নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
না এর গহনা
সৌন্দর্য্যের প্রতি আকর্ষন মানুষের চিরন্তন। বিশেষ করে যুবতী তরুনীরা যুগে যুগে নিজেদের সাজিয়ে/আকর্ষনীয় করে তুলতে সাহায্য নিয়েছে বিভিন্ন উপাদানের। কেউবা ফুল,লতাপাতা বেটে রঙ্গিন করে তুলেছে করপুট। পান খেয়ে কেউ রঙ্গিন করেছে ঠোট। কেশদাম সাজিয়েছে নানান ফুলের মালায়।কোন কোন আদিবাসী মুখ আর অঙ্গে এঁকেছে খড়িমাটি দিয়ে নানান রকম নকশা। কিন্ত এসবেও যেন মন ভরেনি নারীকূলের।
আর তাইতো সৃষ্টি হয়েছে স্বর্ন- রৌপ্য থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধাতু,কড়ি ঝিনুক বা পুঁতির নানা রকম অঙ্গাভরণ।যার চাহিদা সেই প্রাচীন কাল থেকে আজও চলেছে বিভিন্ন রূপে বিভিন্ন আঙ্গিকে। প্রাচীন সভ্যতার ধ্বংসাবশেষেও আজও মেলে নানানরকম নকশা করা পোড়ামাটির বা বিভিন্ন ধাতুর তৈরী পুঁতির মালা, চুড়ি, কানের দুল, পায়ের মল আরো কত শত জিনিস।
সুতোয় বোনা পুঁতি
কোন কোন সম্প্রদায়ে নারী পুরুষ উভয়েই এসব গহনা ব্যাবহার করতো।এখনো অনেক দেশের আদিবাসীদের মধ্যে এর প্রচলন রয়েছে।এমনকি আগের দিনের রাজা বাদশারাও পিছিয়ে নেই গহনার ব্যাবহারে।সহজ উদাহরন সবার পরিচিত মুঘল সম্রাটদের কথা ভেবে নিন এই ফাঁকে।
না এর তৈরী সুতো আর কড়ির মালা
যাক এসব তত্ব কথা। আজ আপনাদের সামনে হাজির করবোে এমন একজনকে যিনি শুধু নিজেই এসব গহনা প্রস্তত করেন না, বিভিন্ন দেশে গিয়েও শিখিয়ে আসেন কি করে সাদা সুতোয় লাল পুঁতির মালা গাথতে হয়। তবে যা কি না অবশ্যই হতে হবে দৃষ্টি নন্দন আর আধুনিক ফ্যাশনের সাথে সামঞ্জস্যপুর্ন।
থাইল্যান্ডের পুরনো এয়ারপোর্ট ডন মুয়াং থেকে ২০ কিমি উত্তরে ব্যাংককের উপশহর রাংসিত। বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এশিয়ান ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি যাবার পথে পড়ে।ব্যক্তিগত কারনে আমাকে একাধিক বার সেখানে যেতে হয়েছিল। আশে পাশে হাট বাজার শপিং মল সহ সবরকম সুব্যাবস্থার জন্য এই রাংসিত এলাকায় আমাকে থাকতে হয়েছিল বেশ অনেকদিন করে একাধিকবার।
সোনার হাতে পুতির কাঁকন কে কার অলংকার
আমাদের এপার্টমেন্টের ঠিক উল্টোদিকেই ছিল প্রাচীন এবং সুবিখ্যাত রাংসিত মার্কেট। দিনের অবসর সময়টুকু কাটতো আমার এই রাংসিত মার্কেটে। এখানে স্থায়ীভাবে বসতো কাঁচা বাজার, পাইকারী বাজার, খাবারের রেষ্টুরেন্ট। আর সামনে যে তিনতালা গাড়ী পার্কিংভবনটি আছে, তার নীচ তালায় নিয়ম করে একদিন পার্কিং, তার পরদিন বরাদ্দ জামা কাপড়, জুতা স্যন্ডে্ল, কসমেটিক্স ইত্যাদি ঘর সংসারের জিনিসপত্র বিক্রয়ের জন্য।
শ্যাম্পু সাবান সহ নানা রকম ঘর গৃহস্থালীর জিনিস
আবার পরদিন বসতো ধর্মীয় জিনিসপত্র; যেমন বুদ্ধের খোদাই করা বিভিন্ন তাবিজ, কবচ, প্রাচীন স্থাপনা থেকে খুলে আনা ছোট ছোট বুদ্ধের মুর্তি অথবা তার রেপ্লিকা, ইত্যাদি।
