নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাপ্তাহিক ছুটির দিন । কিছু করার নেই , সেই গতানুগতিক হাট- বাজার, রান্না- বান্না, খাওয়া দাওয়া আর বোকা বাক্স খুলে বসে থাকা, নয়তো একটু দিবানিদ্রা। এক দিন না হয় আমরা এই একঘেয়েমী রুটিনটা পালটে ফেলি । আজ সব ফেলে চলুন ঘুরে আসি ঢাকার পাশে বিখ্যাত ধামরাই আর সাটুরিয়া। দেখা যাক কি আছে সেখানে।
প্রথমেই দেখি ধামরাই এর বিখ্যাত তামা কাঁসার দোকান ও কারখানা যেখানে তৈরী হচ্ছে নানান জিনিস।
তপ্ত আগুনের সামনে দিনমান বসে ছাঁচে ঢেলে তৈরী করছে ঘর সাজানোর নানান উপকরন। কঠিন সেই কাজ ।
ছাঁচ থেকে বের করে রাখা হয়েছে ।
তারপর ঘষে মেজে মসৃন করছে কারু শিল্পীরা
চকচকে কাঁসার ঘোড়াটিকে আগুনে পুড়িয়ে গরম করে রাসায়নিক পদার্থে চুবিয়ে ঘষে ঘষে আনা হচ্ছে এন্টিক চেহারা
কাঁসার তৈরী তৈজস পত্র, একদম নতুন কিন্ত একটি এন্টিক লুক দেয়া হয়েছে তাতে।
বিভিন্ন ঘরে বিক্রির জন্য সাজিয়ে রাখা সেই সব সৌখিন জিনিস
বিখ্যাত ডোকরার আদলে তৈরী ঘোড়া যা সংগ্রহ করার লোভ আমিও সামলাতে পারিনি
এখন এদুটো আমার ঘরে শোভা বর্ধন করছে
ড্রাগন, ঘোড়া আরও কত কিছু
দৃষ্টি নন্দন কাঁসা পিতলের থালা বাটি ঘটি
বিভিন্ন দেব দেবীর মুর্তি
শিল্পীর হাতে মূর্ত হয়ে ওঠা কাঁসার তৈরী শিল্প কর্ম
ছুটির দিনে দেশি বিদেশী ক্রেতায় সরগরম হয়ে উঠে ধামরাই এর সুকান্ত বনিকের এই বাড়িটি।
এখান থেকে বের হয়ে আরিচা সড়কে ঊঠার বেশ খানিকটা আগেই একটি রাস্তা চলে গেছে সাটুরিয়ার দিকে। আপনি ইচ্ছে করলে ঢাকা আরিচা হাইওয়ে দিয়েও যেতে পারেন । কিছু দূর যেতেই চোখের সামনে ভেসে উঠবে বালিয়াটির এক কালের প্রতাপশালী জমিদারের পরিত্যক্ত ভবন ।
সাটুরিয়ার বালিয়াটি জমিদার বাড়ীতে ঢোকার তোরণ
ভগ্নপ্রায় জমিদার বাড়ী
ঘষে মেজে চুনকাম করে পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষনে ব্যাস্ত দালান
জেনানা মহল
পলেস্তরা খসা ভবনের পাশ দিয়ে আরেকটু এগিয়ে যেতে থাকুন।
দালান ঘিরে আম কাঠালের বিস্তীর্ন বাগান
প্রাচীরের শেষ প্রান্ত ঘেষে অন্দর মহলের বাসিন্দাদের জন্য শান বাঁধানো পুকুর
পুকুরের ও পাশে কিসের দালান ? স্নানঘর নাকি ?
ঘুরে আর দেখে আসুন একদিন ঢাকার পাশেই ধামরাই আর সাটুরিয়া । মন্দ লাগবে না ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩১
জুন বলেছেন: ভালোলাগা আর প্রিয়তে নেয়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ইঞ্জিনিয়ার জনি ।সেই সাথে আমার ব্লগে স্বাগত জানাই আপনাকে ।
আপনার শৈশব দারুন কেটেছে বলতে হয় তাহলে
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১৯
এমএম মিন্টু বলেছেন:
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪১
জুন বলেছেন:
৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫
আবু শাকিল বলেছেন:
জেনানা মহলে একজন ভদ্র মহিলা বসে আছেন !!
