নির্নিমেষ নয়নে জানালার গ্রীল ধরে পশ্চিম আকাশে তাকিয়ে থাকার তাৎপর্য্য বোঝা গেল। প্রতীক্ষা মন ছুয়ে গেল আমারও +++++++্
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯
জুন বলেছেন: উপলব্ধি আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
১৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২
রাতুল_শাহ বলেছেন:
সুন্দর কবিতা..............অনেক দিন পর আপনার নতুন কবিতা পড়লাম
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
জুন বলেছেন: কবিতা বলেছো শুনে অনেক ভালোলাগলো রাতুল ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫১
সুমন কর বলেছেন: বাস্তব জীবনকে কেন্দ্র করে লেখা কবিতা। বেশ হয়েছে।
++++
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯
জুন বলেছেন: সুমন কর,
ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো ।
ধন্যবাদ মন্তব্যে
১৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কংক্রিটের দেয়ালে এখন থেকে নয়ন সুখ খুঁজে পেতে হবে। এসো কনক্রিটের বনে বহুতল ভবনের তলে, এসো করো স্নান টাংকির উপচানো জলে।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১০
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছো , কিন্ত আমার ভাবতেই গায়ে জর এসে যাচ্ছে। সব সবুজ হারিয়ে গিয়ে এক বহুতল ভবন চোখের সামনে
সাথে থাকা আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কুনো
১৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: কিছু কিছু কবিতা বুকের ভেতরে শুধু অনুভূতি সৃষ্টি করেই ক্ষ্যান্ত হয় না। খোচাতে থাকে। দুটো কবিতা ই খোচাচ্ছে।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
জুন বলেছেন: অনুভূতিটি উপলব্ধি করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মৃদুল শ্রাবন আপনাকে।
১৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর হয়েছে । ভাল লাগা রেখে গেলাম
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১২
জুন বলেছেন: লাইলী আরজুমান খানম লায়লা
ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
আপনার কবিতাটিও অসম্ভব ভালোলাগলো আমার কাছে ।
২০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৩
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: অনেক কিছু ......কারন
সে যে আমার ছেলের গায়ে লাগা বাতাসের ছোঁয়া নিয়ে আসবে ।
মাতৃত্বের প্রতীক্ষা
শেষ না হউয়া এক বিষণ্ণ বিকেল
নয়নসুখে সুখ পেলাম ++++++++++
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১৪
জুন বলেছেন: হ্যা সোহেলী তুমি তো বুঝবেই কারন তুমিও তো মা ।
ভালোলেগেছে জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো ।
শুভেচ্ছা প্রতিক্ষন
২১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৪
আবু শাকিল বলেছেন: জুনাপু সে যে আমার ছেলের গায়ে লাগা বাতাসের ছোঁয়া নিয়ে আসবে ।
কবে আসবে
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪
জুন বলেছেন: সেটাতো আমারও প্রশ্ন আবু শাকিল
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা
২২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:২৫
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
কেঁপে কেঁপে শব্দগুলো কংক্রিটের এক বহুতল ভবন !
বড় চেনা তাবুও অদ্ভুত ! অদ্ভুত ...
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬
জুন বলেছেন: সত্যি অদ্ভুত অন্ধবিন্দু সেই সাথে অর্থের প্রতি আমাদের সীমাহীন লালসা ।
যা কাপিয়ে দিয়ে যায় অন্তরাত্মাকে।
সুন্দর এক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
২৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩১
বকুল০৮ বলেছেন:
সুন্দর!