বিশেষ করে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের ব্যাবহার্য্য
যেদিন জামা-জুতা অর্থাৎ ঘরসংসারের জিনিস পত্র বিক্রি হতো তখন এই বিশাল পার্কিং ভবনের পাশেই সার বাধা কিছু স্থায়ী দোকান ছিল সেগুলোও খুলে যেতো। আর সেখানেই পরিচয় হলো আমার এই লেখার নায়িকার সাথে। কাঁচ ঘেরা লাল রঙের চারকোনা দোকানটি ঝলমল করছিল নানান রকম পুঁতি, পাথর আর ধাতুর তৈরী গহনায়, যা প্রথমেই আমার দৃষ্টিকে টেনে নিয়ে গেল তাঁর দোরগোড়ায়।
পুঁতির মালা আর ব্রেসলেট
চেয়ে দেখি দেয়াল ঘেষে সারি সারি কাঁচের তাকে সাজানো বিভিন্ন পুঁতি, কড়ি আর ধাতুর মিশেলে তৈরী ব্যতিক্রমি ডিজাইনের সব গহনার সারি। সতরঞ্জি বিছানো মেঝেতে এক মহিলা নিপুন হাতে সুই সুতা আর তার দিয়ে মগ্ন চিত্তে বানিয়ে চলেছে মালা দুল হয়তো বা ব্রেসলেট। সামনে সাজিয়ে রাখা অনেকগুলো বাক্সে বিভিন্ন ডিজাইনের বিভিন্ন সাইজের পুঁতি আর রঙ্গিন পাথরের গুটি।
ছোট ছোট বাক্স ভরা মালা গাঁথার উপকরণ
আমি দরজায় দাঁড়িয়ে উঁকি দিতেই একগাল হেসে থাই ভাষায় আহবান জানালো।আমি স্যান্ডেল খুলে প্রবেশ করলাম তার রাজত্বে।সেই গহনা দেখার এক ফাঁকে তার সাথে শুরু হলো টুকটাক আলাপ।
না এর প্রশিক্ষন কর্মসুচী চলছে
সে ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংরাজীতে কথা বলছে, আমিও তারই মত করে ইংরেজীর সাথে দুই একটা থাই শব্দ মিশিয়ে ভাবের আদান প্রদানের চেষ্টা করে যাচ্ছি। ঘাটতি টুকু দুজনেই পুষিয়ে নিচ্ছি হাসি দিয়ে।আমার নাম শুনে সে খুব খুশি হলো মনে হয়, কারন উচ্চারনে কোন সমস্যা হলোনা।
আমিও জিজ্ঞেশ করলাম ‘কি নাম তোমার’? ,
বল্লো ‘না’।
না
আমি এক গাল হেসে বললাম ‘জানো আমাদের ভাষায় না মানে ‘না’।
থাই সংস্কৃতিতে সরাসরি না বলাটা খুবই রূঢ়। তারা ‘না’ এর বদলে বলে ‘আমি চাই না’। থাই ভাষায় ‘মায়’ বা 'মে' অর্থ হলো চাই না, কিন্ত এর সাথে বিনয়/নম্রতা প্রকাশের জন্য মেয়ে হলে বলে ‘মায় খা’, ছেলে হলে বলবে ‘মায় খ্রাপ’। যার অর্থ ‘আমি চাই না, ধন্যবাদ’।
ওরা অবশ্য প্রতিটি কথার শেষেই এই ‘খা’ আর ‘খ্রাপ’ বলে থাকে। আপনি এটা থাই এর ফ্লাইটে ওঠার সাথে সাথেই প্লেনের দোরগোড়ায় অভ্যর্থনার জন্য দাঁড়িয়ে থাকা হাস্যোজ্জ্বল ফ্লাইট এটেনডেন্টসদের মুখে শুনতে পাবেন ‘সোয়াদিখা’ অর্থাৎ স্বাগতম সাথে ধন্যবাদ।
যাক না নিয়ে অনেক কথা হলো এখন অন্য কথায় আসি।
না এর তৈরী গহনা
‘না’ এর দোকানটি যেদিন খোলা থাকতো সেদিন আমি এক বার হলেও যেতাম। টুকটাক কেনাকাটা তার সাথে বসে বসে গল্প। সেও আমার সান্যিধ্য খুব পছন্দ করতো। দ্বিতীয়বার যখন আমি ঐ এলাকায় গিয়েছিলাম তখন না তার ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংরাজীতে জানালো, খুব শীঘ্রই সে কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবি যাচ্ছে। সেখানকার কোন এক আদিবাসী জাতি গোষ্ঠীকে হাল ফ্যাশনের পুঁতির গহনা তৈরীর প্রশিক্ষন দিতে।