উনি কে
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৪
জুন বলেছেন: কে সে আবু শাকিল ? সেই আমলের কোন শাকচুন্নী নাতো
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবা
৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ২য় ভালোলাগা আপু +++++++
চমৎকার পোস্ট ।
ভালো থাকবেন
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অপুর্ন রায়হান । ভালোলেগেছে জেনে আমারও অনেক ভালোলাগলো আপনিও ভালো থাকুন সেই কামনাই করি ।
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
আহলান বলেছেন: আসলেই ঘোরার জায়গার বড্ড অভাব আমাদের শহরে .... সব খানে শুধু মানুষ আর মানুষ ...গিজ গিজ করে। আরো ফালতু লাগে সব দর্শনীয় স্থানের একটি বিরাট অংশ চটপটি ফুচকা আর খাবার দাবার দেকানীদের দখলে, যার মাধ্যমে পরিবেশ নষ্ট হয় সহজেই ...... .......
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি যথার্থই বলেছেন আহলান ঘুর ঘুর করার জায়গার বড্ড অভাব এই নগরীতে। হকার জানজট ইত্যাদিতে নাভিঃশ্বাস, তারপরও ....।
শুভকামনা জানবেন সেই সাথে ভবিষ্যতেও সাথে থাকার আশা রইলো।
৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৫
আমিনুর রহমান বলেছেন:
এই জায়গাটায় বহুদিন ধরে যাওয়ার ইচ্ছে কিন্তু সময় আর সুযোগ হয়ে উঠছে না। ৮০ টাকার নাস্তার বিপরীতে এই বেড়াতে তো নিয়ে যেতে পারতেন
পোষ্টে +
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
জুন বলেছেন: হায়রে ৮০ টাকা শান্তি নাই
বৌ বাচ্চা নিয়ে ঘুরে গেলে অনেক ভালোলাগবে
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রাশি রাশি
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২০
নিমচাঁদ বলেছেন: আহা ! কতো ঘুরেন আপনি , আমাদের কিন্ত খুব ঈর্ষা হয় , পরের অবশ্যই আমাদের নিয়ে যেয়েন , আর ৮০ টাকার নাস্তার যে ব্যাপারটা আছে, সেটাও কিন্ত ভুলে যেয়েন না ,আপা
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
জুন বলেছেন: ঘুরি এই কাছে পিঠেই ন্যুইয়র্ক বা নায়াগ্রা যেতে পারি না তাই ধাম্রাই আর সাটুরিয়া সম্বল |
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ নিমচাঁদ
হায়রে ৮০ টাকা
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
মামুন রশিদ বলেছেন: শীত আসতে না আসতেই শীতের ছুটি!!
যাই হোক, এই সক্বালবেলা চমৎকার সব ছবি দেখিয়ে মন ভরিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ জুনাপ্পী ।
ভালোলাগা++
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৫
জুন বলেছেন: ঢাকায় শীত না পড়লেও জানি সিলেটে সর্বনিম্ন ঠান্ডা থাকে। তাই আগাম শীতের কথা ভেবে সবার উপকারের জন্য এই ছবি ব্লগ
আমারো ধন্যবাদ রইলো সাত সকালে মামুন রশিদের মন্তব্য আর ভালোলাগা টুকু পেয়ে
৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: সাটুরিয়ার জমিদার বাড়িতে গিয়েছিলাম, অন্যরকম একটা অনুভূতি হয়!
ঘোড়াদুটো আমিও চাই! অনেক সুন্দর!
পোস্টে অনেক ভালো লাগা রইল সুপ্রিয় জুন আপু!
শুভেচ্ছা !
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর তিন ৎ কে দেখে আমারও অনেক ভালোলাগলো
মন্তব্যের জন্য রইলো অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১১
সোহেল মাহমুদ বলেছেন: পোস্টে+++++++
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে সোহেল মাহমুদ ।
প্লাস চিন্হ অর্থাৎ ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৫
কলমের কালি শেষ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো । যেতে হবে ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
জুন বলেছেন: ঘুরে আসুন সত্যি ভালোলাগবে অনেক। দর্শনীয় স্থান ছাড়াও রাস্তার দু পাশে তাজা শীতকালীন শাক সব্জী এক আলাদা আকর্ষন কলমের কালি।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
অদৃশ্য বলেছেন:
বাহ্ দারুন... ছবিগুলো দেখে জায়গাটা দেখবার ইচ্ছা তৈরি হয়ে গেলো...
জুনাপুর জন্য
শুভকামনা...