ভালো লাগা-
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮
জুন বলেছেন: বকুল০৮
আপনার ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো
অশেষ ধন্যবাদ ।
২৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৯
ইমিনা বলেছেন: প্রথম কবিতা।
প্রথম লাইন পড়ছিলাম, দ্বিতীয় লাইন পড়ছিলাম, তৃতীয় লাইন পড়ছিলাম। কিছু একটা খুঁজছিলামও হয়তো। কিন্তু কিছুতেই কিছু পাচ্ছিলাম না। তবুও পড়ছিলাম। অথচ কি আশ্চার্য, শেষ লাইনে এসে যে ধাক্কাটা খেলাম তার জন্য আমি মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না। মা আর তার ভালোবাসার বন্ধন কি তবে এমনই প্রখর? বুঝতে পারলাম নতুন করে
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৪
জুন বলেছেন: ইমিনা,
শেষ পর্যন্ত আপনি বুঝতে পেরেছেন জেনে অনেক অনেক ভালোলাগলো ।
মনযোগী পাঠের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
ভবিষ্যতেও সাথে থাকবেন সেই কামনায় .।.।।।
২৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: শুধু রোদই নয়, দৃষ্টি আর বাতাসেরও পথ রুদ্ধ করে,
চিক হয়ে আসছে কংকৃটের এক বহুতল ভবন।
কবিতার এই লাইন দুইটা বেশি ভাল লাগলো +++++++
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭
জুন বলেছেন: আপনার ভালোলাগলো কিন্ত আমার কান্না পাচ্ছে গোল্ডেন গ্লাইডার
এত সুন্দর গাছ গুলো কেটে কেটে
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
২৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫১
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভালো লাগলো আপু !
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
জুন বলেছেন: স্বপ্নবাজ অভি
ভালোলেগেছে জেনে আমারও অসম্ভব ভালোলাগলো
২৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
সায়েম মুন বলেছেন: খুব ভাল লাগলো আপু। চিক কি?
৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫১
জুন বলেছেন: মুন ভালোলাগলো জেনে অনেক খুশী হোলাম। অনেক দিন সাথে আছো সামনের দিনগুলোতেও সেই প্রত্যাশায়।
তোমাদের বোঝার সুবিদার্থে কবিতার প্রথমেই জানালায় এক চিকের ছবি ঝুলিয়ে দিলাম। যা ভেনিশিয়ান ব্লাইন্ড বললে এক দন্ডে চিনে নিতে হয়তো
২৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৭
জাফরুল মবীন বলেছেন: ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম কবিতায় ও কবিকে।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২০
জুন বলেছেন: জাফরুল মবীন ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ।
সকালের শুভেচ্ছা জানবেন ।
২৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০৩
বৃতি বলেছেন: কবিতাদুটো ভালো লাগলো আপু প্রতীক্ষা সবসময়ই সুন্দর।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৫
জুন বলেছেন: কবিতা ভালোলেগেছে জেনে ভালোলাগলো বৃতি । অসংখ্য ধন্যবাদ
প্রতীক্ষা তো কষ্টকর আমার কাছে, সুন্দরতো লাগে না তাকে কখনো
৩০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
মাহবু১৫৪ বলেছেন: মনে দাগ কেটে যাওয়ার মত কবিতা
অনেক অনেক ভাল লাগা
++
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৬
জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ মাহবু১৫৪
৩১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
সে যে আমার ছেলের গায়ে লাগা বাতাসের ছোঁয়া নিয়ে আসবে ।
এই একটিমাত্র লাইনে যা লিখেছেন , তা যেন মহাকাব্য হয়ে গেছে করুন রসে সিক্ত এক মাতৃস্নেহের কথা নিয়ে ।
গাছ কেটে কেটে যে ইটের খাঁচা বেড়ে বেড়ে আকাশ ঢেকে দেয় , তেমনি দুরত্বও সন্তানের কোমল মুখখানি আড়াল করে রাখে । একজন মা'কে তাই প্রতীক্ষায় থাকতেই হয় যে !
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩০
জুন বলেছেন: আহমেদ জী এস
আপনার মন্তব্য সব সময় পোষ্টে এক অলংকারের ঝলক নিয়ে আসে।
প্রতীক্ষা তো কষ্টের তার সাথে আরো যোগ হয় যখন চারিদিক তার সবুজ শ্যমলিমা হারিয়ে মরুময় হয়ে উঠতে থাকে ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ।
৩২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭
আমি ইহতিব বলেছেন: মায়ের মন এমনই তাইনা আপু?