প্রশিক্ষন দানরত না
যদিও তারা যুগ যুগ ধরে তারা পুঁতির গহনা ব্যাবহার করে আসছে তারপর ও তা কি করে বিক্রয়যোগ্য এবং ফ্যাশনদুরস্ত করা যাবে তার প্রশিক্ষন।
ব্যাংককেও না বিভিন্ন বয়সী নারী পুরুষ এমনকি প্রতিবন্ধীদেরও আয়ের পথ সৃষ্টি করার উদ্দ্যেশ্যে এই গহনা তৈরীর প্রশিক্ষন দিয়ে থাকে।
ভাষা দিয়ে বুঝাতে পারলোনা তবে তার ছবি দেখে মনে হলো সে কোন কারিগরী প্রশিক্ষন সংস্থার প্রধান।
হাতে কলমে শুধুই নয় দেখে মনে হচ্ছে মাতৃত্বের স্নেহ আর ভালোবাসার পরশ দিয়ে শিখিয়ে চলেছে না প্রতিবন্ধী এই ছেলেটিকে
ব্যাংককের বিখ্যাত শপিং মলঃ সেন্ট্রাল,সিয়াম প্যারাগন, টার্মিনাল ২০ এর ব্র্যান্ডেড দোকানের আইটেম জামা কাপড়ের সাথে ম্যাচিং করে সাজিয়ে রাখা আছে ‘না’ এর গহনা।
ব্যাংককের উত্তর প্রান্তের শেষ স্কাই ট্রেন ষ্টেশন মোচিটে তার আসল দোকানটি রয়েছে বলে জানালো। এবার দেখুন না আর তাঁর তৈরী “না হ্যান্ডমেইড জুয়েলারীর” কিছু নিদর্শন।
নকল মুক্তো দিয়ে বানানো না এর মালা
ড্রেস এর সাথে ম্যাচিং না এর নান্দনিক এক গলার হার
অপুর্ব কারুকার্য্যময় না এর গহনা
মাদার অভ পার্লের তৈরী ব্রেসলেট আর মালা
পুঁতি আর ধাতু
হাল ফ্যাশনের মালা
ফিরোজা পাথরের রকমারি পুঁতির গহনা
কালো পুতিতে রঙ্গিন লকেট।
পশমী সুতোয় পুঁতির ঝালর মালা।
অনেক দেশেই কানের দুলের প্রচলন খুব একটা দেখা যায় না । না এর গহনা বাড়ীতেও তার ব্যাতিক্রম না। তারপর কিছু আছে ।
সুতো আর পুঁতির মিশেলে আকর্ষনীয় ডিজাইনের দুল
কোন প্রানীর শিং দিয়ে তৈরী দৃষ্টিকাড়া অভিনব দুল।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮
জুন বলেছেন: আরেব্বাহ এত্তগুলো প্লাস
অনেক অনেক ধন্যবাদ খেয়াঘাট ব্লগে আসার জন্য
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৪
মামুন রশিদ বলেছেন: খুব সুন্দর+++
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭
জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য মামুন রশিদ
৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: দারুণ পোস্ট+++++++++++++++
সুন্দর পোস্টের জন্য থা।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৪
জুন বলেছেন: বেশ খানিকটা বিরতির পর আপনাকে দেখে ভালোলাগলো বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় ।
অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা জানবেন
৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০১
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: +++++++++++++++++++++
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
জুন বলেছেন: এত গুলো প্লাস নাজমুল হাসান মজুমদার ! অনেক ভালোলাগলো পেয়ে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