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০৭
জুন বলেছেন: স্থানদুটো সত্যি সুন্দর অদৃশ্য, অন্তত আমার কাছে অনেক ভালোলেগেছে। সুযোগ পেলে ঘুরে আসবেন ।
আপনার জন্যও শুভকামনা আর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৭
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার টিপস দেবার জন্য ধন্যবাদ। দেখি, সময় করে যেতে হবে।
১ম স্থানটি নিয়ে ব্লগার গোর্কি একটি সুন্দর পোস্ট দিয়েছিলেন। তখনই জেনেছি।
ঐতিহ্যবাহী শিল্প'র অন্তরালে নিখুঁত শিল্পীগণ
২য়টি জানতাম না। +
ভালো থাকুন।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১০
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুমন কর। গোর্কির পোষ্ট আগে দেখিনি । আপনার লিঙ্ক এ দেখলাম । অত্যন্ত চমৎকার লিখেছেন। শিল্পী পরিবারের সাথে আমিও অনেক্ষন সময় ছিলাম, অনেক কিছুই আলাপ হয়েছিল কিন্ত
আমি বিস্তারিত কিছু লিখতে আগের মত আর উৎসাহ পাই না ।
ভালো থাকুন শুভকামনা রইলো ।
১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮
সোহানী বলেছেন: বলেন কি!!!!! ।এতো কাছে অথচ কিছুই জানি না....... জুন অাপু অনেক ধন্যবাদ...... অামার যে এ গুলা চাই ই চাই.....
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১২
জুন বলেছেন: হ্যা অনেক কাছেই সোহানী । সময় করে ঘুরে আসুন আর কিনুন ঐতিহ্যবাহী কাঁসা আর পিতলের নানান সামগ্রী
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর রইলো শুভেচ্ছা অফুরন্ত।
১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১১
আমি ইহতিব বলেছেন: ভালো লাগলো আপু। সুন্দর জায়গা। সাটুরিয়ার পুকুর টা বেশী ভালো লেগেছে। আর তামা কাঁসার জিনিস দেখে আমার ও সংগ্রহ করতে ইচ্ছে হচ্ছে।
ছুটির দিনে বেড়াতে যেতে ইচ্ছে করে খুব। কিন্তু জ্যামের কথা ভাবলেই সব ইচ্ছে গায়েব হয়ে যায়।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৪
জুন বলেছেন: দুটো জায়গাই যার যার কীর্তিতে ভাস্বর। দেখে আসুন আমি ইহতিব।
ছুটির দিনেই বিশেষ করে সকালের দিকে কিন্ত রাস্তা ঘাট ফাকা থাকে।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা
১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১
শরীফ-উল-আলম বলেছেন: কিভাবে যাব ?
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
জুন বলেছেন: সড়ক পথে যেতে হবে শরীফ-উল-আলম ভাই
ব্লগে আসা আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩
বলেছেন: ++++
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
জুন বলেছেন: স্বাগতম ব্লগে চৌখুপি ঘর আর প্লাসের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
১৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: +++++++++
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২১
জুন বলেছেন: মন্তব্য অর্থাৎ এত্তগুলা প্লাস চিন্হ এর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ অভি
১৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
শিল্পীরাই বোঝেন শিল্পের কদর ...
তা মিশ্র ধাতবে হোক অথবা ভগ্নপ্রায় দেয়ালে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫
জুন বলেছেন: অন্ধবিন্দু,
আপনার চোখ শিল্পীকে খুজতে চেয়েছে এই ছবিতে জেনে অনেক ভালোলাগলো । চমৎকার এক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। পোষ্টে আপনার মন্তব্য প্রত্যাশী সবসময়ের জন্য
২০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬
পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: ছবি আর কাসা পিতলের কারুকার্য্য দেখে মুগ্ধ হলাম ।
ঘোরাফেরা আনন্দময় হোক .....
++
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
জুন বলেছেন: আপনার ইতিহাস বিস্মৃত নারী বিপ্লবীরা পোষ্টটিও কিন্ত দারুন হচ্ছে পার্সিয়াস রিবর্ন। মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
আপনিও ভালো থাকুন সেই শুভকামনায়।
২১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুন সব ছবি আপু ।।
খুব ভাল লাগল আপনার ঘুরাঘুরি ।।
শুভ কামনা
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
জুন বলেছেন: অনেক দিন পর আপনাকে দেখে অনেক ভালোলাগলো মনিরা সুলতানা ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা সন্ধ্যার
২২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: প্রথমেই দেশীয় ঐতিহ্যের গুরুত্ব দিয়ে পোষ্টের প্রতি শ্রদ্ধা এনে দিলেন। দিনদিন কাঁসা শিল্প হারিয়ে যাচ্ছে স্মৃতির অন্তরালে।
খুব সুন্দর একটা ঐতিহাসিক জায়গা। কিন্তু সবগুলোর মতোই রক্ষনাবেক্ষনের অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
পোষ্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
অটঃ আচ্ছা আপু আশি টাকা কত টাকায় হয়??