কিন্তু কৃষ্ণচূড়া আর রাধাচূড়া গাছ কেটে ফেলেছে শুনে তো রাগ হচ্ছে।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩৪
জুন বলেছেন: তা কি আর বলতে হয় আমি ইহতিব ।
হ্যা গাছ গুলো কেটে ফেলায় আমার ভীষন কষ্ট লাগছে। এখন একটা কংকৃটের মায়া আর ভালোবাসাহীন এক বিশাল ভবন নির্মানের প্রস্ততি চলছে।
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৩৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
প্রথম কবিতাটা এক মায়ের মমত্বের।
দ্বিতীয় কবিতা এক নাগরিক কবির, আর খুব ভালো ভাবে ফুটে আসছে আমাদের চিরন্তন মাটি ঘ্রাণ।
ভালো লাগলো আপু।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দুর্জয় সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।
সাথে থেকো সামনের দিনগুলোতেও
শুভ দুপুর ।
৩৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০২
টয়ম্যান বলেছেন: সুন্দর কবিতা ++++
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ টয়ম্যান মন্তব্যের জন্য ।
৩৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
দীপান্বিতা বলেছেন: সুন্দর উপলব্ধি ......
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩১
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ দীপান্বিতা
সাথে সকালের মিষ্টি শুভেচ্ছা
৩৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ইবনে বতুতা কবিও আছিলেন শুনতে পাইছিলাম একবার। আপনারও সেই ক্ষমতা আছে।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৩
জুন বলেছেন: ইবনে বতুতা কবিতা লিখতেন জানি না তো ! তবে লিখলেও নিশ্চয় আমার মত এমন পঁচা কবিতা না :!>
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জুলিয়ান ভাই ।
৩৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৩
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: তোমার না পোস্ট দিয়েই আমাকে জানাবার কথা ! পচা মেয়ে !
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫
জুন বলেছেন: ভুল হয়ে গেছে কবি :!>
এখন্তো জানলে, এখন কিছু বলো কবিতা নিয়ে তিতির :#>
৩৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
এহসান সাবির বলেছেন: কবিতায় ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম আপু।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৬
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এহসান সাবির । আপনার চমৎকার কবিতাটি কিন্ত অনেক দিন হলো পড়ে এসেছি, দেখবেন .।.।.।.।
৩৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৭
দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: সে যে আমার ছেলের গায়ে লাগা বাতাসের ছোঁয়া নিয়ে আসবে ।
যাস্ট একটা লাইনে কি পরিমাণ আবেগ নিয়ে আসলেন! মন ছুঁয়ে গেল।
দ্বিতীয় কবিতাটাও খুব ভালো লেগেছে। অসাধারণ ভাবে শেষ করলেন দুটো কবিতাই।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৫
জুন বলেছেন: এত সুন্দর এক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । মনযোগী পাঠের জন্য কৃতজ্ঞতা দ্যা ইলিউশনিষ্ট ।
শুভকামনা প্রতিক্ষন ।
৪০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:১৩
নীল কথন বলেছেন: প্রথমটা আবৃত্তি করে বেশ ভালো লাগলো।
২য় টা সুন্দর।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২১
জুন বলেছেন: যাক তাহলে কবিতা লেখা স্বার্থক হলো নীল কথন ।
অসংখ্য ধনবাদ আপনাকে
৪১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
একাকি উনমন বলেছেন: জুন, আমি আপানর লেখা পরি আর অবাক হয়ে যাই, কিভাবে এত সুন্দর ভাবে নিজেকে প্রকাশ করেন আপনি. খুব খুব খুব ভালো লাগলো.