ডি মুন বলেছেন: থাই ভাষায় ‘মায়’ অর্থ হলো চাই না, কিন্ত এর সাথে বিনয়/নম্রতা প্রকাশের জন্য মেয়ে হলে বলে ‘মায় খা’, ছেলে হলে বলবে ‘মায় খ্রাপ’। যার অর্থ ‘আমি চাই না, ধন্যবাদ’। ওরা অবশ্য প্রতিটি কথার শেষেই এই ‘খা’ আর ‘খ্রাপ’ বলে থাকে।
বাহ, দারুণ একটা ব্যাপার জানালেন তো।
ধন্যবাদ জুন আপু।
+++++++
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
জুন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ডি মুন
শুভেচ্ছা রাত্রির
৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
এহসান সাবির বলেছেন: খুব সুন্দর।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫০
জুন বলেছেন: এহসান সাবির সত্যি অনেক সুন্দর না এর হাতের কাজ। আমারতো দেখে মনে হচ্ছিল সবই কিনে নিয়ে আসি। আমাকে সে অবশ্য হোলসেল প্রাইজে দিচ্ছিল তারপর ও
সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে রাতের শুভেচ্ছা
৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন: দারুণ!
++++++
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫০
জুন বলেছেন: সত্যি দারুন মাহবু ১৫৪।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৪
ইমিনা বলেছেন: অসাধারন পোস্ট। ঘুমের ঘোরে হয়তো আজই স্বপ্ন দেখবো অনেকগুলো পুথির মালা কেনার জন্য মার্কেটে দৌড়ে চলে গেছি। তারপর টাকা দেওয়ার সময় ব্যাগটাই খুঁজে পাবো না ...
অনেক ভালো থাকবেন জুন আপু
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫২
জুন বলেছেন: হা হা হা মজার কথা বললেন ইমিনা । ব্যাগটাই খুজে পাওয়া গেল না স্বপ্ন ভেঙ্গে
আপনিও অনেক ভালোথাকুন সেই কামনাই করি । মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে ।
৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৮
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
বাহ!! দারুনসব গহণা তো!!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৩
জুন বলেছেন: হু সত্যি দারুন সব ফ্যাশনেবল এক্সেসোরিস ঘুনপোকা । মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রাত্রির
১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১২
সুমন কর বলেছেন: পোস্ট +। ছবিগুলো দেখলাম।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৬
জুন বলেছেন: ছবি দেখলেন কিন্ত কি রকম অনুভুতি হলো কিছুই তো বললেন না সুমন কর ! ভাবীর জন্য কোনটা কোনটা পছন্দ করলেন ?
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে শুভকামনা বরাবরের মত ।
১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৮
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: অনেক দিন পর জুনাপি কে দেখলাম। এতো এতো গহনা রাখি কোথায়?