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫
জুন বলেছেন: মৃদুল শ্রাবন আপনি যথার্থই বলেছেন রক্ষনাবেক্ষনের অভাব। আর যদি তা কখনো করেও থাকে সেটা ব্যাকরনের বাইরে। যেমন চুন সুরকি দিয়ে তৈরী লাল রঙের ষাট গম্বুজ মসজিদ দেখে আসার কিছুদিন পরই দেখলাম কতৃপক্ষ সাদা চুনকাম করে তার উন্নয়ন ঘটাতে চেয়েছে যা ঈতিহাস ঐতিহ্যের সম্পুর্ন পরিপন্থি।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
অটঃ ৮০ টাকা যে কি জিনিস তা আজও জানা হলো না
২৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আহলান বলেছেন: আসলেই ঘোরার জায়গার বড্ড অভাব আমাদের শহরে .... সব খানে শুধু মানুষ আর মানুষ ...গিজ গিজ করে। আরো ফালতু লাগে সব দর্শনীয় স্থানের একটি বিরাট অংশ চটপটি ফুচকা আর খাবার দাবার দেকানীদের দখলে, যার মাধ্যমে পরিবেশ নষ্ট হয় সহজেই ...... .......
- এই জিনিসটা একদম ভাল লাগে না ।
আপনার মত আমিও যদি ঘুরতে পারতাম এত এত জায়গায় মাঝে মাঝে খারাপই লাগে । সময় চলে যাচ্ছে কবে সাধন হবে ?
পোষ্টের বিষয়বস্তুতে ভাল লাগা রইল । সরকারের পর্যাপ্ত সহযোগিতা পেলে অনেক কিছুই হতে পারত ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪১
জুন বলেছেন: মাহমুদ ০০৭ মন্তব্যের জন্য প্রথমেই আমার অশেষ ধন্যবাদ জানবেন। আপনি ঠিকই বলেছেন, একবার দিনাজপুরের রামসাগর দিঘী দেখতে গেলাম। তার পুরো এক তীর চটপটির ভ্যানে ভারাক্রান্ত। এত খারাপ লাগছিল সেই অপরূপ পরিবেশে তাদের অত্যচার দেখে।
অবশ্যই যাবেন সামনে সুদীর্ঘ দিন পরে আছে ঘুরে বেড়ানোর
ভালোথাকুন সেই কামনায় ।
২৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৩
খান সাইদুর রহমান বলেছেন: "এখন এদুটো আমার ঘরে শোভা বর্ধন করছে " ---দাম কতো নিলো এই দুইখানের ভাইজান?আপনের গুলা দেখিয়া আমারও যে কিনিবার মন চায়।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে খান সাইদুর রহমান। মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
কিনতে চাইলে কিনে ফেলুন, শখ বলে কথা
২৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০০
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: আহা ! কত্ত সুন্দর ছবি !!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫
জুন বলেছেন: আমারতো মনে হয় ছবি নয় ছবির বিষয়গুলো সুন্দর ইসতিয়াক অয়ন
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
২৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৩
জাফরুল মবীন বলেছেন: অনেক সময় বিশেষায়িত বা বৈশিষ্ট্যপূর্ণ কোন উপাদান একটি এলাকাকে পর্যটন স্পট হিসাবে পরিচিত করে তোলে।আপনার পোস্টটি পড়ে সেটা বার বার মনে হচ্ছিল।
প্রিয়তে নিয়ে গেলাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ বোন জুনকে চমৎকার এ পোস্টটি উপহার দেওয়ার জন্য।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০
জুন বলেছেন:
প্রথমেই সুন্দর একটি মন্তব্য ও প্রিয়তে নেয়ার জন্য রইলো অসংখ্য ধন্যবাদ জাফরুল মবীন
আমি অনেক দেশে দেখেছি সামান্য একটি জিনিসকেও উপস্থাপনার মাধ্যমে অসাধারণ করে তোলে । আমারই একটি পোষ্ট মালয়েশিয়ায় সামান্য জোনাকি পোকার বাসভুমকে কি অসামান্য দক্ষতার সাথে তুলে ধরেছে সেখানকার পর্যটন বিভাগ । দেখতে পারেন ক্লিক করে এখানে
http://www.somewhereinblog.net/blog/June/29117136
২৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
সুন্দর পোষ্ট+++++
আপু ৮০ টাকার নাস্তা খাওয়াইলেন না ঘুরতেও নিলেন না
কিছু লোক দেখলাম এই নাস্তার সাথে সম্পৃক্ততা না থাকার পরেও নাস্তা চাচ্ছে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০২
জুন বলেছেন: মন্তব্য আর সহমর্মিতা প্রকাশের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শোভন
আমিও বুঝতে পারলাম না কিসের জন্য ৮০ টাকার নাস্তার কথা এলো নাকি ঐ থালা বাটি দেখে
২৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৩
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: ইশ ! কি সুন্দর ! সুযোগ পেলেই যাবো ! ঘোড়া পছন্দ হইছে ! আমিও কিনুম ! ইয়ে ৮০ টাকার নাস্তার ভাগ দিও কইলাম !