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জুন বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকেও আমার ব্লগে দেখে অনেক ভালোলাগলো একাকি উনমন ।
আশাকরি ভালোই আছেন , ভালো থাকুন সেই কামনায় ।
৪২| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: আর দশ মিনিট পড়েই যে থাই এর ফ্লাইট ল্যান্ড করবে - কি গভীর আকুতিভরা অভিব্যক্তি! সেই সাথে মনে পড়ে গেলো কিছু ব্যক্তিগত স্মৃতি, যা শেয়ার করতে ইচ্ছে হচ্ছে। ১৯৬৯-৭০ সালের কথা। তখন আমরা থাকতাম শেরে বাংলা নগরে, যার নাম তখন ছিল আইয়ুব নগর। আমরা যে বিল্ডিংটাতে থাকতাম, ঠিক তার পাশেই দন্ডায়মান এখনকার শেরে বাংলা নগর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। আমি আর আমার চার বছরের বড় বোন (১৯৯৯ সালে প্রয়াত) প্রতিদিন দুপুরের খাবার খেয়ে ছোট্ট ব্যালকনিটাতে এসে দাঁড়াতাম। সেখান থেকে তেজগাঁ বিমান বন্দরের রানওয়েটা পরিস্কার দেখা যেত। প্রতিদিন ঠিক দুপুর দুইটা দশ মিনিটে করাচীগামী একটা পিআইএ'র বিমান আকাশে উড্ডীয়মান হতো। আপি প্রতিদিন সেই বিমানটাকে দেখার জন্য ব্যালকনিতে এসে দাঁড়াতেন। আমি দাঁড়াতাম এমনি এমনি, তার পিছু পিছু এসে। বিমানটা বিকট শব্দ করে যখন আকাশে উড়াল দিত, তখন সেটা বিন্দুতে পরিণত না হওয়া পর্যন্ত আপি সেটার দিকে তাকিয়ে থাকতেন। তারপর সেখান থেকে তার কক্ষে ফিরে যেতেন। প্রথমে এর কারণটা বুঝতাম না, বেশ কিছুদিন পরে বুঝেছিলাম। তার ভালোবাসার কেউ একজন ঐ বিমানে করে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগদান করার জন্য কোন একদিন করাচীর পথে উড়াল দিয়েছিলেন। প্রতিদিন তার স্মৃতির কথা ভেবেই হয়তো তিনি নীরবে এসে ব্যালকনিতে দাঁড়াতেন।
আকাশে উড্ডীয়মান প্লেন দেখলেই আমার মনে কিছু নিবিড় অনুভূতির সৃষ্টি হয়। আমি মনে মনে ভাবি, সেখানে হয়তো বসে আছে কোন বিরহিণী রাজকুমারীর আরাধ্য রাজপুত্র, কিংবা কোন ছন্নছাড়া প্রেমিকের উড়ে যাওয়া প্রেমিকা। কোন বিরহী মায়ের স্নেহাষ্পদ পুত্র কন্যা কিংবা কোন প্রেয়সী নারীর প্রবাসী স্বামী। প্রতিটি সম্পর্কের সাথেই নিবিড় ভালোবাসা জড়িত, নিবিড় ছোঁয়া জড়িত, নিবিড় সান্নিধ্য জড়িত। আমি মনে মনে সবাইকে শুভযাত্রা জানাই, তাদের নিরাপদ যাত্রা কামনা করি। সে রকমের অনুভূতি ব্যক্ত করা আমার একটা ইংরেজী কবিতা পড়তে পারেন এখানেঃ Going Away
২৯ শে জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪
জুন বলেছেন: ঊরন্ত প্লেনের যাত্রীদের নিয়ে আপনার ভাবনা দেখে সত্যি মুগ্ধ হোলাম। এমন করে কয়জনাই বা ভাবে বলুন? শুধু নয়নে নয় মন দিয়েও যে অনেক কিছু দেখা যায় আপনার কথায় তাই প্রমানিত হলো খায়রুল আহসান। অনেকে বাইরে দাড়িয়েও কিছু দেখে না আবার অনেকে কপাট লাগিয়ে ভেতর থেকেও দেখতে পায়। যাকে বলে অন্তর্দৃষ্টি।
আর আপনার বোনের ব্যাপারটাও বেশ আবেগময়।