খুব সুন্দর পোস্ট।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০০
জুন বলেছেন: আমিও মনে হলো এক যুগ পর সাইফুল ইসলাম সজীবকে দেখলাম আমার ব্লগ বাড়ীতে
আরে সেটাইতো চিন্তার বিষয়। তবে কথা হলো এগুলো সব কস্টিউম জুয়েলারী । স্বর্নের মত দামী কিছু নয় , তাই লকারে রাখার প্রয়োজন নেই।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সজীব সাথে রাত্রির শুভেচ্ছা
১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৯
অন্তরন্তর বলেছেন:
অনেকদিন পর ব্লগের বতুতার পোস্ট পরলাম। দারুণ পোস্ট জুনাপা।
শুভ কামনা।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৮
জুন বলেছেন: কোথায় ছিলেন এতদিন অন্তরতর ? আমিও আপনাকে দেখিনি অনেকদিন ।
পোষ্ট ভালোলাগা আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
শুভকামনা নিরন্তর ।
১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:০০
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: গহনা গুলো সত্যিই খুব চমৎকার।
পোস্টে সপ্তম প্লাস।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩০
জুন বলেছেন: প্রবাসী পাঠক আপনি ঠিকই ধরেছেন। গহনাগুলো সত্যি চমৎকার এবং নান্দনিক। আমারতো সব গুলোই কিনতে ইচ্ছে করতো না এর দোকানে গেলে। অনেক কষ্টে লোভ সংবরন করি।
প্লাস আর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭
ইখতামিন বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট
নবম ভালোলাগা
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩১
জুন বলেছেন: হাই ইখতামিন ভালো আছেন আশাকরি
মন্তব্য আর ভালোলাগার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
এই পোষ্টে আমি আর কি মন্তব্য করব!! আপাতত হাজিরা দিয়ে গেলাম জুন আপু।!
বিবাহ শাদী করিয়া লই, তারপর স্বীয় স্ত্রীকে লইয়া এখানে আবার কমেন্ট করিতে আসিব। :#>
আশা করি বাসার সামনের হোস্টেলটা এখনও বর্তমান।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
জুন বলেছেন: ওক্কে হাজিরা বিনয়ের সাথে গ্রহন করা হইলো কাল্পনিক, তবে মন্তব্যের প্রতীক্ষায় থাকলাম। আশা করি বেশিদিন আর অপেক্ষা করতে হবে না
হু হোষ্টেল এখনো আছে, উচ্ছেদ হয় নাই
শুভকামনা অনেক অনেক
১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২১
সোহানী বলেছেন: জুন আপু.. এইটা কি দেখাইলেন...... আমার যে এখনিই এখনিই চাই এ গহনা।
ইমিনার মতো আমি সব কিনবো তারপর ব্যাগ খুলে দেখবো টাকা নেই অত:পর আতংকে ঘুম ভেঙ্গে যাবে.......
লোভ দেখানোর জন্য ++++++++
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬
জুন বলেছেন: আমি কি এই পোষ্ট লিখে ভুলই করলাম নারী পুরুষ সবার মাঝে আতংক বিরাজমান
হা হা হা সোহানী ভয় নেই কিছু হলেও কিনতে পারবেন। খুব একটা দামী কিছু নয়
মন্তব্য আর সাথে থাকার জন্য অজস্র ধন্যবাদ ।
১৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০২
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
পোস্ট খুব আড়য়/আলয় হয়েছে খা'
ঝুলিতে থাকা একটা থাই শব্দ ঝেড়ে দিলাম। যদিও এটা খাবারের বেলায় বেশী ব্যাবহৃত হয়। এটার অন্য কোন সমর্থক শব্দ জানি না!