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
জুন বলেছেন: সত্যি যেও তিতির ভালোলাগবে। ভারত এর বিখ্যাত ডোকরা স্টাইলে তৈরী ঘোড়াগুলো সত্যি আকর্ষনীয় ।
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৮০ টাকার নাস্তা
২৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৯
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অসাধারণ কিন্তু এদেশে বিলুপ্তপ্রায় এক কারুশিল্প। সঠিক ভাবে প্রচার ও প্রসার ঘটাতে পারলে এ শিল্প আমাদের সংস্কৃতি প্রচারে একটি দারুণ ভূমিকা রাখবে সাথে আসবে বৈদেশিক মুদ্রাও। একই সাথে প্রয়োজন ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোর সুষ্ঠ রক্ষণাবেক্ষণ।
অঃটঃ আমাদের ন্যায্য ৮০ টাকার নাস্তার দাবীতে আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
জুন বলেছেন: আমিও তাই বিশ্বাস করি কুনো সামান্য পৃষ্ঠপোষকতা পেলে এই শিল্পে আমরাও অনেকদুর এগিয়ে যেতে পারতাম। আর ঐতিহাসিক স্থাপনার কথা কি বলবো । পৃথিবীর অনেক দেশ আছে যার হয়তো প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা কিন্ত বলার মত ঐতিহাসিক কিছুই নেই। যা আছে সেটুকুই সাজিয়ে গুজিয়ে দর্শক টেনে আনছে শুধু প্রচারনা আর পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে। এ প্রসঙ্গে মালয়েশিয়ার মালাক্কা প্রনালী ভ্রমনের কথা বলবো । টিলার উপর পর্তুগীজদের সামান্য একটা কামান আর আধা ভাঙ্গা এক ছোট স্থাপনা। তাই সারাদিনের প্রোগ্রাম কত কায়দা করে তা দর্শন করার বন্দোবস্থ। সেসময় আমাদের ঐতিহ্যের কথা ভাবলে অনেক কষ্ট হয়। অনেক কিছু বলে ফেললাম সুজোগ পেয়ে।
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৩০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৯
অশ্রুত প্রহর বলেছেন: বাহ!! খুব সুন্দর জায়গা .. ঘুরতে যেতে হবে। :-) :-)
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৮
জুন বলেছেন: অবশ্যই যাবেন অশ্রুত প্রহর । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছান্তে ।
৩১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আপনার কল্যানে ভার্চুয়ালি ঘুরে আসলাম।
পোস্টে প্লাস নং ১৯।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক আপনাকে মন্তব্যের জন্য। যেভাবেই হোক ঘুর ঘুর করাটাই আসল
১৯ নং প্লাস এর জন্য আরেক দফা ধন্যবাদ ।
৩২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৯
মুরশীদ বলেছেন: কাঁসা শিল্পীদের কাজ কাছে থেকে দেখাটা বেশ উপভোগ ।
ভালোলাগলো পোষ্ট ++++্
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২১
জুন বলেছেন: আমার কাছে বেশ কষ্টকর কাজ বলে মনে হচ্ছিল। মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
৩৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: সুন্দর
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৪
জুন বলেছেন: সুন্দর লাগায় অনেক অনেক ধন্যবাদ রাতুল - শাহ
৩৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: দালান গুলোর করুণ অবস্থা। জরুরী ভিত্তিতে এদের মেরামতের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের সদয় দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৫
জুন বলেছেন: কর্তৃপক্ষের সদয় দৃষ্টি আমিও আকর্ষন করছি ।
৩৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৯
তুষার কাব্য বলেছেন: আমারও কিছু অভিজ্ঞতা আছে কাঁসাশিল্পীদের কারুকাজ খুব কাছ থেকে দেখার...দারুন কাজ তাদের...খুব ভালো লাগল্গ ছবিগুলো আপু...
৮০ টাকার নাস্তার বেপারটা একটু খোলাসা করলে ভালো হয় আপু...আমরাও ভাগ নিতাম..