আমার সামান্য এত্তটুকু কবিতায় এতখানি সময় দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৪৩| ২৯ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার বড় ছেলেকে ক্যাডেট কলেজে দিয়ে আসার পর টের পেয়েছিলাম, আমার স্ত্রী প্রথম প্রথম প্রতিদিন রাতে কেঁদে কেঁদে বালিশ ভেজাতেন। সান্তনা দিতে গেলে সেটা বিলাপে পরিণত হতো। আমারও বুকটা ভারী হয়ে আসতো। ভাবতাম, আমি ক্যাডেট কলেজে যাবার পর বুঝি আমার মাও এমনি করে কাঁদতেন। ঘনীভূত ভালোবাসা পুরুষের চোখে বাষ্প আনে, নারীর চোখে বন্যা।
১৪ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪
জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন খায়রুল আহসান আপনি। নারীরা কেদে কেটে তবুও বুকের পাষানভার কিছুটা সরাতে পারে, কিন্ত পুরুষদের বুকের ভেতর গুমরে ওঠা কান্না কিন্ত আরো জমাট বেধে যায়। যা আমার স্বামীর আচার ব্যবহারে বুঝতে পারি বৈকি।
অনেক অনেক আগের লেখাগুলোতেও এত গুরুত্ব দিয়ে মন্তব্য করেন যা আমাকে সত্যি অভিভূতি করে। ভালো থাকুন আর সুস্থ থাকুন। শুভেচ্ছান্তে
৪৪| ২৯ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমাকে আপনার চমৎকার এ দুটো কবিতা পড়ার আমন্ত্রণ জানানোর জন্য অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি, জুন। আমার কাছে প্রথমটাই বেশী ভালো লেগেছে, কারণ এখানে ব্যক্ত অনুভূতিটা আমার চেনা। পরেরটাও খুব সুন্দর হয়েছে। ছবিটাও খুব ভালো হয়েছে। কংক্রীটের চিক দিনে দিনে রোদ বৃষ্টি আর বাতাসের পথ রুদ্ধ করে আমাদের দম বন্ধ করে দিচ্ছে। মাঝে মাঝে খুব গভীর ভাবেই ভাবি, শহর ছেড়ে কাছাকাছি কোন গ্রামে গিয়ে বসত গড়ি। কিন্তু এ চিন্তায় আমার কোন সাথী নেই।
১৪ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯
জুন বলেছেন: আপনি কি জানেন আমি প্রতিদিন বারান্দায় গিয়ে দাড়াই আর দেখি কতটুকু উঠলো? ওরা কি আমার খোলা আকাশটাকে ঢেকে দিল কি? এখন প্রমোটারদের মনে হয় পয়সার টানাটানি, অথবা কালো টাকাওয়ালাদের অংশ গ্রহন কম। তাই বড্ড ধীরে ধীরে কাজের অগ্রগতি। আমার জন্য ভালোই মনে হয়।
কোন গ্রাম বা নিরিবিলি পরিবেশে বসত করার আমাদের দুজনারই কি যে শখ বলে বোঝাতে পারবো না। নিজ হাতে বাগান করা , পুকুর থেকে মাছ ধরে যেন এক স্বর্গিয় জীবন। শুধু মাত্র নিরাপত্তার কথা ভেবে চুপ করে যাই। আমার কর্তা নদী ভাংগা মানুষ, ভিটে মাটি বলতে কিছু নেই। কোন অচিন পুরে গিয়ে কি আর বসত করার সু বন্দোবস্থ আমাদের দেশে আছে বলুন? এ ব্যপারে আপনার ভাবনার সাথে আমাদের গভীর মিল রয়েছে।
বেচারার পিতৃভুমির প্রতি তীব্র আকর্ষন নিয়ে লেখা কবিতা
৪৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: লিঙ্কের লেখাটা (শেকড়ের সন্ধানে) - আমি আগেও পড়েছিলাম, মন্তব্য করেছিলাম, 'লাইক'ও দিয়েছিলাম।
১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৫২
জুন বলেছেন: ওহ তাই নাকি! অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পড়া, মন্তব্য আর লাইক দেয়ার জন্য
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১০
দর্পণ বলেছেন: চমৎকার!