ভালো থাকবেন
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪১
জুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: জী অপুর্ন আপনার ঝুলিতে থাকা একমাত্র থাই শব্দটি খাবার অত্যন্ত মজাদার ( ডিলিশাস) বুঝাতে ব্যাবহ্বত হয়ে থাকে আমিও বুঝে নিলাম সেই সুস্বাদু খাবারের মতই লাগলো আমার পোষ্ট আর তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, আপনিও ভালো থাকুন সবসময়
১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
রাতুল_শাহ বলেছেন: ব্যস্ততার মাঝে আপনি যে ব্লগে সময় দেন এটাই খুব ভালো লাগে। আপনি ব্লগে অনিয়মিত হলেই ব্লগে হাহাকার বেড়ে যাবে। এমনিতেই ব্লগে হাহাকার বেড়ে গেছে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
জুন বলেছেন: বিস্তীর্ন দুপারের অসংখ্য মানুষের হাহাকার শুনে ব্লগ লিখে চলেছি যা এখন ক্ষ্যামা দেয়া উচিত বলে মনে হয়। তোমরা কষ্ট করে পড়ো বলেই চালিয়ে যাচ্ছি, নইলে
দীর্ঘদিন সাথে আছো বলে অশেষ ধন্যবাদ রাতুল সাথে শুভকামনা সতত।
১৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
আমিনুর রহমান বলেছেন:
প্রতিদিন সকালেই বাসা থেকে নাস্তা না করেই বের ... অপেক্ষায় থাকি নাস্তা খাওয়ানোর জন্য এই বুঝি ডাক পড়লো।
চমৎকার একজন ক্রিয়েটিভ মানুষ সম্পর্কে জেনে ভালো লাগলো।
না'কে নিয়ে পোষ্টে প্লাস আর আপনারে মাইনাস
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
জুন বলেছেন: নাস্তা খেতে গেলেই তোমাদের কথা মনে হয় আর গলা দিয়ে নামে না আমিনুর:'( কি যে বিপদ
হু অনেক ক্রিয়েটিভ এবং সমাজসেবী বলেই মনে হয়েছে আমার কাছে না কে ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা ফ্রি
২০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
তুষার কাব্য বলেছেন: চমত্কার পোস্ট...আপুদের তো ঝাপিয়ে পড়ার কথা..গেল কই সবাই (২/১ জন কে অবশ্য দেখা যাচ্ছে.. )..? আমিও অবশ্য ২/১ টা পছন্দ করে রাখছি...
আমিন ভাই দেখি নাস্তার কথা এখনো ভোলে নাই...
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
জুন বলেছেন: আপুরা ব্যাগ খালি হওয়ার চিন্তায় পালিয়ে বেড়াচ্ছে তুষার কাব্য
আমি বলি ভয় পাওয়ার কি হলো শুনি ? সাথে দুলাভাইদের নিয়ে আসলেই তো হয়
পছন্দ করে রাখো দেখা গেল দরকারের সময় এই বাবদ সময় নষ্ট
হু আমিনুর খুব খ্রাপ
২১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
চমৎকার।।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০০
জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ দুর্জয় সাথে থাকার জন্য
২২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০
নেক্সাস বলেছেন: ট্যাকা নাই। কিনতে পারুম না
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০২
জুন বলেছেন: পারবেন জনাব নেক্সাস।আমার কথা বললে খুব বেশি দাম রাখবে না মনে হয়
অনেকদিন পর আপনাকে দেখে অনেক খুশি হোলাম। আশা করি এখন আপনি সম্পুর্ন সুস্থ ।
২৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
পুঁতিতে গাঁথা মালার মতোই গেঁথে তুলেছেন এই অজানা ভ্রমন কথকতার ছবিগুলো । গহনার যে পশরা সাজিয়েছেন এক একটি করে, তার রূপসুষমাকে অনবদ্য বলতেই হয় ।
শুভেচ্ছান্তে ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
জুন বলেছেন: অনাবদ্য এবং সেই সাথে আপনার চিরাচরিত অপুর্ব এক মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ জনাব আহমেদ জীএস। শুভকামনা রইলো প্রতিনিয়ত ।
২৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো, অনেক অনেক পরিশ্রমী লেখা।
সোনার হাতে পুতির কাঁকন কে কার অলংকার