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ তুষার কাব্য দীর্ঘদিন সাথে থাকার জন্য । হু অত্যন্ত পরিশ্রমের কাজ বৈকি ।
৮০ টাকার নাস্তা
৩৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
আমি এই জায়গার কথা শুনেছি। কিন্তু যাওয়া হয় নাই। আপনার ছবি দেখে যেতে ইচ্ছা করছে। আর বালিহাটি জমিদার বাড়িতে গিয়েছিলাম। সুন্দর প্লেস।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬
জুন বলেছেন: যেও কাল্পনিক ভালোলাগবে । ঐতিহ্যবাহী রথের মেলার ধামরাই তার শত শত বছরের ঐতিহ্য নিয়ে টিকে আছে।
বালিহাটি তো তার কীর্তিতে এখনো সমুজ্জল ।
শুভেচ্ছা জেনো ।
৩৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩
আমি স্বর্নলতা বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে ছবিগুলো। বালিয়াটি জমিদার বাড়িতে যাওয়ার খুব ইচ্ছা আছে।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৩
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আমি স্বর্নলতা। ছবিগুলো আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে অনেক ভালোলাগলো। শীঘ্রই ঘুরে আসুন বালিয়াটি আরো ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে উঠার আগেই
৩৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
ত্রিশোনকু বলেছেন: ধামরাই আর সাটুরিয়াতে যাবার প্রেক্ষিত আমার সম্পূর্ণ ভিন্ন।
ধামরাইতে গেছি অনেকবার। প্রথম বার সম্ভবতঃ ১৯৮৯ এ, রথ মেলায়। ধামরাইয়ের রথ খুবই বিখ্যাত এর বিশাল আকারের জন্যে। তখন ওখানকার লালমোহোনের খুব সুনাম ছিল (এখন নেই)।
এরপর যাই ইন্টেরিয়র ডেকোশনের জন্য মাটির জিনিস কিনতে। পর পর তিনবার।
তারপর কাঁসা, পিতল আর তামার তৈজস পত্র দেখতে ও কিনতে।
শেষবার ওখান থেকে মাটির জিনিস ও একটি ঢোল কিনেছি।
সাটুরিয়ায় আশির দশকে এক ভয়াবহ টর্নেডো হয়েছিল। সেখানে গিয়েছিলাম ত্রাণ কাজে।
অনেক ধন্যবাদ জুন। আমার চিরচেনাকে আবার সামনে নিয়ে আসাতে। অনেক মজার মজার স্মৃতি মনে পড়িয়ে দিতে।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
জুন বলেছেন: সুবিশাল এবং সুন্দর এক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ত্রিশঙ্কু ।
ধামরাই আর সাটুরিয়া অর্থাৎ বালিয়াটি আমারও একাধিকবার যাওয়া হয়েছে। বিশেষ করে মেটাল ক্রাফটের জিনিসগুলো অত্যন্ত আকর্ষনীয় তার টানে।
আর ধামরাইয়ের রথ দেখেছি ছবি তোলা হয়নি । তবে পৃথিবীর সবাচেয়ে বড় এবং আদি রথযাত্রা হয় যে ভারতের বিখ্যাত ধর্মীয়স্থান পুরীর মন্দিরে সেটাও দেখেছি একাধিকবার।
শুভকামনা রইলো
৩৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দুইটাতেই যাওয়া হয়েছে আপু। মন ভাল করে দেয়ার মত।
আপনার পোস্ট দেখে সেই স্মৃতি মনে পড়ে গেল।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ কান্ডারী । সুখ স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়ার জন্য একটা ধন্যবাদ আমার প্রাপ্য কি বলো
৪০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
ডট কম ০০৯ বলেছেন: বালিয়াটি জমিদার বাড়ি দেখছি। কিন্তু তামা কাসা শিল্প দেখি নাই। দেখতে যাওন লাগব।
বাড়ির পাশে আরশী নগর দেখতে গেলাম না।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০০
জুন বলেছেন: ডট কম ০০৯ আপনি যথার্থই বলেছেন ঘরের গরু ভিটার ঘাস খায় না, ঘরের পাশে আরশীনগর দেখা হয়না
ঘুরে আসুন, দেখে আসুন এখনো টিম টিম করে জলছে যে দেউটি টুকু ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৪১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার পোস্ট আপু।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ এহসান সাবির
শুভেচ্ছান্তে .।.।।
৪২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
জমিদারের বাড়ি আছে, স্মৃতি আছে.... শুধু জমিদারি নেই! আহা!
যাক। জমিদাররা খুব জমিদারি করতো, তাই না জুনাপা?
আপনার বাসায় যেগুলো শোভা পাচ্ছে সেগুলোই বেশি সুন্দর
শুভেচ্ছা রেখে গেলাম
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩
জুন বলেছেন: আপনার শুভেচ্ছা অত্যন্ত আনন্দের সাথে গ্রহন করলাম মাঈনুদ্দিন মইনুল ম্যালাদিন পর আপনাকে দেখে খুব ভালোও লাগলো সেই সাথে ।
আমার বাসার শোভাবর্ধনকারীদের প্রশংসা করায় এক্রাশ ধইন্যাপাতা
৪৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৪
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: আপু শুধু ঘুরে বেড়ায়
+
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
জুন বলেছেন: হু ভাবছি এবার বৌভাত খাইতে যাবো
কেমন আছেন ফারজুল আরেফিন ? নতুন জীবনের সাফল্য আর সুখী জীবন কামনায় ।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৪৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন ,
দুঃখিত আজ ছুটির দিনেও কাজ থেকে ছুটি মেলেনি তাই ধামরাই যাওয়া হলোনা । এই ফিরে এসে ব্লগের হাতালে ( প্রিমাইজ বা কম্পাউন্ড) একটু কোয়ালিটি রিফুয়েলিংয়ের জন্যে পলেস্তরা খসা ভবনের পাশ দিয়ে আরেকটু এগিয়ে নিরিবিলি জেনানা মহলে যেতে চাচ্ছিলুম । হলোনা । দেখি, এক জেনানা আগেই জায়গা দখল করে বসে আছেন ।
কি করা, ঘুরে ঘুরে এই অনবদ্য ছবির ভেতর থেকে এক দল নিবেদিত কাসারু শিল্পীর নিমগ্ন তন্ময়তা দেখে এলুম । এক ঐতিহ্যের সাথে মেলবন্ধন করিয়ে দিলেন সবটা লেখায়। যদিও লেখা কম কিন্তু ছবির বক্তব্য পুষিয়ে দিয়েছে সবটা ।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে শীতের ছুটিতে এ রকম সুন্দর একটি পোষ্টে এক দিন ঘোরাঘুরি করিয়ে আনাতে ।
সন্ধ্যের শুভেচ্ছা ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
জুন বলেছেন: অত্যন্ত মজার এবং চমকপ্রদ একটি মন্তব্যের জন্য প্রথমেই ধন্যবাদ জানিয়ে নেই আপনাকে জনাব আহমেদ জীএস।
আহা ছুটি না মেলায় ধামরাই যেতে পারেন নি জেনে অনেক কষ্ট পেলাম। আশাকরি আপনার অফিস আপনার জেনানা মহল না দেখতে পারার এই মনঃকষ্টের কারন উদঘাটন করে পরবর্তীতে তা লাঘব করার চেষ্টা করতে তৎপর হবে
ছবি ব্লগ তো তাই বেশি কিছু লিখে বক বক করে আপনাদের ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটাইনি।
সাথে থাকবেন ভবিষ্যতেও সেই কামনা করি। শুভকামনা আপনার জন্য ।
৪৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৫
একলা ফড়িং বলেছেন: পুরনো রাজবাড়ি বা জমিদার বাড়িগুলোর প্রতি আমার বরাবরই অন্যরকম আগ্রহ! কিন্তু আজ পর্যন্ত এমন কোন বাড়ি ভালোমতো ঘুরে দেখার সুযোগ হয় নি
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫
জুন বলেছেন: প্রথমেই মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ একলা ফড়িং।
আপনার মত আমিও পুরনো বা ঐতিহাসিক স্থাপনা দেখতে পছন্দ করি। আমি যখন রোম তথা ইতালী, মিশর, ভারতের প্রাচীন স্থাপনাগুলো একাধিকবার গিয়ে দেখেছি । সে সময় আমার স্বামীর মুখে শুনেছিলাম তার দুই কলিগ রোম ডে ট্যুরে গিয়ে খানিক পরেই বাস থেকে নেমে গিয়েছিল। কারন গাইড নাকি সব ভাঙ্গাচুড়া দালান দেখাচ্ছিল। হায় মানুষ! প্রচন্ড ইচ্ছা থাকা সত্বেও যেতে পারেনা আর তোমরা শপিং এর জন্য নেমে গেলে সেই সব প্রাচীনতম এক সভ্যতার সাক্ষী না দেখে।
৪৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৫
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: ঘুরাঘুরি ভালা পাইলাম
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ গোল্ডেন গ্লাইডার
৪৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৯
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: ভাবলে হবে না, আসতেই হবে।
ভালো আছি আপু। ব্যস্ততা বেশী, জনবল সংকটে প্রায় সব কাজ নিজেকেই করতে হয়।
ভাইয়াকে আমার নিমন্ত্রণ পৌঁছে দিয়েন, আর অবশ্যই আসবেন।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২০
জুন বলেছেন: যাবার ব্যাপারে আন্তরিকতা থাকবে ১০০% আরেফিন । কিন্ত তুমি তো জানো ম্যান প্রপোজেস গড ডিসপোজেস
৪৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
দীপান্বিতা বলেছেন: খুব ভাল লাগল......খুব ইচ্ছে রইল আমিও কোন দিন ঘুরে আসবো