ভালো লাগা। অনেক।
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ। সবসময়।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ দীপংকর চন্দ মন্তব্য আর ভালোলাগার জন্য ।
সাথে থাকবেন ভবিষ্যতেও সেই কামনায় ।
২৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩১
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন:
আজকে হাটে কুড়ায়ে পেয়েছি দুগাছি পুঁতির মালা
এক ছোঁড়া কয়, রাঙা সুতো নেবে? লাগিবেনা কোন দাম
নিলে কিবা ক্ষতি, এই ভেবে আমি হাত পেতে রইলাম
নারীদের পাশাপাশি বাংলা কবিতারও এক অপরিহার্য্য অংশ এই পুঁতির মালা। বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর কৃষ্টি ও সংস্কৃতির বাহকও এক পুঁতির মালা যা বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি রুচি ও শিল্পবোধের প্রতিনিধিত্ব করে।
ত্রয়োদশ ভালোলাগা
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৬
জুন বলেছেন: হু আমিও হাত পেতেছিলাম, কিন্ত টাকা ছাড়া না না করে দিয়েছে
তবে হোলেসেল প্রাইজই রেখেছে আমার কাছ থেকে । সুন্দর বিশ্লেষন করেছো পুতির সম্পর্কে কুনো ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে শুভকামনা রাশি রাশি
অনিবার্য্য কারন বশত মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হওয়ায় অত্যন্ত দুখিত
২৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৫৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: সূতোয় বোনা পুতি.... বেশি ভালো লেগেছে...
খুব আশা করেছিলাম সম্মানীত মডু ব্লগারের একটি ছবি হয়তো নিচে পাবো। গায়ে থাকবে পশমি সূতোর ঝালরে পুঁতির মালা, ঝিনুকের ব্রেসলেট, আকর্ষণীয় ডিজাইনের পুঁতির দুল, এবং ইত্যাদি....
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
জুন বলেছেন: আমারও অনেক ভালোলেগেছে সুতো আর পুঁতিতে গাথা মালাটি। মডুর কি উচিত সবসময় নিজের ছবি দেয়া ? হায়রে মডু না হয়েও মডু
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মাইনুদ্দিন মইনুল
অনিবার্য্য কারন বশত মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হওয়ায় অত্যন্ত দুখিত
২৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: বিয়া করি নাই.... তাই আপাতত টেনশান নাই ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
জুন বলেছেন: হায় ককাশে প্রোপিক বদলে ফেলায় আমি আপনাকে চিনে উঠতেই পারি নি । সেটাই টেনশনের কিছু নেই বিয়েই যখন করেন নি । বিয়ে করলে তো হীরে জহরত আর স্বর্নের দোকানই ঘুরে মরতে হবে
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
২৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩১
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
পুঁতিরমালা গহনাকথা
সুন্দরের আয়োজন ... বেঁচে থাকুক।
ধন্যবাদ আপনাকে, জুন।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৯
জুন বলেছেন: অন্ধবিন্দু আপনি কাগজে কলমে অন্ধ হলেও লেখনীতে দারুন চক্ষুস্মান। তাই তো আপনার মন্তব্যের প্রতীক্ষায় থাকি
সুন্দর এক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
২৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: পোস্টে ++
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১০
জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মাসুম ১৪ যোগ চিনহ যুক্ত করায়
৩০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: শপিং আমার দুই চক্ষের বিষ খুব ই বিরক্ত হই ।।
কিন্তু যে কোণ ধরনের স্ট্রিট শপ বা মেলা হলে ক্লান্তিহীন ভাবে ঘুড়ে দেখতে পছন্দ করি ...