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২১
জুন বলেছেন: ভালোলাগার কথা শুনে আমারও অনেক ভালোলাগলো দীপান্বিতা
ঘুরে এসো, খুব একটা খারাপ লাগবে না মনে হয় ।
৪৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০২
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: “দেখিতে গিয়েছি পর্বতমালা দেখিয়েছি সিন্ধু
দেখা হয়নাই চক্ষু মেলিয়া ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া
একটু ধানের শীষের উপরে একটি শিশির বিন্দু”
সত্যি তাই-
আপনার পোষ্টটি দেখে
বিশ্ব কবির কবিতাটির চরন মনে পড়ে গেল
অবশ্যই যাব।
খুব ভাল লাগ্োল
ভাল থাকা হোক
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৮
জুন বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অত্যন্ত প্রিয় একটি কবিতার লাইন অনেক ভালোলাগলো নুর এমডি চৌধুরী,এই শীতের সকালে যখন সত্যি ধানের শীষের ডগায় শিশির বিন্দু জমে থাকে।
যাবেন অবশ্যই ভালো লাগতেও পারে হয়তো, আমারতো লেগেছিল ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যে সাথে সকালের শুভেচ্ছা
৫০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৬
মোঃমোজাম হক বলেছেন: সব ইতিহাস মুছে ফেলেও একটি মন্তব্যও দেখতে পেলাম না।সেখানে ঢুকতে কি পাসওয়ার্ড বা পে করতে হয় নাকি
ও আমার প্রশ্নের জবাবই বা দেখবো কেমনে
জেনানা মহলের জেনানাকে জোনাকি পোকার মতো লাগছে
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫২
জুন বলেছেন: হ্যা মোজাম ভাই আমারও সামুতে লগ হতে বেশ অনেক দিন সমস্যা হয়েছিল । ক্যাশ খালি করতে করতে ফতুর হয়ে গিয়েছিলাম
হু নিরিবিলি জেনানা মহলে এক অশরিরী জেনানার বসে থাকা বেশ কৌতুহলদ্দীপক।
আপনার প্রশ্নের জবাব নিয়ে চিন্তা করবেননা । অবশ্যই একদিন দেখতে পাবেন
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্য আর ভুলে না যাবার জন্য
৫১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট আপু।
বালিয়াটি জমিদার বাড়িতে গিয়েছিলাম। বেশ ভাল লেগেছিল
++++
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মাহবু ১৫৪
প্রচন্ড শীত উষ্ণতায় ভরে দিক এই শুভকামনা রইলো ।
৫২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট জুনাপু।
দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া
একটি ধানের শীষের উপর একটি শিশির বিন্দু!!
আমাদের এখন এই অবস্থা। মাঝে মাঝে মনে হয় একদিন এক গৃহত্যাগী জ্যোৎস্নায় সন্ন্যাসী হয়ে যাব, তারপর বাউন্ডুলের মত ঘুরে বেড়াবো সারা বাংলা
তার আগে অবশ্য আপনার কাছ থেকে একটা লিস্ট নিতে হবে কোথায় কোথায় যাব
অন্নেক ভালো থাকুন আপু। শুভেচ্ছা রইল।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪০
জুন বলেছেন: এবার চক্ষু মেলে নিজের দেশটা ঘুরে দেখো মহামহোপাধ্যায়। শিল্পীর কন্ঠে কন্ঠ মিলিয়ে বলি হায়রে আমার মন মাতানো দেশ
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর রাতের শুভেচ্ছা রইলো ।
৫৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
পৌরাণিক এক মানুষ বলেছেন: যামুনে, ঘুইরা আমুনে
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪১
জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে পৌরানিক এক মানুষ । পৌরানিক উপখ্যান ভালোবাসি অনেক।
ঘুরে আসুন ধ্বংস হবার আগেই
৫৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪
সঞ্জয় নিপু বলেছেন: এই জায়গা টি তে যাব যাব করে আর যাওয়া ই হয়ে উঠছেনা , প্রতিবেদন টি খুবই ভাল লাগলো যাবার জন্য আরো বেশী উৎসাহ জেগে উঠেছে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৪
জুন বলেছেন: সঞ্জয় নিপু অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম মনে হচ্ছে। শুধু আমার ব্লগ বাড়ীতেই নয় সামুতেও । মনে হয় ব্যাস্ত। ভালো আছেন আশা করি ।
জায়গাটা দেখার মতই । সুযোগ পেলে ঘুরে আসুন । সিতুলী নামে একটি গ্রাম আছে যেখানে সবাই এই শিল্পের সাথে জড়িত।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১২
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: ভাল লাগল।
ধন্যবাদ, আমার নানু বাড়ী ধামরাই। ঐখানেই আমার শৈশব কেটেছে।