খুব খুব ভাল লাগ্ল আপু
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১২
জুন বলেছেন: আমিও বিরক্ত হই মনিরা সুলতানা । তবে না এর সাথে বসে গল্প করাই ছিল আমার প্রধান আকর্ষন।
আমিও পছন্দ করি স্ট্রীট উইথ উইন্ডো শপিং
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
৩১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
একাকি উনমন বলেছেন: পোস্ট গুলো সবসময় আলাদা আবেদন তৈরী করে. সুন্দর সুন্দর এবং সুন্দর.
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৫
জুন বলেছেন: সাথে থাকা আর এত্ত চমৎকার মন্তব্যের জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি একাকি উনমন
৩২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: বাবা !!!!
কি দারুন দারুন পোষ্ট !!!
একেবারে পরানটাই যেন ভরে গেল
ভাললাগার একেবারেই সেরাতে
যা একান্ত প্রাপ্য
++++++++++++
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২০
জুন বলেছেন: দারুন বলে আমাকে লজ্জায় ফেলে দিলেন নুর এমডি চৌধুরি :#>
ইদানিং বেশিরভাগ লেখাই আমার ফাকিঝুকি আর সাদা মাটা ।
তারপর ও আসেন পড়েন আমি কৃতজ্ঞ ।
মন্তব্য আর প্লাস চিনহের জন্য অজস্র ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
মামুন রশিদ বলেছেন: 'না' এর সেট টা ভাল্লাগছে । একজনরে গিফট করতে চাই, আমার ঠিকানায় এক সেট পাঠিয়ে দেন আপু । নাস্তার সাথে কিট্টি হয়ে যাবে
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯
জুন বলেছেন: কোন সেটটা মামুন ? এখানে সবইতো না এর তৈরী গহনার সেট।
নাস্তা
অনেক ধন্যবাদ আবার পদধুলি দেয়ার জন্য
৩৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৫
দীপান্বিতা বলেছেন: কি দারুন!... শিল্পী 'না' কে অনেক শুভেচ্ছা...জুনকেও...যিনি আমাদের সামনে কত সুন্দরকে তুলে আনেন
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
জুন বলেছেন: সত্যি অসাধারন
পোষ্টটি দেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দীপান্বিতা
৩৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২২
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অনেক সুন্দর++++ !! পুতি পাথর , আর আদিবাসী ধরনের গয়না খুব প্রিয় আমার। ভালো লাগলো না এর ক্রিয়েটিভ গয়না আর গল্প ।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১
জুন বলেছেন: পুতি পাথর , আর আদিবাসী ধরনের গয়না খুব প্রিয় আমার।
আমারও অনেক ভালোলাগে আর ফ্যাশনেবল লাগে ড্রেসের সাথে ম্যাচিং করে পড়লে অদ্বিতীয়া আমি
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে শীত বিকেলের শুভেচ্ছা
৩৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
খেলাঘর বলেছেন:
দেখছি, ভয়ংকর জনপ্রিয়!
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৭
জুন বলেছেন: জনপ্রিয় ! কিন্ত আমি তা মনে করি না ভাই ।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ।
৩৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৩
জলমেঘ বলেছেন: অনেক দারুন লাগলো পোস্টটা। পুতির মালা আমার এমনিতেও অনেক পছন্দের
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০৬
জুন বলেছেন: মন্তব্যের উত্তর দিতে দেরী হয়ে গেল জলমেঘ আমি দুঃখিত ।
মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা
৩৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:২১
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কি অদ্ভূত সুন্দর সব গয়না। শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ আপু।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
জুন বলেছেন: হ্যা অনেক সুন্দর রেজওয়ানা আলী তনিমা । মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা
৩৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সুন্দর +++
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪১
জুন বলেছেন: থাকো কই কান্ডারী !? ডলফিনের মত মাঝে মাঝে ভুস করে জেগে উঠেই আবার ডুব পানিতে
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: +++++++++++++++++++++